নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আই এ্যাম গুড ফর নাথিং।

বাংলার এয়ানা

আই এ্যাম গুড ফর নাথিং।

বাংলার এয়ানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

উত্তরা গন ভবন

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫২

নাটোর শহর থেকে ৩ কিলোমিটার উত্তরে এক মনোরম পরিবেশে ইতিহাস খ্যাত দিঘাপতিয়ারাজবাড়ী তথা উত্তরা গণভবন অবস্থিত। নাটোরের রাণী ভবানী তাঁর নায়েব দয়ারামের উপরে সন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে দিঘাপতিয়া পরগনা উপহার দেন। ১৯৪৭ সালে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত করার পর ১৯৫২ সালে দিঘাপতিয়ার শেষ রাজা প্রতিভানাথ রায় সপরিবারে রাজপ্রাসাদ ত্যাগ করে কলকাতায় চলে যান।পরবর্তীতে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত রাজ প্রাসাদটি পরিত্যাক্ত থাকে।

১৯৭২ সালে একে উত্তরা গণভবন হিসেবে অভিহিত করা হয়। চারদিকে মনোরম লেক, সুউচ্চ প্রাচীর পরিবেষ্টিত ছোট-বড় ১২টি কারুকার্যখচিত ও দৃষ্টিনন্দন ভবন নিয়ে উত্তরা গণভবন ৪১ দশমিক ৫১ একর জমির ওপর অবস্থিত। অভ্যন্তরে রয়েছে ইতালি থেকে সংগৃহীত মনোরম ভাস্কর্যে সজ্জিত বাগান। এ বাগানে রয়েছে বিরল প্রজাতির নানা উদ্ভিদ। নাগালিঙ্গম, কর্পুর,এগপ্লান্ট, হৈমন্তীর মত দুস্প্রাপ্র সব বৃক্ষরাজি আর কৃত্রিম ঝর্ণা।


সংরক্ষিত রাজপ্রাসাদ ও ইটালিয়ান গার্ডেন ছাড়া উত্তরা গণভবন প্রতিদিন দর্শনার্থীদের জন্যে খোলা থাকে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। মূল ফটকে প্রবেশমূল্য ১০ থেকে ২০ টাকা আর সংগ্রহশালায় প্রবেশমূল্য ৩০ টাকা। সারা বছর জুড়ে গণভবন দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর থাকে। তবে শীতে পিকনিকের মৌসুমে এবং দুই ঈদে দর্শনার্থীর সংখ্যা বাড়ে অনেকগুণে।


মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৪৮

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছবি আর লেখা গুলি কি আপনার নিজের?
আমি অনেক অনেক বছর আগে গিয়ে ছিলাম। এবছর আবার যাওয়ার ইচ্ছে আছে।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:৪২

বাংলার এয়ানা বলেছেন: জী ভাই ছবি আমার নিজের আর লিখা কিছু রেফারেন্স থেকে ধার করা।

২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: সুন্দর।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৭

বাংলার এয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৪৮

পুরানা দামান বলেছেন: যাওয়া হয়নি কখনো। ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৮

বাংলার এয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: দিঘাপাতিয়া রাজবাড়ী তথা প্রাক্তন উত্তরা গণভবন কয়েকবারই ভিজিট করেছি। প্রতিবারই মুগ্ধ হয়েছি। রানী ভবানীর নায়েব দয়ারাম এর এলাকা দয়ারামপুরে এখন তার নামানুসারে একটি সেনানিবাস বিদ্যমান।

ইতিহাস থেকে নেয়া আরও কিছু কথা পোস্টে সংযোজন করলে ভালো হতো।

পোস্টে প্লাস। + +

১০ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৫৩

বাংলার এয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.