নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বহুল আলোচিত এবং পরিচিত কয়েকজন নবীগণের নামঃ

২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

পবিত্র কুরআন শরীফে ২৫ জন নবীগণের কথা উল্লেখ করা হয়েছে । তবে পৃথিবীতে এক লক্ষ চব্বিশ হাজার নবী এসেছিলেন বা আবার কিছু ইসলামিক দারশনিক রা মনে করেন দুই লক্ষ চব্বিশ হাজার নবীর আগমন হয়েছিল । তবে এর সঠিক তথ্য শুধু মাত্র সর্ব শক্তিমান মহান দয়ালু রহমতের মালিক আল্লাহু জানেন। কুরআনে বলা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গোত্রের জন্য আল্লাহ এক বা একাধিক নবী প্রেরন করেছেন।হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)কে সমগ্র মানব জাতীর জন্য শেষ নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছিল।সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে পৃথিবী পযন্ত সকল বার্তা বহন কারীই হলেন নবীগণ। উদাহরণ স্বরূপঃ আদম, নুহ ইব্রাহিম , মুসা, ঈশা (আঃ) ,মুহাম্মদ (সাঃ) ।মুসলমানগণ বিশ্বাস করে ঈসা(আঃ) আল্লাহর পুত্র নন বরং তিনিও অন্য সকল নবী রাসুল-দের ন্যায় আল্লাহর পেরিত একজন নবী রসূল । তার উপর ইঞ্জিল কিতাব নাজিল হয়েছে। তিনি কেয়ামতের আগে আবার পৃথিবীতে আসবেন এবং হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর অনুসারী হিসেবে মৃত্যু বরণ করবেন ।

বহুল আলোচিত এবং পরিচিত কয়েকজন নবীগণের নামঃ
হযরত আদম (আঃ)
হযরত ইদ্রিস (আঃ)
হযরত নূহ (আঃ)
হযরত হুদ (আঃ)
হযরত সালেহ (আঃ)
হযরত ইব্রাহীম (আঃ)
হযরত ইসমাইল (আঃ)
হযরত লূত (আঃ)
হযরত ইসহাক (আঃ)
হযরত ইয়াকুব (আঃ)
হযরত ইউসুফ (আঃ)
হযরত আইয়ুব (আঃ)
হযরত শোয়েব (আঃ)
হযরত মুসা (আঃ)
হযরত হারুন (আঃ)
হযরত সোলায়মান (আঃ)
হযরত দাউদ (আঃ)
হযরত যাকারিয়া (আঃ)
হযরত ইয়াহিয়া (আঃ)
হযরত ইলিয়াস (আঃ)
হযরত আল ইয়াসা (আঃ)
হযরত যুল কিফল (আঃ)
হযরত ইউনুস (আঃ)
হযরত ঈসা (আঃ)
হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)

প্রধান চারখানা আসমানী কিতাব অর্জন কারী নবীগণ হলেনঃ
তৌরাত, যা অবতীর্ণ হয় আল্লাহর বাণীবাহক হযরত মুসা (আঃ) এর উপর,
যাবুর, যা অবতীর্ণ হয় আল্লাহর বাণীবাহক হযরত দাউদ (আঃ) এর উপর,
ইনযিল, যা অবতীর্ণ হয় আল্লাহর বাণীবাহক হযরত ঈসা (আঃ) এর উপর, এবং
আল‌‌কোরআন সর্বশেষ এবং পরিপূর্ণ আসমানী কিতাব যা অবতীর্ণ হয় আল্লাহর বাণীবাহক এবং সর্ব শেষ নবী রাসুল হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর ।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কোরানের মতে, আজ থেকে কত সময় আগে হযরত আদম (স: ) পৃথিবীতে আসেন?

২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সেটা পৃথিবীর সৃষ্টি কর্তা আল্লাহু ভালো জানেন । আর বিশ্বাসীগণ বিশ্বাস করেন আপনার আমার সকলের আদি পিতা
হযরত আদম (আঃ) এবং তিনিই পৃথিবীর সর্ব প্রথম মানব ও নবীগণ।

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কুরান শরীফে যদি ২৫ জন নবীর কথা থাকে, ১ লাখ ৪০ হাজার, কিংবা ২ লাখ ৪০ হাজার কোথা থেকে এলেন?

২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: কুরআনে বলা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গোত্রের জন্য আল্লাহ এক বা একাধিক নবী প্রেরণ করেছেন।

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতি ১০০ বছরে ১ জন নবী এসে থাকলে, ২ লাখ ৪০ হাজার নবী এসেছিলেন, ২৪০,০০০,০০ বছরে।

পৃথিবীতে মানব সভ্যতা ২ কোটী ৪০ লাখ বছরের পুরাতন বলে মনে হয়?

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনি বিজ্ঞান মনস্ক মানুষ,আপনার মন যা বলে ? বলতে পারেন এখানে কারো কিছু বলার নাই মনে হয় ।

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মীয় পোস্ট যেসব ব্লগারেরা লিখছেন, তাঁদের ধারণা ইত্যাদি পরিপক্ক বলে মনে হচ্ছে না; জেনেশুনে, ভেবেচিন্তে লিখুন।

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: পাগলের কথায় সুস্থ মস্তিসকের মানুষেরা কিছু মনে করে না। ধন্যবাদ জনাব চাঁদগাজী ভাই ।

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৫৬

প্রোলার্ড বলেছেন: হযরত শীষ (আঃ) সম্পর্কে ক্বুরআন শরীফের কোন সূরার , কত নং আয়াতে বলা হয়েছে বলবেন কি ? (জানার আগ্রহ থেকেই বলছি)

২৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভুলটা ধরার জন্য সংশোধন করে দিয়েছি ।

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: ধর্ম হলো বিশ্বাস। এটাকে প্রমাণ করা যাবে না।

২৬ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ।

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৭

হানিফঢাকা বলেছেন: আপনার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

হযরত যাবুর (আঃ)
- উনি কোন নবী চিনলাম না ত।

আপনার লেখা দেখে কিছু প্রশ্ন মাথার ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছে। একটু উত্তর দিলে খুশি হব।

প্রশ্ন ১ঃ নবীর সংজ্ঞা কি? কোন ক্রাইটেরিয়ার ভিত্তিতে কাউকে নবী বলা হয়?

প্রশ্ন ২ঃ আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তর অনুসারে হযরত আদম (আঃ), হযরত যুল কিফল (আঃ)- কেন নবী অথবা কেন নবী নয়?

প্রশ্ন ৩ঃ প্রথম দুইটা প্রশ্নের উত্তর দিলে তিন নম্বর প্রশ্ন করব।

উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।

২৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৪৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ হানিফ ভাই ভুলটি ধরার জন্য ।
হযরত যাবুর (আঃ)- উনি কোন নবী চিনলাম না ত।
এটা ছিল টাইপিং মিশটেক এবং তথ্য জরিত ভুল ।
যদিও আমার জ্ঞান কম, তবে আশা করি আপনার পরের দুটি প্রশ্নের কিছুটা উত্তর আমার এ দুটি পোস্ট থেকে
পাবেন ।
১। কুরআনে বর্ণিত হযরত যুল-কিফল (আঃ) এর জীবনে ঘটে যাওয়া ছোট একটি ঘটনা
২। সকল রাসূলই নবী কিন্ত সকল নবী রাসূল নয় !

৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:২৩

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো পোস্ট ।

২৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ হাসু ভাই ।

৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫০

কানিজ রিনা বলেছেন: চাঁদগাজী পীথাগোরাসের বর্ননা করবেনকি?
বির্বতনবাদ মানুষ এসেছে বানর সীমপাঞ্জী
জাতীয় প্রানী থেকে। অথচ কোটি বছর ধরে
মানুষের পেট থেকে একটাও বানর হনুমান
বেড় হয় নাই।
আর সীমপাঞ্জী বানর থেকে একটাও মানুষ
বেড় হয় নাই। তাহলে বলা যায় বিড়াল হোল
বাঘের মাসী কুত্তা হোল হায়েনার মাসী ইঁদুর
হোল বেজীর মাসী।
কোরআনে সব নবীর কাহিনী বর্ননা করা নাই।
সব নবীই রাসুল না। শুধু মোহাঃ সঃ রাসুল
ছিলেন।

আমাদের এই ব্লগে একজনই চাঁদগাজী তিনি
হোল বিজ্ঞানী পয়গম্বর। তাহার মাথায় ধর্মের
নামে ছাই উড়াউড়ি করে। তিনি বলেন ধর্ম
পুড়াতন তা নিয়ে এত তর্ক না করাই ভাল।
আরে মানুষই তো আমরা পুড়ানো। চার হাত
পা চোখ নাখ নিয়ে একই ভাবে কোটি বছর
ধরে জন্ম নিচ্ছি এক সময় আমরা
ডাইনোসরাসের মত গ্রহানুপুঞ্জর নিচে চাপা
পড়ে যাব আর সেটাই হবে এক রকম
কেয়ামত তবে পৃথিবী ধ্বংসও হবে এক সময়
তা কোরআনে বর্ননায় আছে।

আদম আঃ এর পড়ে অসংখ্য নবী এসেছেন
পৃথিবীতে এক এক জাতীর জন্য। কিন্ত
নবী মোহাঃ সঃ পড়ে আর কোনও নবী
আসবেন না। তারপর যুগে যুগে অসংখ্য
ওলি আওলিয়া আসবেন পৃথিবীর মানুষের
জীবনও চারন কোরআন হাদীস মোতাবেক
ভার সাম্য বজায় রাখতে। হিন্দু বৌদ্ধ খৃস্টান
মুসলিম প্রধান চার ধর্মীয় অনুসারীরা আদম
হাওয়ায় বিশ্বাস এনেছে। তবে চাঁদগাজী হোল
অবিশ্বাসী পয়গম্বর। ইবলিসের এক নাম ফেরেস্তা। এই রকমই হোল চাঁদগাজী।
কবী সামসুর রহমান ছিলেন নাস্তিক তবে
লোক হিসাবে অত্যান্ত ভাল ছিলেন। মৃত্যুর
আগে বলছিলেন স্ত্রীকে আমার বাবা ছিলেন
মুসলিম তাই আমারে কবরে রাখিও। ধন্যবাদ।

২৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ কানিজ রিনা আপু । আমাদের জনাব চাঁদগাজী ভাই মনে হয় সবই বুঝে,
তার পরে একটু না বুঝার বান করে ।

১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:৪৮

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আল্লাহু সর্ব শক্তিমাণ এবং জ্ঞানী,তিনিই সব ভালো মন্দ বুঝেন ।

১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ ভোর ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


@কানিজ রিনা ,

১ জন দ্বিতীয় শ্রেণীর বাচ্ছার জন্য পীথাগোরাস কঠিন; কিন্তু ৮ম শ্রেণীর বাচ্চার জন্য ভালো; সময় ও শিক্ষা মানুষের ভাবনাকে পরিপুর্নতা দেয়। ৩০০০ বছর পুর্বের লোকজন পিরামিড গড়তে পেরেছেন, কিছু বাংলায় ও ভারতে হয়েছে "কুঁড়ে ঘর"; কারণ, শিক্ষা ছিলো না। বাংলার অর্ধেক মানুষ এখনো নিজের নামটা লিখতে পারেন না; ফলে, আমরা মানবতার উঁচু অংশের ভেতর নেই, আমাদের এলাকায় ভাবনা পেছেন পড়ে আছে এখনো।

২৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনার শরীল এবং মন ঠিক আছে ভাই ।
বাংলার মানুষ কি বলছেন চাঁদগাজী ভাই আমি নিজেও আমার নাম ঠিক মত এখনো লিখতে পারি না ।

১২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩১

রিফাত হোসেন বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতি ১০০ বছরে ১ জন নবী এসে থাকলে, ২ লাখ ৪০ হাজার নবী এসেছিলেন, ২৪০,০০০,০০ বছরে।
পৃথিবীতে মানব সভ্যতা ২ কোটী ৪০ লাখ বছরের পুরাতন বলে মনে হয়? --- শুভংকরের ফাঁকি :) জাতি/গোত্র আর ১০০ বছর এক নয়।

একটা প্রতিমন্তব্য লিখে আবার মুছে ফেললাম। নিষ্প্রয়োজন হবে বোঝানো।
Mighty creator এর সাথে appointment নিয়ে দেখা করিয়ে দেওয়া সম্ভব না যে। :)

১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪২

কানিজ রিনা বলেছেন: চাঁদগাজী পৃথিবী থেকে অনেক সভ্যতা বিলুপ্ত
হয়েছে। নমরুদ ফেরাউন আরও অনেক,যা
সাগর তল হতে মাটির নিচ পর্যন্ত আজও
পাওয়া যায় তাতে বুঝা যায় আরও উন্নতজাতী
পৃথিবীতে বসবাস করত তারা কিভাবে ধ্বংশ
হয়েছিল কিছু প্রকাশ্য কোরআনে পাওয়া যায়।
আর মনুস্য জ্ঞানে বিজ্ঞানীরা আজও সবটুকু
সমাধান দিতে পারে নাই।
আইনস্টাইনের আবিস্কার সর্বশক্তি আবিস্কার
পুরমানু বোমা। এই ব্যবহার যদি শুরু হয়
অনিবার্য পৃথিবীর মানুষ সভ্যতা ধ্বংশের
রসাতলে পড়বে।
হযরত আদম আঃ লম্বায় অনেক বড় ছিলেন
কালের গর্ভের আস্তে আস্তে মানুষ ছোটতে
এসে দাড়িয়েছে।
তাইত মহা নাস্তিক জ্যোতীর বিজ্ঞানীর স্বীকৃতি
বিগব্যাং বিস্ফোরনে সে কোন শক্তি সুনিপুন
সুনিয়ন্ত্রনিত সত্বার হাত সে এক অদ্বীতিয়।

কালে ক্রমে মানুষ যখন উন্নত শিখরে উঠে
নিজেকে আল্লাহ্ ভাবতে শুরু করে তখনই
সে সব জাতী ধ্বংশে পরিনত হয়েছে। যা
কোরআনের বর্ননায় আসে। ধন্যবাদ।

১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

নতুন বিচারক বলেছেন: ভালো পোস্ট ।

১৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: চাদগাজী বলেছেন, উন্নত বিশ্বের তুলনায় আমরা মানবতার নিচু ও পেছনের দিকে পড়ে আছি।
কানিজ রিনা বলেছেন,যুগে যুগে ওলি ও আওলিয়ারা আসবেন কোরান-হাদিস দিয়ে পৃথিবীর মানুষের ভারসাম্য ঠিক রাখতে।
তাহলে কি আমরা এভাবে পিছিয়ে যেতে থাকব আর উন্নত বিশ্বরা এগিয়ে যাবে,এভাবেইকি ভগবান ভারসাম্য রক্ষা করেন? তাহলে এখানে অপরাধীর অপরাধ কোথায়? তাছাড়া ভগবান বহু মানুষের মোহর মেরেও পথ বন্ধ করেন। (ঘোড়ায় চড়িয়া মদ্দা হাটিয়া চলিল) এমন কথা যুক্তিসংগত হতে পারে ? যদি হয় তাহলে-
এখানে চাদগাজী ও কানিজ রিনা একমতে আসতে পারেনা,এবং পৃথিবী জুড়ে এভাবে ভিন্ন ভিন্ন মত সৃষ্টি করে গোলযোগ,হিংসা,প্রতিশোধ ও ধংশ ঘটিয়েই ভগবান-পৃথিবী ও মানুষের ভারসাম্য রক্ষা করে থাকেন। আর এটাই যদি যুক্তিতে আসে তাহলে আমরা কেন একে অন্যের থেকে ক্ষামাখা ভূল বুঝে দুরে সরে বা আলাদা হয়ে যাচ্ছি।
এ রহস্য বুঝতে পেরে আমাদেরও তবে একে অন্যকে ভূল না বুঝে,সকলেই এক হওয়ার জন্য উন্নত ও যুক্তিসংগত কোন সুপথ বের করার লক্ষে তৎপর ও সফল হওয়া উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.