![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Tonu.
A very targic topic in the history of Bangladesh. Brutally raped and mercilessly killed. Her body was found in a bush couple of days later all covered in blood and bruises. Like many other middle class youths in Bangladesh, Tonu too had to support her family by tutoring kids in her locality. Her father was just another employee at Comilla Cantonment board with a low income. She was that very talented, fun loving and dedicated sort of person who loved socialising, working in groups. etc. Ignoring all stereotyped beliefs she went on living her dream in working at stage drama theatres. She was very much into her passion for acting, direction etc.
Just to let you know this very talented young girl of 19 was a hijabi. However, her modesty could not keep her safe. This very modest Islamic attire just couldn't protect a young women from being targeted and sparking debates on the issue of ensuring the safety of all women, not just women that cover themselves.
It has been so long and yet no one has been captured despite tons of protest marches and social media; the two powerful sources overpoured with this shameful incident. It is extremely disheartening when these sort of cases remain unsolved. Tonu’s parents have recently demanded grilling of two Army official to solve the case. But the investigation is stuck for like ages.
Unfortunately the biggest problem lies in our law and order. Rules are meant to protect us but it's like going all nevereverland. Humanity is nowhere in Bangladesh now. Rumor has it that her rapist and killers were law enforcers themselves. Even though the laws are in place, loopholes in the legal system of Bangladesh and the lack of effective implementation makes people with power to invariably go without being punished or even identified. Stories of rapists threatening rest of the family members and witnesses are not uncommon. Even when ordinary mass knowss who is actually responsible for crimes like abuse, rape and murder, many family members and witnesses are silenced as a result of intimidation by law enforcers, political goons and by influence of money and political power.
Altough she was a hijabi she was scolded couple of times by "Murrubis" of her locality as she went roaming with male friends, doing stage drama which are not accepted in Bangladeshi society and Islamic norms. There were reports that some of the so called "Murubbis" from her town even blamed Tonu because of her death. It is so hard to believe that still such ignorant minds exist in my beloved country Bangladesh. They said being a muslim and being a girl she should not have gone out with alone or with male friends. Plus, they even commented badly on her activities stating them as un Islamic. According to their reading, she was a hoe and was setting very bad example for other girls and thus punished by Allah. What the fuck! I have this huge gut feeling that the murderers of this poor girl could be extremist islamists who are nurtured by government which we are all over looking. Are we looking upon it enough?
I so hope from the bottom of my heart that Tonu remains as the last example of rape and murder in Bangladesh. I pray that no other female in the whole world goes through such misfortune. Rest in Peace Tonu. Sorry that we couldn't save you.
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২৪
সেলিম৮৩ বলেছেন: বিকৃত চরিত্রের পুরুষেরা নারীর পোষাকের দিকে তাকায় না; তার শরীরের দিকে তাকায়।
সুতরাং বোরখা বা হিজাব এদিক থেকে নারীকে প্রটেকশন দেয়। কামুক পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে হেফাজত করে।
তাই বোরখা বা হিজাব নারীর সম্ভ্রম রক্ষার একমাত্র রক্ষাকবজ না হলেও একটি অন্যতম উপাদান।
একজন অশালীন পোষাক পরিহিতা মহিলার থেকে একজন বোরখা বা হিজাব পরা মহিলা বেশি নিরাপদ । তার মানে এই নয় বোরখা পরা মহিলা ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমানে যে সমস্ত বোরখা বা হেজাব নারীরা পরে এটা হেজাবের অাওতায় পড়েনা।
এটা হেজাবের নামে তামাশা। ঢিলাঢালা পোষাকেই হিজাবের অর্ন্তভূক্ত-যাহাতে শরীরের গঠন বা অাকৃতি ফুটে না ওঠে।
এগুলো কোন হেজাবই নয়। এটা পরা অার না পরার ভীতর কোন পার্থক্য নেই।
বিকৃত চরিত্রের পুরুষেরা নারীর পোষাকের দিকে তাকায় না; তার শরীরের দিকে তাকায়।
সুতরাং বোরখা বা হিজাব এদিক থেকে নারীকে প্রটেকশন দেয়। কামুক পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে হেফাজত করে।
তাই বোরখা বা হিজাব নারীর সম্ভ্রম রক্ষার একমাত্র রক্ষাকবজ না হলেও একটি অন্যতম উপাদান।
একজন অশালীন পোষাক পরিহিতা মহিলার থেকে একজন বোরখা বা হিজাব পরা মহিলা বেশি নিরাপদ । তার মানে এই নয় বোরখা পরা মহিলা ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমানে যে সমস্ত বোরখা বা হেজাব নারীরা পরে এটা হেজাবের অাওতায় পড়েনা।
এটা হেজাবের নামে তামাশা। ঢিলাঢালা পোষাকেই হিজাবের অর্ন্তভূক্ত-যাহাতে শরীরের গঠন বা অাকৃতি ফুটে না ওঠে।
এগুলো কোন হেজাবই নয়। এটা পরা অার না পরার ভীতর কোন পার্থক্য নেই।
বিকৃত চরিত্রের পুরুষেরা নারীর পোষাকের দিকে তাকায় না; তার শরীরের দিকে তাকায়।
সুতরাং বোরখা বা হিজাব এদিক থেকে নারীকে প্রটেকশন দেয়। কামুক পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে হেফাজত করে।
তাই বোরখা বা হিজাব নারীর সম্ভ্রম রক্ষার একমাত্র রক্ষাকবজ না হলেও একটি অন্যতম উপাদান।
একজন অশালীন পোষাক পরিহিতা মহিলার থেকে একজন বোরখা বা হিজাব পরা মহিলা বেশি নিরাপদ । তার মানে এই নয় বোরখা পরা মহিলা ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমানে যে সমস্ত বোরখা বা হেজাব নারীরা পরে এটা হেজাবের অাওতায় পড়েনা।
এটা হেজাবের নামে তামাশা। ঢিলাঢালা পোষাকেই হিজাবের অর্ন্তভূক্ত-যাহাতে শরীরের গঠন বা অাকৃতি ফুটে না ওঠে।
এগুলো কোন হেজাবই নয়। এটা পরা অার না পরার ভীতর কোন পার্থক্য নেই।
বিকৃত চরিত্রের পুরুষেরা নারীর পোষাকের দিকে তাকায় না; তার শরীরের দিকে তাকায়।
সুতরাং বোরখা বা হিজাব এদিক থেকে নারীকে প্রটেকশন দেয়। কামুক পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে হেফাজত করে।
তাই বোরখা বা হিজাব নারীর সম্ভ্রম রক্ষার একমাত্র রক্ষাকবজ না হলেও একটি অন্যতম উপাদান।
একজন অশালীন পোষাক পরিহিতা মহিলার থেকে একজন বোরখা বা হিজাব পরা মহিলা বেশি নিরাপদ । তার মানে এই নয় বোরখা পরা মহিলা ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমানে যে সমস্ত বোরখা বা হেজাব নারীরা পরে এটা হেজাবের অাওতায় পড়েনা।
এটা হেজাবের নামে তামাশা। ঢিলাঢালা পোষাকেই হিজাবের অর্ন্তভূক্ত-যাহাতে শরীরের গঠন বা অাকৃতি ফুটে না ওঠে।
এগুলো কোন হেজাবই নয়। এটা পরা অার না পরার ভীতর কোন পার্থক্য নেই।
বিকৃত চরিত্রের পুরুষেরা নারীর পোষাকের দিকে তাকায় না; তার শরীরের দিকে তাকায়।
সুতরাং বোরখা বা হিজাব এদিক থেকে নারীকে প্রটেকশন দেয়। কামুক পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে হেফাজত করে।
তাই বোরখা বা হিজাব নারীর সম্ভ্রম রক্ষার একমাত্র রক্ষাকবজ না হলেও একটি অন্যতম উপাদান।
একজন অশালীন পোষাক পরিহিতা মহিলার থেকে একজন বোরখা বা হিজাব পরা মহিলা বেশি নিরাপদ । তার মানে এই নয় বোরখা পরা মহিলা ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমানে যে সমস্ত বোরখা বা হেজাব নারীরা পরে এটা হেজাবের অাওতায় পড়েনা।
এটা হেজাবের নামে তামাশা। ঢিলাঢালা পোষাকেই হিজাবের অর্ন্তভূক্ত-যাহাতে শরীরের গঠন বা অাকৃতি ফুটে না ওঠে।
এগুলো কোন হেজাবই নয়। এটা পরা অার না পরার ভীতর কোন পার্থক্য নেই।
বিকৃত চরিত্রের পুরুষেরা নারীর পোষাকের দিকে তাকায় না; তার শরীরের দিকে তাকায়।
সুতরাং বোরখা বা হিজাব এদিক থেকে নারীকে প্রটেকশন দেয়। কামুক পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে হেফাজত করে।
তাই বোরখা বা হিজাব নারীর সম্ভ্রম রক্ষার একমাত্র রক্ষাকবজ না হলেও একটি অন্যতম উপাদান।
একজন অশালীন পোষাক পরিহিতা মহিলার থেকে একজন বোরখা বা হিজাব পরা মহিলা বেশি নিরাপদ । তার মানে এই নয় বোরখা পরা মহিলা ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমানে যে সমস্ত বোরখা বা হেজাব নারীরা পরে এটা হেজাবের অাওতায় পড়েনা।
এটা হেজাবের নামে তামাশা। ঢিলাঢালা পোষাকেই হিজাবের অর্ন্তভূক্ত-যাহাতে শরীরের গঠন বা অাকৃতি ফুটে না ওঠে।
এগুলো কোন হেজাবই নয়। এটা পরা অার না পরার ভীতর কোন পার্থক্য নেই।
বিকৃত চরিত্রের পুরুষেরা নারীর পোষাকের দিকে তাকায় না; তার শরীরের দিকে তাকায়।
সুতরাং বোরখা বা হিজাব এদিক থেকে নারীকে প্রটেকশন দেয়। কামুক পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে হেফাজত করে।
তাই বোরখা বা হিজাব নারীর সম্ভ্রম রক্ষার একমাত্র রক্ষাকবজ না হলেও একটি অন্যতম উপাদান।
একজন অশালীন পোষাক পরিহিতা মহিলার থেকে একজন বোরখা বা হিজাব পরা মহিলা বেশি নিরাপদ । তার মানে এই নয় বোরখা পরা মহিলা ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমানে যে সমস্ত বোরখা বা হেজাব নারীরা পরে এটা হেজাবের অাওতায় পড়েনা।
এটা হেজাবের নামে তামাশা। ঢিলাঢালা পোষাকেই হিজাবের অর্ন্তভূক্ত-যাহাতে শরীরের গঠন বা অাকৃতি ফুটে না ওঠে।
এগুলো কোন হেজাবই নয়। এটা পরা অার না পরার ভীতর কোন পার্থক্য নেই।
বিকৃত চরিত্রের পুরুষেরা নারীর পোষাকের দিকে তাকায় না; তার শরীরের দিকে তাকায়।
সুতরাং বোরখা বা হিজাব এদিক থেকে নারীকে প্রটেকশন দেয়। কামুক পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি থেকে হেফাজত করে।
তাই বোরখা বা হিজাব নারীর সম্ভ্রম রক্ষার একমাত্র রক্ষাকবজ না হলেও একটি অন্যতম উপাদান।
একজন অশালীন পোষাক পরিহিতা মহিলার থেকে একজন বোরখা বা হিজাব পরা মহিলা বেশি নিরাপদ । তার মানে এই নয় বোরখা পরা মহিলা ধর্ষিতা হবার সম্ভাবনা নেই।
বর্তমানে যে সমস্ত বোরখা বা হেজাব নারীরা পরে এটা হেজাবের অাওতায় পড়েনা।
এটা হেজাবের নামে তামাশা। ঢিলাঢালা পোষাকেই হিজাবের অর্ন্তভূক্ত-যাহাতে শরীরের গঠন বা অাকৃতি ফুটে না ওঠে।
এগুলো কোন হেজাবই নয়। এটা পরা অার না পরার ভীতর কোন পার্থক্য নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:২২
সজীব মোহন্ত বলেছেন: বোরখা হিজাব কখনো নারীকে রক্ষা করতে পারে না। নারীর পোষাকের দিকে না থাকিয়ে নিজের মানুষিকতা পরিবর্তনের দিকে নজর দেওয়া জরুরী।