নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

একাত্তুরের রক্তলোলুপ হায়েনা এসেছিল এবার নতুন সাজে।

৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯


একাত্তুরের রক্তলোলুপ হায়েনা এসেছিল এবার নতুন সাজে। এবারে “ছিনাথ বহুরুপী”র মতো এসেছে বালক/বালিকাদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে গৃহযুদ্ধ বাঁধিয়ে রক্তের বন্যা বইয়ে দিতে। উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে ব্যার্থ রাষ্ট্র হিসেবে দেখানো। নিজস্ব অর্থনৈতিক সিস্টেম থাকার কারনে দেশের যে কোন দলের চেয়ে জামাত অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী দল। তাদের প্রচার কর্মীদের মাসোহারা দিয়ে গাইড লাইন মাফিক পরিচালনা করা হয়।ফেজবুক, টিকটক, ব্লগে তারা বহুকাল থেকেই সক্রিয়।
এদের প্রথম উদ্দেশ্য আওয়ামীলীগকে ফ্যাসিষ্ট দল হিসেবে বিশ্ব এবং জনতার সামনে তুলে ধরা। মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটিকে যদি ফ্যাসিষ্ট বানানো যায়- তাহলে - উল্টানো যাবে বাংলার ইতিহাস। জাতীর জনকের মাজারে বুলডোজার চালানো যাবে আর মোনাফেক ও ইসলামের দুশমন গো আযম, সাঈদীর লাশ পুতে রাখার স্থান হবে মাজার। বাহ! কি চমৎকার প্লান।
কোটা সম্পর্কিত রায় হওয়ার পুর্বেই কে, কারা এবং কেন ছাত্রদের বরাত দিয়ে “কমপ্লিট শাটডাউন” নামক বিভিষীকা ছড়ানো হলো ? এর তদন্ত হওয়া আবশ্যক।
দেশে দুর্নীতি, বেকারত্ব, মৌলবাদ ছাড়া আর কোন সমস্যা নেই। এগুলো দুর করার বা সমাধানের প্রক্রিয়া চলমান আছে। গদীতে জিয়া-এরশাদের মতো উড়ে এসে, জুড়ে বসার পরিবেশ এখন নাই। দেশের সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়া চলমান রাখার পক্ষে। গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিনত করার জামাত-শিবিরের ষড়যন্ত্র দেরিতে হলেও শান্তিপ্রিয় সাধারন জনতা উপলব্ধি করতে পেরেছে।
মাঝখানে উম্মাদণা ছড়িয়ে আড়াইশ মানুষের জীবন ছিনিয়ে নিয়েছে প্রতিক্রিয়াশীল মোনাফেক, গুজুব সৃষ্টিকারী, টিকটকার ও ভাড়াটে খুনিরা।

একটি ভুল ও আক্রোশ মুলক ইস্যুতে এতোগুলো মানুষ কেন ? একজন মানুষের মৃত্যুও কাম্য নয়। কিন্তু জামাত-বিএনপির মাষ্টার মাইন্ডরা তা করতে পেরেছে। দেশের সবচেয়ে সফল সরকারের গায়ে একটি কলন্ক লাগাতে পেরেছে।
ছাত্রদের চমৎকার ভাবে ব্রেন-ওয়াশ করে মাঠে নামাতে পেরেছে। কার সাথে কত টাকায় রফা হয়েছে জামাত-বিএনপির সাথে - একদিন বের হবে । তারা ভাড়াটে খুনি, ধর্মান্ধ কিছু ট্রান্স রাজাকার ও বালক-বালিকাদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে গৃহযুদ্ধ বাধানোর চেষ্টা করেছে । আদালতের রায়ের অপেক্ষা না করে “কমপ্লিট শাটডাউন” ডাকা হয়েছিলো কার স্বার্থে ? এ প্রশ্ন হয়তো কেয়ামত পর্যন্ত বাতাশে ভেসে বেড়াবে।
বাংলাদেশের মৌলবাদের প্রকৃত শক্তি ও মদদ দাতাদের চেহারা উন্মোচনের জন্য খুব দ্রুত জামাত/শিবির ও তাদের অঙ্গ সংগঠন গুলি নিষিদ্ধ করা দরকার। ভবিষ্যতে আবারোও কোটা কান্ডের মতো তিলকে তাল বানিয়ে অনেক মানুষ হত্যা ও গৃহযুদ্ধ বাঁধানোর চেষ্টা করবে।

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

নাহল তরকারি বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ রাজনীতি বুঝে না। আমাদের দেশের জনগণ রাজনৈতিক শত্রুও চিনে না। একদিন মানুষ সবকিছু বুঝবে।

৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৫২

বাউন্ডেলে বলেছেন: বোঝে ! কিন্তু একটু দেরিতে।

২| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



সঠিক ভাবনা।

৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আওয়ামী লীগ এবং জামাত মুদ্রার দুইপিঠ। স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি স্বৈরাচার এর মত এক্ট করছে। রাজাকারদের মাস্টারপ্ল্যান সফল করছে শেখ হাসিনা নিজে। কোন সাহসে ছাত্রদের উপর গুলি চালায়। অন্যায় ভাবে পুলিশ বিজিবি আর্মি মানুষের মুবাইল চেক করছে, ঘরে ঘরে ছাত্র খুঁজুতে গেসে। এগুলো অন্যায়।

৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১১

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনার বক্তব্য পুরো সত্য নয়। শাটডাউনের দিন খুব সামান্য পরিমান ছাত্র রাস্তায় নামলেও জামাত-শিবির-বিএনপি কর্মীদের উম্মত্ত আচরন দেখে ভয়ে ঘরে ফিরেছে। এরপরেও যৎসামান্য সিসি ক্যমেরায় থাকার কারনে ধরার পর জিজ্ঞাসাবাদ অন্তে ছেড়ে দিয়েছে । আমাদের পার্শবতী শহর গুলোতেও তা্ই হয়েছে। আমি নিজেও ১৪ জন সাঃ ছাত্রকে থানা থেকে ছাড়িয়ে আনার সময় গেছলাম।

৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: ছয়তালা থেকে ফালানো দেখে ভয় পেয়ে গেছেন।এই আন্দোলনটা পুরাই ছিলো টাকার খেলা।থলের বিড়াল বেরুতে শুরু করছে।শেষ পর্যন্ত দেখতে থাকুন।তবে যদি আওয়ামী লীগ আবার ভুল করে তবে এবার রক্ষা নাই।এটাই শেষ সুযোগ জামাত কে নির্মুল করার।

৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৪

কামাল১৮ বলেছেন: গোফরানকে বলছি।

৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৮

নয়া পাঠক বলেছেন: আপনারা টানা তিন মেয়াদে নির্বাচিত (?) থেকে এতদিনেও দেশ থেকে যখন জামাত, বিএনপি নির্মূল করতে পারলেন না। অথচ বিরোধী পক্ষের এত টাকা যে তারা সাধারণ ছাত্রদের ব্রেইন ওয়াশ করিয়ে তাদের দিয়ে আন্দোলনে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করলেন। বাহঃ জোকারি করারও একটা লিমিট থাকে। আপনি জানেন কি পাকিস্তানী ফৌজ যখন পালিয়েছে, তখন মরেছে এই দেশের রাজাকার আর তাদের দোশররা সাধারণ জনগণের হাতে। আপনারা এতদিন ক্ষমতায় ছিলেন, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার না করে যদি এইসব ছাত্রদের ব্রেইন ওয়াশ করিয়ে নিজেদের পক্ষে রাখতে পারতেন তাহলে আজ দেশের এই বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হত না। আমি কি আপনাদের মতের বিরুদ্ধে বলে ফেললাম নাকি জানি না ন্যায্য কথা বললে তো আবার ট্যাগ লাগাবেন, জামাত-বিএনপি। ২০০৮ সালে ভোটার আইডি কার্ড হাতে পেয়েছি, ২০২৪ এর মধ্যে একবারেও জাতিয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারিনি, আর উনি আসছেন এখানে নির্বাচিত (?) সরকারের গুণগান গাইতে। আপনাদের কি বিবেক বলে কিছুই অবশিষ্ট নেই, পুরোটাই আওয়ামী টাকায় ভর্তি?

৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১২

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনার বক্তব্য আপনাকে পরিচিত করাবে। ৯৮% শতাংশ কেন্দ্রে কোন গন্ডগোল ছাড়াই ভোট হয়েছে। ৩৯% শতাংশ ভোটার তাদের ভোট দিয়েছে। আপনি ভোটে অংশ নেননি বা ভোট কেন্দ্রে যাননি - এ কারনে গনতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অধিকার রাখেন না। আপনাকে ভোট দিতে বাধা দেয়া হলে আদালতে যান। আবার বিচার বিভাগকে প্রশ্নবিদ্ধ করে এই সংবিধান বা আদালত বিরোধী বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকুন।
লন্ডনে বসে বসে খাওয়ার দৈনিক খরচ কত ? একটু জানাবেন
তারপর টাকা পাচারের জবাব দেবো।
বিবেক আপনার মতো পেইড ব্লগারের কি এই রকম- নিচের প্রশ্নের জবাব নিজ বুদ্ধিতে দিবেন-
১। নির্বাচনে দাড়াতে দেয় না- আপনার করনীয় কি ?
২। ভোট দিতে দেয় না-আপনার করনীয় কি ?
৩। থানায় কেস নেয় না-আপনার করনীয় কি ?
৪। আদালত আওয়ামীলীগের ?????- আপনার করনীয় কি ?
৫। পুলিশ,বিজিবি, সশস্র বাহিনী আওয়ামীলীগের-আপনার করনীয় কি ?
৬। আমিরাত সরকার আওয়ামীলীগের-আপনার করনীয় কি ?
৭। প্রতিবাদ করলে গুলি করে ?????? আপনার করনীয় কি ?
৮। পুলিশকে মারলে গুলি করে- আপনার করনীয় কি ?
৯। কাউকে ৬ তলা থেকে ফেলে দিলে গুলি করে-আপনার করনীয় কি ?
১০। শেখ হাসিনার মেট্রোরেল, সচিবালয়, আদালত, কারাগার ভাংলে গুলি করে-আপনার করনীয় কি ?
১১। কমপ্লিট শাটডাউন আদালত, পুলিশ মানেনা- আপনার করনীয় কি ?
১২। “টিকটক” বানাবেন এজন্য বুকে গুলি করতে বললেন, মারা গেলেন- আপনার করনীয় কি ?
১৩। আদালতের রায়ের অপেক্ষা না করে শাটডাউন ডেকে দেশে হত্যা,লুটপাট,ধ্বংষ শুরু করলেন, রাষ্ট্র জনগনের জানমাল রক্ষায় গুলি চালিয়ে আপনাকে হত্যা করলো- আপনার প্রেতাত্মার করনীয় কি ?
হায়রে ট্রান্সরাজাকার !!!!!
তোদের জন্য আমজনতার পক্ষ থেকে “করুনা” ।


৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আওয়ামী লীগ বা শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় বিজয় কি জানেন? তারা বাংলাদেশে এক দল মানুষকে অমানুষ, বিবেকহীন, অন্ধ, দলদাস বানাতে পেরেছে।

৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনি একজন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী। আদালতের রায়ের অপেক্ষা না করে “কমপ্লিট শাটডাউন” কেন দেয়া হলো ? নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করেন ?

৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আওয়ামী লীগ বা শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় বিজয় কি জানেন? তারা বাংলাদেশে এক দল মানুষকে অমানুষ, বিবেকহীন, অন্ধ, দলদাস বানাতে পেরেছে।

৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনি একজন বুদ্ধি প্রতিবন্ধী। আদালতের রায়ের অপেক্ষা না করে “কমপ্লিট শাটডাউন” কেন দেয়া হলো ? নিজের বিবেক কে প্রশ্ন করেন

৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: গোফরানকে বলছি।


গোফরান আওয়ামী লীগ করে বলে আওয়ামী লীগ এর অন্যায় কাজকে সমর্থন করবে এই শিক্ষা তার পরিবার থেকে পাইনি। আমি নিজের চোখে দেখছি - ছাত্রলীগ ও পুলিশ অন্যায় ভাবে ছাত্রছাত্রীদের গায়ে হাত তুলছে। এতগুলো মানুষ হত্যাকে সাপোর্ট করা আমার পক্ষে অসম্ভব।


আর আপনি আমারে না চিনলেও ভয় বাবাজি আমারে ভালো করে চিনে। সে খুব ভালো করে জানে আমার মধ্যে তার বসবাস অসম্ভব। আমি যখন ছাত্রলীগ করতাম তখন শিবির ক্ষমতায় ছিল। মৃত্যুর ভয় থাকার পরও ছাত্রলীগ করছি।

১০| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

এদের নিজস্ব খুব বড় কোন জনসমর্থন নেই।
অন্য একটি জনপ্রিয় ইস্যু কে কেন্দ্র করে আন্দোলন বাঁধলেই তার ভেতরে ঢুকে ভয়ানক ভাবে হামলা চালায়।

নিরাপদ সড়ক আন্দোলনেও ঠিক এমনটাই দেখা গেছিল।
আন্দোলন সুন্দরভাবে চলছিল ব্যাপক জনসমর্থন পাচ্ছিল, কিন্তু মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে একের পর এক উস্কানি দিচ্ছিল। উমুক মন্ত্রী হাসলো কেন, অমুকে কি করলো, কিন্তু কোন কিছুতে কাজ না হওয়াতে একটা ভয়ানক গুজব ছড়ালো।
যে একটি দলীয় কার্যালয়ে চারজন শিশুকে ধর্ষণ করে মেরে ফেলা হয়েছে। সম্পূর্ণ মিথ্যা গুজব টি ছড়ালো জনৈক সুশীল জনাব শহিদুল আলম। এবং নওশেবা নামে এক সেলিব্রেটি।
১০০% মিথ্যা গুজব। যেহেতু গণ্যমান্য ব্যক্তি এবং জনপ্রিয় ব্যক্তিরা বলেছেন তাই সেটা সত্য হয়ে গেছে।
এরপর ভাড়াটে গুন্ডা পান্ডা জোগাড় করে শিশুদেরকে সামনে রেখে ভয়ানক ভাবে হামলা চালালো একটি দলীয় অফিসে। কিন্তু সেটা ব্যর্থ হয়েছিল।

কিন্তু এইবার ওরা অনেক সঙ্ঘবদ্ধ ছিল।
হামাসের কাছ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছে। যে একযোগে সর্বাত্মক হামলা করলে যেকোনো বড় শক্তি কাবু হয়ে যায়
যেমন ইসরাইল বিপুল শক্তিশালী হলেও হামাসের সেই হামলায় তারা পরাস্ত হয়েছিল এবং জঙ্গিরা ইসরাইলের অনেক ভিতরে ঢুকে ব্যাপক নাশকতা চালাতে সক্ষম হয়েছিল।


ওরাও সেভাবে প্রস্তুতি নিল।
সারা দেশ থেকে এক লাখ যুবক লাঠিয়াল ওদের রেডি ছিল। নরমালি এরা কিছু করার ক্ষমতা নেই যদি শিশু ও নিরীহ মানব ঢাল না থাকে জনপ্রিয় কোন ইস্যু না থাকে। সেই ক্ষমতা থাকলে নির্বাচনের সময় বাধা দিত। তখন এক লাখ একবারে নামিয়ে দিলেও লাভ হতো না টিকতে পারত না। তারাও সেটা জানতো।

এইবার প্রস্তুতি ছিল ভয়ানক। সমর্থক সুশীলদের সংখ্যাও বেড়েছে। গুজব টিমও অনেক সঙ্ঘবদ্ধ এবং শক্তিশালী।
সাটডাউন ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে তারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে একদম হামাস স্ট্যাইলে এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো অল্প সময়ে কমান্ডো স্টাইলে গুড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়, এদের নাশকতার মূল অংশটি কেউ ছবি তুলতে পারেনি যারাই তুলতে গিয়েছিল পিটিয়ে তাদের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছিল, অজস্র সাংবাদিককে পিটিয়ে ভর্তা বানিয়ে ফেলা হয়েছিল ছবি তোলার অপরাধে। সাধারণ আন্দোলনের কেউ ছবি তুলতে পারেনি। যাদের সন্দেহ হয়েছিল তাদেরকে পিটিয়ে বা পিস্তলে মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, কিন্তু সব হত্যার দোষ হয়েছে পুলিশের আর সরকারের। যেহেতু হত্যার কোন ছবি নেই।
মুগ্ধ নামে এক যুবক এদের তৎপরতা কিছুটা বুঝতে পেরেছিল, এবং বিভিন্ন সহপাঠীকে সাবধান করছিল, এটা বুঝতে পেরে তাৎক্ষণিক তাকে মাথায় এক রাউন্ড গুলি করে হত্যা করা হয়।
কিন্তু হত্যার দায় পুলিশ ও সরকারের ঘাড়ে দেওয়ার জন্য প্রথম আলো ও বিবিসি একের পর এক স্টোরি তৈরি করে যাচ্ছে, অথচ সেই সময় পুলিশের কোন হামলা ছিল না, পুলিশ ব্যবহার করে শটগান আর আর রাবার বুলেটের রাইফেল, আর মুগ্ধ মারা গেছে পিস্তলের গুলিতে মাথায়। আর পত্রিকার ফরমায়েশি লেখাগুলো পড়ে বুঝা যায় কেন একটি যুবকের মৃত্যুর জন্য এত কাহিনী এত এত পৃষ্ঠা লিখতে হয়। পুরনো ভিডিও ছড়িয়ে সহানুভূতি আদায়। কিন্তু তার শেষ স্ট্যাটাস এবং বন্ধুদের কাছে কি বলেছিল সেগুলো কোন রিপোর্টে খুঁজে পাওয়া যায় না।

প্রথম আলো অবশ্য ১৫০ জন নিহতের একটি রিপোর্ট তৈরি করেছে সেখানে দেখা গেছে যেসব যুবক মারা গেছে তাদের বেশিরভাগই মাথায় বুলেটের আঘাতে মারা গেছে।

১১| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০০

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ছাত্রদের রক্তের উপর ভর করে এরা রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করতে চায়, কি ভয়ানক!!

মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছাড়াও আরও অন্যন্য কোটাও ছিল কিন্তু কথা হতো শুধুমাত্র ওই মুক্তিযোদ্ধা কোট নিয়েই, যত সমস্যা যেন ওই মুক্তিযোদ্ধা কোটাতে, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছাত্রদের মাথায় বিষ কে ঢুকিয়ে দিলো তা এখন জাতি বুঝতে পেরেছে।

বিষয়টাকে তারা এমন এক পর্যায়ে গিয়ে গিয়েছিলো যে, মুক্তিযুদ্ধের কোটার বিরুদ্ধে কথা বলতে পারলেই যেন তারা প্রেমিক।

১২| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২১

এস.এম.সাগর বলেছেন: পাচাটা দালাল নাকি অন্যকিছু? সত্য কি দুই রকম হয়? আওয়ামিলীগ এবং জামাতলীগ শিবীর লীগ ভাই ভাই। এদের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই!

৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ট্রান্স রাজাকাররা গালি ছাড়া যুক্তি বোঝেনা।
আম জনতার পক্ষ থেকে তাদের অন্ধত্বের প্রতি করুনা অবিরাম।

১৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪২

জটিল ভাই বলেছেন:
আরে......এ দেখি ডলার ব্যয় করে সাফাই গাইবার জন্যে ব্লগার কেনার মতো ঘটনা!!!! আসলেই টাকায় কথা কয়। আজ ডলার নাই বলে ব্লগে আমার সাফাই গাইবার লোক নাই!!! :(

৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৫০

বাউন্ডেলে বলেছেন: বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ট্রান্স রাজাকাররা গালি ছাড়া যুক্তি বোঝেনা।
আম জনতার পক্ষ থেকে তাদের অন্ধত্বের প্রতি করুনা অবিরাম।

১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০১

নয়া পাঠক বলেছেন: পুনরায় এই ব্লগে আমাকে ফিরতে হল, কয়েকটি প্রশ্নের উত্তরে প্রশ্ন করার জন্য। আপনাদের জন্য এখন কেবলমাত্র দোয়া করা ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। যারা চোখে ঠুলি পরে থেকে বলে ঘরে এত অন্ধকার কেনো তাদের আর কি বলার থাকতে পারে। আমার মন্তব্যের উত্তরে আপনি যে প্রশ্নগুলো করেছেন তাতে স্পষ্টই প্রতীয়মান হচ্ছে যে, কে পেইড ব্লগার, বা ট্রান্সরাজাকার !!!!!

আপনি যদি সত্যিই জ্ঞানী এবং বুদ্ধিমান হয়ে থাকেন সত্যিকার ভাবেই, তবে এধরণের কথা বলতে পারতে না। আপনি নিজে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে দিলে ভালো হতো, কারণ আমার বোঝা হয়ে গেছে বিবেক আপনার বর্তমানে কোথায় গিয়ে পৌচেছে।

কেবল একটা প্রশ্ন করার আছে আমার, মেট্রো স্টেশনে তো সর্বত্র সিসি ক্যামেরা লাগানো রয়েছে, সে ক্যমেরার ফুটেজগুলো জনগণের সামনে আনুন, জনগণ দেখুক কারা সেখানে হামলা করেছে। তারপর অন্য প্রশ্নগুলোর জবাব দেব আমি।

“ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি কলা খাই না” এই টাইপের উত্তর কারা দেয়?

হায়রে ট্রান্সরাজাকার !!!!!
তোদের জন্য আমজনতার পক্ষ থেকে “করুনা”।


আপনাদের নেত্রীর এই একটা শব্দের জন্যই এতকিছু ঘটে গেল এ কয়দিনে তারপরেও যদি আপনাদের জ্ঞান না ফিরে, তাহলে আর কি করা, এসব ছাড়ুন, আমজনতাকে রাজাকার বলে আর কতদিন পার পাবেন বা কোথায় পালাবেন সে যায়গাটা তৈরি করে রাখুন, নাকি তৈরি রয়েছে। দেখতে থাকুন আপনি এবং আমিও দেখতে থাকি। আপনারা ক্ষমতায় রয়েছেন, যা বলবেন সেটািই সত্যি, আর আমরা বিভিন্ন মিডিয়ায় যা দেখছি, সারা বিশ্ব যা দেখছে তা হল প্রপাগান্ডা, মিথ্যা তথ্য, গুজব।

আপনার সন্তান যদি এই দেখে থাকত, পড়ালেখা করত তাহলে আপনি এমনটা বলতে পারতেন না।

নিজে যেমন অন্যকে তেমন মনে করা থেকে বিরত থাকবেন দয়া করে।

৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: দেশের আইন, সংবিধান, বিচার ব্যবস্থা- কোন কিছুই আপনারা মানেন না। আপনারা তো আউট ল । দেখে মাত্র একটি করে গুলি পাওয়ার অধিকার আপনারা অর্জন করেছেন। এ দেশে থাকতে হলে বিদেশিদেরও এ দেশের আইন, সংবিধান, বিচার ব্যবস্থা মানতে হয়। আম জনতা ট্রান্স রাজাকার নয়- আম জনতা ট্রান্স রাজাকারদের প্রতি এবারের মতো করুনা প্রদর্শন করেছে। আপনাদের মেধা মিথ্যা এর গুজুব তৈরীর কারখানা।
আমার সন্তানও পড়াশোনা করে এবং সকল স্তরে স্কলার । মোলবাদকে ঘৃনা করে। সত্য-মিথ্যা যুক্তি দিয়ে প্রথক করতে পারে। আপনাদের মতো অন্ধ বিবেকহীন হয়নি। কোটাকে আমাদের পরিবার এর সন্তানরা ভয় পায় না। মেধায় ৮ জনের মধ্যে ৬ জনের উচ্চপদে সরকারী চাকুরি পেয়েছে। বর্তমান প্রজন্ম সবাই স্কলারশীপ বিদেশে পড়ছে- আমার ছেলেও উচ্চমানের সকলারশীপ নিয়ে বাইরে যাবে। আমরা গরীব- কিন্তু মেধাহীন, বিবেকহীন নই।
মৗলবাদকে না বলুন

১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২১

এস.এম.সাগর বলেছেন: লেখক বলেছেন: বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ট্রান্স রাজাকাররা গালি ছাড়া যুক্তি বোঝেনা।
আম জনতার পক্ষ থেকে তাদের অন্ধত্বের প্রতি করুনা অবিরাম।[/sb

তাহলে আপনি খাটি রাজাকার এর বংশধর?

৩১ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনি কি পড়তে পারেন ?

১৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪১

রানার ব্লগ বলেছেন: রাজাকারদের রাজাকার বললে, রাজাকার ও তাদের ছানা পোনারা দু:খ পাবেই। এটা খুব স্বাভাবিক। আপনাকে লক্ষ রাখতে হবে রাজাকার শব্দ শুনেই কার কার পুচ্ছ তির তিরিয়ে নেচে উঠেছিলো। সেই গুলা বাদে বাকি সবাই আম জনতা। আর আম জনাতা কে হত্যা করে কেউই মসনদে টিকে থাকতে পারে নাই। না আকবর পেরেছিলো না ঔরংগজেব পেরেছিলো।

এই ব্লগেই অনেক আছে দেখবেন রাজাকার শব্দ শুনে মাড়ামাড়িয়ে তেড়ে আসে। জেনে নিন চিনে নিন বুঝে নিন এরাই সেই শকুনের ছানা।

কোন মুক্তিযোদ্ধা এসে যদি বলেন তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা, সাথে সাথে সেই সব শকুন ছানা প্রশ্নের ঝুড়ি নিয়ে বসে, হা হা হি হি করে। ভাবখানা এমন যেনো মুক্তিযোদ্ধাদের ঠিকুজি কুষ্টি এদের নখদর্পনে।

যেনো তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা এটা বলে মহা অন্যায় করে ফেলেছেন। এখন তাকে জরিমানা করা হবে । একদম ভুলে যাবেন না। এরাই হ্যা এরাই সেই বূড়া শকুনের নাতীপুতি।

মুক্তিযোদ্ধারা তাদের প্রজন্ম কে গড়ে তুলতে পারে নাই। এটা তাদের ব্যার্থতা। চরম ব্যার্থতা।

কিন্তু অপরদিকে চেয়ে দেখুন বুড়া শকুনেরা তাদের প্রজন্ম কে পাক্কা শয়তানের পুচ্ছ বানাতে সক্ষম হয়েছে৷ আর তাই আজ এই সময়ে শুনতে হয় রাজাকার শব্দের জয়ধ্বনী।

ভালো থাকুক আমাদের অকম্মা জাতি। আবারো বলি আম জনতা কে হত্যা করা অপরাধ। অপরাধীর শাস্তী নিশ্চিতের জোড় দাবী জানাচ্ছি। they should hung till death.

১৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা নাম শোনলেই কয়েকটা জারজের জ্বলে। এরা পাকিস্তানি ক্যাম্পে জন্ম নেয়া একেকজন জারজ সন্তান। এসব জারজ গুলো মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের হেয় করতে বড্ড তৎপর। পাকি রাজাকার জারজদের নিষিদ্ধ করবে শোনে এই খা পোলাদের পু*কি জ্বলছে।

১৮| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৫৮

আমি নই বলেছেন: ছাত্রদের দাবী ছিল নির্বাহী বিভাগের কাছে তথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে, যেন তিনি সংসদে বিল পাশ করেন যাতে অন্য কেউ বিটলামি না করতে পারে। ছাত্ররা আদালতে যায় নাই যে তারা আদালতের রায়ের অপেক্ষায় থাকবে। সংসদে আইন পাশ করলে আদালতের কিছুই করার থাকেনা, তাই তাদের শেষ আশা-ভরষা ছিল প্রধানমন্ত্রী।

আর হ্যা একাত্তুরের রক্তলোলুপ হায়েনারা এবার এসেছিল নতুন সাজে, ছাত্রলীগের বেশে। দেশের সবাই দেখেছে কিভাবে তারা একটা শান্তিপুর্ন আন্দোলনকে রক্তাক্ত করেছিল, সাধারন ছাত্রদের কমপ্লিট শাটডাউনের মত কঠোর কর্মশুচি দিতে বাধ্য করেছিল। হায়েনারা আক্রমন না করলে হয়ত আজকেও তারা শুধু আন্দোলনের মাঝেই থাকত, কমপ্লিট শাটডাউন বা এমন কিছুই করত না। তবে কিছু পাকি হানাদারদের আদর্শে অনুপ্রানিত, সুবিধাবাদী জারজ, খা পোলারা এটা কখনই স্বীকার করবেনা কারন জামাত-শিবির আর এই খা পোলাদের মাঝে একচুল পার্থক্য নাই।

৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: ১৮ সালের নির্বাহী আদেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ‘২৪ এ হাইকোর্ট। সরকার সাথে সাথে রিট করেছে । হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞাকে অমান্য করে আবারো নির্বাহী আদেশ দেয়ার বৈধতা সরকারের নাই। আদালত অবমাননার দায়ে ইমরানের দশায় পড়তো হাসিনা।
বাহ্ !! কি চমৎকার প্লান রাজাকার শাবকদের !!!!!!
২য় স্তরের আওয়ামী নেতাদের ভুল বকাবকী ,, অনেক অঘটনের জন্মদাতা। মেধাহীন এই নেতৃত্ব কোটা আন্দোলন সামাল দিতে পারে নাই। এটা তাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

১৯| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:০০

প্রহররাজা বলেছেন: আরব বসন্তের মতো উসকানি দিয়ে ছেলে মেয়েগুলাকে মৃতু্্যর মুখে নিচ্ছে কারা?

২০| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:২৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: এই আন্দোলনের সঙ্গে শুরু থেকেই জামাত-শিবিরের কোন সম্পর্ক ছিলনা। কেবল একদিন মতিঝিলে কোটা আন্দোলনের সমর্থনে শিবির নিজস্ব ব্যানারে একটা মিছিল বের করেছে - এছাড়া আর কোন কর্মকান্ডেই জামাত-বিএনপির কণ অংশগ্রহণ ছিলনা। কারণ তারা খুব ভালো করেই জানে যে একটা সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক আন্দোলনে রাজনৈতিক রঙ লেগে গেলে সরকার তা দমন করার চমৎকার বাহানা পেয়ে যাবে। তারা আন্দোলনের সফলতা চেয়েছে - নিজেরা কোন রকম ক্রেডিট চায়নি।

তবে চতুর সরকার তার কাজ ঠিকই করে নিয়েছে। গরুকে নদীতে ফেলে মুখস্ত করা কুমীরের খাঁজকাটা দিয়ে পরিক্ষার খাতা ভরে ফেলার অপচেষ্টা থেকে আন্দোলনে ঠিকই রাজনৈতিক রঙ রাগিয়েছে 'রাজাকার' স্লোগানের বাহানায়। যার ফলাফল এই গত কয়েকদিনের সহিংসতা।

চালাক আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার জন্য বস্তা বস্তা টাকা এনেছিল দাদাদের থেকে, সে টাকায় ম্যানেজ করেছে বিএনপির বলদগুলোকে - তারা হরতাল ডেকে রাস্তায় নামেনি। কিন্তু জামাতীদেরকে তো আর তখন কেনা যেতোনা, তাই ধরে ধরে ফাঁস। এসব নাটক এই প্রজন্মের ছেলেপেলেদের বুঝতে কোন কষ্ট হয়না। তারা টুইস্ট মারা হলিউড সিনেমা দেখে অভ্যস্ত। এসব হেজিপেজি বুঝিয়ে তাদেরকে খাওয়ানো যাবেনা।

২১| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:০০

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১৮ সালের নির্বাহী আদেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ‘২৪ এ হাইকোর্ট। সরকার সাথে সাথে রিট করেছে । হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞাকে অমান্য করে আবারো নির্বাহী আদেশ দেয়ার বৈধতা সরকারের নাই। আদালত অবমাননার দায়ে ইমরানের দশায় পড়তো হাসিনা।
বাহ্ !! কি চমৎকার প্লান রাজাকার শাবকদের !!!!!!
২য় স্তরের আওয়ামী নেতাদের ভুল বকাবকী ,, অনেক অঘটনের জন্মদাতা। মেধাহীন এই নেতৃত্ব কোটা আন্দোলন সামাল দিতে পারে নাই। এটা তাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।


এজন্যেই বলে অল্পবিদ্যা ভয়ংকরি। সংসদে আইন পাশকে নির্বাহী আদেশ বলেনা। সংসদে আইন পাশ করলে হাইকোর্ট হোক আর সুপ্রিম কোর্ট হোক কোনো আদালতের সেই আইনের বাহিরে যাওয়ার ক্ষমতা নেই, এটা বোঝার ক্ষমতা মেধাহীনদের নাই, সে জন্যেই তাদের কোটার দরকার পরে। আর মেধাবী ছাত্ররা ভালভাবেই জানে সেটা, তাই তারা আদালতে না গিয়ে নির্বাহী বিভাগের কাছে দাবী করেছিল।

কাদের সাহেব ২য় স্তরের আওয়ামীগ নেতা?? হো হো

০২ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:২২

বাউন্ডেলে বলেছেন: হায়রে মেধাবী। কয়জন এমপি বানিয়েছেন আপনারা ? সংখ্যা গরিষ্ঠ এমপি তৈরী করে - তারপর নিজেকে মেধাবী দাবী করেন।
পরের ধনে পোদ্দারি !!!! অল্প বিদ্বানকে দেখার জন্য -আয়নার সামনে দাড়ান। অর্ধমুর্খ আপনি নিজেকে প্রমান করলেন।

২২| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:০৯

অরণি বলেছেন: আদালতের রায় কেমনে হয় সেটা তো মানুষ জানে যেমন, কেয়ার টেকার সরকার বাতিল, এটাও যে সেরকম হতোনা তার গ্যারান্টি কি ছিল?

ওবা কাদের নিরীহ ছাত্রদেরকে গুন্ডাবাহীনি দিয়ে দমন করার ঘোষনা দেওয়ার পরই দেশে রক্তের হলিখেলা শুরু হলো তার বিচার হবে কি?


মোদ্দা কথা হলো : আপনার চিন্তায় সমস্যা আছে।

২৩| ০২ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনি বর্তমান জেনারেশনের সাথে কথা বলে দেখুন। এই ধরেন রাস্তায় বের হউন, সামানে যাকে পাবেন তার সাথেই কথা বলে দেখুন। তা হলে যদি আপনার ভুল ভাঙ্গে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.