নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসলে দান করা হয় বলেই গরীব!?

বাংলাপ্রতিদিন

আমি বাংলাদেশ।আমরা প্রত্যেকেই

বাংলাপ্রতিদিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেমন লাগছে হে হিন্দুস্হান !? আমরাাও আনন্দিত নই।

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪

আবার চীনে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সর্বোচ্চ বাঁধ।চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় সিচুয়ান প্রদেশের প্রমত্তা ইয়াংঝি নদীর একটি শাখা নদীর ওপর নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সর্বোচ্চ বাঁধ।নদীটি হিন্দুস্হানে বহ্মপুত্র এবং আমাদের যমুনা নদী।এইবার ভারতের লম্ফ-ঝম্ফ কতদূর দেখা যাবে,তারা আমাদের দেশকে মুরুভূমিতে পরিণত করতে চাচ্ছে আর এখন নিজেদের অবস্থা কেমন হয় দেখুক,এতে আমরাও অবশ্য বিপাকে পড়বো য়াংলিয়ানখো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরির লক্ষ্যে ৩১৪ মিটার (১০৩০ ফুট) উচ্চতার এ বাঁধটি নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছে দেশটির পরিবেশ মন্ত্রণালয় । নির্মাণ শেষ হলে এটি হবে বিশ্বের সর্বোচ্চ বাঁধ। চীন সম্প্রতি ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর আড়াআড়ি বাঁধ নির্মাণ করে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে তিনটি দেশের মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া এ নদীর ভাটিতে পানির প্রবাহ কমে যাবার আশংকা করে প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত।
চীন তার আগের পরিকল্পনা মতোই ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর বাঁধ তৈরির কাজ এগিয়ে নিচ্ছে। এতে ভাটির দেশ ভারতে মারাত্মক প্রভাব পড়বে এবং ব্রহ্মপুত্রের পানি প্রবাহ প্রায় বন্ধ হয়ে যাবে। এ রিপোর্ট দিয়েছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং বা ‘র’-এর বেইজিং শাখা। সংস্থাটি বলছে, চীন এ বাঁধের উচ্চতা কমানোর কোনো পরিকল্পনা করছে না অথচ ভারত বহুবার এ দাবি জানিয়ে এসেছে। বর্তমান নকশা অনুযায়ী জাংমু বাঁধের উচ্চতা হবে তিন হাজার ৩৭০ ফুট। এ বিষয়ে জরুরি ভিত্তিতে চীনের সঙ্গে আলোচনার জন্য পরামর্শ দিয়েছে ‘র’।যাই করুক ভারত,চীন তার বাধ নির্মান বন্ধ করবে না।
রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত বিদ্যুৎ কম্পানি গোওতিয়ান গ্রুপের অর্থায়নে তাতু নদীর ওপর বাঁধটি নির্মাণ করা হবে। নির্মাণ শেষ হবে ২০২২ সালে। সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৬০০ কোটি ইউয়ান (৫৮০ কোটি ডলার বা ৪৫,২০০০ কোটি টাকা)। বাঁধের নির্মাণকাজ শেষ হলে শুয়াংলিয়ানখো জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র ২০ গিগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারবে।২০৩০ সাল নাগাদ অজৈব জ্বালানি ২০ শতাংশ বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে চীনা সরকার। এ জন্য তারা ২০১১ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে বেশ কয়েকটি বাঁধ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছিল। একই সঙ্গে চীন সরকার ২০১৫ সালের ২৯০ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এছাড়া ইউনান প্রদেশের নু নদীর ওপর আরেকটি বাঁধ নির্মাণের কাজ শিগগিরই শুরু করা হবে বলে সরকার জানিয়েছে।
বিশ্বের উচু বাধগুলোর বেশিরভাগই চীনে অবস্থিত। বর্তমানে বিশ্বের সর্বোচ্চ বাঁধ ৩০৫ মিটার উচু জিনপিং-১ বাঁধটিও চীনে অবস্থিত। এছাড়া চীনে রয়েছে আরো ৮৫,০০০ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র।
সাম্প্রতিক সময়ে চীনে বাঁধ তৈরির জন্য লাখ লাখ লোককে অন্যত্র সরিয়ে দেয়া হয়। খুব কম ক্ষেত্রেই তারা ক্ষতিপূরণ পান।
এইবার ভারতের লম্ফ-ঝম্ফ কতদূর দেখা যাবে,তারা আমাদের দেশকে মুরুভূমিতে পরিণত করতে চাচ্ছে আর এখন নিজেদের অবস্থা কেমন হয় দেখুক,এতে আমরাও অবশ্য বিপাকে পড়বো।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩১

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: মানচিত্রে বাঁধের অবস্থান দেখালে কিছু মন্তব্য করতে পারতাম।

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

বাংলাপ্রতিদিন বলেছেন: ফেরদাউস আল আমিন ধন্যবাদ।
http://www.nationsonline.org/oneworld/map/google_map_three_gorges.htm

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২২

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভয় পেলুম!

১৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৩

বাংলাপ্রতিদিন বলেছেন: ঢাকাবাসী......................

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.