![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অষ্টম পে-স্কেলে শিক্ষকদের বেতন ও মর্যাদার অবনমনের ফলে ৩৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, ৩০৫টি কলেজ ও সমপর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ৩৩২টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি পালন করবেন শিক্ষকেরা। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরাও আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন।
নতুন বেতন স্কেলকে কেন্দ্র করে শিক্ষকদের এই আন্দোলনকে ঘিরে এখন প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত প্রায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই অস্থিরতা শুরু হয়েছে। এতে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ হয়ে শিক্ষা কার্যক্রমে একধরনের অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে বছরের শেষ দিকে এসে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ব্যাঘাত ঘটায় দেখা দিয়েছে সেশন জটের শংকা।
তবে এ নিয়ে শিক্ষকদের সঙ্গে সরকারের আলোচনার নেই কোন উদ্যোগ। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন,এখন সরকারের উচিত হবে শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা করে সমস্যার নিরসন করা। না হলে শিক্ষার্থীদের আরও ক্ষতি হবে। অথচ এমন এক সময় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান দুজনই বিদেশে অবস্থান করছেন।
শিক্ষাঙ্গনে যে বা যারাই ( ছাত্র-শিক্ষক-কর্মচারী) যে কোন ধরনের (যৌক্তিক-অযৌক্তিক) অান্দোলন করুক না কেন তার ক্ষতিকর প্রভাব কিন্তু পড়বে শিক্ষার্থীদের উপরেই। যারা হবে ভবিষততের কাণ্ডারী। দেশকে এগিয়ে নেবার প্রধান হাতিয়ার। অথচ আন্দোলন শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন দীর্ঘায়িত করে দেশকে পেছনের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। যা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কখনো কাম্য নয়। তাই দেশের বৃহত্তর স্বার্থে শিক্ষার্থীদের ভবিষত জীবনের কথা চিন্তা করে সরকারের উচিত হবে মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকদের মর্যাদা ফিরেয়ে দেয়া। একইভাবে শিক্ষার্থী ও শিক্ষাতে জীম্মির মত ধ্বংস্মাত্বক কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীদের জীবন তথা দেশকে পিছিয়ে দেবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষকেরা পাগলামী করছেন; উনাদের কোন অবস্হায় রাস্তায় আসা ঠিক হচ্ছে না; উনাদের সাথে পাকীদের লোকেরা আছে। শেখ হাসিনাকে বুঝায়ে বললে সব শুনবে।
রাস্তায় বের হওয়া ঠিক হচ্ছে না; বাংলাদেশ বিরোধীরা সুযোগ পেয়ে যাবে।