নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা থেকে মাত্র ১ ঘন্টা ৩০ মিনিটের দূরর্ত্বে নবাবগঞ্জে খ্রীষ্টান আদিনিবাস। এই নাবাগঞ্জে রয়েছে ধর্মীয় বিচিত্রতা ও সহবস্থান। রয়েছে প্রায় চারশ বছরের পুরান ভাঙ্গা মসজিদ ও প্রায় ২৪০ বছরের পূরান "রানী পবিত্র জপমালা গীর্জা" যা বান্দুরা গীর্জা নামেও বহুল পরিচিত।
১৭৭৭ সালে ফাদার রাফায়েল গোমেজ এই গীর্জার পত্তন করেন, এর পর ১১১ বছর পর প্রথম সংস্কারের সময়ে পাকা দালান করা হয়।এটি তৎকালিন অবিভক্ত বাংলার পঞ্চম গীর্জা নামেও পরিচিত ছিল।
সর্বশেষ সংস্কার করা হয় ২০০২ সালে প্রথম সংস্কারের আরো ১১৪ বছর পরে।
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:০৬
বাংলার এয়ানা বলেছেন: জী বান্দুরা নবাবগঞ্জে অবস্থিত। ধন্যবাদ।
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৩:০৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি এখানে গিয়েছিলাম একবার।
যথেষ্ট খারাপ আচরণ এরা করে অখ্রীষ্টিয় দর্শনাথীদের সাথে।
আপনি কি ভিতরে গিয়েছিলেন?
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮
বাংলার এয়ানা বলেছেন: আমি কোন খারাপ আচরন পাইনি। প্রথমেই আমি ফাদারের সাথে সাক্ষাত করি, তিনিই আমাকে গাইড করেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১
জুন বলেছেন: আমরা যেটাকে বান্দুরা জানি সেটা কি নবাবগঞ্জ এলাকায়? আমার বাবা চাচারা বান্দুরা চার্চ স্কুল সেন্ট জোসেফ থেকে ম্যাট্রিক পাশ করেছিলেন। এই স্কুলটি শুনেছিলাম। বাংলাদেশের প্রথম মিশনারী স্কুল ইছামতী নদীর পাড়ে টালির ছাদ দেয়া লম্বা সাদা দালাব ছিল বলে আব্বা গল্প করেছিলেন। পরে আমরা যখন আমার প্রৌঢ় আব্বাকে নিয়ে তার স্মৃতি বিজড়িত স্কুলটি দেখতে যাই তখন সেটা দোতালা নাকি তিন তলা দালান যা দেখে উনি অত্যন্ত বিরক্ত হয়ে বের হয়ে এসেছিলেন।