নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসরায়েলের প্রতি সহমর্মিতা জানাতে মার্কিন মন্ত্রীর ইসরাইল সফর। ফিলিস্তিন থেকে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখেছে তথাকথিত মুসলিম উম্মাহ্।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১০


হামাসকে চূর্ণ করার ‘প্রতিশ্রুতি’, আমেরিকার সমর্থন পুনর্ব্যক্ত
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হামাসকে পিষে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন, অপরদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। এক যৌথ সংবাদ সম্মেলেনে তারা তাদের এ মনোভাব তুলে ধরেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ব্লিঙ্কেন ইসরায়েলে সফররত অবস্থায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের ইসরায়েলের অসমর্থিত সমর্থনের একটি স্পষ্ট উদাহরণ হলো মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আজকের সফর।’
তিনি বলেন, ‘যেমন দায়াশকে ধ্বংস করা হয়েছিল, তেমনি হামাসকেও ধ্বংস করা হবে।
ব্লিঙ্কেন ইসরায়েলের প্রতি মার্কিন সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি যে বার্তাটি নিয়ে এসেছি তা হলো- আপনারা নিজেদের রক্ষা করার জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী হতে পারেন, তবে যতদিন আমেরিকা বিদ্যমান থাকবে আপনাদের কখনও একা হতে হবে না।’
হামাসের হামলায় বিপর্যস্ত ইসরায়েলের প্রতি সহমর্মিতা জানাতেই ব্লিঙ্কেনের এই সফর।
গত শনিবার হামাসের আকস্মিক হামলায় ১,২০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। প্রায় ১৫০ জন ইসরায়েলিকে তারা জিম্মি করে রেখেছে।
হামাসের হামলার জবাবে গত ছয় দিনে ইসরায়েল গাজায় ধ্বংসলীলা চালিয়েছে। হাজার হাজার ভবন ধ্বংস করেছে। এখন পর্যন্ত গাজায় ১,৩০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি মারা গেছে।
এদিকে হামাসকে দায়েশ গ্রুপের সাথে তুলনা করে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বুধবার একটি যুদ্ধকালীন সরকার গঠনের পর বিপর্যস্ত জাতিকে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেছেন, ‘প্রতিটি হামাস সদস্যই একজন মৃত ব্যক্তি, তাদেরকে চূর্ণ করে ধ্বংস করা হবে।’মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করেছেন এবং সামরিক সহায়তা পাঠাচ্ছেন। তবে তিনি অবশ্য বুধবার সতর্ক করে দিয়েছেন যে, ইসরায়েলকে “সমস্ত ক্রোধ এবং হতাশা সত্ত্বেও... যুদ্ধের নিয়ম অনুসারে কাজ করতে হবে।’গত ১৫ বছরে এই পঞ্চম যুদ্ধে গাজার ২.৪ মিলিয়ন বাসিন্দার জন্য আশঙ্কা বাড়ছে। দীর্ঘদিন ধরে অবরুদ্ধ এই অঞ্চলে ইসরায়েল জল, খাদ্য ও বিদ্যুৎ সরবরাহও বন্ধ করে দিয়েছে।ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা ইসরায়েলের বিমান ও কামান হামলার নিরবচ্ছিন্ন অভিযানে ১৩০০ জনেরও বেশি লোকের মৃত্যুর খবর দিয়েছে, যখন জাতিসংঘ বলেছে ৩ লাখ ৩৮ হাজারেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। (এএফপি)
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি সমস্ত জিম্মিদের মুক্তি এবং অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন যে ‘বেসামরিকদের সর্বদা রক্ষা করতে হবে।এদিকে ইসরায়েলের জ্বালানিমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বৃহস্পতিবার বলেছেন, জিম্মিদের মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত গাজা সম্পূর্ণ অবরোধ অব্যাহত থাকবে। ইসরায়েলি অপহরণকারীদের দেশে ফেরত না আসা পর্যন্ত কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ চালু করা হবে না, কোনো পানির কল খোলা হবে না এবং কোনো জ্বালানি ট্রাক প্রবেশ করবে না।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:১১

বাউন্ডেলে বলেছেন:
পানি নেই, বিদ্যুত নেই, ঔষধ নেই, খাদ্য নেই। কারন সার্বভৌমত্ব নেই।

২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০০

সোনাগাজী বলেছেন:


ইয়াসির আরাফাত সারাজীবন যুদ্ধ করে বুঝতে পেরেছিলেন যে, বিশ্ব উনার সাথে নেই; হামাস মানুস মেরে নিজ জাতীকে আজীবন এই অবস্হার মাঝে রাখবে।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:১১

বাউন্ডেলে বলেছেন: হামাস/ফিলিস্তিন না থাকলে দুনিয়ার কিছু যায়-আসে না। কিন্তু মার্কিন ইসরাইলের এই প্রাকটিস দুনিয়াকে সুফল দেবে না।

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: হামাস ধ্বংস হোক ।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০০

বাউন্ডেলে বলেছেন: দুনিয়ায় অনেক কিছুই বিলুপ্ত হয়েছে। হয়তো হামাস-ফিলিস্তিনিরাও বিলুপ্ত হবে। কিন্তু আমি চিন্তা করছি ইসরাইল-মার্কিন নিয়ে । এদের কি হবে ?

৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: হামাস/ফিলিস্তিন না থাকলে দুনিয়ার কিছু যায়-আসে না। কিন্তু মার্কিন ইসরাইলের এই প্রাকটিস দুনিয়াকে সুফল দেবে না।

-আপনার এই বিশাল রিসার্চ কোন ইন্টারন্যাশনাল জার্নালে প্রকাশ করতে পারলে ভালো হতো।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: গাজী ভাই - “সুখের লাগিয়া এ ঘর বাধিনু, অনলে পুড়িয়া গেল”। ইসরাইল-মার্কিনীদের বহু মিলের মধ্যে একটা বড় মিল হলো- দুটো জোড়া তালি দেয়া জাতিই গঠিত হয়েছে আদিবাসী নির্মুল করে অধিকৃত ভুখন্ডে, এদের ভবিষ্যত মর্মান্তিক হবে ১০০%।

৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২২

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: হিটলারের মত নেতানিয়াহু মনে করছে ৬০ লক্ষ ফিলিস্তিনী মেরে final solution করে ফেলবে। সে নিশ্চিত হামাস তার হাতে শেষ হয়ে গেলে হামাসের জায়গায় হামাসের চাইতেও কঠিন কঠোর কোন প্রতিপক্ষ আর আসবে না। নেতানিয়াহুর আগের ইসরাইলি নেতারাও মনে করেছিল যে ইয়াসির আরফাত মরেছে আপদ বিদায় হয়েছে বেশ হয়েছে। কিন্তু এটা চিন্তা করেনি যে হামাসের মত কত বিপদ তাদের জন্য অপেক্ষা করছে। সুতরাং হামাস নাই হয়ে গেলেও তার জায়গার শুন্যস্হান অন্য কেউ পূরন করবে।

খন্দকার মোশতাক পটল তুললে কি হবে রেখে গেছে তার অসংখ্য মুরীদ আশেকান, এদেশে। ব্লগস্ফিয়ারে তার মুরীদেরা আকুল ব্যাকুল হয়ে বলছে যে গাজাবাসীরা যেন আপোষ করে যেমনটা খন্দকার মোশতাক ৭১ এ করার চেষ্টা করেছিল। সাম্প্রতিক এই যু্দ্ধ না লাগলে এদেশে এই সকল মুরীদানদের খবরই জানা যেত না। কবে না এরা বলে বসে যে ৭১ এর ৩০ লক্ষ মানুষের শহীদ হওয়ার জন্য এদেশেরই কিছু সংখ্যক বিপদগামী দূষ্কৃতকারী দায়ী (যেমন হামাস দায়ী)। দখলদার পাকিস্তানী বাহিনী নয়।

যাই হোক হামাসের উচিত হবে তাদের শুরু করা যুদ্ধ একটা আঞ্চলিক যুদ্ধ হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে দেয়া।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: যুদ্ধ ছড়ানো আছে ।

৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:১৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মুসলীম বিশ্ব যতদিন জ্ঞান, বিজ্ঞান, দক্ষতা, প্রযুক্তিতে এগিয়ে না যাবে তদিন পর্যন্ত এরা পশ্চিমাদের দ্বারা নিপিড়িত হতেই থাকবে।
অনেক অমুসলীম জাতি রয়েছে যারা পশ্চিমাদের একদম পাত্তা দেয় না।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:০৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনার বক্তব্যর সাথে একমত।

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ফিলিস্তিন ইসরাইল সমস্যা সমাধানের জন্য পুরো বিশ্বকে এগিয়ে আসা উচিত। আমি আর নিরপরাধ মানুষের হাহাকার শুনতে চাইনা।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: খুবই কষ্টকর । এর একমাত্র সমাধান সীমান্তহীন পৃথিবী এবং এক মুদ্রা ব্যবস্থা।

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৪:৪৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হামাস কর্তৃক ইসরায়েল আক্রমণ এবং হত্যা-জিম্মিকে কীভাবে দেখেন? প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েল কর্তৃক গাজা আক্রমণ অবধারিত ছিল কি না?

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: ১৯৪৮ সাল থেকে চলমান এই যুদ্ধকে “যুদ্ধবিরতী লংঘন” বলা যায়- আক্রমন বলা যায় না। পাল্টা-পাল্টি আক্রমন যুদ্ধের নিয়মের মধ্যেই পড়ে। নিরস্ত্র মানব হত্যা- “যুদ্ধাপরাধ”।

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০

বাউন্ডেলে বলেছেন:

১০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১৯৪৮ সাল থেকে চলমান এই যুদ্ধকে “যুদ্ধবিরতী লংঘন” বলা যায়- আক্রমন বলা যায় না। পাল্টা-পাল্টি আক্রমন যুদ্ধের নিয়মের মধ্যেই পড়ে। নিরস্ত্র মানব হত্যা- “যুদ্ধাপরাধ”।

এটাই আসল কথা, সোকলড মানবতাবাদী যারা ইসরাইলের পক্ষে বলছেন এরা স্বীকার করতেই চায় না যুদ্ধটা ১৯৪৮ থেকেই চলছে। ওদের চোখেই পরেনা প্রতিবছরই শত শত নিরিহ, নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিকে হত্যা করা হচ্ছে। এই শত শত হত্যার ব্যাপারে তারা মুখে তালা মেরে থাকেন আর নির্যাতিতরা একটা প্রতিক্রীয়া দেখালেই শুরু হয়ে যায় নাকি কান্না।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২০

বাউন্ডেলে বলেছেন: ঠিক বলেছেন । কতিপয় কাপড় পড়া (শরিয়তী নিয়ম) দিগম্বর (নাস্তিক), মুষ্টিমেয় পৌত্তলিক (সনাতন দাবিদার) এহেন ধারনা পোষন করে আদমের ধর্মের (সনাতন ইসলামের) প্রতি বিদ্বেষ হেতু ।

১১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৯

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @শাহ আজিজ

ইয়াসির আরাফাত মৃত্যুবরন করার পর অনেক ইসরাইলি হাফ ছেড়েছিল। তারপর নেতৃত্বের শুন্যতার সুযোগে হামাসের উত্থান।

হামাস ধ্বংশ হওয়ার পর আরো ভংয়কর কোন গোষ্ঠী যে গাজার নিয়ন্ত্রন নেবে না সেটা নিশ্চিত হলেন কিভাবে?

১২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: ফিলিস্তিনি এক শিশু বলে ছিলো।
আমরা নামাজ পড়ি দৈনিক ৬ ওয়াক্ত
১ ফজর ২ যহর ৩ আছর ৪ মাগরীব ৫ এসা ৬ যানাজা এর নামাজ
আল্লাহ তুমি সকল মানুষদের নেক হায়াত দান করো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.