নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনে মনে গল্পকার। যখন আমি কোনো কিছুই করি না, তখনো একটা কাজ সব সময় করতে থাকি। মনে মনে গল্প লিখতে থাকি।

অনন্ত আরফাত

অনন্ত আরফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাঁঠাল বাগান, নিভৃতে মানুষের ঢল আর ঝর্ণার উলুধ্বনি

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫


বেশ কিছুদিন থেকেই বলছিলাম, খৈয়াছড়া যাবো, খৈয়াছড়া ছড়া যাবো।

বলাটা বলার মধ্যেই থেকে যাচ্ছিলো বার বার। কোনো ভাবেই যাওয়া হয়ে উঠছিল না। হঠাৎ করেই সাইমন ভাই বলল, শুক্রবার খৈয়াছড়া যাবো, চলো।
এই রকম অসংখ্য প্ল্যান আগে হয়ে গেছে। ভেস্তেও গেছে। তাই আমি সন্দিগ্ধ গলায় জিজ্ঞেস করলাম, কনফার্ম নাকি?
সাইমন ভাই কঠিন গলায় বললো, কনফার্ম মানে? অবশ্যই কনফার্ম। কেউ না গেলে দরকার হলে আমি একাই যাবো।
-একা যাওয়ার দরকার নাই । আমি আছি তোমার সাথে । দুইজনে যাবো।
-হুম।

‘হুম’ বলার পর খৈয়াছড়া নিয়ে কথাবার্তা আবার স্টপ। আমি ভাবলাম, “ অ হনু--- ।”
সারাদিন টিউশন মিউশন দৌড়াদৌড়ি করে এসে রুমে ঢুকলে সাইমন ভাইয়ের সাথে দেখা হয়। ভাবি আজকেই খৈয়াছড়ার ব্যপারটা ফাইনাল করতে হবে। অন্য সবকিছু নিয়ে কথা হয়। কিন্তু খৈয়াছড়া নিয়ে কোন কথা হয় না। মনে মনে একটু দমে গেলাম। ভাবলাম এইবারও যাওয়া হবে না। কিন্তু পনেরো তারিখ রাতে বাসায় ফিরতেই সাইমন ভাই বললো, সকাল আটটার দিকে আমাদের বের হতে হবে কিন্তু। খৈয়াছড়ার কথা ভুলে গেছি এরমধ্যেই।
বললাম, আটটার আগে কেন বের হতে হবে?
-খৈয়াছড়া যাবা না?
-ও, যাবো না কেন? অবশ্যই যাবো।
-সকাল বেলায়-ই বের হতে হবে । হাইওয়ে তে সিএনজি নাই। বাসে করে যেতে হবে।
-হুম।

রাতে টিভি দেখে ঘুমাতে গেলাম। সকালে সাতটার দিকে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। একটু এই কাত ওই কাত হয়ে সাড়ে সাতটার দিকে শুভ ভাইদের রুমে গেলাম। দেখি, শুভ ভাই ঘেটি বাঁকা করে শুয়ে আছে আর সাইমন ভাই দেয়ালে হেলান দিয়ে ফেসবুক গুতাচ্ছে। খৈয়াছড়ার নামগন্ধও রুমে নাই। একটু বসে টসে আবার নিজের রুমে চলে আসলাম। ভাবলাম মনে হয় প্ল্যান আবার ক্যান্সেল হয়ে গেছে। আমিও আবার শুয়ে পড়লাম। স্টুডেন্টদের ফোন দিয়ে জানিয়ে দিলাম, সাড়ে নয়টার দিকে গিয়ে পড়াবো। কাঁথামুড়ি দিয়ে শুয়ে আছি। এদিকে শীত শীত করছে। শীত মনে হয় পড়া শুরু করে দিছে। হালকা ঘুম ঘুমও আসছে। এই সময় সাইমন ভাই এসে ডাকাডাকি শুরু করলো…
-এই আরফাত ভাই, আরফাত ভাই...
-হুম
-উঠো না। দেরি হয়ে যাচ্ছে তো।
-খৈয়াছড়া যাবা নাকি?
-যাব না তো! পোলাপাইন সবাই চলে আসছে।
-তাই?
-সবাই চলে আসছে নিচে। উঠো, উঠো। তাড়াতাড়ি উঠো।

লাফ দিয়ে উঠে গোসল টোসল ছেড়ে রেডি হয়ে গেলাম। ততক্ষণে সাইমন ভাই বের হয়ে গেছে। আমি আর শুভ ভাই বের হলাম তারপর। হলিক্রিসেন্ট এসে দেখি রাহুল ভাইরা সবাই অপেক্ষা করছে। নতুন কয়েকজনের সাথে পরিচয় হলো। নিশান ভাই, রাসেল ভাই, রনি দা। আরেকজনের নাম ভুলে গেছি। এদিকে এখনো আশিক ভাই আসতে পারেনি। আশিক ভাই আসার পর সবাই তাড়াহুড়া করে চার নাম্বার বাসে উঠে পড়লাম। চার নাম্বার বাসে করে অলংকার। তারপর ফেনীর বাস ধরতে হবে। অলংকার নামার পর আর গাড়ি পাই না। সব গাড়ি ফুল। নতুন গাড়ি ভরতে দেরি হবে। ভেবেচিন্তে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে যাবার সিদ্ধান্ত হলো। বাসওয়ালা বললো, সীতাকুণ্ড গিয়ে বসতে পারবেন। সীতাকুণ্ড গিয়ে বসার আশায় বাসে উঠে পড়লাম। রড ধরে দাঁড়িয়ে এটা ওটা নিয়ে ফাজলামি করতে করতে চলেছি। কিছুক্ষন বাস সহকারীর সাথে ফাইজলামি,কিছুক্ষণ যাত্রীদের সাথে, এইভাবে চলছে। সীতাকুণ্ড গিয়ে বসার জায়গা হলো। তারপর শুরু হল নতুন মাত্রার ফাইজলামি। রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে, কোনটা কেমন, এইসব।

এদিকে রাস্তা ফুরায় না তো ফুরায় না। গাড়ি যেন অনন্তকাল ধরে চলছে। গাড়িওয়ালাকে বলে দেয়া আছে বড় তাকিয়া বাজারে যেন নামিয়ে দেয়। বড় তাকিয়া কেউ চিনি না। কিছুক্ষন পর বাসওয়ালা বললো, আইয়া গেছেন, বত তাকিয়া আইয়া গেছেন। নামেন।
নামলাম আমরা। নেমে পিয়াজু টিয়াজু এইসব হাবিজাবি খেলাম কিছুক্ষণ। তারপর পানির বোতল, স্যালাইন, শুকনো খাবার এইসব নিয়ে দোকানিদের কাছে জিজ্ঞেস করলাম, দুপুরে খাবারের কি করা যায়? ওরা জানালো ওখানে হোটেল আছে। খাবর সস্তা। সিএনজি নিলাম খৈয়াছড়া যাওয়ার জন্য। একশ টাকা করে ভাড়া। রাস্তার পশ্চিম পাশ থেকে সিএনজি নিয়ে কাঁঠাল বাগানের দিকে চললাম।

হাইওয়ে থেকে এক কিলোও ঢুকিনি। সিএনজি বললো, আর যাওয়া যাবে না। এখান থেকে হেঁটে হেঁটে যাবেন।
-ওমা, এইটুক পথ একশ টাকা?
-আপনাদের থেকে তো কম নিছি। দেড়শ টাকা ভাড়া।
তার সাথে কিছুক্ষণ কথা কাটাকাটি করে হাঁটা ধরলাম। ওদিক থেকে মানুষ আসছে। মনে হয়, বলি খেলার মাঠ থেকে আসছে সব। উদাম গা। সারা গায়ে পাহাড়ি কাদা। কেউ কেউ হাফ প্যান্ট আর স্যান্ডো গেঞ্জি। আর কতদূর জিজ্ঞেস করলে সবার উত্তর, হাঁটেন, আরো হাঁটেন। কতদূর না যেনে হাঁটতে আছি। ধীরে ধীরে পাহাড়ের কাছাকাছি চলে এসেছি। হোটেল শুরু হল তারপর। মানুষের বাড়িতে বেশির ভাগ হোটেল। সাইমন হোটেল, জাহাঙ্গীর হোটেল, সুন্দর মত একটা আছে, ঝর্না হোটেল। শেষ পর্যন্ত আমরা জয়নাল আবেদিন হোটেলের উঠানে এসে পৌছালাম। উঠানের এক পাশে বিশাল সাইনবোর্ড।

জয়নাল আবেদ্দিন হোটেল
কাঁঠাল বাগান, পুর্বো খৈয়াছরা
এখানে সবজি, তাজা মাছ ও মুরগি পাওয়া যায়
ঘরোয়া আয়োজনে খাবার পরিবেশন করা হয়।


এইদিক দিয়েই ঝর্নায় উঠতে হবে। ছোট পাহাড়ি ঝিরি বয়ে যাচ্ছে পাশ দিয়ে। পাথুরে ঝিরি । পা পিছলালেই মট করে ভেঙ্গে যাবে হাত-পা। ফ্রিজের পানির মত ঠাণ্ডা পানি। জুতা খোলে ঝিরিটা পার হলাম। রাস্তা বেশ পিচ্ছিল হয়ে আছে। ওদিক থেকে ঝর্নায় ঝাঁপাঝাঁপি করে ফিরে আসা মানুষগুলোর গায়ের পানিতে রাস্তার অবস্থা বেশ খারাপ। আমি কুড়িয়ে একটা লাঠি নিলাম সাথে। হাঁটতে বেশ সুবিধা। সবাই হাসাহাসি করছে। তবুও গা করলাম না। নিজে বাঁচলে বাপের নাম। হাসাহাসি পরে। এদিকে শুরু হয়ে গেছে সেলফি উৎসব। এই সেলফি তুলাতুলিতে সবার আগে থাকে শুভ ভাই। সবাই তুলছে, যে যেদিক থেকে পারে। হিম শীতল পানির পাথুরে পাহাড়ি ঝিরিতে সেলফি!





ঝিরি বেয়ে বেয়ে হাঁটছে আর সেলফি তুলছে সবাই। খানিক হাঁটার পর প্রথম ঝর্ণায় এসে পৌছালাম। মানুষের ভীড় এইখানে। কেউ ঝাঁপাঝাঁপি করছে। কেউ ছবি তুলছে।





এই ঝর্ণা থেকে শুরু। উপরে আরো বারোটা ঝর্ণা। উঠার কোন সিঁড়ি নাই। খাড়া পথ। সেই কবে দড়ি বেয়ে কেউ উঠেছিল। ওই ভেজা ত্যানাত্যানা দড়িগুলো এখনো ঝুলে আছে। ওই দড়ি বেয়েই উপরে উঠছে কেউ কেউ। একবার হাত ফসকে গেলে অন্য পৃথিবীতে। উপরে তাকালে আর উঠবার সাহস হয় না। পাশে নতুন বউ নিয়ে ঘুরতে এসেছে একজন। উপরে উঠার জন্য গাঁইগুই করে বউয়ের কাছে এক রাম চড় খেয়ে একেবারে ঠাণ্ডা! আমাদের তো আর এই ঠ্যালা নাই। উঠলেই ল্যাঠা চুকে যায়। উপরে উঠার সিদ্ধান্তই নিলাম। জীবনে আর আছে কি! আশেপাশে খুঁজে একটা ছেলে ঠিক করলাম। আমাদের খাবার দাবার আর পানি উপরে তুলে দিবে। ঠিক করেছি একজন। উপরে উঠছে দুইজন। আরেকজনকে জিজ্ঞেস করলে বলল, বন্ধু। আমরা একসাথে যাব। একজনের টাকা দিলেই চলবে। রাসেল ভাই, নিশান ভাই আর আশিক ভাই উপরে উঠার সাহস করল না। বাকি ছয়জন উঠতে শুরু করলাম।

উঠতে উঠতে হাঁপিয়ে গেছি। বসলাম কিছুক্ষণ। তারপর পরবর্তী ঝর্ণায় নামলাম। এখানে কিছুক্ষণ ছবি টবি তোলা হল। খাবার খেতে গিয়ে দেখি খাবার উপরে তোলা হয়নি। ভাগ্যিস আমার ব্যাগে পিয়াজু আর কলা ছিল। তাই-ই সই। শুভ ভাই দেখি কলা দিয়ে পিয়াজু খাওয়া শুরু করে দিছে। ইতিমধ্যে একটা বাচ্চা দৌড়ে নেমে খাবার নিয়ে আসছে। যেই পথ উঠতে আমাদের কিয়ামত হয়ে গেছে সেই পথ এরা দৌড়ে উঠে, দৌড়ে নামে।

এরপরে আবার উঠা শুরু। কি সব অসম্ভব সুন্দর ঝর্ণা! ঝর্ণা ঝর্ণা, তরুলিত চন্দ্রিকা...। এইখানে আসলে কঠিন নাস্তিকও সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী হয়ে আস্তিক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। কারণ এই জিনিস মানুষের হাতের বাইরের জিনিস। এই জিনিস আপনা-আপনিও সৃষ্টি হতে পারে না। অসীম ক্ষমতাবান কোনো এক ভাস্করের হাত রয়েছে এইখানে। ব্যক্তিগতভাবে মুগ্ধ হওয়ার অসম্ভব ক্ষমতা নিয়ে আমি জন্মেছি। ডাস্টবিনের পাশে যখন কোনো কাক ঠোকর দেয় তখনও আমি সৌন্দর্য দেখি! এইখানে তো আমার পাগল হয়ে যাওয়ার দশা। আর কয়েকটা উঠার পর ঝিরাচ্ছি। এই সময় দেখি ধরাম করে কি একটা আমার পিঠের উপর। পিছলে পড়ে যেতে যেতে বাঁচলাম কোনমতে। আমি উঠে দেখি হস্তীসাবক এখনো পড়ে আছে। টেনে তুলতে তুলতে ওর বন্ধুরা এসে গেলো। জানা গেল উক্ত হস্তী এইবার নিয়ে চারবার আছাড় খেয়েছে। প্রতিবার মানুষের গায়ের উপর। এই দলটা নারায়ণগঞ্জ থেকে এসেছে শুধু খৈয়াছড়া দেখার জন্য। গাল-গল্প হলো কিছুক্ষণ তাদের সাথে। ঝর্ণায় ভিজতে ভিজতে ছবি তোলা হলো। হঠাৎ এত উপরে চারটা মেয়ে। সত্যি সত্যিই এদের সাহসের তারিফ করতে হয়। ছেলেরা ভয়ে উঠতে পারছে না। এই মেয়েগুলো কেমনে কেমনে সাহস করে উঠে গেছে উপরে!



ঝর্ণা দেখা শেষ করে নিচে নামার সময় দেখি আসল কষ্ট। পা দেওয়া যাচ্ছে না । পিচ্ছলে যাচ্ছে। পাছা দিয়ে ঘষে ঘষে আল্লা আল্লা করতে করতে নামলাম কোনমতে। নিচে নেমে দেখি রাসেল ভাই গালাগালি শুরু করে দিছে। উপরে উঠার সময় আমরা সব খাবার নিয়ে গেছিলাম। বেচারারা কিছুই খেতে পারেনি। এদিকে আমরা সব শেষ করে দিয়েছি। তারপরে আবার কিছু ছবি আর সেলফি তোলা শেষে ফিরতে শুরু করলাম। ঝিরি বেয়ে হাঁটতে হাঁটতে জয়নাল আবেদিন হোটেলের কাছে ফিরে এলাম। এখানে এসে সবাই টাওয়াল পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে কাপড় পালটালাম। গা টা মুছতে মুছতে ক্ষুধার কথা মনে পড়ল। একেবারে পেট চু চু করছে। ঠিক করলাম এখানেই দুপুরের খাবার খাবো। মুরগি দিয়ে খেলাম। আসলেই ঘরোয়া আয়োজন। শহরের হোটেলের মত প্লেট মাপা ভাত না। বড় গামলা করে ভাত দিছে। খাবারও খুব ভালো। ডালটা হয়েছে অমৃত। চা-টা খেতে খেতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এলো। তারপর ফিরতে শুরু করলাম নিজেদের ঠিকানায়। একটু হেঁটে ঝর্না হোটেল পার হওয়ার পর দেখি অনেকগুলো সিএনজি দাঁড়িয়ে আছে। এগুলো সব হাইওয়েতে যাবে। সকালের হারামজাদা দুইটা আরো দুই কিলো মত আগে নামিয়ে দিয়ে বলেছিল সিএনজি আর যায় না। এরা সব সিএনজিওয়ালা নতুন মানুষের সাথে এই ধান্ধা করে। এক কিলো মত নিয়ে গিয়ে নামিয়ে দিয়ে বলে, এই পর্যন্ত। এখান থেকে হেঁটে হেঁটে যেতে হবে। সকালের দুই সিএনজিওয়ালাকে সবাই খুঁজতে লাগল মাইর দেওয়ার জন্য। কে কোন সিস্টেমে মাইর দিবে এই প্ল্যান করতে করতে আমরা হাইওয়ের দিকে হাঁটতে লাগলাম।



হাইওয়েতে এসে দেখি এইজন্মে আর বাস পাওয়া সম্ভব না। অন্য জন্মে পাওয়া গেলেও যেতে পারে। শেষে একটা থামিয়ে সবাই ছাদে উঠে পড়লাম। আর মনে মনে ঝর্ণাগুলোকে কথা দিলাম--আসবো, আবার আসবো আমি তোমাদের কাছে। আসতেই হবে। এদিকে বাস চলছে। সেখানেও সেলফি, শেষ বিকেলের সেলফি…



২৩ অক্টোবর, ’১৫। কার্তিকের রাত।
খুলশি, চট্টগ্রাম।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখায় কম দরকারী বিষয়ের বর্ণনা বেশী

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৭

অনন্ত আরফাত বলেছেন: প্রিয়, আমি স্রেফ ভ্রমণকাহিনী লিখি না। গল্পের মতো লেখার চেষ্টা করি। এই জন্যে হয়তো অপ্রয়োজনীয় আলাপ বেশি। ভালোবাসা জানবেন।

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: ভ্রমন আমার খুব প্রিয়। অথচ আমি ভ্রমন কম করি।
লম্বা সময় ঘরের বাইরে থাকলে মাথা ব্যথা করে।

আপনি লিখেছেন, পড়ে বেশ আনন্দ পেয়েছি।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৫৪

অনন্ত আরফাত বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে শুনে আমারও খুব ভালো লাগছে ভাই। ভালোবাসা জানবেন।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৪২

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক দিন পর সামু ব্লগে ভ্রমণ কাহিনি পড়ছি । ভাল লাগল ভাই ।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১২

অনন্ত আরফাত বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। ভালোবাসা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.