নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
পরের পর্ব-বেকার বন্ধুদের জন্য ফ্রি উপদেশ (এ পর্ব বিশেষভাবে মেয়েদের জন্য ছেলেদের প্রবেশের কোন প্রয়োজন নেই) ........ পর্ব-৬
আমার আজকের পর্ব শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য কারন আমি আমার দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় দেখেছি মেয়েরা কতটা নিগৃহীত চাকরীর প্রতিটি পদক্ষেপে... কি প্রমোশন ক্ষেত্রে... কি সাবোর্ডিনেট হিসেবে ... কি বস্ হিসেবে.......। তাই তোমাদেরকে সর্তকতা মূলক ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের বর্ননা দিতে আজকে আমার এ লিখা। অনেক বড় হওয়াতে লিখাটা দু'ভাগ করেছি, আশা করি তোমাদের কিছুটা হলেও উপকারে আসবে।
কাজের ক্ষেত্রে পরিবেশ একটা বিশাল ফেক্টর কারন আমি আপনি দিনের ৮০% সময় অফিসে থাকি। আর এ সময়টা যদি আমরা ভালো না থাকি তাহলে বাকি ২০% .... মানে জীবনটাই অতীষ্ট হয়ে যায় । আমি এমনও দেখেছি মেয়েরা শুধুমাত্র পরিবেশের কারনে চাকরী ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে আর যারা পারেন না তারা কতটা অসহ্য মানষিক যন্ত্রনা ভোগ করেন প্রতিদিন তা আমরা শুধু মেয়েরাই জানি বা বুঝি.....।
মেয়েরা, তোমরা যারা চাকরীতে ঢুকি ঢুকি অবস্থায় আছো বা অলরেডি জব করছো তারা দেখবা অফিসে কত ধরনের পুরুষ সহকর্মী আছে ..;। আর মেয়েদেরকে মেয়ে মানুষ হিসেবে আলাদা প্রানীই ভাবে তারা মানুষ হিসেবে নয় এবং প্রতিটি ক্ষেত্রেই তোমাকে একজন পুরুষের তুলনায় অনেক বেশী স্ট্রাগল করতে হয় নিজেকে প্রতিস্ঠা করতে। তুমি যদি এ স্ট্রাগলে ধৈর্য্য হারাও তাহলে তুমিই হেরে গেলে সে পুরুষটি নয় কিন্তু.... কারন তোমার হেরে যাওয়ার মধ্যেই তার জয় হয়েছে এবং সে তাই চেয়েছে। তা নিশ্চয় তুমি করতে দিতে পারো না। আমার এ ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতায় যেদিন আমি একজন নামকরা ব্যাংকের মহিলা সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টেকে আমার কাছে কাঁদতে দেখেছি সেদিন আমি খুব হতাশ হয়েছিলাম........................।
এখন আসি কর্মক্ষেত্রে পুরুষ সহকর্মীরা তোমাকে কি চোখে দেখে ............ এ ক্ষেত্রে আমরা অর্গানিজেশানকে দুভাগে ভাগ করতে পারি......... ১) কর্মাশিয়াল সেক্টর ২) এনজিও সেক্টর।
প্রথমেই আসি এ কর্মাশিয়াল সেক্টর..........
আমার মতে এ কর্মাশিয়াল সেক্টরে মেয়েদেরকে দেখে স্রেফ লাক্স এর বিজ্ঞাপন । মানে তারা তোমাকে জীবন্ত মডেল ভাবে। তুমি অলওয়েজ হাসবা, সুন্দর সুন্দর সেক্সি পোসাক পড়বা যাতে তোমার শরীর চমৎকারভাবে দেখা যায়, হাসতে হাসতে তুমি তাদের গায়ে গড়িয়ে পড়বা, তোমার স্পর্শকাতর যায়গাগুলিতে যখন খুশি তারা ইচ্ছাকৃতভাবে অনিচ্ছায় হাত দিবে, যখন তখন আড্ডায় দেতে উঠবা। আর তুমি যদি এগুলা না করতে পারো বা তাদের সাথে তাল দিতে না পারো বা নিজের ব্যাক্তিত্ব নিয়ে চলো তাহলে তুমি গেছো... তুমি একটা খেত, আনকালচার্ড, গাউয়া, অনাধুনিক ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। আর এ ক্ষেত্রে তোমার অনেক মেয়ে সহকর্মী ও তাদের পাশে জুটে যাবে। .......... অনেক সময় দেখবা ... তোমার প্রমোশান নাই, কাজের ক্ষেত্রে মূল্যায়ন নাই এমন কি কখনও কখনও চাকরী ও নাই।
এরপর আসি এনজিও সেক্টর.......... আমার মতে মেয়েদের জন্য এটি একটি ভালো যায়গা। কারন জেন্ডার নামক একটি অধ্যায় এখানে আছে। মেয়েদের কর্ম মূল্যায়ন, প্রমোশন বা ব্যাবহার বিধির একটি চমৎকার গাইডলাইন থাকে। অনেক ইন্টারন্যাশানাল এনজিও বা বড় ন্যাশানাল এনজিও গুলো এ ধরনের গাইডলাইন মানতে বাধ্য থাকে। ভিতরে তোমাদের উপর ক্রোধ থাকলে কঠিন জেন্ডার পলিসির কারনে তোমাকে কিছু করে উঠতে পারে না। যার দরুন মেয়েরা অনেকটা সেইফ থাকে এক সেন্সে।
এখন আসি অর্গানিজেশানের পুরুষ সহকর্মীদের সম্পর্কে বিবরন............
তুমি তোমার অফিসের চারপাশে বেশ কয়েক ধরনের পুরুষ প্রজাতি দেখবা। যেমন এক ধরনের প্রেমিক পুরুষ ....... তাদেরকে আমরা বলি ছোক ছোক পুরুষ (মানে আমরা মেয়ে কলিগরা আর কি)। তাদের বৈশিস্ট্য হচ্ছে যাবতীয় মেয়ে দেখলেই তাদের প্রেম প্রেম খেলতে, একটু কথা বলতে, একটু ছুয়ে দেখতে ইচ্ছে করে। এরা কিন্তু খুব একটা হার্মফুল হয় না। কারন তাদের প্রায় প্রত্যেকেরই সুন্দরী বউ বা প্রেমিকা আছে। কিন্তু বাড়তি পাওনা হিসেবে এরা এসব করে। তোমার সাথে একটু লান্চ যাওয়া বা আড্ডা বা অনলাইনে চেট করার বাইরে কিছু করার সাহস তাদের নাই। তাই তোমাদেরকে বলছি তাদের প্রেমে ভুলেও পড়বে না। কারন তারা তোমাকে কোনক্রমেই দীর্ঘ মেয়াদি সম্পর্কে জড়াবে না। উপরোন্তু তাদের বউ বা প্রেমিকা তাদের হাজবেন্ড এর পতিশোধ তোমার উপর তুলতে পারে বা তোমার ক্ষতি করতে পারে।
এবার আসি দ্বিতীয় শ্রেনী................, আরেক ধরনের পুরুষ হচ্ছে বড় ভাই বা গার্ডিয়ান সূলভ। এরা তোমার বড় ভাই হিসেবে অলওয়েজ আসতে চাইবে বিশেষ করে আনমেরিড মেয়েদের সাথে..........., তোমাকে গাইড করতে চাইবে, এটা করবে না ....সেটা করবে না.... ওর সাথে মিশবে না .... ইত্যাদি.. ইত্যাদি.. ইত্যাদি.. বলবে। এবং সময় অন্তে দেখবা তুমি তার প্রেমে হাবুড়ুবু খাচ্ছো। ওরা তোমার প্রেমে পড়ে না বাট তোমকে প্রেমে ফেলার চেস্টা করে। অতএব সময় থাকতে সাবধান।
এবার আসি তৃতীয় শ্রেনীর পুরুষ ... এরা হলো বিদ্বেষী পুরুষ। মেয়েদের দেখলেই ওরা যেন তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে। মেয়েদের কোন কাজেরই তাদের কাছে স্বীকৃতি নেই। আর বস হিসেবে যদি এমন কাউকে পাও তাহলে মরছো তোমরা.......। আমার ধারনা তারা ব্যাক্তি জীবনে চরম কোন ছেকা খেয়েছিল তার ফলস্বৃতিতে তোমার উপর শোধ নিতে চায়..।। এক্ষেত্রে আমার উপদেশ ..... সমান সমান কর্মী অর্থ্যাৎ সহকর্মী হলে এদের এড়িয়ে যাও আর বস্ হলে পরবর্তী সুযোগ না আসা পর্যন্ত সহ্য করো ......... না পারতে বিরোধে যাবে না। আর অধ:স্থন কর্মী হলে কষে ধমক লাগাও আশে পাশে ঘেষতে দিবে না। তারা রাস্তা ঘাটে তোমার গুনকীর্তন করার চেস্টা করবে আর তুমি ১০০% কানে তুলা দিয়ে নিজের কাজে মন দিবা।
এবার আসি চতুর্থ শ্রেনীর পুরুষ ... এরা হলো জ্ঞানী পুরুষ। এরা ভাবে মেয়েদের মাথাভর্তি শুধু গোবরে ভরা। যাবতীয় জ্ঞানের আঁধার হচ্ছে পুরুষরা। মেয়েদের মাথা থেকে যে চমৎকার কাজ বের হতে পারে তা তারা কোনক্রমেই বিস্বাস করে না। কিন্তু কাজের ক্ষেত্রে ঠনঠন....... তাই তোমাদের যেকোন কাজ নিজের বলে চালিয়ে দিতে দ্বিধা করে না। আর সে শ্রেনী যদি বস্ হয় তাহলে তো লাইফ মোটামুটি হেল.......। আর তোমাকে সর্বদা জ্ঞান দিতে দিতে অস্থির করে ফেলবে......। কিন্তু বাস্তবে দেখবা তোমার জ্ঞান অনেক বেশী.....। ডোন্ট বি আপসেট.... বি কুল..। রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন.... ধৈর্য্য ধরো একসময় না একসময় তোমার কাজের মূল্যায়ন হবেই... ততদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করো।
এ কয় শ্রেনী ছাড়াও আরো অনেক শ্রেনী আছে তাদের মোকাবেলা তোমরা নিজেরাই করতে পারবে। তাই আর বর্ননায় গেলাম না।
এতো বললাম নেগেটিভ কথা... এর বাইরে পজিটিভ কথা ও আছে। এ কয় প্রকারের বাইরে ও অনেক সহকর্মী আছে যারা তোমাকে নিস্বার্থভাবে সাহায্য সহযোগীতা করবে। তুমি তাদেরকে বিশ্বাস করতে পারবে, নির্ভরশীল হতে পারবে, যেকোন বিষয়ে পাশে পাবে। সেরকম সংখ্যাই কিন্তু অনেক বেশী কিন্তু তোমাকেই তা খুঁজে বের করতে হবে। আর অফিসের অন্যান্য মেয়ে সহকর্মী সম্পর্কে পরের লিখায় বিস্তারিত নিয়ে আসবো......
এবার আসি অফিসে তোমাদের ভূমিকা নিয়ে কিছু কথা....... তোমরা কি করবা.. কিভাবে তোমরা নিজেদেরকে প্রতিস্ঠিত করবে......... নাহ্ থাক পরের লিখায় বাকি টুকু..... আজ এটুকু থাক...........
আমার আগের উপদেশ যদি পড়তে চাও....
http://www.somewhereinblog.net/blog/belablog/29911890
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৮
সোহানী বলেছেন: নেক্সট্ পর্বে...........
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
জনাব মাহাবুব বলেছেন: যদিও পুরুষদের ঢোকা নিষেধ তবুও ঢুকলাম।
আপনার পুরো বিশ্লেষনটি মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। সম্পূর্ণ বাস্তবভিত্তিক চিত্রই তুলে ধরেছেন।
পোষ্টে +++++++++++্
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১০
সোহানী বলেছেন: হুম.. ঢুকলেন যখন তখন আর না পড়ে কি করবেন........ আচ্ছা ধন্যবাদটা দিয়েই দিলাম................
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
শায়মা বলেছেন: ভাগ্যিস স্কুলে মেয়েদের একচেটিয়া রাজত্ব!!!!!
আর ছোটবেবিদের ক্লাসে তো পুরুষ টিচার নো এন্ট্রি!!!!!!!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০১
সোহানী বলেছেন: তাহলে তো বেচেঁ গেলেন গভেষনার হাত থেকে............হাহাহাহা
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সব পুরুষ কি আর এক রকমের হয় ?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০২
সোহানী বলেছেন: না হয় না বলেই তো এতো ধরনের বর্ননা..........
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫২
ইখতামিন বলেছেন:
আপনার পোস্টগুলো পড়লে ফ্রি ফ্রি অনেক দিক নির্দেশনা পাওয়া যায়
মেয়েদের পোস্ট
কিন্তু মেয়ে ভিজিটর কম কেনো?
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫
সোহানী বলেছেন: যাক নিষেধসত্বেও ঢুকলেন.... ফ্রি কিন্তু... পয়সা নেয়া এখনো শুরু করিনি.........
মেয়ে ভিজিটর কম কারন অফিস, সংসার সামলাতেই তারা ভর্তা হয়ে যায় নেটে বসবে কখন.....?????
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০০
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: কমেন্ট করবনা, হায় হায় করেই ফেললাম।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৫
সোহানী বলেছেন: করেই যখন ফেললেন তখন কি আর করা ...ধন্যবাদ দিয়ে দিলাম আর কি.................
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২০
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হ্যাপী বার্থ ডে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.....
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: শুভ জন্মদিন
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ........
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ভয় পাইছি। অলরেডি ক্লাসে এইসব ক্লাসমেটদের জ্বালায় অস্হির আছি। তার উপর চাকরিতে যদি এইসব থাকে মুই তো হার্টফেইল করমু।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
সোহানী বলেছেন: আরে হার্টফেইল এর দেখছেন কি........ চাকরী করলেই বুঝবেন কত গমে কত আটা..................
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
টিভি পাগলা বলেছেন: শুভ জন্মদিন
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ........
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাল লাগল পোস্ট । শুভ জন্মদিন ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ........
১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
হাসান তারেক বলেছেন: সব ক্ষেত্রে আপনার কথাটা ঠিক না । যাই হোক এমন নারী বাদী পোষ্টের জন্য আপনারে কিছু বলার নাই।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
সোহানী বলেছেন: প্রথমেই বলি আপনারে ভাই ঢুকতেই নিষেধ করছিলাম.... ঢুকলেন আবার কইলেন কথাধা ঠিক না..... আমরা নারীরাই বুঝুম কথাধা ঠিক নাকি বেঠিক.......... ধন্যবাদ
১৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
ইখতামিন বলেছেন:
শুভ জন্মদিন
কমেন্ট ডিলেইড অন ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
সোহানী বলেছেন: কমেন্ট ডিলেইড অন ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২।।।।।।।
ধন্যবাদ.........
১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩
একলা ফড়িং বলেছেন: আমার জন্য পারফেক্ট পোস্ট! এই মুহূর্তে বেকার আছি এবং চাকরি বাকরি খুঁজছি, ফ্রি উপদেশগুলা অনেক কাজে লাগবে
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
সোহানী বলেছেন: ... এ পর্বের ফ্রি উপদেশতো চাকরী ওয়ালাদের জন্য....... আগেরগুলো আপনার জন্য............ ধন্যবাদ.........
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫
জুবায়ের দিদার বলেছেন: ভুলে ঢুকে পরছি দুঃখিত পোস্টে +++
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
সোহানী বলেছেন: ভুলেই যখন ঢুইকা গেছেন আর +++ ও যখন দিয়া দিছেন তখন ধন্যবাদ না দিয়া যাই কই
১৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৯
না পারভীন বলেছেন: বর্ননা এত প্রাণবন্ত , পড়ে হাসতেই আছি । সুন্দর লাগল ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২২
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ...............
১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫
সুমন জেবা বলেছেন: সাবলিল বর্ননা >..
লেখার ধরনটা পাঠকদের টানার ক্ষমতা রাখে।
প্্রীয়তে রাখলাম
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১২
সোহানী বলেছেন: ওরে বাবা.... এতো প্রসংশা শুনলে কার না ভালো লাগে... অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় উঠে এসেছে পোস্টটিতে।।
আমার অফিসের ইনভাইরনমেণ্ট অনেকটা আলাদা অবশ্য , আমাদের মেয়েদের তো অফিসে মাথায় কাপড় দেয়া রুলস, ঠোটে লাইট কালার লিপস্টিক নিষেধ। ছেলেরা চোখ তুলে তাকাতে সাহস পায়না, অবশ্য এর ভেতরে ভেতরে আরও কিছু চলে কিনা জানা নেই।।
ধন্যবাদ আপু দুটি পোস্টই অনেক ভালোলেগেছে।।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৭
সোহানী বলেছেন: ধন্যবাদ সামিয়া। হাঁ অফিসের ইনভাইরনমেণ্ট সবসময়ই ভিন্ন কিন্তু মেয়েদের হ্যারাসমেন্ট কম বেশী সব জায়গায়ই আছে। দীর্ঘদিন অফিস পাড়ায় দৈাড়ায়ে এটাই আমার উপলব্ধি....
ভালো থাকো।
১৯| ১১ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরুষ হয়েও নারীদের জন্যে লেখা আপনার এ পোস্টটা পড়ে গেলাম।
ভাল লিখেছেন।
পুরুষদের যে শ্রেণীবিভাজন করেছেন, তা বেশ ইন্টারেস্টিং!
মেয়ে ভিজিটর কম কারন অফিস, সংসার সামলাতেই তারা ভর্তা হয়ে যায় নেটে বসবে কখন.....????? - এ প্রতিমন্তব্যটাও!
(৫ নং প্রতিমন্তব্য)
২৫ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৮:৩৭
সোহানী বলেছেন: আসলে পুরুষদের যে শ্রেণীবিভাজন করেছি তা আমার দীর্ঘ চাকরী জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে করা। আমি চাকরী জীবনে জুনিয়র পজিশান থেকে সর্বোচ্চ পজিশান গেছি। কত ধাক্কা কত পলিটিক্স কত অপদস্থ হয়েছি তা লিখলে মহাভারত হয়ে যাবে......।
অনেক ভালোলাগলো আপনি সময় করে এগুলো পড়ছেন বলে। আপনার লিখা মিস করছি, খুব তাড়াতাড়িই ফিরবো।
অনেক অনেক ভালো থাকেন প্রিয় লেখক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪০
না প্রেমিক না বিপ্লবী বলেছেন: মহারাণীর মহা টিপস কবে হবে শেষ?