![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধুমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর,আবার সেই ধুমপান জাতীয় বিড়ি,সিগেরেট বিক্রিতে নানা উপহার সামগ্রীর লোভনীয় প্রস্তাব!
যদি ধুমপানের প্রশ্ন তুলি তবে সিংহভাগ লোক ই বলবেন আমি ও তো ধুমপায়ী,কিন্তু কোন পিতা, মাতা চান না তার সন্তান ধুমপায়ী হোক।
বেশীরভাগ তামাকজাত কোম্পানী তাদের ব্যাবসায়ের প্রচারনার জন্য নানা লোভনীয় পুরস্কার ঘোষনা করে সিগেরেটের প্রতি মানুষকে আকর্ষিত করছে।
এতে করে যুবসমাজের প্রতি বেশ একটা উৎসাহ উপলদ্ধি করা যাচ্ছে।
বিশেষ করে নিম্মবিত্তের যুবকরা বেশী জড়িয়ে পড়ছে মাদকদ্রব্য সেবনে।
এই প্রচারনা কি আইনত দন্ডনীয় অপরাধ নহে?
এক অনুসন্ধানে দেখা যায় স্বল্প মূল্যের, নিন্মমানের তামাক দিয়ে যে সব সিগেরেট তৈরি করা হয় সেগুলো বিক্রিতে ই নানা চমকপ্রদ প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছে সিগেরেট কোম্পানীগুলো,এমন কি দোকানে দোকানে গিয়ে ও নানা পুরষ্কারের প্রলভন দেখিয়ে দোকানীদের সিগেরেট বিক্রীতে উৎসাহ দিয়ে যাচ্ছে।
আরেকটু বলে রাখি নিন্মমানের সিগেরেট গুলোতে নিকোটিন এর পরিমান অনেক অনেক বেশী যা কোন ক্ষেত্রে আঁশিতে ছাড়িয়ে যায়।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে প্রকাশ্য ধুমপান করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলা থাকলে ও প্রকাশ্য ই আইন মানছেন না অনেকে।
এমন কি প্রচারনার কথা ও নিশিদ্ধ উল্ল্যেখ থাকলে ও প্রকাশ্যে দিনে দুপুরে মানুষকে সিগেরেট এর প্রতি আশক্ত করে চলেছে কিছু মুনাফাভূগী, লোভী প্রতিষ্ঠান।
একদিকে যেমন বেড়ে চলেছে সিগেরেটের প্রচারনা অন্যদিকে এই সব নিন্মমানের মাদক সেবনে ক্যান্সার সহ নানা মরনব্যাধি রোগকে ডেকে আনছেন ভূক্তভূগীরা।
সিঙ্গাপুরের দিকে তাকালে দেখা যায় তাদের দেশে প্রকাশ্য ধুমপান করলে নিম্নে ৫০ ডলার জরিমানা,এর উপর জেলের ও ব্যাবস্থা আছে, আর আমাদের দেশে প্রকাশ্যই মানুষকে ধরিয়ে দিচ্ছে মরনব্যাধি রোগের মহাঔষধ যাহা সেবন মানুষ অতিদ্রুত মৃত্যুর দাড় গোড়ায় পৌছে যায়।
এমন চলতে থাকলে হয়তো এক সময় পরবর্তী প্রজন্ম নেশার ভয়াবহতার কথা চিন্তা না করে আরো বড়ো ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবনে আকৃষ্ট হবে।
দেশ হবে মেধাশূন্য,পিতা, মমাতা হারাবে তার সন্তান কে,বউ হারাবে স্বামীকে,পরিবার হারাবে তার স্বজন কে।
তাই সকলের উচিত মাদকের বিরুদ্বে রুখে দাড়ানো।
যে সিগেরেট খাচ্ছে সে একা ই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে না তার আসে পাশের লোকদের ও ক্ষতির সম্মুখীন করছে।
এখন বিবেকের কাছে প্রশ্ন এই সামান্য গিফট কতটা ক্ষতিগ্রস্থ করছে দেশের মানুষকে।
নিন্মমানের মাদক সেবনে জাতি হচ্ছে মেধাশূন্য।
যদিও মানুষ নানা মানুষিকতার মারপেঁচে জড়িয়ে পড়ছে নেশার জগতে তাই বলে মানুষের দারগোড়ায় মাদক পৌছে দেয়া কতটা যুক্তিযুক্ত সেই প্রশ্নের উত্তরটা আপনাদের কাছে রেখে গেলাম।
মানুষের মাঝে জাগ্রত হোক বিবেক!
আপনার আমার প্রচেস্টা ই মাদক থেকে বাঁচাতে পারে দেশকে,দেশের যুবসমাজকে।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০১
বাংলার জমিদার রিফাত বলেছেন: wc
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২৩
তাপস কুমার দে বলেছেন: ধন্যবাদ