নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য ও সুন্দরের পক্ষে।

আশরাফুল ইসলাম মাসুম

বেকার সমস্যা মুক্ত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ চাই।

আশরাফুল ইসলাম মাসুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে দুই বিদেশী নাগরিক হত্যার ষড়যন্ত্রকারী কারা?ইজরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০০

বাংলাদেশে দুজন বিদেশী নাগরিকের হত্যাকাণ্ডে প্রথমেই দেশের ভেতরের ও বাইরের গনমাধ্যম থেকে আশংকা করা হয় এটি আই এসের কাজ!তবে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে প্রথম থেকেই আইএসের জড়িত থাকার সম্ভাবনাকে নাকচ করা হচ্ছে!স্বয়ং শেখ হাসিনা বলেছেন বাংলাদেশে আই এসের অস্তিত্ব নেই!এই প্রথম কোনো দেশের সরকারকে আই এসের পক্ষে সাফাই গাইতে দেখে যে কারো কৌতুকবোধ হতেই পারে!স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন জাপানি নাগরিক হোসি কুনিও মুসলমান হয়েছিলেন,তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন,ইতালীয় নাগরিক তাভেলা সিজারো ফিলিস্তিনের মুসলিমদের পক্ষে কাজ করেছেন,কাজেই আই এস তাদের কেন মারবে?যেহেতু বলা হয় আই এস,আল কায়েদার মত জামায়াতের আদর্শও একই শুধুমাত্র পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন কাজেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যের সূত্র ধরে জামায়াতের জড়িত থাকার সম্ভাবনাও হয়তো বাতিল করা যায়!
এদিকে নৌপরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খানের বক্তব্য আরো কৌতুহলদ্দীপক! তিনি বলেন, 'বিদেশি হত্যায় আইএস জড়িত তা কে বলেছে? আইএসকে অভিযুক্ত করে রয়টার্স যে সংবাদ দিয়েছে,তার উৎস কী? রিটা কাৎজ নামের এক ইহুদি রয়টার্সকে এ সংবাদটা দিয়ে হত্যার দায় থেকে বিএনপি-
জামায়াতকে আড়াল করার চেষ্টা করেছে।
মন্ত্রীর কথায় হয়তো কারো কারো বেদম হাসি পেতে পারে!বিশেষ করে ইহুদি নারীর জামায়াত,বিএনপিকে আড়াল করার গরজ দেখে!সবাই জানে আই এস নিয়ে আন্তর্জাতিক রাজনীতি করায় যেমন আমেরিকা,ইজরায়েলের রয়েছে বিরাট স্বার্থ তেমনি বিএনপি,জামায়াতকে দোষী প্রমাণ করায় রয়েছে আওয়ামীলীগের আজন্ম স্বার্থ!কাজেই আই এস বা বিএনপি,জামায়াতের দিক থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে এই ইহুদি নারী রিটা কাৎজের দিকে দৃষ্টি ফেরানো যাক!গনমাধ্যমে দুই বিদেশী নাগরিক হত্যায় আই এসের দায় স্বীকার করে যে বিবৃতি এসেছে তার উৎস Search for
International Terrorist Entities
(S.I.T.E) নামক একটি ওয়েবসাইট যার পরিচালক এই রিটা কাৎজ!বাংলাদেশের গোয়েন্দারা তদন্ত করে সত্যিই ভীষণ সন্দেহজনক তথ্য পেয়েছেন এই ইহুদী নারী রিটা কাৎজ সম্পর্কে!তারা রিটা কাৎজের সাথে কথাও বলেছেন এবং চাঞ্চল্যকর তথ্যও আবিস্কার করেছেন!কাজেই এ দুটি ঘটনায় ইজরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের জড়িত থাকার সম্ভাবনা মোটেও উড়িয়ে দেয়া যায়না!মোসাদ বিশ্বব্যাপী অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড ঘটানোয় সিদ্ধহস্ত।বাংলাদেশের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকলেও ভারতের সাথে ইজরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে। এমনকি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা RAW এর সাথে মোসাদের পারস্পরিক সহযোগিতার চুক্তিও রয়েছে!কাজেই বাংলাদেশে অনায়াসেই এমন ঘটনা ঘটানোর সামর্থ্য তাদের রয়েছে!এ বিষয়ে তাদের মোটিভও বোঝা যাচ্ছে!বাংলাদেশের গোয়েন্দাদের সংগৃহীত তথ্যগুলো বিশ্লেষণ করলে তা আরো পরিস্কার বোঝা যাবে!এ বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায় বাংলাদেশে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক চরমপন্থী সংগঠন ইসলামিক স্টেটের (আইএস) কোন অস্তিত্ব নেই। অথচ রাজধানীর গুলশান ও রংপুরে দুই বিদেশি নাগরিককে হত্যায় আইএসকে জড়িয়ে বিদেশি মিডিয়ায় যে বিভ্রান্তিকর সংবাদ
পরিবেশন করা হচ্ছে তার মূল হোতা রিটা কাৎজ(Rita Katz)। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য
জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে বিজ্ঞপ্তিতে তার পরিবেশন করা সংবাদে জনগণকে বিভ্রান্ত না হয়ে সজাগ থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।রিটা কাৎজের পরিচয় সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে-হোমল্যান্ড সিকিউরিটির সাবেক পরিচালক জশ ডেভনের সঙ্গে কাজ করছেন রিটা। সার্চ ফর ইন্টারন্যাশনাল টেরোরিস্ট এনটিটিস (এসআইটিই) নামক একটি বেসরকারি গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগী প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
অতীতে প্রকাশ্যে কাজ করেছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীসহ মার্কিন তদন্ত সংস্থা এফবিআইয়ের সঙ্গে। অনর্গল আরবি ভাষায় কথা বলতে পারদর্শী রিটা ছদ্মবেশে
থেকেছেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের আন্দোলনে; কাজ করেছেন ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা ‘মোসাদ’ এর সঙ্গেও।
জন্ম ওবেড়ে ওঠা : ইহুদি ধর্মাবলম্বী রিটার জন্ম ১৯৬৩ সালে ইরাকের বসরায়। মোসাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ১৯৬৮ সালে সাদ্দাম সরকার প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝোলায়
রিটার বাবাকে। তিনটি ছোট বাচ্চা নিয়ে রিটার মা পালিয়ে যান ইরানে। সেখান থেকে ইসরায়েলের ‘বাট ইয়াম’ শহর হয়
তাদের ঠিকানা।ইসরায়েলেই আরবিটা ভালোভাবে আয়ত্ত করেছেন রিটা। বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়েই তাকে এ ভাষা শেখানো
হয়েছে। চাকরিটা পেয়েছেন ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনীতে।প্রতিরক্ষা বাহিনীর তত্ত্বাবধানেই তেল আবিব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
নিয়েছেন রাজনীতি, ইতিহাস আর মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক শিক্ষা। ১৯৯৭ সালে
চিকিৎসক স্বামীর সঙ্গে পাড়ি জমিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।তবে জাল ভিসার কারণে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে আটক হয়েছিলেন। ওই
জালিয়াতির কথা তিনি স্বীকারও
করেছেন।
কর্মক্ষেত্র : ১৯৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে মধ্যপ্রাচ্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে চাকরি পান রিটা। হলিল্যান্ড ফাউন্ডেশন নামে একটি গ্রুপ হামাসের পক্ষে কাজ করছে, এটা উদ্ঘাটন করেন তিনি। এরপরই গোয়েন্দাগিরিতে কদর বেড়ে যায় তার। তখনই বোরকা পরে মুসলিম
নারীর পরিচয়ে শব্দ রেকর্ডিং যন্ত্রসহ ছুটে বেড়ান ইসলামী সম্মেলনে ফান্ড সংগ্রাহকদের সঙ্গে।ঘুরেছেন মসজিদে; থেকেছেন
ফিলিস্তিনি সমর্থকদের সঙ্গে আন্দোলনে। সে সময় এফবিআই তাকে লুফে নেয় ইসলামীসহ বিদেশি সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে চিহ্নিত করার
জন্য গোয়েন্দাগিরির কাজে।
২০০২ সালে ইরাক আক্রমণের আগে
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলমানদের ওপর
কড়া নজরদারি করা হয়। সে সময় রিটা
খুলে ফেলেন এসআইটিই সংস্থাটি।
গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং অনলাইনে
ফাঁস করাটাই তাদের বড় কাজ হয়ে
দাঁড়ায়। আল কায়দা নেটওয়ার্ক, আইএস
নেটওয়ার্ক, হামাস, ইসলামিক জিহাদ এবং হিজবুল্লাহ নিয়েই তার প্রতিষ্ঠান নিয়মিত প্রচারণা চালায়।
বিতর্ক : রিটা কি বেসরকারি
সংস্থায় কাজ করছেন ?না কি কোন গোয়েন্দা সংস্থার বেসরকারি মুখপাত্র হিসেবে প্রপাগান্ডা
চালাচ্ছেন? সিআইএ, কেজিবি,মোসাদ, এম-১৬ এর মত বিশ্বখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থাগুলো যে তথ্য প্রকাশ করছে না- সেটা করছে এসআইটিই । তাদের এই সামর্থ্য পৃথিবীর বহু নেতৃস্থানীয় দেশের গোয়েন্দা সামর্থ্যকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরাক আক্রমণের আগে সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে গণবিধ্বংসী অস্ত্রের কথা বলেছিল মার্কিন ও ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। সেটা মিথ্যা ও বানোয়াট প্রমাণিত হওয়ায় মিথ্যা প্রচারণার দায় পড়েছিল তাদের ওপর। মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য তারা সমালোচিত হয়েছিল পৃথিবীজুড়ে।তাই মিথ্যা বা বানোয়াট
প্রচারণার দায়টা আর সরাসরি নিতে চায় না কোন সংস্থা বা দেশ।প্রতীয়মান হচ্ছে যে, বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমেই প্রচারণা
চালাচ্ছে তারা। তাত্ত্বিকভাবে এটা ধূসর প্রচারণা (Gray Propaganda) হিসেবে পরিচিত (কোন মিথ্যা নিজে না বলে অন্যকে দিয়ে বলানোকেই ধূসর প্রচারণা বলা হয়)।
এসআইটিই এ অর্থায়ন, গোপন তথ্য সংগ্রহ
পদ্ধতি, প্রচারণার চূড়ান্ত উদ্দেশ্য কালো চাদরে ঢাকা। যেমনিভাবে ঢাকা সেটার মদদদাতাদের
পরিচিতি।
এদিকে গত ৯ই অক্টোবর সমকাল পত্রিকায় প্রকাশিত একটি খবরে বলা হয় দুই বিদেশিকে হত্যার পর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়েবসাইট সার্চ
ফর ইন্টারন্যাশনাল টেররিস্ট এনটিটিসের (এসআইটিই) প্রতিষ্ঠাতা রিটা কাৎজের সঙ্গে কথা বলেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
কোন লিংক (সূত্র) থেকে তিনি আইএসের 'দায়' স্বীকারের বিষয়টি প্রথমে পেলেন, তা বারবার জানতে চাওয়া হলেও কোনো তথ্য দেননি
রিটা। যদিও এসআইটিই প্রথমে তাদের
ওয়েবসাইটে দুটি হত্যাকাণ্ডে আইএস
হত্যার 'দায়' স্বীকার করেছে_ এমন খবর
প্রকাশ করে। এমন বাস্তবতায় দুই
বাংলাদেশি হত্যায় আইএস জড়িত
থাকার দাবি করে এসআইটিই যে তথ্য প্রকাশ
করেছিল, তার সত্যাসত্য যাচাইয়ের জন্য গোয়েন্দা পুলিশ তার সঙ্গে কথা বলেছিল। সাধারণত আইএস যে কোনো 'অপারেশনে'র পর যেসব ওয়েবসাইটে দায় স্বীকার করে বিশ্বব্যাপী বিবৃতি বা ভিডিও আপলোড করে, তার কোনোটিতে এখনও বাংলাদেশে
দুই বিদেশিকে হত্যার ব্যাপারে সংগঠনটির 'দায়িত্ব' স্বীকার করার মতো তথ্য পায়নি তদন্তকারী সংস্থা।দুই বিদেশি হত্যার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,বাংলাদেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। অভিন্ন বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও পুলিশ মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হক। একাধিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকও তাই মনে করেন। তাভেলা হত্যা মামলার ঘটনায়
পুলিশের বিশেষ তদন্ত কমিটির প্রধান
ডিবির যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম
সমকালকে বলেন, রিটার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তার কথাবার্তা ও আচরণ রহস্যজনক। বারবার বলার পরও তিনি আইএসের দায় স্বীকারের ব্যাপারে কোনো সূত্র
দিতে পারেননি। এমনকি আইএস যেসব ওয়েবসাইটে দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়ে থাকে, সেখানে এখনও দুই বিদেশিকে হত্যার ঘটনায় কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। আইএস
নাম ব্যবহার করে 'দায়' স্বীকারের বিষয়টির সত্যাসত্য যাচাই করতে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্ত চলছে। এফবিআইর কাছে এ ব্যাপারে প্রযুক্তিগত সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে দুই বিদেশিকে হত্যার পর আলোচনায় আসে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়েবসাইট সার্চ ফর ইন্টারন্যাশনাল টেররিস্ট
এনটিটিস (এসআইটিই)। গুলশান ও রংপুরে বিদেশি নাগরিককে হত্যার পর এসআইটিই প্রথম জানায়, হত্যাকাণ্ডে ইসলামিক স্টেট (আইএস) 'দায়' স্বীকার করেছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক গণমাধ্যম এসআইটিইর বরাত দিয়ে আইএসের সংশ্লিষ্টতার খবরটি প্রচার
করে। এর পরই দুই বিদেশিকে হত্যার ঘটনায় আইএসের 'দায়' স্বীকারের বিষয়টি নিয়ে নিবিড় অনুসন্ধানে নামে বাংলাদেশের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। পাশাপাশি
বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থা বিষয়টির সত্যাসত্য যাচাই করতে কাজ শুরু করে।গুলশানে ইতালির নাগরিক সিজার তাভেলা হত্যা মামলার ঘটনায় পুুলিশের তদন্ত কমিটির প্রধান ডিবির যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম
এসআইটিইর প্রতিষ্ঠাতা রিটা কাৎজের সঙ্গে একাধিক দফায় কথা বলেন। বাংলাদেশে দুই
বিদেশিকে হত্যার পর আইএসের কথিত
দায় স্বীকারের ব্যাপারে রিটা 'ফার্স্ট সোর্সের' ব্যাপারে কোনো তথ্য দিতে পারেননি।সূত্র জানায়, বাংলাদেশি গোয়েন্দা কর্মকর্তার প্রশ্নের জবাবে রিটা জানিয়েছেন, গত ২৮
সেপ্টেম্বর গুলশানে তাভেলা হত্যাকাণ্ডের পর নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ২০ মিনিটে তিনি কথিত আইএসের দায় স্বীকারের বিষয়টি জানতে পারেন। ১৮ মিনিট
পর ১টা ৩৮ মিনিটে তিনি এসআইটিইর
ওয়েবসাইটে তা আপলোড করেন।একইভাবে ৩ অক্টোবর রংপুরে জাপানের নাগরিক হোশি কোনিও হত্যার পর স্থানীয় সময় রাত ১১টা ২০
মিনিটে আইএসের 'দায়' স্বীকারের
বিষয়টি তিনি জানতে পারেন।১১টা ৩৮ মিনিটে তিনি এসআইটিইর মাধ্যমে ওই তথ্য জানান।তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, কয়েকটি
কারণে দুই বিদেশিকে হত্যার পর আইএসের দায় স্বীকারের ব্যাপারে তাদের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়। এক,দুটি ঘটনার পর একই ওয়েবসাইটে আইএসের নাম ব্যবহার করে তথ্য প্রকাশ;দুই, আইএসের পরিচালিত বা
'মনোভাবাপন্ন' ওয়েবসাইটগুলোয় এখনও এ ব্যাপারে কোনো তথ্য না পাওয়া; তিন, রিটার অতীত কর্মকাণ্ড ও আইএস দায় স্বীকারের বিষয়টি নিয়ে সরাসরি কোনো তথ্য না
দেওয়া; চার, দুই বিদেশিকে হত্যার পর আইএসের 'দায়' স্বীকারের তথ্য পেয়ে কী কারণে উভয় ঘটনায় ১৮ মিনিট পর তার ওয়েবসাইটে 'আপলোড' করা হলো।

সূত্রঃবিভিন্ন গনমাধ্যমে প্রকাশিত খবর।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

বিপরীত বাক বলেছেন: হা মোসাদ --- দ্য ইন্সটিটিউট

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৪

আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.