![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বই এমন একটা বস্তু যেটাতে মনের ভাব প্রকাশ করা যায়। এবং নিজের জ্ঞান ও বারানো যায়। আমি নিয়মিত বই পড়তে পছন্দ করি। তাই আপনাদের সাথে ও শেয়ার করছি। ধন্যবাদ।
বশীকরণ লেখেছেন অবধূত
অবধূত (১৯১০ - ১৩ এপ্রিল, ১৯৭৮) বা কালিকানন্দ অবধূত ছিলেন একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি ঔপন্যাসিক ও তন্ত্রসাধক। তাঁর প্রকৃতনাম দুলালচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। জন্ম কলকাতার ভবানীপুরে। পুত্র অমল মুখোপাধ্যায়ের জন্মের পর প্রথমা স্ত্রীর মৃত্যু হলে উজ্জয়িনীর মহাকাল মন্দিরে[৩] সন্ন্যাস (অবধূত) গ্রহণ করেন। সন্ন্যাসজীবনে তাঁর নাম হয় কালিকানন্দ অবধূত। সন্ন্যাসজীবনে তাঁর ভৈরবী স্ত্রীও ছিল। হুগলি জেলার চুঁচুড়ায় স্বপ্রতিষ্ঠিত রুদ্রচণ্ডী মঠে তাঁর মৃত্যু হয়।
অবধূত ছদ্মনামে তিনি একাধিক গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। ১৯৫৪ সালে মরুতীর্থ হিংলাজ নামক উপন্যাস রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন।এই উপন্যাসটি অবলম্বনে একটি জনপ্রিয় চলচ্চিত্রও নির্মিত হয়, যার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন বিকাশ রায় ও উত্তমকুমার। তাঁর অপর বিখ্যাত গ্রন্থ উদ্ধারণপুরের ঘাট (১৯৬০)।
হংসনারায়ণ ভট্টাচার্য তাঁর সম্পর্কে লিখেছেন, "উদ্ভট কাহিনী-কল্পনা, বীভৎস রস, তান্ত্রিক ধর্মসাধনার গুহ্য রহস্য ও উৎকট যৌনাচার অবধূতের রচনার বৈশিষ্ট্য, - শক্তিমত্তা সত্ত্বেও শিথিল বিন্যাস ও যৌনতার আধিক্য ত্রুটিরূপে গণ্য।"শিশিরকুমার দাশের মতে, "তাঁর রচনার বৈশিষ্ট্য ভয়াবহ ও বীভৎস রসের আধিক্য। প্রবল জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও কোনো কোনো সমালোচক তাঁর বিষয়নির্বাচন ও প্রয়োগরীতির প্রতি সংশয়ী ছিলেন।"
উপন্যাসতালিকা
অবধূত রচিত উপন্যাসগুলি হল:
মরুতীর্থ হিংলাজ (জুলাই, ১৯৫৪)
হিংলাজের পরে
বশীকরণ
তাহার দুই তারা (১৯৫৯)
উদ্ধারণপুরের ঘাট (১৯৬০)
ক্রীম (১৯৬০)
পিয়ারী (জুলাই, ১৯৬১)
বহুব্রীহি
ভোরের গোধূলি
টপ্পা ঠুংরী (১৩৭৬ বঙ্গাব্দ)
ভূমিকা লিপি পূর্ববৎ
কান পেতে রই
তুমি ভুল করেছিলে
অনাহত আহুতি
স্বামীঘাতিনী
ফক্করতন্ত্রম্ (১ম, ২য় ও ৩য় পর্ব)
দুর্গম পন্থা (১৩৬৮ বঙ্গাব্দ)
নীলকণ্ঠ হিমালয়
মন মানে না
সাচ্চা দরবার
উত্তর রাম চরিত
সুমেরু কুমেরু
একটি মেয়ের আত্মকাহিনী
পড়তে চাইলে এখানে
©somewhere in net ltd.