![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার একটি আকাশ আছে, নীল সে আকাশ।
এই ভিক্ষা দেননন.....
চোখ তুলে তাকিয়ে দেখলাম এক ভিক্ষুক হাত পেতে আছে ভিক্ষার জন্য।
মনে পড়লো আজ শুক্রবার।
সামনে দাড়ানো ভিক্ষুককে ভিক্ষুক না বলে মহিলাই বলা ভালো।নিম্ন মানের একটি শাড়ি পড়ে যদিও ভিক্ষুক ভিক্ষুক ভাব এনেছে কিন্তু আমি জানি শারিরিক সামর্থবান মহিলাটি যদি সুন্দর একটি পরিস্কার কাপড় পড়ে তাহলে তাকে নির্দিধায় মধ্য বিত্ত কিংবা উচ্চ মধ্য বিত্ত পরিবারের ভদ্র মহিলা হিসবে বোঝা যাবে।
শুক্রবার এলে এদের উপস্থিতি এতো বেশি বেড়ে যায় যে বিরক্ত এসে যায়।
অথচ বাসা বাড়িতে কাজের লোকের কত অভাব।
কতদিন ধরে বাসায় কাজের কন্য একটি কাজের মানুষ খুজছি। বউ চাকরী করার কারনে সারা সপ্তাহই দৌড়ের মধ্যে থাকে।কিন্তু তার ছুটির দিনটাও কেটে যায় নানান ব্যস্ততায় এবং সারা সপ্তাহ জমিয়ে রাখা কাজগুলো করতে করতে। আর ঘর মোছাতো আছেই। ২টা ঘন্টার জন্যও যদি ওরা আমার ঘরের কাজগুলো করে দিত তবে কতইনা উপকার হতো। কিন্তু তারা তা করবে না।
তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি-
যতদিন ঘর মোছার জন্য আমার বউ কাজের মানুষের সাহায্য পাবেনা ততদিন তাদেরকেও আমি কোন সাহায্য করবো না।
** সম্ভোবত এর জন্য আমরাই দায়ী। শারিরিক সামর্থবানদেরকে ভিক্ষা দিয়ে আমরা আসলে তাদেরকে সহযোগিতার নামে ভিক্ষার প্রতি আগ্রহী করে তুলছি। তারা এখন জানে বোকা মানুষগুলো তাদেরকে কাজ ছাড়াই টাকা দিবে। অথচ ভিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্য হওয়া উচিত ভিক্ষা থেকে তাকে ফিরিয়ে আনা।
১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪
প্রীতম বলেছেন: এক, দুই, তিন করে আমরা নিজেরাই শুরু করতে পারি। ভিক্ষার ক্ষেত্র এবং উদ্দেশ্য যদি ঠিক থাকে এবং সঠিক ধর্মমতে হয় তবে এসকল অনিয়ম দুরিভুত হবে অচিরেই। ধন্যবাদ।
২| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১০
ইমরান আশফাক বলেছেন: একমত, একই অভিমত আমারও। শুনেছি খুব শীঘ্রই ওরা পলিটিকস এ নামবে জাতীয় ভিক্ষুক লীগ নামে।
১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
প্রীতম বলেছেন: দুখ জনক।
৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
কানিজ রিনা বলেছেন: কি ব্যাপার আপনে ভিক্ষুকদের অরথ
নৈতিক উন্নয়ন চাননা। ভাই দেশ দেশ
চলছে অরথের উন্নয়নে।
১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬
প্রীতম বলেছেন: সকল উন্নয়ন কি আসলেই কাম্য? ধন্যবাদ।
৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০২
বিজন রয় বলেছেন: নিজেরাই দায়ী।
১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮
প্রীতম বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমরা নিজেরাই দায়ী।
৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০৬
জুন বলেছেন: আগে কোন পঙ্গু ব্যক্তি তার পঙ্গুত্বকে ঢেকে রাখতো । এখন এটাই হয়েছে তাদের তুরুপের তাস । আমি এটা তাদের উদ্দেশ্যে তুচ্ছার্থে বলছি না । কিন্ত ভিক্ষে দেয়ার পর বা না দিলে তাদের ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া দেখলে মনে হয় না তারা খুন মনকষ্টে আছে । আর অল্প বয়স্কদের আমি পারতপক্ষে এড়িয়ে চলি তাদের আচরনের কারনে ।
ভালো লেখা ।
+
১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
প্রীতম বলেছেন: আমার লেখায় যে কথাগুলো বাকি ছিল সেগুলোই আপনি লিখে দিলেন। ধন্যবাদ।
৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
দস্যুরাজা বলেছেন: বহুদিন ধরেই এই নীতিতে আছি।
৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ভিক্ষাবৃত্তি এখন লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পেশা- ভিক্ষাবৃত্তি
বিষয়টা এমন পর্যায়ে চলে গেছে।
যেমন আছৈ ভিক্ষুক সিন্ডকেটে দৌড়াত্ব তেমনি আছে, আলগা মানবতার দোহাই, আছে ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা, এসব মিলিয়ে চক্র মজবুত হচ্ছে দিনে দিনে।
আবার ভিক্ষুক সিন্ডিকেটে হোতা রা নাকি বনানী, গুলশানের মতো আলীশান জায়গায় থাকে!!!
এসব বন্ধ করবে কে????