![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের
দেশে মধ্যবিত্ত
ফ্যামিলির
চরিত্রবান
একটা ছেলেকে মোটামুটি ছাব্বিশ
সাতাশ বছর পর্যন্ত ভার্জিন
থাকতে হয়।
লেখাপড়া শেষে একটা চলার
মত চাকরি করার
আগে কোন
বাবা মাই তাদের ছেলের বিয়ের
কথা ভাবতেই চান
না! আর
যদি ভালো ছেলে হয়
তাহলে প্রেমটেম
যাই করুক ঢোড়া সাপ
হয়ে থাকতে হয়
ইনিয়ে বিনিয়ে বিয়ের
কথা কেউ
যদি গার্জিয়ানের
কাছে বলেও কমন ডায়লগ
শুনা লাগে "বিয়ের
পর
বউকে খাওয়াবি কি?"
আবার বেশির ভাগ
মেয়ের বাবা মাও তাদের
মেয়েকে কোন
প্রতিষ্ঠিত
ছেলে ছাড়া কারো সাথে বিয়ে দেবার
কথা চিন্তাও
করতে পারেন না! এদিকে এদেশের
বেশির ভাগ
মানুষের যে ধর্ম
সেখানে নির্দেশ
আছে "বালেগ
(প্রাপ্ত বয়স্ক) হলে ছেলে মেয়েদের
বিয়ে দিয়ে দাও" (রেফারেন্স
দিতে পারবো না)
আমাদের দেশের
গার্জিয়ানরা আশ্চর্যজনক
ভাবে এই নির্দেশের গভীর
মর্মার্থ বুঝেও না,
মানেও না
পনের-ষোল বছরেই
বালেগ
হয়ে যাওয়া এইসব আমাদের দেশের
ছেলেমেয়েদের
সবাই
কি ভালোমানুষের
মত বিয়ে পর্যন্ত
অপেক্ষা করে? না, তারা অনেকেই
নানা রকম ভুল
করে। যৌবন আসার
পর থেকে "নিজের
পায়ে দাঁড়ানোর"
মাঝে যে আট- দশবছরের বিশাল
গ্যাপ সেটাতে কেউ
প্রেম করে, কেউ
প্রেম
না করতে পেরে হতাশায়
ভুগে,কেউ প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে উল্টা হয়ে পড়ে থাকে-
নেশাটেশা শুরু করে,
কেউ কেউ আবার
আরো ভয়ানক
কর্মকান্ড
করে পরে ঘটনা ঘটে গেলে গার্ল্ফ্রেন্ডকে নিয়ে হসপিটালে দৌড়ায়!
আমাদের
নাটকে প্রেম,সিনেমায়
প্রেম, গানে প্রেম,
গল্প সাহিত্য
ফেসবুক স্ট্যাটাসে শুধু
প্রেম আর প্রেম...
পোলাপান প্রেম
না করে যাবে কোথায়?
আর
গার্জিয়ানরা সারাদিন টিভিতে প্রেমের
নাটক দেখবেন
কিন্তু নিজের
ছেলেমেয়ের মনের
অবস্থা বোঝারও
ট্রাই করবে না- এটা কি ধরণের
হিপোক্রেসি!
"বিয়ের
পরে বউকে খাওয়াবা কি"
এই
প্রশ্নটা শুনলে আমার মাথায় যেই
কথাটা আসে সেটা হলো "বিয়ের
আগে মেয়েরা কি না খেয়ে থাকে?"
আজিব!
পারিবারিক
ভাবে বিয়ে কিংবা এংগেজমেন্ট করিয়ে রাখার পর
ছেলে মেয়ে যার
যার মত
থাকবে লেখাপড়া করবে ছেলের
যখন সামর্থ্য
হবে মেয়েকে তুলে নিয়ে আসবে... আর একটা ছেলের
যখন এরকম
স্থায়ী একটা বন্দোবস্ত
হয়ে যাবে তখন
তার
মাথা হয়ে যাবে ঠান্ডা, লেখাপড়ায় মনযোগ
আসবে,
আজাইরা মেয়েদের
পিছনে ঘুরা,পটানোর
জন্য রাতের পর
রাত কথা বলা, ফেসবুক
চ্যাটিং করা ইত্যাদির
পিছনে যে টাইম
নষ্ট
হতো বা মেয়ে ছ্যাঁকা দেয়
কিনা বা ফ্যামিলি মানবে কিনা এসব ভেবে ভেবে লেখাপড়ার
যে তেরটা বাজতো সেটাও
হতো না!
আন্দাজে বলছি না,
আমার সাথের কিছু
ছেলের বিয়ে করে ফেলার
পর তাদের
রেজাল্টের
লক্ষনীয়
উন্নতি দেখা গেছে!
জানি সবকিছুরই ব্যতিক্রম আছে-
কিন্তু আমাদের
দেশের বেশির ভাগ
গার্জিয়ানরা প্রেম
রিলেশন এসব
"হারাম" জেনেও বেশি একটা গা করে না তারপর
ছেলেমেয়ে যৌবনজ্বালায়
উল্টাপাল্টা কিছু
করলে মাথা চাপড়ায়া হায়হায়
করে কিন্তু
"সহিহ" উপায়ে বিয়ের
কথা তুললে আধহাত
জিহবা বের
করে "ছি ছি শরম
এসব কি কথা!"
বলেন- আমি অনেক
ভেবেও তাঁদের এই
অদ্ভুত
আত্মবিধ্বংসী মানসিকতার
পিছনে কোন
লজিক খুঁজে পাইনি
২০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
অভ্র নীল ১ বলেছেন: হুম ধন্যবাদ।।
২| ২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:২২
মিন্টুর নগর সংবাদ বলেছেন: ভালো কইছেন ভাই ।
২০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭
অভ্র নীল ১ বলেছেন: হুম।।। সহমতের জন্য ধন্যবাদ
৩| ২০ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৬:০২
নতুন বলেছেন: আপনি নিজে কত বছর বয়সে বিয়ে করেছেন? আর কত বছর বয়সে নিজের ছেলেকে বিয়ে দেবার কথা চিন্তা করেছেন?
দেশের যেই আথসামাজিক অবস্হা, তাতে নিজে চাকুরী/ব্যবসা শুরু না করে কিভাবে শুধু বালেগ হবার পরেই বিয়ে করবে সেই ব্যপারে কিছু বলেন প্লিজ।
সমস্যাটা সত্যি কিন্তু এর সমাধান টা কি?
২০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪
অভ্র নীল ১ বলেছেন: আমি এখনো বিয়ে করিনি।।যা লিখেছি তা সবই আমার স্বগতক্তির বহিপ্রকাশ।।আর আপনি লেখাটা আরও ভালোভাবে পড়ুন ।আপনার প্রশ্নের উত্তর আমার লেখার মাঝেই আছে।
৪| ২০ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: নিজের পায়ে না দাঁড়িয়ে বিয়ে করাটা আসলেই একটা চ্যালেঞ্জ। ভালো চাকরি করেনা এরকম ছেলেরা যেমন নিজে আত্মবিশ্বাসী হয়না, মেয়ের অভিভাবকেরাও এরকম কোন ছেলের হাতে নিজেদের কলিজার ধনকে ছেড়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকতে পারেনা। আমি সিক্স ফিগার স্যালারি ড্র করি। তারপরেও বিয়ের পর সংসার সামলাতে আমাকে খুব হিমশিম খেতে হয়েছিল। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমার প্রেমিকা আমার পাশে সহযোদ্ধার ভুমিকায় দাঁড়িয়েছিল বলে সেই বিপদের মুখোমুখি হতে পেড়েছিলাম। আপনি যদি এরকম ধৈর্য্যশীল কাউকে পান, দেরি করবেন না। যে সঙ্গিনী আপনার বিপদের বন্ধু হিসেবে পাশে থাকবে, তাকে নিয়ে আপনি সারা জীবন কোন সমস্যা ছাড়াই পার করে দিতে পারবেন - এই গ্যারান্টি আমি দিচ্ছি।
২০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
অভ্র নীল ১ বলেছেন: ভাই আপনার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা। আপনি ঠিকই বলেছেন
দোয়া করবেন যেন সেই রকম কাওকে পেয়ে যাই।।
৫| ২১ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:২১
আব্দুল্লাহ্ আল মোন্তাজীর বলেছেন: আপনা সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। সহমত পোষণ করছি। বাস্তবতাকেই তুলে ধরেছেন। এতে করে বিপথগামী হওয়া পথ বন্ধ হয়ে যায়। অবশ্য যাদের অর্থনৈতিক সঙ্গতি নেই তাদের জন্য রোজা রাখার বিধান ইসলামে রয়েছে- যেন তারা কুপথে না যায়। ছেলেদের অভিভাবকের অর্থনৈতিক সঙ্গতি থাকলেও তাঁদের ছেলেদের বিয়ের ব্যবস্থা করা জরুরি। এর গুরুত্ব এই পোস্টে সংক্ষিপ্তাকারে দেওয়া সম্ভব নয়।
আবারও আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১০
অভ্র নীল ১ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি বিষয়টি সঠিকভাবে বুঝার জন্য।।
৬| ২১ শে জুন, ২০১৫ ভোর ৬:০০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, ছেলেমেয়েকে বিয়ে দেবার ব্যাপারে ইসলামে বাবামায়ের প্রতি জোর তাগিদ থাকলেও রেফারেন্স ছাড়া একটা শব্দও লেখা ঠিক না। আর ইসলামে কিন্তু এও বলেছে , স্ত্রী পুত্রকন্যার ভরনপোষণ স্বামীর দায়িত্ব। না পালন করতে পারলে রোজা রাখতে। বরং যে দায় পালন করার সামর্থ্য হয়নি, সেটা নিলে মন্দ বই ভালো কিছু হবে না। বউয়ের বাপের পয়সায় দিনকাটানো, হতাশা আর যৌতুকের প্রচন্ডতা বাড়বে আর কিছু হবে না।
২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
অভ্র নীল ১ বলেছেন: আপনিও কিছু মনে করবেননা।আসলে আমার এ লেখাটি আরও ভালোভাবে পড়ার জন্য আপনাকে অনুরোধ করছি।
আপনার বুঝাতে একটুখানি ভুল খুজে পাচ্ছি।আর আপু,, এ লেখাটি সামর্থবানদেরকে উদ্দেশ্য করে লেখা।
যাদের সামর্থ নেই তারা রোযা রাখবে এ ব্যপারটা আমিও জানি।আর রেফারেন্সটা দিতে পারিনি আমার হাতে ছিলোনা বলে।আর এ ব্যপারটা কম বেশি সবাই জানে।।।
৭| ২১ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
মো কবির বলেছেন: খুব সুন্দর একটা পোস্ট। মানুষ আজকে বুঝেও অবুঝ। বাবা-মা ছেলে বড় টাকার বেতনে চাকুরি পায় না বলে, ছেলেকে বিয়ে করাতে অনেক দেরি করে। তাই তো ছেলে একটা বদমাশ মেয়েকে নিয়ে গিয়ে ভালবাসার নামে দেশের নানা পার্কে, বাগানে অপকর্ম করে যাচ্ছে। বাবা-মা ছেলেকে এই ব্যাপারেও জ্ঞান দেয় নি মানে ধর্মীয় জ্ঞান ও দেয় নি বা দেয় না । ধর্মীয় জ্ঞান দিলেও ছেলেটা এই সব অপকর্ম থেকে নিজেকে বাচাতে পারত। আর এমন বাবা-মা দুনিয়াতেও লাঞ্ছিত হবে কেয়ামতের মাঠেও লাঞ্ছিত হবে।
তাই ভাইয়েরা আগে আপনাদের সন্তানদের ছোট বেলা থেকেই ধর্মীয় জ্ঞান দিন। দেখবেন এর ফলে সে নিজেই বুঝতে পারবে তাকে কি করে চলতে হবে।
২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
অভ্র নীল ১ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।। সহমত পোষণ করছি।
৮| ২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
আয়রোন বাবা বলেছেন: খুব ভাললাগলো
২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
অভ্র নীল ১ বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ে বোঝার জন্য।।
৯| ২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
আহমেদ আলিফ বলেছেন: ১০০% সহ মত। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ছেলের বাবাকে ৭০% আর মেয়ের বাবাকে ৩০% এগিয়ে আসতে হবে।
ছেলের বাবাকে যা করতে হবে, যেহেতু ২০/২২ বছর ছেলেকে খাইয়ে পরিয়ে লেখাপড়ার খরচ যোগিয়ে এসেছেন এখন ছেলের ভালোর জন্যই আর ৫/৬ বছর নাহয় ছেলের বউ সহ খরচ যোগালেন।
মেয়ের বাবাকে বলবো, প্রতিষ্ঠিত ছেলের জন্য গো ধরে বসে না থেকে ছেলের আচার ব্যবহার বংশ এবং বিগত শিক্ষাগত মেধা দেখে মেয়ে সমর্পণ করুন। প্রতিষ্ঠিত ছেলে হলেই যে আপনার মেয়ে সুখে থাকবে এই নিশ্চয়তা কি আপনি দিতে পারবেন।
(যেহেতু বাবা মায়ের মূল উদ্দেশ্যই ছেলে মেয়েকে সুখি দেখা তাই এখন নতুন করে ভাবতে হবে।)
সবশেষে লেখককে আবারও ধন্যবাদ!
২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮
অভ্র নীল ১ বলেছেন: খাটি কথা বলেছেন।।
১০| ২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: এখনকার বাবা মা'রা এখনকার পোলাপানের থেকেও অবুঝ...!
২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
অভ্র নীল ১ বলেছেন: হুম কথা সত্য।।।।তাদেরকে কে বুঝাবে বলুন!!!! সবাই নিরুপায়।।।
১১| ২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
সুমন নীল বলেছেন: সহমত।
২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
অভ্র নীল ১ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ২১ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
লতা ইসলাম মিম বলেছেন: পোলাপানের দোষ তো আছেই, বাবা মা তো আরো অধম। জানি তারা অনেক সম্মানের ব্যক্তি কিন্তু কিছু ব্যাপারে তারা যে ছেলে মেয়ের বেশী ভালো চাইতে গিয়ে ছেলে মেয়ের ইচ্ছে গুলো গলা টিপে মারছে এটা তারা নিজেরাও জানে না। আমার নিজের কথাই বলি, আমার প্রেমিকের বাবা মা যখন ছেলের ব্যাপার জানতে পারলো তারা সরাসরি না করে দিলো, এক টা বার চিন্তাও করলো না যে আমার ছেলে যদি সরে আসেও আমরা আল্লাহর কাছে মাফ পাবো না, কিন্তু আমার বাবা মা রাজি না থাকলেও সরে আসতে বলেনি কারণ তারা জানে যে তারা হয়তো এর চেয়ে অনেক ভালো ছেলে আমার জন্যে নিয়ে আসতে পারবে কিন্তু আমি তাতে ভালো নাও থাকতে পারি। সব চাইতে বড় কথা ওর সাথে আমার যে সম্পর্ক তাতে যদি আমাদের বিয়ে না হয় আমরা দুইজনেই জাহান্নামের আগুনে জ্বলবো। প্রেম করা ইসলামে হারাম এটা আমিও জানি। তাই আমিও আপনার কথার সাথে একমত
২১ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:০০
অভ্র নীল ১ বলেছেন: আপনার কথা একেবারেই বাস্তব সম্মত।কিন্তু দেখুন,আজকাল বাবা মমা কে বুঝানো যারা।বুঝাতে গেলেই তাদের এক কমন কথা -আমাদের থেকে কি তুমি বেশি বুঝো !!! কথাটা শুনতে হয়।।
দোয়া করি আপনার ভালোবাসা জয়ী হোক।সুখি হোন আপনারা।।।ধন্যবাদ লেখাটি পড়ে সহমত পোষণ করার জন্য।
১৩| ২৪ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আপনার প্রেমিক প্রেমিকা সবসময়ই খারাপ আর বাবা মা'র ঠিক করা ছেলে মেয়ে সবসময়ই শ্রেষ্ঠ...এটা এখনকার বাবা-মার' থাম্বরুল!
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:১৩
িচতা বাঘ বলেছেন: Jot iii chintaaa.