![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
* পৃথিবী যদি গোলাকার হত তবে দক্ষিন আফ্রিকার জোহানেসবার্গ এবং অস্ট্রেলিয়ার পার্থের মধ্য বিমান রুট হত সোজা ইন্ডিয়ান মহাসাগরের উপর দিয়ে এবং রিফুয়েলিং স্টেশন হত মরিশাস বা মাদাগাস্কার। কিন্তু বাস্তবে এই রুটের রিফুয়েলিং স্টেশন হল দুবাই, হংকং বা মালেশিয়া। গোলাকার পৃথিবীর ক্ষেত্রে এরুপ রুট কখনোই হবার কথা নয়।এটি তখনই সম্ভব যখন সমতল পৃথীবীকে যৌক্তিক মনে করা হয়।
* গোলাকার পৃথিবীতে জোহানেসবার্গ থেকে ব্রাজিলের সাওপাওলো যাবার জন্য 25 ডিগ্রি দক্ষিন অক্ষংশে আটলান্ট্রিকের উপর দিয়েই সোজা এবং শর্ট রুট হবার কথা কিন্তু বাস্তবে 50 ডিগ্র উত্তর অক্ষাংশে লন্ডনে রিফুয়েলিং করে যা সর্ম্পর্ন অবাস্তব। কিন্তু সমতল পৃথিবীর ম্যাপের কথা চিন্তা করলেই তা বাস্তব সঙ্গত।
* একইভাবে জোহানেসবা্রগ থেকে চিলির সান্টিয়াগো যাবার জন্য দক্ষিনে মকরক্রান্তি রেখা বরাবর সহজ রুট হতে পারত কিন্তু বাস্তবে তা না হয়ে উত্তরের কর্কটক্রান্তি রেখার নিকটে সেনেগালে এসে রিফুয়েলিং করে।
* 25000 কি.মি. ব্যাসের পৃথিবীটি যদি বাস্তবেই গোলাকার হত তবে বিমান চালকদেরকে নির্দিষ্ট উচ্চতা বজায় রাখা এবং অন্য আউটার স্পেসে যাওয়া রোধ করার জন্য সর্বদাই নিম্নদিকে চালনা করতে হত।নচেৎ কোন প্রকার ব্যাতিক্রম ছাড়াই ঘন্টায় 500 মাইল গতিতে যাত্রা করলে 1 ঘন্টায় 31.5মাইল উচ্চতায় চলে যেত।
* পৃথিবী যদি গোলাকার এবং প্রতি ঘন্টায় 1000 মাইল বেগে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ঘুরতে থাকে তবে হেলকপ্টার বা হট বেলুনকে তা গন্তব্য যাবার জন্য গ্রাভিটির বিপরিদে আকাশে নির্দিষ্ট অবস্থানে স্থির থাকলেই নির্দিষ্ট স্থানে যাওয়া সম্ভব।
* পৃথিবী এবং এর সর্ম্পর্ন আবহওয়া মন্ডল যদি 1000 মাইল বেগে ঘুরতে থাকে তবে তাহলে এত দ্রুত গতিসম্পন্ন (আবর্তন গতি) রানওয়েতে উত্বর- দক্ষিন, পূর্ব- পশ্চিম মুখি বিমানের পক্ষে অবতরন করাও সম্ভব হত না।
* পানি সব সময় সমতলে অবস্থান করে এবং নিম্নদিকে গমন করে।natural physics মতে এটাই পনির বৈশিষ্ট।যদি পৃথিবী বিশালাকৃতির গোলাকার বস্তু এবং সর্বদা স্পিনিং বলের ন্যায় আবর্তন করতে থাকে তবে natural physics মতে পানির যে বৈশিষ্ট তা বাস্তবে তা বক্রতলে অবস্থান করা সম্ভব নয়।কিন্তু বাস্তবে যেহেতু পৃথিবী প্রসারীত এবং সমতল ফলে পানির এই বৈশিষ্ট যৌক্তিক ও বাস্তবসম্মত।
* উত্তর-দক্ষিণ, পূর্ব পশ্চিম বা যে দিকেই হোকনো কেন নদী সব সময় নিম্ন দিকে প্রবাহিত হয় এবং শত বা হাজার মাইল যাই সমুদ্র বা কোন হ্রদে পতিত না হওয়া পর্যন্ত তা গতি অব্যাহত রাখে।পৃথিবী যদি স্পিনিং বল এর ন্যায় হত তবে অনেক নদীকেই অসম্ভব উপায়ে উর্দ্ধমুখী প্রবাহ বজায় রাখতে হত। উদাহরণ স্বরুপ মিসিসিপি নদী তার 3000 মাইল পথ পেরিয়ে মেক্সিকো সাগরে পৌছতে হল তাকে 11 মাইল উপরে আরোহন করতে হত।
* এককভাবে পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী নীল। প্রায় 6200 কিলোমিটার গদত পথ পেরিয়ে ভ-মধ্য সাগরে পতিত হয়েছে। গোলাকার বলের ন্যায় পৃথিবী এবং এর ব্যাস যদি 25000 কিলো হয় তাহলে নীল নদকে এই গোলাকার বলের কিছু অংশ হয়তো নিম্নমুখী আবার কিছু অংশ উর্দ্ধমুখি প্রবাহিত হত। যা পানির ন্যাচারাল বৈশিষ্ট্যর সম্পূর্ন বিপরিত।
* Gabrielle Henriet তার বইতে উল্লেখ করেন যদি কোপারনিকাসের সময় ফ্লাইং বা বিমান আবিষ্কার হত তাহলে এতে কোন সন্দেহ নেই যে সে পৃথবীর আবর্তন সম্পর্কে তার যে তত্ব তা ভূল।পৃথিবী যদি কথিত 1000 মাইল বেগে ঘুরতে থাকে তবে এবং বিমানও যদি একই দিকে অর্থাৎপশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে 500 মাইল যাত্রা করে তবে এটা স্পষ্ট যে প্রতি মিনিটে পৃথিবীর আবর্তনের কারণে তার গন্তব্যস্থল দূরে সরে যাবে। ( বিমান যেহেতু গ্রাভিটির বিপরিতে নিজস্ব শক্তির মাধ্যমে চলছে সেহেতু গতি জড়তা এখানে কার্যকর নয়)অপরদিকে পৃথিবীর আবর্তনের বিপরিত দিকে যদি 1500 মাইল দূরত্বের কোন স্থানে করে তবে 3 ঘন্টার পরিবর্তে মাত্র 1 ঘন্টায়ই গন্তব্য পৌছব্।অপর দিকে 1000 মাইল তথঅ পৃথিবীর আবর্তন গতির সমমানের কোন বিমান যদি আবর্তন গতির বিপরদ দিকে যাত্রা করে তবুও 1000 মাইলের সামান্য পরিমান বেশী দূরত্বে যেতে পারে না।
* Sir James Clarke Ross আর্কটিক এবং এন্টার্টিকা অভিযান নিয়ে লেখা -“South Sea Voyages, বইতে 27 নভেম্বর 1839 সালের রাতের আকাশ পরযবেক্ষন করার অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে বলনে- পৃথিবী অবশ্যই গতিহীন হবে “The sky being very clear … it enabled us to observe the higher stratum of clouds to be moving in an exactly opposite direction to that of the wind”
সূত্র. নেট এবং কতিপয় বই-
1. World Beyond the Pole
2. The South Sea Voyages
3.The Hollow Earth
4. Message From the Hollow Earth
5. The Phanthom of Pole
6.200 proofs the Earth is not a spinning Ball
7. Heliocentric and geocentric earth
8. A Journey to the earth interior
9. Paradise and earth
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:১৩
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অারো কিছূ জানার জন্যই শেয়ার করা?
২| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:১৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন: মাথা ঘুরাচ্ছে
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:১৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: পিডিএফ বই ২০০ প্রুফ আর্থ ইজ নট স্পিনিং বল- বইটা পড়ে আমি নিজেও হতবাক। আবার যুক্তিগুলো একেবারে পরিহার করাও সম্ভব হচ্ছে না।
ফলে শেয়ার করলাম
৩| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:১৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবাই যদি গুগল মাইরা বিজ্ঞানী হইয়া যায়! বিশ্ববিদ্যালয় সব ভাতে মরার কথা।
সাইন্সের বেসিক জানতে অষ্টম শ্রেণীর বিজ্ঞান বইটা পড়েন।
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:২০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: গুগলতো মাথা খেয়েই ফেলল।
বইটা কি নেটে পাওয়া যাবে?
৪| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৩২
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: প্যাচাল বাদ, পৃথিবী গোল। তবে ১০০% গোলক নয়।
চাঁদ/মহাকাশ থেকে পৃথিবীর ছবি দেখুন।।
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:২৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আমরা সব তো গোলাকারই দেখি -বাট ২০০ প্রুফ আর্থ ইজ নট স্পিনিং বল- বইতে কি যে সব উদাহরণ দিয়েছে। অবাস্তব মনে হলেও বাদ একেবারে বাদ দেয়া যায় না।
আমরা যে ছবি দেখি সে ব্যাপারে বলা হয়েছে আমদের চারিপাশে দৃষ্টি সীমাটাই দেখি যা চারিদিকে সম দূরত্বে এবং গ্যাসীয় পদার্থের মদ্য দিয়ে দেখি বলে মহাকাশ ্রেুপ নীল দেখায়।
৫| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৪৭
নতুন বলেছেন: চাদ গোলাকার... সূয` গোলাকার... অন্য যত গ্রহ নক্ষত্র দেখবেন সবই গোলাকার।
তবে শুধুই পৃথিবি সমতল কেন হবে?
স্টারম্যান যখন পৃথিবি ছেড়ে যায় তখন খুবই ভালো ভাবে গোলাকার পৃথিবির ছবি সবাই দেখেছে... সেটা সরাসরি দেখেছে...
https://www.youtube.com/watch?v=aBr2kKAHN6M
আমাদের স্যাটেলাইটের ভিডিও..... এতেও গোলাকার পৃথিবির কিছুটা দেখা যায়...
https://www.youtube.com/watch?time_continue=1&v=rQEqKZ7CJlk
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: এটা তো সহজ এবং অতি সাধারণ বিষয় যে পৃথিবী গোলাকার। এবং সকল প্রকার বই বা ডকুমেন্ট এটাই জানতাম। বাট
: Click This Link
: https://www.youtube.com/watch?v=-Ax_YpQsy88 এখানে লেখক যা বলেছে সেটাই আমার প্রশ্ন ছিল। যা আপনাদের কােছ থেকে জানতে চেয়েছি।
ধন্যবাদ নতুন অনকে বড় ভিডিও শেয়ার করার জন্য।
৬| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৫
এমজেডএফ বলেছেন: ব্লগ ভরে গেছে পাগল আর ছাগলে!
তবু আপনাকে ধন্যবাদ যে আপনি '?' চিহ্ন দিয়ে লিখেছেন।
"আামদের পৃথিবী কি তাহলে গোলাকার নয়?" অনেকের মতো সরাসরি দাবি করেননি যে আপনার অনুমানেই সঠিক।
আমাদের স্যাটেলাইট নিয়ে জনাব চাঁদগাজীর নেতৃত্বে যে সব 'মহাশূন্য বিজ্ঞানী ব্লগাররা' গত কয়েকদিন ব্লগ গরম করে রেখেছিলেন তাদের থেকে বিশ্লেষণসহ আপনার প্রশ্নের উত্তর জানার অপেক্ষায় রইলাম।
পুনশ্চ: আমার মনে হয় পৃথিবীর চারিদিকে সূর্য ঘোরে, সূর্যের চারিদিকে পৃথিবী নয়। এটাও একটু চিন্তা করে দেখবেন।
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৪৩
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ এমজেডএফ
"আামদের পৃথিবী কি তাহলে গোলাকার নয়?
শিরোনাম দারা কি বুঝায়?
অর্থাৎ যা ছিল বা যে বিষয়ে লেখা হচ্ছে সেটা আমার বা অধিকাংশের মতমত নয় বরং যা লেখা হচ্ছে সেটা সঠিক কী না তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
: Click This Link
: https://www.youtube.com/watch?v=-Ax_YpQsy88
আপনার কাছ থেকে জাস্ট এর সমালোচনা চাচ্ছিলাম। কম্লিমেন্টারী ইনফো নয়।
৭| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৫৪
আবু তালেব শেখ বলেছেন: আপনার আলোচনা যুক্তিসংগত। এবিষয়ে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ব্লগারগন অবগত করবেন আশা করি
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৪৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আবু তালেব ভাই।
আমার আলোচনা বলতে আমি শেয়ার করেছি আলোচনাটার সোর্স
হল- : Click This Link
: https://www.youtube.com/watch?v=-Ax_YpQsy88
বৈজ্ঞানিক ব্লাগারদের কাছ থেকে এটি সঠিক কী না উত্তর বা সমালোচনা চাচ্ছিলাম। বাট তারা তো কোন কিছু নিজে ভাবে না ফলে.........
৮| ১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:৩৬
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: যেহেতু ব্লগ লিখতে জানেন, আশা করি আবোলতাবোলে বিশ্বাস করার আগে সাউথ আফ্রিকান এয়ারওয়েজের ওয়েবসাইটও চেক করে দেখবেন, জোহানেসবার্গ থেকে পার্থের সরাসরি ফ্লাইট আছে কি না।
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৭
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ এস এম মামুন অর রশীদ মন্তব্য করার জন্য।
তবে আমি নিশ্চিত আপনি আর যাই হোক শিরোনামটিও পড়েননি। কারণ শিরোনাম -"আামদের পৃথিবী কি তাহলে গোলাকার নয়?- এর অর্থ কি?
৯| ১৫ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:৩২
আরইউ বলেছেন: না, পৃথবী গোলাকার নয়, কমলালেবুর মতও নয়। পৃথিবী ত্রিকোনাকৃতি!
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:০৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: লেখক (আমি নয় আমি অনুবাদ ও শেয়ার করছি মাত্র) বলতে চেয়েছেন তাতে পুরো পৃথিবীটা ত্রিকোনাকৃতিরই।
আপনাকেই একমাত্র যৌক্তিক ও ভাবুক মনে হল। ধন্যবাদ আরইউ।
বই: Click This Link
ভিডিও: https://www.youtube.com/watch?v=-Ax_YpQsy88
১০| ১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: মিঠুনকা বলেছেন, পৃথিবী কলার মতো, ছোলো আর খাও।
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: যুক্তি সঙ্গত অগ্নিবেশ
১১| ১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৭
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: গুগল সত্য মিথ্যা দিয়ে ভরপুর সো এগুলো অথেনটিক নয়।
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: গুগল নয় বরং অামাদের পর্যবেক্ষণকেই সঠিক মনে করতে হবে।
সত্য তথ্য আপডেট হওয়া দরকার।
১২| ১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:০০
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার চিন্তা ভাবনার সাথে আমি একমত না। তবে আমি আপনার মতামতকে সম্মান করি।
১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নূর।
আমি জানতাম এবং এখনো জানি যে পৃথিবী গোলকার বা কমলালেবুর ন্যায় বাট এই
বই: Click This Link
ভিডিও: https://www.youtube.com/watch?v=-Ax_YpQsy88 আমি দ্বিধায় পড়ে মেয়অর করলাম।
১৩| ১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৬
এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: আসলে পৃথিবী ট্রাপিযোয়েড আকৃতির!
আপনার গবেষণার জন্য ধন্যবাদ
১৪| ১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
নতুন বলেছেন: কোন ফ্লাইট কি পথে যায় এই সাইটে পাবেন...
https://www.flightradar24.com/data/flights/et507#115ed429
১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ম্যাপিং এ ভুল আছে
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আর্কিওপটেরিক্স ।
ভূল থাকতে পারে বিভিন্ন মতামতের মাধ্যমে সঠিক তথ্য জানা সম্ভব।
তবে- লাজারিয়া ওয়াল্ড ম্যাপ
এবং World Beyond The Pole
South Sea Voyage
The Hollow Earth
The Phantom of Pole
Heliocentric and Geocentric Earth
The Story of the earth in the past ages
বই গুলোতে বেশ কিছু তথ্য পাওয়া যাবে।
১৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপনি কি ফ্ল্যাট আর্থ সোসাইটির চর??
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আমার লেখার শিরোনামটি হল-- আামদের পৃথিবী কি তাহলে গোলাকার নয়?
আমি সঠিক তথ্য বা মতামত জানতে চেয়েছি। আর আমরা যেহেতু কার্ভোটভ বা সার্কুলার আর্থের তথ্যই জানতাম এজন্য ফ্লাট আর্থ এর যে সমস্থ তথ্য আছে তা দেয়া হয়েছে।
শিরোনামটি আবার পড়ুন পরে ব্লগ পড়ুন।
তবে এ সংক্রন্ত বই-
World Beyond The Pole
South Sea Voyage
The Hollow Earth
The Phantom of Pole
Heliocentric and Geocentric Earth
The Story of the earth in the past ages
বইগুলো পড়েন নি। অথবা এসব বইয়ের নামও শুনেননি।
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
১৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: See জিরো টু ইনফিনিটি
মার্চ এপ্রিল ২০১৭ সংখ্যা ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আর্কিওপটেরিক্স
সময় করে দেখব-- জিরো টু ইনফিনিটি
মার্চ এপ্রিল ২০১৭ সংখ্যা ।
১৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: না ভাই, শোনার প্রয়োজন মনে করে নাই....
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: পুনরায় ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ ভাই
-- ব্লগার_প্রান্ত
১৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: *করি
আপনিতো ভাই, সিরিয়াস লোক, চালায়া যান
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: না ভাই সিরিয়াস না।
সব সময়ই জানতাম পৃথিবীটা সার্কুলার বা কার্ভড এবং নিজ অরবিটে সার্কুলেট করছে। বাট উপরোক্ত কিছূ তথ্য এবং বইগুলো পরার পর বিষয়টি নিয়ে কেন যেন পারপ্লেকসড হয়ে গেলাম।
২০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
নতুন বলেছেন: উত্তরে আর দক্ষিনে গোলাদ্ধে থাকা মানুষ কেন দুই রকমের চাদ দেখে? তারা উল্টা দেখে কেন?
http://www.primaryhomeworkhelp.co.uk/moon/hemispheres.html
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: নতুন তথ্য দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাবুক ও অনুসন্ধানী নতুন ভাই।
হতে পারে আমাদের আর্থটি সাকুলার বা কার্ভড। তবে ফ্লাট আর্থ এর যে ধারনা কিছু মানুষ রাখে সেটিও জানা হল।
চাঁদের বিষয়টি এমনও হতে পারে যে সে যেহেতু সদা ঘুরছে সেহেতু তাকে ভিন্ন ফ্লাট পজিশান থেকে তাকে বিভিন্ন রকম দেখায়।
ফ্লাট আর্থদের ধারনা সব কিছুই ঘুরছে পৃথিবী ছাড়া। আবার পৃথিবী পুরো ফ্লাট নয় শুধু উপরিভাগে যেমন কমলা লেবুর ইপর থেকে অর্ধেক কেটে দিলে কাটা অংশটি ফ্লাট হয়।
তবে কোনটি সঠিক তা নিয়ে আমি িএখনো দ্বিধায়
২১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩
⓪ বলেছেন: পৃথিবীর ১০০০ মাইল বেগে আবর্তন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সবচেয়ে ফালতু অব্জারভেশন হচ্ছে প্লেন কে গ্রাভিটির বাইরে নিয়ে থামিয়ে রাখলেই পশ্চিম দিকে যাওয়া যায়। কিন্তু কত কিমি গেলে আপনি পৃথিবীর গ্রাভিটেশন কাটাতে পারবেন? এতবড় উপগ্রহ চাঁদ - পৃথিবী থেকে প্রায় চার লাখ কিমি দূরে গিয়েও তো পৃথিবীর আকর্ষণ কাটাতে পারছেনা। তাহলে একটা মামুলী বিমানকে তো এর চেয়েও দূরে যেতে হবে।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অামি প্যশান তুলি নাই। বরং এরকম তথ্য পাওয়ার পর সে বিষয়ে বিভিন্ন মতামত ও তথ্য জান েচেয়েছি।
কেন দূরে যেতে হবে কেন।
যখন আপনি উপর দিকে লম্ফ দেন তখন কি গ্রাভিটির পক্ষেই হয় না বিপক্ষে?
বিমান, রকেট সবই গ্রাভিটিকে ডিফাই করেই চলাচল করে। যখন নিজস্ব পাওয়া হারায় বা অকেজো তখনই সে গ্রাবিটির সূত্র মতে নিচে নেমে আসে।
“ এতবড় উপগ্রহ চাঁদ - পৃথিবী থেকে প্রায় চার লাখ কিমি দূরে গিয়েও তো পৃথিবীর আকর্ষণ কাটাতে পারছেনা। তাহলে একটা মামুলী বিমানকে তো এর চেয়েও দূরে যেতে হবে। ” কাটাতে পারছে না অথাৎ র্চাঁদ পৃথিীর দিকে চলে আসছে? নাকি পরস্পর সম্পর্কযুক্ত? হ্যাঁ চাদের উপর পৃথিবীর গ্রাভিটি আছে বাট চাদ নিজের পাওয়ারে সে নিজ অরবিটে সার্কুলেট করছে।
এই বই গুলো -
World Beyond The Pole
South Sea Voyage
The Hollow Earth
The Phantom of Pole
Heliocentric and Geocentric Earth
The Story of the earth in the past ages
-গ্রাভিটি ডিবাংক- পড়তে পারেন
২২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
নতুন বলেছেন: আপনি টেলিস্কোপ দিয়ে সব কিছুই গোল দেখবেন....
শুধুই পৃথিবিই সমতল?
আর তারা মঙ্গলকে গোল বলে মেনে নিয়েছে এরা.... দুইদিন পরে পৃথিবিকেও গোল মানবে...
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নতুন:
হতে পারে পৃথিবী গোলাকার ঘুর্নায়মান বলের ন্যায়।
বাট ফ্লাট আর্থ সমথর্থকদের যে সকল যুক্তি আমি উল্লেখ করেছি তা আপনি খন্ডন করেন নি।
গ্রহ, নক্ষ্রত্র যে গোল দেখায় তা টেলিস্কোপ কেন খালি চোখে তাকালেও তো গোলাকার দেখায়। কোন বড় মাঠে গেলেও দেখা যায় যে দিগন্ত যেন ঠিক মাঠের শেষ প্রান্তে মাটির সাথে লেগে গেছে এবং দৃশ্যমান অংশটুকু গোলাকার দেখা যায়। আবার সেখান থেকে সরে দৃশ্যমান শেষ প্রান্তে গেলেও একই অবস্থা দেখা যাবে। বাট এই গোলাকার বলয় তৈরী বা দেখা যায় এজন্য নয় যে ঐ দৃশ্যমান অংশটুকু গোলাকার বরং আমাদের দৃষ্টি সীমা চতুর্দিকে যেই দূরত্ত দেখে তা সমান হবার কারণে গোলাকার বৃত্ত বা বলয় তৈরী হয় . . . . . . .
২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৩
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: অ্যাঁ আসলেই কি পৃথিবী এমন দেখতে?
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৫
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: really that. but we were in doubt about its realness.
২৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৮
নতুন বলেছেন: বাট ফ্লাট আর্থ সমথর্থকদের যে সকল যুক্তি আমি উল্লেখ করেছি তা আপনি খন্ডন করেন নি।
গত কাল রাতে বিমানে করে দেশ থেকে ফিরলাম কামলা দিতে।
বিমান থেকে পৃথিবি দেখতে ঠিক গুগুল আথে`র মতনই লাগে...
গুগুল আথ` প্রায় নিভূ`ল... যেটা গাড়ী চালাতে গিয়ে প্রমান পাই... বিমানে ভ্রমনের সময়ও বোঝা যায়...
তাই কিছু মূখের` কিছু যুক্তি খন্ডন করতে মাথা না ঘামানোরই ভালো।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: If You stay in the middle of a big open field/bil/ haor then u will see the Horizon is make an exact circle surround the field/bil/ haor but when u will go any corner of that then u are in center of the circle and same experience will observe in every place u will stay but the reality is that those circle is not correct. just ur eye can see only 10 km distance to each side (east/ west/ north/south/upward/ ) and ur vision make the aforesaid circle not the reality or th open field. it occurs all time that may be air, other planet telescope and other things.
২৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৪
নতুন বলেছেন: Winning an argument with a smart person is difficult. Winning an argument with an arrogant idiot is impossible.
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২২
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: which position are you facing? Difficulties or impossibilities?
If u face the first option then u need much more experiments.
on contrary if u face the next or impossibility then you need a fresh eye and conscience to see and realize the reality. If You stay in the middle of a big open field/bil/ haor then u will see the Horizon is make an exact circle surround the field/bil/ haor but when u will go any corner of that then u are in center of the circle and same experience will observe in every place u will stay but the reality is that those circle is not correct. just ur eye can see only 10 km distance to each side (east/ west/ north/south/upward/ ) and ur vision make the aforesaid circle not the reality or th open field. it occurs all time that may be air, other planet telescope and other things.
u may read any kind of those aforesaid book then can make answer or refute in academic way instead u have repeatedly given some snapshot for various sources and those source is not open to me and all not fixed for u . . . .. . . . .. . . .. .. . .... .. .
so things seem impossible.
২৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩
কালীদাস বলেছেন: আপনার প্রশ্নের খুব সহজ উত্তর আছে। তবে তার আগে এটা বলতে বাধ্য হচ্ছি যে ব্লগের অবস্হা নিয়ে আমি কিছুটা শংকিত হয়েছি উপরের কমেন্টগুলো দেখে। সমানে যারা ট্যাগ করেছে আপনাকে, এদের একজনও আপনার আগের পোস্টগুলো দেখেছে কিনা সন্দেহ। একজন লোক সব কিছু জানবে না এটাই স্বাভাবিক। ট্রোল করার আগে এটা একবার হলেও ভাবা উচিত ছিল উপরের বেশ কয়েকজনের যে একজন ব্লগার যে আগে এতগুলো রিচ, ইনফরমেটিভ পোস্ট করেছে তার জানায় সীমাবদ্ধতা থাকতেই পারে। আশ্চর্য বিহেভ!!
ওকে। প্রথমে আপনার মেজর প্রশ্নটার উত্তর দেই। প্লেনের ওড়া বা কারও লাফিয়ে কয়েক ফুট উচ্চতায় যাওয়া, গতির হিসাবে যদি দেখতেই চান এগুলো নেহায়াতই আপেক্ষিক গতি, অনেকটা ৪০ কিমি/ঘন্টা স্পিডে যাওয়া বাসে পায়চারি করার মত, বাসের ভেতরে আপনার হাঁটার গতি ২কিমি/ঘন্টাই হবে। কাজেই প্লেনের ওড়া বা কারও লাফানোর মানে এই না যে আমরা গ্রাভিটি জয় করে ফেলেছি, বরঞ্চ গ্রাভিটির সীমার মধ্যেই মুভ করছি। একটা প্লেন যত উঁচুতেই উঠুক, এরও একটা সীমা আছে, চাইলেই উড়ে চাঁদে যেতে পারবে না কারণ গ্রাভিটির সীমা অতিক্রমের ক্ষমতা তার নেই। কেউ যদি গ্রাভিটি জয় করে পৃথিবীর বাইরে যেতে চায়, তাকে আগে এস্কেপ ভেলোসিটি অর্জন করতে হবে। লিংকে ম্যাথেমেটিকাল প্রমাণও পাবেন এই ভ্যালুর ডিটেইলড লজিকসহ (এরাউন্ড ৪০,০০০কিমি/ঘন্টা), নাসার সাইটেও সেম ভ্যালু পাবেন। সিম্পল ফিজিক্স। প্লেনের ওড়ার সময় নিশ্চয়ই এত স্পিড আপনি পাবেন না
ফ্লাইট পাথগুলো সম্পর্কে বলি। এখানে কারণ কয়েকটা। এক নাম্বার কারণ হল পয়েন্ট অফ নো রিটার্ণ যেটা প্লেনের টাইপ অনুযায়ি রেন্জের উপর ডিপেন্ড করে। প্রায় অসীম সাগরের উপরে এরকম পয়েন্ট অফ নো রিটার্ণ হলে খানিকটা হলেও ঝুঁকি থেকে যায় ইমার্জেন্সির কেসে। যতদূর মনে পড়ে, এখন পর্যন্ত সবচেয়ে লম্বা রেন্জের প্লেন হল বোয়িং ৭৭৭ এর একটা টাইপ, সেটাও ১৬ হাজার কিমির বেশি না। এখন আপনি নিজেই ভেবে দেখেন, প্রায় অসীম সাগরের বুকে আট হাজার কিমি পার হবার পর, ল্যান্ড করার/রিটার্ণের প্রয়োজন পড়লে কোন ইমার্জেন্সিতে, কোথায় নামবে? পয়েন্ট অফ নো রিটার্ণ কাছাকাছি কারণেই সবসময় ফ্লাইট রুট চেষ্টা করা হয় যতটুকু সম্ভব মাটির উপরেই। এখানে অবশ্য ট্যাক্সের একটা ব্যাপার আছে, এয়ারলাইনগুলো সাধারণত বেশি ট্যাক্স দিতে হয় এরকম দেশগুলো এভয়েড করতে চায়। ধরেন ইংল্যান্ডের আকাশসীমা ব্যবহার করতে চাইলে যে এমাউন্টের ট্যাক্স দিতে হয় এয়ারলাইনগুলোকে, গ্রীস বা টার্কির জন্য সেটা অনেক কম!!
বাইদ্যাওয়ে, জোহান্সবার্গ থেকে পার্থের সরাসরি ফ্লাইট আছে এবং সেটা আপনার পছন্দের শর্টকাট রুটেই তবে আমি কখনও ঐ রুটে গেলে দুবাই বা কাতারে ট্রানজিট নিয়েই যাব। এত লম্বা সময় পানির উপরে থাকতে ভয় লাগে
সিমিলারলি, অস্ট্রেলিয়া বা নিউজিল্যান্ড থেকে যখন কেউ আমেরিকায় যায়, তারা ইন্টারন্যাশনাল ডেট লাইনের উপর দিয়ে প্রায় অসীম সাগরের উপর দিয়েই যায়; আপনার বলা শর্টকাট রুটেই ডাইরেক্ট ফ্লাইটগুলো চলে। কারণ কেউ এদিকে এশিয়া, ইউরোপের উপর দিয়ে গেলে জার্নি বিশাল হয় এবং সময়ও লাগে তিনদিনের মত (কমে)।
উপরের কোনটাই যদি বিশ্বাস না হয়, তাহলে আমাকে বিশ্বাস করতে পারেন অন্তত। এ বছর পূব থেকে পশ্চিমে ফ্লাই করার সময় বিশ্বাস করবেন না, সুর্য অন্তত চারবার ডুবতে দেখেছি আধাঘন্টার ভেতরে ৩৭হাজার ফিটে। বিরাট কেরফা!!
ভাল থাকবেন
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অনেক অনেক বেশী ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞ।
আমার ব্লগটি লেখার মূল উদ্দেশ্য ছিল এ বিষয়ে বিভিন্ন যৌক্তিক মতামত জানা যেটা হয়তো আমিও জানি না। বাট পূর্বের প্রায় সকল মন্বব্যই তা করতে ব্যার্থ হয়েছে। 'পৃথিবী স্পিনিং বল এবং কার্ভেচার' এ মতামতটাই সঠিক জানতাম। অাপনার কাছ থেকে যৌক্তিক তথ্য পবার জন্য আবারো ধন্যবাদ।
'তবে - ট্রোল করার আগে এটা একবার হলেও ভাবা উচিত ছিল উপরের বেশ কয়েকজনের যে একজন ব্লগার যে আগে এতগুলো রিচ, ইনফরমেটিভ পোস্ট করেছে তার জানায় সীমাবদ্ধতা থাকতেই পারে। আশ্চর্য বিহেভ!! - বাক্যটি বুঝতে পারি নাই।
২৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫১
কালীদাস বলেছেন: আপনার কনফিউশন কেটেছে এটাই তো বড় খবর
ট্রোল করার আগে এটা একবার হলেও ভাবা উচিত ছিল উপরের বেশ কয়েকজনের যে একজন ব্লগার যে আগে এতগুলো রিচ, ইনফরমেটিভ পোস্ট করেছে তার জানায় সীমাবদ্ধতা থাকতেই পারে। আশ্চর্য বিহেভ!!
লাইনটা বেশি বড় হয়ে যাওয়াতে সম্ভবত বুঝতে পারেননি। আসলে যেটা মিন করেছি; আপনাকে নিয়ে যারা উপরে মজা করে গেছে এরা কেউই আপনার আগের পোস্টগুলো কি ছিল, সেটা উঁকি মেরেও সম্ভবত দেখেনি। কারও প্রোফাইল দেখে জাজ করা ঠিক না, ট্যাগ মারা ঠিক না। আপনার আগের বেশ কিছু পোস্ট দেখেছি যথেষ্ট ইনফরমেটিভ; আপনি সরলমনে নিজের ক্যোয়েরি রেখেছেন ব্লগে অথচ রেসপন্স পেয়েছেন উল্টা উপরের কয়েকজন কমেন্টারের কাছে। তাদের এই না দেখে ট্যাগ করাকেই আশ্চর্য বিহেভ বলেছি।
ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:০৩
কলাবাগান১ বলেছেন: জীবনে কখনও চন্দ্রগ্রহন দেখেছেন...চাদের উপর ছায়ার আকার কি সমতল দেখায় না কার্ভড দেখায়??
পাগলামির ও একটা সীমা আছে