![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিবেশগত আইন বা ইনভাইরনমেন্টাল ল বলতে বুঝায় সেই আইনকে যা কখনো পরিবর্তন পরিবর্ধন করা যায় না। সমাজ, ধর্ম, রাজনীতি সহ পরিবর্তনশীল এসকল বিষয়ের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই।এটি তার আপন গতি ও পথেই চলতে থাকে। আমরা তথা সকল লিভিং ক্রিয়েচারই এই পরিবেশগত আইন বা পরিবেশগত প্রাকৃতিক আইনের সাথে সম্পর্কযুক্ত। পরিবেশের আমরা অবিচ্ছেদ্য অংশ। পরিবেশ লিংভিং বিং না হলেও পরিবেশ নয় বরং আমরাই পরিবেশের অধীন। এটি একটি চরম বাস্তবতা। এই বাস্তবতার বাইরে আমাদের কোন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় বা সামাজিক পরিবর্তন,বিচ্ছেদ, পরিবর্ধন হতে পারে না। কিন্তু এখানে যে কথাটি রয়েছে তা হল অামাদের ডিসিশন মেকিংএ সার্বভৌম ধারনা। আমাদের এই সার্বভ্যেম ধারনার মাধ্যমে যদি আমরা পরিবেশগত আইনের বিরুদ্ধে বা বিপরিদে কোন কাজ করি তবে তার নিতেবাচক ফলাফল আমাদেরকে অবশ্যই দু:খজনকভাবে ভোগ কতে হবে।
এই বিমুর্ত বিষয়কে যদি আমরা আমাদের উপমহাদেশের পরিবেশগত আইন এর কন্টেক্সট এ অালোচনা করি তাহলে বিষয়টি যা হয় তাহল: ধরুন গঙ্গা/পদ্মা নদী আমাদের ন্যাচারাল পরিবেশেরই একটি অংশ। যা মানুষের সসকল প্রকার রাজনৈতিক,অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তের উর্দ্ধে। হাজার হাজার বছর ধরে সে তার পথে চলছে। কিছূ সময় মূল প্রবাহে কিছূটা পরিবর্তন হয়েও সে তার ন্যাচারল প্রবাধ বাধাহীন অবস্থায় রেখেছে। এবং এই গঙ্গা/পদ্মা নদী প্রবাহিত হয়েছে পুরা উত্তর, মধ্য ভা্রত, নেপাল এবং বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে। তার কাছে এই সকল অন্ঞলই তার আপন পথ। কিন্তু এই সকল যায়গায় যদি জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র ( দেশীয় রাজ্যর কথা বলছি না) প্রতিষ্ঠা হয় তাহলে পরিবেশগত আইনের বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। কারণ জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র মূলত রিয়ালিজম থিওরির উপর প্রতিষ্ঠিত । রিয়ালিজম থিওরির মূল কথা হল রাষ্ট্র শুধূমাত্র সেই বা সে ধরনের পলিসি বা আচরনই করবে যাতে তার নিজ রাষ্ট্র বা জাতীর স্বার্থ আদায় হয়।
গঙ্গা/পদ্মা ও এর অববাহিকা
এখন যদি এই গঙ্গা/পদ্মা অববাহীকায় বিভিন্ন রাষ্ট্র তথা ভারত, নেপাল, বাংলাদেশ প্রতিষ্টিত হয় এবং প্রত্যোক রাষ্ট্রই যদি তার সাবভ্যৗম শক্তির মাধ্যমে তার জাতীয় স্বার্থ আদায় করার জন্য একই গঙ্গা/পদ্মা নদীকে ভাগ বা পরিবেশকে ভাগ করে নেয় তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই তার বিরুপ প্রতিক্রিয়া আামদের উপর এসে পড়বে। আমরা সবাই জানি যে এদেশে বৃটিশরা(লর্ডশীপ/ব্যারন) শাসন করেছে ডিভা্ইড এন্ড রুল পলিসিেতে। ১৮৯৫ সালে তারা তাদের প্রয়োজনেই ইন্ডিয়ান কগ্রেস প্রতিষ্টা করেছে ইন্ডিয়ানদের দাবি দাওয়া (কথিত)প্রতিষ্টা করার জন্য। মহাত্মা গান্ধি এবং জিন্নাহ সাহেবের ন্যায় রাজনৈতিক নেতারা তাদের দাবি অনুসারে একই যায়গায় বিভিন্ন রাষ্ট্র গঠন করার জন্য আন্দলন করতে থাকে। কংগ্রেস যদিও সর্বভারত গঠন করার কথা বলে তবে গান্ধি সাহেবের আন্দলনের ধরন বা মটিভস অনেকাংশেই সর্বভারত গঠনের পক্ষে ছিল না। ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আই অনুসারে নির্বাচনের পর কংগ্রেস সংখ্যা গষ্টিতা পাবার পর তাদের মধ্য সর্বভঅরত গঠনের জন্য যে পূর্বশর্ত তা কিছুটা লোপ পায়। গান্ধি ছাড়া অন্য সকল নেতা নেহেরু- প্যাটেল-গোখেল
এর ভুমিকাটা এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। অপরদিকে মুসলীম লীগ নেতা জিন্নাহ সাহেব কোন শর্ত ছাড়াই সরাসরি দ্বিখন্ড করা দাবি জানায়। ডিভাইড এন্ড রুল পলিসি বাস্তবায়ন করার জন্য ২ জন যোগ্য নেতা পেয়ে যায় বৃটিশ রাজ।
যাই হোক মুল আলোচনার দিকে আসি। ১৯৪৭ সালে এই একই ভুখন্ডে প্রতিষ্টিত হল ৩টি রাষ্ট্র যদিে নেপাল বৃটিশ আশ্রিত দেশীয় রাজ্য ছিল তবু ১৯৪৭ এর পর সেটি জাতীয়তাবাদী রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হয়। আর ভারত এবং পাকিস্থান নামক ২ুটি থিসিস-এন্টি থিসিস খেলার জন্য পরস্পর বিরোধী রাষ্ট্রের জনম্ হয়।
উদাহরন হিসেবে ১৯৭২ সালে ভারত কর্তক গঙ্গা/পদ্মা নদীতে ফারাক্কা বাধ এর কথা উ্লেখ করা যেতে পারে। পরিবেশগত আইনের সম্পূর্ন বিপরিত কাজ বাট জাথীয়তাবাদী রিয়ালিজম থিওরি মতে এটি সম্পূর্ন বৈধ। অন্য সকল কিছূ বাদ দিয়েই এই ফারাক্কা বাধ নিয়ে কত আলোচনা-আন্দলন-কমিশন-মামলা ইত্যাদি ইত্যাদি। ঐতিহাসিকভাবে ভৈৗগলিক সান্নিধ্য ও সাংষ্কৃতিক সান্নিধ্য থাকা (যদিও দেশীয় ভিন্ন রাজ্য ছিল তবু সেগুলো মুলত কর ও প্রতিরক্ষার জন্য কাজ করেছে জাতীয়তাবাদী নয়) মানুষদেরকে এমন একটি মুনুষ্য তৈরী বিবাদে জড়িয়ে দিল যার ফলে হাজার হাজার বছরের সম্পর্ক ও সহযোগীতা নস্ট নয় বরং ধ্বংস করার জন্য একে অপরে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। হাজার বছরের মধ্য মাত্র ৭০ বছরের জাতী রাষ্ট্র গঠনেই যদি আমরা একে অপরকে নির্মুল/ধ্বংস করার জন্য আমাদেরই সকল প্রচেষ্টা শক্তি, সা্মর্থ, অর্থ ব্যায় করতে থাকি তাহলে যারা ২০০ বছর শাসনে শোষন করে আমরা কথিত মুর্খ থাকলেও সবচেয়ে প্রাচুর্যপূর্ন ও সহমর্মিতার মধ্য থাকা (যুদ্ধ বা দ্বন্দ হয়েছে শুধূ মাত্র শাসকদের মধ্য যাতে সাধারণ মানুষ এর কোন অংশগ্রহন ছিল না) জতীকে সম্পদহীন-সহায়হীন নি:শেষ ও পরস্পরকে ধ্বংস করার জন্য থিসিস- এন্টিথিসিস এর খেলা খেলে গেল তাদের বিরুদ্ধে কি কোন কিছূ করার আছে?
এই সমস্য মাধানের জন্য যত পথ-মত-কমিশন-চুক্তি গঠন করা হোক না কেন তা কখনো সমাধান হবে না। হবার মত নয়। সমাধান হবার অবস্থানে থাকবেও না। উপরে শুধু গঙ্গার কথা বলা হয়েছে একই অবস্থা বাংলাদেশের সাথে ৫৪ টি নদীরই। নেপালের সাথে ভারতের কোশি, গন্ধক নদীর পানি বন্টান, পাকিস্তানের সাথে শতদ্রু, রাভি, চেনাব নিয়ে।
(এর মুল থিম আমার ক্যাম্পাসের ইনভায়রনমেন্টাল সিকিউরিটি ক্লাসের অংশ বিশেষ)
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ”ভালো লাগল ভাই আপনার বক্তব” প্রীত হলাম।
অনেক :ধন্যবাদ ঠ্যঠা মফিজ
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৪
উচ্ছল বলেছেন: শততম পোস্টের কমেন্টে শুভেচ্ছা জানাই।
আপনার লিখাগুলো আমি প্রায়ই পড়ি।
দোয়া থাকলো আরো বেশি বেশি ভালো ভালো লেখার।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই উচ্ছল।
অনেক প্রীত ও উতসাহিত হলাম। আশা করি আপনাদেরও এ বিষয়ে লেখা ও মন্তব্য পাব।
৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মইদুল সরকার। শূভেচ্ছা জানবেন।
৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: সামুতে আপনার হাজার তম পোষ্ট দেখতে চাই।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন রাজীব নুর।
আপনাদের ন্যায় অভিজ্ঞ ব্লগারদের এরুপ মন্তব্য উৎসাহিত হলাম।
৫| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০
সুমন কর বলেছেন: অভিনন্দন !!
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আপনাকেও অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন।
৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:১০
শ্রোডিঙ্গার বলেছেন: আপনার শততম পোস্টের হেডলাইনের বানান ঠিক করেন।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রোডিঙ্গার গুরুত্বপূর্ন কাজটি আপনি করে দিয়েছেন।
আগে বানানটি ঠিক করলাম। শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
শেয়াল বলেছেন: ভাল আইডিয়া
২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৮:১১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ভাল আইডিয় - ধন্যবাদ ভাই শেয়াল
৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০৯
শ্রোডিঙ্গার বলেছেন: আপনিও শুভেচ্ছা জানবেন।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রোডিঙ্গার। ভাল থাকবেন।
৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: আবু মুছা আল আজাদ ,
শততম হিসেবে লেখাটি যোগ্যতামন্ডিত ।
" আমরাই পরিবেশের অধীন " কথাটির সাথে প্রকৃতির যোগসূত্র অবশ্যম্ভাবী । যে কারনেই হোক পরিবেশ তথা প্রকৃতিকে নিজ নিজ স্বার্থে কান মলা দিলে প্রকৃতি একদিন না একদিন তার প্রতিশোধ নেবেই । ফারাক্কা সহ কিছু নদীর উদাহরণ দিয়েছেন । সে উদাহরণের কথা ধরেই বলি কি করে প্রকৃতি এর প্রতিশোধ নিচ্ছে এবং নেবে আজ অথবা কাল------
কলকাতা বন্দরকে সচল রাখতে ইংরেজ আমলেই গঙ্গার উপরে একটা বাঁধের পরিকল্পনা হয়েছিলো । কারণ , অবিভক্ত ভারতকে শোষনের যাবতীয় বানিজ্যিক কর্মকান্ড চলতো প্রায় সবটাই কলকাতা বন্দরকে ঘিরে । গঙ্গা নদী বিহারের পাহাড়ি এলাকা ছেড়ে সমতলে এসে মুর্শিদাবাদের কাছে ভাগীরথী আর পদ্মা নামে দুটি শাখায় ভাগ হয়ে যায় । এই ভাগীরথীকেই ইংরেজরা ডাকতো হুগলী নদী নামে । কিন্তু ভারতবাসীর কাছে সে গঙ্গা-ই । পদ্মার তুলনায় ভাগীরথী বা হুগলী নদীতে পানি প্রবাহ ছিলো দূর্বল । তাই মাঝে মাঝে হুগলী শুকিয়ে কলকাতা বন্দরকে অকেজো করে ফেলতে চাইতো ।
ঐ যে আপনার বলা, নিজ স্বার্থ চিন্তা থেকেই ইংরেজরা খোঁড়াখুঁড়ি করে হুগলীর নাব্যতা বজায় রাখতো । আর ভারত স্বাধীন হওয়ার দেড় দশক পরেই হুগলী শুকিয়ে জাহাজ চলাচল প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে । তাই বাধ্য হয়েই ভারত সরকার বর্ষায় গঙ্গায় অতিরিক্ত পানি ধরে রেখে , গরমকালে সেই পানি হুগলীতে ছেড়ে কলকাতা বন্দরকে সচল রাখতে ফারাক্কার জন্ম দেয় ।
এটা হলো মানুষের লেখা ইতিহাস । কিন্তু প্রকৃতি ইতিহাস লেখেনা , লেখে প্রতিশোধের গল্প ।
মানুষ তো বাঁধ দিয়ে গঙ্গার পানি আটকে রাখলো । কিন্তু নদীতো আপন বেগে পাগলপারা । বাঁধের ওপাশে গঙ্গা তাই একটা বাঁক নিয়ে ধাইলো মালদা জেলার দিকে ( আমাদের কর্ণফুলি বাঁধের বেলা যেমনটা ঘটেছে , গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গেছে পানিতে ) । এই বাঁকের গায়ে যখন বর্ষাকালে ক্রুদ্ধ গঙ্গা আছড়ে পড়লো তখন মালদা জেলার গ্রামের পর গ্রাম ভাঙনের মুখে গেলো মুছে । ওপারে বিহার জেলা , সেখানে জেগে উঠলো চর । বিহার জেলার আয়তন বাড়লো , কমে গেলো পশ্চিমবঙ্গের জমিন । আবার ফারাক্কা পেরিয়ে গঙ্গা ধাক্কা মারছে ডানদিকে । অর্থাৎ মুর্শিদাবাদের ভূমি ক্ষয় হচ্ছে আর নতুন চর উঠছে বাংলাদেশে ।
ভারতের উপর প্রকৃতির প্রতিশোধ ?
প্রতিশোধের গল্প শেষ হয়নি । নদী কখন যে ডানদিকে, কিম্বা কখন যে বাম দিকে ধাক্কা মারবে তা আমার আপনার কথাতে মারবে না , মারবে নদীর মর্জি মাফিক । ভূমিক্ষয়ের চেয়েও মারাত্মক হুমকির মুখে আছে এখন মালদা জেলা ও শহর । এখানেই গঙ্গার খুব কাছাকাছি আরও কয়েকটি ছোট ছোট নদী আছে - পাগলা, কালিন্দী, ফুলহার, মহানন্দা । প্রচুর পলি জমে জমে গঙ্গার বুক এখন অনেক উঁচু হয়ে গেছে । বর্ষার সময় গঙ্গায় পানির প্রবাহ বেড়ে লক্ষ লক্ষ কিউসেক হয়ে যায় , কখনও কখনও বেশি । এই বিপুল জলরাশি ফারাক্কা বাঁধে গিয়ে ধাক্কা মারে আবার ফিরে আসে বাঁধা পেয়ে । ফিরে এসে ভাসিয়ে নেয় মানিকচক আর কালিয়াচকের মাঝের গ্রামগুলি । কিন্তু কতোদিন এমনি করে গঙ্গা ফিরে আসবে ? একদিন না একদিন সে ফারাক্কাকে ভাঙবেই । ফারাক্কা বাঁধের ১০৮ টি স্লুইস গেটের অর্ধেকই এখন খোলা যায়না । পলি জমে জমে চর উঠে স্লুইস গেটগুলি বন্ধ হয়ে গেছে । তাই বারবার ফিরে আসতে গিয়ে গঙ্গা যদি একবার পাগলা নদীকে ছুঁয়ে দিতে পারে তখন বাকী নদীগুলি মিলে সেখানেই হয়ে যাবে গঙ্গার নতুন প্রবাহ । আর তখন সেই নতুন গঙ্গা ফারাক্কাকে পাশ কাটিয়ে, কাঁচকলা দেখিয়ে সোজা গিয়ে পড়বে আমাদের পদ্মায় । মালদা পরিনত হবে জলাভূমিতে । এটা কেবল মাত্র সম্ভবনা নয় , বাস্তব আশঙ্কা । এর চে’ বড় আর কি প্রতিশোধ আছে প্রকৃতির ?
তাই যত পথ-মত-কমিশন-চুক্তি গঠন করা হোক না কেন, প্রকৃতির কমিশনের কাছে রেহাই নেই কারো !!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জি এস ভাই।
এত সুন্দর ভাবনা! এত সুন্দর সর্ম্পরক বর্ণনা! সত্যই মুগ্ধ হবার মত।
আপনার মন্তব্য ও ভাবনা অামার, বাংলাও ভারতের তথা পৃথিবীবাসীর প্রকৃত কল্যনের জন্য উৎসর্গীত হোক।
ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:১৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো লাগল ভাই আপনার বক্তব্য।