![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
সেই মেয়েটার কথা বলি।
বিশাল একটা ট্যুর দিয়ে বান্দরবন থেকে ফিরছি। চিটাগাং শহরে খুব দুঃসম্পর্কের এক রিলেটিভ আছে। তার বাসায় গেলাম।
তার একটাই মেয়ে- ভাল একটা কলেজে পড়ে- ইন্টারমিডিয়েট সেকেন্ড ইয়ারে। শ্যামলা গায়ের বর্ণ- কিন্তু বড় বড় মায়া কাড়া চোখ- মেয়েটাকে অনিন্দ্য সুন্দরী বলা যাবে না হয়তো কিন্তু বেশ আকর্ষণীয়।
বাড়িতে বুয়েটের ভাইয়া এসেছে- আশা করলাম সে তার ক্লাসের কোন প্রবলেম দেখাবে, লেখাপড়া সংক্রান্ত কোন প্রশ্ন করবে।
আমাকে দেখে তার প্রথম অভিব্যক্তি হলো- ইসস! বাইরে ঘুরে ঘুরে ভাইয়া কি কালো হয়ে গেছেন!
তার মনে অনেক দুঃখ- সেই সব দুঃখ সে আমার সাথে শেয়ার করলো! কি সেই সব দুঃখ- পরীক্ষায় নাম্বার কম পেয়েছে? ফার্স্ট হতে পারে নি? স্যার বকেছে?
না, তার দুঃখ হলো- বাসার সবাই এত ফর্সা, সে কেন শ্যামলা হলো!
আমার ইন্টারে পড়ার সময় একটাই টার্গেট ছিলো কি করে বুয়েটে চান্স পাওয়া যাবে, যারা আরো উন্নত শ্রেণীর তারা হয়তো তখন স্বপ্ন দেখত এম আই টি হাভার্ডে পড়ার।
তার জীবনের একটা টার্নিং পয়েন্টে, যে সময়ের উপর তার সমগ্র ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে- সেই সময়ে সে ভাবছে কি করে তার চামড়াটা আরো সাদা করে ফেলা যায়! সে ভাবছে না কি করে আরো ভাল রেজাল্ট করা যায়, কি করে একজন বড় বিজ্ঞানী হওয়া যায়, ডাক্তার হওয়া যায়, লেখক কিংবা প্রকৌশলী হওয়া যায়!
সে ভাবছে কি করে আরো সুন্দর হওয়া যায়! চামড়াটা আরো ফর্সা করা যায়।
কি ভাবছেন? অবাক হলেন? দাড়ান দাড়ান- আপনার জন্যে আরো বড় বিস্ময় অপেক্ষা করছে!
এ বছর লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে গিয়ে আই বি এর ছাত্রত্ব হারিয়েছেন সোমা নামের এক মেয়ে। আই বি এ থেকে বহিষ্কারের বিনিময়ে তিনি নিঝের ঝুলিতে ভরতে পেরেছেন প্রথম পাচজনের মধ্যে অবস্থান, পেয়েছেন লাক্সের একটা বিজ্ঞাপনের কাজ করার সুযোগ।
বাংলানিউজের অনুসন্ধানে জানা গেছে, সাদিয়া আর্জুমান্দ বানু সোমা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) ১৮ ব্যাচের বিবিএর ছাত্রী। সোমার গ্রামের বাড়ি খুলনা সদরের মুন্সীপাড়ায়। ঢাকার আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২০০৭ সালে জিপিএ-৫ নিয়ে এসএসসি এবং ২০০৯ সালে জিপিএ-৫ নিয়ে এইচএসসি পাস করেন। ভর্তি পরীক্ষায় যোগ্যতার প্রমাণ রেখে পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএতে ভর্তি হন।
কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষে এসে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় টিকে গেলে তার নিয়মিত লেখাপড়ায় ব্যাঘাত ঘটতে থাকে। আইবিএর নিয়ম ভঙ্গ করায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি তাকে ড্রপ আউট হিসেবে চিহ্নিত করে নোটিশ দেয়। সোমা পুনরায় আইবিএতে ছাত্রত্ব রক্ষার আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ তার আবেদন নাকচ করে। ফলে তার আইবিএ‘র বিবিএর ছাত্রত্ব হারায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রেস্টিজিয়াস শিক্ষা কার্যক্রম থেকে সোমার এই মাঝপথে ঝড়ে পড়ার পেছনে দায়ী ওই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা।
সেই খবর নিয়ে ব্লগে আধখানা চাঁদ নামে একজনের কমেন্ট পড়ুনঃ
যে ইউনিলিভারের সামান্য একটা রিয়েলিটি শো এর জন্য এত বড় ত্যাগ স্বীকার করল সোমা, আই বি এ থেকে পাস করলে এই ইউনিলিভার তাকে সালাম করে নিত এবং চাকরি দিত। আর সে হয়ত তখন নিজেই ইউনিলিভার থেকে এমন ফালতু রিয়েলিটি শো এরেঞ্জ করতে পারত। সোমা অনেক বড় বোকামি করল।
হায়রে বাংলাদেশের অন্যতম সম্মানিত প্রতিষ্ঠান, লাখ লাখ ছাত্রছাত্রী যেখানে পড়ার স্বপ্নে বিভোর- সম্মান ও নিশ্চিত ভবিষ্যত ছেড়ে দিয়ে আসতে কি পরিমান ব্রেন ওয়াশের দরকার- কল্পনা করা যায়?
এরকমই হবে।
যতদিন ফেয়ার এন্ড লাভলী আপনাকে সাতদিনে আরো ফরসা কর তোলার গ্যারান্টি দিয়ে ব্যবসা করে যাবে, যতদিন লাক্স ঘষলেই আপনি স্টার হয়ে যেতে পারবেন, যতদিন টিভিতে বিজ্ঞাপন আসবে অসুন্দর মেয়ের বিয়ে হয় না, তারা চাকরী পায় না, তারা অবলম্বন হতে পারে না- ততদিন এ ধারা চলতেই থাকবে।
তাই কিনে আনুন লাক্স, গায়ে মাখুন পন্ডস- হয়ে যাবেন সাদার চেয়েও বেশি সাদা। শর্টস পড়ে সাদা চামড়া দেখিয়ে হেটে আসুন মঞ্চে- আধবুড়ো কিছু পারভার্টদের সামনে। তারা আপনাকে ঘুরে ঘুরে দেখবে। মঞ্চের সামনে দেখবে- পেছনে দেখবে, দিনে এবং রাতের অন্ধকারে দেখবে। এই রকম অনেককে অনেক ভাবে আপনার ফর্সা শরীর দেখিয়ে আপনি হবেন স্টার। চোখ সামনে রেখে, বুক ফুলিয়ে, কোমর দুলিয়ে আপনি হেটে যাবেন- দর্শকরা আপনাকে কামনা করবে, সিটি বাজিয়ে উৎসাহ দেবে!- আপনি জানেন না দেশের জাতীয় পাখির নাম। আপনি দেখলে চিনতে পারেন না জাতীয় ফুল- কিন্তু তবুও আপনি স্টার। আপনি শোনেন নি লালনের নাম, পড়েন নি রবিঠাকুরের কোন কবিতা- তবু আপনি স্টার।
রমনার প্রস্টিটিউটদের খদ্দের রিকশাওয়ালারা, তাদের রেট বিশ টাকা- তাদের কেউ স্টার বলে না। কারন তাদের এই পেশায় নামতে একের পর এক চামড়া দেখিয়ে প্রতিযোগিতা করে বেড়াতে হয় নি। তাদের জোর করে এই পেশায় নামানো হয়েছে। তারা কেউ স্বেচ্ছায় আসে নি।
কিন্তু আপনি স্বেচ্ছায় এসেছেন, এ জন্যে বছরের পর বছর ধরে আয়নায় দাঁড়িয়ে প্রাকটিস করেছেন, একের পর এক লাক্স ঘষেছেন, এই মেখেছেন, সেই মেখেছেন- তারপরে কত রাউন্ড পরীক্ষা দিয়ে আজ এখানে এসে দাঁড়িয়েছেন- আপনি তাই স্টার। প্রকাশ্যে হয়তো আপনি বছরে গোটা কয়েক বিজ্ঞাপন আর নাটক করবেন। পেছনে হয়তো আপনি বড় বড় ব্যবসায়ীদের শয্যাসঙ্গিনী হবেন, তাদের সাথে ঘুরতে যাবেন থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া কিংবা সিংগাপুর। বি জি এম ই এর অনুষ্ঠানে অর্ধ নগ্ন হয়ে খেমটা নাচবেন। শেরাটনে অর্ধ-লক্ষ টাকা রেটে দেহ বিক্রি করবেন।
এ জন্যেই হয়তো আপনি স্টার!
আপনি আরো এগিয়ে যান, কর্পোরেট বেনিয়াদের কাছে নিজেকে তুলে দিন, পণ্যের মত বিক্রি করে দিন আপনার শরীরটাকে। আখের মত করে নিংড়ে তারা রস উপভোগ করুক, বিনিময়ে ছুড়ে দিক কিছু ডলার, যেমন মানুষ পোষা কুকুরের দিকে রুটি ছুড়ে দেয়- সেই ডলার কুড়িয়ে আপনি দামী পোশাক, গাড়ি আর ফ্লাট কিনুন! মেধা আর বুদ্ধি দিয়ে নয়, শিক্ষা আর প্রজ্ঞা দিয়ে নয়- শরীর দিয়ে হয়ে উঠুন অবলম্বন!
আপনি হয়ে উঠুন স্টার, হয়ে উঠুন রোল মডেল- অল্প বয়েসী মেয়েরা আপনাদের ফলো করুক, বই দূরে ঠেলে টেনে নিক প্রসাধনের বক্স, সারাদেশ ভরে যাক নর্তকী আর উচ্চবিত্ত প্রস্টিটিউটে, আর অসুন্দর মেয়েগুলো জীবনটা কাটিয়ে দিক অবহেলায়! আমরা অশিক্ষিত থাকি, আমরা নির্বোধ থাকি- তাও আমাদের হট হতে হবে, সেক্সি হতে হবে। যেদিন এই দেশের প্রত্যেকের চামড়া সাদা, প্রতিটা মেয়ে হট, সেক্সি এবং হর্নি, প্রতিটা ছেলে সিক্সপ্যাক-ম্যাচো হবে সেদিন আমরা সবাই না খেয়ে মরে গেলেও নিজেদেরকে আধুনিক এবং উন্নত বলে দাবি করতে পারবো! আমরা আপনাদের দিকে তাকিয়ে সেই দিনের প্রত্যাশায় আছি!
স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় অনেক কালো নিগ্রো মার্সিডিজে চড়ে, আর অনেক সাদা চামড়া ভিক্ষা করে। করুক- তাও আমরা মার্সিডিজে চড়া কালো না হয়ে পথের পাশের সাদা ভিকিরি হতেই চাই। আমরা জাতি গত ভাবে কালোফোবিয়ায় আক্রান্ত হয়ে আছি, আমাদের চিকিৎসা করবে কে?
যতদিন আমরা মানুষের বাইরের সৌন্দর্যকে তার ভেতরের সৌন্দর্য থেকে বড় করে দেখবো, যতদিন উচ্চ শিক্ষিত এবং মেধাবী একটা ছেলে বা মেয়ের তুলনায় ৩৬-২৪-৩৬ ফিগারের কোন নির্বোধ সুন্দরী কিংবা কোন এক উচ্ছৃঙ্খল ম্যাচো সিক্স প্যাকের ছেলে আমাদের কাছে বেশি আদরণীয় হবে যতদিন- ততদিন আমরা নিজেদের সভ্য বলে দাবি করতে পারব না। আমরা মধ্যযুগীয় বর্বরই থেকে যাবো! আর ততদিন এইসব কর্পোরেট বেনিয়াগুলো আমাদের সাদা চামড়ার লোভ দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা ব্যবসা করে যাবে। তাদের এই রেসিজমের কোন সাজা হবে না, কেউ প্রশ্ন তুলবে না গায়ের রঙ কালো হলে তাকে নিন্দে করা রেসিজম জেনেও তারা বছরের পর বছর কেন এই সব বিজ্ঞাপন দেখিয়েছে, সরকার কেনই বা তাদের বাধা দেয় নি!
এইভাবে এইসব নষ্টরা দখল করে নিচ্ছে সব কিছু-
আমি জানি সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে।সবচে সুন্দর মেয়ে দুইহাতে টেনে সারারাতচুষবে নষ্টের লিঙ্গ; লম্পটের অশ্লীল উরুতেগাঁথা থাকবে অপার্থিব সৌন্দর্যের দেবী। চ’লে যাবে,কিশোরীরা চ’লে যাবে, আমাদের তীব্র প্রেমিকারাওষ্ঠ আর আলিঙ্গন ঘৃণা ক’রে চ’লে যাবে, নষ্টদেরউপপত্নী হবে। এই সব গ্রন্থ শ্লোক মুদ্রাযন্ত্রশিশির বেহালা ধান রাজনীতি দোয়েলের স্বরগদ্য পদ্য আমার সমস্ত ছাত্রী মার্ক্স-লেনিন,আর বাঙলার বনের মত আমার শ্যামল কন্যা-রাহুগ্রস্থ সভ্যতার অবশিষ্ট সামান্য আলোক-আমি জানি তারা সব নষ্টদের অধিকারে যাবে।
(হুমায়ুন আজাদ)
একটা মানুষের সৌন্দর্য কখনো শুধুমাত্র তার গায়ের বর্ণে নির্ধারিত হতে পারে না। আর তেমনি একটা মানুষের যোগ্যতা পারেনা তার সৌন্দর্য দিয়ে নির্ধারিত হতে। সৌন্দর্য নশ্বর, একটু বয়স হলেই চলে যায়। কিন্তু তার অর্জিত জ্ঞান, তার বিচার বিবেচনা, তার যুক্তিবোধ, তার প্রাজ্ঞতা- বিচক্ষণতা, তার মূল্যবোধ এগুলো নশ্বর নয়, এগুলো বয়সের সাথে সাথে বাড়ে। এগুলোই তাকে মানুষ করে তোলে।
যে ছেলেগুলো বা মেয়েগুলো নিজেদের রূপ নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগে তাদের জন্যে করুনা অনুভব করা ছাড়া আর কিইবা করার আছে?
এ দেশে সবচেয়ে সস্তা হচ্ছে নারীর শরীর, দু বেলা খাওয়ার টাকা দিয়েই সারারাতের জন্যে একটা সুন্দর শরীরের জোগাড় হয়ে যায়।
কিন্তু মেয়েগুলো কি বোঝে? স্বয়ং ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েদের মাঝেই রূপ নিয়ে যে ধরনের অহংকার, সুপিরিয়রটি/ইনফিরিয়রিটি কমপ্লেক্স দেখি তাতে অবাক হই। সে কি জানে তার চেয়ে অনেক সুন্দর একটা শরীর সামান্য কয়েক হাজার টাকায় পাওয়া যায়। সে যদি শরীর সর্বস্ব হয়, তার চিন্তা যদি শুধু নিজের শারীরিক সৌন্দর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকে তাহলে সে খুবই সস্তা। কিন্তু তার যোগ্যতা, গুণাবলী, মনুষ্যত্ব, রুচি-বোধ এগুলো অমূল্য- টাকা দিয়ে কেউ কেনার দুঃসাহস করবে না। তার উচিত নিজেকে উন্নত করা, বিকশিত করা- শুধু শরীরটাকে নয়।
মানুষ অমূল্য- শরীরের মূল্য খুবই সামান্য!
যদি কেউ সুন্দর শরীরের অধিকারী হয়ে জন্মায় সেটা একটা বোনাস- কিন্তু তাকে সেটা পূঁজি করেই বসে থাকলে চলবে না। শিক্ষা-জ্ঞান ও গরিমায় অপরকে ছাড়িয়ে যাবার লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
যদি অনন্ত জনম থাকতো প্রতিবারই আমি বুদ্ধিমান- মেধাবী- জ্ঞানী হয়ে জন্মাতে চাইতাম-হোক কুদর্শন তাও নির্বোধ সুন্দর হয়ে নয়!
http://www.facebook.com/BDinmyheart
Click This Link
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০২
সোহানী বলেছেন: আমারও তাই বিশ্বাস। ধন্যবাদ।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫০
মুনসী১৬১২ বলেছেন: আসলেই সময়োপযোগী একটা লেখা
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৩
সোহানী বলেছেন: আমারও তাই বিশ্বাস। ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৬
ঝড়া পলক বলেছেন: আপনার পুরু লেখা টি পড়ে যত ভাল না লাগলো, তার চেয়ে বেশি ভালো লাগলো আপনার FB-link'r "BDinmyheart" এই অংশটুকু......
হোক কুদর্শন তাও নির্বোধ সুন্দর হয়ে নয়!............অসাধরণ অভিব্যক্তই...ফাস্ট পেইজে এক্সেস পাওয়ার প্রথম ইয়ে আপনার উপর খাটালাম..........
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৪
সোহানী বলেছেন: !!!!!!!!!!!!!!!!....................ধন্যবাদ।
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৮
সাজিদনজরুল বলেছেন: মানসিক বিকারগ্রস্হ এই জাতিকে কেউ ফেরাতে পারবেনা।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৬
সোহানী বলেছেন: মানসিক বিকারগ্রস্হ আমরা এই জাতি না...আমরা হলাম বিকারগ্রস্হদের হাতের পুতুল..যেভাবে খুশি নাচায় আমাদের। ধন্যবাদ।
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০১
শাওন বাহাদুর বলেছেন: অনেক দিন পর একটা ভাল লেখা পরলাম। Thank You!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৮
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ লেখককে......আমি শুধু লিখাটা পোষ্ট করেছি।
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৬
মির্জা৯৯৯ বলেছেন: মুনসী১৬১২ বলেছেন: আসলেই সময়োপযোগী একটা লেখা
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৮
সোহানী বলেছেন: আমারও তাই বিশ্বাস। ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৯
রবি কিরণ বলেছেন: একটা মানুষের সৌন্দর্য কখনো শুধুমাত্র তার গায়ের বর্ণে নির্ধারিত হতে পারে না। আর তেমনি একটা মানুষের যোগ্যতা পারেনা তার সৌন্দর্য দিয়ে নির্ধারিত হতে। সৌন্দর্য নশ্বর, একটু বয়স হলেই চলে যায়। কিন্তু তার অর্জিত জ্ঞান, তার বিচার বিবেচনা, তার যুক্তিবোধ, তার প্রাজ্ঞতা- বিচক্ষণতা, তার মূল্যবোধ এগুলো নশ্বর নয়, এগুলো বয়সের সাথে সাথে বাড়ে। এগুলোই তাকে মানুষ করে তোলে
সহমত আপনার সাথে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৫
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০
টিকেটার বলেছেন: চামড়া ব্যবসা পছন্দ করিনা
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৬
সোহানী বলেছেন: কিন্তু চামড়ার ব্যবসাই এখন দামী ব্যবসা ।
৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১২
নগত টাকা বলেছেন: যাদের পরিবর্তনের ইচ্ছা নাই , তাদের জন্য আপনি যতই করেন , ভাবেন লাভ হবে কি ?
অনেক ভালো হইছে , আর চামে দিয়ে আমার লেখাটার লিঙ্ক দিলাম , সময় হলে পড়তে পারেন
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৯
সোহানী বলেছেন: হা পড়েছি, লিখাটা ভালো লেগেছে।...
১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২১
আবু সালেহ বলেছেন: সময় উপযোগী সুন্দর লেখা...........কিন্তু আমরা এভাবে নিজেদেরকে আর কত বিক্রি করবো.....
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬
সোহানী বলেছেন: যতদিন আমরা তাদেরকে সুযোগ দিব ব্যবসা করার জন্য।
১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৫
নেংটি ইদুর বলেছেন: ++++++
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৬
নেংটি ইদুর বলেছেন: আমার খুব ভাল লেগেছে আপনার লিখা ++++
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৭
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ লেখককে......আমি শুধু লিখাটা পোষ্ট করেছি।
১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৮
এস বাসার বলেছেন: আমি জানি সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে।
সবচে সুন্দর মেয়ে ( সবচেয়ে যৌনাবেদনময়ী লাক্স সুপার স্টার লিংগ চুষবে সাগর-শাইখদের) সারারাতচুষবে নষ্টের লিঙ্গ; লম্পটের অশ্লীল উরুতেগাঁথা থাকবে অপার্থিব সৌন্দর্যের দেবী।
সুতরাং চুষে যা ....... খেলেরাম খেলে যা।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৯
সোহানী বলেছেন: হুম...
১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৩
তাজহারুল বলেছেন: খুবই ভাল লেখা, খুব মজা পাইলাম।
যতদিন আমরা মানুষের বাইরের সৌন্দর্যকে তার ভেতরের সৌন্দর্য থেকে বড় করে দেখবো, যতদিন উচ্চ শিক্ষিত এবং মেধাবী একটা ছেলে বা মেয়ের তুলনায় ৩৬-২৪-৩৬ ফিগারের কোন নির্বোধ সুন্দরী কিংবা কোন এক উচ্ছৃঙ্খল ম্যাচো সিক্স প্যাকের ছেলে আমাদের কাছে বেশি আদরণীয় হবে যতদিন- ততদিন আমরা নিজেদের সভ্য বলে দাবি করতে পারব না। আমরা মধ্যযুগীয় বর্বরই থেকে যাবো! আর ততদিন এইসব কর্পোরেট বেনিয়াগুলো আমাদের সাদা চামড়ার লোভ দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা ব্যবসা করে যাবে।
এইটুকু অসাধারণ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৯
সোহানী বলেছেন: ঠিক...
১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
রাশফি বলেছেন: অসাধারন লেগেছে ।
আমাদের সমাজ টা কি কোনদিন বদলাবেনা ?
অনেক দিন আগে এক মুরব্বির কাছে একটা কথা শুনেছিলাম---
" অকালে পাকলে বাঁশ , পাকলে করে ঠাস-ঠাস ।
যার হয় না ৯ তে , তার হয় না ৯০ তে ।"
এই সমস্ত মেয়েদের নষ্টামির পেছনে এদের পরিবার ই অনেকাংশে দায়ী । ধিক এই সব মা-বাবাদের ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৭
সোহানী বলেছেন: ই সমস্ত মেয়েদের নষ্টামির পেছনে এদের পরিবার ই অনেকাংশে দায়ী ।...একমত...
১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫১
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: মার থেকে মাসীদের দরদ বেশি
এক সোমা আই বি এ পাশ করলে যেন দেশে কত কিছু ছিড়তো ---
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
সোহানী বলেছেন: আপনি সম্ভবত লিখাটা না পড়েই মম্তব্য করেছেন......
১৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৩
মহাসাধক বলেছেন: চ্যানেল আই লাক্স এর ভন্ডরা পড়েনা এসব
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৯
সোহানী বলেছেন: পড়লে ব্যবসা করবে কখন?
১৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
বেকার মানুষ বলেছেন: সল্প বয়েসী মেয়েরা আপনাদের ফলো করুক, বই দূরে ঠেলে টেনে নিক প্রসাধনের বক্স, সারাদেশ ভরে যাক নর্তকী আর উচ্চবিত্ত প্রস্টিটিউটে, আর অসুন্দর মেয়েগুলো জীবনটা কাটিয়ে দিক অবহেলায়! সল্প বয়েসী মেয়েরা আপনাদের ফলো করুক, বই দূরে ঠেলে টেনে নিক প্রসাধনের বক্স, সারাদেশ ভরে যাক নর্তকী আর উচ্চবিত্ত প্রস্টিটিউটে, আর অসুন্দর মেয়েগুলো জীবনটা কাটিয়ে দিক অবহেলায়!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৯
সোহানী বলেছেন: হু ঠিক....
১৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩০
দরিদ্র তারা বলেছেন: খুব মন দিয়ে অনেক টাইম নিয়ে পরেছি লিখাটা ধন্যবাদ আপনাকে ও লেখক কে ...
অসাধারণ লিখেছেন
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৮
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
২০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৪
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আমরা জাতি গত ভাবে কালোফোবিয়ায় আক্রান্ত হয়ে আছি, আমাদের চিকিৎসা করবে কে
কথা সত্য।
তবে আমি যতটুকু বুঝি, এজন্য আমরা ছেলেরাই দায়ী। আমাদের গ্রামে সুন্দর চেহারার মেয়েদের এত ভালো বিয়ের অফার আসে যে তারা এস.এস.সি পাশ করতে পারে না তার আগেই অভিভাবক বাধ্য হয় বিয়ে দিতে, অনিরাপত্তা তো আছেই।
একারনেই কালো মেয়ে যখন দেখে তার সখির সমাজে এত কদর তখন সে যদি একটু ক্রীম মেখে সুন্দর হতে চায় তাহলে সেটা কি তার অন্যায়? আমাদের সমাজের প্রায় সব মেয়েই এটা করে বাধ্য হয়ে, ক্যামিকাল ক্রীম ইউজ করতে গিয়ে অনেকের গোটা উঠে জীবন পুরাই কাহিল।
খুবই কম সংখ্যক মেয়েই ষ্টার বা অনেক টাকার আশায় এটা করে।
তাই অতি অল্প কিছু মেয়ের জন্য সমাজের সব মেয়েকে ঢালাওভাবে দোষ না দিয়ে আমাদের ছেলেদের মানসিকতা চেঞ্চ করতে হবে- এটা আমি যদিও খুব সহজেই মুখে বলতে পারলাম কিন্তু বাস্তবে এটা করতে পারব না কেননা আমার বউ যদি কালো, মুখের কাঠিন পঁচা হয় তবে আমার বাপ-মা এটা মেনে নেবে না, আত্নীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, প্রতিবেশী সবাই বদনাম গেয়ে বেড়াবে, আর আমাকে তো সমাজের সবার সাথেই চলতে হবে, তাদের কথাও মাথায় রেখেই বিয়ে করতে হবে।
যদি সমাজের সবাই তাদের মানসিকতা চেঞ্চ করে তবেই সম্ভব অন্যথায় শুধু শুধু বিদেশী কোম্পানীকে দোষ দেয়া ঠিক হবে না। এই কোম্পানীগুলো এদেশে আসার আগেও এই বৈষম্য ছিল।
আর শুধু আমাদের দেশে না অন্যান্য জায়গায়ও যেমন চীনে মানুষের গায়ের রং হলদে। কিন্তু চাইনিজ ছেলেরা পছন্দ করে সাদা চামড়া তাই মেয়েরা বাধ্য হয়ে ক্রীম কিনে খাবার থেকে টাকা বাঁচিয়ে। অধিকন্তু বাধ্য হয় শক্ত কাপড় দিয়ে তৈরী বক্ষবন্ধনী পড়তে যেন স্তন বড় দেখায় কারন ছেলেরা ছোট সাইজের স্তন পছন্দ করে না।
আমাদের ছেলেদেরই দোষ আমরাই তাদের বাধ্য করেছি এগুলো করতে যেটা হুমায়ুন স্যার তার শঙ্খনীল কারাগারে সূনিপুনভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন- বাবা তার আইবুড়ো মেয়ের জন্য ক্রীম কিনে আনে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০০
সোহানী বলেছেন: অসাধারন মন্তব্য। বিষয়টি নিয়ে আরো লিখার জন্য অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ ।
২১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আমাদের সমাজের ছেলেদের বিয়ে করার সময় একটাই চাওয়া- মেয়ে সুন্দরী আশ্বিনা পূজার ঠাইকান হতে হবে। এটা থাকলে আর অন্য কিচ্ছু লাগবে না। এটা একাই একশ
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০১
সোহানী বলেছেন: কথাটি ১০০% ভাগ সত্য।....
২২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮
ইয়াসিনএলাহী বলেছেন: দারুণ লিখেছেন দাদা, কাছে পেলে আপনাকে মধুর কেন্টিনে নিয়ে চা খাওয়াতাম। সোমারা পতিতা হয়না, তাদের পতিতা বানানো হয়।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৪
সোহানী বলেছেন: হু ঠিক.... ধন্যবাদ
২৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মদন বলেছেন: ++++++++++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
২৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৫
হাসান যোবায়ের বলেছেন: চরম একটা লিখা ++++++++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:০৪
১১স্টার বলেছেন: চমৎকার লেগেছে লেখাটা
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৪
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:১৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আগেই পড়ছি লেখাটা
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৫
সোহানী বলেছেন: স্বাভাবিক এটা আগেই ছাপা হয়েছিল।
২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪২
নিভৃত সরল ভাবনা বলেছেন: আসলেই সময়োপযোগী একটা লেখ.....ভালো লাগলো
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৩
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬
ঘুির্নঝড় বলেছেন: awesome
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৩
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
২৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
সািকল খান বলেছেন: +++++++++++++++
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ
৩০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪১
অতল গহবর বলেছেন: লেখক ভাল লিখেছেন।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
সোহানী বলেছেন: হা চমৎকার লিখা... বাস্তবসম্মত লিখা...
৩১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
সোহানী বলেছেন: হা চমৎকার লিখা... বাস্তবসম্মত লিখা...
৩২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০০
আহলান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, যে দেশে গুনির কদর নেই,সে দেশে গুনি জন্মাতে পারেনা। একটি গল্প শুনেছিলাম। একবার একটি বাস দূর্ঘটনায় কয়েকজন মানুষ হতাহত হয়। তার মধ্যে একজন বিজ্ঞানী ও একজন অভিনেতাও ছিলেন। উদ্ধারকর্মীরা ধরাধরি করে ঐ অভিনেতাকেই বাঁচাতে এগিয়ে এলো সবার আগে। অথচ বাস্তবতা বিচার করলে ঐ বেজ্ঞানিকই দেশের জন্য অপেক্ষাকৃত বিরাট সম্পদ, তাকেই আগে উদ্ধার করা উচিৎ ছিলো, কিন্তু আফসোস, বিজ্ঞানীকে ক'জন চেনে? সবাই তো ঐ পরীক্ষায় লাড্ডু পাওয়া ফেল্টুস অভিনেতাকেই চিনে .... সেই রকম ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হয়ে কি হবে? এত মেধা খাটাবো কোথায়? এর চেয়ে কাপড় খুলে দাড়ালেই যদি হাতে ডলার আসে, লোক পরিচিত বাড়ে, আঙুল তুলে সবাই দেখায় দেখ দেখ অমুক আপা বা অমুক ভাই যাচ্ছে ....তাতেই তো সুখ ....
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫২
সোহানী বলেছেন: হা ঠিক তাই....... সে কারনেই তো অামাদের ঘরের মেয়েরা বের হওয়ার জন্য পাগল হয়ে থাকে... কে কত তাড়াতাড়ি সুপার স্টার হবে তার জন্য যে কোন কিছু করতে রাজি থাকে.......সুন্দর উদাহরন...
৩৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
শিপু ভাই বলেছেন:
খুব সুন্দর করে কঠিন একটা বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলেছেন লেখক।
তাকে সাধুবাদ!!!
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।+++++++++++++++
সকলের শুভবোধের উদয় হোক!!!
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫২
সোহানী বলেছেন:
সকলের শুভবোধের উদয় হোক.........
৩৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
ইলুসন বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
সোহানী বলেছেন: thanks...
৩৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
নেক্সাস বলেছেন: রমনার প্রস্টিটিউটদের খদ্দের রিকশাওয়ালারা, তাদের রেট বিশ টাকা- তাদের কেউ স্টার বলে না। কারন তাদের এই পেশায় নামতে একের পর এক চামড়া দেখিয়ে প্রতিযোগিতা করে বেড়াতে হয় নি। তাদের জোর করে এই পেশায় নামানো হয়েছে। তারা কেউ স্বেচ্ছায় আসে নি
দারুন।
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
সোহানী বলেছেন: হা ঠিক তাই......তারা কেউ স্বেচ্ছায় আসে নি, তাদের জোর করে এই পেশায় নামানো হয়েছে। আর স্টাররা নিজেই নামে, তাদের কেউ জোর করে না......
ধন্যবাদ..
৩৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাল লাগলো লেখা। ++++
১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২২
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ...
৩৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
নিঃসঙ্গ নির্বাসন বলেছেন: অসাধারণ
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ...........
৩৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টটা অনেক পুরনো হলেও, পড়ে ভাল লাগলো।
লেখক এবং পোস্টদাতাকে ধন্যবাদ।
১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৬
সোহানী বলেছেন: কারন এটাই যে এখনকার বাস্তবতা খায়রুল ভাই। সুন্দরী প্রতিযোগীতার নামে ঘর থেকে আব্রু থেকে বের করে আনছে সতী সাধ্বী মেয়েদের। ......... ধিক কর্পোরেট বেনিয়াদের।
৩৯| ১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
খনাই বলেছেন: প্রিয় ব্লগার খায়রুল আহসান ভাইয়ের অর্লিয়লোজির ব্যাপারে টান আছে কিনা জানি না ।কিন্তু তার কারণেই ব্লগের অনেক বছরের লেখার বালিয়াড়ির নিচে চাপা থাকা চকচকে মুক্তসম লেখাটা কোন আর্কিওলজিকাল রুইন খুঁড়ে পাওয়া হারানো রাজপ্রাসাদ খুঁজে পাবার মতোই যেন চোখের সামনে দেখতে পেলাম । ভালো লাগলো খুব লেখাটা। কর্পোরেট ভালোবাসায় ভরে গেছে মনে হয় বাংলাদেশ।তার কুফল গুলো খুবই প্রকাশ্য এখন আমাদের সমাজে |তারপরেও সবার চোখ বন্ধ। দেশ আরো কত বিধ্বস্ত হলে আমাদের চোখ খুলবে কে জানে ? প্রিয় ব্লগার সোহানীকে ধন্যবাদ লেখাটা ফেসবুক থেকে ব্লগে এনে পড়ার সুযোগ দেবার জন্য ।
২৭ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
সোহানী বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে সত্যিই অভিভূত। সামুতে নোটিফিকেশানের সমস্যার কারনে জানতেই পারি না পুরোনো লেখায় কেউ মন্তব্য করলে। ভাগ্যিস খায়রুল ভাই সবসময় মনে করিয়ে দেয়।
আর হাঁ, প্রিয় ব্লগার খায়রুল আহসান ভাইয়ের আর্কিওলজিকাল ব্যাপারে টান আছে বৈকি তবে যাদেরকে উনি ভালোবাসেন তাদের ব্যাপারেই খোঁড়াখুড়িঁ চালিয়ে যান ...হাহাহাহাহা তবে লিখাটা সত্যিই অসাধারন তাই শেয়ার করার লেঅভ সামলাতে পারলাম না। যদিও আমি মৈালিক লিখা পছন্দ করি।
তবে খেয়াল করেছেন ২০১২ তে যে সমস্যা নিয়ে লিখেছিলাম তা ২০১৮ তে এসে আরো ভয়াবহ আকারে ধারন করেছে!!! কারন এ কর্পোরেট ভালোবাসা আরো ফুলে ফেপে হাজার গুন হয়েছে...........। যে সমস্যা ছিল তার সমাধান এর কোন চেস্টাই হয়নি তাই সমাজ আরো অধ:পতনে যাচ্ছে দিনের পর দিন।
অনেক ধন্যবাদ খনাই, আমার প্রিয় একটি ক্যারেক্টার খনা। মায়ের কাছে খনার গল্প শুনতে শুনতে বড় হয়েছি কিনা.......
৪০| ২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
কালো সে যতই কালো হোক
ভালবেসেছি তার হরিণ কাল চোখ - গাইলে এখনকার মেয়েদের আর প্রতিক্রিয়া হয়না!
হয় মাল্টিমিডিয়া মোবাইল আর ডিএসএলআর এ!
সুকুমার মন নিয়ে যে সুবোধ ছেলেঠি ভালবাসে নিখাঁদ- সুন্দরী তরুনিটি কিন্তু তেকই দলে ঐ নষ্ট বিত্তবানের পেছনে ছুটছে!
আহত যুবক হয় বেদনায় জরজর হয়ে হারিয়ে যাচ্ছে অথবা জেদ করে নষ্টদের দলের সংখ্যা বৃদ্ধি করছে!
শিকার করছে নতুন কোন তরুনীকে! এক দুষ্টচক্র বেড়েই চলছে ক্রমশ!
যার অন্তর্নিহিত কারন সেই ব্রেইন ওয়াশ!
ফর্সা হবার বিষ চেতনাই শুধু নয়, সাথৈ বোনাস থাকছে লিভটুগেদারের কথিত উত্তর আধূনিক মন্ত্র, স্বেচ্ছাচারিতার লাগামহীন চর্চা!
নারী স্বাধীনতার নামে প্রচলিত মূল্যবোধকে গুড়িয়ে দেয়া, ভোগি জীবনোবোধের ডিজুস বিকাশ, আত্মা-স্বত্তার দায়হীন পাশবিক খাো দাও ফূর্তি কর মরে যাও চেতনার অক্টোপাস, ধার্মিক ধ্বজাধারীদের ভুলের সুযোগে ধর্মকে কোনঠাসা করে ফেলা!
সুস্থ সুন্দর, মানবিক বোধ গুলোকে পশ্চাদপতার নামের আড়ালে মুছে ফেলা!
বিষের উপর বিষ তার উপরে বিষ! যাই বেছে নাও মৃত্যু তোমার নিম্চিত!
আর ভাল মানুষেরা অসহায় সমপর্ণে ধুকে ধুকে চেতনা ধরে আছে কনরকমে! কারণ পরের প্রজন্মই হাত ফস্কে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যাচ্ছে বিষ নেশায় আসক্ত হয়ে!
মুক্তির পথ কই????? নষ্টদের অধিকারে কষ্টইকি আমজনতার ভাগ্য লিখন!!!!!????
২৭ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
সোহানী বলেছেন: প্রিয় বিগু, এ নিয়ে অনেক কিছু লিখার ইচ্ছে অনেকদিন থেকে কিন্তু সময় আমাকে দেয় না অবসর.......।
দেশটা কেমন যেন একটা বর্বর হয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন। নৈতিকতা, ন্যায়, সততা, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা সব কিছু হারিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন। কে কারে মারবে, কে কিভাবে ধনী হবে, কে কোনভাবে ক্ষমতায় যাবে তার একটা চরম অসুস্থ্ প্রতিযোগীতা চলছে দিনের পর দিন, নষ্টদের অধিকারে চলে যাচ্ছে সোনার দেশ। । আর সে সুযোগ নিচ্ছে কর্পোরেট বেনিয়া, হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের সে চিরাচরিত ভালোবাসার বাংলাদেশ।
ভালোলাগে না, চিন্তা করলে মাথা হ্যাং হয়ে যায়। প্রতিবাদ করে দেশ ছেড়ে এসেও অভাগা দেশের জন্য সারাক্ষনই মন কাঁদে......
অনেক ভালো থাকেন প্রিয় ব্লগার...........
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৬
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: হ্যা লেখাটা সময়পোযোগী