![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
☯☯ ১।
বর্ষণ মুখর একটা সন্ধ্যা।
৭ টা বেজে ৩১ মিনিট।
সেই সকাল থেকে ঝিরঝির বৃষ্টি হচ্ছে। ইউনুস মিয়া তার বাগান বাড়ির পাশে যে শান বাঁধানো পুকুর ঘাটলা আছে সেখানে দাঁড়িয়ে আছেন। জমাট অন্ধকারে একা, মাথার উপর শরিফ মার্কা ছাতা ধরা। গায়ে সাদা পাঞ্জাবি। ভয়ে বেচারার মুখ পাংশু হয়ে আছে।
গ্রামে বিদ্যুৎ থাকলেও ইউনুস মিয়া তার এই বাগান বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ লাগান নাই। কারন এতে তার বড় ভাই ইউসুফের কড়া নিষেধ আছে। ইউসুফ আলো সহ্য করতে পারেন না, তার অন্ধকার খুব প্রিয়।
পুকুর ঘাটে দুই পা তুলে ইউসুফ বসে আছে, দুই হাত বুকের সামনে কাঙ্গালের মত ভাঁজ করে ধরা। একটা মাত্র আধ ছেঁড়া লুঙ্গি পরা সে। বৃষ্টিতে ভিজে চুপসে গেছে। কপাল বেয়ে পানি নামছে সরু ধারায় সে দিকে তার ভ্রুক্ষেপ নেই, ইউসুফের মেজাজ অনেক বেশি কড়া। এই যেমন এখন খুব কড়া হয়ে আছে ছোট ভাই ইউনুসের উপর।
ইউনুস একটু কেশে আবার বলল “ভাইজান, মিসির আলি নামের এক ভয়ানক বুদ্ধিমান মানুষ আমার বাড়িতে এসেছেন, আমি ভাবতেছি আপনার সমস্যার কথা উনাকে বলব”।
ছোট ভাইয়ের উদ্ধত্তে ইউসুফ একটু বিরক্ত হলেন। চোখ তুলে চাইলেন ছোট ভাইয়ের দিকে। বড় ভাইয়ের চোখের দিকে তাকিয়ে বুকের ভেতরটা ভয়ে হিম হয়ে গেল ইউনুসের। এই অন্ধকারেও বিড়ির আগুনের মত জ্বলছে ইউসুফের চোখ।
ইউসুফ শ্লেষ মেশানো কণ্ঠে বললেন, আমার কোন সমস্যা নাই। তুমি ওকে বলতে পার, তবে লাভ নাই। গতবার তো ঐ স্কুল মাস্টারকে বলচিলা। মনে নাই ঐ স্কুলের মাস্টারকে কিভাবে মারছিলাম? বলেই কেনা কেনা কণ্ঠে উচ্চস্বরে হেসে উঠল ইউসুফ। সেই হাসি যেন ইউনুসের বুক এফোঁড় ওফোঁড় করে দিল।
ইউনুস অতিদ্রুত বলে উঠল, “মিসির আলি সাহেব ভয়ানক বুদ্ধিমান, সে ঐ স্কুল মাস্টারের মত বোকা না, আপনি তার বুদ্ধির সাথে পারবেন না”।
ইউসুফ একদলা থু থু ফেলল ঘাটের পাকা ফ্লোরে। তারপর বলল “ও আচ্ছা, তাই নাকি? ঠিক আছে তাকে যেভাবেই হোক এখানে নিয়া আস। দেখা যাক”।
বলেই ইউসুফ আস্তে আস্তে সিঁড়ি বেয়ে পুকুরের পানিতে নেমে গেল। হাঁটু পানি থেকে কোমর পানি, কোমর থেকে গলা- একসময় পুরো শরীর ডুবে গেল পুকুরের কাল জলে।
ইউনুস কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইল পুকুরের দিকে তারপর অন্ধকার বাগান বাড়ি থেকে ধিরে ধিরে পা বাড়াল মূল বাড়ির দিকে।
☯ ☯ ২.
মিসির আলি সাহেব টিনের তৈরি আধাপাকা ঘরের বারান্দায় বসে আছেন। বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে টিপটিপ করে। মিসির আলী সাহেবের টিপটিপ বৃষ্টিই খুব পছন্দ। টিপটিপ বৃষ্টির দিয়েছেন অলস বৃষ্টি! বয়সের কারনে তার নিজের গতিও একটু মন্থর হয়ে গেছে- আর সেই কারনেই অলস জিনিস ইদানিং কালে ভাল লাগছে তার। লক্ষন ভাল না।
গ্রামে গ্রামে এখন বিদ্যুতের ছড়াছড়ি, এই বাড়িতেও বিদ্যুৎ আছে। তবে মিসির আলি সাহেব বারান্দার লাইট অফ করে দিলেন। কারন বিদ্যুতের আলোয় বৃষ্টি দেখতে ভাল লাগনা। কই যেন পড়েছেন চাঁদের জ্যোৎস্না দেখতে হয় খোলা মাঠে আর রাতের বৃষ্টি দেখতে হয় অন্ধকারে বসে! মিসির আলী অনেক চেষ্টা করলেন কথাটা কার মনে করতে কিন্তু পারলেন না। স্মৃতি বেঈমানি কারা শুরু করে দিয়েছে। লক্ষন ভাল না।
বেতের চেয়ারে দুই পা তুলে বসলেন মিসির আলি। হাতে ধোঁয়া উঠা এক কাপ লাল চা। চায়ে একটু লবন দেওয়া, তবে খেতে ভালই লাগছে তার।
মিসির আলি একটা সিগারেট ধরালেন। বাইরে হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। তিনি বৃষ্টি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলেন। তারপর হটাৎ একটা কবিতার দুই লাইন আবৃতি শুরু করলেন “আয় বৃষ্টি ঝেপে, ধান দিব মেপে”। এই দুই লাইনই উনি আবৃতি করতে থাকলেন।
মিসির আলী এই পুরা কবিতাটা মুখস্থ পারেন, তার স্মৃতি শক্তি ভাল। তবুও কেন তিনি শুধু এই দুই লাইন আবৃতি করছেন তা বুঝতে পারলেন না।
এই অজপাঁড়া গাঁয়ে এসেছেন একটা বিয়ের দাওয়াতে, কিন্তু শহরে ফেরার আগেই বৃষ্টি শুরু। রাস্তায় পানি উঠে যাওয়ায় বাস চলাচল বন্ধ, তাই শহরে ফিরতে পারেন নি। বিয়ে বাড়িতে অনেক লোকজন। তাদের থাকার বেবস্থা হল প্রতিবেশিদের বাড়িতে। মিসির আলীর দায়িত্ব পড়ল ইউনুস সাহেবের ঘাড়ে।
ইউনুস সাহেব একজন অবস্থা সম্পন্ন মানুষ। গঞ্জে বিরাট দোকান পাট আর গ্রামে তো জমিজমার অভাব নাই। সব অবস্থা সম্পন্ন মানুষের মধ্যে যেমন একটু অস্বাভাবিকতা লক্ষ করা যায় ইউনুস সাহবও তার বেতিক্রম নন। পঞ্চান্ন বছরের এই লোকটি কখনই মানুষের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলতে পারেন না!
এটা নিজে মিসির আলী একটা লজিক দাঁড় করেছেন। হতে পারে এই লোকটির পুরানো পাপ আছে মনে, তার ভয় হয় তার চোখের দিকে তাকালে সবাই বুঝে ফেলবে যে পাপটা উনিই করেছেন!
ইউনুস সাহেবকে নিয়ে এইধরনের চিন্তা করেছেন বলে মিসির আলী একটু লজ্জিত হলেন। ইউনুস লোকটা যথেষ্ট অমায়িক এবং মিশুক।
মিসির আলির সিগারেট শেষ হয়ে গেল, তিনি আবার একটা সিগারেট ধরালেন। চায়ের খালি কাপটা মেঝেতে রাখলেন। তারপর ঘড়ি দেখেলেন, রাত ৯ টা। বৃষ্টির বেগ বাড়ছে। টিনের চালে শব্দ হচ্ছে অবিরত। ইউনুস সাহেব মিসির সাহেবের ফরমাশ খাটার জন্য পাশের বাড়ির একটা ছেলেকে ডেকে এনেছেন। ছেলের নাম মতিন। তবে মতিন এই মুহূর্তে বারান্দার মাটিতে বিছানা পেতে শোয়ার সাথে সাথেই গভীর ঘুমে চলে গেল। গ্রামের মানুষ খুব দ্রুত ঘুমাতে পারে। মতিন ঘুমে বিছানায় কাত হয়ে ফোঁস ফোঁস করে ঘুমাচ্ছে। ঘুমান্ত মানুষের দিকে তাকাতে ভাল লাগে মিসির আলির। কারন সেই সময় মানুষের মুখ থেকে সকল দুশ্চিন্তা সরে গিয়ে স্বর্গীয় আবেশ চলে আসে। মিসির আলি পরম মমতায় তাকালেন মতিনের দিকে। পরম নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে ছেলেটা।
মিসির আলি ঠিক করলেন ইউনুস সাহেবকে বলে একে মিসির আলি ঢাকায় নিজের কাছে নিয়ে যাবে। তিনি ছেলেটিকে স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিবেন। তবে ছেলেটির পড়াশোনায় আগ্রহ একেবারে কম। গ্রামের স্কুলে যায় মাসে দুই তিন দিন, এখনো সে ক্লাস টু পাশ দিতে পারে নাই। সে গত ৪ বছর ক্লাস টু তে, এটা নিয়ে সে গর্বিত। তাকে যদি জিজ্ঞেস করা হয়-“কিরে মতিন কোন ক্লাসে পড় তুমি??”
মতিন অনেক গর্ব করে উত্তর দেয় “ কেলাশ টু তে পড়ি”!!
সে ফেল করবে তবু স্কুল ছাড়বে না, আবার স্কুলে নিয়মিত যাবেও না।
এমন সময় ইউনুস সাহেব বারান্দায় ঢুকলেন। লোকটা পুরোপুরি ভিজে গেছেন। মিসির আলী একটু অবাক হলেন কারন ইউনুস সাহবের হাতে একটা প্রায় নতুন ছাতা আছে! তবে মিসির আলি কিছু বললেন না। শুধু চেয়ার থেকে পা নামিয়ে বসলেন।
“স্যার, আপনে বসেন, পা নামানোর দরকার নাই”। বললেন ইউনুস সাহেব।
মিসির আলি একটু বিব্রত বোধ করলেন, এই বয়সের একজন মানুষ তাকে স্যার বালে ডাকে এটা শুনতেও একটু অন্যরকম লাগে।
মিসির আলি মৃদু হেসে বললেন- সমস্যা নেই। আপনি যান, কাপড় চেঞ্জ করেন, ঠাণ্ডা লেগে যাবে।
ইউনুস সাহেব ভিতরে চলে গেলেন, মিসির আলি আবার পা উঠিয়ে আরাম করে বসলেন।
একটা মজার ব্যাপার হল ইউনুস সাহবের এত বড় বাড়িতে শুধু ইউনুস সাহেব একা থাকেন। বিয়ে করেছিলেন তবে বউ বিয়ের দুই মাসের মাথায় চলে যায় আর ফেরত আসেনি, ইউনুস সাহবও বিয়ে করেন নি। পাশের বাড়ি থেকে মতিনের মা এসে রান্না করে দিয়ে যায়। এত বড় বাড়িতে ইউনুস সাহব কিভাবে থাকেন তা ভাবতেই একটু অবাক হলেন মিসির সাহেব। কোথায় যেন একটু অস্বাভাবিকতা আছে একটু। মন বলছে “ সাবধান, মিসির আলি সাবধান”!!
☯☯ ৩।
রাত ১০ টা।
সামনা সামনি দুইটা বেতের চেয়ারে বসে আছেন মিসির আলি আর ইউনুস সাহেব। যথারীতি ইউনুস সাহবের চোখ নিচের দিকে। পাশে এখনো মতিন ঘুমাচ্ছে বেঘোরে। বারান্দায় দুটা পাঁচ টাকা দামের মোম বাতি জ্বলছে। বাইরে বৃষ্টির বেগ বাড়ছে ধিরে ধিরে। বাতাসে মোমের শিখা তিরতির করে কাঁপছে। বারান্দায় গভির নিস্তব্ধতা ভর করেছে।
মিসির আলি একটু অসস্থি বোধ করলেন। শেষে তিনি নিজেই নিরবতা ভংগ করলেন- আপনাদের গ্রামটা অনেক সুন্দর। আমার ভাল লেগেছে।
ইউনুস সাহেব চোখ তুলে একটু মিসির সাহেবের দিকে তাকিয়ে আবার চোখ নামিয়ে ফেললেন। বললেন- জী ঠিক বলেছেন স্যার।
আবার নিস্তব্ধতা নেমে এল, মিসির আলি সাহেব এবার সত্যি সত্যি অসস্থিতে পড়ে গেলেন। তবে এইবার নিরবতা ভংগ করলেন ইউনুস সাহেব- “স্যার, আমি আপনার কথা অনেক শুনেছি, আপনি অনেক বিজ্ঞলোক এটা আমি জানি। আমার একটা সমস্যা আছে।
মিসির আলি এবার নড়ে চড়ে বসলেন, একটা বেনসন ধরালেন তিনি। তারপর বললেন- হ্যাঁ, অবশ্যই বলুন। আমি শুনছি।
ইউনুস সাহেব একটা পুরাতন ছবি দিলেন মিসির আলিকে। তিনি ছবিটা নিয়ে মোমের আলোতে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখলেন। একজন যুবকের সাদাকাল ছবি। চেহারায় কিছুটা কাঠিন্য আছে যা ইউনুস সাহেবের চেহারায় অনুপস্থিত।
ইউনুস সাহেব মাটির দিকে তাকিয়ে শুরু করলেন- এটা আমার বড় ভাইয়ের ছবি। আজ থেকে ঠিক বত্রিশ বছর আগের, তার নাম ইউসুফ। আমার থেকে তিন বছরের বড়। আমাদের দুই ভাইয়ের মদ্ধে অসম্ভব মিল ছিল। আমি বয়স তখন বিশ কি একুশ বছর। আমরা দুই ভাই বাপের ব্যাবসা দেখাশোনা করি। বাপের বিরাট কারবার ছিল গঞ্জে। রাতের বেলা আমরা দুই ভাই পালা করে দোকানে থাকি। আমার মা অনেক আগেই দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন। বাবা অনেক সখ করে ঐ পাশের বাগান বাড়িটা করেছিলেন।
আমাদের বাড়িতে আমি, আমার ভাই ইউসুফ, বাবা ছাড়াও একজন অন্য মানুষ থাকতো। তার নাম ছিল মনি, আমার এক খালাত বোন। বাপ মা মরা মেয়ে ছিল সে। তাই আমার বাবা ওকে আমাদের বাড়িতে এনে রাখেন। ইচ্ছা মনি বড় হলে তাকে বিয়ে দিবেন। মনির তখন প্রায় সতের আঠার বছর। দেখতে অনেক রুপবতি ছিল মনি। মনি সেই ছোট বেলা থেকে আমাদের বাড়িতে মানুষ, আমরা এক সাথে বড় হইচি।
বাবা অনেক দেখে একটা ভাল সমন্ধ ঠিক করলেন মনির জন্য। ছেলেও গঞ্জে ব্যাবসা করে। বিয়ে প্রায় ঠিক তখন।
সে দিন এমন এক বৃষ্টির রাত। আমি গঞ্জের দোকানে। রাতে ঐখানে থাকব। বাইরে অনেক ঝড়। দোকানে আমি একা থাকি। রাতের বেলা সব কর্মচারীর ছুটি থাকে। গঞ্জ থেকে আমাদের বাড়ি প্রায় ৩ কিলো দূরে।
সেই রাতেই মনি আমার বড় ভাই ইউসুফের সাথে পালিয়ে গেল। বুঝলাম ভাইয়ের সাথে মনির মন দেওয়া নেওয়া ছিল অনেক আগ থেকেই।
মিসির সাহেব, আপনি কি আমার কথা শুনছেন?
মিসির আলি তন্ময় হয়ে শুনছিলেন। কিছু প্রশ্ন এসেছে মনে- এই যেমন, ইউনুস সাহেব বললেন যে তাদের দুই ভাইয়ের মদ্ধে অনেক মিল ছিল তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই বড় ভাইয়ের প্রনয়ের কথা তার আগে থেকেই জানার কথা! যাই হোক, মিসির আলি আর প্রশ্ন করলেন না। তিনি একটা সিগারেট ধরাতে ধরাতে বললেন- হু, বলেন আমি শুনছি।
মিসির আলির সাড়া পেয়ে ইউনুস সাহেব আবার শুরু করলেন- “আমার বাবা তখন ছেলের জন্য পাগল প্রায় হয়ে গেলেন, আমার বাবা অতি ভাল মানুষ ছিলেন। ভাই যদি বলত যে ও মনিকে বিয়ে করতে চায় তাহলে বাবা নির্ধিধায় রাজি হয়ে যেতেন কোন ভুল নাই। বাবা তখন ব্যাবসা বাণিজ্য পুরা ছেড়ে দিলেন। সারাদিন বাগান বাড়িতে থাকেন একা একা। আমি তখন ব্যাবসা চালাই। আমরা অনেক জায়গায় লোক পাঠিয়েছি তাদের খোঁজে কিন্তু ওদের পাইনি কোথাও। এভাবে প্রায় বছর খানেক চলে গেল।
একদিন সন্ধায় বাবা আমাকে বাগান বাড়িতে ডেকে বললেন, “আমি সপ্নে দেখেছি তোর ভাই আর মনি আর এই দুনিয়াতে নাই। ওরা দুজন আমাকে ডাকছে। আমার সময় বুঝি শেষ হয়ে গেলরে বাপ”। বলে কান্নাকাটি শুরু করেলন।
আমি তেমন গুরুত্ব না দিয়ে দোকানে চলে গেলাম। পরদিন সকালে বাবার মৃত দেহ পাওয়া গেল বাগান বাড়ীর পুকুরে! রাতের বেলা যে কোন কারনে হোক বাবা পুকুরে নেমেছিলেন তারপর আর উঠে আসতে পারেন নি।
মিসির আলি এইবার একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস না করে থাকতে পারলেন না- “কোন থানা পুলিশ হয়েছিল?
ইউনুস সাহেব একবার চোখ উঠিয়ে আবার নামিয়ে ফেললেন। বললেন- আসলে তখন তো থানা এত কাছে ছিল না, পুলিশে খবর দিতে অনেক সময় লাগত, তা প্রায় আট দশ ঘণ্টার পথ ছিল সেটা। তাই গ্রামের ইমাম সাহেব সহ আমরা লাশ দাফন করে দেই। জানেন তো মৃত দেহ বেশি সময় মাটির উপরে রাখা ঠিক না, এটা মৃতের আত্মা কষ্ট পায়।
মিসির আলি সিগারেটে শেষ টান দিয়ে ফেলে দিলেন, বললেন- হুম সেটা জানি। আচ্ছা ঐ ইমাম সাহেব কই আছেন এখন যিনি আপানার বাবাকে দাফন করেছিলেন?
ইউনুস সাহেব বললেন- ঐ ইমাম ভিনদেশি মানুষ ছিলেন, ওনার বাড়ি ছিল রংপুর, তিনি একদিন রাতে কাউকে কিছু না বলে চলে যান, ওনার বাড়ির ঠিকানা আমাদের কারো জানা ছিল না। উনিও আর কোনদিন ফিরত আসেন নি।
মিসির আলি বললেন- আচ্ছা খুব ভাল, তারপর?
ইউনুস সাহেব বললেন- পরপর আমার তিনজন পরিবারের মানুষকে হারিয়ে আমি একটু বিবাগি হয়ে যাই। ব্যাবসা বাণিজ্য ছেড়ে দেই কর্মচারীদের উপর, আমিও বাবার মত ঐ বাগান বাড়িতে আশ্রয় নেই। সারাদিন সারারাত ওখানেই থাকতাম। আমার খুব মন খারাপ হতো, আমি বাবা বাবা করে কাঁদতাম। এভাবে কত দিন গিয়েছিল জানি না হটাৎ এক গভির রাতে আমি বাগান বাড়ির বারান্দায় বসে ছিলাম। তখন শীত কাল। বাইরে তখন ঘন কুয়াশা, কুয়াশার কারনে আকাশের চাঁদ দেখা যায় না ঠিক মত। আমি কাঁদছি। হটাৎ দেখি সেই কুয়াশা ভেদ করে একজন মানুষ এসে দাঁড়াল আমার সামনে। অন্ধকার আর চাঁদের আলোর লুকচুরির কারনে লোকটাকে বুঝা যাচ্ছে না, তবে এটুকু বুঝতেসি লোকটির সারা শরীর পানিতে ভেজা!
আমি অবাক হয়ে গেলাম, কারন এ দিকে শীত অনেক বেশি পড়ে আর এই শীতের রাতে কেউ একজন খালি গাঁয়ে মাত্র একটা লুঙ্গি পরে থাকতে পারে না দেখলে বিশ্বাস করার মত না।
আমি বললাম- কে? কে ওখানে?
লোকটা জবাব দিল- আমি তোর বড় ভাই ইউসুফ, তুই আমার সাথে আয়। বলে লোকটা উল্টো হাঁটা দিল। আমার মনে তখন অনেক আনন্দ! আজ এত বছর পরে আমার ভাই এসেছে!! ভাইকে পাবার আনন্দে তখনকার অস্বাভাবিক ব্যাপার গুলো চোখে পড়ল না। আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত হাঁটা ধরলাম ভাইয়ের পিছে পিছে।
দেখি আমার ভাইটি বাগান বাড়ির গাছের ফাক দিয়ে আস্তে আস্তে পুকুরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আমিও গেলাম। দেখি ভাই আস্তে আস্তে হিম শীতল পানিতে গলা পর্যন্ত নেমে গেল। আমি পুকুর পাড়ে এসে দাঁড়ালাম।
আমার ভাই তখন আমাকে বলল- “ইউনুস, আমি ফিরা আসছি।
আমি বললাম- ভাই এদ্দিন তুমি কই ছিলা?
ভাই আমার কথার জবাব না দিয়ে বলল- “ইউনুস, আমি আর মনি বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবার পরে একটা রাস্তায় আমাদের ডাকাত ধরল। তারপর ওরা আমাকে মেরে নদীতে ভাসিয়ে দিল আর মনিকে কোথায় যেন নিয়ে গেল। সেই থেকে আমি পানি ছাড়া থাকতে পারি না। আমি এখন থেকে এই পুকুরেই থাকব।
আমার তখন ভয়ে হাত পা বরফ হয়ে গেছে। আমি একটা ঢোক গিলে বললাম- মরে গেছ মানে কি?
ভাই একটু খন খনে গলায় বলল- মরে গেছি মানে মারা গেছি। ইন্তেকাল করছি। এইবার বুঝচস?
আমার তখন অবস্থা খারাপ। আমি কোনমতে বললাম- আচ্ছা ঠিক আছে। তোমার যতদিন ইচ্ছে থাকবা। সমস্যা নেই।
ভাই হেসে বলল- তুই ভয় পাইস না, আমি তোর কোন ক্ষতি করব না, তুই শুধু আমি যা যা বলি তাই করবি। এই পুরো বাগান বাড়ির পাশে দেওয়াল তুলে দিবি যেন কেউ না আসতে পারে, আর এই পুকুরের পশ্চিম পাশে একটা পাকা ঘাটলা তুলে দিবি। আমি রাতের বেলা ওখানে বসে আরাম করব। আর শোন আমার কথা কাউকে বলবি না যেন, নাহলে তোর ক্ষতি হবে আর যাকে বলবি তাকে আমি মেরে ফেলব আমার নিজের জন্য। মনে থাকে যেন।
আমি বললাম ঠিক আছে ভাই। তারপর আমি পুরো বাগান বাড়ির চারপাশে দেওয়াল তুলে উপরে কাচের টুকরা দিয়ে দেই। আর একটা সুন্দর শান বাঁধানো পাকা ঘাটলা তৈরি করে দেই।
মিসির আলি এবার একটু নড়ে বসলেন। হুম। খারাপ না। ভাল একটা গল্প। যদিও অনেক ফাক ফোঁকর আছে। তবুও গ্রামের একজন সামান্য ব্যাবসায়ি এত সুনিপুনভাবে গল্প ফাঁদতে পারেন তবে বলতে হবে লোকটির মেধা অনেক!
মিসির আলি বললেন- আপনি এই ঘটনা কাউকে বলেছিলেন?
ইউনুস সাহেব বললেন- হু, একজনকে বলেছিলাম, আমাদের গ্রামের স্কুলের অঙ্কের মাস্টার, উনি বললেন ঠিক আছে আমি একরাত পুকুর পাড়ে থাকব, পরদিন সকালে অনাকে মৃত অবস্থায় পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখা যায়।
মিসির আলি বললেন- তো আপনি আমার কাছে আসলে কি চাচ্ছেন?
ইউনুস সাহেব একটু কেশে নিলেন। তারপর বললেন- দেখেন মিসির সাহেব, আমি গ্রামে থাকতে পারি কিন্তু আমি বি এ পাশ করেছিলাম সেই সময়ে। আমি দেশি বিদেশি লেখকের অনেক বই পড়ি, সেই সুবাদে আপনারও কয়েকটা বই পড়েছি। আমি জানি আমার ধারনা আমি ঐ পুকুর পাড়ে এক ধরনের হেলুসিনেশান হয়।
হটাৎ যেন ইউনুস সাহবের গলা কেঁপে উঠল- আমি চাই আপনি আমার এই রোগের চিকিৎসা করে দিবেন, আমি সুস্থ হতে চাই!
মিসির সাহেব কিছু বললেন না। তার মাথায় অনেক কিছু চিন্তা চলছে।
তারপর মিসির সাহেব বললেন- ঠিক আছে, আপনি ঘুমান। আমি কাল ঐ বাগান বাড়িটা দেখব আর কাল রাতে আমি ওখানে থাকব।
☯☯৪।
পরের দিন মিসির আলির অনেক ব্যাস্ত একটা দিন গেল। সারাদিন বৃষ্টি ছিল। তবুও উনি সেদিন গ্রামে মসজিদে গেলেন। মসজিদের ইমাম সাহেবের সাথে কথা বললেন। গ্রামের কয়েকজন বৃদ্ধ মানুষের সাথে কথা বললেন। দুপুরে গেলেন থানায়। চেষ্টা করলেন কিছু তথ্য জোগাড় করার। একটা অদ্ভুত তথ্য পেলেন তিনি- বাগান বাড়ির ঘাটলা বানানোর জন্য মাত্র একজন লোক রেখেছিলেন ইউনুস সাহেব! আর ঐ লোকটিও ঘাটলার কাজ পুরোপুরি শেষ হবার আগে মারা পড়ে, তার লাশও পাওয়া যায় ঐ পুকুরের পানিতে! এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কেন ইউনুস সাহেব গোপন করলেন বুঝতে পারলেন না মিসির আলি।
বিকেলে যখন ইউনুস সাহেবের বাড়ি ফিরলেন তখন মিসির সাহেব পুরা কাক ভেজা হয়ে গেছেন। শরীর গরম হয়ে আসছে। জ্বর জ্বর ভাব।
ইউনুস সাহেবও জ্বরে পড়েছেন। প্রায় একশ দুই ডিগ্রির মত।
মিসির আলি একটা ফ্লাক্সে কিছু চা আর এক প্যাকেট বেনসন নিয়ে ইউনুস সাহেবকে বললেন “আমাকে আপনার বাগান বাড়িতে রেখে আসুন, আমি আজ রাতে ওখানে থাকব”।
ইউনুস সাহেব মিসির আলিকে বাগান বাড়িতে নিয়ে গেলেন। মূল ফটকে বিশাল লোহার গেট। গেটে এত বড় এক তালা। সেই তালা খুললেন ইউনুস সাহেব। মিসির আলি অবাক হয়ে দেখলেন গেটের চাবি ইউনুস সাহেবের কোমরে একটা কাল সুতা দিয়ে আটকানো, এবং সেখানে মাত্র একটাই চাবি! বুঝতে পারলেন এই চাবি তিনি এক মিনিটের জন্যও হাত ছাড়া করেন না।
মিসির আলিকে বাগান বাড়িতে রেখে ইউনুস সাহেব চলে গেলেন বাড়িতে। যাওয়ার সময় মিসির আলি খেয়াল করলেন ইউনুস সাহেব জ্বরে কাঁপছেন।
☯☯ ৪.
রাত আটটা।
মিসির আলি পুরা বাগান বাড়ি দেখা শেষ করলেন মাত্র। এত বড় বাগান বাড়িকে পুরা মৃত নগরির মত মনে হচ্ছে। অনেক আগাছা আর শুকনো পাতায় ভরে আছে জায়গাটা। কতগুলো দিন এখানে মানুষের আনাগোনা নেই ভাবতেই একটু বিস্ময় অনুভব করলেন তিনি।
আকাশে এখন কাল মেঘের খেলা। এই আসছে এই যাচ্ছে। মাঝে মাঝে আকাশের মেঘ ফুঁড়ে পূর্ণিমার চাঁদ উকি মেরেই আবার লুকিয়ে যাচ্ছে।
মিসির আলি আগে থেকেই একটা ছাতা আর একটা চেয়ার নিয়ে রেখে আসেছিলেন পুকুর পাড়ে, শান বাঁধানো ঘাটলার ঠিক অপরপাশে।
মিসির আলি পুকুর পাড়ে গিয়ে চেয়ারে বসলেন। কাঁধের উপর ছাতাটা ফেলে এক কাপ চা নিলেন। চা শেষ করে একটা সিগারেট ধরালেন।
বর্ষাকালে চারপাশে বেঙের ডাকে মুখরিত থাকে, তবে এই পুকুরে কোন বেঙ-এর ডাক শুনতে পাচ্ছেন না তিনি। অবাক করা বিষয়! ব্যাপারটা কেমন ভৌতিক মনে হল।
মৃদু হেসে দিলেন মিসির আলি। তিনি ভূতে ভয় পান না, তবে সাপ খোপে ভয় পান। তাই তিনি মাটি থেকে চেয়ারে পা তুলে নিলেন। শুরু হল অপেক্ষার পালা। তিনি কোন আলো জ্বালাননি। শুধু পকেটে একটা ছোট টর্চ রেখেছেন।
ইউনুস সাহেবের ব্যাপারটা নিয়ে ভেবেছেন মিসির আলি। তিনি একটা সাধারন মানুষিক রোগে ভুগছেন। এই রোগের রুগিরা নিজেদের চারপাশে এক ধরনের আলাদা জগত তৈরি করে নেয়। সে জগতে দ্বিতীয় কোন সত্ত্বার প্রবেশ নিষিদ্ধ।
যে খুন গুলো হয়েছে এই পুকুরে সেগুলো একদিক থেকে দেখলে খুবই সাধারন খুব হতে পারে, এতে কোন রহস্য নাই।
যেমন স্কুল মাস্টার খুব সাধারন একজন মানুষ ছিলেন, পরকালে ভয়ানক বিশ্বাস করেন তিনি। এই তথ্যগুলো মাস্টার সাহেবের বাড়ির লোকজন থেকে জেনেছেন মিসির আলি। হয়ত ইউনুস সাহেবের গল্প তার মনে দাগ কাটে, রাতে এই নির্জন বাগান বাড়িতে বেড়াতে এসে তিনি হেলুসিনেশানের জন্য কিছু একটা দেখেন। তারপর পুকুরে লাফিয়ে পড়েন। মাস্টার সাহেব সাঁতার জানতেন না, তাই সহজেই মারা যান।
ইউনুস সাহেবের বাবার ক্ষেত্রেও একই ব্যাখ্যা দেওয়া যায়। বৃদ্ধ মানুষ ছিলেন উনি তার উপরে পুত্র শোক। তাছাড়া অনেকদিন একা একা এই নির্জন বাগান বাড়িতে থাকার কারনে উনিও একধরনের মানুষিক সমস্যায় পড়েন।
মসজিদের হুজুর হয়ত সত্যি সত্যি দেশের বাড়ি চলে গেছেন।
ইউনুস সাহেবের এই রোগ সারাতে হলে প্রথমে প্রমান করতে হবে যে তার ধারনা ভুল, তিনি কোন মৃত ভাইকে দেখেননি। কাল সকালে যখন মিসির আলি অক্ষত অবস্থায় বাড়ি ফিরবেন তখনই একমাত্র তাকে বিশ্বাস করান যাবে।
মিসির আলির এই একটা গুন খুব ভাল, সব সমস্যা আগে সবচাইতে সহজ সমাধান ধরে উনি শুরু করেন। সহজ সমাধান থেকে আস্তে আস্তে জটিলের দিকে যান, এভাবে শুরু করলে কোন পয়েন্ট মিস করবার সম্ভাবনা কম থাকে।
রাত অনেক হল। প্রায় একটা বাজে। মিসির আলি বসে থেকে থেকে কোমর ব্যাথা করে ফেলেছেন। তিনি একটু নড়ে বসলেন। বৃষ্টি অবিরাম ঝরছে, টিপ টিপ শব্দে। পুকুরের পানিতে বৃষ্টির ফোঁটা পড়ে এক চমৎকার শব্দ করছে। মিসির আলি মুগ্ধ হয়ে শুনছেন সেই শব্দ।
এমন সময় পুকুরের পানিতে কিছু একটা আলোড়নের শব্দ শোনা গেল, মিসির আলি তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকালেন পুকুরের দিকে। কই? নাতো কিছু না, হয়ত কোন বড় মাছ শব্দ করেছে। মিসির আলি ভাল করে খেয়াল করলেন। এই তো এই তো কিছু একটা নড়ছে পুকুরের ঠিক মধ্যখানে! অন্ধকারে ভাল বুঝা যাচ্ছে না।
জিনিসটা আস্তে আস্তে শান বাঁধানো পুকুরের ঘাটলার দিকে এগিয়ে আসছে! মিসির আলি নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারলেন না!
কেউ একজন মিসির আলির মাথার ভিতর থেকে আর্তনাদ করে চিৎকার করে বলে উঠল- পালাও, মিসির আলি পালাও!!
☯☯ ৫.
জিনিসটা যখন বাঁধানো ঘাটে এসে উঠল তখন একটা মানুষের আকার ধারন করল। কিছুটা গুঁজো হয়ে উঠে বসল ঘাটের সিঁড়িতে। তারপর মিসির আলির দিকে তাকিয়ে ভাঙ্গা ভাঙ্গা শ্লেষ মিশানো কণ্ঠে ডাকল- মিসির সাহেব আমি এসেছি, আমার নাম ইউসুফ, আমি ইউনুসের বড় ভাই!!
মিসির আলি চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ালেন। তারপর ধীর শান্ত পায়ে ঘাটলার দিকে এগিয়ে গেলেন।
ইউসুফ দুই পা ভাঁজ করে কাঙালের মত দুই হাত জড় করে বসল। তার থেকে ঠিক দশ ফুট দূরে বসলেন মিসির আলি। তার চোখে তখনো বিস্ময়। দুজনই বৃষ্টিতে ভিজচ্ছেন।
মিসির আলি ইউসুফের দিকে তাকালেন, অন্ধকারে ঠাহর করতে পারলেন না ঠিক মত। তবে যতটুকু দরকার ততটুকু দেখে নিয়েছেন মিসির আলি। লোকটির পরনে শত ছিন্ন একটা লুঙ্গি আর পুরা শরীর খালি। মিসির আলির ও কি হেলুসিনেশা হচ্ছে? তিনি আজ সারাদিন বৃষ্টিতে ভিজেছেন-জ্বরে শরীর পুড়ে যাচ্ছে তাই হেলুসিনেশান হওয়া স্বাভাবিক, তারমানে তিনিও কি ইউনুস সাহেবের বাবা, সেই রাজমিস্ত্রি আর মাদ্রাসা শিক্ষকের পরিনতি বরন করতে যাচ্ছেন?
মিসির আলি মনকে স্থির করলেন। তারপর বললেন- ইউসুফ সাহেব, আপনার কোন অস্তিত্ব নেই, আপনি আমার কল্পনা মাত্র।
ইউসুফ ঘোঁত ঘোঁত স্বরে হেসে উঠল- বলল তাহলে আমাকে ছুয়ে দেখেন আপনি!
মিসির আলি বললেন- আমার খুব সম্ভব হেলুসিনেশান হচ্ছে, তবুও আমি আপনাকে ছোঁব না। কারন এই সময় মানুষ অনেক কিছু অনুভব করে যার অস্তিত্ব পৃথিবীতে নেই। তবে আমি আমার যুক্তি দিয়ে প্রমান করব আপনি আমার কল্পনা মাত্র।
ইউসুফ আবার ঘোঁত ঘোঁত করে হেসে উঠল। একটা হাত নিয়ে ঘাটলার সিঁড়িতে ঘষতে লাগলো। তারপর বলল- জী আপনে শুরু করেন।
মিসির আলি বললেন- প্রথমত আমার ধারনা আপনাকে কোন ডাকাত খুন করে নি, আর আপনি কোন রাস্তায় খুন হননি আপনি খুন হয়েছেন এই বাগান বাড়িতে!
আমি কি ঠিক বললাম?
ইউসুফ কোন কথা বলল না- মনে হল সে শুরুতেই ভ্যাবাচ্যাকা খেল।
তারপর আমার ধারনা- আপনার বাবা নিছক পানিতে পড়ে মারা যান নি বরং তিনি খুন হয়েছেন, সেই সাথে সেই রাজমিস্ত্রি, স্কুলের শিক্ষক এবং সেই হতভাগা মসজিদের ইমাম সবাই এই বাড়িতেই একে একে খুন হয়েছে।
ইউসুফ বললেন- হ্যাঁ, আমিই সবাইকে খুন করেছি, আমার বাবা আমার অস্তিত্ব টের পায় তাই তাকে খুন করেছি, মসজিদের ইমাম বুঝতে পারে যে বাবা খুন হয়েছেন তাই ওকেও খুন করেছি, স্কুলের শিক্ষক সেও আমার উপস্থিতি পায় তাই তাকেও আমি সরিয়ে দিয়েছি, আর সেই রাজমিস্ত্রি যে কিনা একসময় বুঝতে পারে যে আমি এই পুকুরেই বাস করি তাই তাকেও খুন করেছি!! যে যে আমার অস্তিত্ব টের পাবে তাদের সবাইকে আমি খুন করব। আমি একা থাকতে চাই, আমি মৃত্যুর পর শান্তিতে থাকতে চাই।
মিসির আলি একটু ভয় পেয়ে গেলেন, তবুও প্রকাশ করলেন না। তিনি জানেন শত্রু যদি তার দুর্বলতা টের পায় তাহলে সে মানসিক ভাবে শক্তিশালি হয়ে যাবে।
মিসির আলি একটু হেসে বললেন- খুব ভাল, আপনি আপনার বাবাকে খুন করেছেন ভাল কথা, তাহলে আপানার ছোট ভাইকে খুন করেন নি কেন? বরং তাকে আপনি নিজে থেকেই দেখা দিয়েছিলেন।
মিসির আলির এই কথার তিরে ইউসুফ একটু অসহায় হয়ে গেল বুঝতে পারলেন মিসির আলি। তিনি হেসে বললেন- আপনি তো তাকে কখনই খুন করতে পারবেন না ইউসুফ সাহেব। কারনটা কি জানেন?
ইউসুফ কিছু বলল না, ঠায় মিসির আলির দিকে তাকিয়ে আছে, চোখ দুটো জ্বলছে ভাটার মত, এক অমানুষিক ক্রোধ চোখ ঠিকরে বেরিয়ে আসছে ইউসুফের।
মিসির আলি খুব শান্ত স্বরে এবং দৃঢ় কণ্ঠে বললেন- আপনি ইউনুসকে খুন করতে পারবেন না কারন আপনি আসলেই তার বড় ভাই ইউসুফ নন বরং আপনি ইউনুস!
☯☯ ৬।
এই কথার পরে বসা অবস্থা থেকে লাফ দিয়ে মিসির আলিকে লক্ষ করে উঠে এল ইউসুফের ভূতবেশি ইউনুস সাহেব। যেন মিসির আলিকে ছিঁড়ে খুড়ে খাবেন তিনি। কিন্তু তার আগেই পুকুর পাড়ের চার পাশ থেকে দশ বারটা শক্তিশালী টর্চের আলো নিকষ কাল পুকুর পাঁড়কে ধাধিয়ে দিল। চার পাঁচ জন পুলিশ এসে ইউনুসকে ধরে ফেলল। রাগে ক্রোধে ইউনুস হাত পা ছুঁড়ছে। পুলিশরা তাকে নিয়ে বাগান বাড়ি থেকে বের হয়ে গেল।
ওসি সাহেব মিসির আলির পাশে এসে দাঁড়ালেন। বললেন- অনেক ধন্যবাদ স্যার।
মিসির আলি বললেন- আমার কি মনে হয় জানেনা ওসি সাহেব- এই শান বাঁধানো ঘাঁটটা ভেঙ্গে কিছুদূর মাটি খুঁড়লেই পেয়ে যাবেন হতভাগ্য ইউসুফ, মনি আর ঐ মসজিদের ইমামের কঙ্কাল।
ওসি সাহেব তার অধনস্ত একজন অফিসারকে হুকুম দিলেন- লোক এনে এখনই এই ঘাট ভাঙ্গা শুরু করা হোক।
☯☯ ৭।
রাত চারটা বেজে এগার মিনিট।
দশ বার জন লোক অনেক উৎসাহের সাথে পাকা ঘাটলা ভাঙ্গা শুরু করল।
মিসির আলি আর ওসি সাহেব বাগান বাড়ির বারান্দায় বসে চা খাচ্ছেন।
ওসি সাহেব একটু ইতস্তত করে বলল- স্যার অনুমতি দিলে একটা সিগারেট ধরাব।
মিসির আলি একটু স্মিত হাসলেন, বললেন- ধরাও।
সিগারেট ধরাতে ধরাতে ওসি বললেন- স্যার, আমার চাকুরি জীবনে এমন কেস একটাও পাই নাই। আপনি শুরু থেকে একটু যদি খুলে বলতেন।
মিসির আলি শুরু করল- ঘটনার শুরু মনি মেয়েটিকে নিয়ে। ইউনুস সাহেব বলেছিলেন মনি মেয়েটা অনেক সুন্দরি ছিল, দুই ভাই ঐ মেয়েটার ভালবাসায় পাগল ছিল বলে আমার ধারনা। আর মেয়েটি বোধহয় বড় ভাই ইউসুফকেই ভালবাসত। তারপর যখন মনির বিয়ে ঠিক হয়ে যায় তখন ঐ রাতে ইউনুস কোন কারনে বাড়ি দুর্ভাগ্যক্রমে বাড়ি এসেছিল। কিন্তু নিজের ঘরে বড় ভাইকে না দেখে একটা সন্দেহ মাথায় আসে, সে সোজা চলে যায় বাগান বাড়ি। এই বাগান বাড়িতে ঐ সময়েও কেউ থাকতো না।
ইউনুস এসে দেখে তার ধারনাই ঠিক। ইউসুফ আর মনি দুজন এই বাগান বাড়িতে গোপনে দেখা করতে এসেছে। ইউনুস বোধহয় ছোট বেলা থেকেই একটু মানসিক ভারসাম্যহীন। সে এই দৃশ্য দেখে আর ঠিক থাকতে পারে নি। দুইজনকেই রাগের মাথায় খুন করে। তারপর লাশ নিয়ে যায় পুকুর পাড়ে। সেখানে গর্ত করে পুঁতে ফেলে সে। তারপর ভোর হবার আগেই দোকানে চলে যায়। যেহেতু গ্রামের রাস্তা আর দোকানে কেউ ছিল না সেই রাতে তাই ইউনুস যে দোকানে ছিল না রাতে এটার প্রমান রইল না কোথাও। সবাই ভাবল ইউসুফ আর মনি পালিয়ে গেছে।
মিসির আলি একটু থেমে আবার শুরু করলেন- চিন্তা কর, সেই বয়সের একটা ছেলে একরাতে দুটা খুনের পর লাশ গুম করে ফেলা রাতারাতি! সেই সময়ই তার মধ্যে দ্বৈত সত্ত্বার জন্ম নেয়। এক সত্ত্বায় সে সাধারন ইউনুস আরেক সত্ত্বায় সে ইউসুফ যে কিনা মৃত অবস্থায় নিজেকে লুকিয়ে রাখতে চায়।
বৃদ্ধ বাবা হয়ত পুকুর পাড়ের ঐ গোপন কবর দেখে ফেলেছিলেন তাই তাকেও খুন করা হয়। ইমাম সাহেব বুঝতে পারেন যে ইউনুসের বাবা সাধারনভাবে মারা যান নাই সেই জন্য তাকেও খুন করে লাশ আগের দুইটা লাশের সাথে পুঁতে ফেলা হয়, এই বার সে একটা বুদ্ধি করে, কবরের উপর একটা পাকা ঘাট তৈরি করে যেন কখনো মাটি সরলেও লাশ বের না হয়ে আসে। এই ব্যাপারে সে যথেষ্ট সতর্কতা নেয়, একজন রাজমিস্ত্রি নিয়গ দেয়। কিন্তু বিধি বাম, রাজ মিস্ত্রি কাজ শেষ করার আগেই ঐ লাশের কংকাল দেখতে পায়। তাই তাকেও খুন করতে হয়। আর তার বউয়ের ব্যাপারটা ঠিক ধরতে পারছি না। মনে হয় স্বামীর অদ্ভুত আচারনে কিছুটা ভিত হয়ে চলে গেছেন।
মিসির আলি থামলেন। আবার এক কাপ চা নিয়ে বসলেন।
ওসি সাহেব থেকে থেক খাবি খাচ্ছেন। এমন জঘন্য ঘটনা তিনি কখনই দেখেননি।
সব শেষে বললেন- স্যার সব বুঝলাম, তবে একটা জিনিস বুঝতেছি না। হটাৎ সে আপনাকে এর মদ্ধে জড়িয়ে কেন সে নিজের সর্বনাশ করল?
মিসির আলি একটু হাসলেন। বললেন- ক্রাইম বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন যারা সিরিয়াল কিলার হয়ে থাকে তারা সাধারণত নিজেকে অনেক বুদ্ধিমান মনে করে। যে ভাবে দুনিয়াতে তার মত আর কেউ এত বুদ্ধিমান নাই। তাই সে একটা গেম খেলতে চায়। সেই জন্যই সে স্কুলের ঐ শিক্ষককে ঘটনা বলে। ঠিক একই কারনে আমার সাথে সে এই গেমের আয়োজন করে!
অফিসার, আমি এতখন যা বললাম সব লজিক দিয়ে বলেছি, জ্ঞানিরা বলেন “যুক্তিযুক্ত অনুমান বাস্তবাতার চেয়ে বেশি শক্তিশালী! আশা করি আমার কথার প্রমান পাবে। আমি ঘুমাতে গেলাম কাল সকালে আমার ঢাকার বাস!
☯☯ ৮। মিসির আলি মতিকে নিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন। মতিকে একটা স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিয়েছেন। ছেলেটার মেধা ভাল, অল্প দিনেই অনেক কিছু শিখে ফেলেছে।
মিসির আলির দিন আগের মতই চলতে শুরু করল।
মিসির আলি শুয়ে শুয়ে একটা বই পড়ছেন, বইটার নাম “পাগলা দাশু”। খুব মজা পাচ্ছেন তিনি। থেকে থেকে হেসে উথছেন।
এমন সময় মতি একটা চিঠি এনে দিল। মিসির আলি খুললেন- ঐ ওসি সাহেব চিঠি দিয়েছে!
স্যার,
সালাম জানবেন। আশা করি ভাল আছেন। আমরাও এদিকে ভাল আছি।
স্যার, ঐ ঘাটের নিচ থেকে বেশ কয়েকটা কঙ্কাল পেয়েছি আমরা।
একটা ঘটনা জানানোর জন্য চিঠিটা লেখা। ইউনুস সাহেব আর নেই। উনাকে কোর্ট বিল্ডিঙে নেওয়ার পরে হটাৎ করে ছয় তালা থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
আর আগামি মাসে আমার ট্রান্সফার হবে অন্য থানায়।
আপনি ভাল থাকবেন।
আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
ইতি,
জহির
ওসি, শান্তি পুর থানা।
মিসির আলি সাহেবের মন খুব খারাপ হয়ে গেল। তিনি চিঠিটা ভাঁজ করে বুকের উপর রেখে শুয়ে পড়লেন। মনে মনে ভাবলেন- আবার একবার যাবেন ঐ শান্তিপুরের বাগান বাড়িতে। একটা রাত কাটাবেন ঐ পুকুর পাড়ে। আত্মা বলে যরি কিছু থেকে থাকে হয়ত ঐ রাতে ইউনুস সাহেবের আত্তার সাথে দেখা হয়ে যেতে পারে! সেক্সপিয়ার বলে গেছেন- “দেয়ার আর মেনি থিংস ইন আর্থ এন্ড হেভেন”!!
হটাৎ ঘুমিয়ে পড়লেন মিসির আলি। আর ঘুমানোর সাথে সাথেই একটা স্বপ্ন দেখলেন তিনি!
ইউনুসের ভাই ইউসুফ! গভির রাতে সেই শান বাঁধা ঘাটে আধ ছেঁড়া লুঙ্গি পরে ভেজা শরীরে কাঙালের মত দুই হাত জড় করে বসে আছেন
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
উকি উকি
আপনে তো ফাস্ট হৈয়া গেলেন
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪১
বৃষ্টিধারা বলেছেন: আগে জায়গা দখল করি,পরে পড়তাছি .....
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
জী তুমি চেকেনড হৈচ আপু
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৫
জাহাজী পোলা বলেছেন: ☯☯লেখকের কথা-
۞۞- বিখ্যাত চরিত্র "মিসির আলিকে" নিয়ে লেখার ইচ্ছে আমার অনেক দিনের, জানি না কেমন হয়েছে।
۞۞ ভেবেছিলাম বিশ্বকাপ শেষ হয়ার আগে এই গল্প দিব না, তবুও দিয়ে দিলাম।
۞۞ আমার জন্য দোয়া করবেন আমকে যেন কম্পানি মে মাসে সাইন অফ করায়।
আপনারা সবাই ভাল থাকবেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
লেখকের কথা- এটা আইল না কেন মূল পুষ্টে?
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৬
ছোটমির্জা বলেছেন:
নয়া অফিসে জাহাজী...
গুড জব
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ওয়াও!!
শুইনা প্রিত হৈলাম
থেঙ্কু ভাই
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৮
শায়মা বলেছেন: বাপরে!
ভয় পাইসি।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
তাইলে ঘুমায়া জাউ আপু
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৯
মাইশাআক্তার বলেছেন: আরে বিশ্বকাপ শেষ হবার আগেই লেখা দিয়ে দিয়েছো!!! আগে ধন্যবাদ দিয়ে নিলাম এখন পড়ি
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
দেখচ আমি কত ভাল ছেলে
উকি উকি, পইড়া নেও এখন
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫০
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন: মাত্র দেখলাম!
আগে পড়ি পরে কমেন্ট!!!
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
দোস্ত তুই তো লাকি সেভেন
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫১
আসিফ মুভি পাগলা বলেছেন: সিরিয়াল দিলাম । মিসির আলি বাজারে ছাড়বেন শুইনা ব্লগে ঢুকলাম ম্যালাদিন পর ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপ্নেরে অনেক মিছাই
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫১
সমুদ্রচারী বলেছেন: মাথার মধ্যে ইউসুফ আর ইউনুস কেলা করতাসে...
ঐ মিয়া হুমায়ন মিয়ার ভাত মারতে চান....
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
খেক খেক
বিয়া কইরা পুলার নাম রাইক্ষেন ইউসুফ আর ইউনুস
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৫
সমুদ্রচারী বলেছেন: আমার নতুন লেখা দিলাম...গতকালের সিকুয়াল......দেইখেন...
একাডেমী
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কমেন্ট কর্চি
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৬
কালোপরী বলেছেন: অসাধারণ লেগেছে। যদিও কাহিনী অনুমান করতে পেরেছিলাম আগেই তার পরও চমৎকার।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কি কর্মু কোন, ছুটুঁ মাথায় এর চেয়ে আর কিছু আইল না গো আফা
ধন্যবাদ
১২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৭
সহ্চর বলেছেন: মিনি উপন্যাস হয়ে গেল।
এক টানে পড়লাম। অনেক ভালো লাগল।
লেখা চালিয়ে যান।অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।
ভালো থাকবেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হ হ মিনি হইয়া গেছে
আপ্নিও ভাল থাকবেন
১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৭
ছোটমির্জা বলেছেন:
মিসির আলীর মাইয়্যা থাক্লে বিয়া কর্তাম
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
খিকজ
১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৯
ম্যাভেরিক বলেছেন: হা হা হা...। গল্পটা চেনা চেনা লাগে যে খুব! তবে ঐটার চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। আর হুমায়ূন আহমেদের জন্য আজকাল খারাপ লাগে।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
সত্যি ??
ধন্যবাদ আপনাকে
১৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০১
বৃষ্টিধারা বলেছেন: পুরা ই হুমায়ুন ....
জটিল হইছে জাহাজী ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ আপু
১৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০২
বড় বিলাই বলেছেন: ভালোই লিখেছেন। তবে রহস্যটা বুঝে ফেলেছিলাম একটু আগেই।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপু
Click This Link
সময় পাইলে একটু দেইক্ষ
ধন্যবাদ আপু
১৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৩
বাদ দেন বলেছেন: ভাই , এই ব্লগে খুব কম আছে যাদের লেখার মান একটা পর্যায়ে আছে, এদের মধ্যে আপনি একজন । আপনি চাইলে একজন বড় লেখক হতে পারবে, যেটা অন্যরা পারবে না, নিজেরে এভাবে অনুকরন (আমার ধারনা হনুকরন) করে নষ্ট করবেন না, সত্যিকারের সাহিত্য রচনা করুন, এভাবে সময় নষ্ট করবেন না।
দুখিত লেখাটা ভাল হয় নাই ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হা হা হা ভাই
ওরে ভাই এত বড় স্বপ্ন কখনই দেখি না, আমি মানুষ ছোট আমার সপ্নের পরিধিও ছোট
আমার ক্ষমতা আমি জানি, ব্লগের বাইরে একটু কিছু করা আমার পক্ষে সম্ভব না
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৬
বাদ দেন বলেছেন: বানান ভুল অনেক বেশী , পারলে ঠিক কইরা দিয়েন ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
রাতে নেট ভাল হৈলে করব ভাই
১৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১১
অস্তমিত গন্তব্য বলেছেন: অই মিয়া এইডা যদি হয় চুড গল্প ভড় গলফো কুন্ডা ... ... পড়ীক্কা ছলতাচে ... পড়তাচি ... পড়ে ফইড়া কুমেন্ট দিমুনে ... ...
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
উকি উকি
এক্সাম থুইয়া ভলগে কি করেন ?
২০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১১
শাহেদ৬৯ বলেছেন: ছোটা হুমায়ুন ! .......... মজাই লাগছে .... এবার হিমু নিয়া একটু কচলান ....
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ঐটারের বেশি ভুই পাই শাহেদ ভাই
থেঙ্কু
২১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৪
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
হুম!!অনেক সময় নিয়ে পড়লাম!!
অনেক অনেক ভালো হৈছে!!!
এত ছোট পরিসরে মিসির আলিকে নিয়ে লেখাটা একটা দু:সাহসের কাজ!
দু:সাহস করেও তুমি পিলাছ পাইছ দুস্ত!!!
কৈশসা!!!
তয় এত বানান ভুল কেনু???!!!
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আরে থেঙ্কু থেঙ্কু
আরে আর কইস্না, কচু
তোর দোস্ত যে বাংলা টাইপে একজন বিশেষ অজ্ঞ এটা তো তুই জানস না
২২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৫
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: ডিনার শেষ কইরা কোলে তুইলা পড়ুম।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: ডিনার শেষ কইরা কোলে তুইলা পড়ুম।
যাহ দুষ্টু :#> :#>
হা হাহ আহ হা হা হা উকি উকি
২৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৮
আলিম আল রাজি বলেছেন: মাঝখানে এসে শেষটা বোঝা যাচ্ছিলো।
অসাধারণ হয়েছে এটা বলতেই হবে। হুমায়ুন আহমেদ পড়লে চমকে উঠবেন
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
রাজি ভাই
গরিবের ঘরে হাতির পা
ধন্যবাদ ভাই, একটু বিজি থাকি তাই সময় দিয়ে লিখতে পারি নাই
আপনে পড়ছেন খুশি হৈচি, ভাল থাইক্কেন
২৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২০
সরলতা বলেছেন: পুরোটা একটানে পড়লাম জাপো ভাই। খুব ভাল লেগেছে। যদিও মাঝামাঝিতে এসে কাহিনী আন্দাজ করে ফেলেছিলাম।
ব্যবসা আর স্বপ্ন--দুইটা বানান ভুল চোখে পড়েছে কয়েকবার।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হু ঠিক কইচ
আমি তো বাংলা টাইপে ওস্তাদ বুঝ না এটা?
রাতে ঠিক কইরা দিব
ধন্যবাদ পাড়ার জন্য
২৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২২
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
হুম!! বিশেষভাবে অজ্ঞ!
যাই হোক!!
আরো এরকম লেখা উফার দিবি এই খামুনা খরি!!
আবারো কৈশসা!!!
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
তোর কইসসা খাইতে খাইতে আমি শেষ
২৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২২
আলিম আল রাজি বলেছেন: আপনার ব্লগে আর আসুম্না। হুদাহুদি শরম দেন ক্যান খালি?
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
চরি
আর্দিমুনা
আবার আইচেন আবার ধইন্না
২৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: তুমি আমার প্রিয় ব্লগারদের একজন। ভাল লিখেছ, তবে অনুকরন না করলে হতো না ? কাউকে অনুকরন করবে কেন ? নিজের মত হও। নিজের মত লিখ। তোমার নতুন কি লেখা আসে তা আমি সবসময় খেয়াল রাখি, যদিও ব্লগে খুব কমই সময় দিতে পারি।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
সরি
ওকে আমিও একটা নতুন চরিত্র বানামু
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন
২৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৬
মাইন্ড দ্য গ্যাপ বলেছেন: শুরুটা ভালো লাগছে, পুরোটা পড়তে একটু টাইম লাগবে! পুরোটা শেষ করে আবার কমেন্ট করবো।
তবে একটা জিনিস না বলে পারছি নাঃ এমনিতেই এখন ইউনুস খান না ইউসুফ ইয়োহানা - এই নিয়ে অনেক তর্ক-বিতর্ক চলছে; তার মধ্যে আপনিও নিয়ে এসেছেন ইউসুফ-ইউনুস! টাইমিং টা ভালই হইসে, কি বলেন?
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আরে বাবা এটা তো মাথায় আসে নাই
ধন্যবাদ, রহিম করিম দিলে ভাল মনে হয়
ধন্যবাদ মতামতের জন্য
২৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৯
অনিক আহসান বলেছেন: বিশ্বাস করেন আর নাই করেন... এই লেখাটা হুমায়ুন আহামেদের ইদানিং কালের লেখাগুলি চাইতে ভালো হয়েছে...। দুইটা অনুরোধ..মিসির আলির ওপরে সময় নিয়া আর একটা লেখা লেখেন...আর এই লেখাটা হুমায়ুন আহামেদরে ডাক মারফত পাঠায় দেন...
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:২০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
দর্কার নাই ভাই
কপিরাইটের মামলায় পর্লে কে বাচাইব আমারে ?
৩০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৬
সাদা_কালো বলেছেন: ভালোই হয়েছে। কিন্তু অনুকরণ করতে গিয়ে সমস্যা হয়েছে। কিছু ভাষার ক্ষেত্রে বোঝা গেছে This is different.
কাউকে অনুকরণ না করে নিজের মত লিখুন। I Think That would be better for you...
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:২১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ উপদেশের জন্য
৩১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৯
তাহমিদ হাসান চৌধুরী বলেছেন:
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
৩২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৬
খেক খেক বলেছেন: কালোপরী বলেছেন: অসাধারণ লেগেছে। যদিও কাহিনী অনুমান করতে পেরেছিলাম আগেই তার পরও চমৎকার।
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ আপু
৩৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫৫
জয় রাজ খান বলেছেন: ভাইরে পড়তে পড়তে ঘুম আইসা গেছিলো :-<
ভালা অইছে গল্প++++
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৪০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
তাই তো দেখতাসি
৩৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০২
স্বপ্নসারথী বলেছেন: ওরে বাবা... এটা কি ব্লগের লার্জেস্ট লেখা নাকি...???B:-) B:-)
... অর্ধেক মত পড়লাম। এখন একটু রেস্ট নিই...
...
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৪২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হৈতে পারে
রেস্ট শেষ হৈ নাই এখনো???
৩৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৫
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
হুমায়ুন আহমেদ এর জন্য কষ্ট লাগতাছে
কেন তুমি এত সুন্দর কইরা মিসির আলীর কথা লিখলা ?
জাতীর নিকট এখন বড় প্রশ্ন হইব : মিসির আলী তুমি কার ?
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হা হা হা ধন্যবাদ জিসান ভাই
দোয়া করবেন আমার জন্য-
জাতির পক্ষ থিক্কা উত্তর দিয়া দিলাম- মিসির আলি আমাদের জাতির সম্পদ
ভাল থাকবেন জিসান ভাই
৩৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৯
চশমখোর বলেছেন: আগে পড়ি নেই!!!!!!
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
পড় পড়
তোর ব্লগে আইতাসি, চরি লেট হৈইয়া গেলু
৩৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১২
মাইশাআক্তার বলেছেন: ভাল হয়েছে। হুমায়ুন আহমেদের বই পড়া শুরু করতে হবে আবার।
তোমাকে +++
হুম তুমি ভাল ছেলে এই সার্টিফিকেট টা দিতে পারলাম না
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
+++ এর জন্য থেঙ্কু
ক্যান ক্যান??
আমার চার্টইপিকেট তুমি রাখপা ক্যান??
দিয়া দাউ
৩৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩১
পলাশ১ বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের প্রক্সি হিসাবে লিখতে পারেন
চমতকার হয়েছে! ছবিগুলি বোনাস। হুমায়ুন সাহেবের বইয়ে তো ছবি থাকে না।
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আমি তো হুমায়ূন আহমেদ না, আমি সিমপ্লি জাহাজী- তাই আমার লেখা ফটুক থাকে
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন
৩৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৩৬
নিয়ম ভাঙার কারিগর বলেছেন: আপনার লিখার হাত তো চমৎকার! হুমায়ূন থেকে কোন অংশেই কম লাগে নি গল্পটা পড়ে। কাহিনি অনুমান করতে পারা সত্ত্বেও একদমই বোর লাগেনি পড়তে।
ভবিষ্যতে আপনার একদমই নিজস্ব কোন লেখা চাই। অথবা মিস্যার আলিকে নিয়েও লিখতে পারেন চাইলে।
তবে যাই লিখুন না কেন, এই লেখা পড়ার পর আপনার এরপরের যে কোন লেখা বেশ আগ্রহ নিয়েই পড়ব।
ভাল থাকবেন।
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপনার মূল্যায়নের জন্য ধন্যবাদ,
ভাল থাকবেন সবসময়
৪০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৪০
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: এ নিঃস্বাসে পরলুম...
সেরাম লাগলো ...
নেক্সট বই মেলায় জাহাজী ভাইয়ের বই আইতাছেতো??
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
বই মেলা??
না রে ভাই, সেই কপাল কি আর আম্রার আছে???
ভাল থাকবেন
৪১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৪৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: একটানে পুরো লেখা পড়লাম। বেশ ভাল লাগল।হুমায়ূন আহমেদের স্টাইলটা চমৎকারভাবে ফলো করেছেন। কাহিনী সুন্দরভাবে এগিয়েছে, যদিও ফিনিশিং এরকমই হবে এক্সপেক্ট করেছিলাম।তবুও এরকম একটা কাহিনীর জন্য আপনি ধন্যবাদ পেতেই পারেন।
তবে আমার মনে হয়েছে আপনার এই পোস্টের তুলনায় আগের পোস্টের স্টার্টিংটাই ভাল ছিল।আগের পোস্টে কাহিনীতে পাঠকের আগ্রহ ধরে রাখার রসদ আরো বেশী ছিল।আমার মনে হয় পুরো কাহিনী নতুন করে না লিখে আগের পর্ব যেখানে শেষ হয়েছিল সেখান থেকে শুরু করলেই ভাল করতেন।আগের গল্পে ইউনুস তার ছাত্র ছিল, সুতরাং ছাত্র শিক্ষকের ভাল জমত বলেই আমার ধারনা।সেক্ষেত্রে ইউনুসকে আরো ভয়ঙ্কর হিসেবে দেখানো যেত বলেই আমার বিশ্বাস।
আরেকটা ব্যাপার আপনার আগের পোস্টগুলোতে বানান ভুল তেমন দেখা যায়নি।তবে এটাতে জিনিসটা একটু বেশীই চোখে লেগেছে।সম্ভবত তাড়াহুড়া করে পোস্ট দিয়েছেন।
অনেক কিছু লিখে ফেল্লাম।সবশেষে আরেকবার ধন্যবাদ চমৎকার লেখার জন্য।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরনঃ নেক্সট থেকে কিন্তু পুরা লেখা একসাথে দিবেন।আর মূলা ঝুলাইলে কিন্তু খবএ আছে কইলাম
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হে হে হে
আপনে আমার ব্লগে আইবেন আর আমি মুলা ঝলামু না এটা কেমতে হয়???
আগে আপ্নের মুল্লবান বক্তব্বের জন্য অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
আর জাউনের সময়ে এইটা একটু দেইক্ষা যান
এই নেন মুলা নেন
৪২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৪৮
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: এত্ত বড় পোষ্ট বাপ্রে ভয় পাইসি............
ভাবির লগে ঝামেলা শেষ নি?
নাইলে এত্ত বড় পোষ্ট দেয়ার টাইম কই পাইলেন
পড়তাসি..................
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ছাকুরে ছাকু
তুই একটা পাকু
উকে উকে যা এবার্গিয়া পড়
৪৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৫৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমিও বানান ভুল কইরা ফালাইসি
*খবএ= খবর।
একটা কথা বলতে ভুলে গেসিলামঃ পোস্টে পেলাচ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আবার আইছেন
আইচেন যখন খালি হাতে ফিরাই কেম্নে নেন মুলা নিয়া আমার উদ্ধার করেন
৪৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:১২
রাফিউর রাব্বি বলেছেন: ওয়ান্ডারফুল
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে
৪৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:১৫
চশমখোর বলেছেন: ভাই অসাধারন হইছে। হুময়ূন আহমেদ এই লেখা পরলে ঐ পুকুরের পানিতে গিয়া সুইসাইড খাইবো।
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হ আপ্নেরে কৈচে
দেখেন গিয়া আমি নি লাস্টে কেইস খাইয়া যাই কে জানে
তয় পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে
৪৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩০
আরিফ রুবেল বলেছেন: ভালো হয়েছে তবে অনেক জায়গায় মনে হয়েছে হুমায়ুন আহমেদের বই পড়ছি বা হয়তো তার কোনো নাটক দেখছি। চরিত্রটা মিসির আলী বলেই হয়তো এমন হয়েছে।
বড় লেখার ব্যাপারেঃ গতকাল আমিও একটা পোস্ট দিয়েছিলাম তাতেও একই অবস্থা। ব্লগে কি কোনো শব্দ সীমা আছে?
ভালো থাকবেন, আপনার লেখা ভালো লাগে
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
সেটা তো ভাই মডুরা বলতে পাড়বে, আমি কেম্নে বলব
যাই হোক, ব্যাপার না।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য
ভাল থাকবেন
৪৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৬
ত্রিনিত্রি বলেছেন: একটানে শেষ করলাম!! অনেক অনেক অনেক ++++++!!!!!!!
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপনাকেও অনেক ধন্নবাদ ভাল থাকেবেন
৪৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৪৪
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: দারূন লাগল পড়তে!! এক কথায় অসাম! খুব সুন্দর করেই লিখেছেন!
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ ডাচ ভাই
৪৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৫
মো: মাসুদুর রাহ্মান বলেছেন: জাহাজী ভাই, আমাগো সময়ের কি কুনো দাম নাইক্ক্যা?
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৭
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কি কোন ভাই
মাসে পোস্ট দেই ৪/৫ টা।
তার মদ্ধে একটা তো একটু বড় হৈবই নাকি?
উকে সময় করে পরে পরে নিয়েন
৫০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৯
তানভির আহমদ বাপ্পী বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো দাদা, পুরাটা পড়ে ফেল্লাম একটানে,
এককথায় জোশ।
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই
ভাল থাকবেন অনেক
৫১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০২
এলোমেলো রকস বলেছেন: স্যার, ঐ ঘাটের নিচ থেকে বেশ কয়েকটা কঙ্কাল পেয়েছি আমরা। এইবার আমার বোধহয় প্রোমোশন হবে।
আমাদের অনেকের একটা ভ্রান্ত ধারনা যে কোন একটা গুপুত্বপূর্ণ মামলা ডিটেকশন করলেই বোধহয় পুলিশের প্রমোশন হয়, আসলে প্রমোশনটা একটা প্রক্রিয়া, অনেকগুলো বিষয় তাতে থাকে, মূলত সিনিয়রিটি বিবচেনা করা হয়।
ভালো কাজের স্বীকৃতির জন্য পুলিশে বিশেষ পদক দেয়া হয়, প্রমোশন না।
লেখাটা একটানে পড়ার মত, তব আমার মনে হয় তোমার নিজস্ব স্টাইল ই ভালো, হুআ রে নকল করার কি দরকার
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ভাই, আমার জীবনে পুলিশ বলতে সিনেমা দেখা যতটুকু ঠিক ততটুকু
সিনেমা দেইখা জা সিখচি তাই মাইরা দিচিলাম
ওকে এডিট করে দেব
ধন্যবাদ সংশোধনীর জন্য এবং সেই সাথে সুন্দর দিক নির্দেশনার জন্য
ভাল থাকবেন
৫২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১০
নিশাচর নাইম বলেছেন: ওয়ার্ডে কপি করে নিলাম।অনেক বড়।সময় করে পড়ে নেব।
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ওকে ধন্যবাদ ভাই ভাল থাকবেন
৫৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২২
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: জাহাজি ভাই!! গল্প ভ্লাইচে। প্লাচ্লন
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
যে আইচ্চা নিলাম
৫৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:২২
নীরব 009 বলেছেন: সম্পূর্ণ উপন্যাস পড়লাম।৫৩ টা মন্তব্য পড়লাম সাথে লেখকের জবাবও পড়লাম।অনেকে বলেছেন তারা সবাই উপন্যাসের কাহিনী ধরতে পেরেছেন, আমিও পেরেছি কি না তা বলব না, তবে আপনি ছোট খাট একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছেন সম্পূর্ণ অন্য একজন লেখকের লেখার স্টাইল অনুসরন করে, যদিও আপনি এর চেয়েও অনেক ভাল লিখতে পারেন; তথাপি অন্য সবাই কি আপনার মতো এমন সাহস দেখাতে পারবে?
নিঃসন্দেহে অসাধারন লিখেছেন তবে কিছু জায়গায় বোঝা গেছে কোনটা জাহাজী আর কোনটা হুমায়ূন আহমদ।মানুষের নিজস্বতা অনেক বড় ব্যাপার, তাই বলে বলছি না যে আপনার নিজস্বতা নেই।আছে, সেটার পরিমানও অনেক।খুব অল্প দিনেই আপনি অনেক দূর এগিয়ে যাবেন আপনার নিজস্বতার কারনে,এটা আমার বিশ্বাস।
লেখাটা কি খুব দ্রুতই শেষ করলেন?এ জন্য অনেক ধন্যবাদ, কেননা আপনার লেখা আমার বাস্তবিকই অসম্ভব ভাল লাগে।বিশেষ করে জাহাজের অজানা বিষয়গুলো জানা যায়।আর মিসির আলি তো একটা থ্রিলিংস।
অনেক শুভ কামনা রইল।ভাল থাকবেন সবসময়।শুভ রাত্রি।
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১৭
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই,
অনেক অনেক ভাল থাকবেন।
৫৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৪:৩৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
নেটের অবস্থা শম্বুক গতির কারনে পোস্টের বানান ভুলা গুলা এডিট করতে পারি নাই বলিয়া সবার নিকট ক্ষমা চাই
কালকা করে দিব
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
তুমি একটা অলস ছেলে, আর তোমার লেখা বানান ভুলের কার্খানা
৫৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৫:০২
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: মনে হইতাসে ঐ বাগানবাড়িতে আমি একলা বইসা বৃষ্টি দেখতাছি আর বেন্চন টানতাসি..........
ইউনুস আইসা ডিস্টার্ব না করলেই হয়
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:১৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
শেষের দিকে আমারেও দুই টান দিয়েন
৫৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:১৭
ছোটমির্জা বলেছেন:
মাইনষের কি হৈচে আজকাল!!
সিম্পল ব্লগে কাউকে অনুসরন করে লেখা (যা কিনা লেখকের দ্বারা স্বীকৃতও) যাবেনা? পি এইচ ডি রিসার্চ করে চুরি করে, নকল করে লেখা হয় বুদ্ধিজীবিয় কলাম, সাংবাদিকতা আর সহজ স্বীকার করে অনুকরন করে লেখা যাবে না!!
আপনারা কি -সিমুলেসন নামে কোন টার্ম শুনেছেন?
মৌলিকতা খুব দরকার স্বীকার করেই বলছি এমন চেস্টা করতে করতেই একদিন তুমি নিজেই কিছু একটা করে ফেলতে পারবে.
সমালোচনা শুনতে পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার- শাস্ত্রে লেখা আছে.
কিন্তু সমালোচনাকে হ্যান্ডল করতে পারাই মুন্সিয়ানা.
তুমি লিখে যাও অবিরাম. লেখা ভাল হয়েচে .
ফিনিশিংটা একটু অন্যরকম দিতে পরতে.
ইউসুফের জন্য খারাপ লাগসে.
বেস্ট অফ লক জাহাজী.
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই,
তবে ব্যাপার না, গঠন মুলক সমালচনা ভাল জিনিস
৫৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:১৮
ছোটমির্জা বলেছেন:
@রিয়েল ডেমোন, অসাধারন কমেন্ট করেছেন।
-------ইউনুস আইসা ডিস্টার্ব না করলেই হয়
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ইনুচ্রে গধাম
৫৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:২১
ছোটমির্জা বলেছেন:
স্যরি - লিংকটা simulation -এর আবার দিলাম। সিমুলেসন (মিসটেক হৈচিল)
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
থেঙ্কু থেঙ্কু
৬০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:২১
বিডি আইডল বলেছেন: আমার কাছে ভালোই লেগেছে...
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ আইডল ভাই
৬১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:২৭
ছোটমির্জা বলেছেন:
সিমুলেসন::
na hole- http://en.wikipedia.org/wiki/Simulation
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
উকি উকি থেঙ্কু
৬২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৪০
anisa বলেছেন: সুপ্রভাত
আজ সকালে এসেই হাতের কাজ সেরে পরলাম তোমার লেখা এক কথায় অপূর্ব.............
এই সাহসী পদক্ষেপের জন্য ধন্যবাদ তোমাকে এটা লিখতে চরিত্র গুলো দাড় করাতে অনেক
অনেক চিন্তা করতে হয়েছে হুমায়ুন আহমেদ এর মিসির আলী আর হিমু এই দুই চরিত্রের জন্য
খ্যাত । আমি কি তোমার লেখা দেব তাকে পড়তে ?
লিখে যাও তুমি পারবে আর এক হুমায়ুন এর জন্ম হোক এটাই আমরা চাই......
অনেক সুন্দর অনেক সাবলীল
রইলো অনেক অনেক শুভো কামনা........................
০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপুউউউ
অনেক ধন্যবাদ তোমার এত সুন্দর কমেন্টের জন্য, আমি সত্যি অনেক অনেক হ্যাপি হইচি
স্যারকে পড়তে দিবা???
না না না থাক, ইশ কি লজ্জার বিষয় হয়ে যাবে আপু
উনার লেখা নকল করার চেষ্টা করছি তাও আবার বিখ্যাত চরিত্র মিসির আলি
উনি রাগই করবেন হয়ত
দরকার নাই বাপ
তুমি পড়েছ, এত সুন্দর কমেন্ট করেছ এতেই আমি খুশি।
ভাল থাকবা আপু
৬৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: ১৭+++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৫৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
১৭০০ কেজি ধইন্না
৬৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৫৫
হার্ট লকার বলেছেন: কেলাস থিকা আইসা লই...
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:০৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কেলাশ ছুটি হয় নাই এক্ষণও??
৬৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৪১
অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: হায় হায় মেলা লম্বা দেহি
বিসমিল্লাহ বইলা পড়া শুরু করলাম।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:১১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ক্যান বড় গল্পের বৈ পড়েন না??
এটাও গল্পের বৈ মনে কৈরা পরা শুরু করেন
৬৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: দারুণ। +++++++++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:১৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
থেঙ্কু পাগলা ভাই
৬৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:০৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মূলা সানন্দে গৃহীত হইল
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:১৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ছালাদ কর্লে আমারেও একটু দিয়েন ভাই
৬৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
নীল ত্রিস্তান বলেছেন: সাহসী লেখা ,but i xpect more !!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
৬৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫০
মহাপুরুষ অয়ন বলেছেন: ভাল লাগলো ভাইয়া
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
উকি উকি
৭০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:২৫
পারাবত বলেছেন: ভাল হয়েছে,
চালিয়ে যান
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই, আপ্নের প্র পিকটা জুশ
৭১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৪৯
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: অফলাইনে আগেই পড়েছি মন্তব্য করা হয়নি...
গল্পটা ভাল লেগেছে...
চালিয়ে যান ভাই....
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:২৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ সুপান্থ ভাই
৭২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৫
নষ্টছেলে বলেছেন: নেট স্পীডের এর জ্বালায় তিন বার ডুকে ও পড়া শেষ করতে পারিনি।যাক অবশেষে পড়া শেষ করলাম।
লেখা ভালো হইসে কোনো সন্দেহ নাই।
তবে অপেক্ষায় আছি কখন জাহাজী পোলা নিজে একটা জনপ্রিয় তৈরী করবে এবং সেটা আমি নকল করে সামুতে পোস্ট দিবে সে দিনের জন্য
জাহাজী তোর মধ্যে জিনিস আছে।তুই পারবি।চেষ্টা শুরু করে দে দেখবি ঠিক লিখে ফেলসিস
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৩০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপ্নে সাথে থাকেন তাহলেই হবে ভাই
৭৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:০০
রিফাত হোসেন বলেছেন: ++++++++++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
৭৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৬:৫৮
নাআমি বলেছেন: পড়া শুরু করলাম.....গল্পের নামটা দারুন !
কমেন্ট পরে.......
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৭
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ওকে আপু কোন সমস্যা নেই
অনেক ধন্যবাদ
৭৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৩৮
চতুরঙ্গ বলেছেন: চমৎকার হইছে। এক নিশ্বাসে পড়ছি। খুব ভাল লাগল। তবে এখন আর অন্যের চরিত্র নিয়া না... এবার নিজেই একটা চরিত্র তৈরি করেন। আপনার দ্বারাই হবে। হাজার হাজর প্লাস দিলাম। নতুন একটা চরিত্রের অপেক্ষায় থাকলাম।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:০১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
থেঙ্কু থেঙ্কু ভাই,
ইচ্ছা আছে নতুন একটা দাঁড় করাবার, দোয়া কইরেন
৭৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:১০
শুভ্রতা বলেছেন: অসাধারন, বাংলার জমিনে নতুন এক ঔপন্যাসিকের আগমন হয়েছে। হুমায়ুন আহমদের দিন শেষ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
এত প্রসংসা কর্বেন না লজ্জা লাগে :#> :#>
আমার এত বড় হবার খায়েশ নাই, ব্লগ লিখি আপনারা পড়েন এতেই আমার লেখা সার্থক
৭৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:১৮
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: সুন্দর এলাবোরেট করা পুর্নাঙ্গ গল্প .... এক টানে পড়ে ফেললাম ... এমন আরো লেখা আসুক .... শুভকামনা রইলো
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:০৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ দিগন্ত ভাই,
আপ্নিও অনেক ভাল থাকবেন
৭৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৬
ফাহিম আহমদ বলেছেন: অস্তমিত গন্তব্য বলেছেন: অই মিয়া এইডা যদি হয় চুড গল্প হয় তাইলে ভড় গলফো কুন্ডা ?
০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:১১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
এটা তো গলফ না মিয়া
শিরনামেই কৈইয়া দিচি এটা চুটুঁ উপন্যাস
লেখতে লেখতে কখন বড় হৈইয়া গেলু খেয়াল করি নাই ভাই
৭৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৬
কি নাম দিব বলেছেন: অনেক বড় লেখা।দারুণ।
কয়েকটা বানান দেখে নিবেন প্লিজ
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ কি না দি
আমার আসলে টাইপিং এ প্রব্লেম
ঠিক করেছি কিছু
ভাল থাকবেন আপনি
৮০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০৭
ছোটমির্জা বলেছেন:
জাহাজী গুড গৈয়িং---
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
শুনে ভাল লাগলো আনেক অনেক ভাল থাকবেন
৮১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমি কিন্তু সালাদে লবণ বেশী দেই
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৭
জাহাজী পোলা বলেছেন:
তাও দ্যান
৮২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: মাইনাস,
কেডা কুইছে এত্তবড়ু পুষ্টু লেইখতে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কেম্নে কেম্নে বড় হৈইয়া গেসে টের পাইনাই
৮৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫০
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের ছায়া কখনও হুমায়ুন আহমেদ হতে পারে না। তাই প্রকৃত জাহাজী হয়ে লেখালেখি করাই ভালো। কাহিনী অনেক বেশি প্রেডিক্টেবল। আর মিসির আলী সুলভ খুঁটিনাটি অবজারভেশন মিসিং। মিসির আলি না হয়ে নিজের তৈরী কোন চরিত্র হলে হয়তো মিসিং অবজারভেশনগুলো চোখে পড়ত না।
সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো অসংখ্য বানান ভুল ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আপনার মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
বানান ভুল ঠিক কর্তে গিয়া পোস্টের শেষ ২ লাইন আসে না ভাই
৮৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৪
মাহফিজুর রহমান বলেছেন: ভালো লাগলো,,,,,,,,,,,
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
থেঙ্কু
৮৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: কি বলব ভাইয়া! এত চমৎকার! এক টানে পড়েছি আর শেষে এসেও সেই মুগ্ধতা কমেনি।ফিনিশিং অভিজ্ঞ লেখকের মত।অনেক শুভকামনা ভাইয়া। ভালবাসাও....
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
উরি আপু আমিও তোর কবিতার পাঙ্খা :#> :#> (কঠিন হৈলেও বানান কইরা পড়ি, সময় নিয়া পড়ি )
অনেক অনেক ভাল থাকিস আপু
৮৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
হুপফূলফরইভার বলেছেন: শুধু ছিব গুলো দিয়েই আরেক্টা নির্বাক কথাচিত্রের মুগ্ধতা কেড়ে নিতে পারেন জাহাজী ব্রো~
আপনি পারেনও বটে~
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
সবই আপ্নের মত বড় ভাইদের দুয়া :#> :#>
৮৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
পোস্ট এডিট করার পরে শেষের ২টা লাইন আসে না
অনেক ট্রাই করচি
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কান্দ ক্যানে মুন
৮৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৫২
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: কাইন্দনা জাপো
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
এই কষ্ট কুতাই রাখমু???
কান্দন ছাড়া উপাই কি??
৮৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩
শুভ্রতা বলেছেন: ৩০ তম ভাল লাগা
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
৩০০ টন ধইন্না
৯০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ওরে আম্রাতো ভাইসা যামু, কান্দন থামাও
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আমার শেষ দুই লাইন ফিরায়া দাউ
বানান ঠিক কর্তে গিয়া এই আকাম হৈইয়া গেলু
৯১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: গুগুতাইতে গেলা ক্যান, মোগো কি দুষ
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
বানান ভুল লইয়া ২০ টা কমপ্লেই আসছে
সব দুশ তুম্রার
৯২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
গডফাদার০২ বলেছেন: ভুলেও যেন হু. আ. কে এই লেখার কোন লিন্ক পাঠাবেন না, বেচারা মারা পড়তে পারে।
চমৎকার লেখা। ভালো লাগলো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৪৬
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হায় হায় কি কন ?
থাক তাইলে আর পাঠাইয়া কাম নাই (বলা যায় না আমারে লাঠি দিয়াও দৌড়ানই মার্তে পারে- যেভাবে ওনার এত ভাল একটা চরিত্রের মিস ইউজ কর্তাসি)
আপ্নে ভালু থাইক্কেন
৯৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আইচ্চা দিমু নে ...
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৫১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
বেশি খাইয়া ফালাইয়েন্না আবার আপ্নে
৯৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৫৫
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: মুই ডরাইছি
০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:১১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
বুকে ফুউউউউ দিয়া দিলাম
ফুউউউউউউউউউউ
ডর কমেচে?
৯৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০৬
মিথিলা সায়মা বলেছেন: ওরে বাবা ভয় পাইসি
আমি ভূতের গল্প খুব ভালাপাই বাল্যকাল থেকেই
ভুত আর আমি ছোট্টকালের সখি আছিলাম।তয় কষ্টের বেফার হইল আজকাইল ভুতেরা আমারে দেইখ্যা ডর পায়
____অনেক ভালো লাগলো জাহাজি,এমনিতেই আজকে মনটা ভালো ,ভুতের সান্নিধ্যে আরো ভালো হয়ে গেলো।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ভূত তোমারে দেখলে ভয় পাইব ক্যান???
ধন্যবাদ আপু ভাল থেক অনেক
৯৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৬
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: আপনের ফূূূূু তে যে জোর দেখলাম তাতে ভয় তো ভয় ভয়ের বৌ ও পালাইয়া গ্যাচে বস .....
তা কেমন ছিলেন এতদিন ??/
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কৈ ছিলা মিয়া??
খারাও আইতাসি তোমার ব্লগে
৯৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভালোই হয়েচে জাহাজী ভাই । আপনি টপ টু বটম মিসির আলির ভাবটা বজায় রেখেছেন । খুব বেশি অসঙ্গতি বা প্রশ্নের উদয় হয় নি ।
আমার আপলোড করা গল্প-http://www.somewhereinblog.net/blog/mrtanim/29297755
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৪৮
জাহাজী পোলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
আসছি আপনার ব্লগে
৯৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: Click This Link
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ অনেক
৯৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০৩
নলিনী চাকমা বলেছেন: বাঃ বেশতো।
এক নিঃশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম।
শুভেচ্ছা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকবেন
১০০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০৭
স্বপ্নসারথী বলেছেন: অর্ধেক পড়ে তো ঘুম এসে গেলো... কাহিনী ভালোই লাগছে...
কিন্তু এতো বড় কিভাবে লিখলেন,দাঁড়ান পেজ সেভ করে রাখি... পড়ে বাকিটুক পড়বো...
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ওকে ওকে
অর্ধেক পড়ার জন্য ধন্যবাদ
১০১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩৮
রেজোওয়ানা বলেছেন:
পারফেক্ট হয়েছে জাহাজী!
মিসির আলীর সব বই আমার পড়া, এই লেখাটা পড়তে পড়তে আমি আসল মিসির আলীর সাথে তেমন কোন ডিফরেন্স খুজে পাচ্ছিলাম না। দারুন হয়ছে! তবে বৃষ্টির মধ্যে বেচারা মতিকে বারান্দায় না ঘুমাতে দিয়ে ঘরের মধ্যে ঘুম পারালে ভাল হতো, কারণ তোমার বর্ণানাতেই বোঝা যাচ্ছে বারান্দাটা খোলা। এমন বারান্দায় বৃষ্টিতে ঘুমালে ছাট এসে ভিজে যাবে তো
জাহাজের এসি ঠিক হলো?
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
মতিন যেখানে ঘুমাইচে শুধু অখানে একটা প্ল্যাস্টিকের একটা পর্দা দেওয়া আছে
এসি ঠিক হয় নাই
গরমে প্রান ওষ্ঠাগত
অনেক ভাল থেক আপু
১০২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: লেখক বলেছেন: বেশি খাইয়া ফালাইয়েন্না আবার আপ্নে
আমি মিয়া বহুত কম খাই। দেকেন্না শিশুর শরীর।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:২৭
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হ হ আপ্নের তো শিশুর তনু
আপ্নে মিয়া বহুৎ দুষ্টু আছেন
১০৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন:
পেডের ভিত্রে ডিপডিপ কর্তাসিল
ডরাইসি
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:২৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ভুই পায় না ছুটু বাবুউউউ
১০৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন:
পেডের ভিত্রে ডিপডিপ কর্তাসিল
ডরাইসি
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩০
জাহাজী পোলা বলেছেন: ভুই পায় না ছুটু বাবুউউউ
১০৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০১
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: এত্ত লম্বা লেখা আমি একটানে জীবনেও পড়িনাই। কানে মুখে একটা কথা কই কেউরে কইয়ো না। আমি হুমায়ুন আঙ্কেলের মিসির আলী পড়িনাই। তুমারটা পড়লাম। বেশ ভালোই লাগলো। তয় একটা কথা কুয়াশা, বৃষ্টি, প্রচন্ড শীত সব একলগে কোন সিজনে হয় কও দেখি।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আরে পাকা ভাই যে
তুমি ভাই মিসির আলি পড় নাই??
এটা একটা কথা বল্লা পাকা ভাই ??
আরে আজিব- তুমি গ্রামে জাউ নাই কখনো??? গ্রামে সরৎ কালে মাঝে মাঝে খুব বৃষ্টি হয় এবং বিকেলে কিংবা সন্ধার পড়ে পুকুর কিংবা ধান খেতে কিংবা জংগলে কিংবা ঝোপে ঝারে এমন কুয়াশার মত জমে, সাদা ধোয়াটে
বুঝতে পারছ ??
ভাল থাইক পাকাদা
১০৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩০
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: আমার ঘরে গেলেই সব খবর পাইয়া যাইবেন কই ছিলাম এত দিন ....
আর.এইচ.সুমন ইজ ব্যাক শিরোনামের পোস্ট দেখলেই
০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
এক্ষনি আইতাসি
১০৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৩০
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: হ জোর কইরা বুচ্ছি
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:১৭
জাহাজী পোলা বলেছেন:
১০৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ হ আপ্নের তো শিশুর তনু
তনু?????????????বহুদিন পর এই শব্দটা শুনলাম।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:২১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
হ শব্দটা কেমন জানি লাগে :#>
১০৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৯
মাশফিক হক বলেছেন: ১৫ দিন পর ব্লগে এসে মাত্রই ভালো লেখা পড়লাম! জবর হইছে জাপো ভাই..
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:২৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
থেঙ্কু মাশফিক ভাই আছেন তো ভাল??
১১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪১
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: টেটুল কান
ওইখানেতো খাইতে ফর্লেননা লুজ্জায়
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:২৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
থেঙ্কু ভাই, খাইয়া ফালাইলাম :#> :#>
১১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:০২
অহেতুক বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে , , , , অনেক ভাল লাগলো , ,
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:২৭
জাহাজী পোলা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
১১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৫
গ্যাঁড়াকল বলেছেন: ভালো হইছে..এখন দেখা যাক..হুমায়ূন আহমেদ পড়ে কি বলেন?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জাহাজী পোলা বলেছেন:
উনি আল্লাহ না করুন এটা দেখলে আমার খবর আছে
অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য
১১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৪৫
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: কী খবর ?
কেমন আছেন..?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আল্লাহ ভাল রাখচে আপ্নে কিরাম আছেন??
১১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৬
হারিয়ে যাওয়া কোন এক তারা বলেছেন: গল্পটা দারুন লিখেছেন!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
১১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬
পঞ্চম আধার বলেছেন: ভাল। নিজেই একটা সিরিচ লেখা শুরু করুন না কেন.
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৮
জাহাজী পোলা বলেছেন: Click This Link এটা দেখতে পারেন আপনি
অনেক ধন্যবাদ আপ্নেকে
১১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৫৫
ফাও নাম্বার ০০ বলেছেন: স্বপ্নে যদি এই গল্পের প্রেজেন্টেশন পান ,তাইলে জাহাজি ভাইয়ের জরিমানা করা হবে........ব্লগীয় বিবেকের কাছে একটাই পশ্ন!!! মাএাতিরিক্ত ভয় লাগানোর দায়ভার কার!!! ??
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:৫৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ফুউউউউউউউউউউউউ
বুকে ফু দিয়া দিলাম
আর নিশ্চয়ই ভয় লাগছে না
১১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২১
বন্য বৃক্ষ বলেছেন: একটা পর্যায়ে এসে আর পড়লাম নাহ। ভয় লাগতেসে
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪২
জাহাজী পোলা বলেছেন:
১১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
বন্য বৃক্ষ বলেছেন: পড়লাম,। ভাল লাগল।
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ
১১৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৫
বডটজসৃ বলেছেন: osthir jotil jossh ....oshomvob bhalo laglo bhaiya...
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪০
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কিরাম আছো আপু???
১২০| ০১ লা মে, ২০১১ সকাল ১১:৫১
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: +++++++++++++++++
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৮
জাহাজী পোলা বলেছেন: থেঙ্কু
১২১| ০২ রা মে, ২০১১ দুপুর ১:৩৭
ধূসর গাংচিল বলেছেন: ভাল হয়েছে , চালিয়ে যান ।
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৬
জাহাজী পোলা বলেছেন: থেঙ্কু
১২২| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৪৭
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: গ্রেট।
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
১২৩| ০৯ ই মে, ২০১১ রাত ১১:২৪
প্রার্থনা_৮৭ বলেছেন: অস্থির হইসে কিন্তু আপনার নামে পরে না আবার copyright আইনে মামলা কইরা দেয়
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৫
জাহাজী পোলা বলেছেন:
কি বলতাসেন????
১২৪| ১০ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:২৬
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: বাহ.... দারুণ তো...!!
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৩
জাহাজী পোলা বলেছেন:
১২৫| ১৩ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:১৩
রাখালীয়া বলেছেন: শাহেদ৬৯ বলেছেন: ছোটা হুমায়ুন !
ভালো লেগেছে.............
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ধন্যবাদ
১২৬| ১৪ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
টানজিমা বলেছেন: কাহিল লাগতাছে....
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ভালাইছে
১২৭| ২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪২
পাগলমন২০১১ বলেছেন: ভাইরে তোমাগরে নিয়ে পোষ্ট দিছে জলদি প্রথম পাতায় যাও
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪৫
জাহাজী পোলা বলেছেন: হ দেখচি, লাছেদ বাই নাকি আমারে বাল (!) পায়
১২৮| ২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪৬
পাগলমন২০১১ বলেছেন:
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪৯
জাহাজী পোলা বলেছেন:
বাইয়ের পুষ্ট পড়ে মনটা অনেক উধাশ হইচে
১২৯| ২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৩
পাগলমন২০১১ বলেছেন: উনারে আপনার মিষ্টি খাওয়ানো দরকার
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:০১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
বাল আর ভাল এক কথা হইচে???
১৩০| ২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:০৬
পাগলমন২০১১ বলেছেন: অয় আপ্নারে বাল থুক্কু
ভাল পায়
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:২১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
১৩১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৩৭
আইনউদদীন বলেছেন: ব্যাপক ভয় পাইলাম রে ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪০
সমুদ্রচারী বলেছেন: পড়তাছি.....টাইম লাগবো কমেন্ট করতে.........