নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাজার আলোচিত টানেল খুঁজে পাচ্ছে না বর্বর জায়নবাদীরা। এরকমই একটা পরিস্থিতিতে দুদিন আগে বিবিসি উসকানি দিয়ে রিপোর্ট করেছিল সম্ভবত হাসপাতাল আর স্কুলের নীচেই এ টানেলগুলো থাকতে পারে। এর পরই গতরাতের পৈশাচিক হামলাটি চালানো হলো।
দেড় হাজারের বেশি মানুষ শহীদ হয়েছেন। একজনও সামরিক নয়। অসংখ্য শিশুর শাহাদাতের ছবি ও ভিডিও ভেসে বেড়াচ্ছে টাইমলাইনে। বড়ো ভাইয়েরা ছোটদের শেষ বিদায় দিচ্ছেন, ছোটরা বড়োদের। এবারের ই স রা ইলী বর্বরতায় এমন অসংখ্য পরিবার ভিকটিম হলো, যাদের একজন বা দুজন হয়তো পৃথিবীতে বেঁচে রইলেন, আর সব শহীদ।
আমি জানি না, যারা বেঁচে গেলেন তাদের সামনের দিন কেমন যাবে। তবে বেশীরভাগই যে খুবই সক্রিয়ভাবে জীবনের বিনিময়ে মুক্তি আন্দোলনে যাবেন তা কমনসেন্স থেকেই বোঝা যায়। কারণ তাদের আর হারানোর কিছু নেই। অনেকেই বলেন, ওরা এত এক্সট্রিম কেন হয়? আত্মঘাতী পথ কেন বেছে নেয়? গতকালের হামলা দেখলেও সেই উত্তর পাওয়া যায়।
যে পরিবারের সদস্যরা চোখের সামনে সবাইকে হারিয়ে এরপর কোনো রকমে বেঁচে থাকবেন, তাদের প্রতিটি দিন হবে মৃত্যুর সমান। মৃত্যুকে এত কাছ থেকে যারা দেখে ফেলে তাদের মধ্যে মৃত্যুর ভয়টাই আর থাকে না।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯
বাউন্ডেলে বলেছেন: হুম! মানুষের মুখোষও উন্মোচিত হয়।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: কোমরে জোর নেই, কেমনে বর্বরদের বিরোধিতা বা প্রতিবাদ করবে। সমালোচনা করে সমবেদনা জানায়, নিন্দাটাও কাচুমাচু করে প্রকাশ করে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২১
বাউন্ডেলে বলেছেন: মানুষ হিসাবে মজলুম মানুষ আপনার নৈতিক সমর্থন আশা করতেই পারে।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখন টার্গেট হচ্ছে ফিলিস্তিনী। পরে টার্গেট হবে মুসলিম। তখন মুসলিমদের সাথে বেচারা মোনাফেকরাও প্রাণ হারাবে। মুসলিমরা পিছিয়ে পড়েছে বিধায় অতি উৎসাহী অমুসলিমরা মনে করছে এখনী মুসলিম বিনাশের সময়। তবে তারা মুসলিম বিনাশ করতে করতে তাদের অস্ত্র-পাতি ফুরিয়ে যাবে তখন মুসলিম পক্ষ ঘুরে দাঁড়িয়ে তাদের শত্রু পক্ষকে বিনাশ করতে থাকবে। আর তাতে করে জনসংখ্যার দিক থেকে পৃথিবী হালকা হয়ে যাবে। তারপর যারা বেঁচে থাকবে তারা শান্তিতে থাকবে।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:২৩
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @মহাজাগতিক চিন্তা , সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকেই ইসলামকে লক্ষ্য বানানো হয়েছে।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৫
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সমাজের তথা পৃথিবীর অন্যায় অত্যাচার দেখে শুধু ঘুরে ফিরে আমার হুমায়ুন আজাদের "সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে" কবিতাটি বার বার মনে পড়ে। সত্যি বলতে এই পৃথিবী আর এর মানুষগুলো এখন আমার অসহ্য লাগে। লিখার জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০১
বাউন্ডেলে বলেছেন:
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: হামাস, আর অন্য দশটা টেরর অর্গানাইজেশনের মতো সেই গ্রাউন্ড বেস থেকে অপারেট করে। সাধারন মানুষ বিশেষ করে বাচ্চা মহিলেদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮
মহানব্যক্তি বলেছেন: ইনসান এবং জীনের হায়াত-মউত সবই মহান আল্লাহর ইচ্ছায় সম্পাদিত হয়। এই নিয়ে দ্বিমতের কোনও জায়গা নাই।