নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
অনেকদিন পর হঠাৎ আমার একজন পুরোনো স্টাফ ফোন দিলো। ও আমার এডমিন এ্যাসিসটেন্ট ছিল দেশে থাকতে। ওর ফোন পেয়ে অবাকই হলাম, খবরাখবর জানার পর বললো। আপু, ইন্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেনের হত্যার পর আপনার কথা খুব মনে হলো তাই ফোন দিলাম। আমি হাসলাম ওর কথায়।
আপু, বিশ্বাস করেন আমরা প্রায়ই বলতাম কেন আপনি চলে গেলেন দেশ ছেড়ে, সব কিছু ছেড়ে। তার উত্তর আমরা পেয়ে গেছি ইন্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেনের হত্যার পর। এখন মনে হচ্ছে আপনি ঠিক কাজটিই করেছেন।
.
.
হাঁ, আমি চলে এসেছি বা বলতে গেলে এক ধাক্কায় সিংহাসন ছেড়ে চলে এসেছি মাটির ঘরে। আর মাটির ঘরে বৈভব নেই কিন্তু শান্তি আছে। আমাকে এখন সারাক্ষনই আতংকে থাকতে হয় না কেন ফাইলে সই না করা নিয়ে, অবজেকশান নোট দেয়া নিয়ে. ঠিকাদারদেরকে মালের কোয়ালিটি নিয়ে। এখন কেউই আমার রুমের দরজায় ধাক্কা দিয়ে ঢুকে পড়ে না, টেবিলে পিস্তল রেখে আলোচনায় বসতে বলে না। আমি বেচেঁ আছি আমার সন্তানদেরকে নিয়ে, অনেক শান্তিতে আছি কোনরকমে দুমুঠো খেয়ে।
একজন অভাগা দেলোয়ার হোসেন:
বুয়েট থেকে পাশ করে দেলোয়ার হোসেন চাইলেই বিদেশ চলে যেতে পারতেন সে যোগ্যতা তাঁর ছিল। কিন্তু তিনি তা না করে দেশে থাকার সিদ্ধান্ত নিলেন, সৎ থেকে দেশের সেবার করার ব্রত নিলেন। বোকা লোকটি দেশের আর আট দশটা ইন্জিনিয়ার এর মতো ঘুষ নিয়ে ভালো থাকার চেস্টা করেননি, কাজ করতে চেয়েছেন দেশের জন্য, সৎ থাকতে চেয়েছেন নিজের জন্য।
আর তার বিনিময়ে কি পেলো সে, কি পেলো তার পরিবার! একটা লাশ, একটা বিকৃত লাশ!
হায়রে দেশ, হায়রে অভাগা দেশ। তুমি কি এখনো জানো না তুমি কতটা ধ্বংসের মুখে যাচ্ছো, তুমি কি সম্পদ হারাচ্ছো.....।
ওপারে ভালো থাকো তুমি দেলোয়ার, ওপারে ভালো থাকো তুমি দেলোয়ার! এ নষ্টদের ভীড় তোমার জন্য নয়, এ নষ্ট সমাজ তোমার জন্য নয়.......।
ইন্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেনের হত্যার বিচার চাই!
ইন্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেনের হত্যার বিচার চাই!
ইন্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেনের হত্যার বিচার চাই!
ইন্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেনের হত্যার বিচার চাই!
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০৯
সোহানী বলেছেন: এ কারনেই আলি ভাই আমরা পালিয়ে বাচিঁ। এ দেশ আমার জন্য নয়, এ দেশ একজন দেলোয়ারের জন্য নয়।
২| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০২
রাজীব নুর বলেছেন: প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে দেশের সংবাদ মাধ্যম নীরব ভূমিকা পালন করছে।
সৎ লোক ছিলেন।
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১০
সোহানী বলেছেন: দেশের সংবাদ মাধ্যম নীরব ভূমিকা পালন করছে কারন হালুয়া রুটির ভাগ কম পড়ে যেতে পারে সেই ভয়ে........
৩| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হাঁ, আমি চলে এসেছি বা বলতে গেলে এক ধাক্কায় সিংহাসন ছেড়ে চলে এসেছি মাটির ঘরে। আর মাটির ঘরে বৈভব নেই কিন্তু শান্তি আছে। সেইম হিয়ার.......এর চেয়ে বেশী কিছু বরার নাই।
তবে, এসবের পরেও যারা দেশে আছেন, সৎ ভাবে কাজ করছেন, বিপদেও পড়ছেন.....তাদের প্রতি স্যালিউট। ইনাদের কারনেই দেশটা এখনও পৃথিবীর বুকে টিকে আছে।
উনার ঘটনাটা বিস্তারিত জানালে ভালো হতো, কিভাবে কি ঘটলো....ইত্যাদি ইত্যাদি।
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১৬
সোহানী বলেছেন: আমি জানি না কিভাবে এর ব্যাখা করবো। খুব কষ্ট হচ্ছে এ খবরটা দেখার পর। সবচেয়ে অসহ্য লাগছে গণমাধ্যমের নিরবতা। কতটা নীচ এরা যে খবরটা চেপে যেতে চাইছে।
এসবের পরেও যারা দেশে আছেন, সৎ ভাবে কাজ করছেন, বিপদেও পড়ছেন.... তারা কিভাবে কাজ করছে তার আপনি ভাবতেও পারবেন না মফিজ ভাই। প্রতি মুহুর্তে কতটা অপমান অপদস্থতা সহ্য করে থাকতে তারা টিকে আছে।
Bribe refusal led to Gazipur city engineer’s murder
৪| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পুরো দেশ চুপ।
মিডিয়া চুপ।
কোন ট্ল নেই, শেয়ার নেই, ভাইরাল হলো না!
নিরবে নিভৃতে ধীরে ধীরে আড়াল হয়ে যাচ্ছে সাগর রুনির বাস্তবতায়।
১২ বছরে একটা হত্যা মামলার চার্জশিট দিতে পারছে না যেখানে ,
সেখানে দেলোয়ার হত্যার বিচার চাওয়া অরণ্যে রোদন মনে হলেও চাইতে হবে।
মহাকালে সত্য আর ন্যায়ের নূন্যতম দায়বোধ থেকে দাগ রেখে যেতে হবে।
মাৎসানায় সময়ের ইতোবৃত্ত হিসেবে মহাকালে রয়ে যাবে অরাজকতা আর আত্মঘাতি দেশপ্রেমের স্বাক্ষ্য।
একটা জাতি কিভাবে এমন আত্মঘাতি পথে চলে- হয়তো অনাগত কালে সে গবেষনা হবে।
মিডিয়া নাকি জাতির চতুর্থ স্তম্ভ!
অথচ তারা আটকে আছে বিজ্ঞাপন, স্পন্সর, ব্যাবসার দুষ্টচক্রে! অকাতরে জীবন দিয়ে চলছে সৎ, ভাল মানুষের দল!
অথচ তারা যদি মিনিমাম দায়বোধে জাগ্রত থাকতো- দেশের চেহারা অনেকটাই বদলে যেত।
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৫৩
সোহানী বলেছেন: দেশ নিয়ে এর চেয়ে বেশী ভাবতে পারছি না বিগু। মাথা হ্যাং হয়ে যায়।
আমার কষ্ট, সারা দেশ চলে যাচ্ছে নষ্টদের দখলে, তার ভীড়ে দু একজন ভালো মানুষকেতো বাচঁতে দিবি। তা না হলে আল্লাহর গজব যে নাজিল হবে। সে গজবে তো কেউই বাঁচতে পারবে না, কেউই না.... ভালো কিংবা মন্দ।
হায় আমার সোনার বাংলা!
৫| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
একজন অভাগা ইন্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেন সম্পর্কে যা বলেছেন তা মর্মান্তিক তো বটেই দেশের পেশীশক্তির দাপটে সৎ লোকদের টিকে থাকাটাকেই আশঙ্কাজনক করে তুলে ধরেছে। জানিনে, কেন দেলোয়ার হোসেন সাহেবকে প্রান দিতে হলো, কতোদিন আগেরই বা ঘটনা তবুও তার এমন মৃত্যুতে আতঙ্কিত, মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি নাই দেখে।
আপনার আপোসহীনতার জন্যে যে দেশ ছেড়েছেন তার কিছু আভাস দিয়েছিলেন আগেও এবারে তার পেছনে যে ভয়ঙ্কর কিছু থাকতে পারে তার আভাস পেলুম।
এ নষ্টদের ভীড় সকলের জন্যে নয়। যেখানেই আছেন , ভালোমন্দ মিলিয়ে যে অবস্থাতেই আছেন - ভালো আছেন। পেছনের তিক্ত সময়ের কথা ভেবে বর্তমানটাকে বিষিয়ে তুলবেন না বলেই বিশ্বাস করি।
শুভকামনায়।
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৯:২৩
সোহানী বলেছেন: এ দেশের ভালো মানুষরা, সৎ মানুষরা এক এক করে হারিয়ে যাবে জানি, কিন্তু এভাবে হারিয়ে যাওয়া কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। এটা কি রাস্ট্র বুঝতে পারছে না কিছু সৎ লোককে অক্সিজেন দিয়ে হলেও বাচিঁয়ে রাখতে হবে। তা না হলে অকাতরে শেষ হয়ে যাবে দেশের সাধারন মানুষগুলো।
দেশে তেমন কেউই উদ্যোগী হয়ে ভালো কাজ করে না, দু একজন করতে চাইলে চারপাশ থেকে তাকে চেপে ধরে। কিন্তু মেরে ফেললে আর তো কোন সৎ লোকই থাকবে না।
দেশের চিন্তা করে প্রচন্ড খারাপ লাগা ছাড়া আর কিই বা করতে পারি। মনটা খুব বিষিয়ে আছে, খুব বিষিয়ে আছে!
জানি কিছু করার নেই মন খারাপ ছাড়া কিন্তু কোনভাবেই এ চিন্তা ছাড়তে পারি না।
৬| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রকৌশলী দেলোয়ার হত্যা মামলার সাম্প্রতিক আপডেটস ...
প্রকৌশলী দেলোয়ার হত্যা : ২ জনের দায় স্বীকার, সহকর্মী ৫ দিনের রিমান্ডে
শীর্ষনিউজ, ঢাকা : গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (অঞ্চল-৭) নির্বাহী প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন (৫০) হত্যা মামলায় তার সহকর্মী সহকারী প্রকৌশলী সেলিম হোসেনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এছাড়াও দেলোয়ার হোসেনকে বহনকারী সিটি করপোরেশনের গাড়িচালক হাবিব ও কিলার শাহিন হাওলাদার ঘটনার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২১ মে) তাদের তিনজনকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে তুরাগ থানা পুলিশে। এসময় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জ88//ন্য তার সহকর্মী সহকারী প্রকৌশলী সেলিম হোসেনকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তুরাগ থানার পরিদর্শক (অভিযান) শেখ মফিজুল ইসলাম। শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম শহিদুল ইসলাম পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এছাড়াও গাড়ির চালক হাবিব ও কিলার শাহিন ঘটনার দায় স্বীকার করে সেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে রাজি হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। অবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর হাকিম শহিদুল ইসলাম আসামি হাবিবের ও ঢাকা মহানগর হাকিম শাহিনুর রহমান আসামি শাহিনের ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
অপরদিকে মামলার সাক্ষী হিসাবে রিকশাচালক রফিকুল ইসলাম ফৌজদারি কার্যবিধি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন। তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন ঢাকা মহানগর হাকিম শহিদুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, গত ১১ মে সকাল সাড়ে নয়টার দিকে মিরপুরের বাসা থেকে অফিসের উদ্দেশে বের হন প্রকৌশলী দেলোয়ার। এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। ওই দিন বেলা সাড়ে তিনটার দিকে উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বর ব্রিজের পশ্চিম দিকের একটি জঙ্গল থেকে দেলোয়ারের লাশ উদ্ধার করা হয়। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী খোদেজা আক্তার তুরাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। তুরাগ থানা মামলা নম্বর ৬ (৫) ২০।
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৯:২৭
সোহানী বলেছেন: তারপর কি হবে বলোতো বিগু!!! হাজার হাজার ফাইলের ভীড়ে এক সময়ে হারিয়ে যাবে কোন এক দেলোয়ারের হত্যাকান্ডের ফাইল।
কেউই মনে রাখবে না দেলোয়ারের নামে কেউ ছিল। যেহেতু উনার মা নেই তাই একমাত্র স্ত্রী সন্তানরাই কাঁদতে থাকবে জীবনভর।
৭| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৪০
শায়মা বলেছেন: দেলোয়ার হোসেন হত্যার সঠিক বিচার হোক।
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৯:২৮
সোহানী বলেছেন: দেলোয়ার হোসেন হত্যার বিচার চাই!
৮| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১০
জুন বলেছেন: কত মানুষ হত্যা করলে আমরা প্রতিবাদে ফেটে পরবো? আবরার এর মায়ের কথা মনে পরে সোহানী। তনু.....
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৩
সোহানী বলেছেন: আবরারের আত্মা অট্রহাসিতে ফেটে পড়ছে ওপারে!
আমরাতো এখন বধির! ফেইসবুক নামে একটা রঙ্গ তামশা নিয়েই বেশী বিজি। প্রতিবাদ আবার কি??
৯| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যেদিন প্রথম খবরটি পাই, খুব আপসেট হয়ে পড়েছিলাম। বিহার বা উত্তরপ্রদেশে এমন ঘটনা ঘটে। কিন্তু বাঙালীদের মধ্যে এমন ঘটনা দুর্ভাগ্যের..
২১ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৪
সোহানী বলেছেন: প্রতিদিন কত হাজার মানুষইতো মারা যায় কিন্তু একজন দেলোয়ারের মৃত্যু নাড়া দেয় বিবেককে।
১০| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ১০:০৬
কল্পদ্রুম বলেছেন: এসব খবর দেখলে মনে হয় আমি সৎ থাকার চেষ্টা করবো কেন?আমার উপর হুমকি আসলে তখন আমার নিরাপত্তা কে দেবে?আমি তো সিনেমার অতিমানবীয় নায়ক নই।ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেনের হত্যাকারীদের বিচার যদি হয়ও তাঁর পরিবার তো তাকে আর ফিরে পাবে না।মৃত্যুর আগে যে নির্দয় নির্যাতন মানুষটার উপর করা হয়েছে তার বিচার কি?গুরুজনরা বলতেন সৎ ও ভালো মানুষদের সবাই পছন্দ করে।আমার মনে হয় সবাই পছন্দ করলেও বিপদে কেউ তাদের পাশে দাঁড়ায় না।এই মানুষগুলো জীবনে একাই থাকে।
২২ শে মে, ২০২০ রাত ১:১৬
সোহানী বলেছেন: একই প্রশ্ন আমারো। কেন সৎ থাকবো? কিসের দায়? আমার নিরাপত্তা কে দেবে? বিপদে কে আমার পাশে দাড়াঁবে?
বিচারহীনতাই এ ধরনের হত্যাকান্ড বাড়ার কারন। আজ যদি সঠিক বিচার হতো যেকোন অন্যায়ের তাহলে কেউই অন্যায় করার সাহস পেতো না।
আর এসব দেখে আমাদের সন্তানেরা সৎ হবার সাহস রাখবে না।
১১| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ১১:১৯
ডার্ক ম্যান বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=7b0Kp4bMuHU
২২ শে মে, ২০২০ রাত ১:১৯
সোহানী বলেছেন: এসব দেখতে দেখতে ক্লান্ত ভাই, আর দেখতে চাই না এসব।
১২| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ১১:২৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: যতো বিছিন্ন থাকবো ততবেশী পেয়ে বসবে।ঐক্যবদ্ধ হতে হবে দৃঢ়তার সাথে।
২২ শে মে, ২০২০ রাত ১:২০
সোহানী বলেছেন: ঐক্যবদ্ধ!!! কিভাবে?
১৩| ২২ শে মে, ২০২০ রাত ১২:২৫
করুণাধারা বলেছেন: সোহানী, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে এই পোস্ট দেয়ার জন্য। আমি কদিন থেকে এটা নিয়ে পোস্ট দেব ভাবছিলাম, দেখুন খবরের লিঙ্ক জোগাড় রেখেছিলাম, যেন ঘটনা সম্পর্কে মানুষ জানতে পারে।
১) Click This Link target='_blank' >ইত্তেফাকের রিপোর্ট
অদ্ভুতভাবে দেশের বড় কোন পত্রিকায় এখবর আসে নি, ইত্তেফাক ছাড়া। আমি পোস্ট দিতে পারিনি, গভীর হতাশা আমাকে ঘিরে ধরে যখনি এমন হত্যাকান্ড ঘটতে দেখি। তনু, ত্বকী, নুসরাত, আবরার, নারায়ণগঞ্জ এর সাত খুন.... ( সাগর রুনিকে এতদিনে ভুলে গেছি) কোন খুনের ঘটনায় আমরা বিচার চেয়ে বিক্ষুব্ধ হই নাই? তারপর কি ভুলেও যাই নাই?
এই হত্যাকান্ডের বিচার হবে হয়ত, শাস্তি হবে কি!!!
একজন মানুষ সৎ থাকতে চেয়েছিলেন, অন্যায় রুখতে চেয়েছিলেন, তার জন্য তার সন্তানেরা পিতৃহারা হল। এই ঘটনা তার সন্তানদের কী বার্তা দেবে? আর আমাদের জন্যই বা কী বার্তা দেবে? বার্তা এটাই, অন্যকে লুটপাট করতে বাধা দিলে মরতে হবে।
অন্যায়কে যখন কেউ মেনে না নিয়ে বিচার চেয়ে পোস্ট দেয়, তখন পোস্টের বলা কথায় সহমত প্রকাশ করেও অনেক শান্তি মেলে। অনেক ধন্যবাদ সোহানী।
২২ শে মে, ২০২০ রাত ১:২৬
সোহানী বলেছেন: আপু, আমি ভেবেছি ব্লগের ইন্জিনিয়ার কেউ নিশ্চয় পোস্ট দিবে ঘটনার সাথে সাথে কিন্তু এ পর্যন্ত কোন উচ্চবাচ্চ্য দেখেনি তেমন। কোন পত্রিকা নয়, কোন ফেবুতেও দেখলাম না তেমন কোন প্রতিবাদ।
খুব খুব কষ্ট পেয়েছি। কত জনেইতো মারা যায় অপঘাতে কিন্তু একজন সৎ ব্যাক্তিকে যখন এভাবে রুখে দেয়া হয় তখন খুব কষ্ট হয়। তনু, ত্বকী, নুসরাত, আবরার, নারায়ণগঞ্জ এর সাত খুন, সাগর রুনিকে একে একে সবাইকেই ভুলে যাবো আমরা নতুন কারো মৃত্যুর অপেক্ষায়।
আপনিও লিখুন প্লিজ। আমাদেরতো এক কলম ছাড়া প্রতিবাদের কোন ভাষা নেই।
১৪| ২২ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৩১
২২ শে মে, ২০২০ রাত ১:৩০
সোহানী বলেছেন: আপু, এখন সত্যিকারের খবর কতটুকু আসবে জানি না, আর সত্যিকারের দোষীই ধরাছোয়ার বাইরে কখন চলে যাবে তাও জানবো না।
১৫| ২২ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেন হত্যার বিচার চাই। দূর্ণীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই।
২২ শে মে, ২০২০ রাত ১:৩১
সোহানী বলেছেন: ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেন হত্যার বিচার চাই।
দূর্ণীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই।
১৬| ২২ শে মে, ২০২০ রাত ১২:৪৩
করুণাধারা বলেছেন: ইত্তেফাকের রিপোর্ট
২২ শে মে, ২০২০ রাত ১:৩৫
সোহানী বলেছেন: খুনী যেই হোক তার সঠিক বিচার হোক।
১৭| ২২ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:০৩
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: কারণটা জানি, কিন্তু বলতে ইচ্ছা করছে না।
দেশী ইঞ্জিনিয়ার কমিউনিটি চুপচাপ, কারণ সরকারি চাকরি করা বেশিরভাগ ইঞ্জিনিয়ারের সেই মোরাল গ্রাউন্ড নাই, মুল কারণ ১) ভয় ২)নিজের ডোমেইন।
কে চায় খামোখা হাউকাউ বাধিয়ে বছর শেষে ওসিআর এ রেড মার্ক খেতে?
২২ শে মে, ২০২০ সকাল ৭:৩৬
সোহানী বলেছেন: কারনটা যাই হোক আজ দেলোয়ারকে যেভাবে প্রান দিতে হলো কাল যে ওরকম কাউকে যেতে হবে না তার গ্যারিন্টি কোথায়? দেশী ইঞ্জিনিয়ার কমিউনিটির অন্তত সরব হওয়া উচিত!
১৮| ২২ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:২৬
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশে জাতিগত নৈতিক স্খলন ঘটেছে খুবই দ্রুত। মানুষ এতই অর্থ ও ক্ষমতালিপ্সু হয়ে পড়েছে যে কোথায় সামান্যতম স্বার্থহানি হলে সে প্রচন্ড মরিয়া ও হিংস্র হয়ে পড়ে। লোভের কাছে সহকর্মী বলেন (প্রকৌশলী দেলোয়ার) বা সহপাঠী বলেন (আবরার) কারো জীবনের এতটুকু মূল্যও নেই। মানুষের মধ্যে দেখা যাচ্ছে প্রচন্ড লোভ, হিংস্রতা ও আগ্রাসী মনোভাবের বিস্তার। দুর্ভাগ্যক্রমে আমাদের রাজনৈতিক নেতৃত্ব, শিক্ষক ও ধর্মীয় নেতারা মানুষকে সঠিক পথ দেখতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছেন।
২২ শে মে, ২০২০ সকাল ৭:৩৮
সোহানী বলেছেন: মানুষের মধ্যে দেখা যাচ্ছে প্রচন্ড লোভ, হিংস্রতা ও আগ্রাসী মনোভাবের বিস্তার। কারন যে নৈতিক শিক্ষা দরকার তা আমরা দেই না, যে পরিবেশ দরকার তা আমরা ধ্বংস করছি দিনের পর দিন।
দোষ আমার আপনার রাজনৈতিক নেতৃত্ব, শিক্ষক ও ধর্মীয় নেতা সবার..........। আমরা বড্ড লোভী হয়ে উঠছি দিন দিন।
১৯| ২২ শে মে, ২০২০ সকাল ৭:৪২
ইসিয়াক বলেছেন: Click This Link
২২ শে মে, ২০২০ সকাল ৯:০৬
সোহানী বলেছেন: কে খুনি কে নয় তা নিয়ে বিতর্কে যাবো না। আরো অন্য সব কিছুর মতো আসলরাই কেি থেকে যাবে ধরাছোয়ার বাইরে?
২০| ২২ শে মে, ২০২০ সকাল ৮:৪১
জাফরুল মবীন বলেছেন: একজন মেধাবী মানুষের এরকম পরিণতি মেনে নেওয়া যায় না।অসততা যে সমাজে ব্যাপক ও শক্তিশালীভাবে উপস্থিত সে সমাজে সততা বজায় রাখতে কৌশলী হওয়া জরুরি।
২২ শে মে, ২০২০ সকাল ৯:০৭
সোহানী বলেছেন: মবীন ভাই, কোন কৈাশলই কাজে লাগে না। হয় তুমি অসৎ হও না হয় মরো........
২১| ২২ শে মে, ২০২০ সকাল ৯:১৭
ইসিয়াক বলেছেন: ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেন হত্যার বিচার চাই।প্রতিটা জীবনের গ্যারান্টি চাই । দিনশেষে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপদে ঘরে ফেরার নিশ্চয়তা চাই।
প্রতিনিয়ত হয়ে যাওয়া অন্যায় আর দেখতে চাই না। চাই না ।চাই না।
ফেবুতে শিখা আপু [ ব্লগার শিখা রহমান ] এ সংক্রান্ত একটা পোস্ট করেছিলো। তীব্র প্রতিবাদ করেছিলো। পোস্টে আমি মন্তব্য করতে গিয়ে কয়েকবার চেষ্টাতেও মন্তব্য নেয়নি। পরে পোষ্টটা আর পাইনি। ব্লগার অব্যক্ত কাব্যও প্রতিবাদ করে ফেবুতে পোস্ট করেছিলো।সেটাও আর দেখছি না ধন্যবাদ আপু। শুভকামনা।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সোহানী বলেছেন: ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেন হত্যার বিচার চাই।
প্রতিটা জীবনের গ্যারান্টি চাই ।
দিনশেষে প্রতিটি নাগরিকের নিরাপদে ঘরে ফেরার নিশ্চয়তা চাই।
প্রতিনিয়ত হয়ে যাওয়া অন্যায় আর দেখতে চাই না। চাই না ।চাই না।
এ চাওয়া একজন মানুষ হিসেবে চাওয়া, খুব সামান্য মানুষ হিসেবে বাঁচতে চাওয়া।
২২| ২২ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেশের সংবাদ মাধ্যম নীরব ভূমিকা পালন করছে কারন হালুয়া রুটির ভাগ কম পড়ে যেতে পারে সেই ভয়ে…
আমাদের দেশে কোনো সৎ লোক নেই। দুই একজন যা-ও আছেন তাদের দেলোয়ার সাহেবের মতোন অবস্থা হয়।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০
সোহানী বলেছেন: আমাদের দেশে কোনো সৎ লোক নেই। দুই একজন যা-ও আছেন তাদের দেলোয়ার সাহেবের মতোন অবস্থা হয়।.......
২৩| ২২ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: মানুষের মূল্য কত কম যে,
১৭ হাজার টাকার বিনিময়ে খুনীরা এই হত্যাকান্ড ঘটায় ।
.....................................................................................
করনার মধ্যে ও মানুষের পাপাচার বন্ধ নাই ।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১
সোহানী বলেছেন: টাকার মূল্য এখন অনেক বেশী মানুষের মূল্য থেকে। ১৭ হাজার টাকা অনেক টাকা একজন ইন্জিনিয়ারের জীবন থেকে।
২৪| ২২ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:২৯
মেহবুবা বলেছেন: দেলোয়ার কেন অভাগা হবে ?
অভাগা আমরা যারা এইসব নিয়ে দিব্যি দিন গুজরান করছি ।
সততা অভিধানে শোভা পাক, অনৈতিক অন্যায় সব দখলে নিক।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩
সোহানী বলেছেন: হাঁ, তাই তো! আমরাইতো অভাগা, বেচেঁ থেকে এসব দেখছি।
সততা অভিধানে শোভা পাক, অনৈতিক অন্যায় সব দখলে নিক।
২৫| ২২ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:২০
নতুন বলেছেন: দেশের মানুষ কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে দিন দিন।
হত্যার অভিযোগে দুই জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিন্তু উপরের নিদেশ` দাতাদের কি পুলিশ খুজে পাবে? তাদের আইনে আওতায় এনে সাজা দিতে পারবে? সম্ভবত না।
সব নস্টদের দখলে চলে যা্চ্ছে।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪
সোহানী বলেছেন: সব নস্টদের দখলে চলে যা্চ্ছে।...........................
২৬| ২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
শের শায়রী বলেছেন: খুনী প্রভাবশালী হলে, এসামান্য (!) হত্যাকান্ড চাপা পড়ে যাবে বোন। আর কি বলব? বলার মত কিছু নেই, অল্প দু একটা পেপারে নিউজ আসছে তাও আসতে হয় দেখে আসছে।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫
সোহানী বলেছেন: মৃত্যু দেখতে দেখতে আমাদের অনুভূতি ভোতা হয়ে গেছে। মেনে নেওয়াকেই আমাদের নিয়তি হিসেবে ধরে নিচ্ছি।
২৭| ২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সব চলে গেছে নষ্টদের দখলে
সব চলে যাবে নষ্টদের দখলে
আমরা শুধু নিন্দা জানিয়েই
আমাদের দ্বায়িত্ব পালন
করতেই থাকবো।
২২ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সোহানী বলেছেন: এর বাইরে আমাদের কি করার কিছু আছে?
২৮| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১২:২৮
সুপারডুপার বলেছেন:
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষকে ওয়েপন, চাপাটি হাতে দিয়ে যদি বলা হয় মানুষ খুন করো তোমার কোনো বিচার হবে না, সে খুন করতে পারবে না। এমনকি আর্মি পার্সোনেলদেরও মানুষ খুন করার পরে মানসিক সমস্যা দেখা দেয়। মানুষ খুন করতে পারে অসুস্হ মানসিকতার অথবা ড্র্যাগ এডিক্টেড মানুষ নামের জানোয়ার গুলো। আর সেটার জন্য কে পর্দার আড়ালে থেকে কে কলকাঠি নাড়ায় , এটা একজন বোকাও বোঝে। বাংলাদেশে একটি জায়গার মানুষগুলোর জন্য সরকারি ভাবে মদ কেনা হয়। সেটা হচ্ছে হসপিটালে লাশ কাটার ঘরের মানুষ গুলোর জন্য। যাহাতে তারা মদ খেয়ে অসুস্হ মস্তিষ্কে লাশ কাটতে পারে।
অশিক্ষা কুশিক্ষা ক্ষুধার দেশ গুলোর মানুষগুলো অনেক হিংস্রিত হয়। অসুস্থ মস্তিস্ক = f ( কুশিক্ষা , ভ্রান্ত বিশ্বাস , ক্ষুধা , ড্র্যাগ) । যদি সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ হত , খুন না করে কূট বুদ্ধি ছেলে তাকে ফায়ার বা কিক আউট করতো। সত্যিই দেশে অনেক অসুস্হ মস্তিষ্কের মানুষের আখড়া। দেশ ছেড়ে চলে গিয়ে আপনি ঠিক কাজটিই করেছেন।
২৪ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:৩৫
সোহানী বলেছেন: আসলে সুপার ভাই, আমরা দিন দিন বিকৃত মস্তিস্ক হয়ে যাচ্ছি। আমাদের মাঝে মানবতা লোপ পাচ্ছে দিন দিন। ড্র্যাগ এডিকশান ছাড়াই আমরা দিন দিন অসুস্হ মানসিকতার মানুষ হয়ে উঠছি। খুন, রক্ত, অত্যাচার সব কিছুই এখন আমাদের জীবনের অংশ। আমরা হিংস্র হয়ে উঠছি দিন দিন.........
২৯| ২৩ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:০১
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশে সৎ,নীতিবান আর দেশপ্রেমিকদের অবধারিত পরিণতি অপমাণ,অসন্মান অথবা প্রাণ হারানো। আর এসব থেকে রক্ষা পেতে চাইলে দেশত্যাগ।
ভাষা আন্দোলন আর মুক্তিযুদ্ধে না,জাসদের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে দেশের কতো হাজার মেধাবী তরুণকে গণবাহিনীতে যুক্ত করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া হয়েছে এদের নাম কি কেউ জানে? এরা সবাই কিন্ত নিজের স্বার্থের কথা না ভেবে দেশের কথা ভেবেছিলেন।
স্বৈরাচারী জিয়া-এরশাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য এদেশের কতো ছাত্র-জনতা আন্দোলন করতে গিয়ে মরেছেন আর মৃত্যুর মুখে পাঠানো হয়েছে, তাদের পরিবারের খোজ কি কেউ নিয়েছে?অথচ এইসব দেশপ্রেমিকদের মৃত্যুর জন্য দায়ী প্রত্যেকেই কিন্ত অর্থ,ক্ষমতা নিয়ে মহা আনন্দে বেচে আছে।
এজন্যই এই জাতিকে আমি বলি নষ্ট জাতি,যাদের মধ্যে নিজের স্বার্থ চিন্তা ছাড়া আার কোনো কিছু নাই। সৎ,নীতিবান আর দেশপ্রেমিকরা এদের কাছে তুচছ-তাচ্ছিল্য আর হাসির বস্ত। এদের চেয়েও বড় নষ্ট-নীতিহীনদের এরা পরম শ্রদ্ধা করে। এজন্য এই দেশের কোনো উন্নয়ন হয় না আর হবেও না।
আপনি কি পেশায় প্রকৌশলী?
আর আপনি কি ছবি দেখেন না?
হলিউডের ছবি নিয়ে এতোগুলি লেখা লিখলাম,কোনো মন্তব্য তো করলেন না !!!!!
২৪ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:৩৯
সোহানী বলেছেন: ভাষা আন্দোলন আর মুক্তিযুদ্ধে না,জাসদের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে দেশের কতো হাজার মেধাবী তরুণকে গণবাহিনীতে যুক্ত করে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়া হয়েছে এদের নাম কি কেউ জানে? এরা সবাই কিন্ত নিজের স্বার্থের কথা না ভেবে দেশের কথা ভেবেছিলেন।
স্বৈরাচারী জিয়া-এরশাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য এদেশের কতো ছাত্র-জনতা আন্দোলন করতে গিয়ে মরেছেন আর মৃত্যুর মুখে পাঠানো হয়েছে, তাদের পরিবারের খোজ কি কেউ নিয়েছে?অথচ এইসব দেশপ্রেমিকদের মৃত্যুর জন্য দায়ী প্রত্যেকেই কিন্ত অর্থ,ক্ষমতা নিয়ে মহা আনন্দে বেচে আছে।
হাঁ সত্য। উপর থেকে কলকাঠি নাড়া নেতারা কিন্তু কেউই প্রান দেয়নি। প্রান দিয়েছে সব সাধারন মানুষগুলো।
আমি প্রকৌশলী নই। আসলে এখন ছবি খুব কম দেখা হয় বা বেছে বেছে দেখি। আর বাচ্চারা বাসায় থাকার কারনে ওদের পছন্দ প্রেফার করতে হয়।
আপনার লিখাগুলো কোনভাবে চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল।
৩০| ২৩ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার এইলেখাটি সহ মেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে মাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদভাশ্য হতে প্রতীয়মান হয় যে এটা একটি
পরিকল্পিত হত্যাকান্ড । হত্যাকারীদের উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমুলক শাশ্তি হোক ।
আআমার সর্বশেষ পোষ্টে করা অআপনার করা মন্তব্যের প্রতি উত্তরের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
ঈদের অগ্রীম শুভেচ্ছা রইল
২৪ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:৪৫
সোহানী বলেছেন: আপনাকে নিয়ে সত্যিই দু:শ্চিন্তায় ছিলাম। সব কিছু শুনে আতংকবোধ করছি। তবে এখন ভালো আছেন জেনে ভালো লাগছে।
এটি একটি হত্যাকান্ড বটে তবে কেউই তেমন মাথায়ই ঘামায়নি এ নিয়ে। বুয়েট এ্যাসোসিয়েশান থেকেও তেমন কিছু কার্যক্রম চোখে পড়েনি যেটা সত্যিই দু:খজনক।
আপনাকেও ঈদ মোবারক। অনেক ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
৩১| ২৫ শে মে, ২০২০ রাত ৩:৪২
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমার একটা ফেসবুক পেজ এর মাধ্যমে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালাচ্ছি।সেখানে বিভিন্ন আইনগত তথ্য ছাড়াও পত্রিকায় প্রকাশিত অপরাধ ও শাস্তির খবর দেয়া হয়। এই খবরটা দেয়া হয়নি। এখানে লেখার পর - যেদেশে সৎ নীতিবান জীবনের দাম নাই ,সেইদেশে জীবনের ঝুকি নিয়ে কে সৎ থাকবে?-এই শিরোনামে দিয়েছি।
এভাবে দেশের বাইরে থেকেও যে কেউ দেশের জন্য কাজ করতে পারে, আপনি সেটাই প্রমাণ করলেন।
০৭ ই জুন, ২০২০ ভোর ৬:১৮
সোহানী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। কেউ না কেউতো এগিয়ে আসতেই হবে। তাই আপনার এ উদ্যোগ নি:সন্দেহে প্রশংসার দাবী রাখে।
৩২| ২৫ শে মে, ২০২০ ভোর ৬:৫০
আমি সাজিদ বলেছেন: সোহানী আপু আমি মাঝে মাঝে ভাবি, স্কিলড যারা দেশ ছেড়ে যান তারা কতোটা কষ্ট বুকে চেপে চলে যান। অন্যায়ভাবে বৈভবের অধিকার আদায়ের চেয়ে পিসফুল লাইফ ভালো না? ঈদ মোবারক আপু।
০৭ ই জুন, ২০২০ ভোর ৬:১৯
সোহানী বলেছেন: ভাইরে, যারা মধ্য বয়সে দেশের বাইরে চলে যায় সব ছেড়ে তারা জানে কেন তারা চলে এসেছে।
৩৩| ২৭ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৫৭
এম এ হানিফ বলেছেন: অপরাধীদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনা হোক।
০৭ ই জুন, ২০২০ ভোর ৬:২০
সোহানী বলেছেন: অপরাধীদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনা হোক।
৩৪| ২৯ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৫৯
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আজকাল এমন সব প্রশ্নের উত্তরে আমরা খুঁজি বিচারপ্রার্থী বা শহীদ ব্যক্তিটি কি শেখের পরিবারের কেউ?
খুব সহজেই আমরা পেয়ে যাই বিচার। কেউ বিচারালয়ে গিয়ে লাঞ্চিত হওয়ার পর, কেউ না গিয়ে কবরের মাটি নাড়তে নাড়তে। এভাবেই শীতল হয়ে যায় আমাদের বিচার চাওয়ার দাবী। ঢেকুর একদিক থেকে উঠলেই হল আপু। তৃপ্তি পাক অপরাধীরা তাতেই এদেশের বিচার বিভাগের শান্তি।
যাই হোক, আপনার বর্তমান অবস্থা আশা করি ভালই আছে আলহামদুলিল্লাহ?
০৭ ই জুন, ২০২০ ভোর ৬:৩৩
সোহানী বলেছেন: অনেক দিন পর তোমারে দেখলাম ব্লগে। আমি ভালো আছি। কিন্তু বাসা থেকে কাজ করতে হচ্ছে বলে আবার খুব বিজি হয়ে গেছি। অনেক আরাম করেছি লাস্ট তিনমাস। এখন দৈাড়ের উপর আছি।
দেশের বিচার ব্যবস্থারই আগে বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। তা না হলে এ ধরনের হত্যা ছলতেই থাকবে দিনের পর দিন।
তোমাদের কি অবস্থা। দেশের খবর যা শুনছি তাতে আতংক বেড়েই যাচ্ছে দিন দিন।
৩৫| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমার পোষ্টে আপনার করা মন্তব্যের জবাবটি কি দেখা হয়েছে?
২৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ৭:৩৭
সোহানী বলেছেন: এক্ষুনি যাচ্ছি দেখতে।
৩৬| ৩০ শে জুন, ২০২০ সকাল ৭:০২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: সোহানী,
এইতো গত সপ্তাহেই কথা বলছিলাম একজনের সাথে ।ইন্টেলে চাকুরী করেন । বুয়েটে তাদের ব্যাচমেট ছিলেন দেলোয়ার হোসেন । প্রশংসা করলেন তার আপনি যেমন বলেছেন তেমনই । কিন্তু দেশের জন্য তার মমতা, পেশাদারি সততার খুব বেশি দাম নেই এখন আমাদের দেশীয় নতুন সিস্টেমে । সিস্টেমটাই করা হয়েছে এমন যে দেশে সৎ থাকাই এখন অসম্ভব । ক্ষমতা আর লুটপাটের জন্য আমরা পুরো সিস্টেমটাই করাপ্ট করে ফেলেছি । নানান সুবিধা দিয়ে একটা জ্বি হুজুর টাইপ সারাউন্ডিং বানানোই মনে হয় কারো ইচ্ছে ছিল ।সেই ইচ্ছে পূরণ হয়েছে । এই জ্বি হুজুর শ্রেণী নিজেরা ক্ষমতার বাইরে । কিন্তু ক্ষমতায় যারা চেন তাদের সহযোগীতা করে লুটপাটের বখরা পাবার সাংবিধানিক সুবিধা এরা পাচ্ছেন তাতেই তারা দিনের পর দিন এইসব দুর্নীতি করেও পার পেয়ে যাচ্ছেন । তাদের লুট পাটের পথে কেউ বাধা হয়ে তাকে হেনো যেন বলে টার্গেট করা হচ্ছে পথ থেকে সরাতে । প্রয়োজনে হত্যা করতেও কোনো সুবিধে নেই । এ যেন বাস্তবেই জেমস বন্ডের লাইসেন্স টু কিল করার উপাখ্যান ! এভাবে আরো অনেক দিনই চলবে দেশের সব কিছু মনে হচ্ছে । কিছুই করার নেই । দেশের আগের সব পরিবর্তেনের সময়ই একটা তরুণ ছাত্রশ্রেণী ছিল প্রতিবাদে সরব । এখন এই ছাত্র নেতা/রাজনীতিকে এতোই করাপ্টেড করা হযেছে যে এখন এরাও কোনো অন্যায়ের আর প্রতিবাদ করতে পারছে না । আমাদের সহসাই মনে হয় মুক্তি নেই এই অসৎ সিস্টেমের হাতে এভাবে অসহায় ভাবে মৃত্যুর থেকে । যাক, কিছুদিন ভুলে থাকি এই সব ব্যাপার স্যাপার তারপর আপনি আবার মনে করিয়ে দেন এই সব কষ্টগুলো ব্লগ লিখে । সেটা অবশ্য ঠিক আছে কারণ চোখ বন্ধ রাখলেইতো প্রলয় বন্ধ থাকছে না দেশে । তাই কাউকে কাউকেতো বলতেই হবে সত্যি কথাগুলো । আপনার লেখায় তাই ভালোলাগার হয়ে রইলো । ভালো থাকুন ।
১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
সোহানী বলেছেন: সরি না.ই. ভাই, দেরীতে উত্তর দেবার জন্য।
আসলে আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে, দেশের বড় ইন্জিনিয়ারদের অংশই চুর চামারী অন্যায়ের সাথে জড়িত। তাদের এমন কোন নৈতিকতা নেই যে এ ধরনের ঘটনার প্রতিবাদ করে। কারন তারা যে সেক্টরে কাজ করে সে সেক্টরেই সবচেয়ে বেশী দূর্নীতি।
এই অসৎ সিস্টেমের হাতে এভাবে অসহায় ভাবে মৃত্যুর মিছিল থামবে না কোনভাবেই। হয় চোর হও না হয় মরো..... এর মাঝামাঝি বলে কিছু নেই।
ক্ষমতায় কে আসলো কে গেল তা নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নেই। শুধু একটাই কথা চুরি বন্ধ করো, অন্যায় বন্ধ করো। দরকার হলে ক্রস ফায়ারে দাও..... এভাবে চলতে পারে না। কিছুতেই চলতে পারে না।
৩৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: কথা অল্প, কিন্তু দাবীটা বলিষ্ঠ - ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেন হত্যার বিচার চাই। এ দাবী আমারও, আমিও উদাত্ত কন্ঠে দাবী জানাচ্ছি, ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার হোসেন হত্যার বিচার চাই!
এমন একটা জঘন্য, নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ জানানোর ব্যাপারে তার সতীর্থ ইঞ্জিনীয়ারগণ বড্ডো নিশ্চুপ, জাতির বিবেক বলে কথিত সাংবাদিকগণ এবং গণমাধ্যম একেবারেই নির্বিকার। সমাজটা কতটা পচে গেলে এমনটা হয়!
১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮
সোহানী বলেছেন: সবাই নির্বিকার কারন সবাই চোরদের পক্ষে। সৎদের পক্ষে কেউই নেই। হও অন্যায় করো, নতুবা তাদের সাপোর্ট দাও, নাও চুপ থাকো.......... কিন্তু সৎ ও থাকতে পারবা না আবার তার প্রতিবাদ ও করতে পারবা না। এইতো দেশ................
৩৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৬ নং মন্তব্যে বিদ্রোহী ভৃগু এর আপডেট পড়ে মৃদু হলেও, মনে একটা আশার আলো জ্বলে উঠলো। আর আপনার উত্তরটা মর্ম স্পর্শ করে গেল।
গুরুজনরা বলতেন সৎ ও ভালো মানুষদের সবাই পছন্দ করে।আমার মনে হয় সবাই পছন্দ করলেও বিপদে কেউ তাদের পাশে দাঁড়ায় না।এই মানুষগুলো জীবনে একাই থাকে - কল্পদ্রুম এর এ কথাগুলো কতই না বেদনাদায়ক!
সততা অভিধানে শোভা পাক, অনৈতিক অন্যায় সব দখলে নিক - মেহবুবা এর এ উষ্মা ধ্বনিত হোক দিকে দিকে, চারিদিকে, প্রকম্পিত করুক বিচারকের হৃদয়!
সুপারডুপার এর মন্তব্যের (২৮ নং) সাথে একমত।
দেশের আগের সব পরিবর্তেনের সময়ই একটা তরুণ ছাত্রশ্রেণী ছিল প্রতিবাদে সরব । এখন এই ছাত্র নেতা/রাজনীতিকে এতোই করাপ্টেড করা হযেছে যে এখন এরাও কোনো অন্যায়ের আর প্রতিবাদ করতে পারছে না - মলাসইলমুইনা এর এ কথার সাথে পুরোপুরি একমত। দেশের তরুণরা, বামপন্থীরা আপোষকামী, ভোগবাদী হয়ে গেছে, এটা একটা বড় ধরনের অধঃপতন। একটা কোন বামপন্থী দল দেশের কোন অনাচার নিয়ে কথা বলছে না, অথচ তারা এক সময় ঐতিহাসিকভাবে সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী ছিল।
আপনি প্রবাসে থেকেও দেশের কথা নিয়ে ভাবেন, দেশের ভাল মন্দে উদ্বেলিত হন, কন্ঠ যতই ক্ষীণ হোক না কেন, প্রতিবাদ করেন বড় ধরনের অন্যায় অসঙ্গতিগুলোর বিরুদ্ধে। এজন্য সোহানী আপনাকে অভিবাদন!
১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
সোহানী বলেছেন: খায়রুল ভাই, এটাই চরম সত্য কথা। আমরা হয়ে গেছি ভোগবাদী, আপোষকামী। যারা প্রতিবাদের হাত তুলবে তারাই নিমজ্জিত পাপের দিঘিতে। তাহলে কে এগিয়ে আসবে সামনে............... কেউই না।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মে, ২০২০ রাত ৮:০২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনার লেখা বুঝলাম আপনি সঠিক আপু। দেশে সৎ মানুষের পরিবার লাশ পায়। হুমকি ধামকি পায় । কারা দেয় তা জানলে চুপ থাকতে হয়