নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যাপক বিচার বহির্ভুত হত্যা, লুন্ঠন, সন্ত্রাস, মিথ্যাচার, গুজব । জনমনে আতংক ।

০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২০


বাজারে গোলযোগ নাই। স্কুল, কলেজে উপস্থিতি সামান্য। শিক্ষা নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় অভিভাবক। রাত জেগে বাড়ী পাহারা। কর্মকর্তা হতে এখন থেকে পাশ/টাশ লাগবে না। রাজনীতির হাতিয়ার হলেই সবকিছু পাওয়া যাবে। ছাত্র/ছাত্রীদের উল্টা পাল্টা বুঝিয়ে কোনরকমে রাস্তায় নামাতে পারলেই কেল্লা ফতে। শুধু টাকা ইনভেষ্ট করার লোক থাকলেই যথেষ্ট। দেশে দুনীতিবাজ,ট্যাক্সচোর, সুদখোর এর অভাব নেই। দেশ এভাবেই চলবে। সাজাপ্রাপ্তরা এখন সরকার। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা এখন নির্বাসনে। মিথ্যাচার গুজবে ভুলুন্ঠিত মানবতা বাংলাদেশে। বাক স্বাধীনতা নেই। গভীর অন্ধকারে নিমজ্জিত সংবাদপত্র, টিভি, মিডিয়া, গনমাধ্যম। সর্বপরি দেশ।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫২

রিনকু১৯৭৭ বলেছেন: তারা কিভাবে নির্বাচিত ঠিকভাবে একটু বলবেন? নির্বাচন কিভাবে হয়ে আসছিল সেটা কম বেশী সবাই জানে। দেশ সব দিক থেকে দূ্র্ণীতিগ্রস্থ। আর এসবের সব কিছুর দায়ভার হাসিনার সরকারকে নিতে হবে। হাসিনা এতোগুলো নিরীহ ছেলেমেয়েদের মেরে দেশ ছেড়ে পালালো সেটাকে কোন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছেন?

১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭

বাউন্ডেলে বলেছেন: রাষ্ট্রকে রক্ষার জন্য আইন ও সংবিধান। আইন ও সংবিধান রক্ষার জন্য আদালত ও প্রসাশন দায়িত্ব পালন করে । আইন ও সংবিধান বিরোধী কার্যক্রমে অংশ নিলে জনগন ও তাদের সম্পদ রক্ষার জন্য ধ্বংষ ও হত্যাকারীদের অবৈধ জনতা হিসেবে বিবেচনা করে আইন শৃংখলা বাহিনী জনগনের জান-মাল রক্ষায় প্রতিরোধ করে। এতে অবৈধ জনতা গ্রেফতার ও ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং বৃহত্তর জনগোষ্ঠির জানমাল নিরাপদ হয়। প্রতিটি সরকার যা করে হাসিনা সরকারও তাই করেছে। তারা দোষ করলে আদালতে যাওয়ার সুযোগ আছে। ক্ন্তিু বিচার বহির্ভুত পদক্ষেপ আইন ও সংবিধান বিরোধী বিরোধী। ২০০৯ সালের পর বিতর্কিত হলেও নির্বাচন হয়েছে । বিএনপিও জামাত নির্বাচনে অংশ না নেয়ায় এটাকে বিতর্কিত বলা যায়। তবে ভোটে সংখ্যা গরিষ্ঠ মানুষ অংশ নেয়ায় সরকার কে পুরোপুরি অবৈধ বলা যৌক্তিক নয়। এখন যা হচ্ছে, তা পুরোপুরি অসাংবিধানিক এবং অবৈধ। এদেরকে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল বলা যায়- যারা সাময়িক ভাবে একটি বাড়ি বা রাষ্ট্রর নিয়ন্ত্রন নিয়ে বিচার বহির্ভুত হত্যা, লুন্ঠন ও ধ্বংষযজ্ঞ চালাচ্ছে। এবং অপপ্রচার মিথ্যাচারকে আদালতের সিদ্ধানত ছাড়াই প্রতিষ্ঠিত করার অবৈধ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে সাম্রাজ্যবাদের গোপন আধিপত্যবাদি কার্যক্রমের ফলে এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। ইথিওপিয়া,কঙ্গো, সোমালিয়া,সিরিয়া,ইরাক,লেবানন, ইয়েমেন এসব দেশেও এই ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে সাম্রাজ্যবাদীরা।

২| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


প্রথম দিনেই ৬২ হাজার গ্রামে লুটপাট শুরু হলো।
ল এন অর্ডার ইচ্ছাকৃতভাবে ঢিলে করে রাখা হয়েছে। সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেওয়ার পর পরে ই কারফিউ দেওয়ার কথা। কিন্তু দেয়নি রাস্তায় সামান্য টহল থাকলেও ঢিলা ঢালা।

তথাকথিত বিপ্লবের প্রথম হামলাই জামাত শিবির নরসিন্দি কারাগার থেকে ১৯ জঙ্গিকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।
এর পর হাসিনা চলে যাওয়ার পর কাসিমপুর কুষ্টিয়া ও আরো আট দশটি জেল থেকে আরো শতাধিক জঙ্গিকে মুক্ত করে। আর কয়েক হাজার অস্ত্রসস্ত্র লুট করে। এই অস্ত্র পুলিশ হত্যায় ব্যাবহার হয়।

ইউনূস আসার পরও কিছুক্ষন আগে শুনলাম চট্টগ্রাম ও জামালপুর কারাগারে জংগি হামলা হয়েছে জংগি মুক্তি চলছে। প্রথম আলো খবরটি দিয়ে একঘন্টার ভেতর খবরটি সরিয়ে ফেলেছে। আশ্চর্য!

এরা আর এদের ভারাটে গুন্ডারা পরে কথিত আন্দোলনে যোগ দেয়। হিন্দু বাড়ি লুট এবং মন্দির এবং মূর্তি ভাঙাতে এরাই নেতৃত্ব দেয়। এখন সব ভাংগাভাঙ্গি শেষ, এখন শুরু হয়েছে মুসলমান বাড়ি সকল বাড়ি সুযোগ পেলেই ডাকাতি লুট।

জামাত শিবির কে সুযোগ দেওয়া হয়েছে বিনা বাধায় দেশের যত মন্দির মূর্তি বঙ্গবন্ধুর মূর্তি রবীন্দ্রনাথের মূর্তি সহ সকল মূর্তি নিশ্চিহ্ন করে ফেলার জন্য। ৬৭ হাজার বড় শিল্পকারকাহানা ভাংচুর লুটতরাজ। এরপর ওরা বোনাস হিসাবে হিন্দু বাড়িতে খুনখারাপি ধর্ষন লুটপাট অগ্নি সংযোগ করছে, লুটপাট শেষ।
কিন্তু রক্তের স্বাদ একবার পেলে যা হয়। এখন শুরু হয়েছে সুযোগ পেলেই বাড়ি বাড়ি ডাকাতি।

১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: এখন যা হচ্ছে, তা পুরোপুরি অসাংবিধানিক এবং অবৈধ। এদেরকে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল বলা যায়- যারা সাময়িক ভাবে একটি বাড়ি বা রাষ্ট্রর নিয়ন্ত্রন নিয়ে বিচার বহির্ভুত হত্যা, লুন্ঠন ও ধ্বংষযজ্ঞ চালাচ্ছে। এবং অপপ্রচার মিথ্যাচারকে আদালতের সিদ্ধানত ছাড়াই প্রতিষ্ঠিত করার অবৈধ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে সাম্রাজ্যবাদের গোপন আধিপত্যবাদি কার্যক্রমের ফলে এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। ইথিওপিয়া,কঙ্গো, সোমালিয়া,সিরিয়া,ইরাক,লেবানন, ইয়েমেন এসব দেশেও এই ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে সাম্রাজ্যবাদীরা।

৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৬

এক্সম্যান বলেছেন: আম্লীগের খুনি সরকার গেছে চারদিন আগে। যেগুলা দুর্নীতিবাজ, ট্যাক্সচোর, সুদখোর দেখা যাচ্ছে সব আম্লীগের, এই চার দিনেইতো আর তারা জন্ম নেয় নাই। সব কিছুর বিচার হবে ইনশাআল্লাহ।

@রিনকু১৯৭৭ কার কাছে কি প্রশ্ন করেছেন, হা হা। দেশের ৯৫% মানুষকে হত্যা করে হলেও এনারা ক্ষমতায় থাকতে চায়, তাই হত্যার ব্যাপারে এনারা কিছুই বলবেনা। এনারা ক্ষমতা হারিয়ে পাগলের প্রলাপ শুরু করেছে। দুনিয়ার কোনো নিউজে যা পাবেন না, তা পাবেন এনাদের কাছে।


১০ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:৪১

বাউন্ডেলে বলেছেন: রাষ্ট্রকে রক্ষার জন্য আইন ও সংবিধান। আইন ও সংবিধান রক্ষার জন্য আদালত ও প্রসাশন দায়িত্ব পালন করে । আইন ও সংবিধান বিরোধী কার্যক্রমে অংশ নিলে জনগন ও তাদের সম্পদ রক্ষার জন্য ধ্বংষ ও হত্যাকারীদের অবৈধ জনতা হিসেবে বিবেচনা করে আইন শৃংখলা বাহিনী জনগনের জান-মাল রক্ষায় প্রতিরোধ করে। এতে অবৈধ জনতা গ্রেফতার ও ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং বৃহত্তর জনগোষ্ঠির জানমাল নিরাপদ হয়। প্রতিটি সরকার যা করে হাসিনা সরকারও তাই করেছে। তারা দোষ করলে আদালতে যাওয়ার সুযোগ আছে। ক্ন্তিু বিচার বহির্ভুত পদক্ষেপ আইন ও সংবিধান বিরোধী। এখন যা হচ্ছে, তা পুরোপুরি অসাংবিধানিক এবং অবৈধ। এদেরকে সংঘবদ্ধ ডাকাত দল বলা যায়- যারা সাময়িক ভাবে একটি বাড়ি বা রাষ্ট্রর নিয়ন্ত্রন নিয়ে বিচার বহির্ভুত হত্যা, লুন্ঠন ও ধ্বংষযজ্ঞ চালাচ্ছে। এবং অপপ্রচার মিথ্যাচারকে আদালতের সিদ্ধানত ছাড়াই প্রতিষ্ঠিত করার অবৈধ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে সাম্রাজ্যবাদের গোপন আধিপত্যবাদি কার্যক্রমের ফলে এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। ইথিওপিয়া,কঙ্গো, সোমালিয়া,সিরিয়া,ইরাক,লেবানন, ইয়েমেন এসব দেশেও এই ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে সাম্রাজ্যবাদীরা।

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

ধুলো মেঘ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী এখনো মিথ্যার ব্যবসা করে যাচ্ছে। দেশের আশি হাজার গ্রামের মধ্যে ৬২ হাজার গ্রামেই যদি লুটপাট শুরু হয়ে যায়, তাহলে আমাদের হিন্দু অধ্যুষিত গ্রামেও তো লুটপাট হবার কথা। সেই গ্রামে অনেকের কাছেই ফোন দিয়েছি। রদের মধ্যে কেউ কেউ জানেও না যে হাসিনা পালিয়ে গেছে। কি আজব!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.