![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুঠিয়া মন্দির কমপ্লেক্স: রাজশাহী শহর থেকে ২৩ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। বাংলাদেশেরে মধ্য সবচেয়ে বেশী পরিমান স্থাপনা ও মন্দির রয়েছে এখানে। এসকল স্থাপনাগুলো টেরাকোটা স্টাইলের ।
বগা লেক: বান্দরবনের রুমা উপজেলায় অবস্থিত্। প্রায় ২০০০ বছর পূর্বে মুত অগ্নেয়গেীরিতে বৃস্ঠির পানি জমে তৈরী হয়েছে লেকটি।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ: আমাদের জন্য প্রকৃতির অনবদ্য দান। বাংলাদেশের সর্বদক্ষিনের বিন্দু থেকে ৯ কিলো দূরে মাত্র ৮ বর্গ কিলোর অপরুপ সুন্দর একটি দ্বীপ।
সংসদ ভবন: এটি শুধু বাংলাদেশ নয় বরং সমগ্র পৃথিবীর বৃহত্তম লেজিসলেটিভ (আইনপরিষদ) ভবনের মধ্য অন্যতম একটি বিংশ শতকের গুরুত্তপূর্ন স্থাপনা।
ভাসমান পেয়ারা বিক্রি: আমাদের কাছে সাধারণ মনে হলেও বিদেশীদের কাছে ভাসমান দোকানে পেয়ারা বিক্রিটা অসাধারণ আকর্ষনীয় ব্যাপার। বরিশালে বিশেষ করে ঝালকাঠির ভিমরুল, শতদশকাঠি, জগদীশপুরে ভাসমান বাজার দেখতে পাওয়া যায়
ণীলগীরি পাহাড়: অসাধারণ আকর্ষনীয় ও মুগ্ধ করার মত এবটি স্থান। সবচেয়ে বেশী আকর্ষন হল পর্বতের চূড়ায় ভাসমান মেঘ দেখ। বান্দরবন-চিম্বুক- থানচি রোডে বান্দরবন থেকে ৪৬ কিলোমিটার দক্ষিনে থানচি থানাতে অবস্থিত। পাহাড়টি ৩৫০০ ফুট উচ্চু। এ পাহাড়ে পাশেই দেখা যাবে মোড়ো আদিবাসিদের আবাস।
ঢাকার আরমানিটোলায় অবস্থিত তারা মাসজিদ: দুর্লভ মোজাইক পাথর খচিত ১৯ শতকে তৈরী একটি সুন্দর দর্শনীয় স্থান।
জাতীয় স্মৃতি সৌধ: শহিদদের স্বরণে তৈরী সৌধটি রাতের বেলায় সবচেয়ে মোহনীয় ও আকর্ষনীয় দেখায়। ঢাকা থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে ষাভারের নবীনগরে অবস্থিত।
টাঙ্গুয়ার হাওড়: এটি রামসাগর সাইট। প্রায় ১০০ বর্গকিলোমিটার আয়তনের একটি অসাধারণ ভ্রমনের স্থান। এর বিশেষ আকর্ষণ হল নৌকায় করে সূর্যদয় ও সুার্যস্থ দেখা। হাওড়টি সুনামগন্জের ধর্মপাশা ও তাহিরপুরে অবস্থিত।
আহসান মনিজল: পুরান ঢাকায় বুড়গঙ্গারতীরে অবস্থিত। এটি নবাবদের আবাসস্থল ও অফিসিয়াল কাজে ব্যবহুত হত ।
(উল্লেখ্য ছবিতে বেশী বর্ণণৃা দেয়া হয় নাই কারণ সবই আমাদের দেশর যা অধিকাংশেরই জানা)
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: বরিশালে বিশেষ করে ঝালকাঠির ভিমরুল, শতদশকাঠি, জগদীশপুরে ভাসমান বাজার
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
সুমন কর বলেছেন: ৬টি জায়গায় যাওয়া হয়েছে, বাকিগুলোতেও যাবার ইচ্ছে আছে.....
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আশা করি সব যায়গাতেই যাবেন এবং সৌন্দযৃ উপভোগ করবেন
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
প্রত্যেক্টা ছবিই অসাধারণ। সত্যিই সুন্দর।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: "প্রত্যেক্টা ছবিই অসাধারণ। সত্যিই সুন্দর। " ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪২
radha বলেছেন: আবওহাওয়ার কারনে টেকনাফ থেকে ফিরে আসতে হয়েছে,সেন্টমার্টিন যাওয়া হয়নি।আর নাফাকুম যাওয়াতে নীলগিরি থামা হয়নাই।ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ”:আবওহাওয়ার কারনে টেকনাফ থেকে ফিরে আসতে হয়েছে,সেন্টমার্টিন যাওয়া হয়নি।আর নাফাকুম যাওয়াতে নীলগিরি থামা হয়ন” ব্যাপারটা আমার কাছেও কষ্ট লাগল। আমা করি পরের বার মিস হবে না।
৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: ৩ জায়গাতে যাই নাই । বাকি গুলাতে গেছি !
ভাসমান পেয়ারা বিক্রিটা ছবিতে যতটা সুন্দর মনে হচ্ছে বাস্তবে তার ধারে কাছেও না
দেখি বাকি তিন জায়গাতে চলে যাবো একদিন !
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আমি নিজেও অবশ্য এই ঝালকাঠি যাই নি। তবে গেলে নতুন করে দেখা.........।
৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
ডার্ক ম্যান বলেছেন: শুধুমাত্র ১টা জায়গায় গেছি। বাকী ৯ টাতে আগামী ৯ বছরেও যেতে পারবো বলে মনে হয় না
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আপনি কি সংসদ ভবন বা স্মৃতি সৌাধেও যাননি?
৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আটটা দেখা আছে, দুইটা বাকী
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আশা করি সময় হলে সব যায়গাতেই যাবেন।
৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
সাহসী সন্তান বলেছেন: সেন্ট মার্টিন আর ঢাকার স্থাপনা গুলোর সব জায়গাতেই যাওয়া আছে, বাকি গুলো যাওয়া হয় নাই!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আশা করি সময় হলে সব যায়গাতেই যাবেন।
৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ইনশাআল্লাহ যাবো অবশ্যই
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: শুভ হোক
১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭
মার্ক জুকারবার্গ বলেছেন:
মোটামুটি সব জাগায় যাওয়া হয়েছে ।
ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে ।
আমি নতুন ব্লগার।ইতিমধ্যে কিছু কিছু ব্লগার আমাকে ভুল বুঝতে শুরু করেছে।
নিক নামের কারণে উল্টা-পাল্টা অপবাদ দিচ্ছে, দয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেনা।
আমার কোন খারাপ উদ্দেশ্য নেই।
ভালো থাকুন।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সৌভাগ্যবান যে আপনি সব যায়গায় গিয়েছেন।
আর ভুল বোঝার কারণ কি?
তবে জীবিত মানুষের নবিপরিদে নিক নাম ব্যবহার করাটা?
১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫০
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, নিজ দেশের সুন্দর জায়গাগুলো দেখিয়েছেন। এক নং বাদে অন্য জায়গাগুলো কোথায় না লেখাতে লেখার সৌন্দর্যহানী হয়েছে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য ও লেখার সৌন্দর্য বৃদ্ধির বিষয়টি বলার জন্য। আশা করি সময় পেলেই বর্ণনাগুলো লিখব।
১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব ভালো পোষ্ট ++++
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৩
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৭
মারুফ তারেক বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম,
সময় হলে ঘুরে দেখব
ধন্যবাদ
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার ভ্রমন শুভ হোক
১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫১
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: খুবই চমৎকার দেখাচ্ছে ছবিতে স্থানগুলো।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য
১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টের ছবি ও বিবরন সুন্দর হয়েছে । সবগুলিই ভাল লেগেছে । মানুষের হাতে অপরুপভাবে গড়ে উঠা পিয়ারা বাগানের ও ভাষমান বাজারের দৃশ্য দেখে মন ভরে যায় । বলতে গেলে এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম পেয়ারা বাগান গড়ে উঠেছে ঝালকাঠি বরিশাল পিরোজপুরের সিমান্তবর্তী এলাকার ২৬টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার একর জমির উপরে । এ সব জায়গার প্রায় ২০ হাজার পরিবার সরাসরি পেয়ারা চাষের সঙ্গে জড়িত৷ । ঝালকাঠি জেলার ভিমরুলি ভাসমান হাটটি সারা বছর জুড়ে বসলেও প্রাণ ফিরে পায় পেয়ারার মৌসুমে । ভিমরুলি গ্রামের আঁকাবাঁকা ছোট্ট খালজুড়ে সপ্তাহের প্রতিদিনই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে বিকিকিনি। পেয়ারা বোঝাই শত শত নৌকার ভীর জমে সেখানে । বিক্রেতারা এখানকার খালে খুঁজে বেড়ায় ক্রেতা। আর ক্রেতাদের বেশিরভাগই হল পাইকার। বড় ইঞ্জিন নৌকা নিয়ে তারা বাজারে আসেন। ছোট ছোট নৌকা থেকে পেয়ারা কিনে ঢাকা কিংবা অন্য কোনো বড় শহরে চালান করে দেন । এই পেয়ারা চলে যায় দেশের দুর দুরান্তে ।
এ প্রসঙ্গে দেশের আরেকটি প্রখ্যাত পেয়ারা বাগানের পিয়ারা বিক্রয়ের দৃশ্য নীচের ছবিতে সকলের সাথেএকটু শেয়ার করা হল, আমরা অনেকেই জানি টট্টগ্রামের চন্দনাইশের পাহারী পিয়ারা স্বাদে গন্ধে অতুলনীয় । চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী, হাশিমপুর ও কাঞ্চনাবাদ ইউনিয়নের পাহাড়ি এলাকায় প্রায় দুই সহস্রাধিক বাগানে পেয়ারা উৎপাদন হয় ও তা সেখানকার বাগানীরা মাথায় পুটলী বেদে নিয়ে এসে চন্দনাইশ পাইকারী বাজারে বিক্রয় করে ।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর ছবি ব্লগটির জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ডঃ এম এ আলী "মানুষের হাতে অপরুপভাবে গড়ে উঠা পিয়ারা বাগানের ও ভাষমান বাজারের দৃশ্য দেখে মন ভরে যায়"
মন্তব্যর ভাষাটি অসাধারণ ভাল লাগল।
ধন্যবাদ এর সাথে অরো কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য ও ছবি দেবার জন্য যা আমার নিজের জন্যও দরকারী
১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সব গুলা দেখার ইচ্ছে আছে
১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
ইবাদ্ত বলেছেন: আরো জানতে চাই..।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: সঙ্গে থাকুন
১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মাফ করবেন, এই ছবিগুলো কি আপনার তোলা?
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: না ভাই সবগুলো না কিছু সংগৃহীত
১৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ৩টি যায়গায় যাওয়া হইয়েছে বাকি গুলোতে যাওয়ার ইচ্ছে আছে এখনো ।
উপ্রে কাভা ভাই প্রশ্ন রেখেছেন- এই ছবিগুলো কি আপনার তোলা?
আপনার তোলা হলে সমস্যা নাই।অন্যের তোলা ছবি হলে কোথা থেকে নিয়েছেন তা উল্লেখ্য করা প্রয়োজন ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: না ভাই সবগুলো না কিছু সংগৃহীত। ছবিতে স্পেশাল ইফেক্ট দেয়া আছে যার কারণে বেশী আকর্ষনীয় মনে হচ্ছে।
২০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: মাত্র ৩টা জায়গায় গেছি। ভাসমান পেয়ারা বিক্রি কোথায় করে?