নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি আর লিখিব আমি ........শুণ্যর্ও মাঝার

বাউন্ডেলে

বাউন্ডেলে › বিস্তারিত পোস্টঃ

একাত্তুরের পরে বাংলাদেশে এতো বেশী পরিমান মানবিক বিপর্যয় ঘটেনি কখনো ।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১:১০




একদল লুটেরাকে খেদিয়ে আরেকদল লুটেরার হাতে মাতৃভুমি।বিচার বহির্ভুত হত্যা,ধর্ষন, লুটপাট, অগ্নি-সংযোগ।
১। আদালত স্বীকৃত ট্যাক্স চোর এবং অর্থ সুচকে রিজার্ভ চোর- এখন বাংলাদেশের সরকার প্রধান।
২। ট্রেনে,বাসে আগুন দিয়ে জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যাকারী, ছাত্রদের জিম্মি করে এবং ভুল-বুঝিয়ে রাস্তায় নামিয়ে হত্যা করে পুলিশের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে ক্ষমতা দখলকারী তথাকথিত সমন্বয়কদের দেশব্যাপি সন্ত্রাসী কর্মকান্ড। হাজারো বিচার বহির্ভুত হত্যা, লুটপাট, অগ্নি-সংযোগ।
৩। গনহারে প্রজাতন্ত্রের শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জোর করে পদচ্যুত করন।
৪। শিক্ষাক্ষেত্রে স্মরনকালের ভয়াবহ শিক্ষা-বিপর্যয়।
৫। দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে ভিক্ষুকদের লাইন।
৬। “মরার উপড় খাড়ার ঘাঁ” স্মরনকালের ভয়াবহ বন্যা ও পাহাড়ী ঢল।
৭। সাধারন শিক্ষাথীরা মনস্তাত্বিক জটিলতায় পর্যদুস্ত, দিশেহারা শিক্ষক সমাজ, সুযোগের সর্বোচ্চ ব্যবহারে মগ্ন রাজনীতিকরা, নিরবে নিভৃতে বাকরুদ্ধ প্রকৃত বুদ্ধিজীবিরা, জনতার কান ঝালাপালা ট্যাক্স চোরের ভাড়া করা শৃগালদের হুংকারে ।
[img|https://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/baundele/baundele-1724396897-695928b_xlarge.jpg

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঝালকাঠির অগ্নি সন্ত্রাস বিষয়ে আমি যে খবর নিলাম। তা’ হলো উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সুলতানের লোকদেরকে বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আরিফের লোকেরা বেধড়ক পিটিয়েছে। তারপর আরিফ আবার চেয়ারম্যান হয়েছে। সরকার পতনে পুলিশ ও লীগ পালিয়ে যাওয়ার সুযোগে সুলতানের লোকেরা আরিফ ও তার পক্ষের লোকদের বাড়ীতে আগুন দিয়েছে। ফরিদপুরে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষে এক জন নিহত হয়েছে। আমি এক ছেলেকে দেখলাম আমু মিয়ার সাইন বোর্ড ভাংছে আর বলছে, মাথা ফাটাইছিলি না। ঘটনা হলো আমু মিয়া তো কারো মাথা ফাটায়নি ফাটাইছে তার লোক, এখন সুযোগ পেয়ে আমু মিয়ার উপর ক্ষোভ ঝাড়ছে।

বাচ্চারা আন্দোলন করেছে। তাদেরকে ছাত্র লীগ পিটিয়েছে। তাতে তাদের রাগ বেড়েছে। ফলে গুলি করেও তাদের আন্দোলন আর দমানো যায়নি। ফলে সরকার পতন হয়েছে। সরকার পতন হলে সরকার কেউ না কেউ তো হয়। সেই হিসাবে ইউনুস হয়েছেন। বন্যা এবং এর ক্ষয়-ক্ষতির বিষয় আমাদের দেশে নতুন নয়। এখন দেশের জন্য যে যার অবস্থান থেকে কাজ করলে সেটাই হবে উত্তম কাজ।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: এ রকম ঘটনা দেশব্যাপী ঘটছে । বিসৃংখলা শত্রুতা বৃদ্ধি করে অমানবিক ঘটনার জন্ম দেয়। বিচার ব্যবস্থা সভ্যতাকে গতিশীল/গতিহীন করে। জংলী সিস্টেমে সাজাপ্রাপ্ত এবং সন্ত্রাসী দিয়ে সরকার গঠন করা হয়েছে । তারা পুরো ব্যবস্থাকে তছনছ করে নিজেদের ভবিষ্যত তৈরী করছে । দেশ চলছে এক প্রকার চালক বিহিন অবস্থায়। সর্বত্র যা খুশি তাই করছে সন্ত্রাসীরা। ঐ লোক কোন বিপর্যয়ে মানুষের পাশে কখনো দাড়ায়নি । আজো নেই। দেশ চলছে অটো। যে যেখানে পারছে - গ্রুপ তৈরী করে শাসন কার্য চালাচ্ছে। গৃহযুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ে এ ধরনের বিচ্ছিন্ন সমাজ তৈরী হয়। মিডিয়াকে জঘন্যভাবে অন্ধ,বধির ও বোবা বানিয়ে রাখা হয়েছে।

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫১

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: আবহাওয়া অধিদপ্তর লীগের কুলাঙ্গর গুলি কি করেছিল ? তাদের সতর্ক করা উচিত ছিল না ?

২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৮

বাউন্ডেলে বলেছেন: অধিকাংশ গুলি করেছে জামাত-শিবিরের কিলিং গ্রুপ । পুলিশ ৭.৬২ বুলেট ব্যবহার করে না।

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:১৭

ঊণকৌটী বলেছেন: আরো হবে এতো সবে শুরু,আজকে একটা ফেসবুক দেখলাম একটা মধ্য বয়েস এর লোককে অনেক লোকজন লাঠি দিয়ে মারছে, লোক টা প্রাণে বাচাতে একটা পুকুরে ঝাঁপ দেয়, তারপরও পুকুরে দ্য নিয়ে নেমে কুপিয়ে খুন করে,ভয়াবহ অবস্থা দেশটা শেষ

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

এক্সম্যান বলেছেন: আপনার হয়ত জানা নেই বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচাইতে বড় মানবিক বিপর্যয় ৭৪ এর দুর্ভিক্ষ। আর ২৪ কে যদি সিরিয়ালে রাখেন তাইলে এর শতভাগ দায় সাবেক সরকারের।

১। আদালততো সাবেক প্রধানমন্ত্রীকেও রং হেডেড ঘোষনা দিয়েছিল, তাই না?

২। বাসে আগুন দিয়ে সাধারন জনগন হত্যার ব্যাপারে শেখ সেলিম সাহেবের স্বীকারক্তি আছে।

৩। ৭০ হাজার টাকা বেতন পাওয়া একজন কর্মচারী যখন হাজার কোটি+ সম্পদের মালিক হয় তখন তাকে শুধু পদচ্যুত নয় রাষ্ট্রদ্রোহীতার দায়ে ফাসি দেয়া উচিৎ।

৪। =p~ =p~ =p~ =p~

৫। যদি একটা ভিক্ষুকও বেড়ে থাকে তার ১০০% ভাগ দায় সাবেক সরকারের। নতুন সরকার এখনো এমন কিছু করে নাই যে তার প্রভাব পরবে।

৬। হুমম, সাবেক সরকার থাকলে কি বন্যা হতনা?

৭। =p~ =p~ =p~

লেখক বলেছেন: অধিকাংশ গুলি করেছে জামাত-শিবিরের কিলিং গ্রুপ । পুলিশ ৭.৬২ বুলেট ব্যবহার করে না।

এখন পর্যন্ত যত ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে তাতে পুলিশ, বিজিবি, র্যাব, এবিপিএন, আর্মির বাহিরে শুধু লীগের পান্ডাদের হাতেই আগ্নেয়াস্ত্র দেখা গেছে, সিলেটেতো তারা M16 এর মত অত্যাধুনিক অটোমেটিক রাইফেল নিয়ে আক্রমন করেছিল। ৭.৬২ বুলেট নিয়ে এখনো প্রপাগান্ডা চালাতেই আছেন। পুলিশ, এবিপিএন এর হাতে যত চাইনিজ রাইফেল আছে তার বেশির ভাগেই ৭.৬২ বুলেট ব্যাবহার হয়।

ব্লগার ইসতিয়াক ভাই যথার্থই বলেছেন, আপনার উচিৎ পড়াশুনা করা। না জেনে কিছু দাবী করলে শুধু নিজেকেই অপমান করা হয়।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: সম্পুর্ন মিথ্যা ও ধোকাবাজি কেন্দ্রিক আপনাদের জ্ঞান। সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, পুলিশ, জনগন সবাই মিথ্যাবাদী, আর আপনারা সত্যবাদী ? এই বুলেট এর আগে শুধু জেএমবি,শিবিরকেই ব্যবহার করতে দেখা গেছে । সত্য লুকিয়ে রাখা যায় না । ৬৬৬ কোটি টাকার ট্যাক্স চোরের ব্যাপারে নিশ্চুপ কেন? তিনি তো দেশেই আছেন । তার কাছ থেকে টাকা আদায়ের ব্যাপারে নিশ্চুপ কেন আপনারা ? আপনাদের সুশিল গিরি কোথায় গেলো তার ব্যাপারে ? তারেক চোরার পাচারকৃত টাকা আনেন না কেন ? সাবেক সেনা প্রধানের টাকা আনেন না কেণ । রিজার্ভ গত ২০ বছরে সর্বনিম্ন কেন ১০ দিনে ? েইফতেকার সাহেব নিজেই স্বীকার করেছেন ১৬ বিলিয়ন ৬/৮/২৪ এ । আপনাদের মতো আমি ফেজবুক, টিকটকের গুজব পড়ুয়া এবং ছড়ানোর বিশেষজ্ঞ আমি নই । আগে জানুন । তারপর তর্কে আসুন । উপরের চিত্র গুলি অনেক কষ্টে যোগার করেছি । সত্য কিনা জানান।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১

বাউন্ডেলে বলেছেন: ৭৪ এ মানুষ অনাহারে মারা যায় নি তবে খাদ্য ও লবন সংকট ছিলো। কলেরা মহামারী এবং বন্যায় কিছু মানুষ মারা গেছে উত্তরে কার্ত্তিকের মঙ্গায়।আমি নিজেও চিনি দিয়ে ভাত খেযেছিলাম। আমাদের বাড়ীতে নিজেদের চাল/ডালে লঙ্গরখানা চলেছিলো মাসখানিক। আমি জানি আপনি কিছু ৭৬ এর মন্বন্তরের ছবি দেখিয়ে ৭৪ এর কথা বলবেন।

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

নতুন বলেছেন: জি ভাই ছাত্রলীগকে জনগন কোন অস্র ব্যবহার করে আক্রমন করতে দেখে নাই।

তারা তো রাস্তায় দাড়িয়ে শুধুই জয় বাংলা বলে স্লোগান দিচ্ছিলো।

সব দোষ জামাত/শিবির আর বিএনপির। আর গাজী ভাইতো বলেছেনই ২০-৩০ হাজার পাকিস্থানী ট্রেনিং নিয়ে এসেছে।

২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: ছাত্রলীগের একাংশ সন্ত্রাস করেছে । তবে জামাত-শিবিরের ট্রেনিং প্রাপ্ত বক্তা ও অস্ত্রধারীদের ১৮ জুলাই থেকে ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন শহরে দেখা গেছে। আমাদের শহর থেকে রাত ৯ টার পর দল থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া একজনকে নিজের বাড়ী চলে যেতে সাহায্য করেছি। তার মোবাইল নষ্ট ছিলো এবং অস্ত্রবিহিন ছিলো। সে ছিলো ঢাকার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ।

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৮

এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন: সম্পুর্ন মিথ্যা ও ধোকাবাজি কেন্দ্রিক আপনাদের জ্ঞান। সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, পুলিশ, জনগন সবাই মিথ্যাবাদী, আর আপনারা সত্যবাদী ? এই বুলেট এর আগে শুধু জেএমবি,শিবিরকেই ব্যবহার করতে দেখা গেছে । সত্য লুকিয়ে রাখা যায় না । ৬৬৬ কোটি টাকার ট্যাক্স চোরের ব্যাপারে নিশ্চুপ কেন? তিনি তো দেশেই আছেন । তার কাছ থেকে টাকা আদায়ের ব্যাপারে নিশ্চুপ কেন আপনারা ? আপনাদের সুশিল গিরি কোথায় গেলো তার ব্যাপারে ? তারেক চোরার পাচারকৃত টাকা আনেন না কেন ? সাবেক সেনা প্রধানের টাকা আনেন না কেণ । রিজার্ভ গত ২০ বছরে সর্বনিম্ন কেন ১০ দিনে ? েইফতেকার সাহেব নিজেই স্বীকার করেছেন ১৬ বিলিয়ন ৬/৮/২৪ এ । আপনাদের মতো আমি ফেজবুক, টিকটকের গুজব পড়ুয়া এবং ছড়ানোর বিশেষজ্ঞ আমি নই । আগে জানুন । তারপর তর্কে আসুন । উপরের চিত্র গুলি অনেক কষ্টে যোগার করেছি । সত্য কিনা জানান।

সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, পুলিশ মিথ্যাবাদী না সত্যবাদী তাতো আদালতে প্রমান হবে। ১ মাস না যাইতেই আপনি এত লাফাচ্ছেন কেন? আমিতো ভিডিওর কথা বলেছি, আপনি ২-৪টা ভিডিও দেখান কোথায় থেকে শিবির গুলি করতেছিল, তাইলেইতো হয়, ভিডিও সামনে আসলে পুলিশ ধরতে বাধ্য। আজাইরা ত্যানা প‌্যাচানের কি আছে।

আর জনগন? জনগন চেয়েছে বিধায় গনআন্দোলন হয়েছে, বিম্পি-জামাততো ১৫ বছরেও পারেনি। সুতরাং মিথ্যা ও ধোকাবাজি কেন্দ্রিক জ্ঞান আপনার, আমার না।

ইউনুস নিজেও দেশে ছিলেন, আছেন তার প্রতিষ্ঠানো দেশেই আছে দোষী হলে অবস্যই ধরা পরবেন।

তারেক চোরা ক্ষমতা থেকে আউট ১৭ বছর আগে, এর মাঝে আপনার দল ক্ষমতায় ছিল ১৫ বছর। আপনারা এই ১৫ বছরে কি বাল ফেলছেন, তারেক চোরার পাচারকৃত টাকা আনতে পারেন নাই কেন? ঠিক কতটা বেয়াক্কেল, বেহায়া, নির্লজ্জ হলে যেটা নিজেরা ১৫ বছরে পারেন নাই সেটা ১৫ দিনেই এই সরকার করে ফেলবে চিন্তা করেন? উপদেষ্টারাতো ঘোষনা দিয়েছেন সকল পাচারকৃত টাকাই তারা আনার চেষ্টা করবেন, সুতরাং ওয়েট এন্ড সি।

আপনি চরম মাত্রার মেন্টাল সমস্যায় আছেন, তা না হলে সাবেক সরকারের সকল ব্যর্থতার দায় মুর্খের মত এই সরকারের উপর চাপাতে পারতেন না। ফেডারেল রিজার্ভ কিভাবে কাজ করে, কোথায় থাকে, কিভাবে ট্রান্সফার হয় সে সম্পর্কে আপনি বিন্দুমাত্র ধারনাও রাখেন না। ধারনা থাকলে অন্তত এটা বুঝতেন যে মনে চাইলেই রিজার্ভ চুরি পসিবল নয়। আর জনাব, এই দেশে আপনিই একমাত্র জ্ঞানী নন যে রিজার্ভ চুরির মত একটা বড় ব্যাপার শুধু আপনার চোখেই পড়ল আর কারো চোখে পড়ল না।

আপনার দেয়া প্রতিটা ছবিই সত্য, আমি হিপোক্রেট না, আর কষ্ট করে যোগারের কি আছে, এই ছবিগুলোতো এ্যভলএ্যবল।

কিন্তু আপনি হিপোক্রেট, আপনার সাহস হবেনা আবরার, বিশ্বজীতের ছবি দেয়ার, আপনার সাহস হবেনা বিশ্ববিদ্যালয়ে গেস্টরুমের অত্যাচার নিয়ে কথা বলার..... এরকম ছাত্র রাজনীতির নামে হাজারো সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের প্রতিবাদ করার, বিরোধী মতের হাজারো মানুষকে গুম করার প্রতিবাদ করতেও আপনি পারবেন না, সর্বশেষ ৬০০+ ছাত্র-জনতা হত্যা এবং হাজার হাজার আহত যাদের অনেকেই এখন অন্ধ, অনেকেই পংগু। কিন্তু যেই না হালুয়া রুটি বন্ধ হয়ে গেছে অমনি চিল্লা-পাল্লা শুরু করেছেন কারন আপনি একজন মোটা দাগের হিপোক্রেট।

লেখক বলেছেন: ৭৪ এ মানুষ অনাহারে মারা যায় নি তবে খাদ্য ও লবন সংকট ছিলো। কলেরা মহামারী এবং বন্যায় কিছু মানুষ মারা গেছে উত্তরে কার্ত্তিকের মঙ্গায়।আমি নিজেও চিনি দিয়ে ভাত খেযেছিলাম। আমাদের বাড়ীতে নিজেদের চাল/ডালে লঙ্গরখানা চলেছিলো মাসখানিক। আমি জানি আপনি কিছু ৭৬ এর মন্বন্তরের ছবি দেখিয়ে ৭৪ এর কথা বলবেন।

অনাহারে ২৭ হাজার মৃত্যুর কথা প্রথমে বংগবন্ধু নিজেই বলেছিলেন, যদিও পরে সেটা ডিজিজ বলেছিলেন। বেসরকারী হিসেব না হয় নাই ধরলাম। আমি আপনার মত প্রপাগান্ডা ছরাই না, যেখানে বংগবন্ধু নিজেই বলেছিলেন ২৭ হাজার, সেখানে ৭৬ এর ছবি দেখানোর দরকার আছে? ৭৪ সালে বংগবন্ধুর দেয়া সাক্ষাতকার এখনো আছে দেখে নিয়েন।
২৭ হাজার মানুষ আপনার কাছে কিছু হলেতো ৮০০-১০০০ কোনো হিসেবেই পরে না, এ জন্যেই জুলাই-আগস্টে নিহতদের কোনো মুল্য আপনার কাছে নেই. তাই না?

২৩ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: ভিডিও ঘটনা প্রমানের একমাত্র মাপক নয়। ময়না তদন্ত রিপোর্ট এবং ঘটনা তদন্ত রিপোর্ট অনেক কিছু মিলিয়ে হয়।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেয়া হলো। কারণ তিনি জায়গায় হাত দিয়ে ফেলেছিলেন। তিনি বলে দিয়েছিলেন, “আন্দোলনে যারা মা*রা গেছে তাদের বেশিরভাগই পুলিশের গুলিতে মা*রা যাননি। নিহতদের বেশিরভাগের শরীরে পাওয়া ৭.৬২ গুলি, যা আমাদের পুলিশ বাহিনী ব্যবহার করেনা।”
তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন ৭.৬২ গুলি এই কোথা থেকে আসলো? তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখতে চেয়েছিলেন।
এই বক্তব্য প্রচার হওয়ামাত্রই তাঁর পদত্যাগ দাবী করতে থাকে ফান্ডেড মবের লীড-ছাত্ররা। হুঙ্কার দিতে থাকে যেভাবে সরকারে বসিয়েছি সেভাবেই নামাবো।
উনার দফতর বদল করা হলো। এখন থেকে আর কেউ কোন প্রশ্ন তুলবেনা। প্রগতিশীল নাপিতরা তো তুলবেনইনা। বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে আমরা দেখেছি নিষিদ্ধ ঘোষিত বিভিন্ন সংগঠন ও জঙ্গীরা এই ধরনের মরণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করে।
গোপন ফাঁস করতেই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে সড়িয়ে দিলেন ইউনুস!
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিচারবিভাগীয়, তদন্তের সাথে জাতিসংঘের তদন্ত চেয়েছিলেন এজন্যই।
একটা কথা স্পষ্ট করে বলতে চাই। মৃত্যু অনিবার্য। কাজেই ধোঁকা দিয়ে বোকা বানিয়ে রাজনীতির পক্ষে নই আমি। অন্তত কোমলতি শিক্ষার্থীদের যারা ধোঁকা দিয়ে লাশের উপর দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে বি কেয়ারফুল।
নষ্ট আওয়ামী লীগ নেতারা পাপের শাস্তি পাচ্ছে কিন্তু ড. ইউনুস যে গেম খেলে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছেন মনে হয় না শেষটা ভালো হবে।
আপনি চরম মাত্রার মেন্টাল সমস্যায় আছেন, তা না হলে সাবেক সরকারের সকল ব্যর্থতার দায় মুর্খের মত এই সরকারের উপর চাপাতে পারতেন না। ফেডারেল রিজার্ভ কিভাবে কাজ করে, কোথায় থাকে, কিভাবে ট্রান্সফার হয় সে সম্পর্কে আপনি বিন্দুমাত্র ধারনাও রাখেন না। ধারনা থাকলে অন্তত এটা বুঝতেন যে মনে চাইলেই রিজার্ভ চুরি পসিবল নয়। আর জনাব, এই দেশে আপনিই একমাত্র জ্ঞানী নন যে রিজার্ভ চুরির মত একটা বড় ব্যাপার শুধু আপনার চোখেই পড়ল আর কারো চোখে পড়ল না।
ভাইরে উপরের ছবিগুলো দেখে গায়ের রক্ত এমনিতেই বরফ হয়ে যায়।
সাবেক সরকার সবকিছু রেখে গেছে। রিজার্ভ চুরির কথা বললে কি হবে বুঝতেই পারছেন। রিজার্ভের সুচক গুলো দেখেন আর মুখে সুপার গ্লু দিয়ে চুপকরে থাকেন।
আমি বলবোই কারন মুসলমান একবার মরে।
হাতে সময় নাই। কালকে বাকি জবাব।


৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:১৪

বাউন্ডেলে বলেছেন: এক্সম্যান বলেছেন: ২৭ হাজার মানুষ আপনার কাছে কিছু হলেতো ৮০০-১০০০ কোনো হিসেবেই পরে না, এ জন্যেই জুলাই-আগস্টে নিহতদের কোনো মুল্য আপনার কাছে নেই. তাই না?

ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম জঘন্য ষড়যন্ত্রের বলি কোটা আন্দোলনে নিহত নিস্পাপ ছাত্ররা। এ রকম ধোকার শিকার হওয়ার ঘটনা দুনিয়ায় বিরল।
ইতিহাসের নিকৃষ্টতম স্থানে থাকবে ভুয়া কোটা আন্দোলনের তথাকথিত সমন্বয়করা । জুলাই-আগষ্টের সমস্ত হত্যা তারা বিভিন্ন উপায়ে ঘটিয়েছে ক্ষমতা দখলের জন্য-
ঘটনা প্রবাহ প্রমান করে সমন্বয়করা নরপশু-
২০১৮ সালে জামাত-শিবির কতিপয় মেধাবী শিক্ষার্থীদের পিছনে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত শিবির কর্মীদের লিপ্ত করে দিয়ে কোটা আন্দোলনের সুচনা করে। এটা অব্যার্থ অস্ত্র ।
১। সবকিছু আঁচ করতে পেরে শেখ হাসিনা সরকার ২০১৮ সালে প্রজ্ঞাপন জারী করে কোটা ব্যবস্থা বাতিল করে ষড়যন্ত্র ব্যার্থ করে দেয়। কোটা বন্ধ হযে যায়।
সরকারের একতরফা সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে কোটার পক্ষে আদালতে যায় অতিতের কোটাসুবিধা প্রাপ্তরা।
২। ২০২৪ সালে আদালত সরকারের ২০১৮ সালের কোটা বাতিলের প্রজ্ঞাপনটি স্থগিত ঘোষনা করে। ফলে কোটা আবার চালু হয়। সরকার আদালতের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করে এবং ছাত্রদের ধৈর্য ধারন করার আহব্বান জানায়। আদালত অবমাননার দায় এড়াতে সরকার নতুন প্রজ্ঞাপন দেয়া থেকে বিরত থাকে। কিন্তু ষড়যন্ত্র সময় দিতে নারাজ। কারনঃ সাধারন শিক্ষার্থীরা মুল ঘটনা জানতে পারলে ভেস্তে যাবে সব ষড়যন্ত্র। এটা জাতীয় সংসদের বিষয়ও ছিলো না। কোটা তখন সম্পুর্ন বিচার বিভাগের হাতে।
সমন্বয়কদের ১৮ তারিখের শাটডাউন ছিলো ছাত্রদের হত্যা করে সরকার কে সরানোর ষড়যন্ত্রের অংশ। শাটডাউন বা কোটা আন্দোলনের কোন প্রয়োজন ছিলোনা।
বিচার বিভাগ কোটা সংস্কার রায় দেয়া ২২ জুলাই।
এ কারনেই ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম স্থানে নাম থাকবে এই কয়েকজন নরপশুর।
এক্সম্যান বলেছেন: ২৭ হাজার মানুষ আপনার কাছে কিছু হলেতো ৮০০-১০০০ কোনো হিসেবেই পরে না, এ জন্যেই জুলাই-আগস্টে নিহতদের কোনো মুল্য আপনার কাছে নেই. তাই না?

ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম জঘন্য ষড়যন্ত্রের বলি কোটা আন্দোলনে নিহত নিস্পাপ ছাত্ররা। এ রকম ধোকার শিকার হওয়ার ঘটনা দুনিয়ায় বিরল।
ইতিহাসের নিকৃষ্টতম স্থানে থাকবে ভুয়া কোটা আন্দোলনের তথাকথিত সমন্বয়করা । জুলাই-আগষ্টের সমস্ত হত্যা তারা বিভিন্ন উপায়ে ঘটিয়েছে ক্ষমতা দখলের জন্য-
ঘটনা প্রবাহ প্রমান করে সমন্বয়করা নরপশু-
২০১৮ সালে জামাত-শিবির কতিপয় মেধাবী শিক্ষার্থীদের পিছনে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত শিবির কর্মীদের লিপ্ত করে দিয়ে কোটা আন্দোলনের সুচনা করে। এটা অব্যার্থ অস্ত্র ।
১। সবকিছু আঁচ করতে পেরে শেখ হাসিনা সরকার ২০১৮ সালে প্রজ্ঞাপন জারী করে কোটা ব্যবস্থা বাতিল করে ষড়যন্ত্র ব্যার্থ করে দেয়। কোটা বন্ধ হযে যায়।
সরকারের একতরফা সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে কোটার পক্ষে আদালতে যায় অতিতের কোটাসুবিধা প্রাপ্তরা।
২। ২০২৪ সালে আদালত সরকারের ২০১৮ সালের কোটা বাতিলের প্রজ্ঞাপনটি স্থগিত ঘোষনা করে। ফলে কোটা আবার চালু হয়। সরকার আদালতের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করে এবং ছাত্রদের ধৈর্য ধারন করার আহব্বান জানায়। আদালত অবমাননার দায় এড়াতে সরকার নতুন প্রজ্ঞাপন দেয়া থেকে বিরত থাকে। কিন্তু ষড়যন্ত্র সময় দিতে নারাজ। কারনঃ সাধারন শিক্ষার্থীরা মুল ঘটনা জানতে পারলে ভেস্তে যাবে সব ষড়যন্ত্র। এটা জাতীয় সংসদের বিষয়ও ছিলো না। কোটা তখন সম্পুর্ন বিচার বিভাগের হাতে।
সমন্বয়কদের ১৮ তারিখের শাটডাউন ছিলো ছাত্রদের হত্যা করে সরকার কে সরানোর ষড়যন্ত্রের অংশ। শাটডাউন বা কোটা আন্দোলনের কোন প্রয়োজন ছিলোনা।
বিচার বিভাগ কোটা সংস্কার রায় দেয়া ২২ জুলাই।
এ কারনেই ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম স্থানে নাম থাকবে এই কয়েকজন নরপশুর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.