নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিলনদ

মাহমুদুল হাসান কায়রো

যাযাবর, অান্তর্জাতিক যাযাবর।

মাহমুদুল হাসান কায়রো › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুই বাংলার কালচার বিনিময় কি কেবলই একটি নাটক?

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

কলকাতার সিনেমা ও সিরিয়াল বাংলাদেশে বেশ ভালই চলে থাকে, কলকাতার সঙ্গীত ও অভিনয় শিল্পিরা এদেশে এসে চমৎকার বানিজ্য করে যায়। মাঝে মাঝেই পত্রিকায় দেখি ওপার বাংলায় এই, ওপার বাংলায় সেই। আবার দেখতে পাই দুইবাংলা মিলে এই করেছে সেই করেছে। মেলা করেছে, হাট করেছে, ফুটবল ম্যাচ করেছে ইত্যাদি ইত্যাদি। মিরাক্কেলের কিছু এপিসোড দেখলেতো মনে হয় কলকাতা ও বাংলাদেশ যেন একই দেশের দুটি পাড়। মাঝখানদিয়ে বয়ে গেছে ছোট্ট নদি। তাই বলা হয়, এপার বাংলা ওপার বাংলা। পত্রিকায় আরো দেখতে পাই, দুই বাংলার কালচারাল আদান প্রদান নামে বিশেষ অনুষ্ঠান উৎযাপনের কথা। মূলত, উপরের সমস্ত ইভেন্টই আয়োজন করা হয় দুই বাংলার কালচালারাল বিনিময়ের ব্যানারে। এর পিছনে আমাদের সরকার ও ব্যায় করে থাকে অনেক অনেক টাকা। আসলে কী হচ্ছে এই সব অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে? কি লাভ পাচ্ছে আমাদের দেশের জনগন। এই ইনভেস্টের টাকায় কি পেল জাতি সেটা কি কখনো হিসেব করে জনগনকে বুঝিয়ে দেয়া হয়?



টিভি মিডিয়া হলো বর্তমান যুগের সবচেয়ে বড়, শক্তিশালী ও শহজলভ্য মিডিয়া। এত কাছাকাছি দুই বাংলা, এত ভাল যোগাযোগ এত প্রেচেষ্টা কালচারাল বিনিময়ের তারপরও কলকাতায় একটি বাংলাদেশের চ্যানেল খুঁজে পাওয়া যাবে না। পাওয়া যাবেই কি করে যদি সে দেশের সরকার সেটা বন্ধ করে রাখে? এই টেলিভিষনের মাধ্যমেই যদি কালচার এ্যক্চেন্জ সম্ভব না হয় তাহলে কিসের সংস্কৃতি বিনিময়? তারমানে এই সব কি লোক দেখানো অনুষ্ঠান? যা আয়োজন করে কেবল কিছু মানুষ তাদের পকেট ভারী করছে? নাকি আমাদের আই ওয়াশ করে ধীরে ধীরে আমাদেরকে তাদের কালচারের সাথে মানিয়ে চলতে অভ্যস্ত করা হচ্ছে? এগুলো নিয়ে কিছু মানুষের ভাবা উচিত। এই সমস্ত অনেক বিষয় আছে যা নিয়ে যাদের কথা বলা দরকার তারা কখনো মুখ খুলেন না। কেবল, কিছু সচেতন অনলাইন এ্যাক্টিভিস্ট আছেন যারা মাঝে মাঝে এ নিয়ে টুকটাক মাউস ধরে থাকেন। তারা তাদের মাউস চালিয়ে যাবেন সেই আশাই করি সাথে সাথে সংশ্লিস্ট মহলের দায়িত্বপ্রাপ্তদের বিষয়টি নিয়ে গভীড় ভাবে ভাবতে অনুরোধ করছি।



এবার আসি প্রিন্ট মিডিয়ার কথায়। প্রিন্ট মিডিয়া এই বিষয়ে আরো বেশি এগিয়ে। কোন বাংলাদেশের পত্রিকা নেই যেখানে প্রতিদিন কলকাতার বিনোদন জগতের খবরা খবর প্রকাশ না করে থাকে। আন্তর্জাতিক মান থাকায় বলিউডের কথা না হয় বাদই দিলাম। কিন্তু কলকাতার বিনোদন জগতের খবরা খবর প্রকাশের হার দেখে বুঝা যায় আমরা অলরেডি কতটা তাদের কালচারের অনুসারী হয়ে গেছি। কারন, মানুষ না পড়লেতো মিডিয়া খবর ছাপতো না। আমার কোন অভিযোগ থাকত না যদি বাংলাদেশে কলকাতার বিষয় নিয়ে যতটা সরগড়ম দেখা যায় তার অর্ধেকটাও যদি কলকাতার প্রিন্ট মিডিয়ায় পাওয়া যেত।



অনলাইন এ্যকটিভিস্ট হওয়ার ইচ্ছা থাকায় কলকাতার অনলাই পত্রিকাগুলো নিয়মিত পড়া হয় প্রায় পাঁচ বছর ধরে। সব খবর না পড়লেও প্রথম পাতার হেডলাইন, আন্তর্জাতিক পাতা ও খেলাধোলার পাতা শহজে বাদ পরে না। কিন্তু দুঃখজনক ভাবে সত্য যে কলকাতার পত্রিকায় বাংলাদেশের সীমান্ত চুক্তি, তিস্তা চুক্তি, পদ্মার ইলিশ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার খবর ছাড়া আর কোন খবরই প্রকাশ করা হয় না বা পত্রিকায় স্থান পায় না।

দুটি উদাহরন দিলে বিষয়টি আরো পরিস্কার হবে।



১) সাহিত্য: বাংলাদেশের সাহিত্যের প্রাণপুরুষ হুমায়ুন আহমেদ গত হয়েছেন বেশ কিছুদিন হলো। তার ইহকাল ত্যাগ করার পর কলকাতার 'আনন্দবাজার' ও 'দৈনিক বর্তমান' তাদের প্রথম পাতায় ছোট্ট করে দুটি কলাম লিখেছিল শুধুমাত্র একটা নিউজ হিসেবে। অথচ বর্তমান যামানায় হুমায়ুন আহমেদের মত একজন লেখক কি কলকাতায় আছে?? নাই। না থাকলেও তারা হুমায়ুন আহমেদকে গুরুত্ব দিবে না। তাহলে কোথায় হলো কালচার বিনিময়? পক্ষান্তরে আমাদের দেশের মিডিয়া গুলোর অবস্থা দেখেন। কিছুদিন আগে কলকাতার এক সিনেমা পরিচালক মারা গেলেন। তিনি মারা যাবার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তাকে চিনত না। কিন্তু, আমাদের মিডিয়া তার মৃত্যুর খবর এত ফলাও করে বেশ কয়েকদিন প্রকাশ করেছে যে, মনে হয়েছিল বাংলাদেশ তার মৃত্যুতে না জানি কি হারালো!!! এমন ঘটনা প্রায়ই ঘটতে দেখা যায়। কিন্তু কেন? কোন স্বার্থে এমনটা করা হয়!!



২) ক্রিকেট: আনন্দবাজার পত্রিকার একজন ভাল ক্রিরা সাংবাদিক আছেন যিনি বেশ রসালো করে আন্তর্জাতিক খেলার সংবাদ লিখে থাকেন। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ফুটবল নিয়ে। সে জন্য এবং বিশেষ করে বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে তাদের কেমন প্রতিক্রিয়া সেটা জানার জন্যই নিয়মিত আমি কলকাতার 'আনন্দবাজার' 'বর্তমান' ও 'আজকাল' পড়ে থাকি। আফসোস, বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে তারা কোন খবরই কোন দিন প্রকাশ করে না। হটাৎ বিশেষ কোন কারণে দু'চারলাইনের কয়েকটা কথা লিখে তারা দায়িত্ব পালন করে। এই ধরেন নিউজল্যান্ডের চলমান বাংলাদেশ সফরের খবর। নিউজল্যান্ড বাংলাদেশ সফরে আসছে বেশ কিছুদিন হলো। দুটি টেষ্ট শেষে বাংলাদেশ দুটি ওডিআই ও জিতে গেল। টেষ্টেও অনেক ভাল খেলেছে বাংলাদেশ দল। অথচ আমি এখন পর্যন্ত এই সফর নিয়ে কলকাতার কোন পত্রিকায় কোন নিউজ দেখি নাই। অথচ তারা অস্ট্রলিয়া ইংল্যান্ডের বিভিন্ন ক্লাবের খবর ঠিকই প্রকাশ করে। যদি প্রশ্ন করা হয় তারা এই সমস্ত ক্লাবের খবর পায় কোথা থেকে? সোজা উত্তর, আইসিসির ওয়েব সাইট থেকে অথবা ক্রিকইনফোর ওয়েবসাইট থেকে। তাহলে আমার প্রশ্ন, এই ক্রিকইনফো এবং আইসিসির ওয়েবসাইট বাংলাদেশ নিউজল্যন্ডের প্রতিটি খবর অনেক ভাল করে প্রথম পাতায় প্রকাশ করে। শুধু প্রকাশই নয় বরং কোন কোন খবর দুই থেক তিন দিন স্টিকি করেও রাখে। কোন অন্ধও যদি ক্রিকইনফোতে প্রবেশ করে তাহলে প্রথমেই পাবে বাংলাদেশ নিউজল্যান্ডের খবর। আর এটা হলো আন্তর্জাতিক ট্যুরনামেন্ট যার গুরুত্ব অন্য বিশটা খবরের চেয়ে গুরুত্বপুর্ন। সেখানে তারা ক্রিকইনফোতে ঢুকে ভিতর থেকে ভিতরে গিয়ে সাদা চামড়াদের দেশের ক্লাবের খবরা খবর সংগ্রহ করে সেটা প্রকাশ করে অথচ নাকের ডগায় ঝুলে থাকা বাড়ির পাশের মানুষদের গুরুত্বপুর্ন একটা শুখের খবর তাদের নিকট গুরুত্ব পায় না। এর নাম কি কালচার বিনিময়??? এর দ্বারা বাংলাদেশকে মোটেও খাটো করা হয় না, বা খাটো করা যাবে না। কলকাতা ভরতের সবচেয়ে অবহেলিত একটি রাজ্য। পক্ষান্তরে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম পুর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র। এখানেই আমার যত আফসোস। কেন একটি পরিপুর্ন রাষ্ট্রকে বার বার অনদেশের একটি অবহেলিত অঙ্গরাজ্যের সাথে তুলনা করতে হবে? কেন কালচার বিনিময়ের নামে নাটক করতে হবে।



খেলাধুলার পাতায় আমাদের খবরের স্থান দিবে না, সাহিত্যে দিবে না, বিনোদন জগতে দিবে না শুধু মাত্র আন্তর্জাতিক পাতায় আমাদের দেশে হরতালের খবর প্রকাশ করাকে আর সবাই যাই বলুক আমি কালচার বিনিময় বলতে পারি না।



শেষ কথা: একটি কথা সবার মনে রাখতে হবে, এই মহা বিশ্বে একটি বস্তু তার পাশের বস্তুটিকে নিজের দিকে টানে। সমস্ত গ্রহ নক্ষত্র সবাই একে অপরকে নিজের দিকে টানে। কখনো ব্যালেন্স হারা হয়ে পড়লে ছোট গ্রহটি বড় গ্রহটির ভিতরে ঢুকে যায়। আমরা কখনো অন্যের ভিতর ঢুকতে চাই না।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫

কলম.বিডি বলেছেন: প্রথম প্লাস! ফেসবুকে দেখে পড়তে ব্লগে আসলাম, অনেকদিন পর। ভালো লিখেছেন, কিন্তু কথাগুলো কাদেরকে যে বলি! সবাই অন্ধের মত...

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: সবাই তার চেয়ে উন্নত দেশের খবর জানতে চায়। সেই উন্নতকে মাপকাঠি করে এগোতে চায়। ভারতে চিন সংক্রান্ত, আমেরিকা বা ইউরোপ সংক্রান্ত খবর অনেক বেশি পাওয়া যাবে। কিন্তু আফ্রিকা মধ্য এশিয়া আরব দুনিয়া বা নেপাল ভুটান বাংলাদেশের খবর বেশি পাওয়া যাবে না। বাংলাদেশে দেখবেন ভালো রকম ভারত বিদ্বেষ আছে। স্বকারণ বা অকারণ সে আলোচনা এখানে প্রাসঙ্গিক নয়। কিন্তু বিদ্বেষ স্বত্ত্বেও ভারতকে উপেক্ষা করা সহজ নয়। তাই এখানকার খবর ওখানে গুরূত্ব দিয়ে ছাপা হয়। কিন্তু কোলকাতায় বাংলাদেশ বিদ্বেষ নেই, কিছুটা উপেক্ষা আছে। কারণ বাংলাদেশকে তেমন গুরূত্ব দেওয়া হয় না। খবর ছাপা না ছাপার সঙ্গে বিদ্বেষ বা প্রীতির চেয়ে গুরূত্ব প্রদান অপ্রদান এর বিষয়টিই মুখ্য।

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: যে বিষয়গুলিকে গুরূত্ব দেওয়া হয় সেগুলি নিয়ে খবর হয়। যেমন ইলিশ মাছ বা মুসলিম সন্ত্রাস। আজকের কাগজেই তো বাংলাদেশের মৌলবাদের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে খবর আছে।
লিংক দিলাম
http://www.anandabazar.com/2bdesh1.html

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দাদাদের স্বকীয়তা নেই।
ভারতে না থাকার মত আছে, তাই দিল্লী/মুম্বাইর লেজুড়বৃত্তিই এদের সব। আর পশ্চিম মুখী কথা নয়, মোট কথা নিজেদের উপেক্ষিত হওয়া ভুলে থাকা।

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

সোহেল রনি বলেছেন: আমরা কখনো অন্যের ভিতর ঢুকতে চাই না।

সহমত।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অফটপিকঃ

দাদাদের বিশ্বাস করা কঠিন। তারা ভূয়াও হতে পারে :)
ভন্ডামিতে থুক্কু ভূয়া কর্মকান্ডে শীর্ষে ভারত

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

সোহেল রনি বলেছেন: মিঃ সৌভিক ঘোষাল আপনি বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক খবরের লিংক দিলেন, যেটা লেখক তার লেখতেই বলেছেন যে ভারতীয়রা আমাদের নেতিবাচক খবর (মাঝে মাঝে মনগড়া) ছাপতে সবসময় আগ্রহী,সাথে সাথে প্রমান স্বরুপ আপনি লিংক সহ হাজির,পারলে বাংলাদেশ সম্পর্কে ইতিবাচক কোন খবরের লিংক যা ভারতের পত্রিকায় প্রকাশিত ১০ বছর পুর্বের হলেও শেয়ার করেনতো, ম্যাগনিফাইং গ্লাস লাগলে আওয়াজ দিয়েন।

৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

সোহেল রনি বলেছেন: জীবনযাপনের জন্য ভারতের চেয়ে ভালো বাংলাদেশ।

এটা পড়ে দেখতে পারেন @ সৌভিক ঘোষাল

৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: সৌভিক ঘোষালকে একটু অন্যরকম মনে করতাম এখন দেখি এই লোকটাও একই গোয়ালের গরু। কী একটা যুক্তি তুলে ধরে তিনি আমাদের পুরো ঘটনার প্রেক্ষাপট ব্যাখ্যা করলেন দেখুন দেখি!!!

কোলকাতার মানুষগুলোর আচার আচরণ কেমন যেন অস্বাভাবিক!!! এদের নিয়ে না ভাবাই ভালো। ওরা যা খুশি তাই করুক আমাদের আমাদেরটা নিয়েই ভাবা উচিৎ। জাস্ট ইগনোর দেম।

১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: আনন্দবাজার বা অন্যান্য পশ্চীম বঙ্গ পত্রিকাগুলো দেখলে আমার কেমন যেন মনে হয় এরা পুস্টিহীনতার শিকার। গ্রাফিক্স বলেন, সংবাদ পরিবেশনের মান বলেন সব দিক থেকেই ওরা আমাদের দেশের পত্রিকাগুলোর চেয়ে পিছিয়ে।

তবে ইন্ডিয়ার মেইনস্ট্রিম মিডিয়ায় বাংলাদেশের খেলার খবর ভালোই গুরুত্ব পায়। পশ্চিমবঙ্গের মিডিয়ায় না আসার কারণ ওদের হীনমন্নতা ছাড়া আর কিছুনা। বাংলাদেশকে নিয়ে ওদের ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্স কাজ করে কিন্তু পাকিস্তান নিয়ে ওরা আবার যথেস্ট উৎসাহী। সৌভিক দার মতানুসারে ফাকিরা হয়ত ভারতের চেয়েও উন্নত!!! :( :(

১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

মাহমূদ হাসান বলেছেন: চমৎকার.........।

এই মহা বিশ্বে একটি বস্তু তার পাশের বস্তুটিকে নিজের দিকে টানে। সমস্ত গ্রহ নক্ষত্র সবাই একে অপরকে নিজের দিকে টানে। কখনো ব্যালেন্স হারা হয়ে পড়লে ছোট গ্রহটি বড় গ্রহটির ভিতরে ঢুকে যায়। আমরা কখনো অন্যের ভিতর ঢুকতে চাই না।

১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: আলাদা করে সবার কথার উত্তর না দিয়ে সাধারণ একটা কথা বলি। আমি যেটা বলতে চেয়েছি কোন মানসিকতা থেকে মেইনস্ট্রিম বুর্জোয়া মিডিয়া এই ব্যাপারটা করে সেটার ব্যাখ্যা করেছি এখানে। তার মানে যে আমি এই মানসিকতার সমর্থক তা আদৌ নয়। বরং আমি আপনাদের অনুযোগটারই শরিক। বেশ কয়েকমাস আগে একটি পোষ্টে আমি এরকম ই এক মন্সতাপ করেছিলাম সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রসঙ্গে। সেটার লিংক দিলাম। আশা করি এটা দেখে নিলে আকবর বা রনি যেরকম ভেবেছেন আমার মন্তব্য প্রসঙ্গে সেটা হয়তো পরিবর্তিত হতে পারে।
Click This Link

১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৪

বাসুরী বাসীয়ালা বলেছেন: একদম সত্যি কিছু কথা বলেছেন ।
কায়রো ভাই।

১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পোস্টের সাথে সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.