নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুক্ত মনের মানুষ, মনের আনন্দে কথা বলা , গান শুনতে ভালো লাগা । দেশের কথা ভেবে দিন পার করা । হলো আমার নেশা ,আমি একটা নেশা খোর , দেশের কথা ভেবে বিভর ।

আজাদ মোল্লা

মুক্ত মনের মানুষ

আজাদ মোল্লা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বলাবাহুল্য হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ নামক সংগঠনটি যে উগ্র সাম্প্রদায়িক সংগঠন, এটা সারা বাংলাদেশের সবাই জানে।

৩০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০২

কে সাম্প্রদায়িকতা চায় ?

অনেকে হয়ত বলতে পারে- “ভাই আপনি গেন্ডারিয়ায় মন্দিরের পাশে মসজিদ করতে চান, আপনি তো সাম্প্রদায়িক। আপনি সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করতে চাইছেন।”

আসলে যারা এ দাবি করছে তারা ভুল। মূলতঃ যারা গেন্ডারিয়ার মসজিদের পক্ষে বলছে তারাই সবচেয়ে বেশি অসাম্প্রদায়িক। খেয়াল করে দেখুন, মসজিদটি চাইছে এলাকাবাসী। তাদের ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদটি খুবই প্রয়োজন। অপরদিকে এতে কিন্তু এলাকাবাসী হিন্দুদেরও কোন আপত্তি নাই, কোন অবজেকশন তারা জানায় নাই। অবজেকশন জানিয়ে জিডি করছে পরিতোষ কুমার রায় নামক এক বহিরাগত হিন্দু। অর্থাৎ বহিরাগত হিন্দুদের মধ্যে একটি গোষ্ঠী চাইছে উদ্দেশ্যমূলক সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করার, হিন্দু-মুসলিম সম্পর্কের ফাটল ধরানোর।
উল্লেখ্য এলাকাবাসী বলছে- তারা দীর্ঘদিন হিন্দু-মুসলিম পাশাপাশি অবস্থান করেছে এসেছে, একে-অপরকে সাহায্য করেছে, এতে কখন নিজেদের মধ্যে কোন দ্বন্দ্ব হয়নি। অথচ বহিরাগত হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের পরিতোষ কুমার রায় জিডি করে উদ্দেশ্যমূলক সাম্প্রদায়িক পরিবেশ সৃষ্টি করেছে, হিন্দু মুসলিম লাগিয়ে দিতে চাইছে।

বলাবাহুল্য হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ নামক সংগঠনটি যে উগ্র সাম্প্রদায়িক সংগঠন, এটা সারা বাংলাদেশের সবাই জানে। এদের উদ্দেশ্য বিদেশী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা তথা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে বহিঃশত্রু আগমণ ঘটানো। ঐ আন্তর্জাতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতেই তারা থানায় গিয়ে জিডি করেছে, এখানে এলাকাবাসী হিন্দুদের কোন সমস্যা নাই। এলাকাবাসী হিন্দুদের যদি কোন সমস্যা থাকতো, তবে তারাই প্রেসক্লাবে গিয়ে কিংবা মিডিয়ার সামনে এসে বক্তব্য দিতো- ঐ জমি তাদের। কিন্তু এলাকাবাসী তা করে নাই। করেছে বহিরাগত পরিতোষ কুমার রায়, যা সত্যিই সন্দেহজনক।

আমার মনে হয়, পুরো ঘটনার একটাই সমাধান-
সাম্প্রদায়িক পরিবেশ সৃষ্টিকারী ঐ কূটচক্রী পরিতোষ কুমার রায়কে গ্রেফতার করা। ‘সে কোন কূটউদ্দেশ্য নিয়ে বহিরাগত হয়ে জিডিটি করলো’ সেটা আগে খতিয়ে দেখা জরুরী। বাংলাদেশে বহু মসজিদ মন্দির এতদিন পাশাপাশি অবস্থান করে এসেছে (যেমন লালমনিরহাটে), এতে কোন সমস্যা হয় নাই, অথচ হঠাৎ নতুন করে কেন পরিতোষ কুমার রায় মসজিদ-মন্দির সম্পর্কে ভাঙ্গন ধরাতে চাইছে?

আমি নিশ্চিত, পরিতোষ ‍কুমার রায় খুলনার ছেলে শিপন কুমার বসু’র মত মোসাদ এজেন্ট। যার উপর দিয়ে খোলস হচ্ছে কথিত সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রতিবাদ করা, কিন্তু ভেতরে ভেতরে সে ইসরাইলী গোয়েন্দা সংস্থার সিক্রেটে এজেন্ট, এর উদ্দেশ্য সম্রাজ্যবাদীদের গোপন এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার প্রেক্ষাপট তৈরীকরণ।
✎ নয়ন

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

অেসন বলেছেন: হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ অবশ্যই সাম্প্রদায়িক সংগঠন। এটা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের স্বার্থ রক্ষা করার জন্যই গঠিত হয়েছে।
রাজনীতি বা ক্ষমতা দখলের জন্য গঠিত হয় নাই। গেন্ডারিয়ার মসজিদের ঘটনা আমি জানি না, তাই মন্তব্য করলাম না।

২| ৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬

মোহাম্মদ আলমগীর বলেছেন: বিস্তারিত জানতে এইখানে দেখুন

৩| ৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০১

বাকরখানি বলেছেন: হ, বাংলার মাটিতে মোসাদ এজেন্ট মানা যায় না, চলেন হেরে খতনা কৈরা মুসলমান বানাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.