নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসুন, দেশটাকে সবাই ভালবাসি

দেশটা নয়তো কারো বাপের ভিটা, করবে মন চাইলে যখন যেটা

নকীব ভাই

আমি অ-নে-ক বড় হতে চাই।

নকীব ভাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

হে নারী! তুমি বোরকা পর কেন???

১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:০৮

আমার এক নিকটাত্বীয়ার সাথে কথায় কথায় তার ধর্মভিরুতার বিষয়ে কথা হল। আমি তাকে বললাম আপনি মাশাআল্লাহ ধর্মভীরু তো বোরকা পরেন না কেন?তার স্পষ্ট জবাব- বোরকা এখন আর ভালো কাজে ব্যবহৃত হয় না। কথাটি আংশিক সঠিক হলেও আমি কোন সদুত্তর দিতে পারিনি।

নর-নারী উভয় মহান আল্লাহর সৃষ্টি। উভয়কে অত্যন্ত সুনিপূণ ভাবে আল্লাহ সৃজন করেছেন। পুরুষদের যেমন পর্দা করতে হয় ঠিক তেমনি নারীদেরও পর্দা করার কথা কালামে পাকে বর্ণিত হয়েছে। পর্দা নারীর ভুষণ, নারীর অলঙ্কার, নিরাপত্তার রক্ষাকবজ। পর্দা সাধারণত: করা হয় বোরকা নামক কাপড়ের মাধ্যমে। আর বোরকা মূলত: কিছু কাপড়ের আবরণ মাত্র। এ কাপড় যখন বোরকা হিসাবে পরিধান করা হয় সে নারীটি হয় সম্মানিতা, সকলের শ্রদ্ধার পাত্রী। কারণ ইসলামের একটি মৌলিক বিধান পালনে সে হয়েছে যত্নশীল।

অধূনা বোরকার অপব্যবহার নানাভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। এসকল অপব্যবহার বন্ধ করতে মূলত: আমার এ সতর্ক শিরোনামসম্বলিত পোষ্ট।



বোরকা যখন নিরাপত্তার কাজে ব্যবহৃত হয়: কাঙ্খিত পুরুষের সাথে ইচ্ছেমত মেলামেশার মোক্ষম সুযোগ হিসেবে বোরকাকে কাজে লাগায় কিছু নারী। যাতে তার নিকটতম কেউ তাদের এই অনুনোমদিত সম্পর্কের কথা জেনে না ফেলে। এভাবে একটি পবিত্র পোষাকের আবরণে একদিন সে হয় অপবিত্রা।



বোরকা যখন ছদ্ববেশে ব্যবহৃত হয়: বেশ কিছু নামী-দামী হোটেলে রাত্রী হলেই বোরকা পরিহিতা কিছু নারীদের বিচরণ শুরু হয়। যাদের মাধ্যমে আমাদের সমাজের একশ্রেণীর কুলাঙ্গার তাদের স্বার্থ চরিতার্থ করে। এ সকল নারী চক্ষুলজ্জায় বোরকাকে লেবেল হিসেবে কাজে লাগায়।



বোরকা যখন ময়লা কাপড় ঢাকার আবরণ: সর্বদা বোরকা পড়েনা কিন্তু কোথাও তড়িৎ যেতে হবে কাপড়গুলোও সব ময়লা তাই আকস্মিক এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় বোরকাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়।



বোরকা যখন হয় ফ্যাশন দুরস্ত: ইদানিং বোরকাকে এমনভাবে তৈরী করা হয় যাতে বোরকাও পড়া হল আবার ফ্যাশনেরও হক আদায় হয়। সে এমন আকৃতির পোষাক যা অনেক সময় সাধারণ পোষাককেও হার মানায়।

বোরকা পরার জনই শুধু পরা: কেউ কেউ আছে স্বামীর কথায় বা বাবার কথায় অথবা পারিবারিক কারণে বোরকা পরে সে বোরকা তখন শুধু পরার জন্যই পরা হয়। তাতে হক আদায় হয়না। মাঝে মাঝে এমন টাইটফিট বোরকা পরা হয় যা সাধারণ পোষাকের চাইতেও হয় কুৎসিৎ, দেখতে বিশ্রী।



উল্লেখিত নারীদের নিকট আমার আকুতি ,

হে বোন ! তুমি বোরকা পরিধান কেন কর?


কারণ তোমার এ সকল কাজের জন্য বোরকার জন্ম হয়নি। তুমি যদি ব্যভিচারীনি হবে তবে কেন তোমাকে বোরকা পরিধান করতে হবে? তুমি যদি ফ্যাশন দুরস্তই হবে তাহলে কেন তোমাকে বোরকার আশ্রয় নিতে হবে?

আশা করি আমরা সচেতন হবো আরো বেশী।

সতর্কতা: উপরিল্লিখিত নারীদের সংখ্যা নেহায়েত হাতে গোনা। যা সিংহভাগ বোরকা পরিহিত নারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

আর এ অজুহাতে বোরকা পরা ছেড়ে দেওয়া হবে বা একে অবহেলা করাটা হবে অজ্ঞতার বহি:প্রকাশ।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩০

মুক্ত আকাশ বলেছেন: আমি তাকে বললাম আপনি মাশাআল্লাহ ধর্মভীরু তো বোরকা পরেন না কেন?তার স্পষ্ট জবাব- বোরকা এখন আর ভালো কাজে ব্যবহৃত হয় না। কথাটি আংশিক সঠিক হলেও আমি কোন সদুত্তর দিতে পারিনি।

একজন ধর্মভীরু মানুষ কি এই জবাব দিতে পারে?যদি তার জবাবটা এমনই হয়,তবে তাকে ধর্মভীরু বলার কোন সুযোগ আছে কি?

পর্দা পালন করতে হবে,কারন তা আল্লাহর বিধান।কেউ ব্যক্তিগত কোন অসুবিধার কারনে যদি সেটি পালন না করতে পারে তাহলে সরাসরি বলে দেয়া উচিত"দু:খিত ভাই আমি পারছিনা।কিন্তু তাকে জাস্টিফাই করার জন্য এমন জবাব কোন ধর্মভীরু মানুষের হতে পারেনা।

২| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৮

জারনো বলেছেন:
নকীব ভাই দারুন লিখেছেন। তবে এই ধরণের নারীর সংখ্যা অতি নগন্য। বিচ্ছিন্ন দু'একটি ঘটনার জন্য ইসলামের একটি বিধান যা খোদা ভিরু নারীদের জন্য অবশ্য পালনীয় তা থেকে বিরত থাকা উচিত নয়। মানবজীবনে সকল কাজেরই ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক থাক। নেতিবাচক দিকটি পরিহার করে ইতিবাচক হিসেবে বোরকার ব্যবহার হলে তা হবে মানবজাতির জন্য কল্যাণকর। সুতরাং বোরকা চলছে চলবে।
ধন্যবাদ ্আবারও আপনার পর্যবেক্ষণের জন্য

৩| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৫৯

আমি বীরবল বলেছেন: বোরকা পরার অনেক বাস্তব ফজিলত আছে। যেমনঃ-শাড়িটা যদি ছেড়া, ময়লা হয় তাহলে বোরকায় ঢাকা থাকলে কেউ দেখবেনা। ২য় ফজিলত-বোরখার নীচে কিছু নাপরলেও ক্ষতি নাই-কেউতো দেখছেনা!

১৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬

নকীব ভাই বলেছেন: আমার এ লিখাটি আপনার মা-বোনের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলাম।

৪| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:০৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বোরখা পরা উচিত।

৫| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:০৮

bijon007 বলেছেন: আমি বীরবল বলেছেন: বোরকা পরার অনেক বাস্তব ফজিলত আছে। যেমনঃ-শাড়িটা যদি ছেড়া, ময়লা হয় তাহলে বোরকায় ঢাকা থাকলে কেউ দেখবেনা। ২য় ফজিলত-বোরখার নীচে কিছু নাপরলেও ক্ষতি নাই-কেউতো দেখছেনা
----------------------------------------------------------------------------
আমি দেখেছি, একবার হাসপাতালে এক ডাক্টার তাকে বোরখা খুলতে বল্লে সে বেকায়দায় পড়ে যায়।

১৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬

নকীব ভাই বলেছেন: বিচ্ছিন্ন / ব্যতিক্রম ঘটনা কখনোই উদাহরণ হিসাবে দেখানো বুদ্ধিমানের কাজ নয়।

৬| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:১২

মৃত্যুময় বলেছেন: প্লাসাইলাম
বোরকা যখন হয় ফ্যাশন দুরস্ত:........ কথাটা যে কতটা সত্য এটা ক্যাম্পাস এ গেলেই বোঝা যায়

১৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৫

নকীব ভাই বলেছেন: ভাই তিক্ত অভিজ্ঞতার উপর ভর করে মূলত: এ লিখা। আশা করি সংশ্লিষ্ট সকলের বোধদয় হবে।

৭| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৫

সোজা আঙ্গুল বলেছেন: পর্দা ব্যতীত ইভটিজিং রোধ সম্ভব নয় কোন ভাবেই।
সুতরাং বোরখার কোন বিকল্প নাই।

পৃথিবীর সব কিছুর-ই ভালো-মন্দ দুইটা দিকই আছে। তাহলে বোরখার থাকল দোষ কোথায় ? মদেরও ভালো-মন্দ দুইটা দিকই আছে তাই বলে কি মদ হালাল ? মদ হারাম এই কারণে যে- ভালোরচে' তার মন্দ'র দিকটা প্রশস্ত। বোরখারও তেমনি মন্দেরচে' ভালোর দিকটা বেশী।

১৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬

নকীব ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৬

যে শহর চোরাবালি বলেছেন: বোরকা যখন ছদ্ববেশে ব্যবহৃত হয়

কথাডা এক্কারে হাচা....আমাগো সনি সিনামার সামনে....ছুডু কাল থাইকা দেখতাম কৈয়ডা কাইল্লা মাইয়া বুরকা পিন্দা ,লাল টিপ দিয়া চেগাইয়া খারাইয়া আসে ,চিন্তা করতাম হেরা এমুন কে?

এখনো দেহি সেই একই টিপ ,সেই চামড়া ,সেই ময়লা বুরকা!!!ম্যান ইয়ে মেরা বাপকা জামানে কা!!দেশের মানুষ কি সব ভাল হৈয়া গেল????

৯| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৭

অলস রাজা বলেছেন: জারনো বলেছেন:
নকীব ভাই দারুন লিখেছেন। তবে এই ধরণের নারীর সংখ্যা অতি নগন্য। বিচ্ছিন্ন দু'একটি ঘটনার জন্য ইসলামের একটি বিধান যা খোদা ভিরু নারীদের জন্য অবশ্য পালনীয় তা থেকে বিরত থাকা উচিত নয়। মানবজীবনে সকল কাজেরই ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক থাক। নেতিবাচক দিকটি পরিহার করে ইতিবাচক হিসেবে বোরকার ব্যবহার হলে তা হবে মানবজাতির জন্য কল্যাণকর। সুতরাং বোরকা চলছে চলবে।
ধন্যবাদ ্আবারও আপনার পর্যবেক্ষণের জন্য

১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:২৯

নকীব ভাই বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:২০

নাযীর আহমদ বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য প্লাস

১৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬

নকীব ভাই বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১১| ১৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:২৩

রাজীব বলেছেন: আমি যতদুর জানি ইসলামে কোথাও বোরকার উল্লেখ নেই। পর্দার উল্লেখ আছে।

আধুনিক জামানার বোরকা ইসলামে পর্দার সবগুলো বিধান মানে কিনা সন্দেহ!

১৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬

নকীব ভাই বলেছেন: হ্যা ভাই আপনার জানাটা সঠিক। তবে বর্তমানের ভয়াবহ ফিতনার কবল হতে বাচঁতে হক্কানী উলামায়ে কিরাম বোরকা পড়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
আর আপনার সন্দেহটিও অমুলক নয়।

১২| ১৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:২৯

দ্যা অক্সি সেভেন বলেছেন: জারনো বলেছেন: নকীব ভাই দারুন লিখেছেন। তবে এই ধরণের নারীর সংখ্যা অতি নগন্য। বিচ্ছিন্ন দু'একটি ঘটনার জন্য ইসলামের একটি বিধান যা খোদা ভিরু নারীদের জন্য অবশ্য পালনীয় তা থেকে বিরত থাকা উচিত নয়। মানবজীবনে সকল কাজেরই ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক থাক। নেতিবাচক দিকটি পরিহার করে ইতিবাচক হিসেবে বোরকার ব্যবহার হলে তা হবে মানবজাতির জন্য কল্যাণকর। সুতরাং বোরকা চলছে চলবে। ধন্যবাদ ্আবারও আপনার পর্যবেক্ষণের জন্য

১৮ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৪৫

নকীব ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ১৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫

ধ্রুব... বলেছেন: পর্দা একটি মুসলমানদের পবত্রি বিধান। এটা কোন অজুহাতে পরিত্যাগ করা কোন মুসলমানের উচিত নয়। কেউ এটাকে অবহেলা করলে সে আর ধার্মিক থাকেনা। সুতরাং ঐ মহিলা কোন মতেই ধর্মভীরু হতে পারে না। প্রকৃত পক্ষে সে ধর্মভীরুর মুখোশ পরে আছে।

১৪| ১৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৪

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ভাল পোষ্ট।

১৫| ১৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৫

bakta বলেছেন: হুম..................।

১৬| ১৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট খানা পড়ে হাসবো না কাদবো বুঝতে পারছি না! কিছু কিছু মানুষ আছে ইসলামী আইন আর ইসলাম বাচাও বলে চিৎকার করে মূলত তারা ইসলামকে ধর্ষন করে আসছে যুগের পর যুগ আর এই পোস্টখানা তার গুরুত্বপূর্ন উদাহরন। আর কমেন্টেও যখন দেখি কেউ এর প্রতিবাদ করছে তখন তার মা বোনকে ইঙ্গিত করা হচ্ছে।

শোনেন কিছু কথা কই! আমি যখন ভার্সিটি পাশ করে বাড়ি আসি তখন দেখতাম আমার বোনও বোরখা পড়তো। আমি সেদিন বাড়িতে খুব হল্লা করি, কিন্তু বাসায় দোহাই দিয়েছিলো এলাকার পোলাপান ডিস্টার্ব করে। যাই হোক, পরে একদিন এক ছেলে আমাদের বাড়ির সামনে ঈভটিজ করে বসে, কি আর করা, সেই পোলার পরে পা ভাঙ্গা হলে পুরো বাট্টু পোলাপান শান্ত হয়। তারপর থেকে বোরখা পড়া বাসায় নিষিদ্ধ করা হয়!

ইসলামে কোথাও বলা হয় নাই বোরখা পড়তে। বোরখা একটা অমানবিক পোশাক। আমি নিজে একবার ট্রাই করেছিলাম এই ভেবে যে রোদের মধ্যে এই পোশাকটার কি প্রভাব। আমি ঘামে ভিজে যাই, চিড় চিড় করতে থাকে আমার শরীর। তবু কিছু মেয়েকে শুনি বোরখা পড়লে তাদের কিছুই হয় না। আমি তাদেরকে বলেছিলাম, আফ্রিকার জুলুরা যখন মারা যায় তখন তাদের আত্মীয় স্বজন তার লাশের বিভিন্ন অংশ কেটে কুটে খায় এই ভেবে যে তারা সবাই ঐ মৃত মানুষের আত্মাটা ধারন করেছে। এটা করে তারা বিশেষ আত্মতৃপ্তি লাভ করে। কিন্তু সুস্হ মানুষ সেটা করে না।

কিছু দিন পর লক্ষ করলাম তার বিয়ে হয়, এবং তার মেয়ে যখন বড় হয় সে তার মেয়েকে বোরখা পড়াতো না। আমি তাকে বলেছিলাম, কোরানে যা বলা আছে সেটা সাধারন পোশাক দিয়েও সম্ভব, এবং তা বেশ কমফোর্টেবল। কেন এই অমানবিক পোশাক? হিজাব করতে হলে তো নিজেকে কষ্ট দেবার কোনো মানে হয় না!

মেধা খাটাতে বলেছিলাম, এবং সে খাটিয়েছিলো। কিন্তু আপনাদের দেখে মনে হয় জুলু আর আপনাদের মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই। মাঝে মাঝে ভেবে ভেবে অবাক হই ইসলামী আইন হলো একটা খুবই ভালনেরাবল সিস্টেম তাই খোদা প্রথমেই শর্ত আরোপ করেছেন সৎ লোকের শাসন। কিন্তু সেখানে আজ দেখুন সৌদী ইরান পাকিস্হানের মতো দেশে শরীয়া আইনের নামে কিছু বর্বর আইন চালু করেছে আর নির্যাতন করছে নিজ দেশের মানুষের উপর। তারাও সেটা হাসি মুখে বরন করে ইসলামকে নিয়ত ধর্ষন করছে। আমাদের দেশে এরকম বর্বর আইন চালু হলো হয়তো ৭১ এর মতো আরেকটা স হিংস যুদ্ধের দরকার হবে!

১৯ শে মে, ২০১১ সকাল ৮:৫৬

নকীব ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে বড়ই মায়া হয়, সত্যিই মায়া হয় আপনার মত ভার্সিটি পড়ুয়া কথিত শিক্ষিত দের জন্য। অনুরোধ করছি ইসলামকে জানার। আপনি ইসলামকে অনুধাবন করতে যদি আমার মত কোন মানুষকে মাপকাঠি হিসাবে দাড়ঁ করান তবে সত্যি বড় ভুল করবেন।
বড় দুঃখ হয় আমরা যারা মুসলমানের ঘরে জন্ম নিয়েও এখনো মুসলমান হতে পারছিনা। তবে অনেকাংশে দায়ী আমাদের বৃটিশ প্রবর্তিত ধর্মহীন শিক্ষাব্যবস্থা। যা হোক আমার ভাই আপনি কুরআন-হাদীস পড়ুন, তাফসীর পড়ুন। বিশেষ করে ডা.জাকির নায়েকের অথেনটিক বই গুলো পড়তে পারেন। আল্লাহ চাহতো আপনার অন্তর্চক্ষু খুলে যাবে।
ভুলে যাবেন না আমিও আপনার মত সাধারণ শিক্ষার সর্বোচ্চ সনদ অর্জনকারী।

১৭| ১৮ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১১

অরণ্যচারী বলেছেন: জ্যৈষ্ঠ মাসের দুপুরের রোদে একদিন বোরকা পরে রাস্তায় কিছুক্ষণ হেটে দেখুন। ভালো লাগবে।

১৯ শে মে, ২০১১ সকাল ৯:১৬

নকীব ভাই বলেছেন: না ভাই আপনি যদি পুরুষ হয়ে থাকেন তবে আপনি গর্ভধারণের মত কঠিন কাজের চিন্তাও করতে পারেন না। আর যদি মেয়ে হয়ে থাকেন তবে বলব যারা বোরকার তথা হিজাবের মাধ্যমে ইসলামের সুমহান আদর্শ মেনে চলে উপকৃত হচ্ছেন, তৃপ্ত থাকছেন তাদের সংস্পর্শে গেলে আপনার বোধগম্য হবে কিভাবে সম্ভব দুপুরে বোরকা পরে রাস্তায় হাটা যায়।

১৮| ১৯ শে মে, ২০১১ সকাল ৯:১৭

এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন:

@উদাসী স্বপ্ন, আপনার বেলায় যা হয়েছে তা শুধু অনভ্যস্ততার কারণেই অস্বস্তি লেগেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সরবোচ্চ ডিগ্রি নিয়েই অনেকেই নিজেকে চরম বুদ্ধিমান প্রাণী বলে পরিচয় দিতে ভালবাসে। আর তার প্রেক্ষিতে দুনিয়ার মানুষের প্রতি তার পরমতসহিষ্ণুতা বলে আর কিছু থাকেনা।

ইসলামে বোরকার কথা বলা হয়নি, বলা হয়েছে পর্দার কথা।

লেখক বলেছেন: তবে বর্তমানের ভয়াবহ ফিতনার কবল হতে বাচঁতে হক্কানী উলামায়ে কিরাম বোরকা পড়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।



লেখককে ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।

১৯| ১৯ শে মে, ২০১১ সকাল ১১:২৯

জারনো বলেছেন: অরণ্যচারী বলেছেন: জ্যৈষ্ঠ মাসের দুপুরের রোদে একদিন বোরকা পরে রাস্তায় কিছুক্ষণ হেটে দেখুন।

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন:
ইসলামে কোথাও বলা হয় নাই বোরখা পড়তে। আমি নিজে একবার ট্রাই করেছিলাম এই ভেবে যে রোদের মধ্যে এই পোশাকটার কি প্রভাব।

আমি ৮ মাস ৪ সপ্তাহ যাবৎ সামুতে আছি, আফসুস এখনও লিংগ ধরতে পারলাম না। উপরের দু'ই বিজ্ঞ মন্তব্যকারীরা কোন লিংগের ? আসলে সামুতে অনেকেই এমন নিক ব্যবহার করেন যা দেখে ধরবার কোন সুযোগ নাই যে তারা কেন লিংগের। যা হোক তাদেরকে আল্লাহতালা তার মহিমা বুঝবার ক্ষমতা দান করুন। সবাই বলেন; আমিন-

২০| ৩১ শে মে, ২০১১ রাত ৮:২৩

পরবাসী একজন বলেছেন: ইসলামে মেয়েদেরকে ঢিলা/ লুজ কাপড় পড়ার কথা বলা হয়েছে।
কিন্তু বাংলাদেশে বিশেষ করে চট্টগ্রামে বোরকা না পড়লে পর্দা হিসাবেই ধরা হয় না ।
অথচ অন্যান্য কাপড় (সালোয়াড় কামিজ) দিয়েও সুন্দর ও সঠিকভাবে পর্দা করা যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.