নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিলনদ

মাহমুদুল হাসান কায়রো

যাযাবর, অান্তর্জাতিক যাযাবর।

মাহমুদুল হাসান কায়রো › বিস্তারিত পোস্টঃ

জেনে নিন ক্রিকেট বিশ্বে চলমান সংকট কি এবং কেন? এবং এর সাথে ভারতের কি কি স্বার্থ বিদ্যমান।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫

মূল সংকট:

- আইসিসিকে ভারত চার দফা দাবি দিয়েছে।

- দাবি মানা না হলে ভারত আইসিসি থেকে বের হয়ে যেতে পারে।



কি সেই চার দফা দাবি (সংক্ষেপে):

১) আইসিসি-র আয় থেকে ভারতকে আরও বেশি ভাগ দিতে হবে।

২) আইসিসি প্রেসিডেন্ট পদের পাশাপাশি চেয়ারম্যানের পদ তৈরি করতে হবে।

৩) তিন বছর অন্তর ভারতে কোনও আইসিসি টুর্নামেন্ট দিতে হবে।

৪) ভারত-অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডকে অনেক বেশি ক্ষমতা দিতে হবে বাকিদের তুলনায়।



চার দফা দাবির বিস্তারিত:

১) গত পনেরো বছরের হিসেব ধরলে দেখা যাচ্ছে, আইসিসি-র আয় দিন দিন বাড়ছে। এবং সেটা সম্ভব হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার জন্যই। মুখ্যত ভারতের জন্য। ২০০০ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত যেখানে আইসিসি-র আয়ের পরিমাণ ছিল ৫৫০ মিলিয়ন ডলার (প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা), সেখানে গত কয়েক বছরে অঙ্কটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১.৫ বিলিয়ন ডলার (ন’হাজার কোটি টাকার উপর)। -আইসিসি-র আয় এত বেড়ে গেলেও ভারতীয় বোর্ডের শেয়ার কিছু বাড়েনি। আর পাঁচটা পূর্ণ সদস্য দেশ যা টাকা পায়, ভারতও তাই পায়। আরও পরিষ্কার করে বললে, আইসিসি থেকে জিম্বাবোয়ে-বাংলাদেশ যা টাকা পায়, ভারত-ইংল্যান্ডও তাই পায় মোট আয়ের শতকরা ২৫ শতাংশ। শ্রীনিবাসনদের দাবি, অবিলম্বে ভারতের লভ্যাংশ বাড়াতে হবে।



২) আইসিসি প্রেসিডেন্টের সমান্তরাল ভাবে একটা চেয়ারম্যান পদও তৈরি করতে হবে। চেয়ারম্যানের ক্ষমতা থাকবে প্রচুর। প্রায় প্রধানমন্ত্রীর মতো। আর আইসিসি প্রেসিডেন্ট, যে পদে ডালমিয়া বা পওয়াররা ছিলেন, সেটা হয়ে যাবে ভারতের রাষ্ট্রপতি পদের মতো। আলঙ্কারিক। শ্রীনিবাসন চাইছেন, প্রথম চেয়ারম্যান পদে তিনিই বসবেন।



৩) প্রতি তিন বছর অন্তর ভারতে কোনও আইসিসি টুর্নামেন্ট দিতে হবে। সেটা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হতে পারে। পঞ্চাশ ওভারের এক দিনের বিশ্বকাপ হতে পারে। আবার টেস্ট ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপও হতে পারে।



৪) ভারত-অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ডকে বাকিদের চেয়ে অনেক বেশি ক্ষমতা দিতে হবে। আইসিসি-র ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রাম ঠিক করার সময় এই তিন দেশের ইচ্ছেকে গুরুত্ব দিতে হবে।





- আইসিসির টাকার প্রতি ভারতের লোভের কারন:



ভারতীয় বোর্ড এমনিতেই বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেট সংস্থা। তারা আরও অর্থের জন্য লোলুপ কেন? ওয়াকিবহাল মহলের খবর, এর পেছনে ক্রিকেটের রেটিং দিন দিন কমা। ভারতীয় দল ইদানীং যে ক’টা স্পনসরশিপ পেয়েছে, সব অতীতের চেয়ে কম টাকার। কোনও কোনও ক্ষেত্রে সিরিজ স্পনসরশিপ শতকরা পঞ্চাশ ভাগ কম টাকায় বিক্রি হয়েছে। সচিন তেন্ডুলকর অবসর নেওয়ার পর টেস্ট সিরিজের আকর্ষণ গিয়েছে আরও কমে। অর্থনৈতিক অবস্থা আরও বিপন্ন হতে পারে বিবেচনাতেই শ্রীনিবাসন এই নতুন চাল চেলেছেন। যে আইসিসি থেকে বাড়তি লভ্যাংশ পাওয়া গেলে এই ঘাটতিটা মেরামত করা যাবে।







ক্রিকেটের তিন নব্য ‘জমিদার’-এর বিতর্কিত প্রস্তাবটি ;



টেস্ট ক্রিকেটে দুটো ডিভিশনে ভাগ করার পরিকল্পনা:



দর্শক উৎসাহ ফেরাতে টেস্ট ক্রিকেটে অবনমন চালু করার মতো বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে আইসিসি!

টেস্ট ক্রিকেটকে দু’টি টিয়ারে ভাগ করার চিন্তা নিয়ে ইতিমধ্যেই নাড়াচাড়া শুরু হয়েছে। এতে পাঁচ দিনের খেলাটা ঘিরে নতুন আকর্ষণ তৈরি হবে বলেই মনে করছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা। পাশাপাশি, টেস্ট ক্রিকেটকে আয়ারল্যান্ড বা আফগানিস্তানের মতো অ্যাসোসিয়েট দেশের নতুন সীমানায় ছড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ পাওয়া যাবে। চলতি মাসের শেষে আইসিসি-র এক্সিকিউটিভ বোর্ডের বৈঠকে এই নতুন প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চাইছে আইসিসি।



তবে অবনমন চালু হোক বা না হোক, আইসিসি-র ওই বৈঠকে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অকালমৃত্যু ঘটে যাবে বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞ মহলের। এর প্রধান কারণ, বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ সম্প্রচার করায় টিভি চ্যানেলগুলির আগ্রহের অভাব। এর সঙ্গে কী ফরম্যাটে খেলা করা হবে, সেটা নিয়ে এখনও নির্দিষ্ট কোনও রূপরেখা না থাকায় চিন্তাটা পাকাপাকি বাতিলই করতে চাইছে আইসিসি। আগে ঠিক ছিল ২০১৩ থেকে শুরু হবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। গত অক্টোবরে যে তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয় ২০১৭ পর্যন্ত। কিন্তু এখন বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে টেস্ট ক্রিকেটে ‘রেলিগেশন অ্যান্ড প্রমোশন’-এর উত্তেজনা আমদানি করাতেই বেশি আগ্রহী আইসিসি।



“ফুটবলের প্রিমিয়ার লিগের মতো টেস্টেও প্রথম ডিভিশনে খেলায় বাড়তি টাকা থাকলে ক্রিকেটাররা আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টের দিকে কম ঝুঁকবে।” —মাইকেল ভন

“দুটো ডিভিশনের টেস্ট এবং অবনমনের ভাবনাটা বেশ ভাল। এতে যা আছে সেটাকেও রক্ষা করা হবে, আবার নতুনদের উন্নত হওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে।” —টম মুডি



নতুন এই নিয়ম চালু হলে টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে নীচের দিকে থাকা দেশগুলির বিরুদ্ধে পারফরম্যান্সের জোরে টেস্ট খেলিয়ে তালিকায় উঠে আসার সুযোগ থাকবে আয়ারল্যান্ড, আফগানিস্তান বা কিনিয়ার মতো আইসিসি-র অ্যাসোসিয়েট সদস্যদের সামনে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ বা জিম্বাবোয়ের মতো টেস্ট খেলিয়ে দেশ পারফর্ম করতে না পারলে নেমে গিয়ে টেস্ট খেলার যোগ্যতা হারাবে।

তবে অন্য জটিলতা এড়াতে রাখা হবে একটি ‘নো ডিসঅ্যাডভানটেজ’ শর্ত। যার মানে, অবনমনের ফল যা-ই হোক, আইসিসি-র পূর্ণ সদস্য দেশগুলির সদস্যপদ বা আর্থিক সুযোগসুবিধায় তার প্রভাব পড়বে না।



টেস্ট ক্রিকেটে প্রমোশন বা রেলিগেশন ঠিক কী ভাবে হবে সেটা এখনও পুরোপুরি স্পষ্ট নয়। টেস্ট ক্রিকেটকে প্রথম এবং দ্বিতীয় ডিভিশনে ভাগ করার চিন্তাভাবনা নিয়েও আলোচনা চলছে।

অনেকে আবার মনে করছেন প্রথম ডিভিশনে টেস্ট খেলার জন্য বিশেষ আর্থিক পুরস্কার বা ইনসেনটিভ চালু হলে আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টের সঙ্গে তুলনায় টেস্ট ক্রিকেট অনেক বেশি প্রসঙ্গিক হয়ে উঠবে। প্রাক্তন ইংল্যান্ড অধিনায়ক মাইকেল ভন যেমন বলেছেন, “ফুটবলের প্রিমিয়ার লিগের মতো যদি টেস্টেও প্রথম ডিভিশনে খেলায় বাড়তি টাকা থাকে, তা হলে ক্রিকেটাররা আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টের দিকে কম ঝুঁকবে।”



এই সব নতুনত্ব চিন্তার পাশে টেস্টের এক নম্বর দলের জন্য পুরস্কার অর্থের অঙ্ক বাড়িয়ে দেওয়ার প্রস্তাবও রয়েছে। আসন্ন বৈঠকে যা অনুমোদিত হয়ে যেতে পারে। সঙ্গে ফিউচার ট্যুরস প্রোগ্রাম নিয়ে কড়াকড়ি কমানোরও পক্ষে আইসিসি।







আরো কিছু গুরুত্বপুর্ন লিন্ক:



১) Click This Link



২) Click This Link



৩) Click This Link



৪) Click This Link



৫) Click This Link



৬) Click This Link





বিভিন্ন পত্র পত্রিকা এবং সাইট থেকে সংকলিত।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫২

ডট কম ০০৯ বলেছেন: তিন হালার পুতগোরে লাথি দিয়া বাইর কইরা দেওন দরকার আই সি সি থেইক্কা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ওরা তিনজন এমনিতেই মনে হয় চলে যাইবো।


আমার একটা প্রস্তাব আছে যদি মানা যায় তবে ফল ভাল হবে।

প্রস্তাবটি হলো:

এই তিন নব্য ‘জমিদার’ ব্যাতিত বাকি সমস্ত দেশ যদি আইপিএল বয়কট করতে পারে তাহলে ইন্ডিয়ার তেল কমে যাবে। তখন বাকিদের ফালাফালি ও বন্ধ হয়ে যাবে, ফর শিউর।

২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩

আশীষ কুমার বলেছেন: থাপড়াইতে মন চায়

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: শুধু থাপ্পরে কাম হৈবো না। অর্থনৈতিক ভাবে চাপে ফেলতে হৈবো।

৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার প্রস্তাবটি ভাল। বাকি দেশগুলোর আইপিএল বয়কট করা উচিত।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: পর পর দুই বছর আইপিএল ফ্লপ করলে শ্লারা ঠিক হৈয়া যাইবো......

৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

আবুল হাসান নূরী বলেছেন:
ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডকে আইসিসির বাইরে রাখা হোক। বাকি সদস্যরা যদি এই তিনদলের সাথে খেলতে আপত্তি জানায় তবে ওরা নিজেরা নিজেদের সাথে কতদিন খেলবে?

ভারত-ইংল্যান্ড, ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া, ভারত-অস্ট্রেলিয়া এই চক্র দর্শকের কাছে কতদিন ভাল লাগবে? দর্শকের কাছে আগ্রহ হারালে ভবিষ্যতে স্পন্সররাও আগ্রহ হারাবে।

ভারতের সাথে ইংল্যান্ড বা অস্ট্রেলিয়ার সিরিজের তুলনায় ভারত-পাকিস্তান একটি ম্যাচের আকর্ষন ও ক্রিকেট বাণিজ্য দুটোই বেশি।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডকে আইসিসির বাইরে রখা হলে আইসিসি স্বয়ং দুর্বল হয়ে যাবে। অর্থ নৈতিক ভাবে এবং আন্তর্জাতিক ভাবেও।

তাছাড়া, আইসিসির হর্তা কর্তা ও এই তিন দেশের লোক জন।

৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫০

বিষন্ন পথিক বলেছেন: এই তিনটা হলো জাত শয়তান, আর ফাকিস্তান তো গোনার বাইরে, তিনটার ফর্ম তো পড়ার দিকে, তাই নিজেরা নিজেদের সিকিউর করতে চায়।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: সবাই ভবিষ্যত চিন্তা করেই কাজ করে আর আমাগোর যায় বাশ।

৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

ইছামতির তী্রে বলেছেন: ইংল্যান্ড বা অস্ট্রেলিয়ার নাক বরাবরই উঁচু ছিল। তারা নিজেদের সব সময় কুলীন মনে করে এসেছে। তারা বিশেষ করে উপমহাদেশের কোন দেশকে তো পাত্তাই দিত না। যাইহোক, ভারত দেখা যাচ্ছে কুলীন হবার দৌড়ে শামিল হয়েছে। তবে এই তিন মাতব্বরের ভাবা উচিত কুলীনতার চেয়ে ক্রিকেটের প্রসার বেশী জরুরী।

উপরে কয়েকজন ভাই বলেছেন যে, তিন দলকে বাদ দেয়া। আমি একমত।

এটা করলে সবচেয়ে আগে টনক নড়বে ভারতের। কারণ বিদেশের মাটিতে তারা তো আবার অপরাজেয়(????)।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ভারত বরাবরই আইসিসিতে খবরদারী করে আসছে। জগ মোহন ডালমিয়ার আমল থেকে ভারত বেশি বাইরা গেছে। আইপিএল করার পর থেকে তারা ধরা ছুয়ার বাইরে চলে গেছে।

আমার দৃষ্টিতে প্রথমটায় কিছুটা ছাড় দেয়া যেতে পারে। ওরা টাকা নিক আরো বেশি নিক। তাতে তেমন কোন সম্যা হবে না। খেলার উপর প্রভাব পরবে না।

৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৮

নিজাম বলেছেন: বাংলাদেশের বর্তমান সরকার কী পারবে ভারতের বিপক্ষে দাঁড়াতে?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: এইখানে বড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন এসে যাচ্ছে। আওয়ামী সরকার সরাসরি ইন্ডিয়ার পক্ষে যায় নাকি বাংলাদেশের ক্রিকেট প্রেমীদের সাথে থাকে সেটা প্রমান হয়ে যাবে।

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: চার দফার সাথে আরো কিছু দাবি যোগ করা যেতে পারেঃ

১) ভারত হারলেও তাদের বিজয়ী ঘোষণা করতে হবে।
২) ভারতের বিরুদ্ধে সব টেস্ট এবং ওয়ান্ডে ভারতেই হতে হবে।
৩) ভারত শুধু ব্যাটিং করবে বোলিং করবেনা।
৪) ভারতের প্লেয়ারদের ২০ রান করলেই সেঞ্চুরির মর্যদা দিতে হবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: .... এগুলো তেমন কি আর দাবি? আমরা যত বড় হনু এগুলো বাংলাদেশের মত তেলাপুকাদের মেনে নিতে সমস্যা কোথায়? বাংলাদেশ জিম্বাস আমাদের সাথে খেলার সুযোগ পায় তাই তো ওদের জন্য ঐতিহাসিক ব্যাপার স্যাফার।

৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: মর্যাদা বানান ভুল করে ফেললাম :(

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৫

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ব্যাফার না........

১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬

শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: হালারপো গোরে ধইরা বাইন্ধা পিটানো দরকার

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৬

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: পিটাইলে কাম হৈবো না, হালাগোরে বয়কট করান দর্কার।

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: থাপড়ানো দরকার এগুলারে! সমানে হারে তাও লজ্জা নাই, এশিয়া কাপে আয় বাশ দিমু!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০১

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: তিনজনের মাথা একত্রিত করে টুক্কা দেওয়ন দর্কার......

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভারত যে কোন আন্তর্জাতিক সংগঠনের জন্যই সহযোগী বা ভদ্র কিছু না সেটা আবার প্রমাণ হচ্ছে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০১

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: শ্লারা স্বার্থবাজ.........

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: তাসনুভা সাখাওয়াত বিথি বলেছেন: চার দফার সাথে আরো কিছু দাবি যোগ করা যেতে পারেঃ

১) ভারত হারলেও তাদের বিজয়ী ঘোষণা করতে হবে।
২) ভারতের বিরুদ্ধে সব টেস্ট এবং ওয়ান্ডে ভারতেই হতে হবে।
৩) ভারত শুধু ব্যাটিং করবে বোলিং করবেনা।
৪) ভারতের প্লেয়ারদের ২০ রান করলেই সেঞ্চুরির মর্যদা দিতে হবে :P :P :P


চলে যাক ভারত, তেল কমলে কয়দিন পর একাই ফিরে আসবে। পদত্যাগ নাটক খালি জাফর ইকবালই করে না, এখন দেখি রেন্ডিয়াও করে X( X( X(

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৩

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: এইডা মুলতো ইন্ডিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের কিছু নেতার ফালাফালি। সাধারন জন গন মনে হয় এমনটা চায় না।

১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

অথৈ সাগর বলেছেন: আইসিসি-র কাছে ভারতীয় বোর্ড যে সব দাবি পেশ করতে পারে
১. ইন্ডিয়ান ব্যাটসম্যান ব্যাট করলে কোন বাউন্সার দেয়া যাবে না। দিলে নো বল হবে । বলের গতি ১৪০ এর বেশি হলে নো বল।
২. ডি/এল মেথড ইন্ডিয়ার যখন ইচ্ছা হবে তখন নেবে।
৩. ইন্ডিয়ার প্রত্যেক ব্যাটসম্যান কে ২ বার করে ব্যাটিং দিতে হবে।
৪. তাদের সেরা বোলারকে ১৫ ওভার বল করতে দিতে হবে। বাকিরা বল করলে ৪ বলেই ওভার দিতে হবে। অন্য দলের সেরা বোলার কয় ওভার বল করবে সেটা ইন্ডিয়া ঠিক করবে এবং কে কখন বল করতে আসবে সেটাও ইন্ডিয়া ঠিক করে দেবে।
৫. ইন্ডিয়ার বিপক্ষে যে দল খেলবে তাদের দল ইন্ডিয়া নির্বাচন করে দেবে।
৬. একাদশে দুইজনের বেশি পেসার নেয়া নিষিদ্ধ।
৭. ইন্ডিয়া ব্যাটিং আর বোলিং এর সময় আলাদা আলাদা একাদশ নিয়ে খেলবে। ব্যাটিং এর সময় ১১ জন ব্যাটসম্যান, বোলিং এ ১১ জন বোলার।
৮. র‍্যাঙ্কিং এর প্রতিটা ক্ষেত্রে শীর্ষ স্থান গুলো ইন্ডিয়ান প্লেয়ার দের জন্য চিরস্থায়ী ভাবে বন্দোবস্ত করা থাকবে।
৯. কোনো টস হবে না । ইন্ডিয়া তার ইচ্ছা মত আগে বল বা ব্যাট করবে।
১০. টেস্ট ম্যাচে অন্য দলের ইনিংস ইন্ডিয়া ডিক্লেয়ার করে দেবে।
১১. ফিল্ডিং এর সময় ইন্ডিয়া ২০ জন ফিল্ডার নিয়ে খেলবে।
১২. যে দেশের যে প্লেয়ারকে ইন্ডিয়ার পছন্দ হবে তাকে ইন্ডিয়ার জাতীয় দলে খেলতে দিতে অন্য দল বাধ্য থাকবে।
১৩. আইপিএল এর সময় কোন দল তাদের আইপিএল খেলা প্লেয়ারকে জাতীয় দলের জন্য নিতে পারবে না।
১৪. ইন্ডিয়া বল করার সময় ওয়াইড এর সীমানা ১ ফুট করে বাড়বে আর বাউন্ডারীও ১০ মিটার করে বাড়বে।
১৫. ইন্ডিয়া ব্যাট করলে ব্যাটে বল না লাগলেই ওয়াইড হবে আর বাউন্ডারি ১০ মিটার করে ছোট করা হবে।
১৬. সমস্ত আম্পায়ার আর রেফারী বিসিসিআই সিলেক্ট করবে।
১৭. ইন্ডিয়া ব্যাট করার সময় পাওয়ার প্লে হবে ১০ ওভার বেশি। ইন্ডিয়ার বোলিং এর সময় কোন পাওয়ার প্লে থাকবে না।
১৮. প্রতি নো বলের জন্য ইন্ডিয়া দুইটা করে ফ্রি হিট পাবে।
১৯. প্রতিটা আবেদনের জন্য ইন্ডিয়া ইচ্ছামত রিভিউ করতে পারবে। কিন্তু তাদের বিপক্ষে কেউ রিভিউ করতে পারবে না।
২০. প্রতিটা ধারাভাষ্যকারকে বাধ্যতামূলক ভাবে ইন্ডিয়ার গুণগান করতে হবে।
২১. ভারতকে কেউ হারালে তাদের টেস্ট,ওয়ানডে ও টি টুয়েন্টি সকল স্ট্যাটাস কেড়ে নেয়া হবে। :P :P :P

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৮

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: একটু কম হৈয়া গেল না......... :-0

১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৭

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:
এখানে মাথা গরম করলে লাভ হবেনা।
একঘরে হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে।

বাংলাদেশের উচিৎ দক্ষীনআফ্রিকা, ওয়েষ্টিন্ডিজ, পাকিস্তান প্রভৃতি দেশের সাথে যোগাযোগ করে জনমত তৈরি করে পরবর্তি পদক্ষেপ গ্রহন করা। নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ড বিপক্ষের হলেও তাদের সাথেও যোগাযোগ করে লব্বিং করতে হবে।

১৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

মৃন্ময় বলেছেন: ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি এর সাথে একমত

১৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫০

সাইলেন্স বলেছেন: খোদ ভারতের এক ফেসবুক পেজের ছবিটা বলছে অনেক কিছু।

১৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভারতের মতলব হইল সে নিজে পারলে ষোল আনাই নিবে। এখন দেখা যাক হাসিনার সরকার কি সিদ্ধান্ত নেয়।

১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

রাইসুল নয়ন বলেছেন:

হালাগো ধইররা নাইররা কইররা মাতায় আলকাতরা দিয়া দিতে মনে লয় .।.।.।।।

২০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

রাইসুল নয়ন বলেছেন:

হালাগো ধইররা নাইররা কইররা মাতায় আলকাতরা দিয়া দিতে মনে লয় .।.।.।।।

২১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

রাজীব বলেছেন: আমার মনে হয় বড় ৩ দেশ জিম্বাবুই ও বাংলাদেশের ভোট আগেই কিনে রেখেছে।
শুধু বাকী আছে শ্রীলংকা, পাকিস্তান, দক্ষিন আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
এই ৪ টার একটাকে কিনতে পারলেই ৭ ভোট হয়।
দেখা যাক কে বিক্রি হয়।

২২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১২

খন্দকার আরাফাত বলেছেন: ব্লগের ভাদারা এখন কোথায় ?

২৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:২১

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: এশিয়া কাপে আপনার ক্রিকেটিয় আড্ডা পোস্ট খুব মিস করছি। তাড়াতাড়ি চলে আসেন।

০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ফাইনালে উঠলে জমসে আড্ডা হপে........ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.