![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মোবাইলের অ্যালার্মের আওয়াজ শুনে ছেলেটি'র ঘুম ভেঙ্গে গেলো। স্ক্রিনে ভেসে উঠা রিমাইন্ডারের লেখা পড়ে তার মনে পড়লো, আরে আজ তো খুব জরুরী একটি ক্লাস রয়েছে। এক লাফে বিছানা ছেড়ে জুতো জোড়ায় পা গলিয়েই দরজার দিকে দৌড় লাগালো সে। কাঁধে ব্যাগ। সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে বাড়ির সদর দরজা দিয়ে তাড়াহুড়ো করে বেরোবার সময় ডর্মের ক্লিনারের সাথে ধাক্কা খেলো ছেলেটি। লোকটির হাতের ব্যাগটি মাটিতে পড়ে গেলো এতে। সেদিকে মোটেই ভ্রুক্ষেপ না করে দরজা দিয়ে বেরিয়ে গেলো সে।
এভাবেই চলতে চলতে পার্ক দিয়ে যাওয়ার সময় এক গরীব লোককে পাশ কাটালো সেই ছেলেটি। বেঞ্চে শুয়ে থাকা মানুষটির সাহায্যের আবেদনও তাকে থামাতে পারলো না। দু'হাত দুদিকে ঝুলিয়ে জানিয়ে দিলো নিজের অপারগতার কথা।
এভাবেই কলেজে পৌঁছে যায় ছেলেটি। ক্লাস শুরু হয়। কিন্তু, সেখানেও তার অস্থিরতা। ক্লাস চলার মাঝেই সামনে বসা সহপাঠী'র গায়ে পিছন থেকে কাগজ ছুড়ে মারে সে।
আর এই ছেলেটিই কিনা হঠাৎ করে বদলে গেলো! এখন সে আর আগের মত অস্থির নয়। মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করে সে, সাহায্য তো করেই।
কিভাবে এ পরিবর্তন সম্ভব হলো তার?
এটিই ছবি'র মূল গল্প। সংলাপবিহীন মাত্র সাড়ে পাঁচ মিনিটের এই শর্ট ফিল্মটি ক্রমে ক্রমে ফুটিয়ে তুলে ছেলেটির সেই পরিবর্তনের কাহিনী।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৭
বিদেশী বাঙালী বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৪
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার রিভিউ চমৎকার| দেখছি