নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেকদিন পর আবার মিশর এবং মিশরীয়দের নিয়ে লেখার ইচ্ছা হলো। দুঃখিত যে এবার তাদের খারপ দিক গুলো নিয়েই লিখতে হচ্ছে।
১- সাধারণত মিশরীয়রা খুবই ধার্মীক। ধর্ম তাদের কালচারের মধ্যে এমন ভাবে দখল নিয়েছে যে অমুসলিমরাও অভ্যাসগত কারনে ইসলামের অনেক রীতিনিতী পালন করে থাকে। ফলে অনেক ক্ষত্রেই ধর্মের অপব্যাবহার দেখা যায়। যেমন: রাস্তা ঘাটে কখনো ঝগড়া দেখলে আপনি তাদের বলতে শুনবেন: ''আল্লাহর কসম আমি তোরে ডট ডট ডট''। আল্লাহর কসম, আমি তোরে ডট ডট ডট করুম,।
২- এখানের ইয়াং বয়সী মেয়ারা প্রায় সবাই নফল রোজা রাখে। এদের অনেকেই প্রেম করলেও বয়ফ্রেন্ডের থেকে বেশ দূরে দূরে থাকে। কিন্তু যেই ধরনের টাইট পোশাক পড়ে রাস্তায় বের হবে দেখে মনে হবে না যে সে মুসলমান। অথচ সে রোজাদার।
- সেদিন এক মেয়ের সাথে এই বিষয়ে কথা প্রসংগে বললাম: আমাদের দেশের মেয়েরা তোমাদের থেকে অনেক বেশী পর্দাশীল। সে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে বলল: তোদের দেশে ইসলাম গেছে কত পরে, তাও আবার হিন্দুদের মাধ্যমে। তোরা পর্দার কি বুঝোস। আমি টেকনিক করে টপিক চেন্জ করে বললাম: তোদের মেয়েদের চুল তো সুন্দর না, দেখ আমাদের চুল কত সুন্দর। সে আবার প্রশ্ন করল: কয়জন মেয়ের চুল দেখছোস তুই। আমি বললাম দেখমু কেমনে? পচাঁ চুল দেখেতো তোমরা সবাই ঢেকে রাখ। এবার সে বহুগুনে জ্বলে উঠল। বলতে লাগল: আমরা পচাঁ চুলের জন্য নয়, পর্দার উদ্দেশ্যে চুল ঢেকে রাখি। আমি বললাম< চুল আবার কেমনে পর্দার বস্তু হয়? বলল: মেয়েদের চুল হলো মেয়েদের সৌন্দর্য। তোমার কি মেয়েদের চুল ভাল লাগে না? বললাম লাগে। দেখছো এই কারনেই চুল পর্দার বস্তু এবং সেটা ঢেকে রাখতে হয়।
এবার আমি শুরু করলাম: দেখ, চুলের চেয়ে হাজার গুনে কামুক হলো নারী দেহ। যেখানে তোমাদের নারীরা তাদের শরীরের প্রত্যেকটা অংগ ভাষিয়ে চলা ফেরা করে সেখানে চুলের দিকে নজর দিবে কে?? আমার মনে হয় না যে, কোন পুরুষ মানুষের হাত মেয়েদের চুলে স্পর্ষ করলেই তার ভিতর কোন আবেগ সৃষ্টি হবে অন্যদিকে নারীর একটু উন্নত সুন্দর শরীর অনক দুর থেকে দেখলেই ইয়াং কেন বৃদ্ধ পুরুষের মনেও কিছু একটা নাড়া চাড়া দিয়ে উঠবে। সে বলে: কথা সত্য। আমি বললাম দেখ; হলিউডের অনেক নায়ীকাই তাদের চুল ছোট করে রাখে তবুও তাদের কত ভাল লাগে দেখতে। কারন তাদের সুন্দর শরীর আছে। ঠিক না? হুম, ঠিক। তারমানে চুল হচ্ছে নারী সৌন্দর্যের অতিরিক্ত একটা পার্ট। তাছাড়া তুমি দেখ, চুল কেটে ফেললেও তোমার ব্যাথা লাগবে না। তাকে অনেক কষ্টে হলেও বুঝাতে সক্ষম হয়েছিলাম যে: আমাদের দেশের মত ঢিলে ঢালা পোশাক পড়ে লম্বা চুল ছেড়ে দিলেও সেটা চুল বাধাই করে রেখে দেহের জিয়গ্রাফি প্রকাশ করার চেয়ে ঢের ভাল। এই ছোট্ট এবং শহজ বিষয়টা আপনি মিশরীয় মেয়েদের কিংবা পুরুষদের শহজে বুঝাতে পারবেন না। আমি এটাকে অন্ধত্ব্য ছাড়া আর কিছু বলব না।
৩- মিশরের কোন বিবাহ অনুষ্ঠান কিংবা কোন দোকান উদ্বোধন করার দিন গভীর রাত পর্যন্ত অতি উচ্চ ভলিউমে গান বাজানো হয়। এর মধ্যে কিছু গান হলো কমন। এবং কথা গুলো খুবই অশ্লিল। অথচ, এই গান যখনই আসবে তখনই সবাই উঠে নাচা নাচি শুরু করবে। পর্দাশিল মেয়েরাও উলু ধ্বনি দিতে থাকবে। সে কি বিশ্রি অবস্থা। এর চেয়েও মজার ব্যাপার হলো: এই সব অনুষ্ঠান শুরু করার আগে কখনো কখনো কুরআন তেলাওয়াত বাজানো হয়ে থাকে। আর কমন একটি ইসলামী সংগীত, ''আসমাউল হুসনা' বাজানো হয়ে থাকে। যদি কোন ব্যাক্তি এই দুটি প্লে করে সারারাত গান বাজায় কেহ কোন সমালোচনা করবে না। যদিও আশে পাশের বাসার মানুষদের ঘুম হারাম হয়, বাচ্চাদের পড়া নষ্ট হয়, রোগীদের প্রাণ উষ্ঠাগত হয়। আর যদি কমপক্ষে আসমাউল হুসনা প্লে না করেই গান বাজনা শুরু হয় তাহলে আসে পাশের মানুষ সমালোচনা শুরু করে দিবে এমন ভাবে: সমাজ টা শেষ হয়ে গেছে। ধর্ম বলতে আর কিছুই থাকল না। ব্লা, ব্লা, ব্লা....
- মিশরের কোন চায়ের দোকানে কিংবা অন্য কোন পাবলিক প্লেসে আপনি পা'য়ের উপর পা'তুলে বসতে পারবেন না। দোকানদার এসে আপনাকে পা নামিয়ে বসতে বলবে। তারপরও যদি আমনি পা না নামান আপনাকে অপমানিত হতে হবে। এবং আশে পাশের সবাই আপ্নাকে চড়ম ঘৃণা শুরু করবে। এবং বলতে থাকবে এটাই আরব অনারবদের আদব কায়দার পার্থক্য। অথচ, আপনি যদি জুমার নামাজে এক রাকাত পিছনে পরে শেষ কাতারে দাড়ান তাহলে আপনি দ্বিতীয় রাকাত শেষ করতে করতে কত মানুষের যে লাথ্থি খাবেন, সিজদার সময় মাথায় অন্যের পা লাগবে সেটা গননা করে শেষ করতে পারবেন না। হয়ত আপনি মসজিদের বসে কোন বয়ান শুনছেন তখন আপনার পাশ দিয়ে সামনে বা পিছনে যাওয়ার সময় আপনার হাটুতে কিংবা শরীরে অন্যের পা প্রায়ই লেগে থাকবে, এতে তাদের মাঝে কখনো সংকোচ বোধটাও দেখবেন না। এটাকে তারা বেয়াদবি মানে না।
৫- আমরা সবাই জানি, হাচি দিয়ে বলতে হয়, আলহামদু লিল্লাহ। এই আলহামদুলিল্লাহ যারা যারা শুনে তাদের বলতে হয় 'ইয়ারহামু কাল্লাহ'। এর জবাবে আবার বলতে হয়, 'ইয়াহদি কুমুল্লাহ'। এখন আপনি গাড়িতে বসে আছেন বিদেশী মানুষ। হটাৎ হাচি দিয়ে ফেললেন অথচ আলহামদুলিল্লাহ বললেন না। আশে পাশের সবাই আপনার দিকে কটু দৃষ্টিতে তাকাবে। অথবা আপনার পাশে কেহ হাচি দিয়ে বলল, 'আলহামদুলিল্লাহ' আপনি সেটা শুনেও ইয়ারহামুকাল্লাহ বললেন না এতেই যেন আপনি অনেক বড় অপরাধ করে ফেললেন। আপনার দিকে এমন দৃষ্টিতে সে তাকাবে যে, সেই দৃষ্টিতে সব মিশরী যদি বর্তমান সেনা প্রধান যিনি আজ ও আবার ৬৮৩ জন নিরাপরাধ মানুষকে ফাসিঁর আদেশ দিল তার দিকে তাকাতো তবু সে টিকতে পারত না। দেশে মানুষের হক প্রতিষ্ঠিত হত।
৬- অপরদিকে রাস্তা ঘাটে যেই পরিমানে ইভটিজিং হয় অথচ কেও কিচ্ছু বলে না। এখানে দেখা যায় ১৬/১৭ বৎসর বয়সের ছেলেরা ভিরের মধ্যে নারীদের উত্তোক্ত করে অথচ আশে পাশে কত যুবক বৃদ্ধ নির্বিকারে সেটা শহ্য করে বা মজা লুটে। কেউ কোন দিন প্রতিবাদ করে না। এখানে প্রচুর আফ্রিকান মেয়ে থাকে। তাদের দেখলেই এক শ্রেনীর পুলাপান টিজ করাকে জরুরী মনে করে। আমি ছাড়া অন্য কাউকে কোন দিন প্রতিবাদ করতে দেখি নি।
মিশরের বর্তমান সেনা সমর্থিত সরকার একজন নির্বাচিত সরকারকে অবৈধ ভাবে সরিয়ে দিল। মেনে না হয় নিলাম যে, তাকে বিশাল এক জংগোষ্ঠি চাইতো না তাই সরিয়ে দেয়া হলো। কিন্তু তৎপরবর্তীতে যা ঘটেছে এবং ঘটল তা কি করে সুষ্ঠ বিবেকের মানুষ মেনে নিতে পারে সেটা আমার বুঝে আসে না। শুধু মাত্র রাস্তা আটকিয়ে প্রতিবাদ করার অপরাধে হাজার খানেক নিরাপরাধ মানুষকে গুলি করে কামান ও ট্যান্কের নিচে পিষে মেরে ফেলল তাতে জনগনের কোন মুখ খুলল না। অন্য দিকে একজন পুলিশ হত্যার দায়ে ৫২৯ জনের ফাসিঁর আদেশ দেয়া হলো তাতেও কোন প্রতিবাদের আওয়াজ নেই। আজ আবার দেয়া হলো ৬৮৩ জনের ফাসিঁর আদেশ। তাতেও কোন প্রতিবাদের আওয়াজ নেই। অথচ হাচির জবাব না দিলে তারা প্রতিবাদ করে বসে থাকে। তারা নফল রোজাও রাখে। নফল নামাজও আদায় করে। যাকাত ও দেয়। সকাল বিকেল কুরআন ও তেলাওয়াত করে। হাটতে ফিরতে অনেকের সাথে বুক পকেটে কুরআন ও থাকে। গাড়িতে কুরআন থাকে।
মিশরীয়দের এহেন কার্যকালাপ দেখলে যে কেও প্রশ্ন তুলতেই পারে: ইসলাম কি তবে কেবল একটি কালচারের নাম??
১- এখনে কেবল কয়েকটি উদাহরন আনা হয়েছে, এদের অনেক ভাল গুনাবলিও আছে যা আমার অন্য পোষ্টে পাবেন।
২- ছবি তিনটি গুগল থেকে নয়া হয়েছে কাজেই অনুমতির বিষয়টা আসছে না এখানে।
৩- ছবি তিনটি মোটামোটি ভাবে মিশরীর মেয়েদের পোাষাকের প্রতিনিধিত্ব করে। যদিও এর ব্যাতিক্রম কিছু পোষাক দেখা যায়।
সমালোচনা কাম্য তবে কোন ব্যাক্তি আক্রমন গ্রহণ করা হবে না।
Click This Link
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হৈ মিয়া, কিয়ের মড্যে কি কমেন্ট ইনবক্স কি ভাইংগা গেছে...??
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
আবু আব্দুল্লাহ ইবনে মুসা আল খোয়ারিজমি বলেছেন: @শিপু ভাই
৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম, দুবাই সম্পর্কে এর চেয়েও খারাপ গল্প শুনেছি।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: দুবাই, সউদি, কুয়েত, লেবানন খুবই খারাপ অবস্থা। আমরা তাদের চেয়ে ভাল আছি বলে আমার মনে হয়। খালি ঘুষ আর ঘুষি দেয়াটা কমলেই হলো....
৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শিপু ভাই বলেছেন:
ইসলাম কোন নির্দিষ্ট অঞ্চলের জন্য না বা ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় এর বিধান ভিন্ন ভিন্ন নয়। সমস্ত পৃথিবীর জন্য এক আইন।
মিশরিয় হোক আর যেই হোক- বিধান মানতে হবে। আটোসাটো পোষাক পড়া নিষেধ করা হয়েছে। এই নিষেধ সবার জন্য।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হুম, ঠিক বলেছেন। ইচ্ছে মত ইসলাম পালন করা চলবে না বউ থাকতে অন্য মেয়ে পছন্দ হওয়াও চইলতনা....
৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
হেডস্যার বলেছেন:
মাঝে মধ্যে ভাবি....আমরা যেভাবে ইসলাম পালন করি তার অর্ধেক ও এরা করে না।
চুল, মাথা ঢাইকা খুব পর্দাশীল !!
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৬
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হুম, খালি চুল আর মাথা ঢাকা নিয়া ব্যাস্ত। এটা আমি কালচারাল সংকির্নতা ছাড়া আর কিছুই মনে করি না। কারন, ইসলামের যেই উদ্দেশ্য পর্দা দ্বারা সেটা মোটেও অর্জন হয় না।
৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: সেটাই চিন্তার বিষয় ভাই।
৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমাদের দেশের প্রচলিত মেয়েদের পোষাক এমনকি জিন্স ফতুয়া ওড়নাও ইসলামিক পর্দার সবগুলো ক্রাইটেরিয়া পুরন করে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: তবে শাড়িতে কিছুটা আপত্তি আছে....
৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২০
মোমের মানুষ-২ বলেছেন: মাহমুদ ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ, মিশরীয়দের সম্পর্কে অনেকদিন যাবত জানার আগ্রহ ছিল........আসলে আমাদের বাংলাদেশিরাই হল বেষ্ট....আমাদের মাঝে কোন বাড়াবাড়ি নেই
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০০
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: প্রত্যেকটি আদেশ মানার আগে যদি আদেশের কারন ভাল করে রপ্ত করা যায় তাহলে অনেক বাড়াবাড়ি থেকে বেচেঁ থাকা যায়।
৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৮
অস্তিত্বহীন বলেছেন: আটসাট পোশাক পড়ে চুল ঢেকে করা হিজাব আমাদের দেশেও শুরু হয়েছে।
শরীরের সব ভাজ দেখিয়ে এইটা কোন ধরনের হিজাব তারাই জানে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০২
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আমাদের দেশে যতই আটখাট করে পোশাক পড়ুক না কেন এদের মত হবে না। কারন, এদের দেহের গঠন অনেক আকর্ষনীয়।
১০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৩
সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ঐ গুলা কি হিজাব ???
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২২
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: কি যেন কি ঐগুলা......
১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৭
মোঃ নুরুল আমিন বলেছেন: আমরাই ভাল আছি
১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৮
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: সুন্দর করে লিখেছেন ভাইয়া!!
নাইস পোস্ট!!
সহমত!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৯
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৬
এস. রাহাত Introspective বলেছেন: সমাজের মানদণ্ডে ইসলামকে নয়, ইসলামের মানদণ্ডে সমাজকে মুল্যায়ন করুন । আমাদের দেশেও অলরেডি শুরু হয়ে গেছে, হিজাবের নামে "আধুনিক বেহায়াপনার উপদ্রব ". কাদের দোষ দেব বলেন?
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৪
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: অনেকে অন্ধত্বের কারনে নিজেদের কালচারকে ইসলামী কালচার বলে গর্ববোধ করে অথচ সেটা হিতে বিপরীত হয়ে যায়।
১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শাড়ীও ইসলামিক পর্দার সবগুলো ক্রাইটেরিয়া পুরন করে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৬
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: শাড়িতে কিছুটা আপত্তি আছে। কিন্তু আমার মুল কথা কিন্তু ড্রেস নিয়ে ছিল না। আমার পয়েন্ট ছিল। ছোটখাট নফল নিয়ে এত মাখামাখি অথচ ফরজ মানবাধিকার নিয়ে কেও কথা বলে না।
১৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৩০
ফা হিম বলেছেন: বড়ই অদ্ভূত জাতি....তবে মনে হয় আমরাও একদিন ওরকম হয়ে যাব।
১৬| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫২
মীর রেজা হোসাইন শহীদ বলেছেন: উপরে লিখিত অধ্যায়টি খুবই ভালো লিখেছেন। তবে আপসোস হলো এই যে, ইসলাম সম্পর্কে ধারণা এত কম থাকলে কেমনে চলবে বলুন। একটি হলো ইসলামিক আইডোলজি আর এর ভিতরে হলো ইসলামিক কালচার। ইসলামিক কালচার কিন্তু মৌলিক জিনিস নয়। প্রত্যেক অঞ্চলের যেমন নিজস্ব কালচার আছে ঠিক তদ্রুপ ইসলামেরও কালচার আছে কোন অঞ্চলের লোক যদি ইসলামের কিছু কালচার গ্রহণ করে তা খুব খারাপ না ভালই বলবো তবে এটা বলবো না যে তারা ইসলামী হয়ে গেছে। তদ্রুপ মিশরের বিষয়টাও আমার কাছে এমনই একটি বিষয়। মিশরীয়রা বহুদিন যাবৎ ইসলামী আদর্শে আর্দশবান হতে পারেনি বহুদিন যাবৎ কারণ তাদের মধ্যে অদ্যাবধি কোন ঐশী নেতৃত্ব গড়ে উঠে নি। যে নেতৃত্বের সাথে ঐশী যোগসূত্র আছে যার কারণে আমি পরিস্কার বলতে পারি মিশরীয়রা কিছু ইসলামী সংস্কৃতিতে অভ্যাস্ত কিন্তু ইসলামী আদর্শে অভ্যস্ত হয়নি। বড় জোর তাদের ইসলামকে মার্কিনী ইসলাম বলা যেতে পারে।
১৭| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১২
মীর রেজা হোসাইন শহীদ বলেছেন: রোগ তাড়ান সুস্থ্য থাকুন
আর একটি সত্যি কথা যদি বলি তাহলে ভাই আপনারা কেউ রাগ করবেন না। দেখুন পবিত্র কোরআন মানুষের কিছু অন্তরের ব্যধির কথা বলেছে। যে সকল পুরুষের মনে রোগ আছে তাদের কিন্তু রোগ বৃদ্ধি পায় ঐ মিশরীয় স্টাইলের হিজাব দেখলে। কথাটা কিন্তু একদম ঠিক আপনাদের বেলায়। একটি মেয়ে যত পোষাকই পড়ুক না কেন (ডিলা/টাইট) আপনি একজন পুরুষ হিসেবে তার শরীরের ভাঁজ কোথায় আছে জানেন বা আপনার সামনে প্রকাশিত হবেই তাই বলে তাকে নিয়ে আপনি যৌন চিন্তা করে দিবেন এটা একা সভ্যতা আপনি কি সভাবিক ভাবে আপনার বোনকে দেখেন না আপনি কি আপনার মা- চাচিদের দেখেন না যদি এতে আপনার কু চিন্তা আসে তাহলে বুঝতে হবে আপনার মনে রোগ আছে এই সারানোর জন্য একজন আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্বের সান্নিধ্য লাভ করতে হবে। এই ধরনের রোগীর সংখ্যা হিসেব করলে বাংলাদেশে .৯৯.৯৯৯৯৯৯% হবে। পর্দা তো শুধু মেয়েদেরই না পুরুষের কি পর্দা করা উচিত না কেন সে পর নারী দেখে তাকে নিয়ে যৌন চিন্তা করবে। আসলে আমাদের সমাজে ইসলামি কালচার নেই। আছে মুর্খের মত কিছু নামাজ নামের উঠ বস করা। এতে ব্যায়াম ছাড়া আর কিছুই হয় না। যার জন্য অন্তরে ব্যধি গ্রস্থ্য লোকের সংখ্যাই বেশী।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৬
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আপনে কেডায় ভাই, জানি না চিনি ও না। আল্লামা শফির বয়ানটা শুইনেন। তেতুলের ঐটা। সব উততর ওখানেই পেয়ে যাবেন। আর অনেক বড় বড় আলেম দেশ থেকে এখানে আসছেন, মিশরীয়দের ড্রেস সমন্ধে তাদের কমেন্ট গুলো শুনেছি।
আপনি উপরের কমেন্টে মিশরীয় কালচারকে ইসলামি নয় বলে আবার এখানে তাদের প্রটেক্ট করার চেষ্টা করছেন, কারন টা কি??
১৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৪
অতৃপ্ত কোডার বলেছেন: মিশরীয়রা আরম-অনারব বিষয়টা নিয়ে মুষ্টিযুদ্ধ করে কেন বুঝলাম না!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৪১
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: কিছুটা অহংকার রেয়েই গেছে.........
১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: আর কয়ডা ছবি দিতেন যদি। পোষ্টটা দুইবার পড়তাম। মিশর যাইতে মঞ্চাইতাচে
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৪২
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ভালা হৈয়া যান। পিচ্চির মা জানলে খপর আছে কৈলাম........
২০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪২
উপপাদ্য বলেছেন: শুধু মিশরই না আরবদের কাছে ধর্মটা আসলেই কালচারের মতো। প্রকৃত ধর্ম থেকে ওরা অনেক দূরে।
আপনার বিশ্লেষনটা দারুন হয়েছে। এসব পোস্ট পরলে ব্লগে আসা সার্থক মনে হয়।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৪৯
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন:
ইসলামের প্রত্যেকটা আদেশের পিছনে কারন আছে, দর্শন আছে, আছে আদর্শ। সেই আদর্শ না জেনে শুধু হুকুম পালন করতে গেলে সেটা অনদ্ঢ কালচারের মতই দেখাবে। মিশরীয়দের ক্ষত্রেও সেটাই হচ্ছে।
২১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০০
আবদুল আউয়াল চৌধুরী বলেছেন: আমি দুবাই থাকি, তবে এদেশের মহিলাদের পর্দার ব্যাপারটা ঠিক আছে, এরা অনেক পর্দা করেই চলাপেরা করা, বাকিগুলা আপনার লেখার সাথে অনেক মিল আছে, বিশেষ করে মসজিদে নামাজ শেষে অনেকে যেভাবে দৌড়ায় লাথি উশটা খাওয়াটা এখানে কমন ব্যাপার
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:১৫
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আমার পোষ্টে পর্দা ও পোশাকটা মুল উদ্দেশ্য ছিল না। তবুও সবাই এই বিষয়টাই টেনে এনেছে। আমার মুল কথা ছিল এরা নফল কালচার নিয়ে পরে থাকে অথচ মানবাতার ব্যাথায় ব্যাথিত হয় না। তাহলে কি ইসলাম কোন কালচারের নাম....??
২২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১২
জালিস মাহমুদ বলেছেন: এই ধরনের সংবাদ শুনে মনটা খারাপ হয়ে গেলো । একটা বিপ্লবের প্রয়োজন । এমন একজন বিপ্লবি মানুষ নেই যে এই অসহায় মানুষ গুলোকে রক্ষা করবে
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:২১
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ইসলাম পন্থিদের পক্ষে বিপ্লব আসা কঠিন হয়ে পড়েছে। প্রায় অসম্ভব।
২৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:১৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: মোটামুটি মিসরীয়দের বাস্তব দিকগুলি তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। আমি কুয়েতে থেকেও অনেককে তো দেখছি,তাই সহযেই বোধগম্য হয়েছে। আর ফাঁসীর রায় তো পুরোপুরি রাজনৈতিক।
যাদের সাইদী বলা হয়,তারাতো পুরোপুরি বুনো প্রকৃতির।। অনেক ক্ষেত্রে সরকারের চেয়েও গোত্রপ্রধান বা পরিবার প্রধানেই আইনই এদের কাছে শিরধার্য। আর প্রায় প্রতিটি বাড়ীতেই পিস্তল,রিভলবারতো সামান্য,কালাসনকিভ পর্যন্ত পাওয়া যাবে।। কয়েকদিন আগে নুবী আর আরবীদের সংঘর্ষে তারই প্রমান পাওয়া গেছে -তাই না??
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:২৫
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: সাঈদীদের গোত্র প্রথা এখন কমে আসছে। কয়েকদিন আগের ঘটনা টা কিন্তু অনেকদিন পরে ঘটছে।
২৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৩৮
অচেনা শহর বলেছেন:
কি অদ্ভুত আপনার পোস্টের শিরোনাম।পোস্টের কনন্টের সাথে শিরোনামের কিরকম সম্পর্ক বুঝে আসলোনা।
মিশরে ৬৮৩ জনের মৃত্যুদন্ডের আদেশের সাথে ইসলামি কালচারের কি সমস্যা?আপনি পোস্টে যে ছবিগুলি দিলেন সেই গুলি কি ইসলাম সম্মত?আমেরিকায় পর্নগ্রাফি মুভি বানায় মেয়েরা বিকিনি পরে বিচে শুয়ে থাকে সেসব নিয়া লিখতে কি আপনি নুড ফটো সামুতে দিবেন?
আপনার পোস্টের উদ্দেশ্য কি ভাই সত্যি বুঝতে পারি নাই।আমার এন্টেনার দৈর্ঘ কম নিজ গুনে ক্ষমা করবেন।
সম্ভবত এক সময় সামুতে এরকম পোস্টকে বলা হতো বাল্পুস্ট।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:২৮
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আপ্নার কথাই ঠিক, এইটা একটা ডট ডট ডট......
২৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:২৩
উড়োজাহাজ বলেছেন: পোস্টের উদ্দেশ্য কিন্তু ঘুরে গেছে মন্তব্যের কারণে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:৩০
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হ রে ভাই। মন্তব্য অন্য দিকে নিয়ে গেছে পোষ্টের উদ্দেশ্যকে...
২৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬
আজীব ০০৭ বলেছেন: উড়োজাহাজ বলেছেন: পোস্টের উদ্দেশ্য কিন্তু ঘুরে গেছে মন্তব্যের কারণে।
সহমত
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: স হ ম ত।
২৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার লেখাটি খুবই চমৎকার লাগলো। ধন্যবাদ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: কষ্ট করে পড়েছেন সেই জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কায়রো ভাই আমার মনে হয় এদিক দিয়ে ইরানের মেয়েরা সঠিকভাবে পর্দা মেনে চলে। পোস্টে ঝাঁ ঝাঁ +++++
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
আমি শুধু পর্দা নিয়ে কথা বলিনি। মানবতার পক্ষে তারা কতটুকু সোচ্চার সেটাই মুল কথা।
২৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: কায়রো ভাই অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ধন্যবাদ আপ্নাকেও ভাই।
৩০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭
একজন আরমান বলেছেন:
দারুণ পোস্ট কায়রো ভাই।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আরমান ভাই অনেকদিন পর, কেমন আছেন। ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
৩১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
জন কার্টার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ধন্যবাদ জন কার্টার।
৩২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৯
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: মিশরের বিয়েতে কি কি খাবারের আইটেম দেওয়া হয় শেয়ার করেন প্লিজ।ওখানে এখনও এরেঞ্জ ম্যারেজই বেশী তাই না?
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫০
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: কোন খাওয়ন নাইরে ভাই, পেপসি আর কেক বা বিস্কুইট দেয়া হয়........
৩৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪১
রেজাউর রাতুল বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে যেটা বুঝলাম তাতে মিশরীয়দের সম্পর্কে আমার ধারনাঃ খাজনার চেয়ে তাদের বাজনা বেশি !
৩৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৮
ইরান তুরান বলেছেন: আমাদের ডেস নিয়ে লেখেন ভাই
৩৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সুন্দর পোষ্ট।
৩৬| ০২ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯
সিফাত সারা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ।
ধন্যবাদ আপনাকে
৩৭| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৯:৪০
তাসজিদ বলেছেন: আসলে হিজাব নিয়ে আমাদের দেশেও বেশ মাতামাতি শুরু হয়েছে। সেদিন দেখলাম লাগিংস আর গেঞ্জি পরা এক মেয়ে। আর মাথায় হিজাব। এটাকে আমি ভণ্ডামি ই বলব।
৩৮| ০৩ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: শিপু ভাই বলেছেন:
২য় ছবির সাদা স্কার্ফ পড়া মাইয়াটারে ভাল্লাগছে ভায়া!!!
শিপু ভাই, আপনে কিন্তু বিয়া কৈরালাইছেন। আমি এখনো সিঙ্গেল। তাই ভাই ব্রাদারগো কথা মনে রাইখ্যা খালি ভালো লাগায়ই আটকে রাখেন ব্যাপারটা।
কায়রো ভাই, মেয়ের ফেবু লিঙ্কটা হইবো নি
৩৯| ০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:২৬
মীর রেজা হোসাইন শহীদ বলেছেন: ভাইজান আপনি তাচ্ছিল্য করে বলেছেন, আমি ক্যাডায় তাতে আমি দুঃখিত না তবে আমি দুঃখিত হলাম। আপনি আমাকে বারবার বলছেন আহমদ শফীর বক্তব্য "তেতুল তত্ত্ব" তেলাওয়াত করার জন্য। ভাইজান শফীর উপর কি নতুন করে কোন আল্লাহর অহী আসিয়াছে কিনা? যদি আসে তাহলেও সেটা আমার দাকার নাই।
উনি (শফী সাহেব) ইসলাম কে হেফাজতের নামে নিজের সম্পদের পাহাড় হেফাজত ও অর্জনই করেছেন তিনি। কাজেই উনার বক্তব্য শুনে কোনো লাভ নেই। উনাদের ইসলাম হলো সউদী-মার্কিনী ইসলাম এসব সমাজে চলবে না।
ভাইজান আমি মূলত মিশরীয় কালচার বলেছি এজন্য যে ইসলামী অ-ইসলামী সবাই এই ধরণের পোষাক পড়ে তাই এটা তাদের জন্য আঞ্চলিক কালচারে পরিণত হয়েছে। কিছু না থাকার চেয়ে তো এটা অনেক ভালো তাই একথা বলছিলাম।
কিন্তু শফী সাহেবের ভিডিও ক্লিপ থেকে ইসলাম শিক্ষার কিচু আছে বলে আমি মনে করি না।
০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: না ভাই, আপ্নারে তাচ্ছিল্য করার কোন উদ্দেশ্য আমার ছিল না। আমি কাউকে তাচ্ছিল্য করি না এবং কেহ আমাকে তাচ্ছিল্য করুক এটাও আমি চাই না। জাস্ট, যাদেরকে পরিচিত মনে হয় তাদের সাথে চলিত ভাষায় কথা বলি আর কি। বলতে পারেন ফেসবুকীয় ভাষা। যাই হোক, কেমন আছেন বলেন? সব ঠিক ঠাক আছে তো??
আল্লামা শফির বক্তব্য শুনতে বলার উদ্দেশ্য ছিল যে, নিজের মা বোন ব্যাতিত যে কোন সুন্দরী নারীর সামনে গেলেই সব পুরুষের কুচ কুচ হোতা হে......
৪০| ০৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: আর কয়ডা ছবি দিতেন যদি। পোষ্টটা দুইবার পড়তাম। মিশর যাইতে মঞ্চাইতাচে
০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হেহেহে গুগল মামার কাছে আরো পিকচার আছে, রিকুয়েষ্ট করে দেখেন দেখায় কি না??
৪১| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮
তওসীফ সাদাত বলেছেন:
দুঃখের বিষয় হচ্ছে আমাদের দেশ ও পিছিয়ে নেই কিন্তু, দিন দিন এমন ট্রেডিশন গুলো ঢুকে যাচ্ছে।
৪২| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬
ড্যান্ডিলায়ন বলেছেন: মিশরীয়দের অতি মুসলিম ভাবের আড়ালে অনৈসলামিক কর্মকান্ড সত্যি দুঃক্ষজনক।
৪৩| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:১০
মীর রেজা হোসাইন শহীদ বলেছেন: আল্লামা শফির বক্তব্য শুনতে বলার উদ্দেশ্য ছিল যে, নিজের মা বোন ব্যাতিত যে কোন সুন্দরী নারীর সামনে গেলেই সব পুরুষের কুচ কুচ হোতা হে......
হ্যাঁ ভাই, নারীর সামনে পুরুষ যাবে আবার পুরুষের সামনেও নারী যাবে প্রোয়োজনে। কিন্তু সামনে আসলেই "কুচ কুচ হোতা হ্যায়" এটাকেই পবিত্র কোরআন রোগ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এই ধরনের লোকেরা যখন একজন সুন্দরীর সামনে তার নিজের প্রয়োজনে যাবে তখন যদি তার যৌন উত্তেজনার কারণে অঘটন ঘটায় তাহলে তার জন্য কি ঐ সুন্দরী দায়ী। যদি সুন্দরী দায়ী হয় তাহলে তো মহা মুশকিল। এজন্য সুস্পষ্ট করে বলা যায় স্বয়ং আল্লাহই দায়ী। রূপ দিয়েছেন আল্লাহ আবার নিষেধ করেছেন আল্লাহ!
নারীর রূপ পুরুষের মনোরঞ্জনের জন্য কিন্তু সেটা বৈধ ভাবে হতে হবে। চৈর্য্যবৃত্তির মাধ্যমে হলেই সেটা যেনা ব্যবিচারের সামিল হবে।
অন্যের পকেটে টাকা থাকলেই কি তার জন্য লোভ-লালসা বৈধ এবং তা নিজ হস্তগত করার জন্য যে কোন প্রক্রিয়া অবলম্বন কি বৈধ হতে পারে। এই ধরনের লোভ লালসাকে চুরির লোভ-লালসা বলা যেতে পারে। আর এর বাস্তবায়নকারীকে চোর বলা যেতে পারে। আর এদের জন্যই সমাজের বিধিনিষেধ রয়েছে। চুরির অভ্যাস যেমন একটি মানসিক ব্যধি ঠিক অবৈধ যৌন লিপ্সাটাও একটি মানসিক রোগ। এর চিকিৎসা অতিব জরুরী।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১
শিপু ভাই বলেছেন:
২য় ছবির সাদা স্কার্ফ পড়া মাইয়াটারে ভাল্লাগছে ভায়া!!!