নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূর্গম গিরী কান্তার মরু দুস্তর পারাবার,লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশিতে যাত্রীরা হুশিয়ার

নিজে যারে বড় বলে, বড় সে-ই নয়, লোকে যারে বড় বলে, বড় সে-ই হয়।।

ন্যায় পথিক

"বল বীর, চীর উন্নত মম শির, শির নেহারি আমারি নত শির, সেই শিখর হীমাদ্রির"

ন্যায় পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সময় কি হয়ে এসেছে!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

দেশের অরাজকতা আর গুন্ডামীর রাজত্য কায়েম আওয়ামী লীগের কাজ। এইটা নতুন কিছু নয়। দলটির প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে আসছে এই দলটি। কখনও স্বৈরাচারী ইয়াহিয়ার পকেটে, আবার কখনও সামরিক শাসক এরশাদের বগলে গিয়ে ঝোলার রাজনীতি এই দলই জাতিকে শিখিয়েছে। দল ভাঙ্গা, পল্টিবাজি, ক্যাডারী....সব কিছুতেই এই দলটির অসামান্য (!) অবদান সেই শুরু থেকেই!



শুধু কি তাই! দেশকে শত্রু দেশের হাতে তুলে দিয়ে গোলামী চুক্তি স্বাক্ষর, রাজনৈতিক হত্যা, গুম-রাহাজানী এই দলের ক্ষমতাসীনদের পারবারিক সম্পত্তি। এহেন যখন অবস্থা। এই দলটি দেশে রাখার কি দরকার?



দেশের মানুষের বোঝা হয়ে দাঁড়ানো দলটিকে কি নিষিদ্ধ করা যায় না? আশা করি, দেশের পরবর্তী তত্ববধায়ক সরকারের কার্যতালিকার প্রথমেই এইটি থাকবে।



তাহলেই জাতি মুক্তি পাবে। দেশ এগিয়ে যাবে সমুখের পানে। সেই দিনের অপেক্ষাতেই রইলাম।

মন্তব্য ১০৩ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫২

লোনলিফাইটার বলেছেন: হায় ছাগু ;) B-)) :P তোকে োন্দ মেরে মেরে ফেলবো ;)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০০

ন্যায় পথিক বলেছেন: কথায় আছে, ''বগলে নাই চাম...রাধা কৃষ্ণ নাম।'' B:-/
ডজ-এর ঐখানে গুতানি খাইয়া কুই কুই করতে করতে এইখানে আইসে। ভাগ জলদি। বেশরম কোনখানকার।

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০১

রায়হান হোসেন রানা বলেছেন: হায় হায় , আপনার মাথায় এতো বুদ্ধি !!

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৮

ন্যায় পথিক বলেছেন: জ্বী। ধন্যবাদ। :)

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৯

এস্কিমো বলেছেন: ১৯৭১ সালে একবার তো আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হইছিলো পাকিস্তানীদের দ্বারা। এবার কারা করবে?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

ন্যায় পথিক বলেছেন: এইবার বাংলাদেশের আপামর জনতা করবে দেশের সাথে বেঈমানী করার জন্যে। সময় হয়ে এলো!

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬

মরু বালক বলেছেন: .
.
.
.আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে কেন ??
এই দেশ কি তাদের বাপের নয়!!!!
আপ্নের কি???

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪০

ন্যায় পথিক বলেছেন: ভালো বলেছেন। =p~ =p~ =p~

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭

এস্কিমো বলেছেন: আপামর জনতা

এইটা কি জিনিসরে ভাই?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০২

ন্যায় পথিক বলেছেন:
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: @এস্কিমো, জনতা হইল ওই জিনিস, যারা কখনো লগি বৈঠা নিয়ে মাঠে নামে আবার কখনো নেতা মারা গেলে ঘরে বইসা নফল নামায পড়ে।

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯

পরবাসী সাগর বলেছেন: ৭৫ এ শেখ মুজিব বাকশাল করে একবার আওয়ামীলীগ কে নিষিদ্ধ করেছিল। এই বার তার মেয়ে হাসিনা করবে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩০

ন্যায় পথিক বলেছেন: উনাদের কাউকেই করা লাগবে না। দেশের জনতাই কাফি।

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯

বটতলার টারজান বলেছেন: নিষিদ্ধ করলেও করা যাইতে পারে, ও ভুইলা গেছি তার সাথে সাথে জামাত ছাগশিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে। রাজী কি না বলেন?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩২

ন্যায় পথিক বলেছেন: নিষিদ্ধ করলেও করা যাইতে পারে মানে? কথাটা পরিস্কার করা উচিৎ। আওয়ামী লিগকে নিষিদ্ধ করবেন কি করবেন না? এখটা পক্ষ নেন।

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: এ জাতির গোল্ডফিশ মেমোরি, প্রতি ৬ সেকেন্ড না হলেও ২০-২৫ বছরে একবার স্মৃতি বিভ্রম হয়। আওয়ামী ধাক্কা না খেলে এই স্মৃতি ঠিকমত আবার জাগ্রত হয় না ভাই। তবে এইবারের ধাক্কা কম সে কম ৪০ বছর থাকবে বলে আশা করছি ;)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩২

ন্যায় পথিক বলেছেন: এ জাতির গোল্ডফিশ মেমোরি..... =p~ =p~ =p~

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: @এস্কিমো, জনতা হইল ওই জিনিস, যারা কখনো লগি বৈঠা নিয়ে মাঠে নামে আবার কখনো নেতা মারা গেলে ঘরে বইসা নফল নামায পড়ে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩

ন্যায় পথিক বলেছেন: :)...সহমত।

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "@এস্কিমো, জনতা হইল ওই জিনিস, যারা কখনো লগি বৈঠা নিয়ে মাঠে নামে আবার কখনো নেতা মারা গেলে ঘরে বইসা নফল নামায পড়ে।"




২০১৩ সালের সেরা মন্তব্য @চাঁপাডাঙার চান্দু


২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯

ন্যায় পথিক বলেছেন: :)

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৪

আহসান২০২০ বলেছেন: এই রকম লাগামহীন, মিথ্যুক, দূর্নীতিতে সেরা, ভোগবাদী, উশৃঙখল কোন রাজনৈতিক দল আর দেখি নাই। আগে শুনতাম যে ৭৫ এ নাকি মুজিব বাকশাল কায়েম করেছিলো, রক্ষী বাহিনী বানিয়ে দেশের মানুষ হত্যা করত। এই সরকার তা দেখিয়ে অতীত ঐতিহ্য ধরে রেখেছে আর আমাদেরকেও শিখিয়েছে। পান্ডা বাহিনী বানিয়ে ছেড়ে দিয়েছে দেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আর অলিতে গলিতে রেখেছে কিছু কুত্তা।

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১৩

১১স্টার বলেছেন: আ্ওয়ামলীগ, বি এন পি, জামাত ৩দলকেই নিষিদ্ধ করা উচিৎ

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

বাঁশ বাগান বলেছেন: এস্কিমো বলেছেন: ১৯৭১ সালে একবার তো আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হইছিলো পাকিস্তানীদের দ্বারা।

৭৫ সালেও কিন্তু একবার আওয়ামী নিষিদ্ধ হয়েছিল বংগবন্ধুর দ্বারা। সুতরাং শুধু আওয়ামী লীগ কেন, বি.এন.পি. সহ অন্যান্য দলও যেকোন দল যে কোনো সময় নিষিদ্ধ হতে পারে। সুতরাং সাধু সাবধান !!

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

আমিগো বলেছেন: শু. বা.

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

বাদল দিনের গান বলেছেন: ছাগুর মুখে হাগু

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

এই আমি সেই আমি বলেছেন: আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ব করা হোক । তারা আমাদের পিয়ারা পাকিস্তানকে দু টুকরা করেছে । আল্লাহর লানত তাদের উপর ।

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

গেদু চাচা বলেছেন: মাথামোটা এস্কিমো...

জনতা হল তারা যারা আওয়ামী মন্ত্রী দেখলে জুতা মারে...

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

ডজ বলেছেন: এ নিয়ে একটি জরিপ হওয়া প্রয়োজন।

১৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

াহো বলেছেন: ১৯৭১ সালে একবার তো আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধ হইছিলো পাকিস্তানীদের দ্বারা।

২০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "@এস্কিমো, জনতা হইল ওই জিনিস, যারা কখনো লগি বৈঠা নিয়ে মাঠে নামে আবার কখনো নেতা মারা গেলে ঘরে বইসা নফল নামায পড়ে।"

২১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: amleuge bnp jamayat sob nisiddho krte chai

২২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

াহো বলেছেন:
এপ্রিল ১৯৭১
ঢাকায় নাগরিক শান্তি কমিটি গঠিত – দৈনিক পাকিস্তান- এপ্রিল ১১, ১৯৭১
মিছিলে নেতৃত্ব দেন গোলাম আযম ও নিজামী – দৈনিক সংগ্রাম -এপ্রিল ১৩, ১৯৭১
পাকিস্তান রক্ষার জন্য গোলাম আযমের মোনাজাত – দৈনিক সংগ্রাম -এপ্রিল ১৩, ১৯৭১

নুরুল আমিনের নেতৃত্বে শান্তি কমিটির প্রতিনিধি দল পূর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর টিক্কা খানের সাথে দেখা করে নাগরিকদের মধ্যে স্বাভাবিক অবস্থা ও শান্তি প্রতিষ।ঠায় অগ্রগতির কথা অবহিত করেন এবং সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি তাদের সমর্থন পুন:ব্যক্ত করেন। – ঢাকায় নাগরিক শান্তি কমিটি গঠিত – দৈনিক পাকিস্তান- এপ্রিল ১৭, ১৯৭১
ভারত মুসলমানদের হিন্দু বানাতে চাচ্ছে তাই পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নৃশংসতা চালিয়ে যাচ্ছে বলে গুজব ছড়াচ্ছে – মৌলবী ফরিদ আহমেদ - – দৈনিক সংগ্রাম -এপ্রিল ১৬, ১৯৭১
‘যেখানে তথাকথিত মুক্তিবাহিনী আলবদর সেখানেই’ এই স্লোগান নিয়ে কুখ্যাত বদর বাহিনী গঠিত হয় ২২ এপ্রিল, ১৯৭১ -দৈনিক পাকিস্তান, পূর্বদেশ -এপ্রিল ২২/২৩, ১৯৭১
সশস্ত্র বাহিনীকে সাহায্যে করার আহ্বান – আহ্বায়ক শান্তি কমিটি- দৈনিক পাকিস্তান -এপ্রিল ২৩, ১৯৭১

মে ১৯৭১
নয়া সাম্রাজ্যবাদ নস্যাত করার জন্য শাহ আজিজের আহ্বান- দৈনিক পূর্বদেশ ৫ মে, ১৯৭১
শান্তি কমিটির তৎপরতা, মুন্সিগন্জে পাক সেনাদের বিপুল সম্বর্ধনা – দৈনিক পূর্বদেশ ১২ মে, ১৯৭১
সামরিক সরকার ২৫ মার্চ রাত্রে পাকিস্তানকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করেন; তিনি শ্রী তাজউদ্দিন হয়ে গেছেন – দৈনিক সংগ্রাম ৮ মে, ১৯৭১
আল্লাহু আকবরের জায়গায় জয় বাংলা দখল করে নিয়েছে – দৈনিক সংগ্রাম ১২ মে, ১৯৭১
শান্তি কমিটির আবেদন : দেশের শত্রুদের মোকাবেলা করুন – দৈনিক পূর্বদেশ ১৮ মে, ১৯৭১
শান্তি কমিটির আবেদন -পাকিস্তানের শত্রুদের ধরিয়ে দেয়ার জন্যে সামরিক বাহিনীকে সহায়তা করুন – দৈনিক আজাদ/পূর্বদেশ মে, ১৯৭১
যে কোন মূল্যে ভারতের চক্রান্ত নস্যাৎ করব -মওলানা আশরাফ আলী – দৈনিক আজাদ, ১৯ মে, ১৯৭১
জামাতে ইসলামী সেক্রেটারী জেনারেল রহমতে এলাহী বলেন- নতুন করে নির্বাচন চাই – দৈনিক পূর্বদেশ, ২৪ মে, ১৯৭১
অতি সম্প্রতি আমাদের দেশের একদল লোক হিন্দুদের সাথে যোগ দিয়েছে – পাকিস্তানের দুশমনদের নিশ্চিন্হ করার আহ্বান – মওলানা সিদ্দিক আহমেদ – দৈনিক আজাদ, ২৪ মে, ১৯৭১
জামাতের নেতা মওলানা ইউসুফ খুলনার শাহজাহান আলী রোডে অবস্থিত আনসার ক্যাম্পে ৯৬ জন জামাত কর্মী নিয়ে প্রথম রাজাকার বাহিনী গড়ে তোলেন – দৈনিক পাকিস্তান/আজাদ, ২৫-২৭ মে, ১৯৭১

জুন, ১৯৭১
বিশুদ্ধানন্দ মহাথেরো, হাফেজ্জী হুজুর ও মাওলানা মওদুদী বললেন মুজিব বিচ্ছন্নতাবাদী
মওদুদীর বক্তব্য -শেখ মুজিবের দল গুন্ডামী ও মারামারী করে নির্বাচনে জয়ী হয় -পাকিস্তানী বাহিনীর হস্তক্ষেপ যৌক্তিক- দৈনিক পাকিস্তান, জুন ৬, ১৯৭১
মুজিবের বিচ্ছন্নতাবাদী আন্দোলন জনতা সমর্থন করেনি – মাওলনা মওদুদী – দৈনিক সংগ্রাম ৭ জুন, ১৯৭১
মীর জাফর কারা? – সম্পাদকীয় – দৈনিক সংগ্রাম ৮/৯ জুন, ১৯৭১
তাজুদ্দিন ও তোফায়েলসহ অন্যান্যদের ফৌজদারী আদালতে বিচার করা হবে – দৈনিক সংগ্রাম ১০ জুন, ১৯৭১
শান্তি কমিটির দায়িত্ব ও কর্তব্য- দুস্কৃতিকারী গেরিলাদের গেরিলা স্টাইলে নির্মুল করা; ভারত ফেরত হিন্দুরা কড়া পাকিস্তান ভক্ত -সম্পাদকীয় – দৈনিক সংগ্রাম ১৩/১৪ জুন, ১৯৭১
সরকারী প্রেসনোটে পহেলা বৈশাখ নববর্ষের ছুটি বাতিল, ২৪০টি রাস্তার নামকরন হিন্দু থেকে মুসলিম করন, ৬৯টি বই নিষিদ্ধ- হিন্দুরা মুসলমানদের অস্তিত্ব বিলোপের কাজ করেছে – এই সংবাদে দৈনিক সংগ্রামের উপসম্পাদকীয় জুন, ১৯৭১
বিভিন্ন স্খানে শান্তি কমিটর সভা – ভারত ও তাবেদারদের বিরুদ্ভে প্রতিরোধের দৃঢ় সংকল্প – দৈনিক পাকিস্তান ১৭ জুন, ১৯৭১
পূর্ব পাকিস্তানীরা সর্বদাই পশ্চিম পাকিস্তানী ভাইদের সাথে একত্রে বসবাস করবে – গোলাম আযম দৈনিক সংগ্রাম -২৯শে জুন, ১৯৭১
লাহোরে সাংবাদিক সম্মেলনে অধ্যাপক গোলাম আজম:

“শেখ মুজিব প্রকাশ্যে কখনও স্বাধীনতার জন্যে চিৎকার করেন নি বরং মওলানা ভাষানীই বিচ্ছিন্নতাবাদের দাবী তোলেন। পূর্ব পাকিস্তানের অখন্ডতা বজায় রাখতে সামরিক হস্তক্ষেপ ছাড়া উপায় ছিল না।”

- দৈনিক সংগ্রাম -২৯শে জুন, ১৯৭১

জুলাই ১৯৭১
জয় বাংলা স্লোগানে পূর্ব পাকিস্তানের আকাশ বাতাস কলুষিত হয়েছে। ধর্ম নিরপেক্ষদের ধর্ম বিরোধী অত্যাচার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ময়দানে রাজাকারদের ক্ষূদ্র অস্ত্র দিয়ে গুলী চালানোর ট্রেনিং দেয়া হচ্ছে – দৈনিক সংগ্রাম – ১-৫ জুলাই, ১৯৭১
জামাত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেকের আহ্বান- গ্রামে গ্রামে রক্ষীদল গঠন করুন – দৈনিক পাকিস্তান ৩রা জুলাই ১৯৭১
জনগণ এখন স্বেচ্ছায় রাজাকার ট্রেনিং নিচ্ছে – জামাত নেতা আব্দুল খালেক – দৈনিক সংগ্রাম ৯ জুলাই, ১৯৭১
৭০ এর নির্বাচন প্রত্যক্ষভাবে ঘর ভাঙার নির্লজ্জ চক্রান্ত – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয় ১২ জুলাই, ১৯৭১
পূর্ব পাকিস্তানের বাঙ্গালীদের জীবনের নিরাপত্তা নেই একথা ভিত্তিহীন – ড: সাজ্জাদ হোসেন – দৈনিক পাকিস্তান ৯ জুলাই, ১৯৭১
বরিশালের শান্তি কমিটির সভায় আব্দুর রহমান বিশ্বাসের বক্তৃতা – দৈনিক সংগ্রাম ১৮ জুলাই, ১৯৭১
সেনাবাহিনী কুখ্যাত শহীদ মিনারটি ধ্বংস করে মসজিদ গড়েছে – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয় ১৬ জুলাই, ১৯৭১
ফজলুল কাদের চৌধুরী – পূর্ব পাকিস্তানের পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে - দৈনিক পাকিস্তান ১৮ জুলাই, ১৯৭১
ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রেসিডেন্টের ফর্মূলা বর্তমান সংকটের একমাত্র সমাধান, শেখ মুজিবের বিচার শূরুর আবেদন – জামাত অস্থায়ী আমীর মীর তোফায়েল মোহাম্মদ – দৈনিক পাকিস্তান ২৪ জুলাই, ১৯৭১
আলেমদের প্রতি সশস্ত্র বাহিনীর সাথে সহযোগিতার আহ্বান – দৈনিক পাকিস্তান ২৬ জুলাই, ১৯৭১
সামরিক আইনে রাজাকারদের যে কোন লোককে গ্রেফতার করার ক্ষমতা প্রদান- রাজাকারদের অত্যাচার বৃদ্ধি

আগস্ট ১৯৭১
পাক সেনারা আমাদের ভাই, তারা জেহাদী চেতনায় উজ্জীবিত – মতিউর রহমান নিজামী – দৈনিক সংগ্রাম ৩রা আগস্ট, ১৯৭১
সেনাবাহিনী আওয়ামী লীগের চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেয়- দৈনিক সংগ্রাম ৭ই আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তান টিকলেই এদেশের মুসলমানরা টিকবে, দুনিয়ার কোন শক্তিই পাকিস্তানকে নিশ্চিহ্ন করতে পারবে না। গ্রামে গন্জের প্রতিটি এলাকা থেকে শত্রুর চিন্হ মুছে ফেলার আহ্বান – নিজামী -দৈনিক সংগ্রাম ৫ই আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তান অখন্ডতা ও সংহতি সংরক্ষণ এ্যাকশন কমিটি গঠন – দৈনিক সংগ্রাম ৯ই আগস্ট, ১৯৭১
তাদের এজেন্ডা:


× উর্দু একমাত্র রাষ্ট্রভাষা, বাংলা সাইনবোর্ড ইত্যাদি অপসারন, রোমান হরফে বাংলা লেখার আহ্বান।
× কাফের কবি কাজী নজরুল ইসলামের রচনা বর্জন।
× পূর্ব পাকিস্তানের রেডিও টিভিতে শতকরা ৫০% অনুষ্ঠান উর্দুতে হবে।
× জাতীয় স্বার্থে উচ্চপদ থেকে বাঙালী অফিসারদের অপসারন করতে হবে।
× রাজাকার বাহিণীর বেতন এবং শান্তি কমিটির ব্যয় নির্বাহের জন্যে হিন্দু সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করতে হবে।
× তিনমাসের জন্যে বিদেশী সাংবাদিকদের বহিস্কার করতে হবে।
তথাকথিত বাংলাদেশ আন্দোলনের সমর্থকরা ইসলাম, পাকিস্তান ও মুসলমানদের দুশমন – গোলাম আযম – দৈনিক সংগ্রাম ১২ই আগস্ট, ১৯৭১
দুস্কৃতকারীদের এর পরিণাম ফল ভোগ করতে হবে – মতিউর রহমান নিজামী – দৈনিক সংগ্রাম ১২ই আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তান ভূখন্ডের নাম নয় একটি আদর্শের নাম – মতিউর রহমান নিজামী – দৈনিক সংগ্রাম ১৬ই আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তানের শত্রুর মোকাবেলার আহ্বান – নুরুল আমীন, গোলাম আযম, শফিকুল ইসলামদৈনিক সংগ্রাম
পাকিস্তান অর্থ পবিত্র স্থান – গোলাম আজম- দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয় ১৬/১৮ই আগস্ট
জামাতের একজন সদস্যও পূর্ব পাকিস্তানে বাংলাদেশ আন্দোলনে নিজেদের কোন ক্রমেই জড়িত করেনি – মওলানা আব্দুর রহিম – দৈনিক সংগ্রাম ১৮-২১ আগস্ট
আনসার অর্ডিন্যান্স বিলুপ্ত করে রাজাকার অর্ডিন্যান্স জারিদৈনিক ইত্তেফাক, ২২শে আগস্ট, ১৯৭১
ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান ছাড়া অন্য কোন সমাধান গ্রহণযোগ্য নয় – মাহমুদ আলীদৈনিক আজাদ, ২৪শে আগস্ট, ১৯৭১
পাকিস্তানকে যারা বিচ্ছিন্ন করতে চায়- তারা ইসলামকেই উৎখাত করতে চায় – নিজামী
সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তান রক্ষা করেছে – গোলাম আজম- দৈনিক সংগ্রাম ২৭ আগস্ট, ১৯৭১
হিন্দু ভারতের নিরপেক্ষ আদর্শের প্রচারক আওয়ামী লীগ – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয় ৩০ আগস্ট, ১৯৭১
নোয়াখালীর পল্লীতে জনসভা পাকিস্তানের সংহতি রক্ষার আহ্বান- দৈনিক আজাদ, ২৯শে আগস্ট, ১৯৭১
অধ্যাপক আতিকুজ্জামানের বক্তৃতা: পাকিস্তান কেয়ামত পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধ থাকবে -দৈনিক আজাদ, ৩০শে আগস্ট, ১৯৭১
দেশে পূর্ণ স্বাভাবিক অবস্খা কায়েম না হওয়া পর্যন্ত ক্ষমতা হস্তান্তর অর্থহীন – আব্দুর রহিমদেনিক সংগ্রাম, ২৯শে আগস্ট, ১৯৭১
নিজামী ও গোলাম আজম – দৈনিক সংগ্রাম

সেপ্টেম্বর ১৯৭১
বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ঘোষনার দাবী – গোলাম আযম দেনিক পাকিস্তান, ২রা সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান বিশ্বাসঘাতক – মিনহাজ শহীদ – দেনিক সংগ্রাম, ১ম সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ভারতীয় এজেন্ট – দেনিক সংগ্রাম

রেজাকার ও বদর বাহিনীর মরনাঘাত
পাক সেনানায়করা রেজাকারদের কৃতিত্ব আনন্দিত ও গর্বিত
অপবাদ মূলত সামরিক সরকারকেই দেয়া হচ্ছে

পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে পারবে না
পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা দিবসে গোলাম আজম ও মতিউর রহমান নিজামী
ছাত্রসংঘ কর্মীরা পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি জায়গা রক্ষা করবে – মতিউর রহমান নিজামী
যশোহরে ছাত্রনেতা মতিউর রহমান নিজামীর মন্তব্য : পাতা ১, পাতা ২ – দৈনিক সংগ্রাম – ১৫ই সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
আল্লাহ তাদের লাঞ্জিত করেছেন- মতিউর রহমান নিজামী : পাতা ১, পাতা ২
পাকিস্তান হাসিলের লক্ষ্য বাস্তবায়িত না হওয়ায় বর্তমান সংকটের কারণ – আব্বাস আলী খান -দৈনিক সংগ্রাম – ২০শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
যশোহরের রাজাকার সদর দফতরে মতিউর রহামন নিজামী : পাতা ১, পাতা ২
জামাত বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ মেনে নিতে রাজী নয় : গোলাম আজম - দৈনিক পাকিস্তান ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
বিপদগামী তরুণদের সঠিক পথ দেখান : জেনারেল নিয়াজী -দৈনিক পাকিস্তান ২৮শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১

গণতন্ত্র পুণ: প্রতিষ্ঠাই দেশকে ঐক্যবদ্ধ রাখার পূর্বশর্ত : নূরুল আমীন
সংবর্ধনা সভায় গোলাম আযমের ভাষণ – দৈনিক সংগ্রাম ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
নিউইয়র্কে এ.টি. সাদী – বাংলাদেশ আন্দোলন ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্র -দৈনিক পাকিস্তান ২৭শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭১
আব্বাস আলী খান, মতিউর রহমান নিজামীর বক্তব্য

অক্টোবর ১৯৭১
শান্তি কমিটি সদস্যরা ব্যক্তিগত শত্রুতা ও রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করছে
রেজাকার বাহিনীর হাতে ভারী অস্ত্র দেবার আহ্বান

আব্বাস আলী খান, আখতার উদ্দীন আহমদ, ওবায়দুল্লাহ মজুমদার ও গোলাম আজম বলেন
স্বাধীন বাংলা জিগিরের উদ্দেশ্য মুসলমানদের হিন্দু বানানো - দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয়, ১০ অক্টোবর, ১৯৭১
তথাকথিত মুক্তিবাহীনির শতকরা ৯০ জন হিন্দু – দৈনিক সংগ্রাম সম্পাদকীয়, ১৩ অক্টোবর, ১৯৭১
আব্বাস আলী খান, ইউসুফ বলেন
জামাতে ইসলামী নিরলসভাবে শান্তি কমিটির সাথে কাজ করে যাচ্ছে – গোলাম আজম
দেশটা আল্লাহর ফজলে টিকে গেল
বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে গণজমায়েতে অধ্যাপক গোলাম আজম, ভুট্রো বিচ্ছিন্নতাবাদের পথ প্রশস্ত করছে
ভারতের প্রচারণা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে – শাহ আজিজ- দৈনিক পাকিস্তান ২৫শে অক্টোবর, ১৯৭১
জসীম উদ্দীন আহমেদ, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, মওলানা ইউসুফ, ড: মালেক প্রমুখ বলেন
৬ নেতার যুক্ত বিবৃতি- দৈনিক ইত্তেফাক, ২৭শে অক্টোবর, ১৯৭১
দুস্কৃতিকারীদের গুলিত শান্তি কমিটির সদস্য আহত : পাতা ১, পাতা ২, পাতা ৩

নভেম্বর ১৯৭১
রেজাকারদের হাতে ৪ ভারতীয় চর খতম- দৈনিক সংগ্রাম, ৫ নভেম্বর, ১৯৭১
প্রেসিডেন্ট সকাশে নূরুল আমীন : রাজাকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি ও তাদের আরো অস্ত্র দেয়ার সুপারিশ পাতা ১, পাতা ২
হয় শহীদ নয় গাজী
আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও আব্দুল খালেক বলেন
প্রদেশব্যাপি বদর দিবস পালিত -দৈনিক সংগ্রাম ১০ নভেম্বর, ১৯৭১
ভারত আক্রমণ করলে কোলকাতা ও দিল্লীতে নামাজ পড়বো – আব্বাস আলী খান- দৈনিক সংগ্রাম ১০ নভেম্বর, ১৯৭১
আল বদর বাহিনীর অভিযান: ৪০ মুক্তিযোদ্ধা গ্রেফতার- দৈনিক সংগ্রাম ১১ নবেম্বর, ১৯৭১
বদর দিবসে বায়তুল মোকাররমে জনসভা: ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদ মোকাবেলার আহ্বান
বদর দিবসের ডাক-দৈনিক সংগ্রাম ১২ নভেম্বর, ১৯৭১
রাজস্ব মন্ত্রীর সাতক্ষীরা রেজাকার শিবির পরিদর্শন- দৈনিক সংগ্রাম ১৩ নভেম্বর, ১৯৭১
বিভিন্ন স্খানে বদর দিবস পালিত -দৈনিক সংগ্রাম ১৪ নভেম্বর, ১৯৭১
পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন ধ্বংস করতে হবে – জাামাতে ইসলামী
সেনাবাহিনীর পরেই রাজাকারদের স্থান
৯৩ জন বাঙালী সিএসপি, ৪২ জন ইপিসিএস, এবং ৪ জন অধ্যাপকের ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
কিছু রাষ্ট্রদ্রোহী কলকাতা থেকে বাবুদের ডেকে নিয়ে এসেছে
গোলাম আজম শেখ মুজিবের জায়গা দখল করতে সবই করে যাচ্ছেন
পাক সেনাবাহিনীর সহায়তায় বদর বাহিনী গঠিত হয়েছে – নিজামী
বদরবাহিনী হিন্দুস্তানকে খতম করবে -নিজামী
রাজাকারদের জাতীয় বীর বলা উচিৎ
দুস্কৃতিকারীদের চক্রান্ত বানচাল করার আহ্বান – জামায়াত
প্রধানমন্ত্রীর পদ পূর্ব পাকিস্তানকে দিতে হবে – গোলাম আজম
জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠাই আমাদের লক্ষ্য – গোলাম আজম
পাকিস্তান আল্লাহর ঘর – মতিউর রহমান নিজামী
আওয়ামী লীগের যে পরিণতি হয়েছে ভুট্টোরও সে পরিণতি হবে – গোলাম আজম
আত্মরক্ষার জন্য আক্রমণাত্মক ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে – গোলাম আযম – দৈনিক সংগ্রাম, ২৪ নভেম্বর, ১৯৭১
দেশপ্রেমিক জনগণ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত – গোলাম আযম – দৈনিক সংগ্রাম, ২৮ নভেম্বর, ১৯৭১
নেতৃবৃন্দের বজন্সকঠোর ঘোষণা : পাতা ১, পাতা ২ – দৈনিক সংগ্রাম, ৩০ নভেম্বর, ১৯৭১
আক্রান্ত হলে জেহাদ ফরজ হয়ে যায় – মওদুদী
রবিন্দ্র মার্কা লারেলাপ্পা গান

ডিসেম্বর ১৯৭১
আল বদর আল শামস বাহিনীর সংখ্যা এক লাখেরও বেশী – ইউসুফ

২৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

াহো বলেছেন: ১৯৭১ সালের রাজনৈতিক ভূমিকা

১৯৭১ সালে গোলাম আযম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের তীব্র বিরোধিতা করেন। তাঁর দল জামায়াতে ইসলামীও একই মত ও পথ অনুসরণ করে।

২৫ শে মার্চ রাতে সংঘটিত অপারেশন সার্চলাইট এর ছয় দিন পর গোলাম আযম ঢাকা বেতার কেন্দ্র থেকে একটি ভাষণ দেন। এ ভাষণে তিনি ভারতের কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, " ভারত সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারী প্রেরণ করে কার্যত পূর্ব পাকিস্তানীদের দেশপ্রেমকে চ্যালেঞ্জ করেছে।...আমি বিশ্বাস করি যে, এই অনুপ্রবেশকারীরা পূর্ব পাকিস্তানী মুসলমানদের নিকট হেত কোন প্রকার সাহায্য পাবে না। সূত্র: দৈনিক সংগ্রাম, ৭ এপ্রিল ১৯৭১।

গোলাম আযম মুক্তিযুদ্ধের শুধুমাত্র রাজনৈতিক বিরোধিতাই করেননি বরং তিনি এবং তাঁর দল জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে রাজাকার, আলবদর, আলশামস্ প্রভৃতি বাহিনী গড়ে তোলেন। এরা পুরো মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীর পক্ষে কাজ করে।

৩০শে জুন লাহোরে সাংবাদিকদের কাছে গোলাম আযম বলেন, "তাঁর দল পূর্ব পাকিস্তানে দুস্কৃতকারীদের(মুক্তিযোদ্ধা) তৎপরতা দমন করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে এবং এ কারণেই দুস্কৃতকারীদের হাতে বহু জামায়াত কর্মী নিহত হয়েছে। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষার উদ্দেশ্য ঢাকায় শান্তি কমিটি গঠন করা হয়। এর সদস্য ছিলেন পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বরা। গোলাম আযম ও এই কমিটির সদস্য ছিলেন।

১৯৭১ সালের ৫ ও ৬ সেপ্টেম্বর দৈনিক সংগ্রাম এ গোলাম আযমের পশ্চিম পাকিস্তান সফরকালের একটি সাক্ষাৎকারের পূর্ণ বিবরণ দুই কিস্তিতে ছাপা হয়। এই সাক্ষাৎকারে তিনি মুক্তিবাহিনীর সাথে তার দলের সদস্যদের সংঘর্ষের বিভিন্ন বিবরণ ও পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থতির ওপর মন্তব্য করেন। তিনি বলেন,

বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জামায়াতকে মনে করতো পহেলা নম্বরের দুশমন। তারা তালিকা তৈরি করেছে এবং জামায়াতের লোকদের বেছে বেছে হত্যা করছে, তাদের বাড়িঘর লুট করছে জ্বালিয়ে দিয়েছে এবং দিচ্ছে। এতদসত্বেও জামায়াত কর্মীরা রাজাকারে ভর্তি হয়ে দেশের প্রতিরক্ষায় বাধ্য। কেননা তারা জানে 'বাংলা দেশে' ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কোন স্থান হতে পারে না। জামায়াত কর্মীরা শহীদ হতে পারে কিন্তু পরিবর্তিত হতে পারে না। (দৈনিক সংগ্রাম, ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭১)

২৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

াহো বলেছেন:


আবার মিথ্যা ,আবার জামাতি পত্রিকা সংগ্রাম---

অন্তত্য উদ্বেগজনক সংবাদ- খবর পাইয়া লৌড়াইয়া আপনের ইনটারনেশনাল জুরিষ্ট কমিশনের ওয়েব পেজে http://www.icj.org http://www.icj.org/category/publications/reports/
ও মা রাশিয়া নিয়া খবর আছে- মিশরের নতুন সংবিধনা যে মানুষ মারার লাইসেনস সে নিয়া খবর আছে মাগার বাংলাদেশ বিষয়ে কুনো খবর নাই- কি বেবস্হা?

মগার সংগ্রামের রিপোর্টার কি আর ভুল কইবেক? আমারি নিশ্চয় কোন ভুল হইসে এবার গেলাম আপনে
প্রেস রিলিশ সেকশনে -সেকানে দেকি আপনের শ্রীলন্কা- পাকিস্তান -নেপাল সবই আছে মাগার বাংলাদেশের খবর নাই- বেপার কি সংগ্রামের প্রতিবেদক কি গাজা খায় নাকি? নাকি সব আমার ভুল! http://www.icj.org/category/news/press-releases/

আন্তর্জাতিক জুরিস্টস কমিশনের প্রতিবেদন
সকল যুদ্ধাপরাধ বিচার বন্ধের সুপারিশ

২৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

তামিম ইবনে আমান বলেছেন:
উর্দু জানেন?

২৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

াহো বলেছেন:
আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’
ফেইসবুকে বিতর্ক, দুই দৈনিকের খবর প্রত্যাহার

ফেইসবুক ও ব্লগে বিতর্কের পর অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে ‘কাবা শরিফের ইমামদের মানববন্ধনের’ একটি খবর সরিয়ে নিয়েছে দুটি ডানপন্থী দৈনিক।
গত ৬ ডিসেম্বর দৈনিক আমার দেশের ৭ম পাতায় প্রকাশিত ওই সংবাদের শিরোনাম ছিল- ‘আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’। পত্রিকাটির অনলাইন সংস্করণেও দেখা যায় সংবাদটি।

এছাড়া জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার অনলাইনেও একই সংবাদ ছাপা হয়।
সংগ্রামের দুঃখ প্রকাশ

এ নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠলে দৈনিক সংগ্রাম দুঃখ প্রকাশ করে বলে, ‘বাংলাদেশে আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’ শীর্ষক সংবাদটি আমাদের প্রিন্ট এডিশনের কোথাও ছাপা হয়নি। কিন্তু অসাবধানতাবশত অনলাইন সংস্কারে প্রকাশিত হয়। অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি এবং একই সাথে সংবাদটি প্রত্যাহার করে নেয়া হলো। -বার্তা সম্পাদক

২৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: আবালদের দল। পারলে তোমার আম (?) জনতারে নিয়া নিষিদ্ধ কর !!


আম জনতা কি জিনিষ আগে চিন্ন্যা আস X( X( X(

২৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ডজ বলেছেন: @াহো....

আপনি ভুল করছেন। আমি অতীতের কথা বলছি না। আমি বলছি বর্তমান ও ভবিষ্যতের কথা। অতীতে কেউ ভুল লরে থাকলে তার শাস্তি অনিবার্য।

আর, বর্তমানে যারা ভুল করছেন, তাদেরও শাস্তি অনিবার্য। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা যায় কি না সেইটি নিয়ে আমাদের মনে হয় চিন্তা করতে হবে। আপনার কি মত?

২৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: লেখক বলেছেন:
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: @এস্কিমো, জনতা হইল ওই জিনিস, যারা কখনো লগি বৈঠা নিয়ে মাঠে নামে আবার কখনো নেতা মারা গেলে ঘরে বইসা নফল নামায পড়ে।


তাইলে স্বীকার গেলা যে লগি বৈঠা নিয়া জনতাই তুমগো সাইজ করছিলো !!! B:-) B:-)

৩০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

াহো বলেছেন:




@হামিম ঢাকা

২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসায় নেমে আসে নিষ্ঠুরতা।

৫ হাজার ৫৭১টি অভিযোগ স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে খুনের ঘটনা ৩৫৫টি. ধর্ষণ, লুটপাট, অগি্নসংযোগসহ গুরুতর অপরাধের ৩ হাজার ২৭০টি ঘটনা চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এসব ঘটনা সংঘটিত হয়েছে ২০০১ থেকে ২০০২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে।
২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসায় নেমে আসে নিষ্ঠুরতা। বিএনপি ক্যাডাররা আবদুল বারিকের দুটি পা কেটে নেয় ও তার দুই ছেলেকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। আওয়ামী লীগের বিজয়ের আনন্দে গরু জবাই করে মেজবান খাওয়ানোয় তার ওপর এভাবে নির্যাতন করা হয়।
অন্যদিকে বাগেরহাটের ঘটনাটি আরও করুণ। বৃদ্ধ এক বাবার সামনে মেয়েকে গণধর্ষণ করে বিকৃত উল্লাসে মেতে ওঠে বিএনপি-জামায়াত ক্যাডাররা। ঘটনার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ভুক্তভোগীর পরিবার গেলেও কোনো বিচার পায়নি। উল্টো ক্যাডাররা তাদের দেশত্যাগের হুমকি দেয়। ২০০১ সালের নির্বাচনোত্তর সহিংসতার অনেক চিত্রই ছিল এমন
২৫ এপ্রিল ২০১১ samakal.
Click This Link

৩১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: গোপালগঞ্জের স্থানীয় রিপোর্টার াহো উপস্থিত। একটা কথার উত্তর দেন তো ভাই, ৭২-৭৫, ৯৬-০১ আর বর্তমান আমল, কোনটারে আপনার মতে সবচেয়ে ভালো মনে হয়? কোন আমলে ধর্ষণ, খুন খারাবি কম হইছে? সেই আমল নিয়াই আলাপ করব, চলেন।

৩২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
জয় জয় পাকিস্তান ।
দালাল রা সব ঐক্য জোটে দেশ বানাইবা গোরস্তান ?

জামাতি ইসলামি পাকিস্তান (বাংলাদেশ শাখা) নিষিদ্ধ করার বেপারে মতবাদটা কি ? @ চাঁচা+পোষ্ট দাতা

৩৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

াহো বলেছেন:




২০১২ সালে বাংলাদেশের আর্থিক খাত শুধু স্থিতিশীল নয় বরং শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়াতে পেরেছে। সামষ্টিক অর্থনীতির মুখ্য সূচক যেমন, জিডিপি, আমদানি-রফতানি, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে। সার্বিক বিচারে ২০১২-এর অর্থনীতি স্বস্তিদায়কই ছিল। ২০০৮-০৯ অর্থবছর যেখানে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ, সেখানে গত অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও বিশ্বমন্দার কারণে তা হয়তো অর্জন করা যাবে না। তবে চলতি বছরের প্রবৃদ্ধির হার গত অর্থবছরের চেয়ে কম হবে না। সদ্য সমাপ্ত বছরের অর্থনীতির ওপর মূল্যায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক রিপোর্টে এসব কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রেমিট্যান্সের ইতিবাচক প্রভাবে গেল অক্টোবরে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বর্তমান রিজার্ভ দিয়ে দেশের চার মাসেরও বেশি সময়ের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব। এর আগে এমন স্বস্তিদায়ক পরিবেশ কখনও তৈরি হয়নি।


---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
২০১২ সাল বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য মন্দ কাটেনি একেবারে। বিনিয়োগ ছাড়া অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলো ছিল ইতিবাচক। বছর শেষে এসে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ পৌঁছে গেছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলারে।

বিদায়ী বছরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫ শতাংশের বেশি। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নানামুখী তৎপরতায় আমদানি ব্যয় কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ। ফলে নেতিবাচক অবস্থা থেকে বহুদিন পর চলতি হিসেবে উদ্বৃত্ত অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।

নভেম্বর শেষে গড় বার্ষিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশে। ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী হতে শুরু করেছে টাকা। ৮০ টাকার নিচে নেমে এসেছে ডলারের বিনিময় হার, এক বছর আগে যা প্রায় ৮৫ টাকা ছিল।

চলতি অর্থবছরে ১৪ হাজার ১৩০ কোটি টাকার কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে নভেম্বর পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে। রাজস্ব আয় বেড়েছে ২৫ শতাংশ। ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার প্রবণতাও কমে এসেছে।

ঘাটতি বাজেটের দেশে বাজেট উদ্বৃত্ত থাকাটা কতোটা স্বস্তির হতে পারে, তা অর্থমন্ত্রীর নির্ভার হাসিমুখ দেখলেই বোঝা যায়। পদ্মা সেতুর ঋণ নিয়ে দোলাচলের মধ্যেই আবুল মাল আবদুল মুহিতের হাতে মেট্রো রেলের জন্য জাপান সরকারের ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণের সম্মতিপত্র বছর শেষে আশা জাগানিয়া খবর বটে।

--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

সামষ্টিক অর্থনেতিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক সর্বশেষ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে ১৫০টি দেশের তালিকায় শীর্ষ ৩৫টির মধ্যে স্থান দিয়েছে এবং আশা করা হচ্ছে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রতিবেশী দেশগুলোর চেয়ে বেশি হবে। চলতি অর্থবছরের জন্য পাকিস্তানের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশ, নেপালের ৩.৬ শতাংশ, মালয়েশিয়ার ৪.৭ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৫.৯ শতাংশ, ভারতের ৬ শতাংশ এবং শ্রীলঙ্কার ৬.৭ শতাংশ হবে বলে প্রদর্শিত হয়েছে।

৩৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

াহো বলেছেন:


জিয়াউর রহমানের বহুদলীয় গণতন্ত্র


সবাই এক জিনিস আজ ভুলে গেছে বলতে জিয়াউর রহমান ১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক



জিয়াউর রহমান ১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক

,১৯৭৫-এর ২৪শে অক্টোবরে সেনাপ্রধানকে পদচ্যুত করে উপসেনাপ্রধান থেকে সেনাপ্রধান।

বঙ্গবন্ধু হত্যার মাত্র ৪ মাস পর ,৭২এর ঘাতক দালাল আইন বাতিল।
১৯৭৬-এর ২৯শে নভেম্বরে প্রধান সামরিক শাসক সায়েমের বিরুদ্ধে ক্যু করে নিজে প্রধান সামরিক প্রশাসক

,১৯৭৭এর ২১ শে এপ্রিলে আবার সায়েমকে সম্পূর্ণ কিকআউট করে রাষ্ট্রপ্রধান

,৩০শে আগস্ট সকল রাজনীতি নিষিদ্ধ ,

৭৭ এ অবৈধ ঘোষিত ধর্মভিত্তিক রাজনীতির অনুমতি।

১৯৭৭-এর ২২ এপ্রিলে ১৯৭২ এর শাসনতন্ত্রের ৩৮ অনচ্ছেদের মূল পরিবর্তন এনে সংবিধানে সন্ত্রাস ,১৯৭৭-এর ৭ই মে তে খুনিদের ক'জনকে পদোন্নতি এবং পুনর্বহাল ,
১৯৭৮-এর ৫ই এপ্রিলে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে ১৯৭১-এর ঘাতক দালালদের নাগরিকত্ব দানের জন্য মন্ত্রনালয়কে আদেশ , ৭৭-এর হ্যা না ভোট ,

১৯৭৯-এর ৫ই এপ্রিল ৫ম সংশোধনীকে আইনে প্রণীত করে জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের দ্বার রুদ্ধ করতে বিষাক্ত ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইন এবং নতুন নাগরিকত্ব আইনের আওতায় পাকিস্তানের পাসপোর্ট হাতে রাজাকার গোলাম কে দেশে ঢুকিয়ে এবং ইয়াহিয়ার মন্ত্রী গণহত্যার মাস্টার মাইন্ডার ,আব্বাসকে ৭৯তে জামাতের আমীর হতে দিয়ে ,দেশে মৌলবাদ এবং জামাতের স্বাধীনতা বিরোধী সকল কার্যকলাপকে সাংবিধানীক বৈধতা ,৭৫এর ৩১শে ডিসেম্বর ঘাতক দালাল আইন বাতিল করে ১১ হাজার যুদ্ধ অপরাধীর মুক্তি ,যাদের মধ্যে ৭৫২জন দন্ডপ্রাপ্ত।জেল ও বঙ্গবন্ধু হত্যার সব তদন্ত বন্ধ করে দিয়ে রাস্ট্রদ্রোহিতা মুলক কর্মকান্ড।ক্ষমতার এত জঘন্য দৃষ্টান্ত আর কার ?১৯৭২এর সংবিধানকে কেটে ছিরে নিজের ইচ্ছে মত সব
কিছুকে জায়েজ করার নগ্ন প্রচেষ্টা।

৩৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: নিয়েল, জামাতরে কি নিষিদ্ধ করতে পারবা? ২০০৯-১০ এ যখন আওয়ামী লীগের হাতে সর্বময় ক্ষমতা ছিল আর জামাত কোনঠাসা ছিল, তখন কেন নিষিদ্ধ করে নাই? আওয়ামী লীগ জীবনেও জামাত নিষিদ্ধ করবে না, এইটা পাগলেও বুঝে।

আর যদি আমারে ব্যক্তিগত ভাবে জিগাও, তো ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি থাকুক, কিন্তু ৭১ এ কুকর্মের কারণে সকল রাজাকারের বিচারসহ জামাত নিষিদ্ধ করা হোক।

৩৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানবাধিকার সংগঠন অধিকার-এর বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১২ সালে ৭০ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বারা ২৪ জন গুম, জেলহেফাজতে ৬৩ জনের মৃত্যু এবং বিএসএফ কর্তৃক ৩৮ জন বাংলাদেশীকে হত্যা, ৭৪ জন বাংলাদেশী অপহৃত এবং ১০০ জন বাংলাদেশী নির্যাতনের শিকার হন।

সরকার ভারতকে ‘বন্ধু রাষ্ট্র’ হিসেবে বারবার উল্লেখ করে ট্রানজিটসহ বিভিন্ন সুবিধা দিলেও বন্ধুত্বের কোনো নিদর্শন দেশের জনগণ দেখতে পায়নি। সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফ কর্তৃক নির্বিচারে নিরস্ত্র বাংলাদেশীদের হত্যা, নির্যাতন, অপহরণ গত বছরগুলোর তুলনায় অনেক বেড়ে গেছে। বিএসএফ ১২০২ সীমানা পিলারের ৬-এস পিলার অতিক্রম করে প্রায় ৫০০ গজ বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করে বাংলাদেশীদের অপহরণ করে। দেশের ভেতর রাজনৈতিক সহিংসতায় ১৭১৬১ জন আহত আর ১৬৯ জন নিহত হন।
২০১২ সালে ৫ জন সাংবাদিক নিহত, ১৬১ জন আহত, ৬৩ জন হুমকির সম্মুখীন, ১০ জন আক্রমণের শিকার, ৫০ জন লাঞ্ছিত এবং ১ জন র্যাব ও ১ জন ডিবি পুলিশের হাতে নির্যাতিত হন।

৩৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

াহো বলেছেন:
বাংলাদেশে ২০০৯ সালের পর থেকে খুনের অপরাধ কমতে শুরু করেছে এবং প্রতি ববছর গড়ে অন্তত ১,০০০ টি খুন কম হয়েছে।

বাংলাদেশের অপরাধ পরিসংখ্যান আমলে নিলে দেখা যাবে ১৯৭২ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত গড়ে প্রতি বছর দেশে ২,৩০৫টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এই পরিসংখ্যানে দেখা যাবে দেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক খুনের ঘটনা ঘটেছিল ১৯৭২ সালে মোট ৫,৯৫৬টি) এবং সবচেয়ে কম সংখ্যক খুনের ঘটনা ঘটেছিল ১৯৮৪ সালে (৯৯২টি)। এই ব্যবধির যে কোন চার বছরের হিসেব নিলে দেখা যাবে মোট চার বছরের খুন হয়েছিল ৯,২২০টি। ২০০১ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দেশে গড়ে প্রতি বছর খুন হয়েছে ৩,৭৮৪টি। এই হিসেব মতে চার বছরে মোট খুনের ঘটনা হবে ১৫,১৩৭টি। অর্থাৎ দেশে যদি খুনের ঘটনা ২০০১ থেকে ২০০৯ সালের গড় অনুপাতে বৃদ্ধি পেত তাহলে আরো অন্তত ৪,১৩৭টি খুনের ঘটনা অপরাধ পরিসংখ্যানে যোগ হত। কিন্তু বাস্তব কথা হল তা হয় নাই। এমতাবস্থায়, সিদ্ধান্ত টানা সম্ভব যে বাংলাদেশে ২০০৯ সালের পর থেকে খুনের অপরাধ কমতে শুরু করেছে এবং প্রতি ববছর গড়ে অন্তত ১,০০০ টি খুন কম হয়েছে।
http://blog.bdnews24.com/Shattik/145672

৩৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: শুরু হইছে াহোর মিথ্যাচার। জিয়ার নামে দুইটা না বললে আর আম্লীগ হইল কেমনে?

তাহলে াহো ভাই, এতো কিছু গবেষণা কইরা শেষ পর্যন্ত এই ২০১২ই ভালো হল। যেই বছর দেশে শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের গুম করা হল, ছাত্রলীগের সন্ত্রাস অতীতের সব মাত্রা ছাড়াল, স্বামীর সামনে ছাত্র লীগের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি নৃত্য শিল্পীকে রাতভোর ধর্ষণ করল, বিশ্বজিৎকে হত্যা করা হল, রাস্তায় শিক্ষকের মৃত্যু হল আরও অসংখ্য ভয়ঙ্কর ঘটনা।

তবে অর্থনৈতিক ভাবে আওয়ামী লীগের জন্য বছরটা খারাপ কাটেনি। হাসান-হোসেন-হাসিনা মিলে পদ্মা সেতু খেল, সোনালী ব্যাংকের ৪০০০ কোটি টাকা লুটে নিল, আর শেয়ার বাজার তো আরও আগেই গেল। বহির্বিশ্বে তেলের দাম কমেছে, ডলারের দামও কমেছে আর দেশে তেলের দাম বাড়ানো হল। প্রতি মাসে হাজার হাজার কোটি টাকার ভর্তুকির কুইক রেন্টালে অনেকেরই রমরমা অবস্থা।
সত্যিই, ২০১২টা ভালো গিয়েছে বলতেই হবে।

৩৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: খব সন্দর ভুদাই হালায়!! অরাজকতা করতেছে শিবির, আর নিষিদ্ধ করা দরকার বিম্পি আওয়ামিলিগ! ঠিকই কৈছ ছাগু,


এইডা পছন্দ হয়না? না হইলে ফাকিস্তান যা দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের সংঘবদ্ধ তান্ডব। সময় এলো "দেখামাত্র গুলি করার অফিসিয়াল নির্দেশ দেবার।"

৪০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

াহো বলেছেন:

বাংলাদেশে ২০০৯ সালের পর থেকে খুনের অপরাধ কমতে শুরু করেছে এবং প্রতি ববছর গড়ে অন্তত ১,০০০ টি খুন কম হয়েছে।






বাংলাদেশের অপরাধ পরিসংখ্যান আমলে নিলে দেখা যাবে ১৯৭২ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত গড়ে প্রতি বছর দেশে ২,৩০৫টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এই পরিসংখ্যানে দেখা যাবে দেশে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক খুনের ঘটনা ঘটেছিল ১৯৭২ সালে মোট ৫,৯৫৬টি) এবং সবচেয়ে কম সংখ্যক খুনের ঘটনা ঘটেছিল ১৯৮৪ সালে (৯৯২টি)। এই ব্যবধির যে কোন চার বছরের হিসেব নিলে দেখা যাবে মোট চার বছরের খুন হয়েছিল ৯,২২০টি। ২০০১ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দেশে গড়ে প্রতি বছর খুন হয়েছে ৩,৭৮৪টি। এই হিসেব মতে চার বছরে মোট খুনের ঘটনা হবে ১৫,১৩৭টি। অর্থাৎ দেশে যদি খুনের ঘটনা ২০০১ থেকে ২০০৯ সালের গড় অনুপাতে বৃদ্ধি পেত তাহলে আরো অন্তত ৪,১৩৭টি খুনের ঘটনা অপরাধ পরিসংখ্যানে যোগ হত। কিন্তু বাস্তব কথা হল তা হয় নাই। এমতাবস্থায়, সিদ্ধান্ত টানা সম্ভব যে বাংলাদেশে ২০০৯ সালের পর থেকে খুনের অপরাধ কমতে শুরু করেছে এবং প্রতি ববছর গড়ে অন্তত ১,০০০ টি খুন কম হয়েছে।
http://blog.bdnews24.com/Shattik/145672

৪১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

অরিয়ন বলেছেন: আওয়ামী লীগের রাজনীতি শেখ মুজিবই নিষিদ্ধ করেছিলেন। জিয়া বহুদলীয় গনতন্তের চিন্তা চেতনা থেকে তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দিয়ে জনগনের উপর বোঝা চাপিয়ে দিয়েছিলেন।

আওয়ামী রাজনীতি ও ধর্মকে পুজি করে যারা রাজনীতি করে তাদেরকে প্রতিরোধ ও প্রত্যাক্ষানের উপযুক্ত সময় এখনই।

৪২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ.. বেশ

ইনারা এখনো ৪০ / ১০ বছরে আগের ঘুমে স্বপ্ন দেখায় ব্যষ্ত!!!!!!

২০১৩তে আওয়ামী মাৎসানায় তিনাদের চুখে পড়বে কেমনে????

স্মৃতির আফিম খাওয়াইয়া তিনাদের ঘুম পাড়াইয়া রাখছে -তাদের মিলিয়ন ডলার ক্যাশ সহ জেএফকে তে ধরা পড়া গুরুরা!!!

মি. ফোর পার্সেন্ট এর কমিশনের লোভে পদ্মা ব্রীজ খাঈয়া ফেলল...

এখন যদি ইমোশনাল চিক্কুর না দেয়- হাজার হাজার অপকর্শের লজ্জা ঢাকব কি দিয়া!!!!

তাই তারা বর্তমানে চোখ বুঝে হাটে- আর ক্ষনে ক্ষনে চিক্কুর মাইরা উঠে স্মৃতির দোহাই দিয়া!!!!! তাও আবার মিথ্যা আর স্বার্থ সংশ্লিষ্টতা মিশাইয়া - যেখানে বীরোত্তম জিয়াউর রহমান, কাদের সিদ্দীকি, এবিএম মূসা গং হন রাজাকার!!!!!!!!

তাগোর ঠান্ডা পানিতে আচ্ছা মতো চুবাইলে যদি হুশ ফিরে!!!!!!

জিয়াউর রহমানের বহুদলীয় গণতন্ত্র চালুর পথ ধরে বাকশালে বিলুপ্ত আওয়ামীলীগ নতুন জীবন পাইয়া আজ ক্ষমতায় আইসা-সবেরে গাইলায়!!!!

কাকের মতো চুখ বুঝিয়া চিক্কুর মারে জগত আন্ধার!!রে জগত আন্ধার!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৪৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

াহো বলেছেন:

১৯৭৭-৭৮ সালে প্রাণদণ্ডের শিকার হওয়া সেনাদের সংখ্যাটি আহসান পেতে পেরেছিলেন সেই সময়ে ঢাকার নবম ডিভিশনের অধিনায়ক জেনারেল মীর শওকত আলীর কাছ থেকে। নিহত সেনাদের বিষয়ে এটাকেই সর্বনিম্ন মাত্রা বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে। এই সংখ্যাটি হলো এক হাজার ১৩০। আসল সংখ্যাটি আসলে কত? কেউ জানে না। আহসানের বিশ্বাস, শত শত সেনাসদস্যকে ফায়ারিং স্কোয়াডে হত্যা করা হয়েছিল কোনো প্রমাণ না রেখে। মীর শওকতের দেওয়া সংখ্যার বাইরেও যেমন অনেকে থেকে যেতে পারেন, আবার সবাই হয়তো এর অন্তর্ভুক্ত হতেও পারেন।

৪৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: াহো, ৯৬-০১ এর কথা মানুষ ভুলে নাই। জয়নাল হাজারী, তাহের, হাজী সেলিম, মকবুল, শামিম উসমান, গোলন্দাজরা দেশের মানুষরে কি বিভীষিকা উপহার দিছিল সবারই মনে আছে। এই সন্ত্রাসের বিএনপি আমলের শুরুর দিকেও ছিল, কিন্তু বিএনপি সরকার আওয়ামী লীগের মত সন্ত্রাসী বা খুনিদের রাষ্ট্রপতির ক্ষমা ঘোষণা করে নাই।
২০০৩ এ অপারেশন ক্লিন হার্টের প্রথম ভিক্টিমই ছিল নারায়ণগঞ্জের ছাত্রদলের সভাপতি ডেভিড, যার ভয়ে নারায়নগঞ্জ থেকে কাচপুর পর্যন্ত কাঁপত। এভাবে নিজ দলের আরও অনেক ফ্রাঙ্কেন্সটাইন বিএনপি নিজ হাতে দমন করেছে। র‍্যাব নামিয়ে সকল সন্ত্রাসী'কে দৌড়ের উপর রাখা হয়েছে আর এখন র‍্যাব পাঠানো হয় মির্জা আব্বাসের বাসা ভাঙচুর করতে। আপনি সত্য বলবেন না জানি, তবুও র‍্যাবের অতীত এবং বর্তমানের একটা তুলনা দিবেন কি?

৪৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

াহো বলেছেন:
সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ এ নাটকের মাধ্যমে বিচারের নামে ১১ জন কর্মকর্তাসহ এক হাজার ৪৫০ জন বিমানসেনাকে ফাঁসি দেন।

সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান১৯৭৭ এ নাটকের মাধ্যমে বিচারের নামে ১১ জন কর্মকর্তাসহ এক হাজার ৪৫০ জন বিমানসেনাকে ফাঁসি দেন।


১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর ভোররাতে বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহের ঘটনার পুনঃ তদন্ত দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত বিমানসেনা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
গতকাল রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা এ দাবি জানান। তাঁরা বলেন, কথিত বিদ্রোহের পর ’৭৭ সালে সামরিক আদালতে সাজা দেওয়ার প্রতিটি ঘটনা দেশের সংবিধানের আলোকে পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
ওই সময় সামরিক আদালতের রায়ে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, বিমানবাহিনীর এমন ২৩৮ জন সদস্যের একটি তালিকা সংবাদ সম্মেলনে বিতরণ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন: বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহের পর সামরিক ট্রাইব্যুনালের বিচারের মাধ্যমে শাস্তি পাওয়া করপোরাল খায়রুল আনোয়ার, নূরুল ইসলাম, আমজাদ হোসেন, মনির শরীফ, সৈনিক কামরুজ্জামান, সার্জেন্ট মামুনসহ শতাধিক ব্যক্তি। এ ছাড়া ফাঁসি হওয়া ও নিখোঁজ বিমানসেনাদের কয়েকটি পরিবারের সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
লিখিত বক্তব্যে করপোরাল খায়রুল আনোয়ার বলেন, ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর বিমানবাহিনীতে একটি অভ্যুত্থান-নাটক হয়। তৎকালীন সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান এ নাটকের মাধ্যমে বিচারের নামে ১১ জন কর্মকর্তাসহ এক হাজার ৪৫০ জন বিমানসেনাকে ফাঁসি দেন। বরখাস্ত ও চাকরিচ্যুত করা হয় আরও তিন হাজার ব্যক্তিকে। নিখোঁজ হন অনেকে। এক হাজারের বেশি মানুষকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ওই ঘটনার পর নিখোঁজ সার্জেন্ট দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী নুরের নাহার বলেন, ‘আমার স্বামীর লাশ ফিরে পেতে চাই। তাঁর কী অপরাধ ছিল, সেটা জানানো হোক। দেশের মানুষ হিসেবে সে অধিকার আমার আছে।’
নিখোঁজ করপোরাল মান্নানের স্ত্রী সুরাইয়া বলেন, ‘দুজন লোক আমার স্বামীকে টানাহেঁচড়া করে ধরে নিয়ে যায়। এরপর থেকে তাঁর কোনো হদিস নেই। অথচ বিদ্রোহের ঘটনার সময় তিনি গ্রামের বাড়িতে ছুটিতে ছিলেন।’
ফাঁসি হওয়া সার্জেন্ট আফাজ উদ্দিনের স্ত্রী রহিমা খাতুন বলেন, ‘পত্রিকায় খবর পড়ে জানতে পারি, আমার স্বামীর ফাঁসি হয়েছিল। কিন্তু সরকার কিছুই জানায়নি। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, তিনি পেনশন দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেবেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত কিছুই পাইনি।’
খায়রুল আনোয়ার বলেন, সামরিক আদালতে এক মিনিটের রায়ে অনেকের ফাঁসির আদেশ দিয়ে তা সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়েছিল। এ ছাড়া কথিত বিদ্রোহের সময় নিহত ব্যক্তিদের আর খোঁজ মেলেনি। লাশগুলো হয় পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে, নয়তো মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল হওয়ার পর সুবিচার ও ক্ষতিপূরণ পাওয়ার ব্যাপারে তাঁরা আশাবাদী হয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ক্ষতিগ্রস্ত বিমানসেনাদের পূর্ণ পেনশন দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেছিল। কিন্তু তা আর কার্যকর হয়নি। অথচ এখন অনেকের জীবন বিপন্ন হতে চলেছে।
সংবাদ সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া, পুনর্বাসিত করা এবং তাঁদের আজীবন পেনশনের দাবি করে বলা হয়, এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয়, এটা মানবিক ও ন্যায়বিচার-সংক্রান্ত। এ ছাড়া সঠিক তদন্তের মাধ্যমে চক্রান্তকারীদের নাম, ক্ষতিগ্রস্ত সবার ছবিসহ তালিকা প্রকাশ ও বিমানবাহিনীর তৎকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ব্যাপারে তদন্তের দাবি করা হয়।



বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহের ঘটনার পুনঃ তদন্ত দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রথম আলো
http://www.prothom-alo.com/detail/news/190765

৪৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: াহো, সেনাবাহিনীতে বিদ্রোহের একটাই শাস্তি, এইখানে ধ্বজভঙ্গ তৈলুরের ক্ষমার বেইল নাই। একটা দেশে তিন মাসে তিনটা বড় বড় সেনা বিপ্লব হইল। দেশের প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে কত শত অফিসার নেতা মারা গেল। জিয়ার আমলে হল ২২টা বিদ্রোহ, যার কোনটার আঁচই দেশের উপর পড়েনি; দেশ ছিল স্থিতিশীল, উন্নয়নমুখী। ধন্যবাদ না দেন, যেইটার ব্যাপারে বুঝেন না সেইটা নিয়া বলা থেকে বিরত থাকুন।

৪৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

াহো বলেছেন:

@হামিম ঢাকা

২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসায় নেমে আসে নিষ্ঠুরতা।

৫ হাজার ৫৭১টি অভিযোগ স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে খুনের ঘটনা ৩৫৫টি. ধর্ষণ, লুটপাট, অগি্নসংযোগসহ গুরুতর অপরাধের ৩ হাজার ২৭০টি ঘটনা চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এসব ঘটনা সংঘটিত হয়েছে ২০০১ থেকে ২০০২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে।
২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসায় নেমে আসে নিষ্ঠুরতা। বিএনপি ক্যাডাররা আবদুল বারিকের দুটি পা কেটে নেয় ও তার দুই ছেলেকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। আওয়ামী লীগের বিজয়ের আনন্দে গরু জবাই করে মেজবান খাওয়ানোয় তার ওপর এভাবে নির্যাতন করা হয়।
অন্যদিকে বাগেরহাটের ঘটনাটি আরও করুণ। বৃদ্ধ এক বাবার সামনে মেয়েকে গণধর্ষণ করে বিকৃত উল্লাসে মেতে ওঠে বিএনপি-জামায়াত ক্যাডাররা। ঘটনার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ভুক্তভোগীর পরিবার গেলেও কোনো বিচার পায়নি। উল্টো ক্যাডাররা তাদের দেশত্যাগের হুমকি দেয়। ২০০১ সালের নির্বাচনোত্তর সহিংসতার অনেক চিত্রই ছিল এমন
২৫ এপ্রিল ২০১১ samakal.

৪৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

না তুমি না আমি বলেছেন:
কি পোষ্ট দিলেন ভাই! এক পোষ্টেই াহোর এমন ডাইরিয়া ছুটছে। ল্যাদানো তো বন্ধই হচ্ছে না!

এই ধরণের ডাইরিয়া ছুটানো মার্কা পোষ্ট দেয়ার জন্য আপনাকে তীব্র ধিক্কার জানাচ্ছি!

৪৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

াহো বলেছেন:
রাষ্ট্রপতি পদ ছিনতাইয়ের পর জিয়াউর রহমান



রাষ্ট্রপতি পদ ছিনতাইয়ের পর জিয়াউর রহমান তার প্রতি সমর্থন দেখানোর জন্য প্রহসনের গণভোট করেন। সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পীড়াপীড়ি সত্ত্বেও গণভোটে শতকরা ৫ ভাগ ভোটারও উপস্থিত হননি। অথচ রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যমে বলা হলো গণভোটে শতকরা ৯৮ ভাগ লোক জিয়ার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। এভাবেই স্বৈরশাসক জিয়া দেশে ভোট জালিয়াতির সংস্কৃতি চালু করেন। প্রকৃতপক্ষে সামরিক শাসনের মধ্যেও তথাকথিত গণভোটে শতকরা ৫ ভাগ ভোটার উপস্থিত না হয়ে জোরপূর্বক ক্ষমতা দখলকারী জেনারেল জিয়াকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। এরপর ১৯৭৮ সালের ৩ জুন সেনাপ্রধানসহ সব লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত থেকেই জিয়া রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেন। অর্থাৎ জেনারেল জিয়া রাষ্ট্রপতি পদের প্রার্থী হিসেবে ছিলেন সম্পূর্ণ অবৈধ। এরপর জেনারেল জিয়া ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দল বিএনপি গঠন করেন। দল গঠনের মাত্র ৫ মাস পর ১৯৭৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ৩০০ আসনের মধ্যে ২ শতাধিক আসন লাভ করে। নির্বাচনের পর স্বাধীনতার প্রত্যক্ষ বিরোধী শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী এবং আরও কয়েকজন রাজাকার দালালকে মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন জিয়াউর রহমান।

৫০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

াহো বলেছেন:

অবৈধ ৬ শাসক
১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট হইতে ১৯৭৯ সালের ৯ই এপ্রিল তারিখের (উভয় দিনসহ) মধ্যে প্রণীত সকল ফরমান, ফরমান আদেশ, সামরিক আইন প্রবিধান, সামরিক আইন আদেশ ও অন্যান্য আইন এবং উক্ত মেয়াদের মধ্যে অনুরূপ কোন ফরমান দ্বারা এই সংবিধানে যে সংশোধন, সংযোজন, পরিবর্তন, প্রতিস্থাপন ও বিলোপসাধন করা হইয়াছে তাহা এবং অনুরূপ কোন ফরমান, সামরিক আইন প্রবিধান, সামরিক আইন আদেশ বা অন্য কোন আইন হইতে আহরিত বা আহরিত বলিয়া বিবেচিত মতাবলে, অথবা অনুরূপ কোন মতা প্রয়োগ করিতে গিয়া বা অনুরূপ বিবেচনায় কোন আদালত, ট্রাইবু্যনাল বা কর্তৃপ কর্তৃক প্রণীত কোন আদেশ কিংবা প্রদত্ত কোন দণ্ডাদেশ কার্যকর বা পালন করিবার জন্য উক্ত মেয়াদের মধ্যে কোন ব্যক্তি বা কর্তৃপ কর্তৃক প্রণীত আদেশ, কৃত কাজকর্ম, গৃহীত ব্যবস্থা বা কার্যধারাসমূহ, অথবা প্রণীত, কৃত, বা গৃহীত বলিয়া বিবেচিত আদেশ, কাজকর্ম, ব্যবস্থা বা কার্যধারাসমূহ এতদ্দ্বারা অনুমোদিত ও সমর্থিত হইল এবং ঐ সকল আদেশ, কাজকর্ম, ব্যবস্থা বা কার্যধারাসমূহ বৈধভাবে প্রণীত, কৃত বা গৃহীত হইয়াছে বলিয়া ঘোষিত হইল এবং তৎসম্পর্কে কেন আদালত, ট্রাইবু্যনাল বা কর্তৃপরে নিকট কোন কারণেই কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না।

খন্দকার মোশতাক আহমেদ : ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক বাহিনীর কিছুসংখ্যক সদস্যের হাতে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হলে খন্দকার মোশতাক আহমেদ নিজেকে দেশের রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করেন। তিনি মোট ৮৩ দিন এ বিতর্কিত পদে অধিষ্ঠিত থাকেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান 'জয় বাংলা'র পরিবর্তে 'বাংলাদেশ জিন্দাবাদ' চালু করেন এবং 'বাংলাদেশ বেতার'-এর নামকরণ করেন রেডিও বাংলাদেশ। তার সময়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামান নির্মমভাবে নিহত হন। ১৯৭৫ সালের ৬ নবেম্বর তিনি মতাচু্যত হন।

বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম : ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক বাহিনীর কতিপয় সদস্যের হাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃতু্য এবং নবেম্বর মাসে পরবতর্ী প্রেসিডেন্ট খন্দকার মোশতাকের উৎখাতের পর ১৯৭৫ সালের ৬ নবেম্বর বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন। রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের পরই তিনি সংসদ ও মন্ত্রিপরিষদ ভেঙ্গে দিয়ে সারাদেশে সামরিক আইন জারি করেন এবং নিজেকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ঘোষণা করেন। ১৯৭৬ সালের ২৯ নবেম্বর তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিয়ে সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক নিয়োগ করেন। ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল তিনি সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের হাতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব দিয়ে অবসর গ্রহণ করেন।

মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান : ১৯৭৫ সালের ৭ নবেম্বর জিয়াউর রহমানকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ঘোষণা করা হয়। অধিকন্তু ওইদিন সেনাসদরে এক বৈঠকে অন্তর্বতর্ীকালীন সরকার পরিচালনার জন্য একটি প্রশাসনিক কাঠামো গঠন করা হয়। রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সায়েমকে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক এবং তিন বাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান এয়ার ভাইস মার্শাল এমজি তাওয়াব ও রিয়ার এ্যাডমিরাল এমএইচ খানকে উপ-প্রধান করে সামরিক আইন প্রশাসক করা হয়। ১৯৭৬ সালের ১৯ নবেম্বর বিচারপতি সায়েম প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালে জিয়াউর রহমান এই দায়িত্ববার গ্রহণ করেন। অবশেষে ১৯৭৭ সালর ২১ এপ্রিল রাষ্ট্রপতি সায়েম পদত্যাগ করলে জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন।
১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে সংঘটিত এক ব্যর্থ সামরিক অভু্যত্থানে তিনি নিহত হন।

বিচারপতি আবদুস সাত্তার : ১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমান নিহত হলে বিচারপতি আবদুস সাত্তার দেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৮১ সালে তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ এক সামরিক অভু্যত্থানে আবদুস সাত্তার মতাচু্যত হন।

বিচারপতি আহসান উদ্দিন চৌধুরী : ১৯৮২ সালে দেশে এক সামরিক অভু্যত্থান ঘটিয়ে সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে রাষ্ট্রীয় মতা গ্রহণ করেন। জেনারেল এরশাদ ২৭ মার্চ বিচারপতি আহসান উদ্দিন চৌধুরীকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি পদে অভিষিক্ত করেন। ১৯৮৩ সালের ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি ওই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।

জেনারেল এরশাদ : ১৯৮১ সালের ৩০ মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের অব্যবহিত পর থেকেই রাজনীতিতে এরশাদের আগ্রহ প্রকাশ পেতে থাকে। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তারের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে জেনারেল এরশাদ রাষ্ট্রমতা দখল করেন। ১৯৮৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেন।
এরপর তিনি রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আহসান উদ্দিন চৌধুরীকে অপসারণ করে ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
প্রবল গণঅভু্যত্থানের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।

৫১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

অরিয়ন বলেছেন: পোষ্টটি হলো আওয়ামীলিগ কে নিয়া। এখানে জিয়াকে টেনে এনে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা অপবাদ দিয়ে তারা কি বোঝাতে চায়? জিয়াকে নিয়ে এতো ভয় পাওয়ার কি আছে?

পারলে শেখ মুজিবকে নিয়ে তার সুশাসন নিয়ে তার গুনকির্তন করে একটা পোস্ট দেন। দেখি ক্ষমতায় থেকে উনি কতটুকু সুশাসনের নজির রেখে গেছেন। আর কেনইবা আওয়ামীলিগ নিষিদ্ধ করেছিলেন।

৫২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: াহো, জিয়াউর রহমান তাহলে এভাবেই ধরে এনেছিলেন বিদ্রোহী বিমান বাহিনীর সেনাদের? এবার তাহলে বাবার ছেলেদের কিছু কীর্তি শুনুন-

মুক্তিযোদ্ধাকে জীবন্ত কবর

“ঢাকা জেলার মনোহরদী থানার পাটুলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কর্মকর্তার দলীয় কর্মীদের সহযোগিতায় সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত শত্রুতা সাধনের উদ্দেশ্যে জনৈক মুক্তিযোদ্ধাকে জীবন্ত কবর দিয়েছে। এই অপরাধে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করিয়া নারায়ণগঞ্জ থানায় চালান দিলে জনৈক এমসিএ হস্তক্ষেপ করিয়া এই নরঘাতকটিকে মুক্ত করিয়াছেন। (২ জুন-১৯৭২ : সাপ্তাহিক হক কথা )


‘তোর নিজের হাতে ছেলের গলা কেটে দে, ফুটবল খেলবো তার মাথা দিয়ে’

আহমেদ মুসা তার ‘ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ' গ্রন্থের উৎসর্গনামায় আওয়ামী ঘাতক বাহিনীর অবর্ণনীয় নির্যাতনের শিকার বাজিতপুরের ইকুরটিয়া গ্রামের বৃদ্ধ কৃষক আব্দুল আলীর অভিজ্ঞতার বর্ণনা তুলে ধরে লিখেছেন, ‘....ঐখানে আমাকে (আব্দুল আলী) ও আমার ছেলে রশিদকে হাত-পা বেঁধে তারা খুব মারলো। রশিদকে আমার চোখের সামনে গুলী করলো। ঢলে পড়লো বাপ আমার। একটা কসাই আমার হাতে একটা কুঠার দিয়ে বলল, তোর নিজের হাতে ছেলের গলা কেটে দে, ফুটবল খেলবো তার মাথা দিয়ে। আমার মুখে রা নেই। না দিলে বলল তারা, তোরও রেহাই নেই। কিন্তু আমি কি তা পারি? আমি যে বাপ। একটানা দেড় ঘণ্টা মারার পর আমার বুকে ও পিঠে বন্দুক ধরল। শেষে নিজের হাতে কেটে দিলাম ছেলের মাথা। আল্লাহ কি সহ্য করবে?"



৫৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০১

াহো বলেছেন:
হক কথা


party paper






২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসায় নেমে আসে নিষ্ঠুরতা।

৫ হাজার ৫৭১টি অভিযোগ স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে খুনের ঘটনা ৩৫৫টি. ধর্ষণ, লুটপাট, অগি্নসংযোগসহ গুরুতর অপরাধের ৩ হাজার ২৭০টি ঘটনা চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এসব ঘটনা সংঘটিত হয়েছে ২০০১ থেকে ২০০২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে।
২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসায় নেমে আসে নিষ্ঠুরতা। বিএনপি ক্যাডাররা আবদুল বারিকের দুটি পা কেটে নেয় ও তার দুই ছেলেকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। আওয়ামী লীগের বিজয়ের আনন্দে গরু জবাই করে মেজবান খাওয়ানোয় তার ওপর এভাবে নির্যাতন করা হয়।
অন্যদিকে বাগেরহাটের ঘটনাটি আরও করুণ। বৃদ্ধ এক বাবার সামনে মেয়েকে গণধর্ষণ করে বিকৃত উল্লাসে মেতে ওঠে বিএনপি-জামায়াত ক্যাডাররা। ঘটনার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ভুক্তভোগীর পরিবার গেলেও কোনো বিচার পায়নি। উল্টো ক্যাডাররা তাদের দেশত্যাগের হুমকি দেয়। ২০০১ সালের নির্বাচনোত্তর সহিংসতার অনেক চিত্রই ছিল এমন
২৫ এপ্রিল ২০১১

৫৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৪

াহো বলেছেন:


হক কথা

amer desh

sangram


party paper


আহমেদ মুসা
jamate রেফারেন্স না

-------------------
২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসায় নেমে আসে নিষ্ঠুরতা।

৫ হাজার ৫৭১টি অভিযোগ স্থান পেয়েছে। এর মধ্যে খুনের ঘটনা ৩৫৫টি. ধর্ষণ, লুটপাট, অগি্নসংযোগসহ গুরুতর অপরাধের ৩ হাজার ২৭০টি ঘটনা চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এসব ঘটনা সংঘটিত হয়েছে ২০০১ থেকে ২০০২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে।
২০০১ সালে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসায় নেমে আসে নিষ্ঠুরতা। বিএনপি ক্যাডাররা আবদুল বারিকের দুটি পা কেটে নেয় ও তার দুই ছেলেকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। আওয়ামী লীগের বিজয়ের আনন্দে গরু জবাই করে মেজবান খাওয়ানোয় তার ওপর এভাবে নির্যাতন করা হয়।
অন্যদিকে বাগেরহাটের ঘটনাটি আরও করুণ। বৃদ্ধ এক বাবার সামনে মেয়েকে গণধর্ষণ করে বিকৃত উল্লাসে মেতে ওঠে বিএনপি-জামায়াত ক্যাডাররা। ঘটনার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ভুক্তভোগীর পরিবার গেলেও কোনো বিচার পায়নি। উল্টো ক্যাডাররা তাদের দেশত্যাগের হুমকি দেয়। ২০০১ সালের নির্বাচনোত্তর সহিংসতার অনেক চিত্রই ছিল এমন
২৫ এপ্রিল ২০১১ samakal.

৫৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: পার্টি পেপার হলে সমস্যা কি? ইনু যে তার পত্রিকায় কামালের ব্যাংক ডাকাতি সম্পর্কে মিথ্যা বলে নাই, তা তো সে মন্ত্রী হয়েই প্রমাণ করছে।

রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্পগুলো ছিল হত্যাযজ্ঞের আখড়া

‘মুজিববাদীদের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো সন্ত্রাসের রাজনীতি, প্রকাশ্য হত্যা, গুপ্ত হত্যা, গুন্ডামি এগুলো ছিল খুবই সাধারণ ব্যাপার। রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্পগুলো ছিল হত্যাযজ্ঞের আখড়া। যশোরের কালীগঞ্জ থেকে রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্প উঠে গেলে সেখানে গণকবর আবিষ্কৃত হয়-যেখানে ৬০টি কঙ্কাল পাওয়া যায়। টঙ্গী থানার সামনে মেশিনগান স্থাপন করে শ্রমিক কলোনীর উপর নির্বিচারে গুলী চালানো হলো। শতাধিক নিহত হলেন। হাজার হাজার শ্রমিক বিশ মাইল হেঁটে ঢাকায় চলে আসতে বাধ্য হল এবং তারা তিনদিন তিনরাত পল্টন ময়দানের উন্মুক্ত আকাশের নিচে অবস্থান করতে বাধ্য হল।' (বাম রাজনীতি : সংকট ও সমস্যা' -হায়দার আকবার খান রনো)

৫৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৮

াহো বলেছেন:
আপনি অনেক মিথ্যা বলার জন্য
দয়া করে লিঙ্ক

৫৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৮

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: তো াহু মিয়ার কার রেফারেন্স পছন্দ। খাঁটি আওয়ামী লীগের গু এনে দিলে খেতে পারবেন? আব্বাজান যে বাকশাল কইরা সব পত্রিকা বন্ধ কইরা দিছিল মনে নাই? এখন যে বামদের কল্যাণে দুই চারটা রেফারেন্স পাওয়া যাইতাসে তাই কপাল।

৫৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৯

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: প্রতিটা লেখার শেষেই লিঙ্ক বলা আছে, সার্চ দিয়ে দেখে নিন।

৫৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১১

াহো বলেছেন:
তাঁর প্রশংসনীয় উদ্যোগঃ
স্বাধীনতার পরের তিনবছরে ৬০০০ হাজারের ও বেশী রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটে । সহিংসতা সারাদেশব্যাপি ছড়িয়ে পরার আশংকা তৈরী হলে মুজিব রাষ্ট্রীয় জরুরী অবস্থা ঘোষনা করেন । চরমবাম ও চরম ডানপন্থী সংগঠনগুলো নিষিদ্ধ করা হয়, পত্রিকাগুলোকে নিয়ে আসা হয় সরকারী নিয়ন্ত্রনে এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয় ।
এ উদ্যোগগুলো বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে গৃহীত হলেও অনেকেই সমালোচনামুখর হয়ে উঠেন । সমালোচকদের উদ্দেশ্যে মুজিব তার স্বভাবসুলভ ভংগীতে বলেনঃ-'ভুলে যেওনা আমি মাত্র তিনবছর সময় পেয়েছি । এই সময়ের মধ্যে তোমরা কোনো দৈব পরিবর্তন আশা করতে পারোনা' ।
যদি ও শেষ সময়ে তিনি নিজেই হতাশ ও বিরক্ত হয়ে কোন দৈব পরিবর্তন ঘটানোর জন্য অধৈর্য্য হয়ে পড়েছিলেন ।

সন্দেহাতীতভাবেই মুজিবের উদ্দেশ্য ছিলো তার দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়ন ঘটানো । শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত মুজিব একটা 'সোনার বাংলা' গড়তে চেয়েছিলেন, যে 'সোনার বাংলা'র উপমা তিনি পেয়েছিলেন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছ থেকে, ভালোবেসে মুজিব সেই 'সোনার বাংলা'র স্বপ্নকে তার দেশের জাতীয় সংগীত নির্বাচন করেছিলেন ।


মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magizine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫

৬০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২

াহো বলেছেন: আবার মিথ্যা ,আবার জামাতি পত্রিকা সংগ্রাম---

অন্তত্য উদ্বেগজনক সংবাদ- খবর পাইয়া লৌড়াইয়া আপনের ইনটারনেশনাল জুরিষ্ট কমিশনের ওয়েব পেজে http://www.icj.org http://www.icj.org/category/publications/reports/
ও মা রাশিয়া নিয়া খবর আছে- মিশরের নতুন সংবিধনা যে মানুষ মারার লাইসেনস সে নিয়া খবর আছে মাগার বাংলাদেশ বিষয়ে কুনো খবর নাই- কি বেবস্হা?

মগার সংগ্রামের রিপোর্টার কি আর ভুল কইবেক? আমারি নিশ্চয় কোন ভুল হইসে এবার গেলাম আপনে
প্রেস রিলিশ সেকশনে -সেকানে দেকি আপনের শ্রীলন্কা- পাকিস্তান -নেপাল সবই আছে মাগার বাংলাদেশের খবর নাই- বেপার কি সংগ্রামের প্রতিবেদক কি গাজা খায় নাকি? নাকি সব আমার ভুল! http://www.icj.org/category/news/press-releases/

আন্তর্জাতিক জুরিস্টস কমিশনের প্রতিবেদন
সকল যুদ্ধাপরাধ বিচার বন্ধের সুপারিশ

Click This Link

৬১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৫

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: কই থাইকা আন্দাজে লিঙ্ক বাহির করলেন? এইখানে দেখেন। তখনকার আওয়ামী অত্যাচারের খবর পেতে বাম সোর্স ছাড়া বিকল্প নাই
Click This Link

৬২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮

াহো বলেছেন:
স্বাধীনতার
পরের তিনবছরে ৬০০০ হাজারের ও বেশী রাজনৈতিক হত্যাকান্ড ঘটে । সহিংসতা সারাদেশব্যাপি ছড়িয়ে পরার আশংকা তৈরী হলে মুজিব রাষ্ট্রীয় জরুরী অবস্থা ঘোষনা করেন । চরমবাম ও চরম ডানপন্থী সংগঠনগুলো নিষিদ্ধ করা হয়, পত্রিকাগুলোকে নিয়ে আসা হয় সরকারী নিয়ন্ত্রনে এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয় ।
এ উদ্যোগগুলো বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে গৃহীত হলেও অনেকেই সমালোচনামুখর হয়ে উঠেন । সমালোচকদের উদ্দেশ্যে মুজিব তার স্বভাবসুলভ ভংগীতে বলেনঃ-'ভুলে যেওনা আমি মাত্র তিনবছর সময় পেয়েছি । এই সময়ের মধ্যে তোমরা কোনো দৈব পরিবর্তন আশা করতে পারোনা' ।
যদি ও শেষ সময়ে তিনি নিজেই হতাশ ও বিরক্ত হয়ে কোন দৈব পরিবর্তন ঘটানোর জন্য অধৈর্য্য হয়ে পড়েছিলেন ।

সন্দেহাতীতভাবেই মুজিবের উদ্দেশ্য ছিলো তার দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়ন ঘটানো । শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত মুজিব একটা 'সোনার বাংলা' গড়তে চেয়েছিলেন, যে 'সোনার বাংলা'র উপমা তিনি পেয়েছিলেন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছ থেকে, ভালোবেসে মুজিব সেই 'সোনার বাংলা'র স্বপ্নকে তার দেশের জাতীয় সংগীত নির্বাচন করেছিলেন ।


মুজিব।। স্থপতির মৃত্যু Time Magizine USA আগষ্ট ২৫,১৯৭৫

৬৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: আর শেখ মুজিবের দেখি ভালো প্রশংসা করছে টাইম ম্যাগাজিন। জিয়ার সম্পর্কে এমন কিছু বলেছিল কি আমেরিকানরা?

এখানে একটু দেখুন- Click This Link

সম্পূর্ণ নিরাবেগ- উচ্ছ্বাসহীন জড় সাংবাদিক ভাষায় লেখা , জিয়ার শত্রু-মিত্র সবার বক্তব্য বর্ণনা করা এই কলামটির উল্লেখযোগ্য অংশটুকু অনুবাদ করছিঃ

কলাম-১ , ১ম প্যারা :
৬ বছর আগে যখন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসেন তিনি তখন একজন দৃঢ় নেতা হিসেবে অভিনন্দিত হয়েছিলেন যেমনটা সেসময় সংকটাপন্ন জাতিটির প্রয়োজন ছিলো.....

কলাম-১ , ৪র্থ প্যারা :
কিন্তু তার প্রতিপক্ষরাও স্বীকার করে - পশ্চিমা দেশ এবং আন্তর্জাতিক ব্যাংকগুলো থেকে বরাদ্দ দেয়া টাকা জিয়া এমনভাবে ব্যবহার করছিলেন যে দেশটি অতি জনসংখ্যা আর দারিদ্রের মুখোমুখি জিতে যাচ্ছিলো.....

কলাম-১ , ৫ম - ৭ম প্যারা :
১৯৭৫'র সেনা অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতায় এসে খুব দ্রুত জিয়া দেশের মানুষের উদ্দেশ্য অজনপ্রিয় বক্তব্য রাখতে শুরু করেন , তার সেই অজনপ্রিয় বক্তব্যটি ছিলো :

জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন হবে আমাদের ১ নং জাতীয় কাজ.....

এবং বাংলাদেশকে নিজেদের খাদ্য নিজেরা উৎপাদন করতে হবে , বাইরের সাহায্যের জন্য বসে থাকলে চলবেনা.....

খুব দ্রুত মুদ্রাস্ফীতি কমে আসে এবং খাদ্য উৎপাদন বেড়ে যায়, তা সত্ত্বেও দেশটির সমস্যা গুরুতরই থেকে যায়....

মৃত্যুর মাত্র ১ বছরেরও কম সময় আগে জিয়াউর রহমান দেশটির গ্রামগুলোর উদ্দেশ্যে ৪ দফা ঘোষনা করেছিলেন যেটাকে তিনি "শান্ত বিপ্লব" বলতেন :

১। ৫ বছরের কম সময়ের মধ্যে খাদ্য উৎপাদন দ্বিগুন করা
২। জনশিক্ষা কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়া
৩। পরিবার পরিকল্পনা এবং জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন
৪। সবচেয়ে বিতর্কিত গ্রামের আইন শৃংখলা রক্ষার্থে ভিডিপি গঠন [ যেটি মূলত বিতর্কিত তো হয়নি শেষ পর্যন্ত , বরং জিয়ার প্রবল জনপ্রিয়তার অন্যতম কারন ছিলো ]

৬৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৯

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: rahur putki te agun dya hok..

৬৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: আর শেখ মুজিবের দেখি ভালো প্রশংসা করছে টাইম ম্যাগাজিন। জিয়ার সম্পর্কে এমন কিছু বলেছিল কি আমেরিকানরা?

এখানে একটু দেখুন- Click This Link

সম্পূর্ণ নিরাবেগ- উচ্ছ্বাসহীন জড় সাংবাদিক ভাষায় লেখা , জিয়ার শত্রু-মিত্র সবার বক্তব্য বর্ণনা করা এই কলামটির উল্লেখযোগ্য অংশটুকু অনুবাদ করছিঃ

কলাম-১ , ১ম প্যারা :
৬ বছর আগে যখন মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসেন তিনি তখন একজন দৃঢ় নেতা হিসেবে অভিনন্দিত হয়েছিলেন যেমনটা সেসময় সংকটাপন্ন জাতিটির প্রয়োজন ছিলো.....

কলাম-১ , ৪র্থ প্যারা :
কিন্তু তার প্রতিপক্ষরাও স্বীকার করে - পশ্চিমা দেশ এবং আন্তর্জাতিক ব্যাংকগুলো থেকে বরাদ্দ দেয়া টাকা জিয়া এমনভাবে ব্যবহার করছিলেন যে দেশটি অতি জনসংখ্যা আর দারিদ্রের মুখোমুখি জিতে যাচ্ছিলো.....

কলাম-১ , ৫ম - ৭ম প্যারা :
১৯৭৫'র সেনা অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতায় এসে খুব দ্রুত জিয়া দেশের মানুষের উদ্দেশ্য অজনপ্রিয় বক্তব্য রাখতে শুরু করেন , তার সেই অজনপ্রিয় বক্তব্যটি ছিলো :

জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন হবে আমাদের ১ নং জাতীয় কাজ.....

এবং বাংলাদেশকে নিজেদের খাদ্য নিজেরা উৎপাদন করতে হবে , বাইরের সাহায্যের জন্য বসে থাকলে চলবেনা.....

খুব দ্রুত মুদ্রাস্ফীতি কমে আসে এবং খাদ্য উৎপাদন বেড়ে যায়, তা সত্ত্বেও দেশটির সমস্যা গুরুতরই থেকে যায়....

মৃত্যুর মাত্র ১ বছরেরও কম সময় আগে জিয়াউর রহমান দেশটির গ্রামগুলোর উদ্দেশ্যে ৪ দফা ঘোষনা করেছিলেন যেটাকে তিনি "শান্ত বিপ্লব" বলতেন :

১। ৫ বছরের কম সময়ের মধ্যে খাদ্য উৎপাদন দ্বিগুন করা
২। জনশিক্ষা কার্যক্রম ছড়িয়ে দেয়া
৩। পরিবার পরিকল্পনা এবং জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন
৪। সবচেয়ে বিতর্কিত গ্রামের আইন শৃংখলা রক্ষার্থে ভিডিপি গঠন [ যেটি মূলত বিতর্কিত তো হয়নি শেষ পর্যন্ত , বরং জিয়ার প্রবল জনপ্রিয়তার অন্যতম কারন ছিলো ]

নিউ ইয়র্ক টাইমস ৩০মে, ১৯৮১

৬৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২২

াহো বলেছেন:


এই মিথ্যা ওয়েবসাইট দেয় না.



আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন 1000 টাকা

৬৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৫

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: সারা বিশ্বের মানুষই জানে জিয়া মারা যাওয়ায় এই দেশের কি ক্ষতি হয়েছে। তলা বিহীন ঝুড়ি'কে যিনি ইমারজিং টাইগারে পরিণত করেছিলেন। ভালো মানুষকে সম্মান দেবার কোন নজির আওয়ামী লীগের ইতিহাসে নেই, তাই ওই চেষ্টা করাও বৃথা।

এখানে দেখেন, নিউইয়র্ক টাইমস পরপর দুই দিন জিয়াকে ফ্রন্ট পেজের লিড নিউজ করেছিল
Click This Link

৬৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৮

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: হয়তো বামেরা মিথ্যা বলেছে। ৭২-৭৫ এ রাজত্ব দেখা বাংলাদেশের সিংহ ভাগ বয়স্করাও হয়তো মিথ্যাবাদী, কিছুই করার নেই। একে তো তখন মিডিয়া দুর্বল ছিল, আর বাকশাল বানিয়ে একে কবরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

এখন হাসিনা নামের মুখ্যমন্ত্রী আর তার চ্যালারা যা বলবে, তাই সত্য।

৬৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: আচ্ছা াহো বলেন তো কত টাকা হলে একটা ভিডিও বানানো যায়, যেখানে তোফায়েল, রাজ্জাকরা শেখ মুজিবের বিরুদ্ধে বলেছেন, এমন কিছু দেখানো যাবে?

৭০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১

াহো বলেছেন:







Some critics called General Zia ruthless because of the manner in which he put down internal political and military opposition. After one attempt to oust him, his critics charged, 200 soldiers were secretly tried and executed.
May 31, 1981, Sunday

নিউ ইয়র্ক টাইমস ৩১মে, ১৯৮১
Click This Link

৭১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

াহো বলেছেন:


ভিডিও. অংশ না সম্পূর্ণ ভিডিও দেখুন

এডিটর কিছু অংশ মুছে দিন

৭২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

াহো বলেছেন:
জেনারেল জিয়া নির্মম

Some critics called General Zia ruthless because of the manner in which he put down internal political and military opposition. After one attempt to oust him, his critics charged, 200 soldiers were secretly tried and executed.
May 31, 1981, Sunday

নিউ ইয়র্ক টাইমস ৩১মে, ১৯৮১
Click This Link

৭৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: সেটা তো প্রথমেই বলছি শত্রু-মিত্র সবারই বর্ণনা করা হয়েছে। জিয়া যদি আপনাদের বর্ণনা মত আসলেই এমন হতো, তাহলে আর নিউ ইয়র্ক টাইমস তাকে পর পর দুই দিন লিড নিউজ করতো না।
তার সম্পর্কে বলা সুনাম গুলো জানার পরে ক্রিটিকস বর্ণীত এই বিদ্রোহ দমন সম্পর্কে বলা কতোটা সমীচীন?

৭৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: ভবিষ্যতে তুমি কী হতে চাও?

১. কীমা?
২. কোফতা?
৩. রেজালা?

৭৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: ৪. উপরের সবগুলি

৭৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: মে গেলে জুন আসে। দেখুন জিয়াকে নিয়ে নিউ ইয়র্ক টাইমস কি কাণ্ডটাই না করেছিল? আওয়ামী কলিজা জ্বলে গেলে আমি দায়ী নই,

View this link

৭৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

াহো বলেছেন:
জেনারেল জিয়া নির্মম
অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক এবং সামরিক বিরোধী ডাউন. তাকে উচ্ছেদ করা,

Some critics called General Zia ruthless because of the manner in which he put down internal political and military opposition. After one attempt to oust him, his critics charged, 200 soldiers were secretly tried and executed.
May 31, 1981, Sunday

নিউ ইয়র্ক টাইমস ৩১মে, ১৯৮১
Click This Link

৭৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪১

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: াহো, আমি তো আপনার সাথে মানুষের মতই কথা বলছি, তো হঠাৎ করে তোতাপাখি'র মত তোতলানো শুরু করলে কেন আবার?

৭৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪

রিফাত উকিল বলেছেন: বাদল দিনের গান বলেছেন: ছাগুর মুখে হাগু

৮০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

রিফাত উকিল বলেছেন: বাদল দিনের গান বলেছেন: ছাগুর মুখে হাগু

৮১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

রিফাত উকিল বলেছেন: বাদল দিনের গান বলেছেন: ছাগুর মুখে হাগু

৮২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: জিয়ার কঠোরতা সম্পর্কে ওইদিনের টাইম ম্যাগাজিনের সম্পূর্ণ প্রতিবেদন টি দেখুন- "জিয়া ছিল একজন কঠোর শাসক, যিনি জাতিকে স্থিতিশীলতা দিয়েছিলেন"

এখানে গেলে পুরো প্রতিবেদনটি দেখতে পাবেন

৮৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

অরিয়ন বলেছেন: মিজিবের পতন সম্পর্কে বিশ্বের বিভিন্ন পত্রিকা আনেক নিউজ ও মন্তব্য প্রতিবেদন ছাপে।যা পরের দিন ইত্তেফাকেও ছাপা হয়। যার মাত্র দুইটির সামান্য অংশ তুলে ধরা হলো।

শেখ মুজিবের পতন ও তাঁহার ব্যর্থতার কারণ বিশ্লেষণ করিয়া নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত, ১লা সেপ্টেম্বর ‘নিউজউইক’ বলে : বাংলাদেশকে ঈস্পাত ভূমিতে রূপদানে মুজিবের অক্ষমতা তাহার ব্যর্থতার কারণ নহে। তাঁহার ব্যর্থতা ছিল, জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে সরকার যর্থাথই সকল প্রাপ্য সম্পদ ব্যবহার করিতেছেন, তিনি তাঁহার দরিদ্র জনগণকে এমন একটি অনুভূতি দেওয়ার জন্য তাঁহার বিপুল রাজনৈতিক ক্ষমতা ও বৈদেশিক সাহায্য কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে প্রায় কিছুই করেন নাই। নিষম্ফল পরিকল্পনা, নিষ্কর্মা প্রশাসন ও ব্যাপক দুর্নীতি দেশের অল্প সম্পদ ক্ষয় করিয়া দেয়। দুইটি মৌল সমস্যা—কৃষি উন্নয়ন ও জন্ম নিয়ন্ত্রণ উপেক্ষিত হয়। প্রতিভাবান ও প্রশাসক খুঁজিয়া বাহির করার বদলে মুজিব খাদ্য বণ্টন হইতে রেডক্রসের সাহায্য বিতরণ পর্যন্ত সবকিছু নিয়ন্ত্রণের জন্য তাঁহার দুর্নীতিগ্রস্ত দলীয় সদস্যদের উপর দায়িত্ব অর্পণ করেন। আর উহা আইনশৃঙ্খলাকে অপ্রতিরোধ্যভাবে ভাঙিয়া দেয়। পর্বত প্রমাণ বিশৃঙ্খলার মুখে মুজিব সনাতন স্বৈরাচারের দিকে ঝুঁকিয়া পড়েন। (ইত্তেফাক : ২ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫

শেখ মুজিবের পতন সম্পর্কে ‘ফার ইসল্টার্ন রিভিউ’ পত্রিকার সমীক্ষা
হংকং, ১৬ই সেপ্টেম্বর (বাসস)— বাংলাদেশে শেখ মুজিবের পতনের কারণ কি? “ফার ইসল্টার্ন রিভিউ”র মতে অহংসর্বস্ব কর্তৃত্ববাদ, ব্যক্তিগতভাবে অতিরিক্ত ক্ষমতার মোহ এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমস্যাবলী নিরসনে অক্ষমতা শেখ মুজিবের পতন ডাকিয়া আনিয়াছে। হংকং থেকে প্রকাশিত ২১শে আগসল্ট সংখ্যায় শেখ মুজিবুর রহমানের পতনের পটভূমি বিশ্লেষণ করা হয়।
পত্রিকায় মন্তব্য করা হয় : স্বাধীনতা পাওয়ার পর ১৯৭৫ সালের মধ্যেই স্পষ্ট হইয়া উঠিল যে, শেখ মুজিব যে আসনে অধিষ্ঠিত হইয়াছেন সে আসনের জন্য তিনি উপযুক্ত নন। এমনকি পাকিস্তানী শাসনের আড়াই দশকেও এই ধরনের অহেতুক মুদ্রাসম্ফীতি, দুর্ভিক্ষ এবং ‘কালোবাজারী সংস্কৃতি’ দেখা যায় নাই। ১৯৭২ সালের পর দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি ও চোরাকারবারী সমাজ জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে পরিণত হয়। যা অতীতে কখনো এত ব্যাপক আকার ধারণ করে নাই।... সাবেক প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের মোহ বর্ণনা প্রসঙ্গে বলা হয় : শেখ মুজিব ক্ষমতা ও খেতাব লইয়া খেলা করিয়াছেন। (ইত্তেফাক : ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫)

'আর একটা কথা মুজিবই কিন্তু প্রথম শাহ আজিজকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি করে "ও আই সি"তে পাঠিয়ে ছিল এবং উপহার সরুপ তাকে নতুন গাড়ি কিনে দিয়েছিল। তখন থেকেই রাজাকাররা প্রশ্রয় পেতে শুরু করে।'

"পোস্টের প্রাসাংগিক বিষয় বাদ দিয়ে জিয়াকে নিয়ে অহেতুক এ্যলার্জি ও গলাবাজির জবাবে সমান্য ডোজ।"

৮৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৯

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: কমেন্টটার জন্য অরিয়ন ভাইকে ধন্যবাদ। কুকুরের লেজ সোজা হবে না জানি, তবুও মিথ্যাচার বন্ধের জন্য কালেকশনে রাখলাম :D

৮৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: চাঁচা @ আপনার খোলামেলা উত্তর পেয়ে ভাল লাগল ধন্যবাদ । তবে এবার আরেকটা কথা পোষ্ট দাতা আবাল টা কি আপনাদের নব গঠিত ছিন্ডিকেটের ? যদি হয় তাইলে এসব আবালরে ছিন্ডিকেট থিকা বাইর কৈরা দেন । নাইলে পরে পস্তাইবেন ।

৮৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

আমি সাজিদ বলেছেন: [img|http://ciu.somewherein.net/ciu/image/31509/small/?token_id=d096d4545357ba53da636ecf0bfc88a2

আপনার স্বজাতি। ডাকতেছে। যান।

৮৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২২

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: @নিয়েল, আমার সিন্ডিকেট বা ভাই ব্রাদারদের মাঝে কেউ যুদ্ধাপরাধীর ব্যাপারে কথা বললে ত্যানা প্যাচাবে না, এইটা নিশ্চিত।

৮৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: @ চাপাডাঙ্গার চান্দু- এত্তো বাকশাল বাকশাল কইরা বমি করতে থাকো তো জিয়াউর সাহেব ৭৬ থেকে ৭৮ পর্যন্ত সামরিক শাসন দিয়া রাখলো কেন? একজন বংগন্ধুকে হত্যা করায় মানুষ তো হাফ ছেড়ে বেঁচেছিলো (আপনাদের মতো জ্ঞানপাপীদের ভাষায়), জনতা জিয়াকে একরকম জোড় করেই দেশের ভার তুলে দেয়, তবে ছয়মাসের মধ্যেই বহুদলীয় গনতন্ত্র দেয়ার কথা,
কেন জিয়া এতো দেরী করলো ? একদলীয় শাসন থেকে সামরিক শাসনটাকি খুব লাগসই ছিলো ? নাকি স্বল্প স্থায়ী বাকশাল থেকে ওই সামরিক শাসনের বুটের নীচে থাকাটাই জনতা খুব উপভোগ করেছিলো মনে হচ্ছে আপনার ?

৮৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৮

মাথা খারপ মানুষ বলেছেন: @ফাহীম দেওয়ান ১৫ আগষ্ট ১৯৭৫ থেকে ৭ নভেম্বরের মাঝে কয়বার সামরিক অভ্যুত্থান ও পাল্টা অভ্যুত্থান হইছে জানো?? সামরিক শাসন না দিয়া দেশটা গৃহযোদ্ধের দিকে ঠেলে কি খুশী হইতেন?

৯০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪২

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: পোষ্টের কল্যানে কয়েকটা ছুপা ছাগল দেখলাম।

৯১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০০

বাঁশ বাগান বলেছেন: দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: পোষ্টের কল্যানে কয়েকটা ছুপা ছাগল দেখলাম।

.............চলে এসেছেন একজন দায়িত্ববান নাগরিক। এসেই দেখে ফেলেছেন, বুঝে ফেলেছেন, ঘোষনা দিয়ে ফেলেছেন। এবার শুরু হবে লিষ্ট বানানো।

তা ভাই, দায়িত্ববান নাগরিক, আমার নামটা কিন্তু রাইখেন।

৯২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০৮

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: দানা একদম খাটি কথা বলছে ।
বাঁশ বাগান মাল্টি দুরে থাক ।

৯৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

হাছুইন্যা বলেছেন: আওয়ামীলীগ জানি না তয় ছাত্রলীগ আর শিবির দুইটারেই নিষিদ্ধ করা দরকার /:)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.