নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্রেকিং নিউজ:
- কানাডা ১০০ জন মুক্তচিন্তাবিদ (তাদের ভাষায়) বাংলা ব্লগারদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করবে বলে ঘোষণা।
- আমেরিকা ২০০ জন।
- রাশিয়া ৫০০ জন।
- অস্ট্রলিয়া ১০০ জন।
- ডেনমার্ক ১০০ জন।
- সুইডেন ১০০ জন।
- বৃটিশ পার্লামেন্টে এ নিয়ে আলোচনা চলছে।
- জার্মানী ৩০০ জন।
- নিউজল্যান্ড ১০০ জন।
- চিন ৫০০ জন।
- দক্ষিন কোরিয়া ৪০০ জন।
- নেদারল্যান্ডস ১০০ জন।
হ্যা, খবর টি ফেইক। এবং কাল্পনিক একটি খবর। তবে খবরটি যদি আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সত্য হয়ে যায় তাহলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না। বরং এর সমুহ সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে হয়ত আরো ৩০ জন নাস্তিক কে গলা কেঁটে হত্যা করা হবে। তখন উপরুক্ত দেশগুলো এমন সিদ্ধান্ত যদি নেয় তাহলে কাদের বীজয় নিশ্চিত হলো? হাজার জন ছোট বড় ইসলাম বিদ্বেষী লেখকের উন্নত জীবন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হলো, সাথে তাদের বেশি বেশি লেখার সাহস, সুযোগ ও উপলক্ষ তৈরি করে দেয়া হলো। এই হাজার খানেক নাস্তিক বা ধর্মবিদ্বেষীর সফলতা নাম ডাক ও উন্নত জীবন দেখে দেশে তখন লাখো 'নাস্তিক লেখক' কলম ধরার সাহস পাবে। কি? এমনটা হবার সম্ভাবনা কি একেবারেই উড়িয়ে দেয়া যায়....?
একজন শিবির কর্মিকে যদি হত্যা করা হয় শ্লোগান দেয়া হয় তার মত হাজার জন কর্মীর জন্ম হবে। একজন জিয়ার সৈনিক যদিক মারা যায় বলা হয় এক জিয়া লুকান্তরে লাখো জিয়া ঘরে ঘরে। একজন ছাত্রলীগ কর্মী হত্যা করা হলেও একই কথা বলা হয়। আসলেইও কথা গুলো সঠিক। সমাজে প্রতিষ্ঠিত কোন চিন্তা বা আদর্শকে কখনো হত্যা করে মিটিয়ে দেয়া যায় না। বরং তার আদর্শ বা চিন্তাকে প্রতিহত করতে হয়। একজন দুইজন কর্মী হত্যা করলে বাকী কর্মীদের মনে কাজের স্পৃহা বাড়ে। তাছাড়া এই নাস্তিক্যবাদের প্রসার বাংলাদেশ থেকে শুরু নয় যে বাংলাদেশের সব কর্মী হত্যা করা হলে এটা নির্মুল হয়ে যাবে। বরং এই চিন্তাধারা ও এর এক্টিভিটিজের হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান ১০০ এর ও পরে। কাজেই সমায়িক বিজয়ের কথা চিন্তা করে একটা ঘটনা ঘটায়ে ভবিষ্যতে বড় পরাজয়ের সন্মুখিন হতে হলে সেটাকে কি বুদ্ধিমানের কাজ বলা হবে?
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: চোর নাহি শুনে ধর্মের কাহিনী, যাদের উদ্দেশ্যে এই পোস্ট তাদের মাথায় এইগুলি ঢুকলে তো।