নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঢেউ টলোমল পদ্ম পুকুর

বাবুল অাবদুল গফুর

লেখক, চিত্রশিল্পী ও সরকারি চাকুরিজীবী

বাবুল অাবদুল গফুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বড় গল্প

০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

আশ্রয়
বাবুল আবদুল গফুর



আশ্রয়
বাবুল আবদুল গফুর!

আমার এমন বয়সে যাহা বলিব তাহা যে সকলে বিশ্বাস করিবে তাহা বলিতেছিনা, সন্দেহ করিবার লোকও কম নহে। তবু বলিতে হইবে। যাহা গিয়াছে তাহার জন্য আমি কিঞ্চিৎ হইলেও প্রস্তুত রহিয়াছিলাম, আমি অকপটে স্বীকার করিতেছি। শোরগোল শুনিয়া লোকে ভাবিতে পারে, কিছু একটা হইয়াছে- কিন্তু কি হইয়াছে তাহার সদুত্তর দুনিয়াতে খুব কম লোকই সত্য করিয়া বলিতে পারিবে। আমি সেই শোরগোলে হইয়া আজ বাষট্টি বছর বয়সে পদার্পণ করিলাম। যুগের হিসাবে এই বয়স অতিক্ষুদ্র, কিন্তু আমার জন্য তাহা বিস্তার মহাযুগ। এই ব্যাপ্তি জুড়িয়া আমি তো কম ঘটনার জন্মপাত করি নাই, অসংখ্য ঘটনার মুখোমুখিও হইয়াছি। আজ তাহার সামান্যতম ঘটনা লিখিতে বসিয়া চোখের পাতায় অশ্রুভর করিয়া বসিয়াছে।

তখনও আমি গ্রন্থিবদ্ধ শিঁকলে বাঁধা পড়ি নাই, বিবাহ হয় নাই। সতের বছরে বয়সের ‘যে কোন কিছু করিতে পারিবার বয়স’ লইয়া টো টো করিয়া দিন কাটাইতেছি। পিতার চোখে তাহাই একসময় চক্ষুশূল হইয়া উঠিল। একদিন প্রত্যূষে তিনি বিশেষ করিয়া শাঁসাইলেন, তুই বের হয়ে যা। কাজ কাম ছাড়া সারাদিন বসে বসে খেতে খেতে তোর অভ্যেস হয়ে গেছে, আমার বাড়ি থেকে বের হবি। বিকেলে এসে যদি তোকে আবার দেখি, আমি খুন করবো।
পিতার রাগ সম্বন্ধে আমার যথেষ্ট ধারণা ছিল। তিনি রাগিয়া গেলে যে কি ভয়ংকর জানোয়ার হইয়া উঠিতেনন এ ভূপৃষ্ঠে আমি বোধহয় তাহার যথাযথ সন্ধান পাইয়াছিলাম। তথাপি মা বারংবার নিষেধ করিতেছিলেন, আহা বাদ দাও। কত আর ওর বয়স? এ বয়সে কি কামাই করবে?
পিতা আরও ক্রোধান্বিত হইয়া উঠিল, তোমার আস্কারেতে ও এতো বেয়াড়া। প্রয়োজন হলে তোমাকে সুদ্ধ বাড়ি ছাড়া করবো, খবরদার দরদ দেখাতে আসবা না।
পিতার অগ্নিমূর্তির সম্মুখে মা নিতান্ত দুর্বল হইয়া পড়িলেন। আমি ছাড়া বোধহয় তিনিও তাহার স্বভাব সম্পর্কে অনুশীলন করিয়াছিলেন।
শেষ পর্য়ন্ত আমাকে পিতৃমহল ছাড়িয়া বাহির হইতে হইলো। এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের শরীর হইতো একেবারে ছোট নহে, কিন্তু একজন ঘরবিচ্ছিন্ন মানুষের কাছে তাহা অতিব ক্ষুদ্রই হইয়া বাজে। আমারও তাহা হইলো। কোথায় যাইবো, কি করিবো- আমার মাথায় আসিতেছিলোনা। সতের বছরের সুদীর্ঘ সময়ে যাহার মুখে নিজের আয় রোজগারের এক গ্রাস ভাত উঠে নাই, বাকি জিবনটা তাহার কেমনে চলিবে সে বিষয়ে দুঃশ্চিন্তা পশ্চাৎ ছাড়িতে চাহে না। আমারও তাহা হইলো। মনে ভাবিলাম, যাহার কেহ নাই, তাহার মুখেও দু’মুঠো ভাত জুটে। হয়তো সমুদ্রে নামিয়া দুয়েক ফোঁটা পানি পেটে আমারও যাইবে, কিন্তু হাল ছাড়িয়া দিলে বিপত্তি আরও দানা বাঁধিয়া উঠিবে। যাহা কপালে থাকিবে, ঘটিবে- তাহার জন্য দুঃশ্চিন্তা করিয়া বাকি জিবনটুকু বিষময় করিবার কোন অজুহাত দেখানো বোকামি ছাড়া কিছু নহে। নিজেকে প্রবোধ দিলাম, সান্ত্বনা দিলাম, বলিলাম, কিছু হইবে না।

বিকালে কুমারি সন বাজারে আসিয়া শাকিরের সহিত সাক্ষাৎ করিলাম। শাকির আমার বিশেষ বন্ধুমহলের একজন। তাহার কাছে গিলে সহযোগিতা পাইবো, এমন একটা আশা বুকের মধ্যে সহজাত হইয়া বাজিতেছে। কুদ্দুসের দোকানে তাহাকে পাইলামও, সবিস্তারে বলিয়া কহিলাম, কি করবো, বল?
শাকির হাসিয়া উঠিল, ধুর! রাতে বাড়ি যা! দেখবি ঠিক হয়ে যাবে।
বলিলাম, হবে না। আমার বাড়ির সম্বন্ধে আমি ভালো করে জানি। বাবার রাগ সহজে পড়ে না। আর যতক্ষণ পড়ে না, কেবল বকে যাবে।
শাকির বোধহয় একটু বিচলিত হইয়া উঠিল, সাংঘাতিক। মেঝদার মতো। তাহলে যাসনে। থাক।
কোথায় থাকব?
আমার সাথে থাকবি। সকালে মিলে যাবি, কাজ করবি- খাবি।
বিষয়টা মন্দ মনে হইল না। রাজি হইলাম। স্থির করিলাম, শাকিরের সহিত বাকি জিবনটুকু মি’লে কাটাইয়া দিব-কোনদিন বাড়িতে সম্মুখে পা বাড়াইবো না। শাকির আমাকে পাইয়া উচ্ছ্বসিত হইয়া উঠিল, এতদ্দিন পর যাগ্ মনের মতো তোরে পাইলাম। সময় কাটে না- কাজের ফাঁকের অবসরটুকুও মনে হয় জাহান্নাম। সব হারামি।
আমি বলিলাম, আমি কখন থেকে যাবো?
শাকির আশ্বস্ত করিলেন, আগামীকাল মালিকের সহিত পাকা কথাবার্তা সারিয়া নিবেন। পরশুদিন হইতে যাওয়া যাইবে।
মাথা গুঁজিবার আশ্রয় পাইয়া বুকের ভিতর হইতে বিরাট একটি পাথর সরিয়ে পড়িল।

ইহার পরে যা ঘটিল তাহা আরও সাংঘাতিক। মুখে বলিলে, কিছুটা অনুমান করা যাইবে। কিন্তু হাতের ইশারায় কি কখনও আকাশের পরিধি উপলব্ধি করা সম্ভব? সম্ভব নহে। কখনও কখনও মানুষের জিবনে কতিপয় দুঃখের বিস্তৃতি এতটা প্রশস্ত হইয়া উঠে, যাহার সম্বন্ধে কেবল বলা চলে, অনুভব করিবার ক্ষমতা মানুষের থাকে না।

ঘটনা হইলো, কলিমদার হাটের গণি বেপারীর ধানের কারবার। প্রত্যেক সপ্তাহ সে এ মিলে পঞ্চাশ মণের উপর ধান ভাঙ্গাইতে আসেন। মিল খারাপ না থাকিলে ভালমতই তাহার ধান ভাঙ্গা হইয়া যায়, মিল নষ্ট হইলে দিন দুয়েক দেরি হয়। সেদিনও মিলের মোটর নষ্ট হয়ে যাওয়াতে বেপারীর ধান ভাঙ্গা সম্ভব হয় নাই। আসা নেওয়ার ভোগান্তি বিবেচনা করিয়া বেপারী সমস্ত ধান মিলে রাখিয়া বাড়িতে চলিয়া গেল। পরদিন আসিয়া দেখিল, মিলে তালাবদ্ধ কিন্তু তাহার ধান উধাও। বেপারী তুলকালাম কাণ্ড বাঁধাইয়া দিলেন। বিচার বসাইলেন। যাহাদের হাতে মিলের চাবি রহিয়াছে- প্রথমত তাহাদেরকে সন্দেহ করিল। শাকির, সামশু ও কবির। আমাকেও সন্দেহের উর্ধ্বে রাখিল না। সকলে সহমত করিল, আমি আসিবার পরই মিলে এত বড় দুর্ঘটনা প্রথম ঘটিল। দোষ আমারও বহুগুণ। পুলিশ আসিল, আমাদের একমাসের জেল হইলো।
আমি ভয়ে কাঁদিয়া উঠিলাম, আমি কিছু জানি না। শাকিরও না।
পুলিশের বড় গোঁফওয়ালা লোকটি ধমক দিয়া উঠিল, চুপ!
আমি ভয়ে তটস্থ হইয়া গেলাম। কারণ ইহা আমার জিবনে প্রথম। তার উপর বাবা শুনিলে আমাকে কাপুরুষ ছাড়া ভাবিবেন না। মনে মনে খোদার কাছে চাহিলাম, খোদা যাহা হইবার হইছে, অন্তত বাবা যাতে না শুনে সে ব্যবস্থা করিয়া দাও।
বাবা শুনিল না। আমাদেরকে জেলের আলাদা আলাদা কক্ষে রাখা হইলো। সে অফুরন্ত বন্ধি জিবন যেন ফুরাইতে চাহে না। যাহার জন্য জগতে সর্বাঙ্গ করিয়া বিষফোঁড়া সাজানো রহিয়াছে, তাহার কপালে কেন সুখ আসিবে? আমি স্বাভাবিক হইতে চাহিলাম, এরচেয়েও তো জঘন্যতম রূপে মানুষ বাঁচিয়া রহিয়াছে!

আজ ভাবিয়া মনে হইলো, স্মৃতি আমার সহিত প্রতারণা করে নাই। যাহা ঘটিয়াছিল- অবিকল মনে পড়িতেছে। জেল হইতে শাকিরকে মাসের আগেই তাহার পিতা ছাড়াইয়া লইয়া গেল। আমি যখন ছাড়া পাইলাম, শুনিলাম তাহার বড় ভাই, শাকিরকে ঢাকাতে সঙ্গে করে লইয়া গিয়াছে। বাস্তুহারার মত আমি আবারও নিঃসঙ্গ হইয়া পড়িলাম। জেল হইতে ছাড়া পাইয়া ভাবিলাম, কোথাও দূরে চলিয়া যাইতে হইবে। কিন্তু কোথায় তাহা স্থির করিতে পারিলাম না। এমন অনিশ্চিয়তার সহিত যখন পথ হাঁটিতেছিলাম তখন দেখা হইলো, অবনীর সহিত। তাহার রুক্ষ্ম চুল আর কর্দমাক্ত শাড়ি দেখিয়া বুঝিলাম, সদ্য দুর্ঘটনা কবলিত মেয়েটির চোখে বাঁচিয়া থাকা অপ্রয়োজন। আমাকে কহিল, বাবু স্টেশনটা কোনদিকে?
আমি হাত নাড়িয়া সোজ উত্তর দিকে দেখাইলাম।
অবনী কিছুদূর যাইবার পর ফিরিয়া আসিল। কহিল, বাবু আমার সাথে যাবেন? বড় ভয় হচ্ছে।
কিসের ভয়? জিজ্ঞাস করিবার জন্য উন্মুখ হইলাম, তখন অবনী বলিল, আামার শ্বশুড় গায়ে হাত দিতে চাইলো। আমি তার থেকে নিস্তার পেতে দা দিয়ে কুপ মেরেচি। হাত কেটে গেছে। আমার স্বামীকে যখন বললাম, সে বিশ্বাস করলো না। আমাকে মেরে তাড়িয়ে দিলো।
মেয়েটি হাতের গ্রন্থিতে তাহার স্বামীর বেত্রাঘাতের রক্তাভ দাগ দেখিয়া আমিও আঁৎকে উঠিলাম। পাষণ্ড!
মনের ভিতর হইতে সাহায্য করিবার করুণা হঠাৎ আমার নিকট কর্তব্য হইয়া উঠিল। বলিলাম, চলেন।
যাইতে যাইতে তাহার সম্বন্ধে অনেক কিছুর ইঙ্গিত পাইলাম। ব্রাহ্মণের মেয়ে। ভালোবেসে সংসার পাতিয়াছিলো- কিন্তু স্বামীর অমানুষিক নির্য়াতন ও খেয়ালিপনা মানিয়া লইলেও তাহার পিতার অনৈতিক সম্পর্ক সে মানিয়া লইতে পারে নাই। স্বামীকে অনেকবার বলিয়াও সমাধান হইলো না, উল্টো তাহাকে আঘাত করিয়া গিয়াছে। এখন বাপের বাড়ি চলিয়া যাইবে। তাহার পিতা মারা গিয়াছে গত আশ্বিনে। তবু তাহার আশ্রয় বলিতে পিতার বাড়িই বর্তমান। সেখানেই যাইবে-পথে যদি কোন প্রকার পুনঃ বিপত্তি ঘটে, তাহার শারীরিক অবস্থা বেগতিক, উপর্য়ুপরি বেত্রাঘাত পা টলটল করিতেছে- সেই জন্যে আমাকে তাহার সহিত যাইবার বারংবার অনুরোধ করিয়া যাইতেছে। কিন্তু কোথায় বাপের বাড়ি তাহা কিছুতেই বলে নাই। শুধাইলে বলিল, আমি চিনি।

গাড়িতে উঠিয়া দেখিলাম, তাহার যাবার গন্তব্যের ঠিক নাই। স্টেশনের পর স্টেশন অতিক্রম করিয়া যাইতেছি, তাহার নামিরবার কোন প্রকার লক্ষণ দেখিলাম না। শেষে অতিষ্ঠ হইয়া বলিলাম, আপনি মিথ্যা বলতেছেন। কোথায় যাবেন বলেন?
মেয়েটি গাড়িতে মুখে কাপড় গুঁজিয়া কাঁদিয়া উঠিল। অনেক্ষণ পর আমাকে জানাইলো, তাহার বাপের বাড়িতে যাইবার কোন পথ তাহার জন্য উন্মুক্ত নাই। তাহার পিতা তাহার মাকে তাড়াইয়া দিয়া আবার বিবাহ করিয়াছিলেন, সেই সতীনের চোখে অবনী শত্রুর মত। সেইখানে গেলে বিশেষ কোন উপকার হইবে না, বরং তাহার সৎমা অবনীর দুর্দশা অনুভব করিয়া তৃপ্তি পাইবেন। আমি উপায়ন্তর না দেখিয়া কহিলাম, তবে?
অবনী চুপ করিয়া গাড়ির জানালার দিকে চাহিয়া ক্রমাগত কাঁদিয়া যাইতেছে।

সেই গন্তব্যহীন যাত্রার সকল কথা বলিতে গেলে বোধহয়-ইহ জনম শেষ হইয়া যাইবে। তবে আমি আর অবনী ছাড়াছাড়ি হইলাম না। একদিন উজ্জ্বল রৌদ্রতপ্ত দুপুরে কোর্টে আমরা বিবাহ করিয়া ফেলিলাম। অবনী নাম পরিবর্তন করিল, শালেকা আক্তার। কিন্তু ধর্মান্তরিত হইল না। আমিও তাহাকে বাঁধা দিলাম না, একে তো বয়সে আমার তিন বছরের বড়, তার উপর তাহার মানসিক কথা বিবেচনা করিয়া ভাবিলাম, থাক! ধর্মকর্ম যখন একান্তই মানা হয় না- তখন ধর্মান্তরিত হইবার বা কি দরকার!

এত সমস্ত কথা বলিতে গিয়া মনে হইল, যা বলিতেছি- তাহা সমাজের চোখে বেমানান। সমাজ কিছু নিয়ম রহিয়াছে, প্রথা রহিয়াছে, শৃঙ্খল রহিয়াছে- তাহার বাইরে কেহ পা বাড়াইলে- সমাজ তাহাকে ক্ষমা করে না। তিলে তিলে নিঃশেষ করিয়া ছাড়ে। সমাজ চাহে- তাহার আঁচলে মাথা গুঁজিয়া তার সন্তানেরা বাধ্য হয়ে জিবনযাপন করুক। তাহার পাতানো হিসাব নিকাশে তাহাদের লাভ-লোকসানের ভাগ্য নির্ধারিত হউক। তাহার ব্যত্যয় ঘটিলে সমাজের চোখে- তাহার বেঁচে থাকে দুঃসাধ্য। কিন্তু সতের বছর বয়স- তাহা ভাবিবার জন্য যথেষ্ট নহে। অতএব, আমি ভুল করিলাম। অবনীর সহিত আলাদা ধর্মের গ্রন্থিল বন্ধনে আবদ্ধ হইলাম।
আজ বলিতে গিয়ে একটু পর পর থামিয়া যাইতেছি, যদি সেই দিন পিতার আশ্রয়স্থল হইতে এমনি করিয়া আমার পালাইতে না হইতো, আমি কি করিয়া মিথ্যা মামলায় জেলের অন্দর অবলোকন করিতাম, কিভাবে শাকিরকে হারানোর অর্ন্তদাহ পুড়িয়া মরিতাম, মায়ের শীতল উদার বুকে মাথা রাখিবার মিথ্যা ব্যঞ্জনা ধরিয়া রাখিতাম- কিভাবে বহুবছরের এই সমাজ ব্যবস্থার অমোঘ নিয়মকে তোয়াক্কা না করিয়া, অবনীকে পাইতাম?
হয়তো কিছুই ঘটিত না, আমি আরও সুখী হইতাম, কিন্তু এত নিকট হইতে কখনো জানিতে পারিতাম না, অবনীর চোখে আমি সমাজরে চেয়েও মহান!

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম । লেখাটি সময় করে আবার পড়ব ।
অনুসরণ করার জন্য ধন্যবাদ ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২৭

বাবুল অাবদুল গফুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনাদের উৎসাহ আমাকে নিশ্চিত প্রেরণা জোগাবে!

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গল্প ভালো লিখেছেন +


শুভ ব্লগিং....

০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২৮

বাবুল অাবদুল গফুর বলেছেন: ধন্যবাদ লেখক, আপনার ব্লগে গিয়েছিলাম। পাকা লেখক। আপনার আর্শীবাদ সব সময় মাথায় থাকবে আশা করি!

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২০

বাবুল অাবদুল গফুর বলেছেন: স্মৃতিচারণ!!!

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২০

বাবুল অাবদুল গফুর বলেছেন: স্মৃতিচারণ!!!

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:২০

বাবুল অাবদুল গফুর বলেছেন: স্মৃতিচারণ!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.