নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার হাজার অসাধারন লেখক+ব্লগারের মাঝে আমি এক ক্ষুদ্র ব্লগার। পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া লেখালেখির গুণটা চালিয়ে যাচ্ছি ব্লগ লিখে। যখন যা দেখি, যা মনে দাগ কাটে তা লিখি এই ব্লগে। আমার ফেসবুক এড্রেস: https://www.facebook.com/sohani2018/

সোহানী

আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।

সোহানী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন এখানে যেমন ............. আমার প্রবাস জীবনের ডায়রী...ছাড় ছাড় ছাড় ;) ;)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩১

ছাড়.... ছাড়.... ছাড়....১০% ছাড়, ৭০% ছাড়.... ছাড়.... ছাড়.... ছাড়....


কানাডায় এসে দেখি ছাড়ের রাজত্ব। প্রতি সাপ্তাহে কম করে কেজি খানিক ফ্লায়ার বাসায় দিয়ে যায়। ফ্লায়ার মানে কোন দোকানে কি ছাড় এবং কত পার্সেন্ট ছাড় দিচ্ছে তার বিশদ বিবরন। এবং সে ছাড়ে কোন ফাকি-ঝুকি নাই সত্যিকারেরই কম দাম।

কানাডায় আসার পর প্রথম প্রথম নাক উচুঁ করে পাশের বাসার ভাবীর সাথে গল্প করতাম, "দেখছেন ভাবী এরা কেমন কৃপন, ১০ সেন্ট ছাড় দিয়েছে তা ও পত্রিকায় ছেপে বাড়ি পৈাছে দেয় আবার সবাই হুমড়ি খেড়ে সে ছাড়ের জিনিস কিনতে যায়। শুধু তাই না, প্রতিটিটা দোকানে দোকানে ঢু মারে ও কিনে যেখানে যা ছাড় দেয়।" যাইহোক সে সব ছাড়কে তোয়াক্কা না করে আমি আমার মতো সংসার গোছাতে লাগলাম... আমার ধারনা ছিল যে তারা নিশ্চয় বাংলাদেশের মতো বেশী দাম লিখে তারপর ছাড় দেয়। যাহোক অনেক কিছুর মধ্যে ৪০ ডলার দিয়ে একটা ফিল্টার জগ কিনলাম ওয়ালমার্ট থেকে। এবং তার ঠিক পর সাপ্তাহে দেখি ওটাতে ৫০% ছাড় দিয়ে দাম হয়েছে ২০ ডলার। নিজের চুল ছিড়তে ইচ্ছে করলো তারপরও ঠিক হলাম না। কদিন পর এক জোড়া বুট ও ৩টা টি শার্ট কিনেছিলাম। তার ১৫ দিন পর দেখলাম ১০০ ডলারের জুতা ৩৫ টাকা আর ২২ ডলারের টি শার্ট ৬ ডলারে ছাড় দিয়েছে... এবার বাকি চুল ছিড়ার অবস্থা। যাহোক চাল ডাল তেল সব কিছুতেই ছাড় থাকে কোথাও না কোথাও এবং অনেক কমে। যেমন গত মাসে ১৭ ডলারের চাল ছাড় দিয়ে হয়েছে ৯ ডলার.... কিনে নিলাম অনেক প্যাকেট। আরেক সাপ্তাহে তেল এ ৯ ডলারের পরিবর্তে ৫ ডলার। কিনে নিলাম কয়েক মাসেরটা.... এভাবে আমার ছাড়ের জীবন শুরু এবং বাকী ভাবীদের মতো আমিও ফ্লায়ার ধরে খোঁজা শুরু করি কোথায় কি ছাড়.... হাহাহাহাহাহা... জীবন যেখানে যেমন।


ছাড়ের আসল রাজত্ব শুরু হয় ক্রিসমাসের সময়। ব্লাক ফ্রাইডে মানে নভেম্বরের শেষ শুক্রবার ও বক্সিং ডে মানে ক্রিসমাসের পরের দিন থাকে মহা ছাড়। ৭০%-৮০% ছাড় থাকে বড় বড় নাম করা স্টোরের সব জিনিসে...শুধুমাত্র একদিনের জন্য। মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ে... ভোর থেকে শুরু হয় কেনা কাটা। কাস্টমারের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও অনেক সময়। তাই সে দিনেই সাহস করি হাডসন বে এর মতো দোকানে শপিং করার কারন সেখানে ১০০ ডলারের জিনিস ৪০০ ডলারে বিক্রি হয়। তবে বক্সিং ডে তে সবচেয়ে বেশী থাকে ইলেকট্রিক আইটেমে ছাড়। যে টিভি বা ল্যাপি ৮০০ ডলার তা হয়তো পাবেন ৫০০ ডলার। আর ফার্নিচারে থাকে অনেক ছাড়...... বড় বড় ফার্নিচার সপগুলো প্রথম ১০ কাস্টমারকে ৮০% ছাড় দিল তার পরের ১০ জনকে ৫০% ছাড়.......... ছাড়ের এ সত্যিকারের মৈাসুম ক্রিসমাসের সময় থাকলে ও অন্য সময়ও কম বেশী ছাড় থাকে।


তবে ভালোলাগে ঈদ বা পুজা বা ক্রিসমাসে যখন যেটা বেশী প্রয়োজন সে জিনিসে ছাড় দেয়। যেমন রোজায় ছোলা, খেজুর সহ সব আইটেমে ছাড় থাকে, আবার যখন থ্যাংকস্ গিভিং ডে থাকে তখন টার্কিতে ছাড় দেয়। আমাদের দেশের মতো না যে রোজা আসলেই ১০ টাকার বেগুন ১০০ টাকা ....। সাধারন মানুষকে বিপদে ফেলে ব্যবসা করার বুদ্ধি মনে হয় শুধু আমরাই জানি......


এবার শুনুন আসল রহস্য। প্রফিট মার্জিন নিয়ে পড়ানোর এক পর্যায়ে প্রফেসারকে জিজ্ঞাসা করছিলাম, প্রফেসার, বে এর মতো কোম্পানি ৭০% ছাড় দিয়ে কেমনে ব্যবসা করে? স্যার বললেন, অংক করো.... বে এর যেকোন প্রডাক্ট এর প্রফিট মার্জিন ৪০০%। তো একটা শার্ট ওরা কিনে ১০ ডলারে চায়না থেকে। তারপর অন্যান্য কস্ট যোগ করার পর দাম দাড়ায় ৫০ ডলার। তো ৪০০% মার্জিন মানে বিক্রির দাম ২০০ ডলার। ৭০% ছাড়ের পর দাম ৬০ ডলার। তো লাভ তারপরও কত??? ১০ ডলার!!!!!!!!!! আর লাভ তো ওরা প্রথম ১০০ পিস বিক্রি করেই তুলে ফেলে... বাকিগুলো ফাও B:-) B:-)B:-)

তাই মোরাল: যদি পয়সা বাচাঁতে চান কানাডায় তাহলে কেনার আগে ছাড় দেখুন ও মনের আনন্দে কেনা কাটা করুন.....

ভালো থাকেন আজ এ পর্যন্ত..........

মন্তব্য ১০৭ টি রেটিং +১৯/-০

মন্তব্য (১০৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এক্সপ্লোরিং ছাড়! বেশ খুশীর কাজই তো মনে হচ্ছে! :)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১১

সোহানী বলেছেন: খুশি মানে..... তবে ছাড়ের কুফল কি জানেন... যা দরকার নেই তা ও কিনি আর দরকারী জিনিসতো কথাই নেই!!!!!!!!

২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমিও শপিংয়ে যাব দাড়া
কেনা কাটা হয়না মন খুলে
ছাড় ছাড়া।

হা হা হা ভাল লাগল আপু।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

সোহানী বলেছেন: আসেন আসেন... ছাড়ের কাতারে যোগ দেন।

অনেক ধন্যবাদ সোহেল ভাই।

৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: সূই আর লেইস ফিতায় ছাড় কেমন? চূড়ি কি সুপার মলে বিক্রি করে?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২১

সোহানী বলেছেন: কি নেই ছাড়ের মধ্যে... চুড়ি, ফিতা...... সবই পাবেন ছাড়ে। এই নেন ৫০% ছাড়....

৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: এতো ছাড়াছাড়িতে ওদের ব্যবসা হয় কীভাবে ! ওরা লাভ রেখেই ছাড় দেয়, নরমাল সময় নিশ্চয় প্রফিট মার্জিন অনেক বেশি রাখে তাই ছাড় দেয়ার পরও লাভ থাকে ।

সুন্দর অভিজ্ঞতা শেয়ারে ধন্যবাদ ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২২

সোহানী বলেছেন: ওওও সরি এ পর্ব লিখতে ভুলে গেছি... এখনি আপডেট করে দিচ্ছি।

অনেক ধন্যবাদ কথা, মনে করিয়ে দেবার জন্য।

৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: আপামনি, মাথায় কি চুল আর একটাও অবশিষ্ট আছে? নাকি সব গড়ের মাঠ হয়ে গেছে? :P তবে পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছে কানাডা গিয়ে কোন কিছু কিনতে চাইলে দোকানদারকে গিয়ে বলতে হবে- 'ছাড় দে (কোন মতেই ছেড়ে দে হবে না) ;) শয়তান, আমি জিনিস কিনতে চাই.... =p~

পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৫

সোহানী বলেছেন: আরে চুল সত্যিই অবশিষ্ট যা আছে তা না থাকার মতই। কারন কানাডায় এতো বেশী চুল পড়া শুরু করেছে যে ভয়ে আছি টাক কখন শুরু হয় ..........

হাহাহাহাহা....... আমি শপে যেয়ে বলবো,

- আমি জিনিস কিনতে চাই শয়তান, ছাড় দে নতুবা কোন মতেই ছেড়ে দেয়া হবে না।

দোকানদার কিছুই বলবে না, শুধু ৯১১ এ কল দিবে এবং তার ২ মিনিটের মাথায় দেখবেন হ্যান্ডকেপ পরিহিত অবস্থায় আমি পুলিশের গাড়িতে......... শপিংটা জেলে করছি.......হাহাহাহাহাহা

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,





এরকম "ছাড়" এর ছড়াছড়ি যেখানে , সেখানে যেতে হলে ভিসাতে ছাড় পাবো কতো পার্সেন্ট ? :( :P

ভিসাতে যদি ৫০% ছাড় দেয় ( অর্থাৎ অর্ধেক ভিসা :-P ) তবে আমি কি কানাডায় ১০০% ঢুকতে পারবো নাকি আমার ঠ্যাং সহ ৫০% দেশে রেখে যেতে হবে ? :(( :|

মোরাল --- কেনার আগে ছাড় দেখুন ....
এই ছাড় দেখতে, দেখায় কতো পার্সেন্ট ছাড় দেবো আমি ? B:-)
আর কেনাতেও কি ছাড় দিতে হবে ???????? B:-)

লিখেছেন - ভালো থাকেন আজ এ পর্যন্ত..........
এখানে কতো পার্সেন্ট ছাড় দিয়ে বলেছেন ????? =p~ !:#P

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০১

সোহানী বলেছেন: জী ভাই,

১ নং প্রশ্নের উত্তর: ভিসাতে ছাড়তো দূরে থাক জঙ্গীবাদের কল্যাণে দাম আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে এবারের প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো কিন্তু অনেক ছাড় নিয়ে এসেছে ভিসাতে। ২০১৭ নাগাদ আরো কিছু নিয়ম শিথিল করবে।

২ নং প্রশ্নের উত্তর: ভিসাতে ৫০% ছাড় দিলে ও আপনি ৫০% না ২০০% ঢুকতে পারবেন। কারন ভিসা দিবে আপনাকে আর আপনি বউ ছেলে মেয়ে সহ সবাইকে নিয়ে ঢুকতে পারবেন। বুঝতেই পারছেন কত পার্সেন্ট ছাড় এখানে B:-) B:-) ।

৩ নং প্রশ্নের উত্তর: ছাড় দেখতে ১০০% ছাড় কারন সব দৈনিক পেপার এখানে ফ্রি (কয়েকটা ছাড়া)।

৪ নং প্রশ্নের উত্তর: আর কেনাতে ছাড়তো দূরে থাক মাসের ক্রেডিট লিমিট শেষ হবার উপক্রম। কারন শপে ঢুকলে এতো ছাড় দেখে যা দরকার নাই তার ১০গুন বেশী জিনিস কিনি :(( :| :(( :| :(( :|

৫ নং প্রশ্নের উত্তর: লিখায় অনেক অনেক পার্সেন্ট ছাড় দিতে হয়েছে কারন সময় নেই লিখার, কাল থেকে ক্লাশ শুরু ১৫ দিনের স্বাধীনতা শেষ।

৬ নং প্রশ্নের উত্তর: অার ভালো থাকার জন্য জীবন ছাড় দিতে হয়েছে ১০০০% :(:(:(:(:(:(:(

৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২০

আহলান বলেছেন: হুম... ঠিক আমাদের উল্টো ... ক্রিসমাস সহ বিভিন্ন কারণে ওরা যেমন দাম কমায়, ছাড় দেয়, উল্টো আমরা রোজা ঈদে ১ টাকার জিনিষ ১০০০ টাকায় বিক্রির ধান্দা করি। কারণ আমাদের দেশের মোষ্ট প্রোবাবলী সবারই উপরি ইনকাম লাগে। সহিহ ইনকামে বা মাস শেষে বেতনে তো সংসার চলার কথা নয় .... ! :( আয়ের সাথে ব্যায়ের নেই কোন সামঞ্জস্যতা ... নেই দামের উপর নিয়ন্ত্রণ, যে যেভাবে পারছে, প্রশাসনকে পয়সা দিয়ে নিজের উদর পূর্ণ করছে .... । আমাদের দেশে দূর্ণীতি রন্ধ্রে রন্ধ্রে ... একজন রিক্সা ওয়ালাকেও অতিরিক্ত জমা দিয়ে রিকসা টানতে হয়। অন্যান্য খরচ তো বাদই দিলাম ...

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৮

সোহানী বলেছেন: আহলান মনটা খারাপ করে দিলেন। আমি ফানভাবে লিখলেও ম্যাসেজটা ধরতে পেরেছেন। কিন্তু সব কিছুতে ধরা খায় সামান্য বেতনভুগ কর্মচারীরা। যে যেভাবে পারে দেশে ধান্দা করে যাচ্ছে আর মরছে সাধারন মানুষ্ অসাধারনদেরতো কোন আয়ের সাথে ব্যায়ের নেই কোন সামঞ্জস্যতা নিয়ে চিন্তা নেই। তাই সরকারের ও দামের উপর কোন নিয়ন্ত্রণ নেই।

আপাদমস্তক ঠিক হতে হাবে। এটা চেইনের মতো, একটা ঠিক না হলে আরেকটা ঠিক হবে না কিছুতেই। আর আমাদের মাথা থেকে পা পর্যন্ত পচঁন ধরেছে কোথায় ওষুধ দিবো....

ভালো থাকেন....

৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মেয়েদের এমনিতেই কেনাকাটায় ব্যাপক আগ্রহ, তার উপর যদি ছাড়ের কেনাকাটা হয়----
এরেই কয়,'একে নাচুনে বুড়ী তার উপর নাতিনের বিয়া।'' :-P :-P

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা..... ''একে নাচুনে বুড়ী তার উপর ছাড়ের ছড়াছড়ি'' :-P :-P

মেয়েদের এমনিতেই কেনাকাটায় ব্যাপক আগ্রহ..... কথা সত্য।

সেই জন্যইতো আমি ক্রেডিট লিমিট বাড়াইনা.. ব্যাংক ওয়ালারা অনেক ধরনা দেয়ার পর ও....

৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০০

অগ্নি সারথি বলেছেন: আমাদের দেশের মতো না যে রোজা আসলেই ১০ টাকার বেগুন ১০০ টাকা ....। সাধারন মানুষকে বিপদে ফেলে ব্যবসা করার বুদ্ধি মনে হয় শুধু আমরাই জানি...... :( :( :( :(

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০০

সোহানী বলেছেন: হাঁ কথাটা ১০০% সত্য............ খুব খারাপ লাগে কারন আমরা সাধারন মানুষরাই আসলে ভুক্তভোগী।

১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সারা বছর যারা সবাইকে ঠকায় একদিন কিংবা দু'দিনে কতজন আর পোশাতে পারে!!!
সবাই তার ষোল আনা রাখে। ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০১

সোহানী বলেছেন: এখানে সবাই জানে ছাড়ের কাহিনী তাই সবাই ওই দু'দিনের জন্যই অপেক্ষা করে। যারা ছাড় দেয় না তাদরে থেকে কিনে না... সিম্পল।

১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৭

সুমন কর বলেছেন: হুম, তাহলে তো কানাডায় যেতে হবে !!!! ;)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৩

সোহানী বলেছেন: আসেন আসেন ছাড়ের মহোৎসবে যোগ দেন।

১২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

পুলহ বলেছেন: এ বিষয়ে হুমায়ূন স্যারের বইতে প্রথম পড়েছিলাম, সেটা অবশ্য আমেরিকা ছাড়ের কাহিনী ছিলো। তবে আপনার পোস্টের শেষের অংশটুকুতেই ছাড়ের শুভংকরের ফাকির দিকটা উল্লেখ আছে।
গিয়াস লিটন ভাইয়ের প্রবচনটা অসাধারণ লাগলো...হা হা
শুভকামনা জানবেন সোহানী আপু।
বাই দ্য ওয়ে আপনার প্রতিবেশিরা সব কেমন আছেন? ওনাদের নিয়ে বোধহয় অনেকদিন কোন লেখা দেখি নি।
ভালো থাকুন!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৮

সোহানী বলেছেন: ওরে পুলহ ভাই ... এখানে শুভংকরের ফাকি থাকলেও আমরাতো বে এর মতো দোকনে ঢুকে কিনতে পারি। আর আমেরিকায় ও একইভাবে ছাড় আছে। এ দু'দেশের কালচার প্রায় একই।

এই জন্যইতো ক্রেডিট লিমিট বাড়াই না.............

ওওওও থ্যাংকু মনে করার জন্য। প্রতিবেশিদের অনেক কাহিনী জমা আছে বাট সময় করতে পারি না লিখার জন্য। আর আমার নতুন নুতন বিষয় লিখার কথা মনে পড়ে তাই পুরানটা ভাটা পড়ে............

১৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: ভাল লাগল আপনার প্রবাসি জীবনের কাহিনি শুনে ।
আমাদের দেশে উৎসবে দোকানদাররা মানুষকে মুরগী বানায় আর বিদেশে উৎসবে জিনিষের দাম কমায় ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১২

সোহানী বলেছেন: ওওওওওরে ভাই সে আর বলতে। তাইতো এ পর্ব লিখলাম। বিশেষ করে ঈদের সময় যে ডাকাতি চলে দেশে.........

১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫১

জুন বলেছেন: আমিও এই ছাড়ের মহোৎসব দেখে আসলাম । আর খাবারের জিনিসে তো প্রতিদিন রাত আটটা থেকে অভাবনীয় ছাড় । ওরা আমাদের মত ফ্রিজে রেখে পরদিন পচা বাসি জিনিস বিক্রি করে না ।
লিখতে থাকুন সোহানী । কানাডায় সাথে আছি :)
+

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৬

সোহানী বলেছেন: ওওও জুন আপু ঠিক বলেছেন.... হাঁ, এক্সপাইর ডেট পার হবার অনেক আগেই সেগুলো সেল দিয়ে দোকান খালি করে। তবে কিছু দোকান ও এর ব্যাতিক্রম আছে এবং এর মধ্যে কিছু বাঙ্গালী দোকান ও আছে।

আপনি কবে এসেছেন... এর মধ্যে আসলে অবশ্যই জানাবেন আমাকে।

ধন্যবাদ জুনাপু....

১৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৫

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আপনার ছাড়ের পোষ্ট -সবাই এখন কানাডায় যেতে চাইবে।তাত্তারি ভিসা ছাড়ের উপর পোস্ট দেন =p~ =p~ =p~

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৮

সোহানী বলেছেন: ভিসা ছাড়ের উপর পোস্ট দেয়ার কিছু নাই। সহজ হিসাব এপ্লাই করেন, ভিসা হইলে চলে আসেন........... B-) B-) B-)

১৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জীবন যেখানে যেমন :)

এটাই আসল কথা!

+++

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৯

সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই বিদ্রোহী ভাই, জীবন যেখানে যেমন.............

১৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

বিষয় অনেক মজার... কিন্তু লক্ষ্য একটু কঠিন। B-)

পৃথিবীর সমস্ত জ্ঞান নাকি ব্যবসায়ীদের হাতে চলে গেছে। দেখুন না ওয়ারেন বাফেট, (নো অফেন্স) বিল গেটস, রিচার্ড ব্রানসনরা আজ একেকজন দার্শনিক... কোন বিজ্ঞানীর বই কি বেস্টসেলার হয়?... কিতা কইতাম 8-|

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৯

সোহানী বলেছেন: মইনুল ভাই, ব্যবসায়ী না পৃথিবীর সমস্ত জ্ঞান টাকার হাতে। আর যেহেতু ব্যবসায়ীদের হাতে অনেক টাকা তাই জ্ঞান সব তাদের পকেটে। অতপর: তাহারা দার্শনিক, বুদ্ধিজীবি, পরামর্শদাতা, রাজনীতিবিদ........... হালের আম্রিকার প্রেসিডেন্ট ও..... তাহারাই সব। আর বাকিরা আম পাব্লিক, সে কারনেইতো তাদের নৈতিক দায়িত্ব আম পাব্লিকরে শিক্ষিত বানানো... টাকা আয়ের পথ বাৎলে দেয়া।

আর যেহেতু তাহাদের মতো টাকার কুমির হইতে চায় তাই তাদের বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করতে চাই। অতপর: তাদের বই বেস্টসেল হয় এবং তাহারা আরো টাকার কুমির থেকে ডাইনোসার হয়। কিছু কওয়ার নাই...........

১৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৩

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: হেহে.. সোহানী আপু শপিং করতে গিয়ে ফাইট করতে হয়েছে কখনো?

পরের পোস্ট দ্রুত দেন, অপেক্ষায় রইলাম।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:১৪

সোহানী বলেছেন: আরে পাগল নাকি.... গায়ে শক্তি থাকলেই না ফাইটে নামবো.......

পরের পোষ্ট কবে দিব জানি না কারন বন্ধ শেষ... কাল থেকে দৈাড় শুরু....

১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩২

প্রামানিক বলেছেন: বাংলাদেশে দাম বেশি লিখে ছাড় দেয়। ওখানে তাহলে আসলেই ছাড় দেয়।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:১৭

সোহানী বলেছেন: আরে সেটাইতো বললাম। দেশেতো জীবনভর জানতাম ৩০% বেশী লিখে ২০% ছাড় দেয়। কিন্তু এখানে দেখি তা না... তবে কিছু দোকান কিন্তু দেশের মতো। প্রাইস ট্যাগ চেইন্জ করে দাম বাড়ায়ে ছাড় দেয়।

২০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ডাংকিন ডোনাট বা স্টারবাকে কফিতে ছাড় থাকলে জানায়েন, গিয়ে এক কাপ খেয়ে আসবো।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৪

সোহানী বলেছেন: সাব্সক্রাইব করে রাখেন... ছাড় দিলে নোটিফিকেশান পেয়ে যাবেন......

২১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯

শান্তি পীর বলেছেন: আল্লাহ তোর মঙ্গল করুন।বৈদেশে ভাল থাকিস।কিন্ত দেশে আসবি নিয়মিত। ভুলে যাবি না শেকড়কে।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

সোহানী বলেছেন: পীর সাহেব থ্যাংকু দোয়ার জন্য। তবে ব্লগে দোয়া দুরুদ না করে হাইকোর্টের মাজারে বসেন :-B :-B .....

২২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপু, এই পাল্লা দিয়া ছাড়ের অফারে পইড়া প্রতিমাসে ক্রেডিট কার্ডের ১২ টা বাজে। ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি ও বড়-বড় ব্রান্ড গুলোর মাঝে মনে হয় গোপন অভিসার আছে। শুনে অবাক হবেন যে ২০১৫ সালের বক্সিং-ডেতে আডিডাসের একটা হুডি কিনেছিলাম স্পোরর্টসচেক থেকে যেটা প্রথম গায়ে চড়িয়েছি ২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে হে হে হে।

আর একটা অফারের কথা লিখতে ভুলে গেছেন আপনি " buy 1 get 1 50% Off"। কি যে বিরক্ত লাগে এই অফার দেখলে। কোন উপায় নাই আপনাকে ২ টা জিনিস কিনতে বাধ্য করবেই। এই পাল্লায় পড়ে মে মাসে রিবক থেকে ২ জোড়া সমার রানিং সু কিনেছি। ৬ মাস পরে ২য় জোড়া দেশে পাঠিয়ে দিয়েছি ছোট ভাই এর জন্য।

তবে এবারে বক্সিং-ডেতে সারাদিন ঘুরে স্পোরর্টসচেকের লাইনে ৪০ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকে ২০% ছাড়ে একটা সুইমিং চশমা ছাড়া আর কিছুই কেনার মতো খুঁজে পাই নাই। ডলারের রেট পড়ার ইফেক্ট বুঝা গেছে বক্সিং-ডেতে। মনে হয়েছে কানাডার দোকানদাররাও ঢাকার বঙ্গ বাজারের দোকানদার হয়েছে। জিনিসের দাম ১০০ টাকা; বিক্রেতার কাছে দাম চায় ৩০০ টাকা; বিক্রি করে ২০০ টাকায়। ক্রেতা ও বিক্রেতা উভই তৃপ্তির ঢেকুর তুলে এই মনে করে যে ১০০ টাকা লাভ করলাম !:#P

তয় ইমানে কইতেছি আমি গত ৩ বছরে চাউল ও তেল মাত্র ২ বা ৩বার কিনেছি সাধারণ দামে। এই ২ টা জিনিস সব সময়ই কিনি সেল দেখলে। ঘরে ৩ লিটারের ক্যানোলা তেলের ডিব্বা মাত্র ৩ টা। আর চাউলের যে স্টক সেটা দিয়ে অনায়াসে এপ্রিল মাস পর্যন্ত চলে যাবে (ভাত খাই দিনে একবার; আলু ভর্তা-ভাত প্রিয় মানুষটার উপর কেডায় যে সুলেমানি বান মারল :((

আপু আপনি "ফ্লিপ" নামক আ্যাপ এর নাম শুনেছেন কি না জানিনা; আমি নিজেও এটার সন্ধান পেয়েছে ৬ মাস পূর্বে একটা জন্মদিনের পার্টিতে গিয়ে। এই আ্যাপের সার্চ অপশনে গিয়ে কোন জিনিসর নাম লিখে সার্চ দিলে শো করবে কোন দোকানে কত দামে ঐ জিনিস বিক্রি হচ্ছে। আমি বিশেষ করে কফি জার কেনার সময় এটা ব্যবহার করি। কিছুদিন পূর্বে যখন ১০ পাউন্ডের পিয়াজের ব্যাগ ১০ ডলারে উঠেছিল তখনও এই আ্যাপ কাজে লাগিয়েছিলাম। এর চেয়ে উপকারী বিষয় হলো এই আ্যাপে কোন জিনিসের দাম দেখিয়ে প্রাইচ ম্যাচ সুবিধা নেওয়া যায় বড়-বড় স্টোর গুলোতে। মানে ওয়ালমার্টের সেল প্রাইচ দেখিয়ে ফ্রেসকোতে ঐ জিনিস একই দামে কেনা যায়।

ভালো জিনিসের সন্ধান দিলাম :-B কৃপণ আপু এই বার দাওয়াত দেয় কি না দেখি :D

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১০

সোহানী বলেছেন: পলাশ, সেই জন্যইতো কইলাম আমি ক্রেডিট লিমিট বাড়াই নাই... ব্যাংক ওয়ালারা দিনের পর দিন ধরনা দেয়ার পরও । একবার ওরা আমারে না জানায়ে ক্রেডিট লিমিট বাড়ায়ে দিল, আমিতো তাজ্জব.... ব্যাংকে যাইয়া চরম ঝাড়ি দিলাম কারন সে মাসে আমি খরচ করচি দিগুন :((:((:((

" buy 1 get 1 50% Off" সবচেয়ে বেশী দেয় এডেলন আর লোরা। লোরাতে দুইখান লেডিস কোর্ট কিন্না ধরা খাইয়া আর ওই মুখো হই না কারন পরে দেখি অন্য দোকানে অনেক কম দাম। আর এডেলন এ ইমিটেশান অর্নামেন্টস্ কিনতে যাই..... ওইখানেই মনে হয় সবচেয়ে সস্তা।

বিশ্বাস করেন, ওই প্রাইস ম্যাচ আমি এ জনমে করি না। ওইটা দেখলে আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। এ শনিবারে কপালের দোষে ওয়ালমার্টের কাউন্টারে আমার আগের কাস্টমার প্রাইস ম্যাচ শুরু করছে। শ'খানেক পেপার নিয়া একটা একটা কইরা খুইঁজা বাহির করে আর প্রাইস ম্যাচ করে........... আধা ঘন্টা ধইরাই লাইনে। বাহির ও হইতে পারি না কারন বাকিগুলায় লম্বা লাইন। তবে কাউন্টারের মাইয়াগুলার বহুত ধৈর্য্য। আমাগো দেশ হইলেতো বিশাল ক্যাচাল লাগতো।

আমি এখন শিক্ষা পাইয়া ২/৩ টা শোপ ছাড়া কোথাও কিছু কিনি না। তাই "ফ্লিপ" নামক আ্যাপখানা খুব একটা কাজে দিব না। তারপরও ধন্যবাদ আপলোড করুম কামে লাগলেও লাগতে পারে। চাল তেল কফি ওয়ালমার্টেই বেশী ছাড় দেয় তাই দিলেই আমি স্টক করি। আর বড়জোড় মেট্রো বা নোফ্রিল্স।

এটা সত্য অনেক দোকানই এখন বঙ্গ বাজার স্টাইল শুরু করছে। গতকাল ছেলেন জন্য স্নোবুট কিনতে যাইয়া হাসলাম কারন গতমাসেই ছেলের বাপের জন্য কিনছিলাম তাই দাম জানা ছিল। প্রতিটাতেই মিনিমাম ২০ ডলার বেশী লিখা তারপর ছাড়। সেই জন্যইতো কইলাম নির্দিস্ট দোকানের বাইরে ঢোকাও উচিত না..... আমার এক বান্ধবী ইটন সেন্টারে আরবিসিসি ব্যাংকে জব করে... ওরে কইলাম কেমনে তুমি অফিস করো, চোখ বন্ধ কইরা?? সে কইলো আরে নাহ্ খুব ঘুরি অফিসের লাণ্চ টাইমে বাট পার্সটা অফিসের ড্রয়ারে রাইখা..............হাহাহাহাহা (বুদ্ধি ভালা)

কইলাম না, ডেনফোর্টে আসার আগে আওয়াজ দিয়েন, আলুর ভর্তা রেডি রাখুম ও সোলেমানি বান ছাড়ানের তাবিজ দিমু আর আমার ৫ বছরের মেয়ের বানানো রেডি মিক্স কেক খাওয়ামো... প্রমিজ ওইটা আপনার থেইকা ভালো হইবেই হইবে।

২৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১১

সোহানী বলেছেন: ওওওওরে ভাই ওইটা থেইকা ১০০ হাত দূরে...............

২৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
খুব ভাল লাগে আপু, আপনার লেখার স্টাইল।
ঝরঝরে সাবলীল বর্ণনা।

শেষ পর্যন্ত কি দাঁড়ায়, ওরাও দাম বাড়িয়ে মানে লাভ রেখেই ছাড় দেয়!

অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু, ভাল থাকবেন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৩

সোহানী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বীথি।

কেউ কেউ বাড়ায়ে ছাড় দেয় তবে বড় বড় শপিংগুলো সত্যিকারেই ছাড় দেয়। ত

অনেক অনেক ভালো থাকেন আর আমার রুমটা গোছগাছ করে রাখেন।

২৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

শোভন শামস বলেছেন: কানাডার জীবন নিয়ে লিখা চালিয়ে যান।
আসেপাশের দেশগুলো ঘুরতে গেলে সেখানকার জীবন নিয়েও লিখুন।
সুন্দর লিখেছেন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৬

সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শামস। কানাডা ছাড়াও আমার অনেকগুলো দেশের ভ্রমণ সর্ম্পকিত লিখা আছে আগে। বিশেষ করে ইউরোপ ভ্রমণ।

২৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা :)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৭

সোহানী বলেছেন: হাসলা কেন মনিরা!!!!!!!!

২৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওরে বাপরে বাপ! খাইছে আমারে! এত ছাড়! তারপরও আবার লাভ!!

ভালো লাগলো আপনার চমৎকার উপস্থাপনা।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৬

সোহানী বলেছেন: সোনাবীজ ভাই, আপনাকে ব্লগে দেখে অনেক ভালোলাগছে। লজ্জা দিলেন, আপনার এতো চমৎকার লেখনীর মাঝে আমার এ অখাদ্য লিখার প্রশংসা সেটাতো শুধু আপনার পজিটিভ মনের রিফ্লেকশান।

২৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: প্লাস আর কমেন্টের ক্ষেত্রে আমি কোন ছাড় দেই না। তাই বার নম্বর প্লাস ;)

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৪৮

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা .......... সামুতে আবার প্লাস দেয়ায় ছাড় চলে, প্লাস এর আকাল।এ আকালের দিনে বারোটা প্লাস ........... অনেক ধন্যবাদ

২৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,



না এসে পারা গেলোনা । প্রশ্ন করেছি , আর তার উত্তর পেয়ে মার্কিঙ করবোনা , তা কি হয় ????? :P

সব ক'টার উত্তরে প্রতিটিতে "টেন আপ অন টেন " মানে দশে দশ । এক্কেরে গোল্ডেন প্লাস ..................... :-P #:-S B-)

[ অঃ টঃ ----- স্নিগ্ধ শোভন এর "অন্তরঙ্গ আলাপনঃ- কফি উইথ ব্লগার আহমেদ জী এস "পোস্টে আমাকে করা আপনার মন্তব্যের জবাব দিয়েছি । ]

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:০১

সোহানী বলেছেন: হায় হায় দেশি গোল্ডেন প্লাস নাকি বিদেশী। বিদেশী হলে কিছু কওয়ার নেই বাট দেশী হলে একখান কথা... আমি কিন্তু ''আই এম এ জিপিএ ফাইভ'' না......... :P
:P
:P
:P

৩০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ সুন্দর লিখেছেন। একটা জিনিস ঠিক ওরা আর যাই করুক বাংলাদেশী অধিকাংশ ব্যাবসায়ীদের মত হারামী চোর না। খাবারে বিষ বা ফরমালীন দেয়না, মোবিল দিয়ে ঘী বানায় না, পালা পার্বণে ১০ টাকার মাল ১০০ টাকায় বেচেনা, বরং কমে বেচে। ধন্যবাদ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৪৩

সোহানী বলেছেন: ওওওও ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।

ভাইরে আইন শক্ত হলে সব ঠিক। কিন্তু রক্ষক যদি ভক্ষক হয় তাহলেতো সাধারন মানুষের ফরমালীন আর মোবিলই খেতে হবে। কানাডার মতো কড়া অাইন করে, সব পার্সেন্টিজ বন্ধ করে দিক দেখবেন রাতারাতি সব পাল্টে গেছে। কিন্তু খখনই তা হবে না কারন চুরির পয়সাই আমাদের পার্টি, ক্ষমতা চলে।

৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৫৭

শারমিন আক্‌তার বলেছেন: সালাম আপু আপনার লেখা অসাধারণ । খুব ভাল লাগে.।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৫:০৫

সোহানী বলেছেন: ওওওওও মেনি মেনি থ্যাংস শারমিন..... আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমাকে লিখতে বাধ্য করে......

৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছাড় বিষয়ক সুন্দর লিখা, ভাল লাগল পাঠে । ছাড়ের অনেক রকম ফের জানা গেল । মার্কেটিং মিক্স স্ট্রেটেজিতে ছাড় একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয় । তবে ছাড়ের আওতায় এতে দাম কমালেও বিক্রতাই বেশি লাভবান হয় । বাংলাদেশে ধরে নেয়া হয় যেটায় ছাড় দেয়া হয়েছে সেটায় মুল দাম বাড়িয়ে দিয়ে পরে ছাড় দেয়া হয়েছে , মুলত পন্যটি ছাড়ের নামে পুর্ব দামেই বিক্রয় করছে । কিন্তু বাইরের উন্নত দেশ সমুহে এ রকম সচরাচর হয় না, হওয়ার সুযোগও নাই ,এটা তদারকির জন্য কমটিটিশন মনিটরিং টিম অাছে । যাহোক বিভিন্ন আঙ্গিকে বাংলাদেশে এখন নিয়মের ভিতরে থেকে ছাড় কিংবা ডিসকাউন্ট দেয়া হচ্চে , উদাহরণ ন্বরূপ বলা যায় সম্প্রতি ঢাকায় মেঘনা ব্যাংক লিমিটেড এবং বেস্ট ইলেকট্রনিক্সের মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যমে মেঘনা ব্যাংক কার্ড ব্যবহারকারীরা বেস্ট ইলেকট্রনিক্সসের সব ধরনের পণ্যে ৫ শতাংশ ডিসকাউস্ট পাবেন। এছাড়া ৫ হাজার টাকার বেশী পণ্য কিনতে সর্বোচ্চ ১২ মাসের কিস্তিতে কোনো সুদও দিতে হবে না। যাহোক বাহির থেকে দেখে যদি ভালটা শিখতে পারে তাহলে ভালই হয় ।
ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০১

সোহানী বলেছেন: "মার্কেটিং মিক্স স্ট্রেটেজি"........... কঠিন বিষয়, বুঝিনা। এটাই শুধু বুঝি দেশে যেটায় ছাড় দেয়া হয়েছে সেটায় মুল দাম বাড়িয়ে দিয়ে পরে ছাড় দেয় আর এখানে কিছুটা হলেও মূল দাম থেকে কম দাম পাই। এর কারন দেশে কোন মনিটরিং এর ব্যবস্থা নেই। আর সে কারনে ঈদে দেশে সাধারন মানুষের গলা কাটে দোকানদাররা। আমি এমনও দেখেছি বসুন্ধরা সিটিটে যেটা ৫০০ টাকায় পাওয়া যায় গাওছিয়া বা নিউ মার্কেটে সেটা ঈদের সময় ১০০০ টাকায় বিক্রি হয়। গরীব মধ্যবিত্ত যেহেতু বসুন্ধরা সিটিটে ঢুকে না তাদের গলা কাটা সহজ।

মেঘনা ব্যাংক লিমিটেড এবং বেস্ট ইলেকট্রনিক্সের মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে, সেটা ভালো কথা বাট ব্যাংক কার্ড ব্যবহারকারীর কতজন বেস্ট ইলেকট্রনিক্সসের পন্য কিনবে ? কারন এটা দৈন্দিন প্রয়োজনীয় আইটমে না। তাও মন্দের ভালো....

ধন্যবাদ আলী ভাই................

৩৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: "মার্কেটিং মিক্স স্ট্রেটেজি"........... কঠিন বিষয়, সঠিক অনুভবের জন্য ধন্যবাদ ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:২৭

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা..... সত্যিই কঠিন বিষয় কারন কিভাবে আপনার পকেটের পয়সা ওদের পকেটে ঢুকাবে সেটাই মূল বিষয়........

৩৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি খাবারের দোকানে ঢুকে, অর্ডার দেয়ার আগে ক্যাশিয়ার থেকে জেনে নিই কোন কিছুতে "সেল", ডিল আছে কিনা! ৮০% সময়ে কিছু একটা পাওয়া যায়; অনেক সময় সেল না থাকলেও কিছু একটা দেয়।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:১৫

সোহানী বলেছেন: কানাডায় খাবারের দোকানে খুব কমই ছাড় দেয়। এখানে বেশী পপুলার টিম হর্টন, ওদের দোকানে এমনিতেই অনেক চিপ .... কেএফসি বা অন্যদের তুলনায়। তবে পিৎজায় মাঝে মাঝে ছাড় দেয়.... সেটা অবশ্যই মিস্ করি না।

৩৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাইলে টেকা পয়সা বাঁচানোর ধান্দা দেখি খালি আমি একলাই ককরি না, অনেকেই করে.... :``>>

৪০০% মার্জিনে ব্যবসা করে ৭০% ছাড়ে হিউজ সেইল হইলে সেটা তো মোটেও লস না! বরং তখনো তো ১০% লাভ!!!!!!!!!!!!

এইদিকে এদেশে ছাড়ের ওপর লক্ষ্য রেখে অনলাইনে শপিং করা মানে নির্ঘাত বলদ হওয়া!!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২৬

সোহানী বলেছেন: ওরে বাপরে টেকা পয়সা বাঁচানোর ধান্দায় মনে হয় কেনেডিয়ানরা এক নাম্বার.... এরা প্রতিটা সেন্ট ছাড়ের পিছনে দৈাড়ায়। তবে মজার কথা এদের কোন সেভিংস নাই। এরা ঘুরে ফিরে খায় দায় আনন্দ করে.....

সেটাইতো.. ওরা লাভ হলেই বাকি অংশ ছাড়ে দিয়ে দেয়..... আমাদের শুধু একটু অপেক্ষা করতে হয় এই যা.....হাহাহাহা

দেশের কথা কি আর কমু....... আফসোস.........

৩৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২৩

মোঃ মোশাররফ হোসাইন বলেছেন: ছোটবেলায় পাটীগণিতেই তো শিখিয়ে দিয়েছিল এই টেকনিক :) :)

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:৪১

সোহানী বলেছেন: একদম ঠিক!!!!

৩৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:২৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: এত ছাড়!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫০

সোহানী বলেছেন: সে আর বলতে!!!!!!!!!

৩৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বাংলাদেশে এমন ছাড় পেলে তো পুলিশ কন্ট্রোল রুম খুলতে হতো প্রতিটি মার্কেটের সামনে হা হা হা

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৪

সোহানী বলেছেন: দেশে ও ছাড় আছে তবে সেটা ফাকিঁবাজি ছাড়। এখানে ও কিন্তু অনেক সময় ঝামেলা হয়। কিন্তু সবাই আইনকে সন্মান করে আর পুলিশ সৎ বলে ভয় পায়..... বেশী ঝামেলা পাকায় না।

৩৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এতো দেখছি ছাড়ের ছড়াছড়ি।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৬

সোহানী বলেছেন: সত্যিই তাই । ফ্রাইড চিকেনের একটা প্যান দরকার কিন্তু কিনছি না কারন আমি জানি ৪০ ডলারের এ প্যান ২/১ সপ্তাহ ওয়েট করলেই ২০ ডলারে পাবো.....সত্যিই ছাড় কোন ফাকিঁ নেই।

৪০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপু কেমন আছেন? অনেক দিন লেখেন না যে?

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

সোহানী বলেছেন: অনেকগুলো লিখা জমে আছে কিন্তু সময়ের অভাবে এডিট করে পোস্ট দিতে পারছি না। আশা করি এ সপ্তাহ পরে ফিরে আসবো। অনেক অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা মনে করার জন্য।

৪১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,




আপনি যে ''আই এম এ জিপিএ ফাইভ'' না তা বোঝা গেছে । :P
জিপিএ ফাইভ হলে তো এতোদিনে আরও দশটা লেখা লিখে ফেলতেন .......... :D

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৮

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা............. জী ভাই। আমি হলাম ''আই এম এ জিপিএ ফাইভ'' এর নিউ ভার্সান।

সত্যি বলছি, সারাদিন মনে মনে অনেক কিছু লিখে যাই তারপর অনেকদিন পর সময় লিখতে বসলে কিছুই মনে পড়ে না। আমার ক্লাস বা অফিসে যেতে এক ঘন্টা সাবওয়ে মানে ট্রেনে জার্নি করতে হয় তাই ভাবলাম একটা সার্ফেস কিনলে সব সমাধান... যাই মনে হয় যেতে যেতে লিখবো। কিন্তু বিশ্বাস করেন দু'মাস হলো সার্ফেস হাতে কিন্তু একবার ও খুলিনি। মারাত্বক অলস হয়ে যাচ্ছি দিন দিন।

আপনার খবর কি? কবে বের হবে কবিতার বা ছবির বই?

৪২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

জুন বলেছেন: আহমেদ জী এসের মত আমিও বলতে চাই জীবন এখানে যেমন দিন পঞ্জিকা কি শেষ সোহানী :-*
পরের পর্বের অপেক্ষায় :)

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪২

সোহানী বলেছেন: না আপু দিন পঞ্জিকার কি শেষ আছে। প্রতিদিনই নতুন জীবন নতুন পাতা। আপু আমি হলাম সিজনাল লেখক.... ৪ মাস পর পর সেমিস্টার শেষ হলে ১ মাস বন্ধ পাই। তার ২৮ দিন কাটাই আপনাদের লিখা পড়ে বাকি ২ দিন নিজে লিখি.... আমার ইউনির এ্যালামনাইয়ের জন্য একটা লিখা কয়দিন ধরে শেষ করতে পারছি না... বন্ধু-বান্ধব সমানে তাগাদা দিচ্ছে.... সময় সময়..... কঠিন জীবন পার করছি এ মূহুর্তে। আপনারা মনে করছেন ফিরে না এসে উপায় কি!!!

৪৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,



বুঝি, আমাদের জীবনের নিত্যকার গল্পগুলো কেমন। তবুও তারই ফাঁকে একটু আকাশ দেখা , আর কি ! দিনগুলোর ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলা মনের ডানা থেকে !

আমার কি মাথা খারাপ হয়েছে, কবিতার বই বের করবো গাঁটের পয়সা খরচ করে ? পড়বে কে ? ইন্দুরেও অতো বই খেয়ে শেষ করতে পারবেনা । আর ইন্দুরেরা কবিতার বই নাকি খায়ওনা, শুনেছি । :P

ভালো থাকুন । সুন্দর হোক আপনার দিনগুলো ।

০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৫০

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহা...........ইন্দুরেরা কবিতার বই নাকি খায়ওনা...... জী ভাই , হাসতে হাসতে আমি শেষ। ব্লগের কবিকূল কিন্তু মাইন্ড করবে।

.. আরে ইন্দুরেরা খাবে না, মানুষ ও পড়বে না...তাতে কি... মাঝে মাঝে নিজে বের করে পড়বেন কোন জোসনা রাতে...কোন নদীর তীরে বসে..কোন প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে...........হাহাহাহাহা... (ভাবী সহ)

আমার জীবনের নিত্যকার গল্প এখন আপতত: ভোর ৬ টায় উঠো....রাত ১১টায় ফিরে রান্না ঘরে যাও.... রাত ২টায় ঘুমাই...আবার ভোর ৬টা............... আপাতত চাকার মতো চলবে এ দু'মাস...দেন ১ মাস আরাম। সে দিনের অপেক্ষায় আছি।

৪৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী ,



আপনি তো আমার সংসারে কুরুক্ষেত্র লাগিয়ে দেবেন দেখছি । :(
ভাবী সহ মানে, আমার স্ত্রী সহ প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে নদীর তীরে বসে আমার লেখা বই পড়বো ? তাও আবার জোসনা রাতে ? B:-)
হাড্ডিগুড্ডি একটাও থাকবে গায়ে ? :(( এমন বদ পরামর্শ দিয়ে আবার হাসছেন হাহাহাহা .. করে ? :P

যাক , এই কথোপকথন হলো "কোয়ালিটি রিফুয়েলিং" । আপনার ৬টা - ১১টার চাকায় একটু তেল-মবিল লাগানো গেলো যাতে ব্যস্ততার চাকাখানি দ্রুত ঘুরে ঘুরে যায় ।

ভালো থাকুন ।

১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৫৪

সোহানী বলেছেন: অসুবিধা নাই ভাবীই আবার ওষুধ ও সেবা দিয়ে হাড্ডিগুলা জোড়া লাগাবে...:P :P :P বোনাস হিসেবে কবিতা লিখার নতুন উপকরন... :P :P :P :P

হাহাহাহা...."কোয়ালিটি রিফুয়েলিং" .... সত্যিই তাই..... এ ফুয়েল দিয়েইতো চলছি ................

৪৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:১১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এখানেও আছে!! একটা কিনলে আরেকটাও ফ্রি!! আবার ৮০% ছাড়!! লাভ/লস!! অবাক করা ব্যাবসা!! কত আর অবাক হবো??

১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৫৬

সোহানী বলেছেন: আসল কথা হলো ওরা প্রথম ১০% শিপমেন্টেই কস্ট তুলে নেয় তাই পরে যে দামেই দেয় সেটা বাড়তি লাভ। উপরোন্ত স্টোরেজ কস্ট বাচেঁ।

৪৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৭

ওমেরা বলেছেন: প্রথম প্রথম এরকমই হয় মানুষ ছাড়ের পিছনে দৌড়ায় ।

১০ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪২

সোহানী বলেছেন: ওমেরা আপু ভাই। আপনি কতবছর ধরে বিদেশে জানি না বাট আমার এখানে বাইবর্ন সিটিজেনদেরকে ও দেখেছি দৈাড়াতে। এর মধ্যে একটা চাইনিজ মেয়ে আছে সে বিলিওনিয়ার ফ্যামিলির। আমি ছাড়ের খবর সবচেয়ে বেশী তার থেকে পা্ই। আসলে এটি ১ম বা ২য় এর কথা না... সময় এবং সুযোগের কথা। যেমন গত সপ্তাহে একটা জন্মদিনের গিফ্ট একটা ড্রেস কিনেছি ৫৫ ডলারে। কাল যেয়ে দেখি সেটা ২৫ ডলার। আবার আরেকটা কিনলাম আমার মেয়ের জন্য।

১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১৩

সোহানী বলেছেন: সরি বিলিওনিয়ার হবে না মিলিওনিয়ার হবে।

৪৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:২২

মানবী বলেছেন: এরা নিজের লাভটা উঠে আসার পরই ছাড় দেয়া শুরু করে অধিকাংশ সময়।

সবচেয়ে মজার মনে হয়েছিলো রিয়্যালস্টেট মার্কেটের বাবল বার্স্টএর পর। এক বাড়ি বিক্রী করছে পিক টাইমের দামের চেয়ে প্রায় ৭লক্ষ ডলার কমিয়ে। দেখে চলে আসছি তখন সেলিং এজেন্ট বলে, কিনলে আরো কিছু কমিয়ে রাখবে মালিক আর আমার পক্ষ থেকে পুরো ফ্যামিলির সাত দিনের ফ্রী ক্রুজ!!! :-*



অনেক দিন পর আপনার পোস্ট পড়া হলো প্রিয় সোহানী।
অনেক ধন্যবাদ।

১০ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৬

সোহানী বলেছেন: সত্য কথা মানবী। লাভের পরেই ছাড় দেয় কারন এখানে স্টোরেজ কস্ট অনেক বেশী। তারা চায় না আমাদের দেশের মতো স্টোর করে পরে বিক্রি করতে কারন এতে তাদের কস্টই অনেক সময় উঠে আসে না।

হাহাহাহা............... সেটা আর বলতে!! বাড়ি বা কনডো তো আরো দারুন ব্যবসা। কানাডায় এসে যে কিছু করতে পারে না সে বাড়ির দালালি করে...হাহাহাহাহাহা অসম্ভব লাভের ব্যবসা।


অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ও ভালো লাগছে মানবী।

৪৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪৭

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
টাইম’স প্রত্রিকায় একটি কোম্পানীর বিজ্ঞাপন পড়লাম, তারা জারে করে বিশুদ্ধ বাতাস বিক্রি করে।
মনে হচ্ছে ভবিষ্যতে একবার নিশ্বাসের সথে আর একবার নিশ্বাস নেওয়া ফ্রি এরকম বিজ্ঞাপন দেখা অস্বাভাবিক নয়।

১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১৪

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা... অস্বাভাবিক কিছু না!!! :P :P :P

৪৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩৯

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
পোষ্টের নাম “ জীবন এখানে যেমন......” যদিও কনটেন্ট পড়ে রম্য পোষ্ট মনে হচ্ছে। সত্যিই কি রম্য পোষ্ট ।
তবে উন্নত দেশে মানুষ পাহাড়ের পাদদেশে অবকাশ কেন্দ্র বানায়, আর আমাদের দেশে পাহাড়ের পাদদেশে বাস করা মানুষ বৃষ্টি হলেই আতংকে দিন কাটায়, পাহাড় ভেঙে পড়বে এখনই মাথার উপর। তছনছ হয়ে যাবে কুড়েঘরে সাজানো সংসার, বৃষ্টি হলে তাই চোখে আসে না ঘুম।
প্রতি বছরই কিছু মানুষ পাহাড় চাপায় মারা পড়ে, তারপরও মৃত্যুর সাথেই তাদের বসবাস করতেই হয়।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৩

সোহানী বলেছেন: জানি না রম্য কিনা... কিছু একটা লিখার চেস্টা করি, সেটা শেষ পর্যন্ত কি দাড়াঁয় নিজে ও জানি না।

উন্নত দেশে মানুষ পাহাড়ের পাদদেশে অবকাশ কেন্দ্র বানায় কারন সীমাহীন খোলা ভুমি তাদের আর আমাদের দেশে পাহাড়ের পাদদেশে বাস করা মানুষ কারন ছোট্ট এ দেশে অসংখ্য মানুষ তাই। হিসেবটা খুব সহজ মুশি ভাই.....

৫০| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪৯

মানবী বলেছেন: "কানাডায় এসে যে কিছু করতে পারে না সে বাড়ির দালালি করে...হাহাহাহাহাহা অসম্ভব লাভের ব্যবসা।"
- সোহানী এভাবে বলতে নেই :( সব পেশাই সন্মানের।
বাড়ির দালালী সেভাবে না করে হলেও বাড়ি ঘর বিক্রী করে করে আজ একজন আমাদের রাষ্ট্রপতি হয়ে বসে আছে B-)


মুশি-১৯৯৪ , উন্নত দেশের মানুষও প্রায়ই পাহাড় চাপা পড়ে মারা যায়। মারা না গেলে প্রতি বছর ঘর বাড়ি সব হারিয়ে ফেলে। প্রকৃতিকে নিয়ে খেলা করলে তার রোষ তো কিছু সইতে হবেই। এই ঝুঁকিটা নিয়েই এরা শুধু পাহাড় কেনো- সমুদ্র, আকাশ, মহাশূণ্য সবখানে ছুটে বেড়ায় এ্যাডভেন্চারের আশায়।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

সোহানী বলেছেন: সরি পেশাকে অসন্মান মনে হলে ক্ষমা চাচ্ছি। দালালি পেশা খারাপ বলিনি, বলিছি যারা তার এরিয়ায় সাক্সেস হতে পারেনা তারাই এ পেশা বেছে নেয় এখানে কারন এটাই একমাত্র পেশা কানাডায় যার কোন পড়াশুনা বা লাইসেন্স লাগে না।

আমাদের রাষ্ট্রপতি এ পেশার জানা ছিল না।

৫১| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
ডিনার টেবিলে সুধিবৃন্দ উপস্থিত ,
কেউ মন্ত্রী, কেউ ব্যবসায়ী, কেউ ঘোড়েল আমলা,
টেবিলে খাবারের পরে সাজানো খাবার,
কৃষকের মাংস দিয়ে তৈরি করা বিরিয়ানী,
ধর্ষিতা নারীর সূপ, টেবিল জুরে মনোরম খাদ্য আয়োজন ।

আমার এক আত্নীয়ের বাসায় নিমন্ত্রনে গিয়ে, ৮/১০ টি খাবারের আইটেম দেখে উপরোক্ত কবিতাটি মনে মনে লিখেছিলাম। কিন্তু হোস্ট-কে কবিতাটি শোনাবার সাহস পাইনি। আবার আজকে একজন মন্ত্রী সমাবেশে ‘বিপ্লব’-এর আহ্ববান করলেন, তখনও বলতে ইচ্ছে করছিল,-মাননীয় মন্ত্রী মহদয় ,বড় মনোকষ্টে আছি ,আর উপহাস করবেন না।
এসব কথা প্রকাশ্যে বলা সম্ভব নয়, তাই ব্লগে এসে আমার এই অসীম অব্যক্ত ক্রন্দন বা পাগলের প্রলাপ যাই বলুন না কেন,লিখে রাখি। কিছু মনে করবেন না মননীয়া সোহানী আপু ।

১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৯

সোহানী বলেছেন: ভাইরে, কোথায় আর কোন দেশে বাস করি সেখানে একটু শান্তি মনে কথাও বলতে পারবেন না...... এসব বলে কি লাভ, কোন কি সমাধান কখনো পাবেন? শুধু স্বাধীনভাবে কথা বলার জন্য আমি দেশের বাইরে.... যাক সেটা আরেকদিন হবে।

৫২| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪

অপ্‌সরা বলেছেন: ইশ এই ছাড় আমার দক্কার সোহানীমনি!!!!!!!!!! :)

১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০০

সোহানী বলেছেন: চলে আসো নর্থ আম্রিকায়........ ছাড়ের কোন শেষ নাই অপ্‌সরা ..............।

৫৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই পোস্টটা পড়ে মন্তব্য করতে এসে দেখি, পোস্টের প্রথম মন্তব্যটাই ছিল আমার। বুঝলাম, ১ নং মন্তব্যটা ছাড়া আর কোন মন্তব্যই আমার পড়া হয়নি। কী আর করা! বসে বসে ২-৫২, সবগুলো মন্তব্য পড়ে গেলাম।
মোস্তফা কামাল পলাশ এর ২২ নং এবং আহমেদ জী এস এর ৪৩ ও ৪৪ নং মন্তব্যগুলো ভালো লেগেছে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪২

সোহানী বলেছেন: প্রথম মন্তব্যই আপনার এবং সাদা মনের মানুষ ভাই এর ট্রেডিশান অনুযায়ী চা পাওনা......হাহাহাহা

অনেক অনেক ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য। এ লিখাটা রিসেন্টলি অনলাইন বিভিন্ন গ্রুপ এ দিয়েছি। এবং পাঠক বেশ সাড়া দিয়েছে।

আসলে ছাড় শব্দটা এমনভাবে এখানকার লাইফের সাথে মিশে আছে যা ছাড়া চিন্তাই করতে পারি না। কোন কিছু কেনার আগে দেখে নেই কোন দোকানে ছাড় দিয়েছে। একই জিনিস কিন্তু কোন দোকানে ছাড় দিচ্ছে কোন দোকান দেয়নি। তাই আমাদেরকে কুঁজে বের করতে হয়। যেমন লাস্ট ইউকে ছেলের জন্য একটা বায়নোকুলার কিনেছি "কানাডিয়ান টায়ার" নামের একটা দোকান থেকে জাস্ট অর্ধেক দামে। একটু খোঁজ না করলে লসে পড়তে হয়।

পলাশ এই লাইফের সাথে এ্যাটাচড্ বলে সে আমার দুক্ষ বোঝে। আর জী এস ভাই রিসেন্ট ইউএসএ তে অস্থায়ী নিবাস গড়েছেন, তাই দুক্ষ বোঝার চেস্টা করছে.............হাহাহাহাহা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.