![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হে খোদা আমার! আমাকে তোমার বান্দা হবার তৌফিক দান কর। সেরূপ বান্দা যারা তোমার থেকে রাজি আর তুমি তাদের থেকে রাজি।এবং আমাদেরকে জান্নাতবাসি হওয়ার তৌফিক দান কর, আমিন।
প্রত্যেককেই মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে। মানে কেউ এই অবশ্যম্ভাবি কাজ হতে পালাতে পারবনো। মৃত্যুর গুরুত্ত খুব বেশী এমনকি হায়াত বা জীবনের তুলনায়ও।
১. জন্ম যা হায়াত বা জীবনের সুচনা সেখানে দেখা যায় একবার মাত্র গোসলের হুকুম রয়েছে তাও ফরজ নয়। কিন্তু মৃত্যুর জন্যে তিনটি পর্যন্ত গোসলের হুকুম এসেছে।
২. জন্মের পর শিশুকে মা বাবার ভালবাসায় সাজানো গোছান হয়। কিন্তু মৃত ব্যক্তিকে প্রভূর ভালবাসায়।
৩. শিশু যা হায়াতের প্রথম পর্যায়ে তাকে অনেক সময় পুরোন কাপড়েও বরণ করতে দেখা যায় কিন্তু জানাজাকে নতুন কাপড়ে আতর ও কাফুরের সুগন্ধি দিয়ে বিদায় দেয়া হয়।
৪. কোরানের কথায় খোদার জিকির বা পথ থেকে যারা দুরে চলে যায় তারা প্রায় মৃত অথবা কান থাকতে শোনে না, চোখ থাকতে দেখে না, মন বা আকল থাকতে বোঝেনা ইত্যাদি কিন্তু যারা খোদা ও রাসুলের পথে মৃত্যু বরন করে তারাই সফলকাম হয় এবং তাদেরকে মৃত বলার জন্য বারণ করা হয়েছে বরং তারা জীবিত এবং খোদার পক্ষ হতে তাদেরকে রিজিক দেয়া হয়।
৫.হাদীসে মৃত্যুকে খোদার নৈকট্য হাসিলের জন্য ব্রিজ বা সেতু স্বরূপ বলা হয়েছে।
আরও অনেক সুন্দর সুন্দর কথা হয়তো মৃত্যুর জন্য দেখা যায়। তাই যারা সত্য পথের পথিক তারা কখনই তা থেকে ভীত হননা। ভয় তারাই পায় যাদের ঈমান নড়বড়ে বা কমজোর। আর এ কথার প্রমান কারবালার ময়দানে আমরা দেখতে পাই। হাজার হাজার এজিদ সৈন্যের মোকাবেলায় মাত্র ৭২ জন সৎ ও মহান ব্যক্তিদের দেখা যায়। সেখানে মুত্যুর ভয় বলতে কিছুই ছিলনা। ইমাম হোসায়ন(সা.) যখন সাথীদের সাথে নামাজ পড়তে দাড়ালেন, কয়েকজন আশেকে ইমাম শত্রুর তীর যাতে ইমামকে বিদ্ধ না হয়, সামনে গিয়ে দাড়ালেন। আর সব তীর তাদের বক্ষে বিদ্ধ হল। কই মৃত্যুর কথাতো একবারও তারা মুখে আনেননি। আলী আকবর যখন রণাঙ্গন হতে ফিরে এসে বাবার কাছে পানির তলব করলেন ইমাম তখন জিজ্ঞেস করেছিলেন কি ব্যপার ফিরে এলে যে, তুমি কি মৃত্যু হতে ভয় পাচ্ছ? মৃত্যুকে তুমি কেমন মনে কর? উত্তরে আলী আকবর বলেছিলেন বাবা আমরা কি হক পথে নই? ইমাম বল্লেন অবশ্যই আমরা হক পথে রয়েছি। আকবর বল্লেন তাহলে কি ভয়, মৃত্যুকে আমি মধুর চেয়ে মিষ্টি মনে করি, বলেছিলেন বাবা, তাহলে কোন ভয় নেই, মৃত্যু আমার উপর ঝাঁপিয়ে পরুক বা আমি মৃত্যুর উপর।
এখন আমাদের আমল দ্বারা আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে এবং সৎপথে থেকে আল্লাহর রেজায়ত নিতে হবে। যাতে মৃত্যুর ভয় আমাদেরকে চেপে না ধরে। আমরা কি পারবোনা তা করতে? না বলে কোন কথা নেই, অবশ্যই পারবো এবং পারতে হবে আমাদের যাতে মৃত্যুকে পরাজিত করতে পারি। আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক দান করুন। আমিন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৫
সৈয়দ বলেছেন: আসলে আপনি নিজেকে ভয় পান। না হলে বুক ফুলিয়ে সব কিছুর সামনে দাড়ানো যায়। ধন্যবাদ।
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৮
আরিফুর রহমান বলেছেন: 'হুকুম এসেছে' মানে কি?
এইসব হুকুম োদায় কে? কোনথান থাইকা? তারে হুকুমাত মারানের অধিকার কেডায় দিছে?
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৮
সৈয়দ বলেছেন: ইসলামি হুকুম। যে সর্ব শক্তিমান তাকে হুকুমাত মারানের অধিকার দিতে হয় না। আপনাকে কথা বলতে হবে খুজে দেখেন অধিকার কে দিল। ব্যাস।
৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০৯
আরিফুর রহমান বলেছেন: 'রেজায়ত' মানে কি?
এইসব অ-পরিচিত আরবী বালছাল বাংলায় বলার মানে কি? ধইরা পেঁদানি দে্ওন দরকার..
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০
সৈয়দ বলেছেন: রেজায়ত মানে রাজি রাখা। মুসলমান হলে সহজই হত।
৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১৭
সদরুদ্দিন আক্কাস বলেছেন: মৃত্যুকে ভয় পাওয়া মোটেই উচিত না।
চলেন ফাল পারি টেরাকের তলে। :-&
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৫১
সৈয়দ বলেছেন: মৃত্যুর ভয় না থাকলেই যে আত্মহত্যা করতে হবে এটা কে বলেছে। মৃত্যুর ভয় সাথে নিয়ে জীবনধারণ করতে হবে। তাকে সত্য বলে স্বিকার করতে হবে। মৃত্যুও আল্লাহর সৃষ্টি তা তিনিই বোঝেন কখন কার সময় সীমা। তাই টেরাকের তলে ফাল দিয়ে আল্লাহর কাজে হস্তক্ষেপ করাতো ঠিক নয়। ধন্যবাদ।
৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:২০
হিমু মামা বলেছেন: আরিফুর রহমান বলেছেন: 'রেজায়ত' মানে কি?
এইসব অ-পরিচিত আরবী বালছাল বাংলায় বলার মানে কি? ধইরা পেঁদানি দে্ওন দরকার..
৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩২
হতবুদ্ধি বলেছেন: সম্মানিত ছাগিফুর এসে গেছেন, না ঘাঁটানোই ভাল, দূর্গন্ধ ছড়াবে। মাফ করেন জনৈক উম্মাদ সাহেব। এই পোষ্টে কি "নিতাই ভট্টাচার্য" নিকটারও ব্যবহার হবে নাকি এইটা দিয়েই চালাবেন!!!
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:৫২
সৈয়দ বলেছেন: ???????????????????????????????????????????????????????????????????????????????????
৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইটা তো শুধু মুসলমানদের কতা কৈলেন। যারা অন্য ধর্মাবলম্বী, তাগো তো মরার পরে পুড়ায়া শিক কাবাব বানানো হৈবো। সাপের ছোবল টোবল ও আছে হুনসি। আর নাস্তিকদের তো কথাই নাই। খালি নামাজ কালাম পরেন আর হজ্ব কৈরা পাপমুক্ত হন, ব্যস আর চিন্তা কি! আরামে নাকে তেল দিয়া ঘুমান। দুয়েকটা মুরতাদ বা কাফিরকে কতল করলে বরং আরো নেকী হাছিল করবেন।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৫
সৈয়দ বলেছেন: হ্যাঁ এটা মুসলমানদের কথা।
আর অন্য ধর্মাবলম্বীরা যে, মরার পরে পুড়ায় এটা মৃত ব্যক্তির প্রতি এক প্রকার জুলুম।
সাপের ছোবল, তাতো মৃত্যুর পরের কথা। কিন্তু আমি স্বয়ং মৃত্যুর কথা বলতে চেয়েছি।
খালি নামাজ কালাম পরলে আর হজ্ব করলে যে, পাপমুক্ত হয়ে যাবে এমনতো কোন কথা নয়। পাপমুক্ত হওয়ার একটি কারণ হচ্ছে হজ্ব করা ও নামাজ পড়া। এছাড়া অন্যান্য কাজও রয়েছে রোজা রাখা, অন্য ভায়ের হক আদায় করা ইত্যাদি।
বিনা কারণে কারো কতল করা যাবে না এটাও এক প্রকার জুলুম। যাকে তাকেতো আর মুরতাদ বা কাফির বলা যায়না। হাদীসে এসেছে যদি কোন মুসলমান ভাই অন্য ভাইকে কাফের বলে আর যদি প্রকৃতপক্ষে সে না হয়ে থাকে তাহলে সে নিজেই কাফের। তাই কাউকে কাফের বলার পূর্বে আমাদের চিন্তা করা উচিৎ যে কাফের কাকে বলছি নিজেকে না অন্যজনকে। ধন্যবাদ।
৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৪৫
কগচডড বলেছেন: অনেক কিছুর ভুল বাখ্যা দিয়েছেন, তাই মাইনাছ। আর ভাল ভাবে অনেক কিছু জেনে বলবেন।
ধন্যবাদ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৮
সৈয়দ বলেছেন: জানার জন্য আগ্রহী কিন্তু ভুলগুলো না জানালে বুঝবো কিভাবে। ধন্যবাদ।
৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৫৯
ফাহিম আহমদ বলেছেন: পিলাচ দিলাম জরুরী পোস্ট
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৮
সৈয়দ বলেছেন: ধন্যবাদ। কষ্ট করে পড়ার জন্য।
১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৬
আজাদ আল্-আমীন বলেছেন: মৃত্যু ভয় অনেক পাপ কাজ থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে ।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:১০
সৈয়দ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। আপনার সাথে একমত। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:০১
নীল-দর্পণ বলেছেন: পর্যাপ্ত পাথেও এখনও জোগার করতে পারিনি বলেই হয়ত চরম সতয় জেনেও মৃত্যুকে অনেক বেশী ভয় পাই।