নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

“বিজ্ঞান দিয়ে, স্রষ্টা ধরা” পিপিলিকার সমুদ্র দর্শন ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২২


বিরক্তিকর যতগুলো লেখা আমি জীবনে পড়েছি তার মধ্যে শ্রেষ্ঠতম হলো যে লেখাগুলো দিয়ে পার্থিব পরিবেশে আবিস্কৃত সংখ্যা পদ্ধতি ও
অনুমান নির্ভর যুক্তি-জ্ঞান দিয়ে (যা দৃশ্যমান মহাকাশ পর্যন্ত কৃত্রিম পার্থিব পরিবেশে কার্যকর) স্রষ্টাকে প্রমানের চেষ্টা। সব কিছুই “মনে
করি” দিয়ে শুরু, মিলে গেলেই ইন্জিন চালু। না মিললে হিসাব ভুল। দৃশ্যমান এবং কল্পনাকৃত মহাজগৎ পর্যন্ত আমাদের এ হিসাব-নিকাশ
ধরে নিলাম কার্যকর। তাতেও স্রষ্টার অস্তিত্ব ধরা পড়ে না। অথচ তিনি বলছেন “ আমি সর্বত্র বিরাজমান” । তাই যদি হবে , তাহলে এতো
খোজাখুজি কেন।“যিনি সর্বত্র” তাকে নির্দিষ্ট করা অসম্ভব। অর্থাৎ তিনি “আছেন” এবং “নাই” - দুটোই।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭

সোনালি কাবিন বলেছেন: ভালো বলেছেন ।

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


স্রষ্টাকে সবাই নিজের মত করে ধরতে চায়, নিজে ধরতে পারলে সেই মেথড চারদিকে ছড়িয়ে দেয়।

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞান ধর্মকে কোনঠাসা করে ফেলেছে।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: বিজ্ঞানের জন্ম ধর্ম আসার অনেক আগে। আত্ম চিন্তার মধ্যে দিয়ে ধর্মের উৎপত্তি। কে আমি ? কোথা হইতে আসিলাম ? যে ধাঁধার জবাব আজো এই মহাজগৎ নামক গোলক ধাঁধায় মানুষ হাতরে বেড়ায়।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান এটা ভুল কথা। কোরআন বা সহি হাদিসে এই ধরণের কোন কথা নাই। এই বিশ্বাসের কারণে কাফেররা সব কিছুর পুজা করে। ধরে নেয় যে সব কিছুর মধ্যে স্রষ্টা আছে।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: ❏ “আপনি কি অনুধাবন করেননি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে আল্লাহ তা জানেন; তিন ব্যক্তির মধ্যে এমন কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থজন হিসাবে তিনি উপস্থিত থাকেন না এবং পাঁচ ব্যক্তির মধ্যে এমন কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে ষষ্ঠজন হিসাবে তিনি উপস্থিত থাকেন না; তারা এরচেয়ে কম বা বেশী হোক; তারা যেখানে থাকুক না কেন আল্লাহ তাদের সঙ্গেই আছেন। তারা যা করে; তিনি তাদেরকে কিয়ামতের দিন তা জানিয়ে দিবেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক অবগত।” [সুরা ৫৮ সুরা মুজাদালাহ্ : আয়াত ৭]।

❏ “আমি তোমাদের গলার শাহী ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।" [সুরা ৫০ কাফ: আয়াত ১৬]।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০১

বাউন্ডেলে বলেছেন: ❏ “জেনে রাখো, সবকিছুকেই আল্লাহতালা পরিবেষ্টন করে রয়েছেন।” [সুরা ৪১ সুরা হা-মীম আস্ সাজদাহ্: আয়াত ৫৪]

❏ তোমরা যেখানেই থাকো না কেন তিনি তোমাদের সঙ্গেই আছেন, তোমরা যা কিছু কর আল্লাহ তা দেখেন।” [সুরা ৫৭ হাদীদ: আয়াত ৪]।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০২

বাউন্ডেলে বলেছেন: ❏ “আপনি কি অনুধাবন করেননি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে আল্লাহ তা জানেন; তিন ব্যক্তির মধ্যে এমন কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থজন হিসাবে তিনি উপস্থিত থাকেন না এবং পাঁচ ব্যক্তির মধ্যে এমন কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে ষষ্ঠজন হিসাবে তিনি উপস্থিত থাকেন না; তারা এরচেয়ে কম বা বেশী হোক; তারা যেখানে থাকুক না কেন আল্লাহ তাদের সঙ্গেই আছেন। তারা যা করে; তিনি তাদেরকে কিয়ামতের দিন তা জানিয়ে দিবেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক অবগত।” [সুরা ৫৮ সুরা মুজাদালাহ্ : আয়াত ৭]।

❏ “আমি তোমাদের গলার শাহী ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।" [সুরা ৫০ কাফ: আয়াত ১৬]।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২০

বাউন্ডেলে বলেছেন: এর পরও কি বলবেন তিনি সর্বত্র নন ?

৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই আয়াতগুলির তফসির পড়লে জানতে পারবেন যে আক্ষরিক অর্থে আল্লাহ মানুষের সাথে থাকেন না বা সর্বত্র বিরাজ করেন না। আপনার কি ধারণা আল্লাহ নোংরা, অপবিত্র জায়গাতেও আছেন? প্রকৃতির পাহাড়, নদী, সাগর, গাছপালা, পশুপাখি, মানুষের মধ্যে আল্লাহ আছেন? প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে সব কিছুকে পরিবেষ্টিত করে রেখেছেন। কোন কিছুই তাঁর অজানা না। এই কারণে এই ধরণের আয়াত কোরআনে আছে। কিন্তু এগুলির প্রকৃত অর্থ আপনি যেটা ভাবছেন সেটা না।

হিন্দুরা বিশ্বাস করে যে "ভগবান" সর্বত্র বিরাজমান। Click This Link
"ভগবান" শব্দের অর্থ হলো—
ভ—ভূমি (Earth)
গ—গগন (Sky)
ব—বায়ু (Air)
আ—আগুন (Fire)
ন—নীর (Water)
অর্থাৎ "ভগবান" রয়েছেন—জলে, স্থলে, আকাশে, অগ্নিতে এবং বাতাসে। এইভাবে মুসলমানরা বিশ্বাস করলে হিন্দুদের সাথে আমাদের কোন পার্থক্য থাকে না। হিন্দুদের অনেক শাখা অনুযায়ী নিজেদের পূর্বপুরুষও তাদের কাছে দেবতা/ ভগবান। কারণ তাদের অনেকে বিশ্বাস করে যে এই বিশ্বের সব কিছুতেই ভগবান আছে। এগুলি ভ্রান্ত বিশ্বাস। মুসলমানরা কখনও এগুলি বিশ্বাস করে না।

আপনি যেটা ভাবছেন সেটা ভ্রান্ত বিশ্বাস।

কোরআনে বলা আছে আল্লাহর হাত আছে। কিন্তু এই হাত দিয়ে আমরা যে হাত বুঝি সেই হাতকে বুঝায় না।

তিনিই তোমার উপর কিতাব নাযিল করেছেন, তার মধ্যে আছে মুহকাম আয়াতসমূহ। সেগুলো কিতাবের মূল, আর অন্যগুলো মুতাশাবিহ। ফলে যাদের অন্তরে রয়েছে সত্যবিমুখ প্রবণতা, তারা ফিতনার উদ্দেশ্যে এবং ভুল ব্যাখ্যার অনুসন্ধানে মুতাশাবিহ্ আয়াতগুলোর পেছনে লেগে থাকে। অথচ আল্লাহ ছাড়া কেউ এর ব্যাখ্যা জানে না। আর যারা জ্ঞানে পরিপক্ক, তারা বলে, আমরা এগুলোর প্রতি ঈমান আনলাম, সবগুলো আমাদের রবের পক্ষ থেকে। আর বিবেক সম্পন্নরাই উপদেশ গ্রহণ করে। (সুরা আল ইমরান - আয়াত ৭)

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩২

বাউন্ডেলে বলেছেন: “আপনি কি অনুধাবন করেননি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে আল্লাহ তা জানেন; তিন ব্যক্তির মধ্যে এমন কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থজন হিসাবে তিনি উপস্থিত থাকেন না এবং পাঁচ ব্যক্তির মধ্যে এমন কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে ষষ্ঠজন হিসাবে তিনি উপস্থিত থাকেন না; তারা এরচেয়ে কম বা বেশী হোক; তারা যেখানে থাকুক না কেন আল্লাহ তাদের সঙ্গেই আছেন। তারা যা করে; তিনি তাদেরকে কিয়ামতের দিন তা জানিয়ে দিবেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সম্যক অবগত।” [সুরা ৫৮ সুরা মুজাদালাহ্ : আয়াত ৭]।
সাড়ে চুয়াত্তর ভাই অশ্লীল মনে হলে মাপ করে দিয়েন । আপনার বক্তব্য ঃ খারাপ কাজে, ক্যাসিনো, যাত্রাগানে, পতিতালয়ে, ডাকাত দলে, নোংরা যায়গায় তিনি থাকেন না । তাহলে উপরোক্ত আয়াত কে লিখেছেন।

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: হিন্দুদের বিশ্বাষের দোহাই দিয়ে মিথ্যা ব্যাখা দিচ্ছেন ? দারুনতো। তাহলে হিন্দুরা খায় , আপনি খাবেন না।

১১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: ❏ “আমি তোমাদের গলার শাহী ধমনী থেকেও অধিক নিকটবর্তী।" [সুরা ৫০ কাফ: আয়াত ১৬]।

শুধুই কি আপনার মতো ঈমানদারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ? নাউজুবিল্লাহ্

১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৫

কামাল১৮ বলেছেন: স্রষ্টা একটা কাল্পনিক ধারণা।মানুষ তার প্রয়োজনে এটাকে সৃষ্টি করেছে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০

বাউন্ডেলে বলেছেন: **কামাল১৮ বলেছেন: স্রষ্টা একটা কাল্পনিক ধারণা।মানুষ তার প্রয়োজনে এটাকে সৃষ্টি করেছে।**
সকল প্রানীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মানুষ। কারন সে তার স্রষ্টাকে জানে বা অনুধাবন করতে পারে । যারা স্রষ্টাকে জানতে বা অনুধাবন করতে অক্ষম তাদেরকে মানুষ ব্যতিত অন্যান্য প্রানীর সমগোত্রীয় মনে করা অন্যায় নয়।

১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৭

আমি নই বলেছেন: যদি আপনি আল্লাহ আছেন এটা মানেন তাইলে একটা প্রশ্ন, না মানলে উত্তর দেয়ার দরকার নাই।

তিন ব্যক্তি বা পাঁচ ব্যক্তির মধ্যো কি পরামর্শ হচ্ছে এটা জানার জন্য কি আল্লাহকে তাদের কাছে যাইতে হয়?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: আমি নই: আপনি খুব মজার প্রশ্ন করেছেন। আল্লাহ কোথা থেকে আসবেন ? আপনার কথা থেকে বোঝা যাচ্ছে - আপনি মনে করেন আল্লাহ একটি নির্দিষ্ট সত্বা। তাই যদি হয়- তাহলে তো তার অবয়ব আছে। কি মারাত্বক আকিদা ? মুশরিকরাও এটা বিশ্বাষ করে। ভাবুন।
আল্লাহ শব্দের অর্থই হলো- “অনির্দিষ্ট”।
আরবী= আল অর্থ নির্দিষ্ট বিষয় বা বস্তু।
আরবী= লা অর্থ “না”।
আল+লা= আল্লা
নির্দিষ্ট+না= নির্দিষ্ট না= অনির্দিষ্ট

১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: বেছে বেছে উত্তর দেওয়া ভালো।

১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: @সাড়ে চুয়াত্তর
[সুরা ৫৮ সুরা মুজাদালাহ্ : আয়াত ৭]। তে আল্লাহ নিজের ব্যাপ্তি ও সক্ষমতা সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যক্ত করেছে। বস্তুুত কোরানের কোন আয়াতেরই তাফসিরের প্রয়োজন নেই।
মহান আল্লাহ বলেন- “আমি কুরআন সহজ করে দিয়েছি; আছ কেউ আদেশ গ্রহণকারী?”
(সূরা ক্বামার: আয়াত : ১৭)
@সাড়ে চুয়াত্তর ভাই ঃ আশা করি আপনার বোধোদয় হবে - “তাফসির” ফেতনা সৃষ্টিকারকদের ও ফেরকাবাজদের মোক্ষম হাতিয়ার। মনগড়া ব্যাখা ও জাল হাদিস দিয়ে তৈরী নিত্য-নতুন আকিদার মাধ্যমে কোটী কোটী মুষলমানকে তারা বিপথগামী বা মোনাফেক করেছে।
ক. অলা-তাসতারু-ফাত্তাক্বুন। [২: ৪১] অর্থ: আমার আয়াতের বিনিময়ে সামান্য মূল্যও তোমরা গ্রহণ করিও না। তোমরা শুধু আমাকেই ভয় কর।
খ.ফা- অইলুল্লাজীনা-ইয়াকছিরুন। [২:৭৯] অর্থ: সুতরাং দুর্ভোগ তাদের জন্য, যারা নিজ হাতে কেতাব রচনা করে এবং তুচ্ছ মূল্য প্রাপ্তির জন্য বলে, ‘ইহা আল্লাহর নিকট থেকে প্রাপ্ত।’ তাদের হাত যা রচনা করেছে তার জন্য শান্তি তাদের এবং যা তারা উপার্জন করে, তার জন্য শাস্তি তাদের।
গ. ইন্নাল্লাজীনা-বাঈদ। [২: ১৭৪,১৭৫, ১৭৬] অর্থ: আল্লাহ যে কিতাব নাজিল করেছেন, যারা তা’ গোপন রাখে ও বিনিময়ে তুচ্ছ মূল্য গ্রহণ করে, তারা নিজের পেটে আগুন ব্যতীত অন্য কিছুই ভরে না। কেয়ামতের দিন আল্লাহ তাদের সাথে কথাও বলবেন না এবং পবিত্রও করবেন না। তাদের জন্য রয়েছে বিভতস শাস্তি। তারাই সত পথের বিনিময়ে ভ্রান্ত পথ এবং ক্ষমার পরিবর্তে শাস্তি ক্রয় করেছে; আগুন সহ্য করতে তারা কতইনা ধৈর্য্যশীল! ইহা এই হেতু যে, আল্লাহ্ সনাতন কিতাব অবতীর্ণ করেছেন এবং যারা কিতাব সম্বন্ধে মতভেদ সৃষ্টি করেছে নিশ্চয়ই তারা দুস্তর মতভেদে রয়েছে।

১৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোরআনেই আল্লাহ স্পষ্টভাবে রসূলকে দায়িত্ব দিয়েছেন কোরআনের বাণীর ব্যাখ্যা করে দেয়ার জন্য। সূত্রটা আমি পরে দিব। তাই তফসিরের প্রয়োজন নেই এই কথাটা ঠিক না। পরে সময় করে আপনার এই পোস্ট নিয়ে আরও কিছু মন্তব্য করার ইচ্ছা আছে। এখন সময় পাচ্ছি না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: আমার জানামতে রাসুল প্রচারের দায়িত্ব পেয়েছেন । এ ক্ষেত্রে আল্লাহর বক্তব্য “কোরান” , মহানবীর বক্তব্য “হাদিস” । অন্য কারো বক্তব্য গ্রহন করার অর্থই হলো “ফেৎনাবাজী বা মোনাফেকী”।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.