![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনুসন্ধান
'বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম;
হযরত আলী ইবন আবু তালিব (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
রসুল (সঃ) বলেন, যখন আমার উম্মতেরা সচরচার ১৫টি কাজে লিপ্ত হবে; তখন তাদের উপর বালা-মুছিবত অর্থাৎ আসমান ও যমীন থেকে আল্লাহর আযাব ও গযব নাযিল হতে থাকবে। অন্য বর্ণনায় বলা হয়েছে যে,
'মোতি গাঁথা মালার' সূতা কেটে দিলে মোতিগুলো যেমন একের পর এক নিচে পড়তেই থাকে- ঠিক উক্ত ১৫টি কাজে উম্মাতে মুহাম্মাদী ব্যাপকভাবে লিপ্ত হওয়ার কারনে তাদের উপর আল্লাহর পক্ষ থেকে আযাব ও গযব একটার পর একটা নাযিল হতেই থাকবে। তখন সাহাবীরা বললেন, হে আল্লাহর রসুল (সঃ)! সে ১৫টি কাজ কী কী? উত্তরে রসুল (সঃ) ধারাবহিকভাবে যে ১৫টি কাজের বর্ণনা দিয়েছিলেন তা নিম্মরুপঃ
(১) যখন মানুষেরা গণীমতের মাল অর্থৎ সরকারী মাল ব্যাপকহারে আত্মসাত করবে।
(২) আমানতের মাল খেয়ানত করবে।
(৩) নিজের ধন-সম্পদ থেকে যথাযথভাবে হিসাব-নিকাশ করে যাকাত আদায় করাকে ; কোন বিষয়ে জরিমানা দেয়ার মত কষ্টকর মনে করবে।
(৪) পুরুষেরা যখন তাদের মায়ের সাথে অবাধ্য আচরণ করবে।
(৫) আর আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সঃ) নাফারমানী করে তারা তাদের স্ত্রীদের কথা ও কাজের অনুসরন করবে।
(৬) যখন মানুষেরা তাদের পিতা বা পিতা-মাতা উভয়ের সাথে শত্রুতা পোষন বা অসদ্ব্যবহার করবে।
(৭)_ আর বন্ধুদের সাথে অর্থাৎ নুতন নুতন বন্ধু ও আত্মীয় বানিয়ে নিয়ে তাদের সাথে খুবই আন্তরীকতা সৃষ্টি করে খাওয়া-দাওয়া, চলা-ফেরায় মেতে উঠবে।
(৮)যখন মানুষেরা দুনিয়াবী বিষয় - যেমনঃ বেচা-কেনা, দেনা-পাওনা, নেতৃত্ব ইত্যাদি নিয়ে মাসজিদসমূহে জোরে জোরে কথা-বার্তা বলে মাসজিদের আদবের খেলাফ করবে।
(*৯) যখন বংশের বা গোত্রের মধ্য থেকে সবচেয়ে নিকৃষ্ট লোকেরাই বংশের ও গোত্রের নেতা বা সর্দার হবে।
(১০) যখন দুস্কৃতকারীদের দুস্কর্মের ভয়ে সাধারণ মানুষেরা তাদেরকে সম্মান করবে।
(১১) যখন বহূ সংখ্যক মানুষেরা নেশাদার বস্তু যেমনঃ মদ, তাড়ি,গাঁজা,
হিরোইন ইত্যাদি ব্যাপকহারে পান করবে।
(১২) বিশেষ করে পুরুষেরা যখন রেশমী কাপড় পরিধান করবে।
(১৩)/ (১৪) যখন মানুষেরা ব্যাপকহারে বাদ্যযন্ত্র, গায়িকা ও নর্তকীদের
ব্যবহার করবে অর্থাৎ গান-বাজনায় মশগুল হয়ে পড়বে।
(১৫) যখন এই উম্মাতের শেষ যামানার মানুষেরা পূর্ব যামানার লোকদেরকে অন্যায়ভাবে দোষারোপ করবে।
উম্মাতে মুহাম্মাদীয়ার মধ্য হ'তে যখন উল্লিখিত ১৫টি কাজ ব্যাপকভাবে সংঘটিত হবে- তখন তারা যেন আল্লাহর পক্ষ থেকে আসমানী
আযাব-গযব ও যমীনের বিপদ-আপদ ভোগ করার জন্য অপেক্ষা করে বা
প্রস্তত থাকে। আর সেই আল্লাহ প্রদত্ত বিপদ-আপদ, আযাব-গযবগুলো হলঃ
লালবায়ু অর্থাৎ ঘুর্ণীঝড় টর্নেডো, ভুমিকম্প, পানিকম্প, ভূমিধসে যাওয়া,
অতিবৃষ্টি, মহামারী, মানুষের আকৃতি পরিবর্তন হওয়া ইত্যাদি।
তিরমিযী শরীফ।
উল্লিখিত পাপ কাজগুলি এবং সকল প্রকার আযাব ও গযব হ'তে মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে বিরত ও নিরাপদে থাকার পূর্ণ তাওফিক দান করুন, আমীন।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৬
মাসিক চন্দ্রবিন্দু বলেছেন: ধন্যবাদ । খাটি কথা লেখেচেন।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৭
ডাইনোসর বলেছেন: (১) যখন মানুষেরা গণীমতের মাল অর্থৎ সরকারী মাল ব্যাপকহারে আত্মসাত করবে।
লেখকের সাথে দ্বিমত পোষন করছি:গনীমেতর মাল মানেই সরকারী মাল নয়।
(৫) আর আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সঃ) নাফারমানী করে তারা তাদের স্ত্রীদের কথা ও কাজের অনুসরন করবে।
(৭)_ আর বন্ধুদের সাথে অর্থাৎ নুতন নুতন বন্ধু ও আত্মীয় বানিয়ে নিয়ে তাদের সাথে খুবই আন্তরীকতা সৃষ্টি করে খাওয়া-দাওয়া, চলা-ফেরায় মেতে উঠবে।
৫ এবঙ ৭ কতই হাস্যকর তাই না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৯
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
আমার জানায় হয়তো ভুল হতে পারে। পারলে একটু শোধরায়ে দিবেন। আমি যা জানি সেটা হলো, গনীমতের মালই সরকারী মাল,
কিন্তু সকল সরকারী মালই গনীমতের মাল নয়।
৫) আল্লাহ ও তাঁর রসুলের(সঃ) নাফারমানী করে শরীয়াতের বিরোধীতা করে স্ত্রীদের কথা অনুযায়ী চলা মানেই তো ইসলামের
থেকে দূরে চলে যাওয়া । যারা ইসলাম মানেন না তাদের কাছে এটা হাস্যকর হতে পারে কিন্তু যারা ইসলামের অনুসারী তাদের কাছে এটা হস্যকর কিভাবে হয় বুঝতে পারলাম না।
৬) এখানে বন্ধু বলতে শরীয়াত এর বাইরের বন্ধুদের কথা বলা হয়েছে অর্থাৎ যাদের কে বন্ধু হিসাবে গ্রহন করতে শরীয়াত আমাদের নিষেধ করেছেন। এমন লোকদেরকে নিত্য নুতন বন্ধু হিসাবে গ্রহন করতে নিষেধের কথা বলা হয়েছে।
ভাই 'কারো পৌষমাস আর কারো সর্বনাশ'।
'দুনিয়াটা হাসি ঠাট্টার জায়গা না' একথাটা আল্লাহর।
বিলিভ ইট অর নট!!!
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০১
ঝড়১২৩ বলেছেন: (১৩)/ (১৪) যখন মানুষেরা ব্যাপকহারে বাদ্যযন্ত্র, গায়িকা ও নর্তকীদের
ব্যবহার করবে অর্থাৎ গান-বাজনায় মশগুল হয়ে পড়বে।
ভাই আমার জানা মতে, খাজা মাইনু্দ্দিন চিশতী – তিনি নেশিরভাগ সময় কাউয়ালি শুনতেন, এমন অনেক ওলী, অনেক বড় বড় ওলীগনকে গান বাজনা করতে শুনেছি, দেখেছি তাদের উপর আল্লাহর কোন ধরনের আসমানী গযব আযাব পড়ল ভাই??
আর আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সঃ) নাফারমানী করে তারা তাদের স্ত্রীদের কথা ও কাজের অনুসরন করবে।
আর বন্ধুদের সাথে অর্থাৎ নুতন নুতন বন্ধু ও আত্মীয় বানিয়ে নিয়ে তাদের সাথে খুবই আন্তরীকতা সৃষ্টি করে খাওয়া-দাওয়া, চলা-ফেরায় মেতে উঠবে।
(৮)যখন মানুষেরা দুনিয়াবী বিষয় - যেমনঃ বেচা-কেনা, দেনা-পাওনা, নেতৃত্ব ইত্যাদি নিয়ে মাসজিদসমূহে জোরে জোরে কথা-বার্তা বলে মাসজিদের আদবের খেলাফ করবে।
এসব ভুয়া মিথ্যা হাদিস, যুক্তিহীন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৫
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
ঝড়১২৩!
সহীহ হাদীসকে আপনি আপনার যুক্তির বিচারে বাছাই করতে
থাকুন। মানলে মানবেন না মানলে সেটা আপনার ব্যাপার।
আপনার সাথে আলোচনার ইচ্ছা নেই। কারন আপনার যুক্তির মধ্যে না পড়লে আপনি মডুদের কাছে আপত্তি করতে আগ-পিছ কোন চিন্তা করেন না।
মনে করতে পারেন কিনা দেখুতো, 'মুনাফিক এবং ফাসিক' শব্দ দুটোর
ব্যাখ্যায় না যেয়ে সরাসরি একবারেই আপত্তি জানিয়ে ছিলেন আমার একটা লেখায়। আপনার সাথে এখোনো আলোচনার আশা রাখি ঐ বিষয় দুটো নিয়ে।
আর আপনার প্রথম কথাটার জবাব হলো আপনি কোন ওলী, পীর,
বযুর্গ এর আমলের সাথে শরীয়াতের বিধি-নিষেধের তুলনা করতে যাবেনা, বরং শরীয়াতের বিধি-নিষেধ গুলোর সাথে তাদের আমলের তুলনা করে তাদের সম্পর্কে রায় দেবেন বা মন্তব্য করবেন।তারপরও কারো সম্পর্কে মন্তব্য করলে আরও জেনে নিশ্চিত হয়েই করা উচিৎ।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: (৪) পুরুষেরা যখন তাদের মায়ের সাথে অবাধ্য আচরণ করবে
-মেয়েরা তাদের মায়েদের সাথে অবাধ্য আচরণ করলে কিছু হবেনা? নাকি মেয়েশিশু সন্তান হিসেবে গুরুত্ব পায়না ধর্মে?
(১২) বিশেষ করে পুরুষেরা যখন রেশমী কাপড় পরিধান করবে।
- রেশমী পোষাকে প্রব্লেমটা কি এক্টু বুঝায়া কন্তো দেহি। এইডা কি এমুন যে এর কারণে গজব পর্বো?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫০
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় হামা ভাই,
আমার পোষ্টে আপনার নেক নজরের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সন্তান মাতা-পিতার অবধ্য হলে তার পরিনতি সম্পর্কে আল্লাহর রসুলের (সঃ) অনেকগুলো হাদীস আছে। আপনার জানার ইচ্ছা থাকলে
সে সম্পর্কে আমাদের মধ্যে আলোচনা হতে পারে। আমার পক্ষ থেকে কোন রকম সমস্যা নেই। সমস্যা হলো আপনাকে নিয়ে ,কারন আপনি ব্যস্ত মানুষ। তাই আপনার কাজ হলো প্রশ্ন করেই স্থান ত্যাগ করা।
ইতিপূর্বেও আপনি প্রশ্ন করেই চলে গেছেন ।
যাই হোক এখানে শুধুমাত্র পুরুষদের কথা বলা হয়েছে।
পিতা-মাতার সাথে অসদ্ব্যবহারের জন্য সন্তান অবশ্যই গোনাহগার হবে। কিন্তু আল্লাহর গযব তখনই আসে যখন পাপের সীমা অতিক্রম
করে যাবে, আর সেটা সাংখ্যিক বিচারেও মেয়েদের তুলনায় পুরুষদের দ্বারা সংঘটিত হয়ে থাকে বেশী। শরীয়াতে পিতা-মাতার ভরন পোষনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পুত্র সন্তানকে মেয়ে সন্তান কে নয়।
কিন্তু কোন মেয়ে সন্তান দায়িত্ব স্বইচ্ছায় নিলে শরীয়াতে কোন বাধা নেই। সেক্ষেত্রে পুত্র সন্তানেরাই মেয়ে সন্তানের থেকে পিতা-মাতার
সান্নিধ্য বেশী পেয়ে থাকে। আর তাই মায়ের অবাধ্য হওয়ার বেশী সম্ভাবনা থাকে পুরুষদের। কারন শরীয়াতের দৃষ্টিকোনে মেয়েদের অবস্থান স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর বাড়ী।
আপনার ২য় প্রশ্নটার জবাব হলো শরীয়াত মেয়ে সন্তানকে শুধুমাত্র
কম গুরুত্ব নয় বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেশীও দিয়েছে। আবশ্য সবকিছু মিলিয়ে পুত্র সন্তান এবং মেয়ে সন্তান সমান। সময় হলে পবিত্র কুরআন এর বাংলাটা অন্তত পড়ে নিবেন।
দেখুন কাপড়ের মধ্যে রেশমী কাপড় অত্যন্ত আকর্ষনীয়, আর এই ভালো কাপড়টাই বরাদ্দ রাখা হয়েছে নারীদের জন্য। আপনি নারীদের জন্য কলম ধরলেন,অথচ ভাগের সময় ঠিকই নারীর নির্ধারিত অংশে
ভাগ বসাতে চাচ্ছেন। কিন্তু দোষ ধরলেন শরীয়াতের।
নারীর অধিকারের প্রতি আপনি যেমন আছেন তেমনি যিনি নারীর
স্রষ্টা তিনিও নারীর পক্ষে থাকবেন এটাই কি স্বাভাবিক নয়?কারো
নির্ধারিত অংশে অন্য কেউ আঘাত করলে আপনার আমার মত মানুষ হয়তো চুপ থাকতে পারে, কিন্তু তাই বলে স্রষ্টা কি চুপ থাকবে?
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৩৯
সাইফ শামস বলেছেন: উপসংহার হলো জামাত শিবির থেকে দুরে থাকা।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৩
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
ইসলাম মানেই জামাত শিবির নয়।
ইসলামের গন্ডিটাকে অন্তত একজন মুসলিম হিসাবে অতটা ছোট করবেন না।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৪৯
অপ্রয়োজন বলেছেন: ১) মানুষ ধর্ম নিয়ে ব্যাবসা শুরু করবে
এটা বাদ দিলেন কেনো? কোনো বিশেষ গোষ্ঠী বা গোষ্ঠিগুলোর গোমর ফাক হয়ে যায় বলে ?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৯
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
আমার মনে হয় আপনার মত ক্রেতা যতদিন থাকবে ওরা ততদিন
আপনার কাছে ধর্মকে বিক্রি করতে যাবে,আর আপনিও ওদের মত
ব্যবসায়ীদের খাতির যত্ন করবেন আপনার ইহকালীন স্বার্থে।
আর একজন ঝানু ব্যবসায়ী অপর একজন ঝানু ব্যবসায়ীকে ভালো চেনে। আপনারও কোন প্রতিষ্ঠান আছে নাকি বা লোগো?
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:৩৬
স্বপ্নকথক বলেছেন: ধুরো..
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০১
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
আপনি স্বপ্ন থেকে আবার বাস্তবে কেন নেমে এলেন?
স্বপ্নে আর যাই হোক শরীয়াতের বিধি নিষেধ তো নেই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:৪০
রাজসোহান বলেছেন: কি হইলো
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০২
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: স্যরি ব্রাদার।
ওয়েট এ্যান্ড সি।
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:৫৯
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: তথ্য সূত্র দিলে ভাল করতেন।
(৫) আর আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সঃ) নাফারমানী করে তারা তাদের স্ত্রীদের কথা ও কাজের অনুসরন করবে।
এটা ব্যাপক ভাবে প্রচলিত একটি বিষয়। শুধু স্রষ্টাই নন, বাবা-মার নির্দেশ অস্বীকারও এর মাঝে আসা উচিত। স্ত্রীর সমর্থন বা চাপ না পেলে হয়ত অনেক পুরুষই দুর্নীতিগ্রস্থ হতেন না।
(১২) বিশেষ করে পুরুষেরা যখন রেশমী কাপড় পরিধান করবে।
রেশম, স্বর্ণ, মেন্দী (দাড়ি ও চুল ছাড়া) পুরুষের জন্য ব্যবহার নিষিদ্ধ। এগুলো বৈষম্য করে শুধু মাত্র নারীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
(৭)_ আর বন্ধুদের সাথে অর্থাৎ নুতন নুতন বন্ধু ও আত্মীয় বানিয়ে নিয়ে তাদের সাথে খুবই আন্তরীকতা সৃষ্টি করে খাওয়া-দাওয়া, চলা-ফেরায় মেতে উঠবে।
ব্যাপারটি হবে এমন, নিজের বাপ-মা, আত্মীয়-স্বজনের চেয়ে নতুন পাতানো বন্ধুদের কদর বেশি করবে। আগে বাবা-মা, পরে আত্মীয়-স্বজন, দেন প্রতিবেশী, তারপর বিশ্বস্ত বন্ধু- সম্পর্কের এই ধারা ভঙ্গ করবে।
(১৪) যখন মানুষেরা ব্যাপকহারে বাদ্যযন্ত্র, গায়িকা ও নর্তকীদের
ব্যবহার করবে অর্থাৎ গান-বাজনায় মশগুল হয়ে পড়বে।
ভাল কথা। গান-বাজনা হালাল হলে বাদ মাগরিব মসজিদে ইসলামী গানের ইনডোর কনসার্ট করা যায়, অন্তত এই ব্যাপারে জামাত-শিবিরের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা পাবেন।
গনীমতের মালের জায়গায় মনে হয় এতিমের মাল হবে।
ধন্যবাদ।
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৮
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: আর আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সঃ) নাফারমানী করে তারা তাদের স্ত্রীদের কথা ও কাজের অনুসরন করবে।
ভাই এ লাইন টা বুঝলাম না।এর মানে কি এটা বোঝানো হচ্ছে না যে,স্ত্রী লোক রা আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সঃ) নাফারমানী করার অন্যতম নিয়ামক???
মাষ্টার সাহেব,বুঝিয়ে দিন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৭
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
শরীয়াতের বিধি-নিষেধ গুলো একটু পড়ুন, আর বর্তমান
যুগের স্ত্রীদের সাথে একটু মিল খুজার চেষ্টা করুন, হয়তো আপনার উত্তরটা পেয়েও যেতে পারেন।
১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৫
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: পিছলাইলেন ক্যান স্যার?
আপনি বলেন।আপনার উপর আস্থা আছে।আপনি তো আর না জাইনা পোস্ট দেন নাই,নাকি??
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১০
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
এখানে সেই সকল পুরুষদের কথা বলা হচ্ছে যারা শরীয়াত বিরোধী।
তারা তাদের স্ত্রীদের সেই সকল কথা ও কাজকে অনুসরন করে, যে কথা ও কাজগুলোকে শরীয়াত অনুসরন করতে নিষেধ করেছে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২৩
নষ্ট কবি বলেছেন: ভাই কি সব আবোল তাবোল বলতেসেন????
(৫) আর আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সঃ) নাফারমানী করে তারা তাদের স্ত্রীদের কথা ও কাজের অনুসরন করবে।
(৭)_ আর বন্ধুদের সাথে অর্থাৎ নুতন নুতন বন্ধু ও আত্মীয় বানিয়ে নিয়ে তাদের সাথে খুবই আন্তরীকতা সৃষ্টি করে খাওয়া-দাওয়া, চলা-ফেরায় মেতে উঠবে।
(১৩)/ (১৪) যখন মানুষেরা ব্যাপকহারে বাদ্যযন্ত্র, গায়িকা ও নর্তকীদের
ব্যবহার করবে অর্থাৎ গান-বাজনায় মশগুল হয়ে পড়বে।
ব্লগিং কি কপি পেষ্ট করে হয়??? চিন্তা ভাবনা করে ব্লগ করবেন...
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৬
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
আপনার জন্য পবিত্র কুরআনের সূরা কাহফের এই আয়াতটি
মনে করিয়ে দেয়ার জন্য আবারও কপি পোষ্ট করলাম---
"সত্য এসেছে তোমার প্রভূর নিকট থেকে। যার ইচ্ছা হবে বিশ্বাস
করবে এবং ইচ্ছা হবে অবিশ্বাস করবে।" আয়াত নং-২৯।
১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬
মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: ভাই পড়ে ভাল লাগল।+++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৬
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০
আরিফুর রহমান বলেছেন: তা আলামত যখন 'দেখা' যাইতেছে, তখন হুবাল মিয়া নিচ্চয় গজবের কামান চাল্লু দিছে...
হেইডা দেকতে কেমুন, সাপ্লায়ার কেডা? আম্রিকা নিহি?
আর ঘজব কহন হইবো, আইজকার প্যাপারে আইছে নিহি?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪১
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন:
ভাই আপনার পরিচয় বেশ আগেই পেয়েছি।
আপনার মান নাস্তিকদের মধ্যেও অনেক উপরে ।
আপনার জন্য আল কুরআনের এই বানীটাই যথেষ্ট মনে করি।
"ধর্মে বাধ্যবাধকতা বা জোরের কোনও স্থান নেই।"
সূরা বাকারা ২৫৬ ।
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৪
ভদ্র বলেছেন: ইসলামে সব গান হারাম নয়। ইমাম গাজ্জালী রচিত 'এহইয়াউ উলূমিদ্দীন' বইতে এ সংক্রান্ত বিস্তারিত বলা আছে। বইটি http://www.banglakitab.com থেকে নামাতে পারবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৫
একাকী বালক বলেছেন: ১৩)/ (১৪) যখন মানুষেরা ব্যাপকহারে বাদ্যযন্ত্র, গায়িকা ও নর্তকীদের
ব্যবহার করবে অর্থাৎ গান-বাজনায় মশগুল হয়ে পড়বে। >>>> সামনের এক বাসায় বিয়া হইতেছে। হিন্দি গান গাইতেছে মাইয়ারা। ঘুম হারাম আমার। মাথা ব্যাথ্যা করতেছে।