নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনে মনে গল্পকার। যখন আমি কোনো কিছুই করি না, তখনো একটা কাজ সব সময় করতে থাকি। মনে মনে গল্প লিখতে থাকি।

অনন্ত আরফাত

অনন্ত আরফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহুয়া মলুয়ার দেশে (ষষ্ঠ পর্ব)

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৩



গারো পাহাড় থেকে ফেরার পথে মাঝখানে আমরা একটা বাজারে দাঁড়ালাম।

বাজারের নামটা ভুলে গেছি। দোকানে ঢুকে কলা পাউরুটি খেলাম। এর মধ্যেই দোকানির সাথে নাফিজ ভাইয়ের বেশ ভাব হইয়া গেছে। দোকানির বাড়ি কুমিল্লা। এই শালা যেখানে যেখানে ট্যুরিজম ব্যবসা চলে সেখানেই নাকি দোকান দেয়। কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন, পটুয়াখালি সব জায়গায় নাকি এর দোকান আছে। আমি বললাম, “সোনাদিয়ায় একটা দিয়া দেন। সামনে সোনাদিয়ায় ট্যুরিজম চালু হবে।”

শালা হাসতে হাসতে বললো, “ দেখবেন, ঠিক ই দিয়া দিছি।”

এই দেশে ব্যাবসায়ীদের একটা জাত আছে। প্রথমে ধরতে হবে নোয়াখাইল্যাদের। বাংলাদেশের এমন কোন জায়গা নাই, যেখানে নোয়াখালি স্টোর নাই। দেশের যে কোন জায়গায় অন্য অঞ্চলের দোকানদার পান, না পান, নোয়াখালির দোকানদার পাবেনই। চট্টগ্রামে আছে সাতকানিয়া। চট্টগ্রামের এ-মাথা ও-মাথা ঘুরবেন আর সাতকানিয়ার দোকান চোখে পড়বে না, তা হবে না। আপনার চোখে সবচেয়ে বেশি পড়বে ‘সাতকানিয়া ভাতঘর’। সেখানে অবশ্যই সিম বিচি দিয়া বেগুন পাওয়া যাবে। সেই সিম বিচি আবার দামে কম। খাইতে মজা। আমি মাঝে মাঝে সাতকানিয়া ভাতঘরে গিয়া সিম বিচি দিয়া ভাত খাই। দাম পড়ে ত্রিশ টাকা।

সাতকানিয়ার ব্যবসায়ীদের কথা বলতে গিয়া আরেকটা কথা মনে পড়লো। বাইতুশ শরফের প্রতিষ্ঠাতা জহ্বার সাহেব একদিন নাকি ওয়াজ করছিলেন। ওয়াজের এক ফাঁকে সাতকানিয়ায় ব্যবসায়ীদের কথা উঠলো। উনি সাতকানিয়ার ব্যবসায়ীদের কথা বলতে গিয়া নাকি গল্প শুনালেন একটা। এক লোক নাকি চাঁদের দেশে গেছে। চাঁদে গিয়া বেচারা পড়লো মুসিবতে। কোন দোকান-পাট নাই। চা-বিস্কুট খাওয়ার ব্যাবস্থাও নাই। হঠাৎ তার খেয়াল হলো, অনেক দূরে টিমটিমে একটা আলো জ্বলে। বেচারা হাঁপাইতে হাঁপাইতে সেখানে গিয়া দেখলো, ছোট একটা চায়ের দোকান। দুই তিন বৈয়াম বিস্কুট। বেচারা বিস্কুট দিয়া চা খাইতে খাইতে দোকানদাররে জিগাইলো, “ ভাই আন্নের বাড়ি কোনায়?”

দোকানদার বেচারা উত্তর দিলো, “ জ্বী, আঁরো বাড়ি অনর সাতকাইন্যা।”

বুদ্ধিমান পাঠকের কাছে প্রশ্ন থাকলো, দ্বিতীয় লোকটার বাড়ি কোথায়?

জব্বার সাহেবের গল্প থাক। আমরা কুমিল্লা উদ্দিনের দোকানে আসি। আমরা কলা-রুটি খাইতে খাইতে নাফিজ ভাই দুই বাইকওয়ালাদের রাজি করাই ফেলেছেন আমাদের নেত্রকোনা দিয়ে আসার জন্য। এই দিকের রাস্তা-ঘাটের অবস্থা খুব খারাপ। বিকল্প রাস্তা দিয়া নেত্রকোনা যাইতে হবে। একজন এক হাজার করে দুইজন দুই হাজারের নিচে কোন ভাবেই নেত্রকোনা যাবে না। পরে অনেক বলে কয়ে ওদের রাজি করানো গেলো ছয়শ টাকা করে।

বাইকওয়ালারা তেল ভরার পর আমরা আবার যাত্রা শুরু করলাম। সোমেশ্বরী পার হইয়া আমরা আসলাম বিরিশিরি কালচারাল একাডেমিতে। বাংলাদেশে দুইটা মাত্র কালাচারাল একাডেমি। তার মধ্যে একটা বিরিশিরিতে। একাডেমিতে ঢোকার পাস তিন টাকা। আমরা সবাই তাড়াহুড়া করে একাডেমিতে ঢুকলাম। হাতে সময় আছে আর মাত্র আধা ঘন্টা। বারোটায় হোটেলে চেক আউট করতে হবে। আমরা সবাই তাড়াহুড়া করে একাডেমির জাদুঘর দেখতে লাগলাম। আদিবাসীদের জীবন প্রণালী আর ব্যবহার্য জিনিসপত্র।




বেশিক্ষণ দেখার সময় পেলাম না। হুড়াহুড়ি করে আবার সবাই একাডেমি থেকে বাইর হইয়া আসলাম। একাডেমির পাশেই আমাদের হোটেল। স্বর্ণা গেষ্ট হাউজ। হোটেলে ফিরে চেক আউট করে আবার বাইকে চেপে বসলাম সবাই। এবার গন্তব্য নেত্রকোণা। নেত্রকোণা থেকে সন্ধ্যার আগে পৌছতে হবে খালিয়াজুরি। এই অঞ্চলে চারজনের কেউই আগে একবারও আসিনি। আমাদের হইছে অন্ধকারে ঢিল ছোড়ার মতো অবস্থা। কোন স্ট্রাটেজি নাই। লোকজন থেকেই জিজ্ঞেস করে করে পথ চলতে হচ্ছে। এর জন্য হ্যাপাও কম পোহাতে হচ্ছে না। কেউ কেউ ভুলভাল ডিরেকশন দেয়। গাড়িঘোড়া ভাড়া বেশি চাইয়া বসে। দামদর জানি না। যেটা চায় দিতে হচ্ছে। যেমন বাইকওয়ালারা যে ভাড়া বেশি নিছে এইটা বুঝলাম নেত্রকোনা পৌছানোর পর। মাত্র এক ঘন্টার দুরত্ব। ভাড়া নিলো ছয়শ টাকা করে। তখন বললো, পৌছাইতে লাগবে চার ঘন্টা। যাওয়ার পথ ভালো না। পৌছায়া দেওয়ার পর বললো, শর্টকাট দিয়া নিয়া আসছে। শালা, হারামজাদার বাইচ্চারা।

মাঝখানে কংস নদী পার হতে হলো। কংস নদী পার হওয়ার আগে এক বুড়া কাকার দোকানে বেলপাতির চা খাইলাম। চা’র স্বাদ অসাধারণের উপরে। বেলের যে চা হয় এইটাই আগে কোনদিন জানতাম না। কাকার কাছে প্রক্রিয়াটা জাইনা নিলাম। কাঁচা বেল ছোট ছোট করে কেটে রোদে শুকাইতে হয়। সেই বেল গরম পানিতে দিয়া বানানো হয় বেলপাতির চা। নিয়মটা চা-পাতির মতোই। কিন্তু বেলপাতির সাথে সাধারণ চা’র কোন তুলনা হয় না। জোবায়ের কাকার থেকে চেয়ে কিছু বেলপাতিও সাথে করে নিয়া আসলো।



নেত্রকোনা পৌছায়া পড়লাম আরেক বিপদে। এক একজন এক এক রকম ভাড়া চায়। কেউ বলে মোহনগঞ্জ চলেন। ওখান থেকে যাবেন খালিয়াজুরি। আবার কেউ বলে মোহনগঞ্জ যেতে হবে না। তার আগেই ঘাট আছে। ওখান থেকে লঞ্চে খালিয়াজুরি যেতে পারবেন। আরেকজন বলে, ডাইরেক্ট মোটর সাইকেল নেন। মোটর সাইকেল খালিয়াজুরি চলে যাবে। কেউ ভাড়া চায় পাঁচশ। কেউ চায় সাতশ। এর মধ্যে একজন অটোওয়ালা একপাশে ডেকে নিয়া বললো, “ভাই ওরা আপনাদের কাছে ভাড়া বেশি চাইতেছে। আপনারা আমার অটোতে উঠেন। আমি আপনাদের ঘাটে নিয়া যাবো। পঞ্চাশ টাকা দিবেন।”

আমরা হাঁপ ছেড়ে বাঁচলাম। যাক বিদেশ বিভুঁইয়ে অন্তত একজন আমাদের কষ্ট বুঝলো। মধ্যবিত্ত ট্যুরিষ্টদের সবচাইতে বেশি কষ্ট হয় টাকা নিয়া। অল্প টাকা নিয়া তাকে বেশি ঘুরাঘুরি করতে হয়। অল্প সময়ে বেশি জায়গায় ঘুরতে হয়। দরকার হলে খায়া না খায়া ঘুরতে হয়। আমরা খুশি হইয়া তার অটোতে উঠলাম। তারে ধন্যবাদ দিলাম। কিছুক্ষণ অটো চালায়া সে এক স্টেশনে আইনা আমাদের নামায়া দিলো। সম্ভবত চেঁছড়াইখালি। নদীতে একটা ছোট বোট দেখায়া বললো, ওইখান থেকে বোট ছাড়ে। আপনারা এইখান থেকে যেতে পারবেন। তারপর টাকা নিয়া অটোওয়ালা চলে গেলো। আমরা তো খুশি। যাক, অন্তত একজন ভালো মানুষ পাইছিলাম। ঠিক মত ঘাটে আইনা দিছে। জোবায়ের আর শাহীনকে পাঠানো হলো বোট ঠিক করতে। তারা এসে যা বললো, তাতে আমাদের মাথায় হাত। এইখান থেকে কোন বোট খালিয়াজুরি যায় না। খালিয়াজুরি যায় মোহনগঞ্জ থেকে। অটোওয়ালা আমাদের বোকা বানাই দিছে। পরে ওখানে বসে কিছুক্ষণ চা টা খাইলাম। লোকজনকে আবার জিজ্ঞাস করলাম কিভাবে খালিয়াজুরি যাওয়া যায়। লোকজন বললো, “এখান থেকে অটো বা সিএনজি নিয়া মোহনগঞ্জ চলে যান। ওখান থেকে লঞ্চে সোজা খাইল্যাজুরি।”

সিএনজি পাওয়া গেলো না। অটো নিয়ে আমরা রওয়ানা হলাম মোহনগঞ্জ। মাঝখানে চোখে পড়লো বারহাট্টা। নির্মলেন্দু গুণের এলাকা। এইখানে কোথাও গুণের কাশবন আছে। সময় এবং টাকার অভাবে এইখানে নামা হলো না বলে বেশ মন খারাপ হলো। বাংলাদেশ রেলওয়ে যখন ঢাকা মোহনগঞ্জ রুটে নতুন একটা ট্রেন চালু করে তখন গুণ সাহেব সরকারের কাছে অনুরোধ করছিলেন, এই ট্রেনের নাম যেনো রাখা হয় ‘কাশবন এক্সপ্রেস’। কিন্তু গুণের প্রতি সেই দয়া বাংলাদেশ রেলওয়ে কিংবা সরকার কারোর ই হলো না। তারা ট্রেনের নাম রাখলেন--হাওর এক্সপ্রেস। অথচ এই গুণই লিখেছিলেন--

মা আমাকে ক্রন্দনসিক্ত একটি চুম্বনের মধ্যে
লুকিয়ে রেখে অনেক জঙ্গলের পথ অতিক্রম করে
পুকুরের জলে চাল ধুতে গেলেন; আমি ঘরের ভিতরে তাকালুম,
দেখলুম দু’ঘরের মাঝামাঝি যেখানে সিদ্ধিদাতা গণেশের ছবি ছিল,
সেখানে লেনিন, বাবার জমা-খরচের পাশে কার্ল মার্কস;
আলমিরার একটি ভাঙা-কাচের অভাব পূরণ করছে
স্ক্রুপস্কায়ার ছেঁড়া ছবি।

মা পুকুর থেকে ফিরছেন, সন্ধ্যায় মহাকুমা শহর থেকে
ফিরবেন বাবা, তাঁর পিঠে সংসারের ব্যাগ ঝুলবে তেমনি।
সেনবাড়ি থেকে খবর পেয়ে বৌদি আসবেন,
পুনর্বার বিয়ে করতে অনুরোধ করবেন আমাকে।
খবর পেয়ে যশমাধব থেকে আসবে ন্যাপকর্মী ইয়াসিন,
তিন মাইল বিষ্টির পথ হেঁটে রসুলপুর থেকে আসবে আদিত্য।
রাত্রে মারাত্মক অস্ত্র হাতে নিয়ে আমতলা থেকে আসবে আব্বাস।
ওরা প্রত্যেকেই জিজ্ঞেস করবে ঢাকার খবর:
-আমাদের ভবিষ্যত কী?
-আইয়ুব খান এখন কোথায়?
-শেখ মুজিব কি ভুল করছেন?
-আমার নামে কতদিন আর এরকম হুলিয়া ঝুলবে?

আমি কিছুই বলব না।
আমার মুখের দিকে চেয়ে থাকা সারি সারি চোখের ভিতরে
বাঙলার বিভিন্ন ভবিষ্যৎকে চেয়ে চেয়ে দেখব।
উৎকন্ঠিত চোখে চোখে নামবে কালো অন্ধকার, আমি চিৎকার করে
কণ্ঠ থেকে অক্ষম বাসনার জ্বালা মুছে নিয়ে বলব;
‘আমি এ সবের কিছুই জানি না,
আমি এ সবের কিছুই জানি না।’

আহা! দেশের এই শক্তিমান কবির বেদনা বুঝবার যোগ্যতা কি রেলওয়ের মাথামোটা গর্দভদের আছে?

এই হাওর অঞ্চলের প্রতি আমার একটা ব্যাক্তিগত প্রেমবোধ আছে। এই হাওর অঞ্চলেই আমাদের কতো কতো মহাজনদের জন্ম-মৃত্যু। তারা এই দেশের সাহিত্য সংস্কৃতিকে দিয়েছেন দুহাত ভরে। কার কার নাম বলবো? কতো জনের নাম বলবো? হাছন রাজা, আব্দুল করিম, হুমায়ুন আহমেদ, উকিল মুনশি। আহা!

আমরা মোহনগঞ্জ স্টেশনে গিয়া পৌছালাম বিকেলের দিকে। অটোওয়ালা ঘাট দেখায়া বললো, “এইখান থেকে লঞ্চ নিয়ে খাইল্যাজুরি চইল্যা যান।”
ঘাটে নেমে শোনলাম এখান থেকেও লঞ্চ যায় না। লঞ্চ নিতে হবে বোয়ালি ঘাট থেকে। আমরা আবার বাইক নিলাম বোয়ালি ঘাটে যাওয়ার জন্য। ঘটনাক্রমে আমাদের বাইকওয়ালা আবার পড়লো গাতক। যেমন তেমন গাতক না। বেশ ভরাট গলা। বাইক টান দিয়ে হঠাৎ গান ধরলো এই লোক--
পুবালী বাতাসে
বাদাম দেইখ্যা, চাইয়া থাকি
আমার নি কেউ আসে রে…

বাইকওয়ালার গান শুনে আমার মাথা গেলো আওলায়া। বললাম, “ভাই, গাড়ি থামান।”
বাইকওয়ালা বললো, “কেন ভাই? কোনো সমস্যা?”
আমি বললাম, “অবশ্যই সমস্যা। বাইক চড়তে চড়তে এই গান শুনলে গায়কের অসম্মান হয়। এত দরদ দিয়া যেই লোক উকিল মুন্সি গায়, তার সম্মানহানী হয় এই রকম কোন কাজ আমি করতে পারি না। বাইকওয়ালা আর গাড়ি থামায়া সময় নষ্ট করতে চাইলো না। তার সাথে পরিচিত হলাম। উনার নাম স্বপন সরকার। উনি দিনের বেলা জীবিকার জন্য মোটর সাইকেল চালান। রাতে উনারা গান করেন। একটা গানের দল আছে। আমি বললাম, আপনি তো আমার মাথা আউলায়া দিছেন গান শোনায়া। তাও আবার মুনশির গান।

বললো, “মুনশির গান কেমন লাগে?”

বললাম, “মুনশির গান ভালো খারাপ বলার যোগ্যতা কি আমার মতো অভাজনের আছে?”

“ হুম। মুনশি তো আছিলেন বিরাট কামেল লোক। মসজিদে নামাজ পড়াইতেন। আবার গানও গাইতেন।”

“ হুম। জানি উনার সম্পর্কে।”

“আচ্ছা। করিম পীর সাবরে কেমন লাগে?”

“উনি তো আরো প্রিয়। কারো সাথে কারো তুলনা করতে পারবো না।”

“কিন্তু দুইজনের মত-পথ আছিলো আলাদা। অবশ্য এইসব আপনাদের বুঝার কথা না।”

আমি বললাম, “বুঝার দরকারও নাই। এদের দর্শন থেকেও এদের গান আমার কাছে বেশি প্রিয়। আমি না হয় দর্শন বাদ দিয়া শুধু গান ই শুনি।”

স্বপন দা আবার গানে টান দিলেন--

আমার কাংখের কলসী গিয়াছে ভাসি
মাঝিরে তোর নৌকার ঢেউ লাগিয়ারে
মাঝিরে তোর নৌকার ঢেউ লাগিয়া…

১৪ ডিসেম্বর, ‘১৭। পৌষের দুপুর।
মীম ভিলা, রহমান নগর, চট্টগ্রাম।



(চলবে…)

পঞ্চম পর্বঃ Click This Link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের গ্রামের বাড়ি থেকে ঘুরে আসতে পারতেন।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮

অনন্ত আরফাত বলেছেন: ওদিকে যাওয়ার সময় পাইনি ভাই।

২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওদিকে যাওয়ার সময় পাইনি ভাই।


এত কাছে গিয়ে ফিরে এলেন!! কাউকে বললেই দেখিয়ে দিত।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭

অনন্ত আরফাত বলেছেন: তাড়াহুড়ার মধ্যে ছিলাম। সামনে কোনো এক সময় যাব নিশ্চয়।

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ গল্প ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪২

অনন্ত আরফাত বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক দিন পর এত চমৎকার ভ্রমন গল্প পড়লাম। অসাধারন লেখনি। আপনার লেখনিতে জীবনবোধ, দর্শন উঠে এসেছে। বিশেষ রে কবিতার যে মর্মটা সেটা হঠাৎ করে উপভোগ করলাম যেন আপনার লেখা পড়ে। বাকি পর্বগুলো পড়ে ফেলি।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬

অনন্ত আরফাত বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা জানবেন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.