নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সোমনাথ মন্দির নিয়ে কিছু কথা বা এর ইতিহাস

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:১৪


সোমনাথ মন্দির ভারতের একটি প্রসিদ্ধ শিব মন্দির।এই মন্দিরটি গুজরাট রাজ্যের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত সৌরাষ্ট্র অঞ্চলের বেরাবলের নিকটস্থ প্রভাস ক্ষেত্রে অবস্থিত। মন্দিরটি হিন্দু দেবতা শিবের দ্বাদশ লিঙ্গের মধ্যে পবিত্রতম। সোমনাথ শব্দটির অর্থ চন্দ্র দেবতার রক্ষাকর্তা। সোমনাথ মন্দিরটি চিরন্তন পীঠ নামে পরিচিত। কারণ অতীতে ছয় বার ধ্বংসপ্রাপ্ত হলেও মন্দিরটি সত্বর পুনর্নিমিত হয়। ১৯৪৭ সালের নভেম্বর মাসে জুনাগড়ের ভারতভুক্তির সময় এই অঞ্চল পরিদর্শন করে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল বর্তমান মন্দিরটি নির্মাণের পরিকল্পনা করেন। তার মৃত্যুর পর মন্দিরের কাজ এগিয়ে নিয়ে যান ভারত সরকারের অপর এক মন্ত্রী কে. এম. মুন্সি।হিন্দু পুরাণ অনুসারে দক্ষ প্রজাপতি কর্তৃক অভিশপ্ত হয়ে চন্দ্র প্রভাস তীর্থে শিবের আরাধনা করলে শিব তার অভিশাপ অংশত নির্মূল করেন।আর সেই কারণে চন্দ্র সোমনাথে শিবের একটি স্বর্ণমন্দির নির্মাণ করেন। পরে রাবণ রৌপ্য এবং কৃষ্ণ চন্দনকাষ্ঠ দ্বারা মন্দিরটি পুনর্নিমাণ করেছিলেন বলে বিশ্বাস। গুজরাটের সোলাঙ্কি শাসক ভীমদেব মন্দিরটি নির্মাণ করেন প্রস্তরে। প্রসঙ্গত সোলাঙ্কি ছিল ভারতের পাঁচ রাজপুত রাজ্যের অন্যতম।
সোমনাথ মন্দিরের আরাধ্য দেবতা শিব সোমেশ্বর মহাদেব নামে পরিচিত। পুরাণ অনুসারে সত্যযুগে সোমেশ্বর মহাদেব ভৈরবেশ্বর ত্রেতাযুগে শ্রাবণিকেশ্বর এবং দ্বাপর যুগে শ্রীগলেশ্বর নামে পরিচিত ছিলেন। চন্দ্র তার স্ত্রী রোহিণীর প্রতি অত্যধিক আসক্তি বশত তার অন্য ছাব্বিশ স্ত্রীকে উপেক্ষা করতে থাকেন। সেই ছাব্বিশ জন ছিলেন দক্ষ প্রজাপতির কন্যা। আর সেই কারণে দক্ষ তাকে ক্ষয়িত হওয়ার অভিশাপ দেন। প্রভাস তীর্থে চন্দ্র শিবের আরাধনা করলে শিব তার অভিশাপ অংশত নির্মূল করেন। তারপর ব্রহ্মার উপদেশে কৃতজ্ঞতাবশত চন্দ্র সোমনাথে একটি স্বর্ণ শিবমন্দির নির্মাণ করেন। পরে রাবণ রৌপ্যে কৃষ্ণ চন্দনকাষ্ঠে এবং রাজা ভীমদেব প্রস্তরে মন্দিরটি পুনর্নিমাণ করেছিলেন।
সোমনাথ মন্দির, ১৮৬৯
কথিত আছে যে সোমনাথের প্রথম মন্দিরটি খ্রিস্টের জন্মের আগে থেকে বিদ্যমান ছিল।গুজরাটের বল্লভীর যাদব রাজারা ৬৪৯ সালে দ্বিতীয় মন্দিরটি নির্মাণ করে দেন। ৭২৫ সালে সিন্ধের আরব শাসনকর্তা জুনায়েদ তার সৈন্যবাহিনী পাঠিয়ে এই মন্দিরটি ধ্বংস করে দেন। তারপর ৮১৫ সালে গুজ্জর প্রতিহার রাজা দ্বিতীয় নাগভট্ট সোমনাথের তৃতীয় মন্দিরটি নির্মাণ করান। সেই মন্দিরটি ছিল লাল বেলেপাথরে নির্মিত সুবিশাল একটি মন্দির।১০২৪ সালে মামুদ গজনি আরেকবার মন্দিরটি ধ্বংস করেন। ১০২৬সাল থেকে ১০৪২ সালের মাঝে কোনো এক সময়ে গুজ্জর পরমার রাজা মালোয়ার ভোজ এবং সোলাঙ্কি রাজা আনহিলওয়ারার প্রথম ভীমদেব আবার মন্দিরটি নির্মাণ করান। আর সেই মন্দিরটি ছিল কাঠের তৈরি। কুমারপাল কাঠের বদলে একটি পাথরের মন্দির তৈরি করে দেন।
১২৯৬ সালে সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির সৈন্যবাহিনী পুনরায় মন্দিরটি ধ্বংস করেন। হাসান নিজামির তাজ-উল-মাসির লিখেছেন গুজরাটের রাজা করণ পরাজিত হন তার সেনাবাহিনী পলায়ন করে পঞ্চাশ হাজার কাফেরকে তরবারির আঘাতে নরকে নিক্ষেপ করা হয় এবং বিজয়ীদের হাতে আসে কুড়ি হাজারেরও বেশি ক্রীতদাস এবং অগণিত গবাদি পশু।১৩০৮ সালে সৌরাষ্ট্রের চূড়াসম রাজা মহীপাল দেব আবার মন্দিরটি নির্মাণ করান। তার পুত্র খেঙ্গর ১৩২৬সাল থেকে ১৩৫১ সালের মাঝে কোনো এক সময়ে মন্দিরে শিবলিঙ্গটি প্রতিষ্ঠা করেন।

১৩৭৫সালে গুজরাটের সুলতান প্রথম মুজফফর শাহ আবার মন্দিরটি ধ্বংস করেন।আবারও মন্দিরটি পুনর্নির্মিত হলে ১৪৫১ সালে গুজরাটের সুলতান মাহমুদ বেগদা আবার এটি ধ্বংস করে দেন।কিন্তু এবারও মন্দিরটি পুনর্নির্মিত হয়। ১৭০১ সালে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব মন্দিরটি ধ্বংস করেন। আওরঙ্গজেব সোমনাথ মন্দিরের জায়গায় একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। সেই মসজিদে হিন্দু শাস্ত্র ভিত্তিক মোটিফগুলি সম্পূর্ণ ঢাকা পড়েনি।পরে ১৭৮৩ সালে পুণের পেশোয়া, নাগপুরের রাজা ভোঁসলে, কোলহাপুরের ছত্রপতি ভোঁসলে, ইন্দোরের রানি অহল্যাবাই হোলকর এবং গোয়ালিয়রের শ্রীমন্ত পাতিলবুয়া সিন্ধের যৌথ প্রচেষ্টায় মন্দিরটি পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। তবে মূল মন্দিরটি মসজিদে পরিণত হওয়ায় সেই জায়গায় মন্দির প্রতিষ্ঠা করা যায় নি। মন্দির প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ধ্বংসাবশেষের পাশে।
তেরো শতকের আরব ভূগোলবিদ আসারু-ল-বিলাদের লেখা ওয়ান্ডারস অফ থিংস ক্রিয়েটেড, অ্যান্ড মার্ভেলস অফ থিংস এক্সিস্টিং বই তে সোমনাথ মন্দির এবং তার ধ্বংসের বিবরণে যা পাওয়া যায়ঃ

সোমনাথ ভারতের বিখ্যাত শহর সমুদ্রের উপকূলে অবস্থিত এবং সমুদ্রের তরঙ্গবিধৌত। এই স্থানের বিস্ময়কর স্থানগুলির মধ্যে একটি হল এক মন্দির যেখানে সোমনাথ নামে একটি বিগ্রহ রয়েছে। বিগ্রহটি মন্দিরের মাঝখানে নিচের কোনোরকম ঠেকনা ছাড়াই উপর থেকে ঝুলে রয়েছে। হিন্দুরা এটিকে খুব শ্রদ্ধা করে। বিগ্রহটিকে ওভাবে ঝুলতে দেখে মুসলমানই হোক, আর কাফেরই হোক, সবাই আশ্চর্য হয়ে যায়। চন্দ্রগ্রহণের দিন হিন্দুরা এই মন্দিরে তীর্থ করতে আসে। সেই সময় লক্ষ লক্ষ লোক এই মন্দিরে ভিড় জমান।সুলতান ইয়ামিনু-দ দৌলা মাহমুদ বিন সুবুক্তিগিন ভারতের বিরুদ্ধে ধর্মযুদ্ধ ঘোষণা করলেন। তিনি ভেবেছিলেন সোমনাথ ধ্বংস করে দিলেই হিন্দুদের মুসলমান করা যাবে। তাই তিনি সোমনাথ ধ্বংস করার ব্যাপারে বিশেষভাবে যত্নবান হন। এর ফলে হাজার হাজার হিন্দুকে জোর করে মুসলমান করা হয়। তিনি ৪১৬ হিজরির জিল্কাদা মাসের মাঝামাঝি সময় এসেছিলেন।বিহগ্রের দিকে সুলতান আশ্চর্য হয়ে চেয়ে রইলেন। তারপর লুটের মাল নিয়ে যাওয়ার হুকুম দিলেন। ধনসম্পদ তার খুব পছন্দ হয়েছিল। সেখানে সোনা এবং রুপো দিয়ে তৈরি অনেক মূর্তি ছিল। রত্নখচিত অনেক পাত্র ছিল। ভারতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা সেসব জিনিস সেই মন্দিরে পাঠিয়েছিলেন। মন্দির থেকে লুণ্ঠিত দ্রব্যের মোট অর্থমূল্য ছিল কুড়ি হাজার দিনারেরও বেশি।

গজনির সুলতান মামুদের সমাধির একটি চিত্র। ১৮৩৯-৪০ সালে অঙ্কিত। এই সমাধির চন্দনকাঠের দরজাগুলিকে সোমনাথ মন্দির থেকে লুণ্ঠন করা বলে মনে করা হত। ১০২৪ সালে তিনি সোমনাথ মন্দির ধ্বংস করেছিলেন। পরে জানা গিয়েছে এগুলি আসলে মূল দরজাটির নকল।
স্বাধীনতার আগে প্রভাস পত্তন ছিল দেশীয় রাজ্য জুনাগড়ের অংশ। জুনাগড়ের ভারতভুক্তির পর ১৯৪৭ সালের ১২ নভেম্বর ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের তৎকালীন উপ-প্রধানমন্ত্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল জুনাগড়-পুনর্গঠনের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীকে উপযুক্ত নির্দেশ দিতে আসেন। সে সময়ই তিনি সোমনাথ মন্দির পুনর্নির্মাণের আদেশ দেন।সর্দার প্যাটেল কে এম মুন্সি এবং কংগ্রেসের অন্যান্য নেতারা সোমনাথ মন্দির পুনর্নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে মহাত্মা গান্ধীর কাছে গেলে গান্ধীজি তাদের আশীর্বাদ করেন। তবে তিনি বলেন মন্দির নির্মাণের খরচ যেন সরকার বহন না করে। তিনি জনগণের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের পরামর্শ দেন। পুনর্নির্মাণের কাজে যুক্ত হতে পেরে তিনি নিজে গর্বিত এমন কথাও বলেন। কিন্তু তারপরই গান্ধীজি এবং সর্দার প্যাটেলের মৃত্যু হলে নেহেরু সরকারের খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী কে এম মুন্সি একাই মন্দির পুনর্নির্মাণের কাজটি এগিয়ে নিয়ে চলে।১৯৫০ সালের অক্টোবর মাসে ধ্বংসাবশেষ সাফ করে ফেলা হয়। আওরঙ্গজেব নির্মিত মসজিদটি কয়েক মাইল দূরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।১৯৫১ সালের মে মাসে কে এম মুন্সির আমন্ত্রণে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ মন্দিরের শিলান্যাস করেন। রাজেন্দ্র প্রসাদ তার ভাষণে বলেন যেদিন শুধুমাত্র এই ভিত্তির উপর এক অসামান্য মন্দিরই নির্মিত হবে না বরং প্রাচীন সোমনাথ মন্দির ভারতের যে ঐশ্বর্যের প্রতীক ছিল সেই ঐশ্বর্য ভারত ফিরে পাবে সেইদিনই আমার দৃষ্টিতে সোমনাথ মন্দির পুননির্মিত হবে। তিনি আরও বলেন ধ্বংসের শক্তির চেয়ে যে সৃষ্টির শক্তি মহৎ তার প্রতীক সোমনাথ মন্দির।সে সময় প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর সঙ্গে রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং কে এম মুন্সির মধ্যে এক মতান্তর দেখা দেয়। নেহেরু এই মন্দির পুনর্নির্মাণকে হিন্দু পুনর্জাগরণ আন্দোলন হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং কে এম মুন্সি মনে করেছিলেন এই মন্দির পুনর্নির্মাণ স্বাধীনতার ফলস্রুতি এবং অতীতে হিন্দুদের বিরুদ্ধে হওয়া অবিচারের প্রতিকার।সোমনাথ মন্দির বর্তমানে শ্রীসোমনাথ ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত হয়।

"তথ্যসূত্র"=ইন্টারনেট

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৩৪

মশিউর বেষ্ট বলেছেন: ধ্বংসের শক্তির চেয়ে যে সৃষ্টির শক্তি মহৎ।।
সুন্দর লাগল। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও পড়ার জন্য ধন্যবাদ মশিউর ভাই ।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:৪২

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার পোস্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ ব্লগ সার্চম্যান ভাইকে ।আরেকটি ইতিহাস সম্পর্কে জানা হল ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই ।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: ব্লগ সার্চম্যান,




চমৎকার লেখা ।
ছেলে বেলা ইতিহাসের পড়ায় " সোমনাথ বিজয় " নিয়ে লেখা অংশটুকু দাড়ি,কমা,সেমিকোলন সহ মুখস্ত ছিলো । গজনীর সুলতান মাহমুদের বীরত্বই লেখা ছিলো সেখানে ।এটা নিয়ে তখন একটা চুটকিও ছিলো ----- ইতিহাসের টিচার পিছনের বেঞ্চে বসে দুষ্টুমিতে রত আবুলকে জিজ্ঞেস করলেন, এই আবুল সোমনাথ মন্দির কে ভেঙেছে ? আবুল থতমত খেয়ে কাঁদো কাঁদো হয়ে বললো - বিশ্বাস করেন স্যার আমি কোনও মন্দির টন্দির ভাঙিনি ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই । আপনার মন্তব্যে লেখা সার্থক হল ভাই ।
ছেলে বেলা ইতিহাসের পড়ায় " সোমনাথ বিজয় " নিয়ে লেখা অংশটুকু দাড়ি,কমা,সেমিকোলন সহ মুখস্ত ছিলো । গজনীর সুলতান মাহমুদের বীরত্বই লেখা ছিলো সেখানে ।এটা নিয়ে তখন একটা চুটকিও ছিলো ----- ইতিহাসের টিচার পিছনের বেঞ্চে বসে দুষ্টুমিতে রত আবুলকে জিজ্ঞেস করলেন, এই আবুল সোমনাথ মন্দির কে ভেঙেছে ? আবুল থতমত খেয়ে কাঁদো কাঁদো হয়ে বললো - বিশ্বাস করেন স্যার আমি কোনও মন্দির টন্দির ভাঙিনি । ভাই চরম চুটকি কিন্তু ।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সোমনাথ মন্দিরের বিস্তারিত ইতিহাস সম্পর্কে অভিহিত করার জন্য । বলা হয়ে থাকে এ মর্তলোকে কৃঞ্চের লীলা নাকি সোমনাথের অদুরে বলাকায় শেষ হয়েছিল , সেখান থেকে কৃঞ্চ চলে যান স্বর্গলোকে । সোমনাথ মন্দিরে দিনে ৩ বার আরতি দেয়া হয় । ভিতরে পুজার পবিত্র বেদীটিও ( sanctum sanctorum) দেখতে খুব সুন্দর ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সবসময় পাশে থেকে মন্তব্য করে লেখায় অনুপারিত করার জন্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন ডঃ এম এ আলী ভাই ।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:১০

লেখা পাগলা বলেছেন: সুন্দর লেখা ভাল লাগল ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ লেখা পাগলা ভাই ।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:০১

অন্তর্জালের মুসাফির বলেছেন: এরকম ইতিহাস আমরাও বানায় লেখতে পারি

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ইতিহাস ইতিহাসই । এত মন খারাপ করেন কেন ? কিছু ইতিহাসে এর বেশি বর্বরতা হত্যা কাণ্ডের কাহিনী পাওয়া যায় মধ্য যুগের ইতিহাসে । কই সেগুলো নিয়েতো কখনো মাথা গরম করেন না ।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৮

মাদিহা মৌ বলেছেন: ইসসস! এতবার এটা ধ্বংশ আর নির্মাণ করা হইছে!

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আপু । হয়ত কোন কারন ছিল ? হয়ত তা আমরা জানি না বা কখনই আসল সত্যটা জানতে পারবোও না ।

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

জুন বলেছেন: ইতিহাস পড়তে ভালোলাগে।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপু ।

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভারতের মুসলিম শাসকদের বর্বরতার আরও একটি নজির!

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:২৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ভাই মধ্যে যুগে এর চেয়ে বেশি ভয়ংকর বর্বরতা হত্যাকাণ্ড ঘটনাও ঘটেছে । একটু ইতিহাসের দিকে ফিরে দেখলে টের পাবেন । আর সেগুলো কিন্তু মুসলীমরা করেন নাই ।ধন্যবাদ ভালো থাকুন সেই শুভ কামনা ।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

শেয়াল বলেছেন: গুড পোস্ট দিছেন ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

নতুন বিচারক বলেছেন: ভালো লাগল ইতিহাসটি জেনে ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ বিচারক ভাই ।

১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

অদৃশ্য বলেছেন:


চমৎকার তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট যা কিনা অতি অল্পতেই...

শুভকামনা...

১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ শুভকামনা থাকল।

১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

খোলা মনের কথা বলেছেন: পড়া হল, দেখা হল, অনেক কিছু জানা হল। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। চালিয়ে যান

১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ খোলা মনের কথা ভাই ।

১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সোমনাথ মন্দিরের অনেক জানা অজানা কথা পড়া হলো।

ধন্যবাদ ব্লগ সার্চম্যান।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:২৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই ।

১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:০৮

আরভিন বলেছেন: একদল ভাংগে,আরেকদল গড়ে,ভাঙ্গে আর গড়ে,ভাঙ্গে আর গড়ে :৩

১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আরভিন ভাই ।

১৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ২:১৪

ঝালমুড়ি আলা বলেছেন: দারুুন ইতিহাস।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ঝালমুড়ি আলা ভাই ।

১৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: গতকালকে পড়ছিলাম। তবে আলসেমীর কারণে আর লগইন করতে ইচ্ছা হয় নাই বলে মন্তব্যও দিতে পারি নাই! ইতিহাস পড়তে আমারও বেশ ভাললাগে! বিশেষ করে তার মধ্যে যদি এমন টানটান উত্তেজনা থাকে তাহলে!

ধন্যবাদ পোস্টের জন্য! শুভ কামনা রইলো!

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ সাহসী সন্তান ভাই ।তবুও আমি ধন্য এবং কতজ্ঞ যে আলসেমীরে ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করে আপনি সময় করে মন্তব্য করেছেন ।শুভেচ্ছা রইল ।

১৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

সিগনেচার নসিব বলেছেন: ইতিহাস জেনে নিলাম
ধন্যবাদ ভাই

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ সিগনেচার নসিব ভাই।

১৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

সকাল রয় বলেছেন: বেশ লাগলো কিন্তু :)

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ সকাল রয় ভাই । শুভকামনা থাকল ।

২০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৩

অনিন্দ্য অবনী বলেছেন: বেশ ভালো
লাগলো

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ অনিন্দ্য অবনী ভাই ।

২১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই আবুল সোমনাথ মন্দির কে ভেঙেছে ? আবুল থতমত খেয়ে কাঁদো কাঁদো হয়ে বললো - বিশ্বাস করেন স্যার আমি কোনও মন্দির টন্দির ভাঙিনি । ভাই চরম চুটকি কিন্তু । =p~ =p~ =p~

২০ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:২৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃণ্ড ভাই । সত্যিই বলছি ভাই আহমেদ জী এস ভাই এর মন্তব্য চরম হয়েছে । শুভেচ্ছা থাকল ।

২২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৩৫

আহসানের ব্লগ বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট । ধন্যবাদ ।

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:১৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আহসান ভাই শুভকামনা রইল ।

২৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:১০

রমিত বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে অনেক কিছু জানলাম।
যুদ্ধ চিরকালই ছিলো ধ্বংসের উদ্দেশ্যে। শাসকরা গঠক ও ধ্বংসক দুই-ই। জুলিয়াস সিজারের যুদ্ধের উদ্দেশ্য ছিলো অপরের সম্পদ লুন্ঠন করে এনে রোমকে ঐশ্বর্য্যশালী করা। এই লুন্ঠনের সফলতা এন্টোনিও 'বিজয়' নামে অভিহিত করেছিলো!

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:২২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার রমিত ভাই ।
যুদ্ধ চিরকালই ছিলো ধ্বংসের উদ্দেশ্যে। শাসকরা গঠক ও ধ্বংসক দুই-ই। জুলিয়াস সিজারের যুদ্ধের উদ্দেশ্য ছিলো অপরের সম্পদ লুন্ঠন করে এনে রোমকে ঐশ্বর্য্যশালী করা। এই লুন্ঠনের সফলতা এন্টোনিও 'বিজয়' নামে অভিহিত করেছিলো!
সত্যয়ই বড় অদ্ভূত আমাদের এই মানব সভ্যতা । শুভকামনা রইল রমিত ভাই ।

২৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬

আহলান বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ...ধন্যবাদ!

২২ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ আহলান ভাই ।

২৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ

৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ।

২৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিছু ইতিহাস জানা হলো, শুভেচ্ছা নিবেন ভাই।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা সাদা মনের মানুষ ভাই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.