নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিলনদ

মাহমুদুল হাসান কায়রো

যাযাবর, অান্তর্জাতিক যাযাবর।

মাহমুদুল হাসান কায়রো › বিস্তারিত পোস্টঃ

জার্মানী এক মেয়ের সাথে আমার জীবনের ছোট্ট এক লাভ স্টোরি।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৫



আমার দেখা বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠির মধ্যে জার্মানীদের সবচেয়ে ভদ্র ও আনন্দ প্রিয় মনে হয়েছে। তাদের সেন্স অব হিউমার ও বেশ ভাল। এবং যথেষ্ট বন্ধু সুলভ।

ছবিটি তুলা ২০১১ সালে হাইস্পিড ট্রেনের দ্বিতীয় তলায়।

রাতে কায়রো থেকে ফ্রান্কফোটে নেমে পরের দিনই ট্রেন ধরেছিলাম 'লিভারকুজেনের'। গন্তব্য লিভারকুজেন স্টেডিয়াম, ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্সের মধ্যে উইমেন ফুটবল বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ।

এটাই ছিল ইউরোপে আমার প্রথম ট্রেন ভ্রমণ। কাজেই আবেগে আপ্লুত ছিলাম।

আমার বগিতে আরো বেশ কিছু ইয়াং ছেলে পেলে ছিল। যথেষ্ট পাগলামী আর হৈচৈ করে ট্রেন মাথায় তুলে রাখছিল। আমিতো ট্রেন, যাত্রী, প্রাকৃতিক দৃশ্য পুলাপানের দুষ্টামি সবই উপভোগ করতে ছিলাম।

পুলাপানগুলো হটাৎ আমাকে দেখে আমার দিকে আসল এবং কুশল বিনিমিয় পরে আমার সাথে ছবি তুলল। আমিও আমার ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললাম। হয়ে গেল অঘোষিত বন্ধুত্ব।





তারা একে অপরের মাঝে বিয়ার ছুড়ে মারত, কারো মাথায় ঢেলে দিত, কারো গায়ের পোশাক খুলে সারা গায়ে বিয়ার ঢেলে দিত।

তাদের একজন আমাকে বিয়ার অফার করল। আমি বুঝাইলাম যে আমার অভ্যাস নেই। তখন তাদের থেকে একজন যে অপেক্ষাকৃত দুষ্ট আমাকে বিয়ার খাওয়াইতে কিছুটা জোড় করতে চাইল। আমি মনে মনে চিন্তায় পরে ভাবতে লাগলাম এই বুঝি আমার অপমানের পালা শুরু হলো। কিন্তু অপর একজন তার কানে কানে কি যেন বলল, সাথে সাথে দুষ্ট পুলাটা সরি বলল এবং বুঝাইলো যে সে আমার সাথে দুস্টামি করেছে। আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আমি বুঝতে পারলাম যে সে বলেছে যে আমি মুসলমান, তাই হয়তো বিয়ার খাই না। অন্ন ধর্মের ও জাতির প্রতি তাদের সম্মান দেখে তাদের প্রতি ভালবাসার জন্ম নিল।

আমার সিটের পাশের সিটে ছিল খুবই সুন্দরী স্লিম ফিগারের কুড়ি বছরের একটি মেয়ে। অন্যরা ইংরেজী বলতে না পারলেও মেয়েটি ভাল ইংরেজী বলতে পারে। ফ্রান্কফোট থেকে সিটে বসেই হায় হ্যালো এবং হালকা পরিচয় হয়েছিল। আমি জার্মান ভাষা না পারাতে মেয়েটা আমাকে হেল্প করতে চেষ্টা করত।



হটাৎ ঐ ছেলে গুলা মেয়েটির সামনে আমাকে বলতে লাগলো: এটা কি তোমার গার্লফ্রেন্ড? আমি অবাক হয়ে স্পিসলেস হয়ে গেলাম। বললাম: নো নো নো, এই মাত্রই আমাদের পরিচয় হয়েছে এই ট্রেনেই। অমনি ঐ মেয়েটিকে ও একই প্রশ্ন করতে লাগলো: এটা কি তোমার বয় ফ্রেন্ড? মেয়েটির অবস্থাও ঠিক আমার মতই হয়ে গেল। লজ্জায় যেন ফুল কলিতে রুপান্তরিত হতে চললো। ইউরোপীয়ান মেয়েদের এত লজ্জা আছে আগে জানা ছিল না। মেয়েটেও ছেলেদের একই জবাব দিয়ে বললো> আমরা একে অপরকে চিনি না, এখানে ট্রেনে হালকা কথা বার্তা হয়েছে, এতটুকুই । ছেলে গুলা বলতে লাগলো ঠিকাছে তোমরা গার্ল ফ্রেন্ড বয় ফ্রেন্ড হয়ে যাও। তোমরা উভয় হ্যাংলা পাতলা আছো, তোমাদের মানাবে ভালো। এই বলে হু হু হা হা হা করে সবাই অট্টহাসিতে ভেঙ্গে পড়ল। আমাদের আসে পাশের সকল যাত্রীরা আমাদের হাসির সাথে যোগ দিল। এক আনন্দ ঘন মুহুর্তের সৃষ্টি হলো। আমি এবং মেয়েটি উভয়ই লজ্জায় কেবল তাদের হাসি দেখছিলাম এবং একে অপরের দিকে একবার তাকাতেই সবাই আরো হো হো করে হেসে উঠলো। সবার ভাবে মনেহচ্ছিল আমাদের বুঝি মামলাটা ফিট হয়েই গেলো, সেই খুশিতে তারা হাসছে। এমন অপরুপ আনন্দ ঘন মুহুর্তে মনে হচ্ছিল যেন, কুচ কুচ হোতা হে।



তখন ছেলেগুলা আমার ক্যামেরা নিয়ে বললো: দাও তোমাদের দুজনের ছবি তুলে দেই। আমি বললাম, নো নো নো.... দরকার নেই। কিন্তু এতক্ষনে কয়েকটা ক্লিক হয়ে গেছে। আমি বাম দিকে একটু সরে এলাম মেয়েটিও একটু ডান দিকে সরে গেল। ছেলে গুলো এই সরে আসা নিয়ে আরো মজা পেতে লাগলো। আর ধাক্কা ধাক্কি করে আমাদের একজনকে অপর জনের দিকে ঠেলে দিতে লাগলো। কিন্তু আমরা কেহই রাজি হতে পারছিলাম না। এভাবেই আমাদের দুজনকে নিয়ে মজা চলতে লাগলো অনেক্ষন।

একটু পরেই ট্রেন হুইশেল দিতে দিতে একটি স্টেশনে থামার জন্য স্পিড কমাতে লাগলো। ট্রেন থামতেই ছেলেগুলো বায় বায় বলে লাফিয়ে নেমে গেল। মেয়েটি ও আমার দিকে তাকিয়ে দাড়িয়ে গেল। আমি বুঝতে পারলাম মেয়েটিও নেমে যাবে।

মেয়েটি কিছু না বলেই আমাকে পাশ কাটিয়ে নেমে যেতে লাগল। আমিও কিছু বলার সাহস ও ভাষা পেলাম না। মেয়েটি ট্রেনের নিচতলায় নেমে স্টেশনে পা দেয়ার আগে ট্রেনের হাতল ধরে আমার দিকে কয়েক সেকেন্ড তাকিয়ে থাকলো। আমিও তার চোখে চোখ রেখে বুঝতে পারলাম সে বলতে চাচ্ছে: ওকে বায়, ভাল থেকো, মিস করবো। আমিও দীর্ঘনিশ্বাস নিয়ে মনে মনে বললাম: ওকে বায়, ভাল থেকেো, আমিও তোমাকে মিস করবো। এভাবেই জন্ম নিতে নিতে একটি লাভ স্টোরি খতম হয়ে গেলো।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৫৬

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
ছবি কোথায়? ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:০০

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ছবি আছে তো, ১ম ছবি। তিনি পর্দা করেন টাই মুখ দেখাবেন না... :)

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৩০

নিশাচর্‌ বলেছেন: ভায়ে, জার্মান হইলো ব্যাভারিয়ান, ডাচ না।
ডাচ হইলো নেদারল্যান্ড বাসী।

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪৮

রাফা বলেছেন: জার্মান আর ডাচ দু'টো আলাদা জাতি....আপনিতো ককটেল মনে করছেন মনে হয়।

৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১১

নিজাম বলেছেন: অনেক মজার তো!!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: :)

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১১

rakibmbstu বলেছেন: ছবি কই ?????????????

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: প্ররথম ছবি দেখেন। দুইজন দুইদিক সরে গেছে তাই ফটোগ্রাফার ভাল ফটো তুলতে পারে নাই.......

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

জনাব মাহাবুব বলেছেন: রোমান্টিক ব্যাপার স্যাপার :!> :!> :#> :#>

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: বেসম্ভব রোমান্টিক ব্যাপার...... দিলওয়ালে দুলহানিয়া স্টাইল........

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০১

চা-ওয়ালা বলেছেন: আগে মনে করতাম বাঙালি মেয়েরা শুধু লাজুক হয়। এখন দেখি লাজ-লজ্জা জার্মানদের মধ্যেও আছে।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হ রে চা-ওয়ালা ভাই, তার ব্যাফক লজ্জায় আমি হতবাক হৈ গেছিলাম।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০

আবাব বলেছেন: মনে হইতেছে আরো একটা ভুল হইছে। আপনি যে ট্রেনের ছবি দিছেন, এটা রিগিওনাল ট্রেন, হাইস্পিড না। হাইস্পিড(আইসিই) এর সিট আর একটু ভালো।
রিগিওনাল ট্রেনের সিট খুবি খারাপ, কোনোভাবেই শোয়া যায় না।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: কি যেন ভাই, ভুল হতেই পারে। প্রথমম ভ্রমণ ছিল তো।

৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: লাভ স্টোরির নায়িকারে দেখতে মুন চায়। :P

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ১ম ছবিতে নায়িকার বাহু দেখে কল্পনা করে নেন........... :)

১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

যমুনার চোরাবালি বলেছেন: বেশতো।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হুম, কাইন্ড অফ বেহেশতো............

১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বাহ ! অনেক সুন্দর ত ।
খুব ভাল লাগল । লেখাটায় মিষ্টি একটা আবহ আছে ।

ভাল থাকবেন ।
শুভকামনা।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হ ভাই, ছবি গুলা দেখলে নস্টালজিক হয়ে যাই........

১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

সোহানী বলেছেন: আহ্ দারুন একটা প্রেম কাহানীর জন্ম হতে না হতেই মৃত্যু....... তবে জার্মান মেয়েরা কিন্তু দারুন.....।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আমার নায়িকা সরি আমার গল্পের নায়িকাও দারুন ছিল। বাট মুখ খুলতে পারে নাই তাই মামলা ফিট হয় নাই। ইউরোপে প্রথম দিন ছিল তো........ :)

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০১

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ট্রু লাভ স্টোরির ব্যপক অভাব । সবাই কল্পনার স্টোরী লেখে ।

পড়ে অনেক মজা পেলুম কিছুক্ষনের প্রেম । ;)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ভাই রিয়েল প্রেম কিছুক্ষনের ই হয়। আসলে ওটাতো প্রেম ছিল না ছিল প্রেমের পুর্ব মুহুর্ত। আর সিনেমায় দেখবেন প্রেমের পুর্বমুহুর্তের ঘটনাগুলো অনেক মিষ্টি থাকে..........

১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রোমাঞ্ছের গন্দ্ব পেয়ে সবে নড়েছড়ে বসলাম , এ সময়েই দিলেন শেষ করে ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: বেশী রোামন্চের খবর কই থিক্কা লিখমু? তাহা তো ঘটে নাই...... :(

১৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০

ইমরান আশফাক বলেছেন: নায়িকার ছবিটা পেলে বুঝতাম আসলেই আপনি তাকে মিস করবেন কিনা।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ব্যাপারকি? সবাই নায়িকাকে খুজে ক্যা??

১৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: পোষ্ট আংরেজীতে দেন। তাহলে হয়তো পেতে পারেন প্রেয়সীকে ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫০

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: হাহাহা........ ভাল আইডিয়া দিছেন ভাই........ :)

১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

তুষার মানব বলেছেন: মানুম না । আপ্নের বিদেশি গার্ল ফ্রেন্ডের ছবি দেন B-) B-) B-)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫১

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: বিদেশী গার্লের বাহু দেখাইলাম তাতে পুসাইলো না?? :)

১৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০০

ইমরান আশফাক বলেছেন: কইতাছি কি আন্নেরে তো একটায় দেখছি, আরেকটায় নাহয় উনারে দেহি। আরে মিয়া আন্নে তো উনারে ছাইড়াই দিছেন, এহন আমরা যদি একডু দেহি তয় আন্নের হাতী-ঘোড়া কি আর এমন হবে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩০

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: অন্য ছবিতে আমর ছবি ভাল উঠে নাই,,, কারণ কেহ রাজি ছিলাম না ছবি তুলতে......... :)

১৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসসিরে..
ইকটুর জণ্য ফইস্কা গেলু......

আপসুসের ইমো হবে =p~ =p~ =p~

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩২

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ইগো থাকলে জীবনে কিছুই হবে না বুঝবার পারছি....... ইগো কমাইতে হবে.... হালকা লুল টাইপ হলে ঠিকই মামলা ফিট হৌয়া যাইতো........

২০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩২

আমিনুর রহমান বলেছেন:




জার্মানরা ভীষণ বন্ধু সুলভ আমি মাঝে মাঝে তাদের সাথে কথা বলতে বলতে হাপিয়ে উঠি :P


আহা ফুল ফুটারে আগেই গাছ মরে গেলো :-0

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ফুল ফুটারে আগেই গাছ মরে গেলো....... আফসোস হলো গাছ মরার আগে গাছে পানি দেয়ার সুযোগ ও পেলাম না :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.