![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হওয়াতে পাশ্চাত্য সংস্কৃতিকে পাত্তাই দিই নি কখনো। কিন্তু আজ ভাগ্যচক্রের খেলা পাশ্চাত্যেই বসবাস করছি। পুরো বয়সের ৩ ভাগের ১ভাগ সময় মিডিয়া নিয়েই আছি.....থাকবো......অজগরের মতো মিডিয়া যেন আমাকে গ্রাস করে বসেছে....যেন আর ছাড় দিতে রাজি নয়....অনেকবার চেষ্টা করেছি কলম আর ক্যামেরার দাসত্ব থেকে বের হয়ে যেতে পারি নি....পারবো কিনা জানি না।
Click This Link
পল্লবী থানায় দায়ের করা মামলাটি তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে রাজীবের ছিল প্রাণান্তকর যুদ্ধ। ব্লগে তিনি ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে ‘অশ্লীল’ ভাষায় লেখালেখি করতেন। তাই জামায়াত-শিবিরের সোনার বাংলা ব্লগ থেকে তাকে কয়েকদিন ধরে হত্যার হুমকি দেয়া হচ্ছিল। তদন্তে এই বিষয়টিকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। কারণ রাজীবকে হত্যা করে মৌলবাদ গোষ্ঠী প্রতিশোধ নিয়েছে। আর শাহবাগের আন্দোলনকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে চেয়েছে।
তদন্তকারীরা বলেন, এর বাইরেও আরো দুই তিনটি বিষয়ে খোঁজ করা হচ্ছে। এরমধ্যে তার স্ত্রী আনিকার সঙ্গেও সম্পর্ক খুব বেশি ভালো ছিল এমন তথ্য নেই। দুই পরিবারের মধ্যে একটা মানসিক দূরত্ব ছিল। এছাড়া ব্লগ সংশ্লিষ্ট দুই বন্ধবীর সঙ্গেও তার ভালো সম্পর্ক ছিল। তাদের কারণে কেউ কি রাজীবের ওপর ক্ষুব্ধ হল -সে বিষয়টিও দেখা হচ্ছে। এ কারণে তানজিলা ও রাফির কাছ থেকে তথ্য নেয়া হচ্ছে। তারা দুজনই গোয়েন্দা পুলিশের ফোন কলে সাড়া দিয়ে ডিবি অফিসে হাজির হয়েছেন। তবে তদন্তের এ পর্যায়ে কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।
নিহতের পারিবারিক সূত্রমতে প্রায় সাড়ে চার বছর আগে রাজীব স্থাপত্য বিভাগের ছাত্রী আনিকা ব্রোজিনকে বিয়ে করে। আনিকার পিতার নাম আবদুর রশীদ। পুরান ঢাকার আনন্দ বেকারির অন্যতম মালিক। আনিকার নামে ধানমন্ডির ৪ নম্বর রোডের পার্কের পাশে একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। সেখানেই থাকতেন স্বামী-স্ত্রী। কিছুদিন হল তাদের মধ্যে মতবিরোধ হওয়ায় রাজীব স্ত্রীকে ওই বাসায় রেখে পল্লবীর বাড়িতে থাকা শুরু করেন। গত মে মাস থেকে তাদের মধ্যে কোন যোগাযোগ নেই বলে আনিকার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৮
আল মামুনুর রশিদ বলেছেন: oslilota vary kore man2man
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ব্লগে তিনি ধর্মান্ধদের বিরুদ্ধে ‘অশ্লীল’ ভাষায় লেখালেখি করতেন। কথাটা সঠিক নয়-
তিনি মোহাম্মদ সা: এবং ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলি নিয়ে অসভ্য, অশ্লীল, ইতর ভাষায় সকল মুসলমানের মনে আঘাত দিয়ে লিখতে হবে।
নমুনা:
তবে মোহাম্মক অনুমান করলো যে কৃষ্ণ আন্ডার এজ আছিল, হের খালি জিনিসই খাড়াইতো, মাল পড়তো না, তাই জনসংখ্যা বাড়ে নাই। কিন্তু এইখানে তো কাহিনী অন্য।....
এখানে ধর্মান্ধদের জন্য কি নসিহত আছে??
নাকি তার অশ্লীল মস্তিস্কের প্রকাশই বিদ্যমান!!