নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আই এ্যাম গুড ফর নাথিং।

বাংলার এয়ানা

আই এ্যাম গুড ফর নাথিং।

বাংলার এয়ানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গুগল ইউ টিঊব সমাচার

২০ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০৫

আজকাল গুগল ইউ টিঊব আমাদের অতি প্রয়জনীয় এক জ্ঞানের ভান্ডার। যে কোন বিষয়ে জানার জন্যে উন্মুক্ত জানালা। আর উন্মুক্ত জানালার কারনে কিছু কিছু সময়ে বির্তকিত পরিস্তিতির সম্মূখিন হতে হয়।

যেমন, যে যে বিষয়ে অভিজ্ঞ নয় সে যখন গুগল ইউ টিঊব জ্ঞানের ভরসায় অভিজ্ঞজনকে জ্ঞানদান করে বিষয়টা তখন কেমন দাঁড়ায়। যদি তাই হত তাহলে আর আমাদের কষ্ট করে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া লিখার কি দরকার।

একটু সহজ কারে বলা যায় যেমন কেউ যখন এমবিবিএস মানে ডাক্তারী পড়ে প্রথম চার বছর মোটামুটি ডাক্তারী সব বিষয় নিয়ে পড়ে, ইন্টর্নির বছর এ বিষেশায়িত মানে মেধার ভিত্তিতে সার্জারি, মেডিসিন বা গাইনী নিয়ে ডাক্তারী সার্টফিকেট অর্জন করে, পরবর্তিতে সে সেই ভিত্তিতে তার প্রফেশনে নিয়জিত থাকে।

মেডিসিন বিষেসজ্ঞ যদি গুগল ইউ টিঊব জ্ঞানের মাধ্যমে সার্জারি প্র্যাকটিস করে বা সার্জারি ডাক্তারকে উপদেশ প্রদান করে তা হলে বিষয়টি কেমন হবে। আজকাল আমাদের দেশে এই শ্রেনির গুগল ইউ টিঊব শ্রেনীর সংখা দিনকে দিন বেড়ে যাচ্ছে। এদের বিভিন্ন নামে আখ্যা দেওয়া যায়।

একইভাবে ইঞ্জিনিয়ারিং, একাউন্টিং, শিল্পকলা, রসায়ন সবই আলাদা আলাদা বিষেসায়িত বিষয়। এই বিষয় গুলতে পারদর্শী হতে অনেক অনেক সাধনা করতে হয়। আমরা আল্প বিদ্যা নিয়ে যখন গুগল ইউ টিঊব বিদ্যান হয়ে যাই তখন বিষয়টি ভাবনার বিষয় বটে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

জটিল ভাই বলেছেন:
ইহাই ডিজিটালাইজেসনের সুবিধা। সবাই অভিজ্ঞ বেকার :(

২| ২০ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ডিজিটাল শিক্ষকের নাম গুগল।

৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:১৯

কামাল৮০ বলেছেন: গুগল কোন নির্ভর যোগ্য মাধ্যম না।প্রথমিক ধারনা পাওয়া যায়।নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হলো পিআর রিভিউ।

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তবে তথ্যের অবাধ সরবরাহের কারণে কিছুটা হলেও এক্সপার্টদের সেচ্ছাচারিতার লাগাম টেনে ধরা গেছে।
১০ বছরের অভিজ্ঞ একজন ডাক্তার কিছু বিষয়ে ভুল করতেই পারে অপরদিকে মাত্র ১০ দিন গবেষণা করে যে কেউ উক্ত ডাক্তারকে উন্নততর ইনফরমেশন দিতে পারে। আমাদের দেশের ডাক্তারগণ রোগীদের প্রতি মোটেও আন্তরিক নন, তারা টাকার নেশায় এতটা মত্ত যে তারা সব রোগীকে মুখস্ত, ঢালাওভাবে কিছু চিকিৎসা পদ্ধিতি দিয়ে থাকে যা হিতে বিপরীত হয়। সেই সাথে সম্পূর্ণ অপ্রোয়জোনীয় ভাবে গাদা গাদা ওষুধ লিখে দেয় যা রোগীর মারাত্নক ক্ষতি সাধিত হয়।
আমার ব্যক্তিগত কিছু অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমাদের দেশর ডাক্তার আর কবিরাজদের মধ্যে খুব একটা পর্থক্য নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.