![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পবিত্র কুরআনের শুরা ফীল একটি বহুল পঠিত শুরা!এই শুরাতেই বর্ণিত হয়েছে আবরাহার হস্তিবাহীর মর্মান্তিক পরিণতীর কথা যে আবরাহা ধ্বংস করতে চেয়েছিলো পবিত্র কাবাঘর!শেষ পর্যন্ত নিজেই চূড়ান্তভাবে ধ্বংস হয়েছিল ইয়েমেনের বাদশাহ আবরাহা তার সম্পূর্ণ দলবল সহ!ইসলাম বিরোধীরা হয়তো ভাবতে পারে এ নিছক ধর্মীয় আবেগে রচিত কল্পকাহিনী!আসলেই কি তাই?আসুন দেখি ইতিহাস কি বলে?উইকিপিডিয়ায় ফীল লিখে সার্চ করলেই যে পেজটি পাওয়া যায় তার বর্ননা নিম্নরুপঃ
হাবশা (বর্তমান ইথিয়োইপিয়া )
সম্রাটের কাছ থেকে যখন ইয়ামনের
একজন সরদার ইয়ামনের গভর্ণর হবার
পরোয়ানা হাসিল করে,তখন হাবশী
সৈন্যরা তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু
করে। তারা আবরাহাকে তার জাগায়
গভর্ণর পদে অধিষ্ঠিত করে। আবরাহা
ছিল হাবশার আদুলিস বন্দরের একজন
গ্রীক ব্যবসায়ীর ক্রীতদাস। নিজের
বুদ্ধিমত্তার জোরে সে ইয়ামন
দখলকারী হাবশী সেনাদলে ব্যাপক
প্রভাব সৃষ্টিতে সক্ষম হয়। হাবশা
সম্রাট তাকে দমন করার জন্য
সেনাবাহিনী পাঠায়। কিন্তু এই
সেনাদল হয় তার সাথে যোগ দেয়
অথবা সে এই সেনাদলকে পরাজিত
করে। অবশেষে হাবশা সম্রাটের মৃত্যুর
পর তার উত্তরাধিকারী তাকে
ইয়ামনে নিজের গভর্ণর হিসাবে
স্বীকার করে নেয়। (আবরাহা সম্ভবত
হাবশী উচ্চারণ কারণ আরবীতে এর
উচ্চারণ ইবরাহীম।) পরে সে ধীরে
ধীরে ইয়ামনের স্বাধীন বাদশাহ
হয়ে বসে। ৫৪৩ খৃষ্টাব্দে সদ্দে
মাআরিব এর সংস্কার কাজ শেষ করে
সে একটি বিরট উৎসবের আয়োজন করে।
এই উৎসবের বিভিন্ন দেশ থেকে লোক
আসে। সদ্দে মাআরিবে আবরাহা
স্থাপিত শিলালিপিতে এ সম্পর্কিত
পূর্ণ আলোচনা সংরহ্মিত রয়েছে।
সে ইয়ামনের রাজধানী সান্আ'য়
একটি বিশাল গীর্জা নির্মাণ করে।
আরব ঐতিহসিকগণ একে 'আল কালীস' বা
'আল কুলীস' অথবা 'আল কুল্লাইস' নামে
উল্লেখ করেছেন। মুহাম্মদ ইবনে
ইসহাকের বর্ণনা মতে, একাজটি সম্পন্ন
করার পর সে হাবশার বাদশাহ্কে
লিখে জানায়, আমি আরবদের হজ্জকে
মক্কার কা'বার পরিবর্তে সানআর
গীর্জার দিকে ফিরিয়ে না দিয়ে
হ্মান্ত হবো না। সে মক্কা আক্রমণ
এবং কুরাইশদেরকে ধ্বংস ও সমগ্র
আরববাসীকে ভীত-সন্ত্রস্ত করে দিতে
সফলকাম হতে পারবে বলে মনে
করছিল। আবরাহার কাছে যখন এ
রিপোর্ট পৌঁছুল যে, কাবার ভক্ত
অনুরক্তরা তার গীর্জার অবমাননা
করেছে তখন সে কসম খেয়ে বসে,
কা'বাকে গুঁড়িয়ে মাটির সাথে
মিশিয়ে না দেয়া পর্যন্ত আমি স্থির
হে বসবোনা।
তারপর ৫৭০ বা ৫৭১ খৃষ্টাব্দে সে ৬০
হাজার পদাতিক, ১৩টি হাতি (অন্য
বর্ণনা মতে ৯টি হাতি) সহকারে
মক্কার পথে রওয়ানা হয়। পথে প্রথমে
যু-নফর মানক ইয়ামনের একজন সরদার
আবরদের একটি সেনাদল সংগ্রহ করে
তাকে বাধা দেয়। কিন্তু যুদ্ধে সে
পরাজিত ও ধৃত হয়। তারপর খাশ'আম
এলাকায় নুফাইল ইবনে খাশ'আমী তার
গোত্রের লোকদের নিয়ে তার পথ
রোধ করে। সেও পরাজিত ও গ্রেফতার
হয়ে যায়। সে নিজের প্রাণ
বাঁচাবার জন্য আবরাহার সেনাদলের
পথ প্রদর্শনের দায়িত্ব গ্রহণ করে। এ
সেনাদল তায়েফের নিকটবর্তী হলে
বনু সকীফ অনুভব করে যে এত বড় শক্তির
মোকাবিলা করার হ্মমতা তাদের
নেই এবং এই সংগে তারা এ আশংকাও
করতে থাকে যে, হয়তো তাদের লাত
দেবতার মন্দিরও তারা ভেঙে
ফেলবে। ফলে তাদের সরদার মাসউদ
একটি প্রতিনিধি দল নিয়ে আবরাহার
সাথে দেখা করে। তারা তাকে
বলে, আপনি যে উপাসনালয়টি ভাঙতে
এসেছেন আমাদের এ মন্দিরটি সে
উপাসনালয় নয়। সেটি মক্কায় অবস্থিত।
কাজেই আপনি আমাদেরটায় হাত
দেবেন না। আমরা মক্কার পথ
দেখাবার জন্য আপনাকে পথ প্রদর্শক
সংগ্রহ করে দিচ্ছি। আবরাহা তাদের
এ প্রস্তাব গ্রহণ করে। ফলে বনু সাকীফ
আবু রিগাল নামক এক ব্যক্তিকে তার
সাথে দিয়ে দেয়। মক্কা পৌঁছতেই
যখন আর মাত্র তিন ক্রোশ পথ বাকি তখন
আলমাগান্মাস বা আল মুগান্মিস নামক
স্থানে পৌঁছে আবু রিগাল মারা
যায়। আরবরা দীর্ঘকাল পর্যন্ত তার
কবরে পাথর মেরে এসেছে। এরপর সে
মক্কাবাসীদের কাছে নিজের একজন
দূতকে পাঠায়। তার মাধ্যমে
মক্কাবাসীদের কাছে এই মর্মে
বাণী পাঠায়ঃ আমি তোমাদের
সাথে যুদ্ধ করতে আসিনি। আমি
এসেছি শুধুমাত্র এই ঘরটি (কাবা)
ভেঙে মাটির সাথে মিশিয়ে
দিতে। যদি তোমরা যুদ্ধ না করো
তাহলে তোমাদের প্রাণ ও ধন-
সম্পত্তির কোনো ক্ষতি আমি
করবোনা। তাছাড়া তার এক দূতকেও
মক্কাবাসীদের কাছে পাঠায়।
মক্কাবাসীরা যদি তার সাথে কথা
বলতে চায় তাহলে তাদের সরদারকে
তার কাছে নিয়ে আসার নির্দেশ
দেয়।
আবদুল মুত্তালিব (রসূলুল্লাহ্ (সাঃ) -এর
দাদা ) তখন ছিলেন মক্কার সবচেয়ে বড়
সরদার। দূত তাঁর সাথে সাহ্মাত করে
আবরাহার পয়গাম তাঁর কাছে পৌঁছয়ে
দেয়। তিনি বলেন, আবরাহার সাথে
যুদ্ধ করার শক্তি আমাদের নেই। এটা
আল্লাহ্র ঘর তিনি চাইলে তাঁর ঘর
রহ্মা করবেন। দূত বলে, আপনি আমার
সাথে আবরাহার কাছে চলুন। তিনি
সম্মত হন এবং দূতের সাথে আবরাহার
কাছে যান। তিনি এতই সুশ্রী,
আকর্ষণীয় ও প্রতাপশালী ব্যক্তিত্ব
ছিলেন যে, আবরাহা তাকে দেখে
অত্যন্ত প্রভাবিত হয়ে পড়ে। সে
সিংহাসন থেকে নেমে তার সাথে
এসে বসে। সে তাঁকে জিজ্ঞেস করে,
আপনি কি চান? তিনি বলেন, আমার
যে উটগুলি ধরে নেয়া হয়েছে
সেগুলি আমাকে ফেরত দেয়া হোক।
আবরাহা বলল, আপনাকে দেখে তো
আমি বড় প্রভাবিত হয়েছিলাম। কিন্তু
আপনি নিজের উটের দাবী
জানাচ্ছেন, অথচ এই যে ঘরটা আপনার ও
আপনার পূর্ব পুরুষদের ধর্মের কেন্দ্র সে
সম্পর্কে কিছুই বলছেন না, আপনার এ
বক্তব্য আপনাকে আমার দৃষ্টিতে
মর্যাদাহীন করে দিয়েছে। তিনি
বলল, আমি তো কেবল আমার উটের
মালিক এবং সেগুলির জন্য আপনার
কাছে আবেদন জানাচ্ছি। আর এই ঘর।
এর একজন রব-মালিক ও প্রভু আছেন। তিনি
নিজেই এর হেফাজত করবেন। আবরাহা
জবাব দেয়, তিনি একে আমার হাত
থেকে রহ্মা করতে পারবেনা। আবদুল
মুত্তালিব বলেন, এব্যাপারে আপনি
জানেন ও তিনি জানেন। এ কথা বলে
তিনি সেখান থেকে উঠে পড়েন।
আবরাহা তাকে তার উটগুলো
ফিরিয়ে দেয়।
আবরাহা সেনাদল কাছে থেকে
ফিরে এসে আবদুল মুত্তালিব
কুরাইশদেরকে বলেন, নিজেদের
পরিবার পরিজনদের নিয়ে
পাহাড়ের ওপর চলে যাও, এভাবে
তারা ব্যাপক গণহত্যার হাত থেকে
রহ্মা পাবে। অতপর তিনি ও
কুরাইশদের কয়েকজন সরদার হারম
শরীফে হাযির হয়ে যান। তারা
কাবার দরজার কড়া ধরে আল্লাহ্র
কাছে এই বলে দোয়া করতে থাকেন
যে, তিনি যেন তাঁর ঘর ও তাঁর
খাদেমদের হেফাজত করেন। সে সময়
কাবা ঘরে ৩৬০টি মূর্তি ছিল। কিন্তু
এই সংকটকালে তারা সবাই এই
মূর্তিগুলির কথা ভুলে যায়। তারা
একমাত্র আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা
করার জন্য হাত ওঠায়। ইতিহাসের
বইগুলিতে তাদের প্রার্থণা বাণী
গুলি বিভিন্ন উদ্ধৃত হয়েছে, তার
মধ্যে একটি হল নিন্মরূপঃ
“ হে আমার রব! তাদের মোকাবিলায়
তুমি ছাড়া কারো প্রতি আমার আশা নেই,
হে আমার রব! তাদের হাতে থেকে
তোমার হারমের হেফাজত করো।
এই ঘরের শত্রু তোমার
শত্রু, তোমার জনপদ ধ্বংস করা থেকে
তাদেরকে বিরত রাখো। ”
এ দোয়া করার পর আবদুল মুত্তালিব ও
তার সাথীরাও পাহাড়ে গিয়ে আশ্রয়
নেন। পরের দিন আবরাহা মক্কায়
প্রবেশ করার জন্য এগিয়ে যায়। কিন্তু
তার বিশেষ হাতি মাহমুদ ছিল সবার
আগে, সে হঠাৎ বসে পড়ে। কুড়ালের
বাঁট দিয়ে তার গায়ে অনেকক্ষণ
আঘাত করা হয়। তারপর বারবার
অংকুশাঘাত করতে করতে তাকে আহত
করে ফেলা হয়। কিন্তু এত বেশী
মারপিট ও নির্যাতনের পরেও সে
একটুও নড়েনা। তাকে উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব
দিকে মুখ করে চালাবার চেষ্টা
করলে সে ছুটতে থাকে কিন্তু মক্কার
দিকে মুখ ফিরিয়ে দিলে সংগে
সংগেই গ্যাঁট হয়ে বসে পড়ে।
কোনো রকমে তাকে আর একটুও
নড়ানো যায় না। এ সময় ঝাকে
ঝাকে পাখিরা ঠোঁটে ও পাঞ্জায়
পাথর কণা নিয়ে উড়ে আসে। তারা
সেনাদলের ওপর পাথর বর্ষণ করতে
থাকে। যার ওপর পাথর কণা পড়তো
তার দেহ সংগে সংগে গলে যেতে
থাকতো। ইবনে আব্বাসের (রাঃ)
বর্ণনা মতে, যার ওপরই পাথর কণা
পড়তো তার সারা গায়ে ভীষণ
চুলকানি শুরূ হতো এবং চুলকাতে
চুলকাতে চামড়া ছিঁড়ে গোশত ঝরে
পড়তে থাকতো। আবরাহা নিজেও এই
অবস্থার সম্মুখীন হয়। তার শরীর টুকরো
টুকরো হয়ে খসে পড়তো এবং যেখান
থেকে এক টুকরো গোশত খসে পড়তো
সেখান থেকে রক্ত ও পুঁজ ঝরে পড়তে
থাকতো। বিশৃংখলা ও হুড়োহুড়ি
ছুটাছুটি মধ্যে তারা ইয়ামনের
দিকে পালাতে শুরু করে। খাশ'আম
এলাকা থেকে যে নুফাইল ইবনে
হাবীব খাশ'আমীকে তারা পথ প্রদর্শক
হিসাবে নিয়ে আসে তাকে খুঁজে
পেয়ে সামনে নিয়ে আসা হয় এবং
তাকে ফিরে যাবার পথ দেখিয়ে
দিতে বলা হয়। কিন্তু সে সরাসরি
অস্বীকার করে বসে। আবরাহা খাশ'আম
এলাকায় পৌঁছে মারা যায়।
এই হলো উইকিপিডিয়া থেকে প্রাপ্ত ঐতিহাসিক ঘটনা!এটি পড়ে ইয়েমেনের বাদশাহ আবরাহার অস্তিত্ব সম্পর্কে সন্দেহের আর কোনো অবকাশই থাকেনা!এমনকি তার কাবা আক্রমণ এবং তার উদ্দেশ্য,স্বার্থও সন্দেহাতীতভাবেই প্রমাণিত!এরপরও কেউ সন্দেহ করলে তার কাছে প্রশ্ন সেসময় রোম এবং আবিসিনিয়ার সমর্থনপুস্ট আবরাহার বাহিনী নিঃসন্দেহে আরবদের চেয়ে শক্তিশালী ছিলো।তাহলে আবরাহা কাবাঘর ধ্বংস না করেই ফিরে গেলো কিসের ভয়ে?এটি মাত্র ৫৭০ সালের ঘটনা!কোনো প্রাগৈতিহাসিক ঘটনা নয়!তাহলে আবরাহা তার বাহিনীসহ ধ্বংস হলো কিভাবে,যেখানে আরবরা যুদ্ধ করা তো দুরের কথা বরং পাহাড়ে লুকিয়ে ছিলো?
পবিত্র কুরআনের শুরা ফীলের ভাষায়ঃ
১) তুমি কি দেখনি তোমার রব
হাতিওয়ালাদের সাথে কি
করেছেন?
২) তিনি কি তাদের কৌশল
ব্যর্থ করে দেননি?
৩) আর তাদের ওপর ঝাঁকে ঝাঁকে
পাখি পাঠান।
৪) যারা তাদের ওপর নিক্ষেপ
করছিল পোড়া মাটির পাথর।
৫) তারপর তাদের অবস্থা করে
দেন পশুর খাওয়া ভূষির মতো।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: আমিন।কস্ট করে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ!
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: লেখাটি একবার হারিয়ে যাচ্ছে আবার ফিরে আসছে কেন?এটা সামুর ইচ্ছাকৃত নাকি কারিগরি সমস্যা?
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
যোগী বলেছেন:
আপনার আগের লেখা গুলো থেকে আমার মনে হয়েছে বাংলা টিমের সাথে আপনার কোন না কোন যোগাযোগ থাকতে পারে। তাই এই পোষ্টে আমার কিছু বলতে ভয় লাগছে।
তার পরেও আপনার বোঝার জন্যই শুধু বলি ইউকিপিডিয়া কখনোই কোন কিছু ঐতিহাসিক ভাবে প্রমান করে না। আর ইউকিপিডিয়ার লেখাকে ঐতিহাসিক ভাবে প্রমানিত সত্য বললে ইসলামকেই হাস্যকর করা হবে।
রাগ না করে আমার কথা প্লিজ বোঝার চেষ্টা করবেন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫১
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: হাহাহা ভয় পাবার কিছু নেই!কোনো টিমের সাথে পাঁচেও নই!নিতান্তই ঘরকুনো একজন মানুষ আমি!তা কোন পোস্টের কোন লেখা পড়ে এমন মনে হলো আপনার,জানতে পারি কি?আর কি বলতে চাইছেন উইকিপিডিয়ার তথ্য একেবারেই অনির্ভরযোগ্য?আরো গভীরভাবে জানতে চাইলে যে কেউ চেষ্টা করলেই তা সম্ভব!যেমন সে সময়ের আরব,ইয়েমেন,রোম,আবিসিনিয়ার ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করলেই অনেককিছুই পরিস্কার বোঝা যাবে!আপনার পান্ডিত্য,ধৈর্য্য থাকলে তাই করতে পারেন এবং আমাদের প্রকৃত ঘটনা জানাতে পারেন!
৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৫
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর লেখা। ধন্যবাদ
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩০
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই কস্ট করে এতো বড় পোস্ট পড়ার জন্য!শুভেচ্ছা রইলো!
৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৪
রবাহূত বলেছেন: ভালো লাগলো ভাই, সালাম জানবেন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৫
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: ওয়ালাইকুম সালাম ভাই!শুভেচ্ছা নিন!
৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১
সত্যের ছায়া বলেছেন: সূরা ফিলের শানে নূযুল ব্লগে বর্ণনা করার জন্য ধন্যবাদ। আশা করি অন্যান্য সূরারও শানে নূযুলগুলো ধারাবাহিকভাবে লিখবেন।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: পড়ার জন্য আর ফলো করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই!
৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
শিশির আহমেদ শিশির বলেছেন: সূরা ফিলের শানে নূযুল ব্লগে বর্ণনা করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: আপনাকেও কস্ট করে পড়ে কমেন্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ! শুভেচ্ছা নেবেন!
৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
কল্লোল পথিক বলেছেন: সুন্দর লেখা। ধন্যবাদ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: আপনার প্রতিও শুভেচ্ছা!
৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: এর সবই হচ্ছে সাজানো নাটক। পাখি কখনো পাথর বহন করে মানুষের উপর ছুড়ে মারে না।
এগুলা ওই সিন্দাবাদের কাহিনী আরব্য উপন্যাসেই পাওয়া যায়।
আরব্য রজনীতে এরুপ হাজার হাজর ঘটনা আছে যার একটিও সত্য নয়।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩২
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: দ্যা লায়ন আপনাকে বলেছেন " আপনার যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করুন, আপনি এক কথায় বলে দিবেন এসব আরব্য গাল গল্প
এরপর চুপ মেরে থাকবেন তা ঠিক না " দ্যা লায়নের এই মন্তব্যের সাথে আমিও একমত।এছাড়া পোস্টের শেষ অংশে অবিশ্বাসীদের যে প্রশ্ন করেছি তার উত্তর খুঁজে বের করতে পারেন!
" এরপরও কেউ সন্দেহ করলে
তার কাছে প্রশ্ন সেসময় রোম এবং
আবিসিনিয়ার সমর্থনপুস্ট আবরাহার
বাহিনী নিঃসন্দেহে আরবদের
চেয়ে শক্তিশালী ছিলো।তাহলে
আবরাহা কাবাঘর ধ্বংস না করেই
ফিরে গেলো কিসের ভয়ে?এটি
মাত্র ৫৭০ সালের ঘটনা!কোনো
প্রাগৈতিহাসিক ঘটনা নয়!তাহলে
আবরাহা তার বাহিনীসহ ধ্বংস হলো
কিভাবে,যেখানে আরবরা যুদ্ধ করা
তো দুরের কথা বরং পাহাড়ে
লুকিয়ে ছিলো?"
১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩
মৌতাত গোস্বামী শন্তু বলেছেন: উইকি পিডিয়াকে রেফারেন্স ধরে কিছু লেখা অবশ্যই নির্বুদ্ধিতা। সত্যতার জন্য ভূতাত্ত্বিক, নৃতাত্ত্বিক তথ্যের প্রয়োজন। আশারাখি পরবর্তীতে তা যুক্ত করবেন, তা না হলে শুধু বর্ণনায় কেউ বিশ্বাস রাখে না।
উইকি নিয়ে আরো বলি উইকি তথ্য ভান্ডার সত্যাসত্যের স্থান নয়।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!উইকিপিডিয়া তথ্যভান্ডার।তবে মোটামুটি নির্ভুল আর নিরপেক্ষ তথ্যভান্ডার হিসেবে উইকির সুনাম এবং জনপ্রিয়তা আছে!উইকিতে তথ্য সূত্রও দেয়া আছে!যে কোনো অনুসন্ধিৎসু ব্যাক্তি তথ্য সূত্র ধরে আরো গভীরে যেতে পারে!এই পোস্ট পড়ে অন্তত সেই অনুসন্ধিৎসা কারো মনে তৈরি হলেও আমি খুশি!
১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯
রাজু বলেছেন: অনেক সুন্দর কটি পোষ্ট....দারুন হয়েছে...
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৮
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা আপনাকে!
১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯
দ্যা লায়ন বলেছেন: ঊইকিপিডিয়া কোন নবীর উপর নাজিল হয়েছিলো ? কোরাণ আল্লাহর বাণী এটা প্রমাণীত । সেটা বিশ্বাস মজবুত করলেন উইকিপিডিয়া দিয়ে?
ইসলাম ধর্মের দুর্ভাগ্যটা কি জানে? কিছু মানুষ সোয়াব,বেহেস্ত,হুর,সরাবের লোভে আল্লাহ এবং আল্লাহর দুনিয়াকে না বুঝেই এই ধর্মে চলে আসে।বেশিরভাগ মুসলিম ইসলাম ধর্মে আসে ভয়ে অথবা লোভে,এই কারণে এই ধর্মে মগজ ছাড়া মানুষ বেশি,আর তারাই আল্লাহর কোরাণকে মজবুত করে উইকিপিডিয়া দিয়ে,যা আমাদের দুর্ভাগ্য।
@মহাসমন্বয়- একজন সত্যিকার নাস্তিক কখনো অন্যের মতবাদ কে অশ্রদ্ধা করেনা,সে নিজের মেধা দিয়ে তার মতবাদ প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে, আল্লাহ নাই অথবা নবী কাহিনী বানানো সেটা আপনার যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করুন, আপনি এক কথায় বলে দিবেন এসব আরব্য গাল গল্প এরপর চুপ মেরে থাকবেন তা ঠিকনা,ঐযে উপরে বলছিনা আমাদের ধর্মে মগজ ছাড়া কিছু মানুষ আছে যাদের আপনারা উসকানি দেন,আর তারা আপনাদের মাথা ফেলে দেয়। মজার ব্যপার কি জানেন একদল মাথা হারায় আরেকদল মাথা ফেলে দিয়ে নিজের মাথা লুকায় আজীবন দৌড়ের উপর থাকে।আমরা কিন্তু বহাল তবিয়তে আছি।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫১
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: পোস্টটি পড়েছেন এবং কস্ট করে চিন্তা করে মন্তব্য করেছেন এজন্য আপনাকে শুভেচ্ছা।উইকি কারো উপর নাযিল হয়নি!তবে উইকি বা অন্যান্য বিশ্বকোষগুলো দল মতের উর্ধ্বে থেকে শুধুই তথ্যের নির্যাস উপস্থাপনের চেষ্টা করে!ফলে দল মত নির্বিশেষে যে কেউ এসব থেকে উপকৃত হতে পারে এবং দল মত নির্বিশেষেই মানুষ এর ভান্ডার সমৃদ্ধ করার কাজে অবদান রাখে!আর জ্ঞান মানুষের কাছে পৌঁছে একটা ধারবাহিক প্রবাহের মাধ্যমে!যেমন উইকি নিশ্চয়ই তথ্য সৃষ্টি করেনি বরং তথ্য সংগ্রহ করেছে মাত্র!কোথায় থেকে সংগ্রহ করেছে তাও উল্লেখ করেছে!সেখানে ঘাঁটাঘাটি করলে দেখা যাবে তারাও সৃষ্টি করেনি বরং সংগ্রহ করেছে!ঘটনা ঘটিয়েছেন বা সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ্।আল্লাহ্ কুরআনের মাধ্যমে রাসুলের সাঃ মাধ্যমে জানিয়েছেন এটাই বিশ্বাসীদের জন্য যথেষ্ট!কিন্তুু এখনো যাদের বিশ্বাসী হওয়ার সৌভাগ্য হয়নি তাদের জন্য এসব অন্যান্য উৎস থেকে সংগৃহীত তথ্য হতে পারে চিন্তার খোরাক!সে উইকি হোক বা কোনো ইতিহাস বা প্রত্নতত্ত্বের বই হোক না কেনো! আর এটাই এই পোস্টের উদ্যেশ্য!আশা করি বোঝাতে পেরেছি!আবারো ধন্যবাদ!
১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০২
অাল-ইসলাম বলেছেন: পবিত্র কুরআনের সত্যতা প্রমাণের জন্য উইকিপিডিয়ার রেফারেন্স প্রয়োজন নেই।
তবে লেখক তা কেন নিয়ে এসেছেন তার কারনটা হয়তবা লেখাটাকে আকর্ষনীয় করা।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:২১
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই!ধন্যবাদ!ভালো থাকবেন!
১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০
যোগী বলেছেন:
আপনাকে একটা কথা বলি এই আইনস্টাইন আর নিউটনের পৃথীবিতে শুরা ফীল এর ঘটনা কখনোই গবেষনা করে প্রমান করা সম্ভব না। আর সেটা করতে যাওয়া বোকামি না বরং পাপ।
আপনাকে পুরা কুরআন অন্ধের মত বিশ্বাষ করতে হবে, তা গবেষনা বা বজ্ঞান যত কথাই বলুক। আর তবেই আপনি পাবেন মজবুত ঈমান সেই সাথে ডাইরক্ট জান্নাত হুর পরী আরও কত কিছু।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৫৪
আশরাফুল ইসলাম মাসুম বলেছেন: আইনস্টাইন প্রথম জীবনে ঘোর ইহুদী ছিলেন!পরবর্তীতে তিনি হলেন অজ্ঞেয়বাদী!অর্থাৎ তাঁর বিশ্বাস ছিলো ঈশ্বর আছেন!কিন্তুু কোথায়,কিভাবে ইত্যাদি বিষয়ে নিজের অজ্ঞতা স্বীকার করেছেন!আর নিউটন ছিলেন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খাঁটি খ্রীস্ট ধর্মের অন্ধ বিশ্বাসী!এমনকি বাইবেলের সত্যতা প্রমাণ করতে নিজের আবিস্কৃত তত্ত্ব থেকেও পিছপা হতে দ্বিধাবোধ করেননি যার রসালো বর্ণনা দিয়েছেন স্টিফেন হকিং, তার "A brief history of time " এবং " Grand Design " বইয়ের পরতে পরতে!
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
আকাশ আহমাদ বলেছেন: লেখক ভাই আপনি ১০০% সত্যি কথা বলেছেন। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন।