নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"প্রত্যেক মানুষের ভাবনা থাকা উচিৎ নতুন কিছু সৃষ্টির দিকে। তবে কিছু মানুষের জন্য কি অনুচিৎ?"
এমন কিছু ধারনার জন্ম দেয়া যা পৃথিবীতে নেই এমন না, তবে তা পৃথিবীতে যে জিনিসটায় আছে তাঁর সর্বাধিক ব্যবহারবান্ধব/প্রয়োগ করে যুগোপযুগিতা করা, সেই সাথে কঠোর ভাবে খেয়াল রাখা যেন যুগের পর যুগ মানুষ সেই সৃষ্টি রহস্য ভুলে না যায় এবং বৃথা ভাবে। সফলতার পরেও ভবিষ্যতে বৃথা ভাবনা না কাম্য করাই কি উচিৎ নহে?
যদি বলি সেই ভাবনাগুলো কেমন? আসলে তেমন কিছু না যাষ্ট ভিন্নভাবে ভাবা। ভিন্ন ভাবা বলতে অনেকে আবার মনে করে তিনি বা কেউ যেটা ভাবছে তাঁর উল্টো টা ভাবা। বিষয়টা কি আসলেই তেমন? সঠিক সূত্রে খুজলে সঠিক টা জানা যায়। জানতে চান? তো জানুন। আচ্ছা আপনিই বলুনতো উল্টো ভেবে কি নতুন পথ সৃষ্টি হয়?
একটা বিষয় লক্ষ করবেন ছোট ছোট ভাবনা গুলোর ভেতর কিছু এক্সসেপশনাল ভাবনা থাকে, যা সূদর-প্রসারী হয় আর সেই ভাবনাগুলই মানুষকে সুখে-দুখে বেঁচে থাকতে মেইন ভূমিকা পালন করে যদিও মৃত্য সময় কেউ সফল কেউবা আবার বিফল। আচ্ছা মৃত্য যেহেতু অবধারিত সেহেতু এতো প্যারা নেয়ার কি কোন অর্থ আছে?
ছোট ছোট ভাবনাগুলোর সফলতা ও ব্যর্থতার শিক্ষাই নিয়ে যায় কল্পনার ভবিষ্যতে ও যার যার মৃত্য পরের জীবনে (যারা পরকালকে বিশ্বস করে)। সফলতার জন্য ভিন্ন কিছু না ভেবে ভিন্ন ভাবে কিছু ভাবতে হয়। আচ্ছা ভিন্ন ভাবে কি সবাই ভাবতে পারে?
জাস্ট থিঙ্ক ডিফরেন্ট। সাধারণের ভেতর অসাধারণ কিছু বের করার চেষ্টা। প্রত্যেকটা মানুষ নিজেই নিজের মধ্যে নিজেকে নিজের ভবিষৎ রুপ বর্তমানে কল্পন করে, ক্ষনিকের জন্য সুখ অনুভব করে। আর সেই সুখ কন্টিনিউ করার প্রয়াসে মানুষ সকল ব্যর্থতার কারন কে দুরে ঠেলে পজেটিভ ভাবতে শুরু করে (যদিও ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯% মানুষের ক্ষেত্রে এর স্থ্যায়ীত্ব হয় সল্প সময়)। সল্প সময় হওয়া টা কি সকল ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক?
মনে হয় মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় তার ছোট্র কলিজার টুকরা বাচ্ছার মৃত্যর কারনে। আচ্ছা মৃত্যর পরে বাবা-মায়ের অবসস্থ্যা কেমন হয়? সেই অবস্থ্যা কি সব সময় থাকে? পরবর্তী সময়ে যে কারনে মৃত্য হয়েছে সেই কারন সহ অনন্য দুঃখ দায়ক কারন থেকে নিজে বাঁচার চেষ্টা করে অন্য কে করে সতর্ক। আচ্ছা নিজে ও অন্য কে সতর্ক করে কেন? একেই বলে বুঝি নেগেটিভের মধ্য পজেটিভ (নিউটন ও বিভিন্ন ধর্মের মতে, প্রত্যেকটি ক্রিয়ার সমান বিপরিত প্রতিক্রয়া)
সক্রেটিস ও বিভিন্ন ধর্ম বলেছেন "নিজেকে চেনো"। নিজেকে কিভাবে চেনা যায়? উদাহরন সরুপ নিজের ভিতরের অলস মানুষকে প্রথমে চেনা যেতে পারে। ব্যর্থতার ক্ষেত্রে বেশি ভূমিকা পালন করে এই অলস মানুষ। এ রকম আরো অনেক আমি আমার মধ্যে বাস করে। তাদেরকে চেনার মধ্য দিয়েই মনে হয় নিজেকে চেনা যায় যার আরেক টা অর্থ মৃত্য, আর মৃত্য পর্যন্ত পৌছাতে অনেকটা পথ পড়ি দিতে হয় আর সেই পথটা যদি হয় সহজ-সরল উপভোগ কিন্তু খারপ হয় না। সর্বপরি ভোগ-উপভোগ কি মানুষের প্রধান লক্ষ?
মানুষ থিঙ্ক ডিফরেন্ট করুন আর নাইবা করুন, পৃথিবীর কাছে সাধারন বা অসাধারন হোক মানুষ কিন্তু বর্তমান অবস্থান থেকে ভবিষৎ অবস্থান অবশ্যই চিন্তা করে। আল্টিমেটলি.............?
১৪ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৮
বাবুই বাবু বলেছেন: আমি, আপনি, আমরাও পচেঁ যাবো কিন্তু কি রেখে যাবো আমাদের জন্য যেমনি ভাবে লিজেন্ডরা রেখে গেছে আমাদের জন্য। ভিন্ন ভাবে কি সবাই ভাবতে পারে? সবাই কি লিজেন্ড? যদি নাই হয় তাহলে কি লিজেন্ডদের বিপরীতে আমাদের ভিরে আমরাই মাঝারি হয়ে যাচ্ছি? অনেক প্রশ্ন মনে যাগে।
২| ১৪ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪
ডট কম ০০৯ বলেছেন: থিঙ্ক ডিফরেন্ট"/ভিন্নভাবে_ভাবিয়া কি হইবে? একদিন তো মরেই যাব। :প
১৪ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
বাবুই বাবু বলেছেন: ডট কম ০০৯ ভাই যার যার বর্তমান সময় থেকে সেই একদিনের পর্যন্ত পৌছানোর রাস্তাটা যদি সহজ, সুখকর হয় তো খারাপ কি। শুধু তাই নয় নিজের সুখের কথা চিন্তা করে সেই পথকে সহজ করলে নিজে ছাড়া আরো অনেকেই কিন্তু সুবিধা ভোগ করবে, এটা কিন্তু গর্বেরও বিষয়। সর্বোদিক বিবেচনা করলে পৃথিবীতে আমরাই কিন্তু সেরা। সেই দিক বিবেচনা করলে পৃথিবী ও পৃথিবী বাসী আমাদের কাছে কিছু আশা করতেই পারে
মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: দুনিয়ার সব লেজেন্ড রা কখনও না কখনও পঁচে, তাই রবীন্দ্রনাথের লাইন মনে রাখতে হয়, বিধাতার রাজ্যে ভালো জিনিস, অল্প হয় বলেই তা ভালো,নইলে সে নিজের ভিড়ের ঠ্যলায় হয়ে যেত মাঝারী..