![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে ।
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।
“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।
হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
ভগবত গীতা – অধ্যায় ৭ – স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ]
ভগবত গীতা – অধ্যায় ১০ – স্তব ৩ -
[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]
যজুর্বেদ – অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ –
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে – যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল – প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল – মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।
হিন্দু ধর্মে পুজাই যেখানে নিষিদ্ধ সেখানে হিন্দুরা দুর্গা পুজা পেল কোথা থেকে ?
তাহলে দুর্গা পুজা পালন করার কি কারন ?
এটা আমার মাথায় আসেনা ।
মানুষের অনেক গুলো হাত আছে কি ?
এরা কারা ?
কল্পনা হতে পারে ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
আজাদ মোল্লা বলেছেন: প্রাামাণিক ভাই আপনাকে অভিন্দন ।
আসল কথা হলো হিন্দুরা ধর্মীয় বই পড়ে না ।
২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১
প্রামানিক বলেছেন: ব্রাহ্মণ ছাড়া অন্যান্যদের মূল্ ধর্ম গ্রন্থ পড়া নিষেধ। এই কারণে তারা তাদের নিজের ধর্ম সম্পর্কে কিছু জানে না।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৫
আজাদ মোল্লা বলেছেন: মহান বাণী সবাই পড়বে , তাই নয়কি ?
৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯
তাজ উদ্দীন বাবুল বলেছেন: হিন্দু ধর্ম অন্ধ বিশ্বাসের উপর ঠিকে আছে ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২২
আজাদ মোল্লা বলেছেন: হাসি পায় এই বিশ্বাসের নাম শুনলে ।
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা তাদের ধর্মীগ্রন্থ পড়েন না বা পড়া নিষেধ বোধ হয় । পন্ডিত রা যা বলেন তাই মানেন । এ কারণে হতে পারে । আরযা আপনি লিখেছেন তা সঠিক হলে তো পূজা করা নিষিদ্ধ হবার ব্যাপক চান্স । বিস্মিত হলাম পোস্টে ্
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৮
আজাদ মোল্লা বলেছেন: এটা আমার লেখা না না না , কেবলমাত্র হিন্দু বেদ থেকে নেওয়া হয়েছে মাত্র ।
পুজো কে না বলতেই হবে , যদি হিন্দু হয় ।
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৩
মামুন ইসলাম বলেছেন: যুক্তি আছে । আমার মাথাও ধরছে না কি মন্তব্য করবো ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩২
আজাদ মোল্লা বলেছেন: ভাই মামুন , মাথা আমারও খারাপ কারণ হলো যতই পড়ি হিন্দু ধর্ম বই ,
ঝামেলা হয় অনেক বেশি ।
এসময়ের হিন্দু ধর্ম , আর বেদিক ধর্ম এক না ।
৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শুনেছি বেদ গ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর আগমনের ভবিষ্যৎ বানীও আছে । সত্য ধর্ম থেকে বঞ্চিত হওয়ার চেয়ে বড় ক্ষতি আর কি হতে পারে ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪০
আজাদ মোল্লা বলেছেন: ডাঃ নায়কের মতে আছে ।
কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো বেদ গ্রন্হ কার মারফত এসেছে তা আমরা জানিনা ।
আর জেহেতু জানিনা,তাই মানতে পারছিনা ।
৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০৫
সুজন চন্দ্র পাল বলেছেন: তাহলে দুর্গা পুজা পালন করার কি কারন ?
এটা আমার মাথায় আসেনা ।
মানুষের অনেক গুলো হাত আছে কি ?
এরা কারা ?
কল্পনা হতে পারে ।
আপনি বেশ কয়টি ধর্মগ্রন্থের কথা উল্লেখ করেছেন। অনেক লাইন হাইলাইটও করেছেন।
তাহলে দূর্গা পুজা কেন করা হয় এটা পেলেন না কেন । মাথায় আসলোই না বা কেন ।
নাকি এটা আপনার উদ্দেশ্য ছিল, শুধুমাত্র শেষের লাইন কটা বানানো।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৪
আজাদ মোল্লা বলেছেন: যেখানে আপনার ধর্ম বলে ,
মহান ভগবান এক জন , তাহলে ১১ লাখ ভগবান পেলেন কোথায় ? বলবেন আমায় ।
আমি একটি কথা আপনাকে মনে করিয়ে দিতছি দাদা ,
বেদ সমহ পড়ার অধিকার আপনি রাখেনা ।
কারণ আপনি পাল সম্পদয়ের ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৮
আজাদ মোল্লা বলেছেন: তবে আমি আপনাকে বলছি ।
ধর্ম বই পড়েন ,সব উত্তর আপনার সামনে এসে যাবে ।
কোথায় কোন প্রশ্ন আছে ।
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
সুজন চন্দ্র পাল বলেছেন: সকল সৃষ্টির মূল ঈশ্বর একজন ।
পৃথিবীর কল্যানে অর্থাৎ পৃথিবী যখনই অসুর(অধর্ম) শক্তিতে ভরে গেছে । ঈশ্বর তখনি বিভিন্ন রুপে পৃথিবীকে অসুর মুক্ত করে ।
এবং পৃথিবীতে ধর্মের প্রতিষ্ঠা করে । ঈশ্বরের এই বিভিন্ন রুপকে আমরা দেব দেবী রুপে পুজা করি । যেমন দূর্গা পুজায় প্রতিমা দেখলেই বুঝতে পারবেন, অসুর বধের স্পষ্ট চিত্র ।
আমাদের ধর্মগ্রন্থেই রয়েছে বিভিন্ন দেব দেবীকে পুজার বিভিন্ন কারন।
তাছাড়া ঈশ্বরের বিভিন্ন রুপ ধারণের যথার্থ উল্লেখ আমাদের ধর্মগ্রন্থ মহাভারত, রামায়নে উল্লেখ আছে।
ধর্ম বই পড়ার পরামর্শ দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
আজাদ মোল্লা বলেছেন: দাদা আমি আপনাকে ধর্ম গ্রন্হ পড়তে বলছি , মহাভারত ! রামায়ণ নয় বরং বেদ বেদ পড়েন ।
বালমিকির লেখা না ।
4 টা বেদ আছে পড়েন ।
এরপর পুজো কি , আপনি নিজে বুঝতে পারবেন ।
যদি মনে প্রাণে হিন্দু হয়ে থাকে ।
রাজা রামমহনের বই পড়তে পারেন ।
ঈশ্বর আপনাকে ভালো রাখুক ।
৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যা হোক যার যার ধর্ম তার তার কাছে ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
আজাদ মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সেলিম ভাই ।
১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৮
সুজন চন্দ্র পাল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: দাদা আমি আপনাকে ধর্ম গ্রন্হ পড়তে বলছি , মহাভারত ! রামায়ণ নয় বরং বেদ বেদ পড়েন ।
বালমিকির লেখা না ।
4 টা বেদ আছে পড়েন ।
এরপর পুজো কি , আপনি নিজে বুঝতে পারবেন ।
যদি মনে প্রাণে হিন্দু হয়ে থাকে ।
রাজা রামমহনের বই পড়তে পারেন ।
ঈশ্বর আপনাকে ভালো রাখুক ।
আমার মনে হয় আপনার মুল উদ্দেশ্য হিন্দু ধর্মকে বুঝা নয়। উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে থাকলে কখনোই আপনি মুল বিষয় খূজে পাবেন না।
আগে দৃষ্টিভঙ্গি উন্নত করেন।
বাল্মিকি এবং রাজা রামমোহন কে আপনার মাধ্যমে চেনার সুযোগ হল না।
বাল্মিকি রামায়ন আধ্যাত্বিক শ্বক্তির দ্বারা প্রকাশ করেছেন ।
রামায়ন, মহাভারত প্রসংগ যে কারনে এনেছিলাম তা বুঝার যথেষ্ট চেষ্টা আপণী করেন নাই। এর কারন হয়তবা আগে থেকেই মন্তব্য ঠিক করে রাখা ।
আপনি আমার হিন্দুত্ব নিয়ে যে বিশেষন যোগ করেছেন তা আপনার মত করেই গ্রহন করলাম। ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: ধর্মীয় গ্রন্থের উদ্ধৃতি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ