নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৭/১০ এ প্রায় শত বছরব্যাপি অত্যাচারের সামান্য প্রতিশোধে মাথা খারাপ হয়েছিলো ইসরাইল-আামেরিকার। তাদের হিংস্র তান্ডবে বেগুন পোড়া এখন গাজা উপত্যকা। ৭ তারিখের হামাস আক্রমনে “নিহত-আহত-জিম্মি” নিয়ে ইসরাইল-মার্কিন নিয়ন্ত্রকরা মোটেও ব্যাথিত বা চিন্তিত নয়। তাদের ক্রোধের কারন হামাসের স্পর্ধা, সাহস ও সামর্থতা। তাদের শক্তিকে কেউ এভাবে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখাতে পারে - এটা তাদের চিন্তার অতীত ছিলো। খোদ আমেরিকা-বৃটেনেরও কপালে ভাঁজ ফেলে দিয়েছে- হামাস,হুথি, হিজবুল্লাহ সহ আরব ধনীদের সৃষ্ট বিভিন্ন সশস্র গোষ্ঠি।
সবকিছুর মুলে বিদঘুটে, শংকর, পরধনলোভী,স্বার্থপর মার্কিন জাতি। ইহুদিরা ভালো হওয়ার পথেই ছিলো। সাম্রাজ্য, ফাঁপরবাজি,মাস্তানীর লাইসেন্স দেয়ার লোভ দেখিয়ে এবং মিডলইষ্টকে মার্কিন আতংকে রাখার জন্য আমেরিকানরা এই অদ্ভুত ইহুদি রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছে। তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। আরব শাষকরা মর্কিন ভীতি থেকে মুক্ত হতে পারছে না।তুর্কিদের মতো সাম্রাজ্যবাদি জাতিও মার্কিন ভয়ে চুপসে থাকে। চীন-রাশিয়ার অব্যাহত প্রচেষ্টায় এশিয়ায় মার্কিন প্রভাব কতটুকু কমবে- আপাতত বলা মুশকিল। ইসরাইলকে ভালো পরামর্শ দেয়ার লোক নাই। জন্ম যেভাবেই হোক, কর্মগুনে অনেকেই প্রতিষ্ঠিত হয়। মানুষের প্রসংসা ও সহমর্মিতা পায়। ইসরাইলের কোন গুন নাই। কিছু ব্যাক্তি ইহুদির গুন আছে। তাদের মধ্যে আবার অধিকাংশেরেই মানবতা জ্ঞান ইহুদি স্বার্থ অতিক্রম করে না।
মার্কিনীদের অবস্থা আরও নাজুক। “আপন শক্তির দম্ভে” কস্তুরি মৃগের ন্যায় ছুটছে দিগ্বিদিক। মার্কিন শিল্পপতিদের বিশ্ববানিজ্য স্বার্থ ও আধিপত্য রক্ষার চাপে এ যাবৎ অসংখ্য মার্কিন সৈন্যর বলি হয়েছে। ইউরোপ-আমেরিকা অর্থনৈতিক স্বার্থ ছাড়া বিশ্ব রাজনীতি করে না। মানবতার মুখোস পরে ওরা এখন নব্য উপনিবেশবাদের সওদা করে। ওদের এই বিদ্যাও ধরা পড়ে গেছে-বিশ্ববাসীর কাছে। সব যায়গা থেকে পিছু হটে নতুন ফিকির করা ছাড়া বেনিয়াদের আর কোন পথ খোলা নাই।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: মাথার উপড় আমেরিককার হাত না থাকলে- ইসরাইলকে আতুর ঘরে ফিরতে হবে। এ বিষয়ে নিশ্চিত হিংস্র আরব হায়েনারা।
২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯
কথামৃত বলেছেন: ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলছে, তারা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়ার কথা ভাবছে
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: তারা দিলে কি, আর না দিলে কি । খুন-খারাবীর ভিত্তি রচনা করেছে তারাই। ইসরাইলের বিলুপ্তি ব্যতিত মধ্যপ্রাচ্যে আর কোন সমাধান নাই।
৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১১
রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকা বিশ্বের ভালো চায়। ওরা মানবিক জাতি।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২২
বাউন্ডেলে বলেছেন: হাসাইলেন। আমেরিকার ভালো চাওয়া আটলান্টিকও অতিক্রম করেনা। মানবতাতো তাদের কাগজ-পত্রে।
৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯
এম ডি মুসা বলেছেন: আমেরিকার বুদ্ধি অনেক বেশি আমেরিকার সাথে টক্কর না দেওয়াই উচিত। তবে আমেরিকাকে একমাত্র কাবু করতে পারে বিশ্বের , আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য ব্যবসা-বাণিজ্য দিয়ে । ওদের অস্ত্র একনিক বুদ্ধি প্রতিরক্ষা সবকিছু অনেক মজবুত।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
বাউন্ডেলে বলেছেন: হাসাইলেন মুসা ভাই । দিনান্তে বিজয় ন্যায়ের পক্ষেই হয়। শক্তি যৌবনে, সারা জীবনে নয়।
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯
অর্ক বলেছেন: ইসরায়েলের সবচেয়ে অসভ্য লোকটার মতো সভ্য মানুষ আপনার চৌদ্দ গুষ্টিতে পাওয়া যাবে। ভোঁটকা ট্যাপার জয়গায় অন্য কেউ থাকলে আপনার মতো আধা জঙ্গিকে বহু আগে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতো।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: এতো নিম্নমানের পাঠক আমার লেখা পড়ছে, ভাবতেই খারাপ লাগছে। যাই হোক অর্ক সাহেব, ইসরাইলীরা কেমন ? আমেরিকানরা কেমন ? এসব জানতে হলে আপনাকে প্রচুর পড়াশুনা করতে হবে।
আমেরিকায় কেউ সারভাইভ করার জন্য বসত গড়েনি। খুটি গেড়েছে- অর্থ সম্পদ লোভে, কিছু ইউরোপের অপরাধী, কিছু আফ্রিকান দাস এবং ১৯ শতকে অল্পকিছু উন্নত শিক্ষা নিতে। বিশ্বের বিভিন্ন রক্ত,বর্ণের, মানষিকতার সমাহারে “মার্কিন” নামক জাতি। এই শংকর মানষিকতার এবং জিনগত সংমিশ্রনের ফলাফল হলো তাদের বর্তমান মানষিকতা। এটা খারাপ না ভালো ? এর জবাব ইতিহাস দেবে।
পক্ষান্তরে ইসরাইলিরা একটি মানষিকভাবে সংঘবদ্ধ জাতি । ভুখন্ড কেন্দ্রিক সংঘবদ্ধ হয়েছে বা করা হয়েছে ৭০/৮০ বছর। তাদের মানষিক শক্তি অনেক বেড়ে গেছে। সেই সাথে বেড়েছে তাদের ধর্মান্ধতা । আর এই ধর্মান্ধতাই তাদেরকে নিয়ে গেছে সর্বনিকৃষ্ট পর্যায়ে।
আপনার দৃষ্টিভঙ্গী ও মানষিকতা ইসরাইলীদের হার মানিয়েছে। বাঙ্গালীর মতো একটি সু-সভ্য, নিরিহ জাতিতে জন্ম নেয়ার পরও আপনার এরকম মানষিকতা ইউরো-মার্কিন মাটির গন্ধ জানান দিচ্ছে। ধন্যবাদ-মন্তব্য করার জন্য।
৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ কারা বানালো?
ইসরায়েল বানায়েছে ইহুদীরা, ওদের ধন ও জ্ঞান কাজ করেছিলো, ওরা ইউরোপ ও আমেরিকাকে সেই সময়ে কনভিন্স করতে পেরেছিলো।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:০৯
বাউন্ডেলে বলেছেন: কারো দয়ার দানের দেশ নিয়ে কি লাভ ? আজীবন তার চাকুরি করতে হয়।আপনার মতো পদলেহনে পারদর্শী কিছু মানুষ ও ইহুদিদের দ্বারা হয়তো সম্ভব। অন্য কারো পক্ষে সম্ভব নয়। ফিলিস্তিনিরা দয়ার দান চায় না্।
৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৯
বাউন্ডেলে বলেছেন: বৈদেশিক রচনায় বাংলার প্রথম উল্লেখ দেখা যায় ইউনানী বা গ্রিকদের লেখায় ১০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের কাছাকাছি। তাতে বর্ণিত আছে গাঙ্গেয় সমতলভুমিতে বাসকারী গঙ্গারিডাই (গঙ্গার হৃদয়) নামে জাতির শৌর্যবীর্যের কথা যা শুনে মহাবীর আলেক্সান্ডার তার বিশ্ববিজয় অসম্পূর্ণ রেখে বিপাশা নদীর পশ্চিম তীর থেকেই প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। (সুত্রঃ- উইকিপিডিয়া)
আমরা ধরে নিতে পারি ১৯৭১ এর পুর্বে সর্বশেষ বাঙ্গালী জাতিসত্বা বা শাষক পেয়েছিলাম আমরা ১০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে। এর পরে যারা শাষক হিসেবে এই ভু-খন্ডে ছিলো তারা সবাই লুট করতে লুটেরা দলের সাথে এসেছিলো । যায়গা, মানুষ, পছন্দ হওয়ায় বাঙ্গালী সেজে বাংলার শাষক হয়েছে বংশ পরস্পরায়। অপ্রিয় হলেও সত্য এরা বেশির ভাগই হয়তো ছিলো লুটেরা বা সাম্রাজ্যবাদী দলের চাকর-বাকর।
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:১৫
কামাল১৮ বলেছেন: একক কতৃত্বের দিন শেষ।পশ্চিমাদের সাথে রাশিয়া সহ এশিয়ার শক্তির ভারসাম্য এখন ১৯/২০।ডলারের কতৃত্য শেষ করতে পারলে সমানে সমান।সেই চেষ্টা চলছে।
অতীতের থেকে বর্তমানে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।বাংলাদেশ এখন এশিয়ান ব্লকে।আমেরিকা একটি দুষ্ট রাষ্ট্র।এর খপ্পর থেকে বের হয়ে আসাই ভালো।
৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: ভেজাইল্যার সাথে পথ চলা পুরাই রিস্ক। খুব দ্রুতই ডলারের আধিপত্য খর্ব হওয়ার পথে।
১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: মধ্যেপ্রাচ্যে যেটা চলছে তা পুরোটাই আসলে পশ্চিমাদের রাজনৈতিক মারপ্যাচ। ইসরাইলকে সেখানে মাতুব্বরের ভূমিকায় রেখে তাকে শক্তিশালী করছে--আর এটাই আমেরিকার একসময় হয়তো কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে-------।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১১
বাউন্ডেলে বলেছেন: জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক আদালত ইউরোপের ইতর শ্রেনীর ভদ্রলোকদের মুখ লুকানোর জায়গা। এখন পর্যন্ত কোথাও নারী-শিশু হত্যার বিচার করতে বা রোধ করতে পারেনি এই দুই ঠুটো জগন্নাথ। হাজার হাজার নারী-শিশু গাজার ধ্বংষস্তুপে চাপা পড়ে চিৎকার করতে করতে মারা যাচ্ছে, দিনের পর দিন। উদ্ধারেরও নাই কোন ব্যবস্থা। আগামী দিনের পৃথিবী হয়তো এর চেয়েও ভয়াবহ হবে ঐসব তথাকথিত মানবতাবাদীদের নির্লিপ্ততার কারণন।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১০
নাহল তরকারি বলেছেন: ভবিষৎ এ আমেরিকান প্রভাব কমবে, আর ইহুদীদের প্রভাব বাড়বে। এই ক্ষমতাকে ইসরাইল খারাপ কাজে লাগাবে।