![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক দিন থেকে নিজের বাইরে থাকার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো ভাবছিলাম। জানিনা লেখার মান কেমন হবে, তবুও শুরু করছি । ছোটবেলা থেকে বাইরে পড়ার স্বপ্ন ছিল, ২০১৩ তে এসে তা পূরণ হয়। ইউরপিয়ান ইউনিয়নের এক বছরের বৃত্তি নিয় গেলাম ফ্রান্স। জীবনের প্রথমবার দেশের বাইরে , তাও আবার ফ্রান্স। আহা ফ্রান্স !!! আমার চোখে ভাসছিল প্যারিসের সেই বিখ্যাত আইফেল টাওয়ার, ল্যুভর মীউজিয়াম, প্যারিস গেইট, রাজপ্রাসাদ আর কত কি!!! একই সাথে পড়াশুনা আর ইউরোপে ঘুরা হয়ে যাবে সেই খুশিতে ঘুমই হয় না । দুরুদুরু বুকে যাত্রার দিনে টার্কিশ এয়ারলাইন্সে উঠলাম, প্লেন উড়ল আকাশে। এই দিনটার জন্য কত অপেক্ষা ছিল। দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টার যাত্রা শেষে প্লেন ইস্তানবুল হয়ে নামলো ফ্রান্সের নিস (Nice) শহরে। আমার বিশ্ববিদ্যালয়টি University of nice shopia antiipolis ছিল এই নিস নামের ভুমধ্যসাগরের তীরবর্তী শহরে যা রাজধানী প্যারিস থেকে ৫৮০ মাইল দূরে দক্ষিণপূর্বে সীমান্তে অবস্থিত। প্রথমে নিস সম্বন্ধে হাল্কা কিছু বলে নিই । ফ্রান্সের দক্ষিণপূর্বের অঞ্চলটি ফ্রেঞ্চ রিভেরিয়া নামে পরিচিত। এই অঞ্চলটির অফিসিয়ালি নাম ALPES-COTE-D’AZUR । এর একপাশে নিল জলরাশির ভুমধ্যসাগর , অন্যপাশে আল্পসের পর্বতশাখা , আরেকপাশে ইটালি, পার্শ্ববর্তী শহর হল বিখ্যাত কান, আন্তিবস এবং মাত্র ৮ মাইল দূরে ক্ষুদ্র দেশ মোনাকো সিটি। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং ভুমধ্যসাগরের নির্মল আবহাওয়ার কারণে ফ্রান্সের অবকাশ যাপনের ২য় কাঙ্ক্ষিত জায়গা নিস যেখানে প্রতি বছর ৪ মিলিয়ন পর্যটক যায় । এই শহরটিকে লোকজন Nice la Belle বলে যার অর্থ Nice the Beautifull। শহরের ইতিহাস বেশ পুরনো এবং সমৃদ্ধ। বহুবার বহু রাজার হাত বদলের পর ফরাসি বিপ্লবের পরে এটি ফ্রান্সের অধীনে আসে। একসময় ইটালির অধীনে থাকাই একানকার মানুষের চালচলন, কথাবার্তায় ইতালিয়ান প্রভাব রয়েছে। যখন প্লেন থেকে নামলাম তখন স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬ টার মতো হবে কিন্তু গরমকাল হওয়ায় সূর্য দেখে মনে হয় দুপুর। প্রথম দিকে ইউরোপের সূর্যের গ্রীষ্মকালীন এই ভাবখানায় ঘুমাতে অনেক সমস্যা হত। দেখা গেলো রাত সাড়ে দশটা কিংবা এগারটায় তারপর সন্ধ্যা নামে আর আমি তখন বিছানায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি!!! যাই হোক স্কলারশিপে বিদেশ যাওয়ার সুবিধা হোল কোনকিছুর টেনশন নেই ; হোস্টেল, যাতায়াত মাধ্যম আগে থেকে সব ঠিক করা ছিল আর মাসে মাসে হাত খরচ ত আছেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের অপেক্ষামান গাড়ীতে উঠে পরলাম, ভুমধ্যসাগর এর পাশ দিয়ে গাড়ি চলছিলো হোস্টেলের পানে। আর পারলাম না!! বেকুবের মত হালকা চীৎকার দিয়ে উঠলাম খুশীতে ; এত সুন্দর জায়গা, আমি কি বেঁচে আছি না মরে গেছি!! না না, বহাল তবিয়তে বেঁচে আছি !! উত্তম কুমার এর সেই গান মনে পরছিল... “এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হত তুমি বলতো” । বিশাল নীল জলরাশির ধার দিয়ে গাড়ি চলছে তার গতিতে, একপাশে সাগর আরেকপাশে ইউরোপীয় দালানকোঠা আর আমি তো হাতে চিমটি দিতে দিতে ক্লান্ত!! আমার বিশ্ববিদ্যালয় প্যারিসে না হওয়ার কষ্টটা আর থাকল না বৈকি। ইউরোপের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক সুসংগঠিত এবং উন্নত। ভার্সিটির প্রথম দিনেই পুরা বছরের শিডিউল পেয়ে গেলাম( যেটা আমার ঘুরেবেড়ানোই অনেক সাহায্য করেছে ) । কোন ক্লাস কোথায় কোন দিন শুধু না ;এক একটা কোর্সের বিস্তৃত বিবরণ , রেফারেন্স , ডকুমেন্ট, পরীক্ষার রুটিন , ছুটির তালিকা এমনকি কন দিন কি তপিক পরানো হবে তাও আগেভাগে সব ভার্সিটির ওয়েব সাইটে দেয়া থাকে । প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীদের আইডি কোড থাকে আর নিজের একটা মেইল এবং অ্যাকাউন্ট ভার্সিটির ওয়েব সাইটে থাকে। আইডি কোড দিয়ে নিজের অ্যাকাউন্ট দিয়ে ওয়েব সাইটে ঢূকে প্রয়োজনীয় তথ্য বা ডকুমেন্ট নিতে হয় । চাইলে কোর্স প্রফেসর দের সাথেও অ্যাকাউন্ট দিয়ে যোগাযোগ করা যায় সরাসরি, তাদের রুমের দ্বারে দ্বারে ঘুরা লাগেনা । ক্লাসমেট দেরকে ক্লাস বা নোটপাতির জন্যে বিরক্ত করা লাগে না, সব ওয়েবে দেয়া থাকে । মানে সবার সুবিধা ও অধিকার সমান; ফালতু নোটের কোন চান্স নেই । সত্যি বলতে বেশিরভাগ প্রফেসর অনেক আন্তরিক এবং হেল্পফুল । আমাদের প্রথম এক মাস ফ্রেঞ্চ ভাষার উপর একটা বেসিক কোর্স নিতে হয়েছে যেটি Summer school নামে পরিচিত। ভাষার কথা কি আর বলব; ফ্রেঞ্চরা নিজেদের ভাষাকে এতটা সম্মান করে ( একটু বেশীই করে) যে প্রাণ যাবে তবু ফ্রেঞ্চ ছাড়া ইংরেজি বলবেনা। আসলে ইংরেজি জানে না নাকি ইচ্ছা করেই বলেনা এটা নিয়ে আমি সন্দীহান । আর আমার ফরাসী ভাষার জ্ঞান হাই থেকে শুধু গুড বাই পর্যন্ত। এই ভাষার স্বল্প জ্ঞান নিয়ে আমার বহু ঝামেলা পোহাতে হয়েছে তার বিস্তারিত বিবরণ নাইবা দিলাম শুধু এটাই বলব ফ্রেঞ্চ ভালোমতো না শিখে ফ্রান্সে পড়তে যাচ্ছি না আমি । তারা বলে ইংলিশ মিডিয়াম কিন্তু তাও ফ্রেঞ্চ এর প্রাধান্যই থাকে । আর হায়রে তাদের উচ্চারণ; লেখা আর বলার মধ্যে আকাশ পাতাল তফাত! আমাদের ফ্রেঞ্চ টিচার তাদের ভাষার মহাত্য এভাবেই বলেন; একটা অ্যাপ্লিকেশান খাঁটি ফ্রেঞ্চ লিখতে গেলে তাদের লাখ বার ভাবতে হয় তাও অনেক ভুল থেকে যায় ! তাদের মাতৃ ভাষা হয়েও যদি এই দশা হয় তাইলে বুঝতেই পারছেন বাকিদের কি হবে !! হ্যা , যদি বলেন দুনিয়াই অসম্ভব বলতে কিছু নেই চেষ্টাই সব হয় তাইলে আমার চেষ্টাই খাদ ছিল বৈকি । হে হে !! তো এই summer school থেকে প্রতিদিন ক্লাস শেষে আশেপাশের জায়গায় বেড়াতে নিয়ে যেত যার সুবাদে নিস এবং এর আশেপাশের এলাকা অনেকটাই এক মাসে দেখা হয়েছিলো । আমিতো আর তাদের ভাষার হ্যাপার কথা আগে জানতুম না, জানলে বেড়ানোতে কম মন দিয়ে ফ্রেঞ্চ ভাষাতেই মনোনিবেশ করতুম !!! পরে আমার অনেকটা বোবার মতো ইশারাতেই কাজ চালাতে হয়েছে । যাই হোক যা গেছে যাক এবার নিসে ফিরে আসি । নিস এর প্রধান আকর্ষণ এর সমুদ্রসৈকত( আমি সাতার পারিনা আফসোস !!)। এর প্রধান সমুদ্রধার the Promenade des Anglais (Walkway of the English) নামে পরিচিত । শহরে প্রধান কেন্দ্রস্থল place Massena এবং শহরে যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম বাস, ট্রাম। শহরে বেশ বড় একটি বন্দর, একটি ট্রেন স্টেশন আর আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট তো আছেই । এছাড়া বেশ কিছু পার্ক আর মিউজিয়াম রয়েছে । তবে শহরটির একপাশে সাগর আর এক পাশে আল্পসের মত পাহাড় থাকায় একই শহরে সাগর পাহাড়ের অপূর্ব মেলবন্ধন দেখা যায়। শহরের ভিতরেই রয়েছে old town নামে এক জায়গা যেখানে পুরনো আমলের দালান গুলোকে সযত্নে রাখা হয়েছে যদিও এটা এখনো আবাসিক এলাকা । জায়গা টাকে সেখানকার পুরান ঢাকা বলা যায় তবে মিল বলতে শুধু এই প্রাচীনত্ব । জায়গাটার ভিতরে অনেক ছোট গলি রয়েছে যার বেশীরভাগ গিয়ে মিশেছে সাগর পারের বড় রাস্তায় । old town এ অনেক রেস্তরা, সুভেনির দোকান, আইসক্রিম পারলার, চকলেট কেকের দোকান রয়েছে । শহরের ভিতর আরেকটা আকর্ষণ হল সকালের the cours saleya market যেখানে স্থানীয় ফল, সবজি, মাছ, মান্স, বাগেত ( ফ্রান্সের শক্ত পাউরুতি) এবং বিভিন্ন ফুলের হাট বসে । সত্যি বলতে নিসে থাকার সময় এই বাজারে আমি শুধু দুইবার গিয়েছিলাম কারন এটা অনেক ভোরের হাট আর আমি হলুম ঘুম পোকা!!! যদিও অনেক ফ্রেশ সবজি আর একটু সস্তায় বাজার করা যায় আর স্থানীয় খাবারের স্বাদ নেয়া যায় । তারপরেও আমি আমার সকালের ঘুম বিসর্জন দিতে রাজি না !!! নিসের আশেপাশেও দেখার মত অনেক জায়গা আছে। প্রথম দিন গিয়েছিলাম নিস থেকে অল্প দূরে ছোট একটা গ্রামের মিউজিয়ামে যেখানে গ্রিক, রোমান পুরানের অনেক নিদর্শন ছিল । সবচেয়ে ভাল লেগেছিল মিউজিয়ামটি সাগর ধারেই ছিল, মিউজিয়ামের বারান্দায় কিছুক্ষণ থাকলেই সাগরের পানির ছিটাই ভিজে যেতে হয় আর সাথে সাগরের শো শো শব্দ । এর পরে উল্লেখযোগ্য ঘুরা বলতে ছিল কিছু গ্রামে যাওয়া যেখানে চকলেট, অলিভ অয়েল এবং ওয়াইন প্রস্তুতের জন্যে বিখ্যাত ছিল। চার্লি চ্যাপলিন এর সাগর পাড়ের বাড়িও দেখেছি যেখানে তিনি জীবনের শেষ সময় কাটিয়েছেন । একবার দারজিলিং মতো ছোট ট্রেনে চরে আল্পসের একটা শাখা পর্বতের উপর পিকনিকে গিয়েছিলাম । সবাই যখন ছোট ট্রেনে জড়সড় হয়ে ছিল আমি দিব্বি পা দুলিয়ে দুলিয়ে আল্পসের বরফ দেখতে ব্যস্ত ছিলাম । তারা তো আর জানেনা আমি পাহাড়ের মেয়ে !!! তাছাড়া অনেক পুরনো পুরনো কেথেদ্রিলও (গিরজা) দেখতে গিয়েছি । ছোটোখাটো জাহাজে চরে বেশ কয়েকটা দ্বীপেও গিয়েছিলাম তন্মধ্যে একটা দ্বীপ ছিল কান শহরের পাসেই। দূর থেকে কান দেখেছি কিন্তু আমার আলসেমির জন্যে কানে যাওয়া হয়ে উঠেনি। এখন অনেক আফসোস করি এই আলসেমির জন্যে । মোনাকো গিয়েসিলাম বেশ কয়েকবার সেই কথা পরে লিখব। । আমার তো নিসের রাস্তায় রাস্তায় সমুদ্রের ধারে আনমনে হেঁটে বেড়াতেই ভাল লাগত। রাতের বেলা পাহাড়ের বাড়ি গুলোতে যখন আলো জ্বলত আর সেই প্রতিচ্ছবি সাগরে পানিতে অদ্ভুত এক সৌন্দর্য সৃষ্টি করতো ঠিক যেন সপ্নের মতো। মোট কথা নিস এমন একটা শহর যেখানে ঘুরার জায়গার অভাব নেই । এখানে অপেরা হাউসে নাটক হয় , নৃত্য অনুষ্ঠান হয়, কনসার্ট হয় আর সারা বছর বিভিন্ন উৎসব তো আছেই । দুনিয়ার সব ধরনের মানুষের মিলন মেলা এই নিস শহর, যেখানে প্রকৃতি, প্রাচীনত্ব , আধুনিকতার মেলবন্ধন রয়েছে । নিসের বর্ণনা লিখে শেষ করা যাবেনা । আমার এক বছরে ইউরোপে থাকাকালীন যে ৭/৮ দেশের অনেক জায়গা দেখেছি ঘুরেছি এমনকি ফ্রান্সের অনেক শহরেই গিয়েছি ;কিন্তু তার মধ্যে নিসকে শীর্ষে রাখব আমি । নিসের যারা স্থানীয় তারা প্যারিস থেকে নিস কে বেশি সুন্দর বলেন । তাদের সামনে প্যারিসের গুণগান মানে আগুনে ঘি ঢালা !! যদিও সুন্দরের definition এক একজনের কাছে আলাদা তবুও আমি নিস বাসির সাথে একমত; আর সেটা হল NICE THE BEAUTIFUL।
্নিস শহর
চকলেট ফ্যাক্টরি
নিস পোর্ট
দূর থেকে কান শহর
রাতের নিস
কার্নিভ্যাল
ভুমধ্যসাগরের স্বচ্ছ নীল জল
সিটি সেন্টার প্লেস মেসেনা
ভুমধ্যসাগর
নিসের সমুদ্র সৈকত
২| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:১৬
আয়ুথিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া । না, এখন আমি দেশে চলে আসছি । যদি সময় সুযোগ হয় ঘুরে আসেন নিসে, অসম্ভব সুন্দর একটা যায়গা।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
কবির শিমুল বলেছেন: অনের তথ্যবহুল। সৈয়দ মুসতবা আলীর মত সাবলিল ভাসায় লেখা।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৭
আয়ুথিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পড়লাম এবং নিস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে উঠলাম..........চালিয়ে যান আছি সাথে।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
আয়ুথিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রতিটা ছবির নিচে ক্যাপশন থাকলে ভালো হতো
৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:০৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৭
আয়ুথিয়া বলেছেন: চায়ের জন্য ধন্যবাদ যদিও দেরী হয়ে গেলো
৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬
চাঁদের অরণ্য বলেছেন: চমৎকার লাগল। বর্ণনা পড়েই চলে যেতে ইচ্ছা করছে। খুব ভাল হয়েছে। পরের কাহিনীর জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
২২ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৩০
আয়ুথিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ অাপনাকে, অাসলে প্রথম লেখা হিসেবে এই ভালো লাগাটা অনেক বড় পাওনা
৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: পড়েই বুঝেছি, চমৎকার জায়গা। ছবিও তাই বলছে। ধন্যবাদ আয়ুথিয়া । নিস ভ্রমনে খুবিচ্ছে করছে।
৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪
আয়ুথিয়া বলেছেন: অাসলেই জায়গাটা অনেক সুনদর সময় সুযোগ হলে ঘুরে আসেন
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:০৬
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: প্যারিস গিয়েছি বেশ কয়েকবার কিন্তু নিস যাওয়া হয়নি। আপনার লেখা পড়ে দেখার খুব ইচ্ছে জাগল।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি কি এখনো আছেন নিস এ?