![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রায় ৯৯ লক্ষ বর্গকিলোমিটারের দেশ কানাডা। বর্তমান হিসাবে জনসংখ্যা মাত্র ৩ কোটি ৬২ লক্ষ। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে মাত্র ৩.৬ জন লোক বসবাস করে। জাতীয় ঋণের পরিমাণ 1,117,595,418,758 কানাডিয়ান ডলার। সিআইয়ে ওয়াল্ড ফ্যাক্টবুক অনুসারে (: Click This Link)। জিডিপি এর ৯৮.৮ ভাগই হল ন্যাশনাল ঋণ। একটি সকল সম্পদে প্রাচুর্য দেশের জন্য কিভাবে এটি সম্ভব? তবে সেখানে যাই হোক বাংলাদেশের অবস্থান এর চেয়ে বহু থেকে বহু গুণ ভাল। বাংলাদেশের ন্যাশনাল বা সরকারী র্্ণের পরিমান জিডিপির ২৪% (https://en.wikipedia.org/wiki/Government_debt)
অপরদিকে এশিয়া মহাােদেশর সিটি স্টেট সিংগাপুরের অবস্থান আরো খারাপ। জিডিপির ১১০% ই হল জাতীয় ঋণ।
এবং সর্বাধিক জিডিপির ২৩৪% ঋণ নিয়ে জাপানের অবস্থান সবার শীর্ষে।
অন্যদেশ নয় শুধু উপরোক্ত ২টি দেশ কানাডা এবং সিংগাপুর নিয়ে যদি আলোচনা বা পর্যালোচনা করা যায় তাহলে মনে হয় যে তাদের দেশের প্রায় সকল প্রপার্টিই হয়েছে ঋণের মাধ্যমে। এখন কানাডার বিশাল প্রাকৃতিক সম্পদ এর অধিকারী দেশ এর নিজস্ব সম্পদ ব্যবহারটাও কি ঋণের মাধ্যমই হয়েছে। এবং সেখানকার সকল প্রযুক্তি এবং মানুষের প্ররিশ্রম এর মাধ্যমে অর্জিত প্রপার্টিও কি ঋণ এর মাধ্যমেই হয়েছে? বিষয়টি ............।
গুগল সার্চের মাধ্যমে যদি ওয়াল্ল্ড ডেট ক্লক দেখেন তাহলে অন্যান্য উন্নত দেশের কি ভয়াবহ অবস্থা তা দেখা যাবে। এতে খুব সহজেই দেখা যাবে যে দেশ যত উন্নত সে দেশের ঋণ তত বেশী। এই মুহুর্তে যখন ব্লগ লেখছি তখন স্বপ্নের দেশ অামেরিকার জাতীয় ঋণের পরিমাণ $ 20,500,851,815,513 কত যেন ট্রিলিয়ন আমার অংকে ধরে না। তবে তাদের ঋণ পরিশোধের অযোগ্য। অথাৎ এত অধিক পরিমাণ ঋণ যে এই মুহুর্তেও যদি নতুন করে ঋণ না নেয় (যা কখনো সম্ভন নয়) তবু তা পরিমোধ করতে বহু শত বছর লাগবে।
ক্লিক: Click This Link চীন ২য় অবস্থানে অছে তার 4,661,968,598,139 (: Click This Link)ডলার ঋণ নিয়ে। এদের কাছাকাছি অবস্থানে আছে রাশিয়া, জার্মনিী, বৃটেন, ইন্ডিয়া।(: https://en.wikipedia.org/wiki/Government_debt)
ক্যাম্পাস থেকে বের হয়ে কর্ম জীবনে আছি একটি ব্যাংকে। ৭০ লক্ষ টাকা গৃহ নির্মান ঋণ অুনমোদন হল। কিন্তু বারংবার ঋণ নেয়ার ইচ্ছা থাকলেও পরেই মনে হয়েছে এত বড় বোঝা নেয়ার কি দরকার? যা আমর সামর্থ্য নেই তা পাম্প করে সামর্থবান বা বড় হবারই বা কি দরকার। এর পরিবর্তে কিছু সঞ্চয় সকরে ধীরে ধীরে নিজেই কিছু করার অভিপ্রায়ে ঋণ গ্রহন বাদ দিলাম। অথচ পৃথিবীর সকল উন্নত দেশ বলতে যা দেখলাম যারা যত বেশী ঋণী তারা তত বেশী ধনী। তহিলে অমিও কি এ পথেই হাটব?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আমরা লেখাটিও মূলত ব্যাক্তিগত ঋণ নিয়েই যে ৭০ লক্ষ টাকা গৃহ নির্মান/ফ্লাট ক্রয় এর জন্য ব্যাংক অনুমোদন করেছিল। কিন্তু সেটা নিব কি নিব না সেই সেই দ্বিধায় নেয়া বাদই দিলাম। কিন্তু ওয়াল্ড ডেট ক্লক এ উন্নত দেশের যে অবস্থা তা দেখে তো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!।
তবে যাই হোক অামি ঋণ না নিয়েই ভাল/ফ্রি আছি। আমি সঞ্চয়ের মাধ্যমে দেখি কিছু করতে পারি কি না। ঋণ মানেই আমার কাছে মনে হয় কেউ আমার পেছতে সব সময় ধাওয়া দিচেজ্ছ।
আপনি অাপেক্ষিক ভাবে ভাল আছেন। ...............
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কানাডার জিডিপির সমান জাতীয় ঋণ হলে অসুবিধা কি? ন্যাশনাল ঋণ কাজে লাগানো হয়েছে।
আপনি বলছেন যে, কানাডার ন্যাশনাল ঋন, ও বাংগালীদের জাতীয় ঋণ একই প্রকৃতির? এবং তুলনামুলকভাবে বাংলাদেশে ভালো অবস্হানে আছে?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ চাাঁদগাজী।
তবে আমি প্রকৃতি বিশ্লেষণ করি নাই। জাস্ট জিডিপির % এ বাংলাদেশের অবস্থানের কথা উল্লেখ করেছি। বাংক ঋণ প্রদানের সময় যে বরোয়ার সিলেকশন ক্রায়টেরিয়া দেখে সেটি ্এবং সিআরজি রিটিং বিচেনায় বাংলাদেশের অবস্থান কানাডা বা অধিকাংশ উন্নত দেশের ধারে কাছেও নেই এটাই সত্য।
সাথে আমি ঋণ নেব কি নিব না সেই দ্বিধার উত্তর এবং যুক্তি খুজছিলাম।
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০০
সোহানী বলেছেন: আসলে আমেরিকা কানাডার হিসেবটা ভিন্ন। ছোট্ট করেই বলি, আপনি ৭০ লাখ টাকা ঋণ পেয়ে ও নেন নি, আর এখানে ঋণ ছড়া আপনি কোন সম্পদই কিনতে পারবেন না। যেকোন সম্পদ বাড়ি বা গাড়ি কেনার পর মর্টগেজ কোম্পানী এর দায়ভার নেয়। আপনি শুধু প্রাথমিক ১০-২০ পে করবেন। তারপর মাসে মাসে মর্টগেজ কোম্পানীকে পে করবেন। কিন্তু কথা হলো যে কেউই ঋণ পায় না। মর্টগেজ কোম্পানী আপনার ইনকাম, ব্যায়, আগের পরিশোধের হিস্ট্রি বিবেচনা করেই ঋণ এপ্রোভ করবে। কারন কি? কারন এখানে সেভিংস খুবই কঠিন। যা ইনকাম আপনি করবেন সে অনুযায়ী ট্যাক্স দিতে হবে, কোন ফাকিঁর উপায় নেই। তাই ঋণ নেয়া ছাড়া বাড়ি গাড়ি করা কঠিন।
এখন আসি দেশের কথা। দেশে ব্যাংকগুলো অামাকে আপনাকে ঋণ দিবে না কিন্তু বিসমিল্লাহ গ্রুপ বা বেক্সিমকো প্রুপকে ঋণ দিবে। এবং যথারীতি তারা তা শোধ দিবে না। কারন ১০০০ কোটি ঋণ নিতে ওরা খরচ করবে ৫-১০ কােটি বাকিটা লাভ। আর কানাডায় এটা আপনি মরে গেলেও করতে পারবেন না। যার দরুন খেলাপী ঋণ কানাডায় নেই বললেই চলে। তার বীপরিতে দেশে জিডিপির সমান টাকা বছরের পর বছর হাওয়া। দেশ গরীব থেকে গরীব হচ্ছে। আর সঠিক ঋণ এর ব্যবহার করে কানাডা বা আম্রিকা ধনী হচ্ছে। বিস্তারিত সময় পেলে লিখবো কোন এক সময়।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অভিজ্ঞ এবং অনুসন্ধানী ও একাডেমিক মানের মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সোহনী।
কেডিটওেয়ার্দিনেস,ম বরোয়ার সিলেকশন কায়টেরিয়া, সিআরজি এসব বিচেনায় বাস্তবেই কানাডার ধঅরে কাছেও নেই বাংলাদেশ, যা অাপনার কথায়ই এসছে।
তবু আমি মূলত তাদের বাংলাদেশের ডিপির তুলানা উল্ল্লখ করেছি। সাথে ব্যাক্তিগত ঋণ এর ব্যাপারে উত্তর পাবার চেষ্টা করছি।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জটিল চিন্তা। আমাদের দেশের বড় বড় ব্যবসায় বা গ্রুপগুলোও অনেক টাকা ঋণ নিয়ে কত সুন্দর আয়েশী জীবনযাপন করছে। এত কিছু বুঝি না। সৎভাবে থাকুন। জীবনে সুখ পাবেন...
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ বিচার মানি তালগাছ আমার
মন্তব্যটা অনেক বেশী ভাল লাগল।
আপনিও ভাল থাকুন ............
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঋণের পরিমাণ, ধরণ ও প্রকৃতি সম্পর্কে আপনার ধারণা পরিস্কার বলে মনে হচ্ছে না।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ”ঋণের পরিমাণ, ধরণ ও প্রকৃতি সম্পর্কে আপনার ধারণা পরিস্কার বলে মনে হচ্ছে না”ে অনেকাংশেই একমত
এই লেখাতে আমি মূলত আমার ঋণ নিব কি না এই দ্বান্দে উক্ত উদাহরণ টেনেছি। তাদের ঋণ ও প্রকৃতি সম্পর্কে কোন তথ্য ভাবি নিই।
বাস্তব অভিজ্ঞতায় ব্যাংক জব মানে অনেকটাই ঋণের পরিমাণ, ধরণ ও প্রকৃতি সম্পর্কে- সিআরজি, ক্রেডিট ওয়ার্দিনেস, সিকিউরিটি সম্পর্কেই জানা ও সিদ্ধান্ত গ্রহন করা।
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২৩
আটলান্টিক বলেছেন: সোহানী আপুর সাথে একমত।আমি নেটে এইসব বিষয়ে পড়েছিলাম।যেমন জার্মানির কথাই ধরুন। সেখানে একজন লোক যে পরিমাণ স্যালারি পায় তার ৫০% বা ৮০% ই টেক্স দিতে হয়।ফলে জার্মানির মতো এক্সপেনসিভ দেশে বাড়ি গাড়ি করতে ঋণ ছাড়া উপায় নাই।আর তাছাড়া ঋণ নিয়ে তো তারা নিজেরা উন্নত হচ্ছে,বাংলাদেশের মতো তো হাওয়া করে দিচ্ছে না।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: সোহানী সাথে আপনার সাথে আমিও একমত।
আমরা যাতে উন্নত দেশের অবস্থানে আসতে পারি সেজন্য সকল প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। একসময় আমাদের দেশেও ইনকামের ৫০-৮০%ই ট্যাক্স দিতে হবে। আর যেহেতু আমাদের দেশের অধিকাংশ আনুষ মিতব্যায়ী বা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খরচ করে না্ এজন্য কিছূ মানুষকে দিয়ে এত বড় আকারে দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের কাজ করানো হচ্তছে। বাংলার এই স্বাধীন মানুষও একসময় রিসিপ্ট ও পে পলিসির সাইকেলে আসবে।
তবে আমার কাছে এখন ধনী বলতে বুঝায় বেসিক নিড পুরুন করার ক্ষেত্রে কারো উপর নির্ভর না করা বা নির্ভরশীল না হওয়া।
৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৭
আবু তালেব শেখ বলেছেন: অনভিজ্ঞ টাইপের লেখা।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:১২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অভিজ্ঞতা + উত্তর পাবার জন্য লেখা।
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।
৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
বিষন্ন পথিক বলেছেন: @ একটি আটলান্টিক
পৃথিবীর কোনো দেশে ৫০-৮০% ট্যাক্স নেয় একটু বিস্তারিত বলবেন, অনুগ্রহ করে
@ লেখক
আপনি কি ৭ মিলিয়ন ডলার লোন প্রি-অ্যাপ্রুভাল পেয়েছেন নাকি বাংলাদেশী টাকায় কনভার্ট করে বলেছেন?
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ বিষন্ন পথিক।
আমি বাংলাদেশে ব্যাংক কর্তক প্রদত্ব গৃহ নির্মান/ফ্লাট ক্রয় ঋণের কথা বলছি। অনুমোদনের পর ডিসবার্সের পূর্বের কথা বলছি।
৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭
শাহাদাত নিরব বলেছেন: ঋণ নিয়ে অত ভালো বুঝিনা ...
একটি দেশ কখন অধিন ঋণের আওতাভুক্ত হয় যখন দেশের উন্নয়ন বাড়তে থাকে আমার জানা মতে ঢাকার অভিজাত এলাকা গুলো ব্যাতীত অন্য কোথাও ফায়ার সার্ভিস গিয়ে আগুন নিভিয়েছে বলে শুনি নাই গ্রামের সেই লোকজনের বালতি ভরে পানি ঢালা বা আগুনে সব পুড়ে যাওয়াই সর্বশেষ প্রতিবেদন।
কত শত শত রোগী ঢাকায় আনার পথে মারা যায় সেটাও বিবেচনীয়।
বাংলাদেশ যতটুকু ঋণী আছে এটাও অনেক উর্ধে ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ শাহাদাত নিরব।
সহজে অনেক কঠিন বাস্তবতার কথা বলেছেন।
বাংলাদেশ যতটুকু ঋণী আছে এটাও অনেক উর্ধে- আমার মতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল ক্যাবালদের কাছ থেকে ১ টাকা ঋণ গ্রহনও আমার/দেশের স্বাধীনতাকে আঘাত করবে।
১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪
কুকরা বলেছেন: আমার দেখা সব লোক যারা ঋণ নিয়েছে, সবাই দুশ্চিন্তার মধ্যে জীবন কাটিয়েছে।
১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
"তবে আমি প্রকৃতি বিশ্লেষণ করি নাই। জাস্ট জিডিপির % এ বাংলাদেশের অবস্থানের কথা উল্লেখ করেছি। বাংক ঋণ প্রদানের সময় যে বরোয়ার সিলেকশন ক্রায়টেরিয়া দেখে সেটি ্এবং সিআরজি রিটিং বিচেনায় বাংলাদেশের অবস্থান কানাডা বা অধিকাংশ উন্নত দেশের ধারে কাছেও নেই এটাই সত্য।
সাথে আমি ঋণ নেব কি নিব না সেই দ্বিধার উত্তর এবং যুক্তি খুজছিলাম। "
-ফাইন্যান্স নিয়ে যখন লিখবেন, তখন উহা ফাইন্যান্সের লেখা হতে হবে; আপনি এটা ভাবছেন, ওটা ভাবছেন, আপনি ঋণ নেবেন কিনা, এসব হাউকাউ যোগ করবেন না।
ব্যক্তিগত ঋণ, আর জাতীয় ঋণের প্রকৃতি এক নাকি, কানাডা, বাংলাদেশ কেন? ম্যাঁও প্যাঁও কিছু একটা লিখে চালিয়ে দিয়েন না।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আপনার এডেমিনের সাথে স্বক্ষাত করা দরকার। কারণ আমর (আবু মুছা আল আজাদ) মত ম্যাঁও-বিড়াল, প্যাঁও-শকুনরা কিভাবে ব্লগে লেখে এবং কর্তপক্ষ কিভাবে সেটাকে প্রকাশ করতে দেয় তার জন্য অবশ্যই চাঁদগাজির মত বিশ্বমোড়লকে সামনে আসতে হবে।
এ পদক্ষেপে আমি চাঁদগাজির সাথেই আছি।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: শিরোনমেই ৩টি ভিন্ন ইস্যুকে কমা এর মাধ্যমে পৃথক করেছি। সাথে আমার ভাবনা.......................
অর্ধযুগ ব্যাংকিং এ আছি (সহ. ম্যানেজার)- লেখালেখিতে আছি এক যুগের বেশী।
তবে এখনই পেলাম আমার সবচেয়ে বড় শিক্ষক চাদগাজি।
ধন্যবাদ চাদগাজি। আপনি নিউইয়র্কে থাকেন আপনার কাছে কি মনে হয় যে বাংলদেশেও সূর্য আলো দেয়?
এখানকার প্রানীগুলো কথা বলতে পারে? এদেরকে মানুষের মত দেখা যায়।
১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: ব্লগার সোহানী আপার সাথে জোড়ালোভাবে একমত। তবে একজন বললেন ৮০% এটা সম্ভবত সত্য নয়। পাশের ইউরোপের দেশগুলোতে ০% থেকে ৪০-৫০% max.তবে তা আয়ের স্কেল অনুযায়ী। নিয়ম সরকারের সাথে পরিবর্তন হয়।
জাতীয় ঋণ নিয়ে বাহিরের পত্রিকায় কয়েকটা আর্টিকেল পড়েছিলাম। তবে তারা এত চিন্তিত নয়!
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাত হোসেন।
আপনার সাথে আমিও একমত। সোহানী অাপা যেহেতু কানাডা প্রবাসী সো সেখানকার আপডেট তথ্য জানতে পারে এই ভেবে আমি% নিয়ে কিছু বলি নাই। তবে আমি বহূ পূর্বে যেখা দেখছি তাতে আয় অনুযায় সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত দেখেছিলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫৭
শামচুল হক বলেছেন: মাথাটা আউলায়া দিলেন-- ওরা মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়াও নাক ডাইকা ঘুমায় আর আমি সামন্য দুই লাখ টাকা ঋণ নিতে নাকানি চুবানি খাইতেছি। তাইলে আমি কোথায়- - - -