![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমগ্র ফিলিস্তিন জুড়ে চলেছে শিশু হত্যার নারকীয় উৎসব। বহুদিন পর শয়তান পুজারী পশ্চিমা ও ইসরাইলীরা পেয়েছে নিস্পাপ রক্তের আনলিমিটেড সোর্স। রক্তলোলুপ পশ্চিমারা নিস্পাপ রক্তের সোদা গন্ধে সম্মোহিত। হত্যা করে হামাস ধ্বংষ করার ক্ষমতা ইসরাইল মার্কিনীদের নেই। এটা সবাই জানে । তারপরেও লুসিফারকে ভোগ দেয়ার মতো এর চেয়ে উত্তম সময় ও সুযোগ আর হয় না। ইসরাইল-পশ্চিমা গোষ্ঠী ও তাদের সমর্থকদের উলঙ্গ নৃত্যর সাথে পৈশাচিক হাসি তাই প্রমান করে। সাবাস হামাস ! শয়তানকে বিশ্বের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: দুনিয়ার সকল মোমিন (সব নবীর অনুসারী) নৈতিকভাবে ফিলিস্তিনের পক্ষে আছে ।
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
হামাস কি সন্ত্রসী বাহিনী, নাকি স্বাধীনতার পক্ষের যোদ্ধা বাহিনী?
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০
বাউন্ডেলে বলেছেন: ৭ খন্ড রামায়ন পড়ার পর, রামের মা হলো সীতা। হামাস মুক্তিকামী সংগঠন- এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই।
https://www.somewhereinblog.net/blog/baundele/30354639
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১২
অগ্নিবেশ বলেছেন: মুসলমানদের একটা বড় সুবিধা তারা ত ঘোষনা দিয়েই মাঠে নেমেছে যে তারা পৃথিবীতে বিধর্মী রাখবে না,
তারা পৃথিবীতে ইসলাম কায়েম না হওয়া পর্যন্ত জিহাদ চালাবে।
কিতাল ফি সাবিলিল্লাহ – কিয়ামত পর্যন্ত জিহাদের বিধান
আর তাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং আল্লাহর সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তারপর যদি তারা বিরত হয়ে যায়, তবে আল্লাহ তাদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করেন।
কোরআন ৮/৩৯
তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে। কোরআন ৯/২৯
এবং তোমরা তাহাদিগের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করিতে থাকিবে যতক্ষণ না ফিতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহের দ্বীন সামগ্রীকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং যদি তাহারা বিরত হয় তবে তাহারা যাহা করে আল্লাহ্ তাহার সম্যক দ্রষ্টা।
যদি তাহারা মুখ ফিরায় তবে জানিয়া রাখ যে আল্লাহ্ই তোমাদিগের অভিভাবক এবং কত উত্তম অভিভাবক এবং কত উত্তম সাহায্যকারী ।
( সূরা আনফালঃ ৩৯, ৪০ )
প্রথমে বলা হয়েছে এবং তোমরা তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে থাকবে যতক্ষণ না ফেতনা দূরীভূত হয় এবং আল্লাহর দ্বীন সামগ্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ফেতনা অর্থ বিশৃংখলা। আর পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় বিশৃংখলা হচ্ছে শিরিক ( অংশীবাদিতা )। আলোচ্য বাক্যে ফেতনা অপসারিত না হওয়া পর্যন্ত যুদ্ধ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ কথার অর্থ-মুশরিকেরা যতক্ষণ পর্যন্ত শিরিক পরিত্যাগ না করবে, অথবা মুসলমানদের একচ্ছত্র কর্তৃত্ব মেনে নিয়ে জিযিয়া দিতে সম্মত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সংগ্রাম করতে হবে তাদের বিরুদ্ধে।
এজন্য মুসলমানদের জন্য বিধর্মীদের হত্যা, ধর্ষন, অপহরন, ঘৃনা সব জায়েজ। এতে এরা ন্যূনতম অপরাধ বোধে ভোগে না, বিধর্মীদের সমুলে উতখাত করাই এদের জন্মগত অধিকার বলে মনে করে। ইসরাইল
বহু বছর ধরেই দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান চায়। এতে ইসরাইল ও প্যালেস্টাইন পাশাপাশি সান্তিপুর্ন ভাবে সহাবস্থান করতে পারে। কিন্তু আল্লাহর বলে বলীয়ান হামাসেরা ইসরাইল কে রাখবে কেন? মহম্মদ সেই ১৪শ বছর আগেই একবার ইহুদীদের বাপ দাদার ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করেছে, তার উন্মতেরা ইহুদীদের সাথে কিভাবে সহাবস্থান করবে? মারামারি কাতাকাটি ছাড়া মুসলমানদের কি আর কিছু করার থাকে? মহম্মদকে অনুসরন করাই মুমিনের একান্ত করনীয়।
’উমর বিন্ খাত্তাব (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
‘আল্লাহ্ চায়তো আমি আরো কিছু দিন বেঁচে থাকলে ইহুদি ও খ্রিস্টানদেরকে আরব উপদ্বীপ থেকে অবশ্যই বের করে দেবো। যেন এতে মুসলমান ছাড়া আর কেউ না থাকে’
(মুসলিম, হাদীস ১৭৬৭ তিরমিযী, হাদীস ১৬০৬, ১৬০৭ আবু দাউদ, হাদীস ৩০৩০)
কিন্তু মুস্কিল হল এই সব সেকু মাকুদের নিয়ে, তারা প্রেমের কথা বলবে, সমান অধিকারের কথা বলবে, শান্তির কথা বলবে। তারা কেন যুদ্ধ করবে? তারা কেন আল্লাহর বান্দাদের কাছে মার খাবে না?
তারা যেহেতু শান্তির কথা বলে তাই তারা কেন অস্ত্র ধরবে? কেনু কেনু। সেকু মাকুরা ন্যাংটা হয়ে গেল গো।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
বাউন্ডেলে বলেছেন: মুষলমানরা আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি বিশ্বাষী। আল্লাহ ও তার রাসুলের নির্দেশ মুষলমানের চলার দিশা।
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: ছোট ছোট বাচ্চা গুলো আহত হচ্ছে, নিহত হচ্ছে। এই বিষয়টা আমাকে কষ্ট দিচ্ছে।
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: হামাস ইজরাইলের কনসার্ট অনুষ্ঠানে হামলা চালিয়ে হাজার হাজার নারী-পুরুষ হত্যা করে খুব বিরোচিত কাজটিই করেছে- সবাস হমাস!!
হামাসের যদি গন-বাজনা পছন্দ না হয় তাহলে সে ফিলিস্তিনিদের গান-বাজনার অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিলেই পারে কিন্তু অন্য দেশের কনসার্ট অনুষ্ঠানে হামালা চালানোর অধিকার তার নেই। এসব করে সে মূলতো গাজাবাসীকে গিনিপপে পরিণত করেছে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: ইসরাইল রাষ্ট্রটি অবৈধ। রাষ্ট্রটির ভুমি ফিলিস্তিনিদের। দলিল আছে। দখলদারদের উচ্ছেদ করা বৈধ কাজ।
৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শয়তানের বাক্স টেলিভিশন এভাবে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
বাউন্ডেলে বলেছেন: টিভি শয়তানের বাক্স- এ ধরনের ধারনা কোরান - হাদিস বিকৃত করে ইসলাম বিদ্বেষীরাই" সরল মুষলমানদের বিভ্রান্ত করেছে।
৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিন্তু এই ছবির প্রাসঙ্গিকতাটা কোথায়?
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০১
বাউন্ডেলে বলেছেন: প্রাসঙ্গিকতাটা আছে।
৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: কি বলতে চাইলেন তো বুঝলাম না!!! আপনার পোস্ট বুঝতে হইলে তো ভাই পুরো সি এন এন আল জাজিরা বিবিসির সংবাদ দেখতে হবে
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০০
বাউন্ডেলে বলেছেন: খবর কম পক্ষে ৩-৪টি চ্যানেলের দেখা উচিৎ ।
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮
বক বলেছেন: তারা অবচেতন মনে গোনাহ করে? না সচেতন ভাবে পরিকল্পনা করে একটি নির্দিস্ট মাত্রার গোনাহ করে? সেই মাত্রা হিসাব করার সাইন্স কি তারা পেয়ে গেছে? গত ৪/৫ বছরে তাদের কার্যক্রম দেখে তেমন-ই মনে হয়।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: গোনাহ হিসাবের ব্যাপারটা সৃষ্টিকর্তার।তিনি কোনটাকে পাপ, কোন কাজটাকে পুন্য ধরবেন সেটার ফরম্যাট ধর্মগ্রন্থ গুলোতে দিয়েছেন। নৈতিকতার মাপকাঠিতে দুনিয়ায় মানুষের বিচরন করা উচিৎ।
১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: টিভি শয়তানের বাক্স- এ ধরনের ধারনা কোরান - হাদিস বিকৃত করে ইসলাম বিদ্বেষীরাই" সরল মুষলমানদের বিভ্রান্ত করেছে। - তাহলে কুরআন-হাদিসে কি লেখা আছে টিভি ফেরেশতার বাক্স? তাহলে দেশের মসজিদ মাদ্রসাগুলোতে একটি করে টিভি বিতরণ করতে যান, তখন বুঝতে পারবেন এটা শয়তানের না ফেরেশতার বাক্স।
আর ছবিতে পাকিস্তানের যে গ্রুপটি টিভি পোড়াচ্ছে তাদের গিয়ে বলুন, আপনারা ইসলাম বিদেষী, আপনারা কুরআন-হাদিস বুঝেন না, তাহলে তারা আপনপাকে হারে হারে কুরআন-হাদিস সহীহ তরজামা সহ বুঝিয়ে দিবে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৩
বাউন্ডেলে বলেছেন: সে সময় টিভি ছিলো না । আবিস্কারকে ইসলাম স্বাগত জানায়- সেকাল থেকেই।
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কে কার কাপড় খুলল?
১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যের উত্তর না দিয়ে ভালো করেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪
মহানব্যক্তি বলেছেন: পশ্চিমা দেশে আরবরা ভীষণ প্রতিবাদ করছে কিন্তু সৌদী আরবে মুসলমানরা নীরব। সৌদী আরব নবীর দেশ। তারা নবীর উম্মত। আল্লাহর কাবা সেখানে। তারা হয়ত জানতে পেরেছে ইসরাইল -ফিলিস্তিনী যুদ্ধে আল্লাহ নিরপেক্ষ থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।