নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

জান্নাতুল বাকি এবং জান্নাতুল মুয়াল্লা সংক্ষিপ্ত কথা

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২০


জান্নাতুল বাকি হলো সৌদি আরবের মদিনায় অবস্থিত একটি কবরস্থান। এটি মসজিদে নববীর দক্ষিণ পূর্ব দিকে অবস্থিত। পূর্বে এখানে কবরের উপর স্থাপনা ছিল। পরবর্তীতে সৌদি আরব সরকার তা ধ্বংস করে দেন।এই কবরস্থানটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এখানে মুহাম্মদ (সাঃ) এর অনেক আত্মীয় এবং সাহাবিকে দাফন করা হয়েছে। মুহাম্মদ (সাঃ) এই কবরস্থানে বেশ কয়েকবার এসেছেন। জান্নাতুল বাকির পেছনে একসময় একটি ইহুদি কবরস্থান ছিল। পরবর্তীতে উমাইয়া আমলে তা জান্নাতুল বাকির অংশে পরিণত করা হয়।

স্থাপনা ধ্বংসের পূর্বে জান্নাতুল বাকির দৃশ্য।
মুহাম্মদ (সাঃ) হিজরত করে মদিনা আসার সময় জান্নাতুল বাকির স্থান সবুজ বৃক্ষ আচ্ছাদিত ছিল।
মসজিদে নববী নির্মাণের সময় তিনি মসজিদের স্থানটি দুজন এতিম শিশুর কাছ থেকে কিনে নেন। তার এক সাহাবি আসাদ বিন জারারার মৃত্যুর পর মুহাম্মদ (সাঃ) কবরস্থানের জায়গা নির্ধারণ করেন। আসাদ বিন জারার ছিলেন এখানে দাফন হওয়া প্রথম আনসার ব্যক্তি। উসমান বিন মাজুন এখানে দাফন হওয়া প্রথম মুহাজির ব্যক্তি। তৃতীয় খলিফা উসমান ইবনে আফফানের মৃত্যুর পর তাকে এখানে দাফন করা হয়। তখন তার কবরটি পার্শ্ববর্তী ইহুদি কবরস্থানের মধ্যে পড়ে। খলিফা প্রথম মুয়াবিয়া তার সম্মানে এই স্থানকে জান্নাতুল বাকির অংশ করে নেন। উমাইয়া খিলাফতের সময় তার কবরের উপর প্রথম গম্বুজ নির্মিত হয়। অন্যান্য সময়েও এখানকার বিভিন্ন কবরের উপর গম্বুজ ও স্থাপনা নির্মিত হয়েছে।

আব্বাস, হাসান, আলি সাজ্জাদ, বাকির সাদিকের মাজার। এটি ধ্বংস হওয়ার পূর্বের ছবি।
১৯২৬ সালে আবদুল আজিজ ইবনে সৌদের শাসনামলে জান্নাতুল বাকির মাজারগুলো ধ্বংস করা হয়। একই বছর মক্কার জান্নাতুল মুয়াল্লা কবরস্থানের মাজারগুলোও ধ্বংস করা হয়। জান্নাতুল মুয়াল্লায় মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রথম স্ত্রী খাদিজাসহ আরো অন্যান্য আত্মীয়ের কবর রয়েছে। এসময় বহির্বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায় প্রতিবাদ জানালেও এসব স্থাপনা ধ্বংস করে ফেলা হয়।

১৯২৫ সালে ধ্বংসের পরের দৃশ্য। পেছনে মসজিদে নববী দৃশ্যমান।
সমাহিত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগণ এবং মুহাম্মদ (সাঃ) এর আত্মীয় এবং সাহাবিগণ

খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ ছাড়া মুহাম্মদ (সাঃ) এর অন্যান্য স্ত্রীগণ
মুহাম্মদ (সাঃ) এর শিশুপুত্র ইবরাহিম
রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মদ, মুহাম্মদ (সাঃ) এর কন্যা
ফাতিমা বিনতে আসাদ, মুহাম্মদ (সাঃ) এর চাচি ও আলি ইবনে আবি তালিবের মা। সমশ্রেণীর অন্যান্য আত্মীয়ের মধ্যে রয়েছেন সাফিয়া ও আতিকা
ফাতিমা বিনতে মুহাম্মদ, মুহাম্মদ (সাঃ) এর কন্যা। তার দাফনের স্থানটি সুনির্দিষ্ট নয়
উসমান ইবনে আফফান, মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাহাবি, ও তৃতীয় খলিফা। এছাড়া তিনি রাসূলের জামাতাও ছিলেন
উসমান বিন মজুন, মুহাম্মদ (সাঃ) এর সাহাবি
আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিব, মুহাম্মদ (সাঃ) এর চাচা
ফাতিমা বিনতে হিজাম, উম্মুল বানিন বলে পরিচিত। ফাতিমার মৃত্যুর পর আলি ইবনে আবি তালিব তাকে বিয়ে করেন
হাসান ইবনে আলি, মুহাম্মদ (সাঃ) এর নাতি এবং আলি ইবনে আবি তালিব ও ফাতিমার পুত্র
আলি ইবনে হুসাইন জয়নুল আবেদিন, হুসাইন ইবনে আলির পুত্র। কারবালার যুদ্ধে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের মধ্য একমাত্র তিনি বেঁচে ছিলেন। শিয়াদের নিকট তিনি চতুর্থ ইমাম হিসেবে সম্মানিত
মুহাম্মদ আল বাকির, জয়নুল আবেদিনের পুত্র, শিয়াদের নিকট তিনি পঞ্চম ইমাম হিসেবে সম্মানিত
জাফর আল-সাদিক, মুহাম্মদ আল বাকিরের পুত্র, শিয়াদের নিকট তিনি ষষ্ঠ ইমাম হিসেবে সম্মানিত
আবদুল্লাহ ইবনে জাফর, তিনি আলি ইবনে আবি তালিবের কন্যা জয়নাবের স্বামী ও ভাতিজা ছিলেন
আকিল ইবনে আবি তালিব, আলি ইবনে আবি তালিবের বড় ভাই
তাছাড়াও আরো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগণ

মালিক ইবনে আনাস, ইসলামি আইন বিশারদ
মুহাম্মদ হায়া আল সিন্ধি, ইসলামি পন্ডিত
ইমাম শামিল, ইসলামি পন্ডিত এবং ককেশাসের স্বাধীনতা সংগ্রামী
মুহাম্মদ সাইয়িদ তানতাওয়ি, মিশরের গ্র্যান্ড মুফতি
প্রথম ইদ্রিস, লিবিয়ার রাজা
হাসান আস সেনুসি, লিবিয়ার যুবরাজ
মুহাম্মদ জাকারিয়া কান্ধলভি, ইসলামি পন্ডিত, ফাজায়েলে আমল গ্রন্থের লেখক
শওকত আলি হায়াত ইসলামি পন্ডিত


জান্নাতুল বাকির একটি প্যানারোমা দৃশ্য।

জান্নাতুল মুয়াল্লা
জান্নাতুল মুয়াল্লা হলো সৌদি আরবের মক্কায় অবস্থিত একটি কবরস্থান। এটি মসজিদুল হারামের অল্প দূরে অবস্থিত। এখানে মুহাম্মদ (সাঃ) এর স্ত্রী খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ ও দাদা এবং অন্যান্য পূর্ব পুরুষদের কবর রয়েছে।হিজরতের পূর্বে মুহাম্মদ (সাঃ) এর অনেক আত্মীয়কে এখানে দাফন করা হয়েছে। বিখ্যাত কবরগুলোর উপর বিভিন্ন সময় গম্বুজ এবং স্থাপনা নির্মিত হয়েছিল। পরবর্তীতে সৌদি আরব সরকার তা ধ্বংস করে দেয়।
১৯২৫ সালের পূর্বে উসমানীয় যুগে জান্নাতুল মুয়াল্লা।
এখানে সমাহিত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগণ হলেনঃ

আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব, মুহাম্মদ (সাঃ) এর চাচা ও আলি ইবনে আবি তালিবের পিতা
আবদুল মুত্তালিব, মুহাম্মদ (সাঃ) এর এর দাদা
খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ, মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রথম স্ত্রী
আবু তুরাব আল জাহিরি, ২০ শতকের মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক
মুহাম্মদ আলাউয়ি আল মালিকি, ২০ শতকের মুসলিম ধর্মতাত্ত্বিক ।
ধ্বংসের পূর্বে খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদের মাজার।
১৯২৫ সালে আবদুল আজিজ ইবনে সৌদের শাসনামলে জান্নাতুল মুয়াল্লার মাজারগুলো ধ্বংস করা হয়। একই বছর জান্নাতুল বাকির মাজারগুলোও ধ্বংস করা হয়। এসময় বহির্বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায় প্রতিবাদ জানালেও এসব ধ্বংস করে ফেলা হয়।

তথ্যসূত্র Textual Sources for the Study of Islam By Knappert, Jan, Andrew Rippin

তথ্যসূত্র History of the graveyard of Jannatul Baqi (Madina) & Jannatul Mualla (Makkah)

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৯

মুসাফির বাদশা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে
অনেক কিছু জানানোর জন্য

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা ।

২| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১২

মুসাফির বাদশা বলেছেন: Click This Link

এই ছবিটা অনেক সুন্দর

২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

শার্লক_ বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়েই জানলাম জান্নাতুল বাকির মাজারগুলো ধ্বংস করা হয়েছিল। হারামীর গুলার কি এতটুকুও ভয় ছিল না।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: শয়তানদের কোন ভয় নাই ওদের যা করার আল্লাহুই করবেন । সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।

৪| ২০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পবিত্র জান্নাতুল বাকি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ নানা তথ্য জানা গেল ।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পরিবেশ বন্ধু ।

৫| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৩

কল্লোল পথিক বলেছেন:





এই রাজ পরিবার টি,
কি আসলেই মুসলমান পরিবার!

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আমারও তাদের নিয়ে কিছুতা সন্ধেহ আছে । ধন্যবাদ কল্লোল পথিক ভাই।

৬| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:২২

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: আল সৌদরা মনে করত , এসব কবর থাকলে কবর পূজা শুরু হতে পারে। আজমীর শরীফ দেখেন..।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: বুঝতে পারছি না কি বলবো ।

৭| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পবিত্র জান্নাতুল বাকি ও জান্নাতুল মুয়াল্লা সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হল ।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৮| ২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

মাতৃভুমি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার লেখা থেকে পবিত্র জান্নাতুল বাকি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ নানা তথ্য জানা গেল । যাযাকাল্লাহ খায়ের।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৯| ২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪০

আহলান বলেছেন: খুব সুন্দর ....!!

১০| ২১ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৪

আহলান বলেছেন: রিয়াদের নিকটস্থ দিরিয়া নামের একটি কৃষিবসতির প্রধান ছিলেন মুহাম্মদ বিন সৌদ। এই উচ্চাভিলাষী মরুযোদ্ধা ১৭৪৪ সালে আরবের বিখ্যাত ধর্মীয় নেতা মুহাম্মদ বিন ওয়াহাব [ওয়াহাবী মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা]-এর সাথে মৈত্রী চুক্তি করে “দিরিয়া আমিরাত” গঠন করেন। তুরস্কের উসমানিয়া খিলাফতের বিরুদ্ধে শিরক-বিদাত পালনের অভিযোগে এই দুজন ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুদ্ধ শুরু করেন। ওই “দিরিয়া আমিরাত”-ই বিশ্বের প্রথম সৌদি রাজ্য/আমিরাত। মুহাম্মদ বিন সৌদ তার পুত্র আবদুল আজিজের সাথে মুহাম্মদ বিন ওয়াহাবের মেয়ের বিয়ে দেন। এভাবেই সৌদ পরিবার ও ওয়াহাবী মতবাদের মিলনযাত্রা শুরু হয়। ১৭৬৫ সালে মুহাম্মদ বিন সৌদ-এর মৃত্যু হলে তার ছেলে আবদুল আজিজ দিরিয়ায় ক্ষমতাসীন হয়।

এই আবদুল আজিজ তত্কালীন বিশ্বের সাম্রাজ্যবাদী মোড়ল ব্রিটেনের সাথে হাত মিলিয়ে তুরস্কের খলিফাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাতে থাকে। শ্বশুর ইবনে ওয়াহাবের ধর্মীয় মতবাদকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে তথাকথিত শিরক-বিদাত উচ্ছেদের নামে ব্রিটিশদের সাথে তুর্কি খিলাফত ধ্বংসের কাজে লিপ্ত হয় আবদুল আজিজ। ১৭৯২ সালে মুহাম্মদ বিন ওয়াহাবের মৃত্যু হয়। ১৮০১/২ সালে আবদুল আজিজ তুর্কি খিলাফতের কাছ থেকে ইরাক দখল করে হজরত আলী (রা.) ও হজরত হুসেন (রা.)-এর মাজার শরিফ ভেঙে ফেলে। এর প্রেক্ষিতে ১৮০৩ সালে একজন শিয়া মুসলিম আজিজকে দিরিয়ায় আসরের নামাজরত অবস্থায় হত্যা করে।

এর পর আবদুল আজিজের ছেলে সৌদ বিন আবদুল আজিজ ক্ষমতায় এসে তুর্কিদের পরাজিত করে ১৮০৩ সালে মক্কা ও ১৮০৪ সালে মদিনা দখল করে নেয়। দুই পবিত্র নগরী দখল করে তারা ব্যাপক ধ্বংসলীলা চালায়। তারা মক্কা-মদিনার বহু মুসলিমকে হত্যা করে। সবই করা হয় সেই শিরক-বিদাত উচ্ছেদের নামে! ওয়াহাবী মতবাদের ধর্মীয় শুদ্ধি অভিযানের অজুহাতে তারা বহু সাহাবীর কবরস্থান ধ্বংস করে। এমনকি খোদ মহানবী (সা.)-এর পবিত্র কবরে ছায়াদানকারী মিম্বরগুলোও এরা ভেঙে ফেলে! এসবই চলে ব্রিটিশদের অস্ত্র ও অর্থ সহায়তা নিয়ে।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আহলান ভাই মন্তব্যের মাধ্যমে বিস্তারিত তুলে ধরার জন্য ।

১১| ২২ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ভাল একটা বিষয় তুলে এনেছেন।

প্রিয়তে নিলাম।

ভাল থাকুন।

২৫ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ।

১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১

ইমরান আশফাক বলেছেন: কবরের উপর কোন সৌধ বা অট্টালিকা নির্মান ইসলাম সমর্থন করে না।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আমার সঠিক জানা নেই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.